শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৯, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৩, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

আরও ছাড় দেবে বিএনপি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে দলগুলোতে সংকট
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে শনিবার সন্ধ্যায় জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত খসড়া পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বহুল আলোচিত ও প্রত্যাশিত জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া নিয়ে বিএনপিসহ দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলোচনা-বিশ্লেষণ করছে। সনদে ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্যের কথা বলা হয়েছে। আর ১৫টি ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছে দলগুলো। এর মধ্যে ১০টি প্রস্তাবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছে বিএনপি। বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, জুলাই সনদের নোট অব ডিসেন্ট চূড়ান্ত খসড়ার মতামতে কিছু বিষয়ে ছাড় দিয়ে আরও উদারতা দেখাবেন তাঁরা। বিশেষ করে সংসদের উচ্চকক্ষের পিআর পদ্ধতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন পদ্ধতিসহ দু-তিনটি বিষয়ে ছাড় দেওয়া হতে পারে। এদিকে জুলাই সনদ নিয়ে নানান আলোচনার পর এর বাস্তবায়ন নিয়ে দলগুলোর মধ্যে বড় সংকট দেখা যাচ্ছে।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এগুলো নিয়ে আলোচনার মধ্য দিয়ে একটা ব্যবস্থা বের করা যাবে বলে আমাদের বিশ্বাস। সেই আলোচনায় আমরা অংশগ্রহণ করব।’ তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে। পাশাপাশি কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়নি। এগুলো আমাদের মতামতে তুলে ধরা হবে।’

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সেপ্টেম্বরের প্রথমার্ধে জুলাই সনদ ঘোষণার কথাও বলছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা রয়েছে। যদিও বাস্তবায়ন পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়নি। জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়া এবং বাস্তবায়নের পদ্ধতি কী হতে পারে, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ঐকমত্য কমিশন। আগামী সপ্তাহে বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার পরিকল্পনা রয়েছে কমিশনের। বাস্তবায়নের পদ্ধতি চূড়ান্ত হওয়ার পর সব দল সই করার মধ্য দিয়ে জুলাই জাতীয় সনদ চূড়ান্ত রূপ পাবে। জুলাই সনদের সাংবিধানিক ও আইনি ভিত্তি নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না বলা হয়েছে। তবে বাস্তবায়ন কোন পদ্ধতিতে হবে, তা দলগুলোকে জানানো হয়নি।

বিএনপি সূত্র বলেছেন, তাই দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির বৈঠকে গতকাল রাতে আলোচনা হয়। কয়েকটি বিষয়ে ছাড় দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আবারও এ নিয়ে আলোচনা শেষে নির্ধারিত সময় ২০ আগস্ট জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে খসড়ার চূড়ান্ত মতামত দেওয়া হবে। ওই বৈঠকে ১০টি বিষয়ে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়েও পুনর্বিবেচনার জন্য আলোচনা হবে। মোটা দাগে বিএনপি জুলাই সনদে আরও কিছুটা ছাড় দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে দু-তিনটি বিষয়ে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে পারে। ২৫ আগস্ট থেকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় অংশ নেবে বিএনপি।

জুলাই সনদেই নির্বাচন চায় জামায়াত-এনসিপি, ভিন্ন অবস্থানে বিএনপি: জুলাই সনদ নিয়ে নানান আলোচনার পর এর বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বড় সংকট দেখা যাচ্ছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে বিএনপির অবস্থান-আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ গঠিত হলে সেই সংসদই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবে। তবে ঠিক বিপরীত অবস্থান নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদের মতো দলগুলো। তারা গণভোট-গণপরিষদ নির্বাচন কিংবা অধ্যাদেশের মাধ্যমে এ সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে অনড় অবস্থানে রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তাকিয়ে আছে রাজনৈতিক দলগুলোর দিকেই।

এনসিপি ও জামায়াতে ইসলামী বলছে, আগামীতে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই। যে কারণে শিগগিরই ঐকমত্য কমিশনের স্বাক্ষরিত জুলাই সনদ গণভোট কিংবা গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে বাস্তবায়নের তাগিদও দিচ্ছে তারা। ‘নোট অব ডিসেন্ট’, জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও সাংবিধানিক ভিত্তি নিয়ে এখনো জটিলতা রয়েছে বলে মনে করছে কয়েকটি দল। তাদের মতে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে জুলাই সনদ হতে পারে না। আগামী দিনে যারা ক্ষমতায় আসবে, তারা তো এসব বিষয় পার্লামেন্টে বাস্তবায়ন করবে না। সে ক্ষেত্রে অধ্যাদেশ জারি বা গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে।

জামায়াতের দায়িত্বশীলরা বলছেন, ‘জুলাই সনদ আলোচনার ভিত্তিতে যেভাবে নির্ধারিত হয়েছে, সে বিষয়গুলোতে কোনো ধরনের গ্যাপ আছে কি না দেখতে হবে। অনেক সময় ছাপায়ও ভুল হয়। ঐকমত্য কমিশনসহ সবাই মিলে কষ্ট-পরিশ্রম করেছি। রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয় হয়েছে, অনেক সময় গেছে। এর মধ্য দিয়ে একটা খসড়া তৈরি হয়েছে। এটা চূড়ান্ত হবে। চূড়ান্ত করার পর আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যে আনা হবে। তার পরে বাস্তবায়ন করা হবে। এ ধাপগুলো এখনো অবশিষ্ট।’ নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি বা বাস্তবায়ন নিয়েও নিজেদের মধ্যে আরও কথাবার্তা বলতে হবে। নোট অব ডিসেন্ট বিষয়গুলো নিয়ে আগামী পার্লামেন্টে আলোচনা হবে। আমার ধারণা, বিএনপি দেখতে চাইছে আগামী নির্বাচনে তারা কেমন ভোট পায়, তার ভিত্তিতে তারা সুযোগ দেবে। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করার কথা বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা। কিন্তু নোট অব ডিসেন্ট থাকলে তো আর বাস্তবায়ন করতে পারবে না। এখনো সময় আছে, আরও আলোচনা হবে দেখা যাক।’

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও দলীয় মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘আমাদের মৌলিক দাবি ছিল পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন। কিন্তু জুলাই সনদে পিআর পদ্ধতি নিয়ে কোনো কথা বলা হয়নি। এটা আরও অনেক দলের দাবি ছিল। আমরা মনে করি অন্য সংস্কারগুলো যা আছে, সব ঠিক আছে। কিছু বিষয়ে দ্বিমত থাকলেও বৃহত্তর স্বার্থে আমরা সেগুলো মেনে নিয়েছি।’

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ড্রাফট আমরা শনিবার হাতে পেয়েছি। আগে যে ড্রাফটটা পেয়েছিলাম তার আলোকে আমরা কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছিলাম, কিছুটা তার আলোকে পরিমার্জিত হয়েছে, সেজন্য আমরা সন্তুষ্ট। এর পরও আমরা আমাদের চূড়ান্ত পর্যবেক্ষণ ও মতামত সহসা ঐকমত্য কমিশনকে অফিশিয়ালি জানাব।’

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘প্রথমত এখানে কোনো ঐকমত্য হয়নি। নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে কোনো ঐকমত্য হয় না। সুতরাং ওই দলগুলো তো ক্ষমতায় গেলে তা বাস্তবায়ন করবে না। দ্বিতীয়ত প্রথম পাঠানো খসড়া থেকে দ্বিতীয় দফা খসড়ায় বাস্তবায়ন নিয়ে ভিন্ন কথা রয়েছে। ফলে বাস্তবায়ন নিয়ে আরও আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
দিল্লিতে বসে হাসিনার অপরাজনীতি চলবে না : রাশেদ প্রধান
দিল্লিতে বসে হাসিনার অপরাজনীতি চলবে না : রাশেদ প্রধান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সমাবেশ
জুলাই সনদের স্বাক্ষরকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি : রিজভী
জুলাই সনদের স্বাক্ষরকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি : রিজভী
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ সুষ্ঠু নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ সুষ্ঠু নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
শহীদ জেহাদের স্মৃতিস্তম্ভে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা
শহীদ জেহাদের স্মৃতিস্তম্ভে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা
জেডআরএফ বিশেষজ্ঞ টিমের রংপুরে অ্যানথ্রাক্স সংক্রমণ এলাকা পরিদর্শন
জেডআরএফ বিশেষজ্ঞ টিমের রংপুরে অ্যানথ্রাক্স সংক্রমণ এলাকা পরিদর্শন
সর্বশেষ খবর
তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা
তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার
কলেজছাত্রকে যৌন নিপীড়ন: ইতালি প্রবাসী ‘কিং মাসুদ’ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার
শেরপুরে ১৮ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা
বরিশালে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলের ঐক্যমতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে
পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!
সূর্যেও ঝুম বৃষ্টি নামে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক