শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

মাজেন মারুফের গল্প

যে জীবনে কিছুই ঘটে না

অনুবাদ : নাজিব ওয়াদুদ
প্রিন্ট ভার্সন
যে জীবনে কিছুই ঘটে না

যুদ্ধের সময় আমরা তাঁর পাশে না থাকলে আমার আব্বার ভয় করত না। একাকী থাকলে তিনি পাত্তা দিতেন না। তাঁর আশঙ্কা যে তাঁর সামনে আমরা মারা যাব, সেজন্য তিনি আমাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকতেন সব সময়। সেটা তিনি চাইতেন না। আমি শুনেছি তিনি আম্মাকে বলছিলেন, আমার ভয় হয় আমি সেই ব্যক্তি যার জন্ম হয়েছে পাশের সবাই মারা যাওয়ার পরও যে বেঁচে থাকবে। সংঘর্ষের ঘটনা বৃদ্ধি পেলে তিনি রেডিওর ভলিউম বাড়িয়ে দিতেন যেন বোমাবর্ষণের শব্দ চাপা পড়ে যায়। তার মানে হলো তিনি কখন ভয় পাচ্ছেন তা আমরা বুঝতে পারতাম। যে গান আমরা কখনো শুনিনি সে রকম একটা পপ, রক, লোকগীতি, জাজ বা ক্ল্যাসিক্যাল গান খুঁজে পাওয়ার দক্ষতা ছিল তাঁর। আমরা তাঁকে গানের অর্থ ব্যাখ্যা করতে বলতাম, তিনি বলতেন এটা এমন এক লোকের গল্প যার জীবনে কিছু ঘটে না। তিনি বলতেন এটা সেই একই গান যেটা আমরা গতবার শুনেছি।

আমরা ছোটরা আশ্চর্য হয়ে ভাবতাম কীভাবে আমার আব্বা প্রত্যেকবার একই গান খুঁজে বের করতে সক্ষম হতেন, যদিও তার সুর কিছুটা ভিন্ন। আমরা এ-ও বুঝতাম যে তিনি আমাদের নিচে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার জন্য চাপাচাপি করতেন, যেন তিনি অস্ত্রধারীদের সঙ্গে লড়াই করতে পারেন। 

আমাদের চারপাশে সশস্ত্র বাহিনীর সংখ্যা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, আমরা বুঝতে পারি না তাদের মধ্যে কারা বীর আর কারা চোর। তবে আমরা নিশ্চিত ছিলাম আমার আব্বা বীরদের পক্ষে আছেন। কিন্তু সত্য একেবারেই তার বিপরীত ছিল। আমরা আশ্রয়স্থলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আব্বা বসার ঘরের মেঝেতে তাঁর ছবি আঁকার খাতা নিয়ে শুয়ে পড়তেন, গায়ের ওপর জড়িয়ে নিতেন সাহায্য হিসেবে পাওয়া পাঁচটা ভারী বুলেটপ্রুফ কম্বল। কমিক বইয়ের অঙ্কনশিল্পী হওয়ার আকাক্সক্ষা ছিল তাঁর। তাঁর কল্পনাশক্তি গল্প লেখার মতো প্রখর ছিল না, তবু তিনি চেষ্টা করতেন, শিশুদের অঙ্কনের মতো, মূক চরিত্র আঁকতেন। বেশির ভাগ অস্ত্রধারী এবং শিশুদের ছবি। কিন্তু কোনো বর্ণনা থাকত না। তিনি বলতেন, তিনি লিখতে পারেন না কারণ আমাদের নিয়ে তাঁর জীবনে কিছু ঘটেনি।

একদিন, স্কুলের ছেলেরা বলাবলি করছিল এটা কী করে হয় যে যুদ্ধে যাওয়া অস্ত্রধারীদের এবং রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো অস্ত্রহীন লোকদের কেউ চেনে না? তখন আমি বললাম, আমরা নিচে আশ্রয় নিলে আমার আব্বা যুদ্ধ করতে যান। ছেলেদের কেউ আমাকে তাঁর ইউনিফর্ম সম্পর্কে জানতে চাইল না, আমি আমার আব্বার নোটবুকে আঁকা অস্ত্রধারীর ইউনিফর্মের বর্ণনা দিলাম। কয়েক দিন পর, স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে জানতে পারলাম যে সশস্ত্র লোকেরা এসে আমার আব্বাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেছে। তারা একটা মিলিটারি ইউনিফর্মের খোঁজ করছিল, যেরকম ইউনিফর্মের বর্ণনা আমি স্কুলে দিয়েছিলাম। বাহ্যত, আমার পিতা মৃদু হেসেছিলেন, বলেছিলেন, অবশেষে কিছু-একটা ঘটতে চলেছে তাহলে। আমি আমার স্কুলের সহপাঠীদের বলেছিলাম যে, অস্ত্রধারীরা আমার আব্বাকে কিডন্যাপ করেছে, তবে বীররা তাঁকে উদ্ধার করবেন। সপ্তাহের পর সপ্তাহ গেল, তারপর মাসের পর মাস এবং বছরের পর বছর, কিন্তু তাঁর টিকিটিরও কোনো সন্ধান পাওয়া গেল না।

আমাদের, ওই দালানের অন্যান্য বাসিন্দাসমেত, জোর করে তাড়িয়ে দেওয়া হলো। আমরা বাস্তুচ্যুত হলাম এবং বলা হলো যুদ্ধ শেষ হলে অ্যাপার্টমেন্টে থাকার কোনো অধিকার আমাদের থাকবে না। আমার মা বাড়ির দরোজায় আমাদের নতুন ঠিকানা লেখা কাগজ ঝুলিয়ে দিলেন যেন, ফিরে এসে আব্বা সেটা পড়তে পারেন। ওই কাগজের টুকরোটা মাসের পর মাস সেখানে ঝুলে থাকল, যতক্ষণ পর্যন্ত না দালানের মেরামতির কাজ করার সময় মালিক সেটা খুলে ফেলে দিল। এটা জানতে পেরে আমার মা আব্বাকে ফিরে আসার আবেদন জানিয়ে আমাকে সংবাদপত্রে লিখতে বললেন। আমি তাঁকে বুঝালাম যে আমার আব্বা নিখোঁজ। তিনি জোরেশোরে বলতে লাগলেন যে তিনি এখনো বেঁচে আছেন, কিন্তু তিনি বোকা মানুষ, হয়তো ভাবছেন আমরা মারা পড়েছি, সে জন্য তিনি আমাদের খোঁজার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করছেন না। আমার মা আমাকে তাঁর উদ্দেশে এমনভাবে লিখতে বললেন, যেন তিনি বুঝতে পারেন যে আমাদের জীবনে সেরকম কিছু ঘটেনি যার আশঙ্কা তিনি সব সময় করতেন- আমাদের জীবনে কিছু ঘটেনি। তিনি আমাকে নিশ্চিত করতে বললেন যেন পত্রটা প্রত্যেকবার ভিন্ন ভিন্ন আকারের হয়। তিনি বললেন, তোমাদের আব্বা মোটের ওপর একজন শিল্পী, যদি তিনি দেখেন যে আমরা বারবার একই রকম কথা লিখছি তাহলে হয়তো মনে করতে পারেন আমরা তাঁকে যথাযোগ্য মর্যাদা দিচ্ছি না, এই কারণে আমাদের ত্যাগ করে যাওয়ার অধিকার আছে তাঁর।

সুতরাং আমি তা-ই করলাম।

এটাই আমার প্রথম লেখার চেষ্টা। তিন-চার লাইনের একটা সাধারণ বিজ্ঞাপন, প্রত্যেক মাসে সংবাদপত্রে ছাপাতে লাগলাম। আমি কী লিখি সেটা আমার মা কখনো পড়ে দেখেন না বা এর বিষয় সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করেন না। তিনি কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন আর আমাকে বিজ্ঞাপন প্রকাশের খরচ জোগান দেন। তাঁর বক্তব্য হচ্ছে এটা পড়লে তাঁর কষ্ট হবে। একটা আশ্চর্য রকম অন্তর্দৃষ্টি তাঁকে এই কথা বলে। তিনি নিশ্চিত ছিলেন যে আমার লেখা আমার পিতাকে বাড়ি ফিরিয়ে আনবে। এভাবে, আমি ওই কয়েকটা লাইন নিয়ে দিন কাটাতে লাগলাম, একই বিষয়ের বর্ণনা দিয়ে, কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন আঙিকে। সেটা একেবারে ওই গানগুলোর মতো, যেগুলো আমার আব্বা বোমাবর্ষণের সময় রেডিওতে শুনতেন। যেটা ঘটবে বলে আমার মা আশা করতেন সেটাই ঘটল, একদিন আমার আব্বা ফিরে এলেন। তিনি মারাত্মক কষ্টে ছিলেন, তার মুখে উদ্বেগ, অবসাদ এবং দুঃখের চিহ্ন। কিন্তু, আধ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁর অভিব্যক্তি রাগে পরিণত হলো এবং আমাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়ে গেল। তিনি বললেন যদি আমি লেখক হতে চাই তাহলে আমার ব্যক্তিগত রচনা পরিহার করা উচিত, কারণ এটা ভালো হচ্ছে না। এই চেষ্টা করা মানে এটার অপব্যবহার করা। তাঁর প্রতিবাদী কণ্ঠ সত্ত্বেও, আমার মনে হলো, তিনি আসলে অন্য কিছু চাইছেন : সাহায্য। কিন্তু আমি কিছু করিনি। আমি এমনকি লেখালেখিই বন্ধ করে দিলাম। 

এখন, এতগুলো বছর পর, আমার অতীত জীবনকে স্মরণ করা মানে একটা হলোগ্রাফিক ছায়াকে অনুসরণ করা, যা যে কোনো মুহূর্তে অন্য ব্যক্তির রূপ পরিগ্রহ করতে পারে। সে কারণে শেষ পর্যন্ত, আমি যাদের মতো হতে চেয়েছিলাম সেই সব লোকের সম্পর্কে লিখতে লাগলাম। আমার আব্বা অবশ্য তাদের অন্তর্ভুক্ত নন। তবুও আমি তাঁকে নিয়ে লিখতে আগ্রহী, কারণ আমি অনুধাবন করতে পেরেছি, তাঁর চরিত্র চিত্রায়ণে আমার ব্যর্থতা আমি যে সত্যি-সত্যিই লেখার অপব্যবহার করছি সেই রকমভাবে নিজেকে উপস্থাপন করার সুযোগ করে দেবে, যেরকম আমি হব বলে তিনি মন্তব্য করেছিলেন। সেজন্য আমি অন্য কারও সম্পর্কে লিখি, যার মতো হতে পারবেন বলে আমার পিতা মনে করতেন। আপনি ভাবছেন সংবাদপত্রে আমি কী প্রকাশ করেছি, কী আমার পিতার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে আমি ভেবেছিলাম, কয়েকটা মাত্র লাইন যার জন্য বেশি খরচ হবে না?- সেটা হলো একটা মৃত্যুর বিজ্ঞপ্তি। প্রায় প্রত্যেক মাসে, আমি আমার তিন ভাইয়ের মধ্য থেকে একজনের মৃত্যু সংবাদ প্রকাশ করতাম, প্রথমে তারা বিচলিত হয়েছিল, তারপর সেটা একটা কৌতুকে পরিণত হয়েছিল। তাহলে তোমার নিজের মৃত্যু সংবাদ কবে লিখছ তুমি? তারা জিজ্ঞেস করত, তারা আমাকে অবসেসিভ বলে চিহ্নিত করেছিল। তাদের দৃষ্টিতে, আমি যে লেখক হতে চেয়েছিলাম, সেটা একটা কাজের কাজ ছিল। আমার আব্বা আর কখনো কমিকচর্চা করেননি। এখন, তিনি খুব কমই গান শোনেন। আর তাঁর ধারণা, আমি লিখি শুধু আমাদের তাঁর ছেড়ে যাওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রায়ই, আমাদের ঝগড়ার সময়, আমি আমার ফোনের প্লে-লিস্ট খুলে ভলিউম বাড়িয়ে দিই। তিনি কাছে এসে বলেন, তুমি ভয় পেয়েছ! তাই না? বলো এটা! বলো!

 

যুদ্ধের সময় আমরা তাঁর পাশে না থাকলে আমার আব্বার ভয় করত না

মাজেন মারুফ

ফিলিস্তিনি যুবক মাজেন মারুফ কবি, কথাশিল্পী, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক এবং সাংবাদিক। ইসরায়েলি দখলদারির মুখে তাঁর পরিবার লেবাননে পালিয়ে যায়। সেখানে ১৯৭৮ সালে তাঁর জন্ম। তিনি লেবানন ইউনিভার্সিটি থেকে রসায়নে গ্র্যাজুয়েশন করেন। কয়েক বছর শিক্ষকতা করার পর ২০০১ সালে সাহিত্য ও সাংবাদিকতাকে পেশা ও নেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। কবিতা দিয়ে তাঁর সাহিত্যচর্চার শুরু। ২০১১ সাল পর্যন্ত তাঁর তিনটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। এ সময় তিনি অনুবাদ এবং শিল্প ও সাহিত্য  সমালোচনামূলক প্রবন্ধও লিখেছেন। তারপর ছোটগল্প লিখতে শুরু করেন। ২০১৯ সালে তাঁর প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘জোকস ফর দি গানমেন’ (২০১৬) ম্যানবুকার ইন্টারন্যাশনাল বুকার প্রাইজের জন্য লং-লিস্টভুক্ত হয়। কবিতা ও ছোটগল্পের জন্য তিনি দেশ-বিদেশে অনেক পুরস্কার লাভ করেন। বর্তমানে আইসল্যান্ডে বসবাস করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
সর্বশেষ খবর
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন
ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়