শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

মাজেন মারুফের গল্প

যে জীবনে কিছুই ঘটে না

অনুবাদ : নাজিব ওয়াদুদ
প্রিন্ট ভার্সন
যে জীবনে কিছুই ঘটে না

যুদ্ধের সময় আমরা তাঁর পাশে না থাকলে আমার আব্বার ভয় করত না। একাকী থাকলে তিনি পাত্তা দিতেন না। তাঁর আশঙ্কা যে তাঁর সামনে আমরা মারা যাব, সেজন্য তিনি আমাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকতেন সব সময়। সেটা তিনি চাইতেন না। আমি শুনেছি তিনি আম্মাকে বলছিলেন, আমার ভয় হয় আমি সেই ব্যক্তি যার জন্ম হয়েছে পাশের সবাই মারা যাওয়ার পরও যে বেঁচে থাকবে। সংঘর্ষের ঘটনা বৃদ্ধি পেলে তিনি রেডিওর ভলিউম বাড়িয়ে দিতেন যেন বোমাবর্ষণের শব্দ চাপা পড়ে যায়। তার মানে হলো তিনি কখন ভয় পাচ্ছেন তা আমরা বুঝতে পারতাম। যে গান আমরা কখনো শুনিনি সে রকম একটা পপ, রক, লোকগীতি, জাজ বা ক্ল্যাসিক্যাল গান খুঁজে পাওয়ার দক্ষতা ছিল তাঁর। আমরা তাঁকে গানের অর্থ ব্যাখ্যা করতে বলতাম, তিনি বলতেন এটা এমন এক লোকের গল্প যার জীবনে কিছু ঘটে না। তিনি বলতেন এটা সেই একই গান যেটা আমরা গতবার শুনেছি।

আমরা ছোটরা আশ্চর্য হয়ে ভাবতাম কীভাবে আমার আব্বা প্রত্যেকবার একই গান খুঁজে বের করতে সক্ষম হতেন, যদিও তার সুর কিছুটা ভিন্ন। আমরা এ-ও বুঝতাম যে তিনি আমাদের নিচে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার জন্য চাপাচাপি করতেন, যেন তিনি অস্ত্রধারীদের সঙ্গে লড়াই করতে পারেন। 

আমাদের চারপাশে সশস্ত্র বাহিনীর সংখ্যা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, আমরা বুঝতে পারি না তাদের মধ্যে কারা বীর আর কারা চোর। তবে আমরা নিশ্চিত ছিলাম আমার আব্বা বীরদের পক্ষে আছেন। কিন্তু সত্য একেবারেই তার বিপরীত ছিল। আমরা আশ্রয়স্থলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আব্বা বসার ঘরের মেঝেতে তাঁর ছবি আঁকার খাতা নিয়ে শুয়ে পড়তেন, গায়ের ওপর জড়িয়ে নিতেন সাহায্য হিসেবে পাওয়া পাঁচটা ভারী বুলেটপ্রুফ কম্বল। কমিক বইয়ের অঙ্কনশিল্পী হওয়ার আকাক্সক্ষা ছিল তাঁর। তাঁর কল্পনাশক্তি গল্প লেখার মতো প্রখর ছিল না, তবু তিনি চেষ্টা করতেন, শিশুদের অঙ্কনের মতো, মূক চরিত্র আঁকতেন। বেশির ভাগ অস্ত্রধারী এবং শিশুদের ছবি। কিন্তু কোনো বর্ণনা থাকত না। তিনি বলতেন, তিনি লিখতে পারেন না কারণ আমাদের নিয়ে তাঁর জীবনে কিছু ঘটেনি।

একদিন, স্কুলের ছেলেরা বলাবলি করছিল এটা কী করে হয় যে যুদ্ধে যাওয়া অস্ত্রধারীদের এবং রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো অস্ত্রহীন লোকদের কেউ চেনে না? তখন আমি বললাম, আমরা নিচে আশ্রয় নিলে আমার আব্বা যুদ্ধ করতে যান। ছেলেদের কেউ আমাকে তাঁর ইউনিফর্ম সম্পর্কে জানতে চাইল না, আমি আমার আব্বার নোটবুকে আঁকা অস্ত্রধারীর ইউনিফর্মের বর্ণনা দিলাম। কয়েক দিন পর, স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে জানতে পারলাম যে সশস্ত্র লোকেরা এসে আমার আব্বাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেছে। তারা একটা মিলিটারি ইউনিফর্মের খোঁজ করছিল, যেরকম ইউনিফর্মের বর্ণনা আমি স্কুলে দিয়েছিলাম। বাহ্যত, আমার পিতা মৃদু হেসেছিলেন, বলেছিলেন, অবশেষে কিছু-একটা ঘটতে চলেছে তাহলে। আমি আমার স্কুলের সহপাঠীদের বলেছিলাম যে, অস্ত্রধারীরা আমার আব্বাকে কিডন্যাপ করেছে, তবে বীররা তাঁকে উদ্ধার করবেন। সপ্তাহের পর সপ্তাহ গেল, তারপর মাসের পর মাস এবং বছরের পর বছর, কিন্তু তাঁর টিকিটিরও কোনো সন্ধান পাওয়া গেল না।

আমাদের, ওই দালানের অন্যান্য বাসিন্দাসমেত, জোর করে তাড়িয়ে দেওয়া হলো। আমরা বাস্তুচ্যুত হলাম এবং বলা হলো যুদ্ধ শেষ হলে অ্যাপার্টমেন্টে থাকার কোনো অধিকার আমাদের থাকবে না। আমার মা বাড়ির দরোজায় আমাদের নতুন ঠিকানা লেখা কাগজ ঝুলিয়ে দিলেন যেন, ফিরে এসে আব্বা সেটা পড়তে পারেন। ওই কাগজের টুকরোটা মাসের পর মাস সেখানে ঝুলে থাকল, যতক্ষণ পর্যন্ত না দালানের মেরামতির কাজ করার সময় মালিক সেটা খুলে ফেলে দিল। এটা জানতে পেরে আমার মা আব্বাকে ফিরে আসার আবেদন জানিয়ে আমাকে সংবাদপত্রে লিখতে বললেন। আমি তাঁকে বুঝালাম যে আমার আব্বা নিখোঁজ। তিনি জোরেশোরে বলতে লাগলেন যে তিনি এখনো বেঁচে আছেন, কিন্তু তিনি বোকা মানুষ, হয়তো ভাবছেন আমরা মারা পড়েছি, সে জন্য তিনি আমাদের খোঁজার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করছেন না। আমার মা আমাকে তাঁর উদ্দেশে এমনভাবে লিখতে বললেন, যেন তিনি বুঝতে পারেন যে আমাদের জীবনে সেরকম কিছু ঘটেনি যার আশঙ্কা তিনি সব সময় করতেন- আমাদের জীবনে কিছু ঘটেনি। তিনি আমাকে নিশ্চিত করতে বললেন যেন পত্রটা প্রত্যেকবার ভিন্ন ভিন্ন আকারের হয়। তিনি বললেন, তোমাদের আব্বা মোটের ওপর একজন শিল্পী, যদি তিনি দেখেন যে আমরা বারবার একই রকম কথা লিখছি তাহলে হয়তো মনে করতে পারেন আমরা তাঁকে যথাযোগ্য মর্যাদা দিচ্ছি না, এই কারণে আমাদের ত্যাগ করে যাওয়ার অধিকার আছে তাঁর।

সুতরাং আমি তা-ই করলাম।

এটাই আমার প্রথম লেখার চেষ্টা। তিন-চার লাইনের একটা সাধারণ বিজ্ঞাপন, প্রত্যেক মাসে সংবাদপত্রে ছাপাতে লাগলাম। আমি কী লিখি সেটা আমার মা কখনো পড়ে দেখেন না বা এর বিষয় সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করেন না। তিনি কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন আর আমাকে বিজ্ঞাপন প্রকাশের খরচ জোগান দেন। তাঁর বক্তব্য হচ্ছে এটা পড়লে তাঁর কষ্ট হবে। একটা আশ্চর্য রকম অন্তর্দৃষ্টি তাঁকে এই কথা বলে। তিনি নিশ্চিত ছিলেন যে আমার লেখা আমার পিতাকে বাড়ি ফিরিয়ে আনবে। এভাবে, আমি ওই কয়েকটা লাইন নিয়ে দিন কাটাতে লাগলাম, একই বিষয়ের বর্ণনা দিয়ে, কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন আঙিকে। সেটা একেবারে ওই গানগুলোর মতো, যেগুলো আমার আব্বা বোমাবর্ষণের সময় রেডিওতে শুনতেন। যেটা ঘটবে বলে আমার মা আশা করতেন সেটাই ঘটল, একদিন আমার আব্বা ফিরে এলেন। তিনি মারাত্মক কষ্টে ছিলেন, তার মুখে উদ্বেগ, অবসাদ এবং দুঃখের চিহ্ন। কিন্তু, আধ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁর অভিব্যক্তি রাগে পরিণত হলো এবং আমাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়ে গেল। তিনি বললেন যদি আমি লেখক হতে চাই তাহলে আমার ব্যক্তিগত রচনা পরিহার করা উচিত, কারণ এটা ভালো হচ্ছে না। এই চেষ্টা করা মানে এটার অপব্যবহার করা। তাঁর প্রতিবাদী কণ্ঠ সত্ত্বেও, আমার মনে হলো, তিনি আসলে অন্য কিছু চাইছেন : সাহায্য। কিন্তু আমি কিছু করিনি। আমি এমনকি লেখালেখিই বন্ধ করে দিলাম। 

এখন, এতগুলো বছর পর, আমার অতীত জীবনকে স্মরণ করা মানে একটা হলোগ্রাফিক ছায়াকে অনুসরণ করা, যা যে কোনো মুহূর্তে অন্য ব্যক্তির রূপ পরিগ্রহ করতে পারে। সে কারণে শেষ পর্যন্ত, আমি যাদের মতো হতে চেয়েছিলাম সেই সব লোকের সম্পর্কে লিখতে লাগলাম। আমার আব্বা অবশ্য তাদের অন্তর্ভুক্ত নন। তবুও আমি তাঁকে নিয়ে লিখতে আগ্রহী, কারণ আমি অনুধাবন করতে পেরেছি, তাঁর চরিত্র চিত্রায়ণে আমার ব্যর্থতা আমি যে সত্যি-সত্যিই লেখার অপব্যবহার করছি সেই রকমভাবে নিজেকে উপস্থাপন করার সুযোগ করে দেবে, যেরকম আমি হব বলে তিনি মন্তব্য করেছিলেন। সেজন্য আমি অন্য কারও সম্পর্কে লিখি, যার মতো হতে পারবেন বলে আমার পিতা মনে করতেন। আপনি ভাবছেন সংবাদপত্রে আমি কী প্রকাশ করেছি, কী আমার পিতার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে আমি ভেবেছিলাম, কয়েকটা মাত্র লাইন যার জন্য বেশি খরচ হবে না?- সেটা হলো একটা মৃত্যুর বিজ্ঞপ্তি। প্রায় প্রত্যেক মাসে, আমি আমার তিন ভাইয়ের মধ্য থেকে একজনের মৃত্যু সংবাদ প্রকাশ করতাম, প্রথমে তারা বিচলিত হয়েছিল, তারপর সেটা একটা কৌতুকে পরিণত হয়েছিল। তাহলে তোমার নিজের মৃত্যু সংবাদ কবে লিখছ তুমি? তারা জিজ্ঞেস করত, তারা আমাকে অবসেসিভ বলে চিহ্নিত করেছিল। তাদের দৃষ্টিতে, আমি যে লেখক হতে চেয়েছিলাম, সেটা একটা কাজের কাজ ছিল। আমার আব্বা আর কখনো কমিকচর্চা করেননি। এখন, তিনি খুব কমই গান শোনেন। আর তাঁর ধারণা, আমি লিখি শুধু আমাদের তাঁর ছেড়ে যাওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রায়ই, আমাদের ঝগড়ার সময়, আমি আমার ফোনের প্লে-লিস্ট খুলে ভলিউম বাড়িয়ে দিই। তিনি কাছে এসে বলেন, তুমি ভয় পেয়েছ! তাই না? বলো এটা! বলো!

 

যুদ্ধের সময় আমরা তাঁর পাশে না থাকলে আমার আব্বার ভয় করত না

মাজেন মারুফ

ফিলিস্তিনি যুবক মাজেন মারুফ কবি, কথাশিল্পী, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক এবং সাংবাদিক। ইসরায়েলি দখলদারির মুখে তাঁর পরিবার লেবাননে পালিয়ে যায়। সেখানে ১৯৭৮ সালে তাঁর জন্ম। তিনি লেবানন ইউনিভার্সিটি থেকে রসায়নে গ্র্যাজুয়েশন করেন। কয়েক বছর শিক্ষকতা করার পর ২০০১ সালে সাহিত্য ও সাংবাদিকতাকে পেশা ও নেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। কবিতা দিয়ে তাঁর সাহিত্যচর্চার শুরু। ২০১১ সাল পর্যন্ত তাঁর তিনটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। এ সময় তিনি অনুবাদ এবং শিল্প ও সাহিত্য  সমালোচনামূলক প্রবন্ধও লিখেছেন। তারপর ছোটগল্প লিখতে শুরু করেন। ২০১৯ সালে তাঁর প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘জোকস ফর দি গানমেন’ (২০১৬) ম্যানবুকার ইন্টারন্যাশনাল বুকার প্রাইজের জন্য লং-লিস্টভুক্ত হয়। কবিতা ও ছোটগল্পের জন্য তিনি দেশ-বিদেশে অনেক পুরস্কার লাভ করেন। বর্তমানে আইসল্যান্ডে বসবাস করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
আগুন
আগুন
হৃদয়ের দোষ কী
হৃদয়ের দোষ কী
পর্যটনের পাহাড়
পর্যটনের পাহাড়
শিমলার বুক ক্যাফে
শিমলার বুক ক্যাফে
কেবলই ছবি
কেবলই ছবি
কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী
কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা
বাংলাচাষী
বাংলাচাষী
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মল্লার
মল্লার
সর্বশেষ খবর
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১
পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস
৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩
বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি
ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায়  চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায় চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি
হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা
নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসঙ্গে ২২৫ কর পরিদর্শককে বদলি
একসঙ্গে ২২৫ কর পরিদর্শককে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়েট শিক্ষার্থীরাও রাজপথে
চুয়েট শিক্ষার্থীরাও রাজপথে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বারি উদ্ভাবিত প্রযুক্তি প্রদর্শনী
বারি উদ্ভাবিত প্রযুক্তি প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ
শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা
মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে