শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

মাজেন মারুফের গল্প

যে জীবনে কিছুই ঘটে না

অনুবাদ : নাজিব ওয়াদুদ
প্রিন্ট ভার্সন
যে জীবনে কিছুই ঘটে না

যুদ্ধের সময় আমরা তাঁর পাশে না থাকলে আমার আব্বার ভয় করত না। একাকী থাকলে তিনি পাত্তা দিতেন না। তাঁর আশঙ্কা যে তাঁর সামনে আমরা মারা যাব, সেজন্য তিনি আমাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকতেন সব সময়। সেটা তিনি চাইতেন না। আমি শুনেছি তিনি আম্মাকে বলছিলেন, আমার ভয় হয় আমি সেই ব্যক্তি যার জন্ম হয়েছে পাশের সবাই মারা যাওয়ার পরও যে বেঁচে থাকবে। সংঘর্ষের ঘটনা বৃদ্ধি পেলে তিনি রেডিওর ভলিউম বাড়িয়ে দিতেন যেন বোমাবর্ষণের শব্দ চাপা পড়ে যায়। তার মানে হলো তিনি কখন ভয় পাচ্ছেন তা আমরা বুঝতে পারতাম। যে গান আমরা কখনো শুনিনি সে রকম একটা পপ, রক, লোকগীতি, জাজ বা ক্ল্যাসিক্যাল গান খুঁজে পাওয়ার দক্ষতা ছিল তাঁর। আমরা তাঁকে গানের অর্থ ব্যাখ্যা করতে বলতাম, তিনি বলতেন এটা এমন এক লোকের গল্প যার জীবনে কিছু ঘটে না। তিনি বলতেন এটা সেই একই গান যেটা আমরা গতবার শুনেছি।

আমরা ছোটরা আশ্চর্য হয়ে ভাবতাম কীভাবে আমার আব্বা প্রত্যেকবার একই গান খুঁজে বের করতে সক্ষম হতেন, যদিও তার সুর কিছুটা ভিন্ন। আমরা এ-ও বুঝতাম যে তিনি আমাদের নিচে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার জন্য চাপাচাপি করতেন, যেন তিনি অস্ত্রধারীদের সঙ্গে লড়াই করতে পারেন। 

আমাদের চারপাশে সশস্ত্র বাহিনীর সংখ্যা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, আমরা বুঝতে পারি না তাদের মধ্যে কারা বীর আর কারা চোর। তবে আমরা নিশ্চিত ছিলাম আমার আব্বা বীরদের পক্ষে আছেন। কিন্তু সত্য একেবারেই তার বিপরীত ছিল। আমরা আশ্রয়স্থলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আব্বা বসার ঘরের মেঝেতে তাঁর ছবি আঁকার খাতা নিয়ে শুয়ে পড়তেন, গায়ের ওপর জড়িয়ে নিতেন সাহায্য হিসেবে পাওয়া পাঁচটা ভারী বুলেটপ্রুফ কম্বল। কমিক বইয়ের অঙ্কনশিল্পী হওয়ার আকাক্সক্ষা ছিল তাঁর। তাঁর কল্পনাশক্তি গল্প লেখার মতো প্রখর ছিল না, তবু তিনি চেষ্টা করতেন, শিশুদের অঙ্কনের মতো, মূক চরিত্র আঁকতেন। বেশির ভাগ অস্ত্রধারী এবং শিশুদের ছবি। কিন্তু কোনো বর্ণনা থাকত না। তিনি বলতেন, তিনি লিখতে পারেন না কারণ আমাদের নিয়ে তাঁর জীবনে কিছু ঘটেনি।

একদিন, স্কুলের ছেলেরা বলাবলি করছিল এটা কী করে হয় যে যুদ্ধে যাওয়া অস্ত্রধারীদের এবং রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো অস্ত্রহীন লোকদের কেউ চেনে না? তখন আমি বললাম, আমরা নিচে আশ্রয় নিলে আমার আব্বা যুদ্ধ করতে যান। ছেলেদের কেউ আমাকে তাঁর ইউনিফর্ম সম্পর্কে জানতে চাইল না, আমি আমার আব্বার নোটবুকে আঁকা অস্ত্রধারীর ইউনিফর্মের বর্ণনা দিলাম। কয়েক দিন পর, স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে জানতে পারলাম যে সশস্ত্র লোকেরা এসে আমার আব্বাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেছে। তারা একটা মিলিটারি ইউনিফর্মের খোঁজ করছিল, যেরকম ইউনিফর্মের বর্ণনা আমি স্কুলে দিয়েছিলাম। বাহ্যত, আমার পিতা মৃদু হেসেছিলেন, বলেছিলেন, অবশেষে কিছু-একটা ঘটতে চলেছে তাহলে। আমি আমার স্কুলের সহপাঠীদের বলেছিলাম যে, অস্ত্রধারীরা আমার আব্বাকে কিডন্যাপ করেছে, তবে বীররা তাঁকে উদ্ধার করবেন। সপ্তাহের পর সপ্তাহ গেল, তারপর মাসের পর মাস এবং বছরের পর বছর, কিন্তু তাঁর টিকিটিরও কোনো সন্ধান পাওয়া গেল না।

আমাদের, ওই দালানের অন্যান্য বাসিন্দাসমেত, জোর করে তাড়িয়ে দেওয়া হলো। আমরা বাস্তুচ্যুত হলাম এবং বলা হলো যুদ্ধ শেষ হলে অ্যাপার্টমেন্টে থাকার কোনো অধিকার আমাদের থাকবে না। আমার মা বাড়ির দরোজায় আমাদের নতুন ঠিকানা লেখা কাগজ ঝুলিয়ে দিলেন যেন, ফিরে এসে আব্বা সেটা পড়তে পারেন। ওই কাগজের টুকরোটা মাসের পর মাস সেখানে ঝুলে থাকল, যতক্ষণ পর্যন্ত না দালানের মেরামতির কাজ করার সময় মালিক সেটা খুলে ফেলে দিল। এটা জানতে পেরে আমার মা আব্বাকে ফিরে আসার আবেদন জানিয়ে আমাকে সংবাদপত্রে লিখতে বললেন। আমি তাঁকে বুঝালাম যে আমার আব্বা নিখোঁজ। তিনি জোরেশোরে বলতে লাগলেন যে তিনি এখনো বেঁচে আছেন, কিন্তু তিনি বোকা মানুষ, হয়তো ভাবছেন আমরা মারা পড়েছি, সে জন্য তিনি আমাদের খোঁজার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করছেন না। আমার মা আমাকে তাঁর উদ্দেশে এমনভাবে লিখতে বললেন, যেন তিনি বুঝতে পারেন যে আমাদের জীবনে সেরকম কিছু ঘটেনি যার আশঙ্কা তিনি সব সময় করতেন- আমাদের জীবনে কিছু ঘটেনি। তিনি আমাকে নিশ্চিত করতে বললেন যেন পত্রটা প্রত্যেকবার ভিন্ন ভিন্ন আকারের হয়। তিনি বললেন, তোমাদের আব্বা মোটের ওপর একজন শিল্পী, যদি তিনি দেখেন যে আমরা বারবার একই রকম কথা লিখছি তাহলে হয়তো মনে করতে পারেন আমরা তাঁকে যথাযোগ্য মর্যাদা দিচ্ছি না, এই কারণে আমাদের ত্যাগ করে যাওয়ার অধিকার আছে তাঁর।

সুতরাং আমি তা-ই করলাম।

এটাই আমার প্রথম লেখার চেষ্টা। তিন-চার লাইনের একটা সাধারণ বিজ্ঞাপন, প্রত্যেক মাসে সংবাদপত্রে ছাপাতে লাগলাম। আমি কী লিখি সেটা আমার মা কখনো পড়ে দেখেন না বা এর বিষয় সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করেন না। তিনি কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন আর আমাকে বিজ্ঞাপন প্রকাশের খরচ জোগান দেন। তাঁর বক্তব্য হচ্ছে এটা পড়লে তাঁর কষ্ট হবে। একটা আশ্চর্য রকম অন্তর্দৃষ্টি তাঁকে এই কথা বলে। তিনি নিশ্চিত ছিলেন যে আমার লেখা আমার পিতাকে বাড়ি ফিরিয়ে আনবে। এভাবে, আমি ওই কয়েকটা লাইন নিয়ে দিন কাটাতে লাগলাম, একই বিষয়ের বর্ণনা দিয়ে, কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন আঙিকে। সেটা একেবারে ওই গানগুলোর মতো, যেগুলো আমার আব্বা বোমাবর্ষণের সময় রেডিওতে শুনতেন। যেটা ঘটবে বলে আমার মা আশা করতেন সেটাই ঘটল, একদিন আমার আব্বা ফিরে এলেন। তিনি মারাত্মক কষ্টে ছিলেন, তার মুখে উদ্বেগ, অবসাদ এবং দুঃখের চিহ্ন। কিন্তু, আধ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁর অভিব্যক্তি রাগে পরিণত হলো এবং আমাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়ে গেল। তিনি বললেন যদি আমি লেখক হতে চাই তাহলে আমার ব্যক্তিগত রচনা পরিহার করা উচিত, কারণ এটা ভালো হচ্ছে না। এই চেষ্টা করা মানে এটার অপব্যবহার করা। তাঁর প্রতিবাদী কণ্ঠ সত্ত্বেও, আমার মনে হলো, তিনি আসলে অন্য কিছু চাইছেন : সাহায্য। কিন্তু আমি কিছু করিনি। আমি এমনকি লেখালেখিই বন্ধ করে দিলাম। 

এখন, এতগুলো বছর পর, আমার অতীত জীবনকে স্মরণ করা মানে একটা হলোগ্রাফিক ছায়াকে অনুসরণ করা, যা যে কোনো মুহূর্তে অন্য ব্যক্তির রূপ পরিগ্রহ করতে পারে। সে কারণে শেষ পর্যন্ত, আমি যাদের মতো হতে চেয়েছিলাম সেই সব লোকের সম্পর্কে লিখতে লাগলাম। আমার আব্বা অবশ্য তাদের অন্তর্ভুক্ত নন। তবুও আমি তাঁকে নিয়ে লিখতে আগ্রহী, কারণ আমি অনুধাবন করতে পেরেছি, তাঁর চরিত্র চিত্রায়ণে আমার ব্যর্থতা আমি যে সত্যি-সত্যিই লেখার অপব্যবহার করছি সেই রকমভাবে নিজেকে উপস্থাপন করার সুযোগ করে দেবে, যেরকম আমি হব বলে তিনি মন্তব্য করেছিলেন। সেজন্য আমি অন্য কারও সম্পর্কে লিখি, যার মতো হতে পারবেন বলে আমার পিতা মনে করতেন। আপনি ভাবছেন সংবাদপত্রে আমি কী প্রকাশ করেছি, কী আমার পিতার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে আমি ভেবেছিলাম, কয়েকটা মাত্র লাইন যার জন্য বেশি খরচ হবে না?- সেটা হলো একটা মৃত্যুর বিজ্ঞপ্তি। প্রায় প্রত্যেক মাসে, আমি আমার তিন ভাইয়ের মধ্য থেকে একজনের মৃত্যু সংবাদ প্রকাশ করতাম, প্রথমে তারা বিচলিত হয়েছিল, তারপর সেটা একটা কৌতুকে পরিণত হয়েছিল। তাহলে তোমার নিজের মৃত্যু সংবাদ কবে লিখছ তুমি? তারা জিজ্ঞেস করত, তারা আমাকে অবসেসিভ বলে চিহ্নিত করেছিল। তাদের দৃষ্টিতে, আমি যে লেখক হতে চেয়েছিলাম, সেটা একটা কাজের কাজ ছিল। আমার আব্বা আর কখনো কমিকচর্চা করেননি। এখন, তিনি খুব কমই গান শোনেন। আর তাঁর ধারণা, আমি লিখি শুধু আমাদের তাঁর ছেড়ে যাওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রায়ই, আমাদের ঝগড়ার সময়, আমি আমার ফোনের প্লে-লিস্ট খুলে ভলিউম বাড়িয়ে দিই। তিনি কাছে এসে বলেন, তুমি ভয় পেয়েছ! তাই না? বলো এটা! বলো!

 

যুদ্ধের সময় আমরা তাঁর পাশে না থাকলে আমার আব্বার ভয় করত না

মাজেন মারুফ

ফিলিস্তিনি যুবক মাজেন মারুফ কবি, কথাশিল্পী, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক এবং সাংবাদিক। ইসরায়েলি দখলদারির মুখে তাঁর পরিবার লেবাননে পালিয়ে যায়। সেখানে ১৯৭৮ সালে তাঁর জন্ম। তিনি লেবানন ইউনিভার্সিটি থেকে রসায়নে গ্র্যাজুয়েশন করেন। কয়েক বছর শিক্ষকতা করার পর ২০০১ সালে সাহিত্য ও সাংবাদিকতাকে পেশা ও নেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। কবিতা দিয়ে তাঁর সাহিত্যচর্চার শুরু। ২০১১ সাল পর্যন্ত তাঁর তিনটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। এ সময় তিনি অনুবাদ এবং শিল্প ও সাহিত্য  সমালোচনামূলক প্রবন্ধও লিখেছেন। তারপর ছোটগল্প লিখতে শুরু করেন। ২০১৯ সালে তাঁর প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘জোকস ফর দি গানমেন’ (২০১৬) ম্যানবুকার ইন্টারন্যাশনাল বুকার প্রাইজের জন্য লং-লিস্টভুক্ত হয়। কবিতা ও ছোটগল্পের জন্য তিনি দেশ-বিদেশে অনেক পুরস্কার লাভ করেন। বর্তমানে আইসল্যান্ডে বসবাস করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
নীরার উৎসব
নীরার উৎসব
রাজশাহীর সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার
রাজশাহীর সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার
সর্বশেষ খবর
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

এই মাত্র | জাতীয়

আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম