শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৪, বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

গত সোমবার রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিয়ে কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য দেশ প্রস্তুত।’ আগামী রোজার আগে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টা জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে দিয়েছিলেন। তিনি এবং তাঁর সরকার সেই সিদ্ধান্তে অবিচল। নির্বাচনের পথেই এগিয়ে যাচ্ছে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। তিনি আমাদের বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, তিনি কথা দিলে কথা রাখেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বের শান্তির প্রতীক। বাংলাদেশে তিনি যতটা সমাদৃত, সম্মানিত তার চেয়ে বিশ্বজুড়ে তাঁর সম্মান সুনাম। সারা বিশ্বে তিনি শান্তির রোল মডেল, তারুণ্যের আইকন। আমাদের সৌভাগ্য যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিকে আমরা সরকারপ্রধান হিসেবে পেয়েছি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজ আগ্রহ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা পদ গ্রহণ করেননি, বরং জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অভিপ্রায়ে তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছেন। সারাজীবন তিনি ক্ষমতা কেন্দ্র থেকে দূরে থেকে মানুষের মঙ্গলের জন্য কাজ করেছেন। এ কথা সবাইকে স্বীকার করতে হবে যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান থাকার জন্য এখনো বাংলাদেশে আশার আলো নিভে যায়নি। এখনো বাংলাদেশ পথ হারায়নি। গত এক বছরে স্বৈরাচারের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে থেকে বাংলাদেশকে নতুনভাবে বিনির্মাণ করার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করে যাচ্ছেন ৮৪ বছর বয়সি এই তেজদীপ্ত মানুষটি। তিনি নিরলসভাবে পরিশ্রম করছেন নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য। এ কথা অস্বীকার করার কোনো কারণ নেই যে গত এক বছরে বাংলাদেশের মানুষ যে প্রত্যাশা করেছিল, সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। অনেক ক্ষেত্রেই আশা ভঙ্গের বেদনা আছে। কিন্তু সবকিছুর পরও একটি বিষয়ে মানুষ একমত সেটা হলো যতক্ষণ পর্যন্ত ড. ইউনূস আছেন ততক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশ সঠিক পথেই চলবে। আমরা যে বৈষম্যমুক্ত এক নতুন বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলাম, সেই বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আমাদের অভিযাত্রা অব্যাহত থাকবে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একজন ব্যক্তি, যিনি সারা বিশ্বে সম্মানিত এবং পুরস্কৃত। শুধু শান্তিতে নোবেল পুরস্কার নয়, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ প্রেসিডেন্ট মেডেল অব ফ্রিডম সম্মানে ভূষিত। তিনি ফিফার শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন। অ্যাকটিভিস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন, লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে দুই শতাধিক পুরস্কারে তাকে সম্মানিত করা হয়েছে। সারা বিশ্বের এখন যারা সরকার প্রধান বা রাষ্ট্র প্রধান আছেন, তাদের মধ্যে নিঃসন্দেহে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধার আসনে আসীন আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এটা নিশ্চয়ই বাংলাদেশের গর্বের এবং অহংকারের বিষয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আছেন এজন্যই আমরা গত এক বছরের সব প্রতিবন্ধকতা, নানা ষড়যন্ত্র পার করেছি। সর্বশেষ মার্কিন শুল্কের কথাই ধরা যাক না কেন, মার্কিন শুল্ক নিয়ে সারা বিশ্বে যখন তোলপাড়, তখন বাংলাদেশ অনেকটাই স্বস্তিতে রয়েছে। যখন বাংলাদেশের ওপর অন্যায্য শুল্ক আরোপ করা হলো, তখন ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিচলিত হননি। কোনো কূটনৈতিক বিতর্কে জড়াননি, বরং তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি চিঠি দিয়েছেন। সেই চিঠির ফলে শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর শুল্ক প্রথমে তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এই আগস্ট মাসের শুরুতে বাংলাদেশের ওপর স্বল্প শুল্ক ধার্য করা হয়েছে। যা অন্যান্য দেশে আরোপিত শুল্কহারের চেয়ে স্বস্তিদায়ক। এটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশাল কূটনৈতিক বিজয়। কাজেই তিনি যতক্ষণ পর্যন্ত দায়িত্বে আছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশের আশাহত হওয়ার কারণ নেই। বাংলাদেশকে তিনি কাঙ্ক্ষিত বন্দরে নিয়ে যাবেন এই বিশ্বাস আছে দেশবাসীর। তিনি প্রতিটি পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন ভেবেচিন্তে, ধীর স্থিরভাবে। দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে গণতন্ত্রের বিনির্মাণের পথ তিনি তৈরি করছেন। আর এই কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আমাদের সবাইকে আস্থা রাখতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, তিনি কথা দিয়ে কথা রাখেন।

এটাই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈশিষ্ট্য। তিনি যখন একটি বিষয়ে অঙ্গীকার করেন, তখন সেই অঙ্গীকার পূরণ করেন। এ কারণেই তিনি সারা বিশ্বের কাছে আস্থার প্রতীক। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যখন জোবরা গ্রামে ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম শুরু করেছিলেন, তিনি বলেছিলেন যে ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে তিনি গ্রামীণ দারিদ্র্য বিমোচন করবেন। বাস্তবে তাই করেছেন তিনি। আগে বাংলাদেশ ছিল ক্ষুধা দারিদ্র্যের প্রতীক। প্রতিটি গ্রামে অনাহারে অর্ধাহারে মানুষ মৃত্যুবরণ করত। গৃহহীন অনাহারি মানুষের আর্তনাদ ছিল চোখে পড়ার মতো। সেই ভাগ্যাহত মানুষ কার্তিকের মঙ্গায় বস্ত্রহীন অবস্থায় জাল পেঁচিয়ে লজ্জা নিবারণ করতেন। সেই অবস্থা থেকে ড. ইউনূস বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদের মানুষের মুখে হাঁসি ফুটিয়েছেন, তাদেরকে স্বাবলম্বী করেছেন, তাদেরকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছেন। বাংলাদেশের গ্রামে এখন দারিদ্র্য উল্লেখযোগ্য ভাবে হ্রাস পেয়েছে। এটি ড. ইউনূসের কৃতিত্ব। তাঁর উদ্ভাবিত ‘ক্ষুদ্র ঋণ’ কার্যক্রম গ্রামীণ দারিদ্র্য বিমোচনে বড় অবদান রেখেছে। তিনি যেমন তরুণ সমাজকে বলেছিলেন যে, সবাই যেন চাকরির পেছনে না ছোটে, তারা যেন সকলে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠে। নিজেরাই যেন, চাকরি দেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করে। তার সামাজিক ব্যবসার ধারণা আজ বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সামাজিক ব্যবসা এখন বিশ্বের বৈষম্য মুক্তির অন্যতম একটি কার্যকর পন্থা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এভাবেই সারাজীবন তিনি প্রমাণ করেছেন, দায়িত্ব নিয়ে তিনি তা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেন। আর এই বিবেচনা থেকেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস যখন ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের কথা বলেছেন, তিনি নিশ্চয়ই ভেবেচিন্তে, বাংলাদেশের কল্যাণের জন্যই এই ঘোষণা দিয়েছেন।

আমরা গত এক বছরে নিশ্চয়ই উপলব্ধি করতে পেরেছি যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কোনো ব্যক্তিগত উচ্চাভিলাষ নেই। তাঁর ক্ষমতার লোভ নেই। তিনি ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে থাকতে চান না। তিনি বারবার বিভিন্ন জাতীয় এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, নির্বাচন দিয়ে তিনি মানব সেবার কাজে ফিরে যাবেন। পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার তাঁর কোনো ইচ্ছা নেই। অর্থাৎ সারা দেশের মানুষের তাঁর প্রতি যে আস্থা এবং তাঁর যে নিরপেক্ষ চরিত্র সেটি তিনি ক্ষুণ্ন করতে চান না। আর এ কারণেই সব রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত তাঁর প্রতি বিশ্বাস ও আস্থা রাখা। আমরা লক্ষ্য করছি ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পরপরই কিছু কিছু রাজনৈতিক দলের মধ্যে থেকে অনভিপ্রেত এবং অসহিষ্ণু আচরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কোনো কোনো রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার জন্য নিত্যনতুন দাবি উত্থাপন করছে। যে সব দাবিগুলো শুধু অযৌক্তিক নয়, কোনো কোনো ক্ষেত্রে নির্বাচন বানচালেরও অশনিসংকেত।

আমরা জানি যে, পতিত ফ্যাসিবাদ দেশের নির্বাচন হতে দিতে চায় না। নির্বাচনের আগে দেশে একটি নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে নানা মহল। আর এ কারণেই এ সময় আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। ড. ইউনূসের নেতৃত্ব আমাদের মানতে হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আস্থা রাখতে হবে। কাজেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস যখন বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে, তখন সব রাজনৈতিক দলকে এই সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে কাজ করতে হবে। কারণ ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাদের কারণেই প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়েছেন। নিজের লাভবান হওয়ার জন্য কিংবা ভোগবিলাসের জন্য তিনি প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণ করেননি।

সব রাজনৈতিক দল এখন পর্যন্ত মনে করে যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন যোগ্য ব্যক্তি। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ সঠিক গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সেটি যদি তারা স্বীকার করেন তাহলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ওপর আস্থা রাখতে হবে। তাঁর সিদ্ধান্তের বিরোধিতা এখন করা যাবে না। আমরা একটি জটিল সংকটময় সময় পার করছি। এ সময় দেশেবিদেশে নানামুখী ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আর সে কারণেই আমরা যদি আমাদের ঐক্য বিনষ্ট করি, আমরা যদি নিজেদের মধ্যে হানাহানি করি তাহলে আমাদের কাঙ্ক্ষিত বিজয় লক্ষ্যচ্যুত হবে। আর সে কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে তাঁর রোডম্যাপ অনুযায়ী এগিয়ে যেতে হবে। তিনি যেহেতু বলেছেন যে, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে, সেই ফেব্রুয়ারিতে শান্তিপূর্ণ অবাধ নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য সব রাজনৈতিক দলকে সচেষ্ট থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, আমরা যদি নির্বাচন পিছিয়ে দেই বা রাজনৈতিক অনৈক্যের কারণে যদি নির্বাচন পণ্ড হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশের জনগণ। দেশে নতুন করে দেখা দেবে বিশৃঙ্খলা, হানাহানি। বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে বাধ্য। আমরা নিশ্চয়ই চাইব না যে, বিশ্ববরেণ্য একজন সম্মানিত ব্যক্তিকে আমরা অসম্মানিত করি। তাই নির্বাচনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ থাকতেই পারে। কেউ পিআর পদ্ধতি চাইতে পারেন, জুলাই সনদ নিয়ে অনেকের অনেক রাজনৈতিক বক্তব্য থাকতে পারে। যার যে বক্তব্যই থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত সকল সমাধান হোক সার্বভৌম সংসদে। বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা করুক। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে নানা মত, নানা পথের মধ্যে আলাপ আলোচনা, বিতর্ক হোক। এই বিতর্কের মধ্যে দিয়ে আমাদের কাঙ্ক্ষিত পথ বেরিয়ে আসবেই। বাংলাদেশের গন্তব্য নির্ধারণ করবে জনগণ। আর এ কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের সিদ্ধান্ত দিয়ে সঠিক কাজটি করেছেন। তিনি তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতার আলোকেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর এখন উচিত তাঁর এই সিদ্ধান্তের আলোকে দায়িত্বপূর্ণ আচরণ করা এবং দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নির্বাচনকে উৎসবে পরিণত করা।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই
বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার
পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ
আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ
বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ
চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার
ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত
দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি ও ইন্দোনেশিয়ার সুরাকার্তা ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইন্দোনেশিয়ার সুরাকার্তা ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : তিনদিনে মনোনয়ন তুললেন ৫০৮ জন, সময় বৃদ্ধি
রাকসু নির্বাচন : তিনদিনে মনোনয়ন তুললেন ৫০৮ জন, সময় বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আকর্ষণীয় চোখ
আকর্ষণীয় চোখ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা
৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ
গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প
কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদরাসার পাশে শিক্ষার্থীর লাশ
মাদরাসার পাশে শিক্ষার্থীর লাশ

দেশগ্রাম

ফকিরহাট ও সালথায় দুজনের লাশ উদ্ধার
ফকিরহাট ও সালথায় দুজনের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম