শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

শহীদ কাদরীর কবিতা - বিষয়, শিল্প ও সংবেদনা

সোহরাব পাশা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরীর কবিতা - বিষয়, শিল্প ও সংবেদনা

হোর্হে লুইস বোর্হেস বলেছেন, ‘কবিতা কিংবা যে কোনো সাহিত্যকর্ম বিশুদ্ধ শিল্প। প্রতিবার কবিতা পড়ার সময় শিল্প সৃষ্টি হয়। আমরা সত্যিকার অর্থে কবিতা বলতে বুঝি আবেগ এবং আনন্দ। আমরা কবিতার দিকে এগোই আমরা জীবনের দিকে এগোই। (কবিতার কারখানা-অনুবাদ অপূর্ব জামান)। কবিতার মূল অনুষঙ্গ হচ্ছে আবেগ। এই আবেগ, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ দৃশ্য শিল্পের সৌন্দর্যের কোলাজ তৈরি করে। আমরা জানি কিটস বায়রন, কোলরিজ, শেলি প্রমুখ রোমান্টিক কবি সৃজনশিল্পে কমবেশি আবেগ আক্রান্ত ছিলেন। এই ‘আবেগ’ কবিতা বা শিল্পের সব সময়কে ধারণ করে আছে কল্পনার মাধুর্যে। কবিতায় আবেগের ভিন্নমতও আছে, যেমন, এলিয়ট মনে করেন, ‘পোয়েট্রি ইজ নট এ ট্রানিং লুজ অব ইমোশন’। সমকালীন কোনো কোনো কবিও ভাবতে পারেন, কবিতা তীব্র আবেগ আশ্রিত নয়, কবিতা হচ্ছে বস্তুনিষ্ঠ বোধের শিল্প। তবে অস্বীকারের উপায় নেই- বিষয়টি দ্বিধামুক্ত নয়।

দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় তার ‘রূপ, রস ও সুন্দর’ নন্দনতত্ত্বের ভূমিকাগ্রন্থে লিখেছেন, ‘শিল্পবস্তু সৃষ্টিতে স্বভাবতই সৃষ্টিশীল কল্পনার ভূমিকা মুখ্য এবং প্রত্যক্ষ লক্ষ্যবস্তুর প্রতিচ্ছবি। স্মৃতিতে ধরে রাখার বা কল্পনায় জাগিয়ে তোলার ভূমিকা গৌণ। সৃষ্টিশীল কল্পনাবস্তুর ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য অংশগুলোকে সংবদ্ধ করে শিল্প বাস্তব রূপ দেয়। মূলত শিল্পীর সৃষ্টিতে শিল্পবস্তু এক অর্থে বস্তু ধর্ম থেকে স্বতন্ত্র (পৃ: ১০৮)।

শহীদ কাদরী কবি। আপাদমস্তক কবিতার চাদর জড়িয়ে শীতার্ত রাত-দিন পথ হেঁটে কবিতার দামাল হাওয়ায় ঝাঁকড়া চুল উড়িয়ে পার করেছেন নির্ঘুম রাত। তিনি যথাথই বাস করতেন কবিতার ঘরে। কবির উচ্চারণ, ‘কবিতা আরাধ্য আমার এবং বিব্রত/ তার জন্য কম কিছু নই/’ কবিতা লিখেছেন কম তবে খ্যাতি পেয়েছেন ঈর্ষণীয়। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তাঁর কবিতা বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত লিখেছেন, সম্ভবত আটাত্তরে শহীদকে দেখি কোলন শহরে। আমি বুঝতে পারলাম ও নিজের মধ্যে প্রত্যেক কবির মতো অপূর্বভাবে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে আছে। একদিকে এই প্রথম আমাকে দেখবার এক অপূর্ব আনন্দ অন্যদিকে যেটা দেখলাম সেটা হলো সে কোনো বন্দিতে নির্মিত হওয়ার মতো মানুষ নয়, সে এক অদ্ভুত মানুষ শনাক্ত হতে চায় না। ইংরেজিতে বলব, ওয়ান হু ডাজন্ট ওয়ান টুবি আইডেন্টিফাইয়েড’। এই যে দ্বিধা-বিভক্ত রূপটা দেখেছিলাম, একদিকে অসামান্য লাজুক, অসামান্য সংবেদী, অন্যদিকে বিশ্ববাসী। ওই সময়টাতে আমি বুঝেছিলাম ওকে কলকাতা বা ঢাকায় ধরে রাখা যাবে না।’ শেষ অবধি শহীদ কাদরীকে ধরে রাখা যায়নি ‘সীমাবদ্ধ জলে সীমিত সবুজে’।

বিশুদ্ধ কাব্যভুবনের এই পরিব্রাজক তাঁর কবিতায় ধারণ করেছেন উন্মাতাল সময়ের নিপুণ দৃশ্যকল্প যদিও তার প্রকৃত বাল্যকাল মানেই রাজপথ, প্ল্যাকার্ড, সিপাই, এভেনিউ-দুর্ধর্ষ যৌবন মানেই বুলেট, বেয়নেট, মিছিল, মার্চপাস্ট, মাতাল, জুয়াড়ি, বেশ্যা। আর অন্যত্র রাষ্ট্র মানেই কারফিউ ১৪৪ ধারা... রাষ্ট্র মানেই স্ট্রাইক মহিলা বন্ধুর সঙ্গে এনগেজমেন্ট বাতিল। অথবা মার্কসিজম মানেই শহীদ কাদরী ‘কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’-এর মতো নিস্তব্ধতা মানেই কখনো না দেখা এক কবিতার সম্রাটের প্রতিকৃতি/ ‘যারা গাও গেরামের মানুষ/ তাদের গ্রাম আছে, মসজিদ আছে/ সেলাম প্রণাম আছে।/’ আমার সেলামগুলো চুরি করে নিয়ে গেছে একজন সমরবিদ’- তবু অবিকল তোমার চুম্বনগুলো পৌঁছে গেছে মানুষের কাছে যারা বেঁচে আছে তোমার কবিতার দেশে প্রতিদিন।

শহীদ কাদরী বিশ শতকের পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি সময়ে কবিতা লেখা শুরু করেছিলেন। কিন্তু ধারাবাহিকতা বজায় রাখেননি বেশ কয়েক বছর। অন্যদিকে ষাটের শুরুতে যখন লেখা শুরু করেন তখনো তুমুল আড্ডায় যত সময় খরচ করেছেন- তত সময় তিনি কবিতায় দেননি। দশক বিবেচনায় নয়, বাংলাদেশের কবিতায় পঞ্চাশের দশকের পর থেকে যে কজন কবির নাম উচ্চারিত হয়, শহীদ কাদরী তাঁদের অন্যতম। শহীদ কাদরীর প্রথম কাব্যগ্রন্থ- ‘উত্তরাধিকার’ (১৯৬৭) প্রকাশের পরই অভাবনীয় ঈর্ষণীয় সাড়া পড়ে যায় বাংলার কাব্যভুবনে। এরপর ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ প্রকাশিত হয় ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে। সেদিনের মতো আজও তরুণ কবি কণ্ঠে উচ্চারিত হয় এ কাব্যগ্রন্থের অজস্র প্রিয় পঙ্ক্তি। ‘কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’ (১৯৭৮) এই কাব্যগ্রন্থে তিনি ভাব ও বিষয়ের দিক থেকে আরও ব্যাপক-বিস্তৃত হন এবং পরিশীলিত স্বতন্ত্রকাব্য ভাষারূপ পরিলক্ষিত হয়। তাঁর কবিতা নিয়ে এ কথা কখনো বলা যাবে না- ‘আধখানা তার ভাঙাগলা, আধখানা তার সাধা।’

মার্ক্সীয় রাজনৈতিক পাঠ ও বিজ্ঞানের নানা আবিষ্কারের যে দর্শন, তা অভিজ্ঞতায় গ্রহণ করেও শহীদ কাদরী বিশেষ মতাদর্শের কবি হয়ে ওঠেননি। বিজ্ঞান যে মানুষকে বার বার নতুন করে রূপান্তরিত করে এবং জড়বস্তুর ভেতর ও প্রাণের স্পন্দনের সঞ্চার করে তা তাঁর নিবিড় উচ্চারণে- ‘পাথর তোমার ভেতরেও উদ্বৃত্ত/ রয়েছে আর এক নৃত্য’।

শহীদ কাদরী আত্মমুক্তি ও অস্তিত্ব সংকট থেকে মুক্তির পথ খুঁজেছেন সমষ্টির ভিতর থেকে। সচেতন ছিলেন শিল্প ও সংস্কৃতি সম্পর্কে। নাগরিক জীবনবোধ, জীবনের কোলাহল। ফলে মুখর শব্দাবলি তাঁর কবিতাতেই প্রথম ও বিচিত্রভাবে পাঠকের কাছে উপস্থাপিত হওয়ায় তিনি বাংলা কবিতায় নাগরিক কবি হিসেবে অনন্য হয়ে ওঠেন। তবে এ কথাও সত্য তিনি ‘নাগরিক কবি’ হিসেবে অভিহিত হলেও তাঁর বিভিন্ন কবিতায় গ্রামীণ জীবনের সমস্যা-সংকট, আনন্দ-বেদনার দৃশ্যাবলি চিত্রিত হয়েছে নিবিড় মমতায়-ভালোবাসায়। কবির উচ্চারণ-‘তরমুজ ক্ষেতের ওপারে আমার/ কোনো আটচালা নেই/ অথচ দু’ধারে আছে সারি সারি হীরার পাতের মতো জ¦লে ওঠা তোমাদের নিজস্ব করোগেট, টোম্যাটোর লাল/’ (দাঁড়াও আমি আসছি)। অথবা ‘আমি তোমাদেরই দিকে যেতে চাই/ ঝকঝকে নতুন একটি সেতু/ যেমন নদীর পাড়ে দাঁড়ানো ঐ লোকগুলোর কাছে পৌঁছে যেতে চায়/ কিন্তু তামা ও পিতলসহ বাসন-কোসন, চিড়ে-গুড় ইত্যাদি গোছাতে/ তোমরা ব্যস্ত, বড্ড বেশি ব্যস্ত’/ (কেন যেতে চাই)।

জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক অনুষঙ্গ হচ্ছে প্রেম। এই প্রেমকে শহীদ কাদরী মানব-মানবীর পর্যায় থেকে শুরু করে দেশ প্রেমে বিস্তার ঘটিয়েছেন। আবার কখনো এই প্রেমকে বিচিত্রভাবে ছড়িয়ে দিয়েছেন বহুমুখী বিভাজনে। খুলে দিয়েছেন অন্ধ-বন্ধ সকল জানালা-দুয়ার- ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতায় কবির উচ্চারণ-‘ভয় নেই আমি এমন ব্যবস্থা করবো মুদ্রাস্ফীতি কমে গিয়ে বেড়ে যাবে/ শিল্পোত্তীর্ণ কবিতার সংখ্যা প্রতিদিন/ আমি এমন ব্যবস্থা করবো গণরোষের বদলে/ গণ চুম্বনের ভয়ে/ হন্তারকের হাত থেকে পড়ে যাবে ছুরি, প্রিয়তমা/’ মূলত এই প্রেমের বিস্তার কেবল সর্বজনীন নয়-সর্বকেন্দ্রিক। এই প্রেম ছড়িয়ে পড়ে জড়িয়ে ধরে মানব থেকে দেশ ও প্রকৃতির শীর্ষবিন্দু। প্রেমের অনুষঙ্গে অন্য কবির ভাবনা থেকে শহীদ কাদরীর মন মননে উচ্চারিত হয় স্বতন্ত্র বোধের শিল্পস্বর। তিনি বলেন, ‘বন্য শূকর খুঁজে পাবে প্রিয় কাদা/ মাছরাঙা পাবে অন্বেষণের মাছ/ কালো রাত/গুলো বৃষ্টিতে হবে শাদা/ ঘন জঙ্গলে ময়ূর দেখাবে নাচ/ প্রেমিক মিলবে প্রেমিকার সাথে ঠিক-ই/ কিন্তু শান্তি পাবে না, পাবে না.../’

কবি মাহমুদ আল জামান বলেছেন- ‘শহীদ কাদরী দীক্ষিত হয়েছেন এবং তাঁর রুচি গঠন হয়েছে ইউরোপীয় সাহিত্য থেকে রস গ্রহণ করে। বিশেষত তিরিশের দশক থেকে আন্তর্জাতিক কাব্যাঙ্গনে এবং বাংলা কবিতায় যে সব প্রবণতা নানাভাবে পল্লবিত হয়ে শিল্প-সাহিত্যের ভাবাকাশকে সমৃদ্ধ করেছিল তার সঙ্গে শহীদ কাদরীর নৈকট্য ছিল। তিনি প্রাণিত বোধ করেছেন এবং তাঁর সৃজনভূমি নব উদ্ভাবনীতে ঋদ্ধ করেছেন।’

কবিতা লেখার বাইরে শহীদ কাদরী বিদেশি সাহিত্যের অনুবাদ করতে পছন্দ করলেও তিনি তা প্রকাশ করতে চাননি। ‘অমৃতের সন্তান’- নামে অনুবাদ করেছেন ইউজিন ও ‘নীলের একটি অনবদ্য নাটক’। এ ছাড়া রয়েছে প্রিয় কবি পাবলো নেরুদা, কনস্তানতিন কাভাফি, ইয়ালিস রিতসোস ও আন্তোলিন বার্তুসেকের কবিতা।

চির বোহেমিয়ান এই কবি নিজের সম্পর্কে উচ্চারণ করেছেন-‘না, শহীদ সে তো নেই, গোধূলিতে তাকে/ কখনো বাসায় কেউ কোনো দিন পায়নি, পাবে না/ চাকুরিতে মন নেই/ না, না, তার কথা আর নয়, সেই/ বেরিয়েছে সকাল বেলায় সে তো শহীদ কাদরী বাড়ি নেই/’ শহীদ কাদরীর বন্ধু শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ প্রমুখ কবি কাব্য ভুবনে ভ্রমণ করেছেন ভিন্ন ভিন্ন পথে। এ বিষয়াটি আরও গভীরভাবে পরিস্ফুট হয়েছে শহীদ কাদরীর শেষ দুটি কাব্যগ্রন্থে ‘আমার চুম্বনগুলো পৌঁছে দাও (২০০৯) এবং ‘গোধূলির গান’ (২০১৭) এর কবিতার বিষয় ও স্বতন্ত্রস্বরে। তিনি সর্বতো অর্থে বাংলা ভাষার একজন শ্রেষ্ঠ কবি। পাঁচটি কাব্যগ্রন্থ দিয়ে কাব্যভুবনের দশদিক আলোকিত করেছেন শহীদ কাদরী। তুমুল আড্ডাবাজ যাপিত জীবনে বিদগ্ধ এই কবি অন্যসব ভুলে থাকলেও, কবিতা ভোলেননি। কবিতাই ছিল তাঁর স্বপ্নময় আরেক জীবন।

ঢাকা শহরের বিউটি বোডিং, ক্যাপিটেল, রেক্স, লাসালি, ওয়ারি, পেরিয়ে মধ্য রাত কিংবা শেষ রাতে ভোরের ফুটিফুটি আলোয় রেলওয়ে প্ল্যাটফরমে যে আড্ডা তাঁর সে তো রকমফের আছে নিশ্চয়ই। প্রেম, অপ্রেম, পরনিন্দা, নৈঃসঙ্গ আর রাজনীতি প্রাধান্য বিস্তার করত। কিন্তু কোনো দিন কবিতাকে তারা ছেড়ে যাননি। মন-মননে শিল্প-সাহিত্যই ছিল আলোচনার শেষ শীর্ষবিন্দু।

তাঁর অস্তিত্ব একীভূত হয়ে আছে ব্যক্তি, স্বকাল, সমাজ, স্বদেশ, বিশ্ববীক্ষ, সময়ের অস্থিরতায়। অন্তর্দহনের প্রতিরূপক ও চিত্রকল্প নির্মাণে শহীদ কাদরী বাংলা কবিতায় ঈর্ষণীয় নতুন দিগন্তকে আলোকিত করেছেন। খ্যাতিমান এই কবি ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৪ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে ২৮ আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন। শেষ কথা বলা যায়, শহীদ কাদরীর জন্মদিন আছে, মৃত্যুদিন নেই কোনো।

এই বিভাগের আরও খবর
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
নীরার উৎসব
নীরার উৎসব
সর্বশেষ খবর
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ
বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী
সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে
পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা
জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন