শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

পুরান ঢাকার খাদ্যবিলাস

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
পুরান ঢাকার খাদ্যবিলাস

ইতিহাস আর ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র পুরান ঢাকা। বৈচিত্র্যপূর্ণ এ শহরে একসময় বিস্তৃতি আর জনসংখ্যা ছিল অনেক কম। এখন বদলে গেছে সেই চিত্র। স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত দেড় কোটির বেশি মানুষের বসবাস এখানে। পুরান ঢাকাবাসীর খাবার ও তাদের খাদ্যাভ্যাস ঢাকার খাদ্যবিলাসে একটি স্বতন্ত্র ধারা সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে এর সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের বহু স্থানে। স্থান পেয়েছে প্রিয় খাবারের তালিকায়। এ এলাকার বাবুর্চিদের অনেক সৃজনশীলতা ছিল। তারা মুঘলদের খাবার রান্নার কৌশল রপ্ত করে নিয়েছে তাদের সহযোগী হিসেবে। তাই দেখা যায়, পুরান ঢাকার শাহি খানাপিনার ধরন আর ঘ্রাণ যে কোনো বাঙালির চিরায়ত খাবারের চেয়ে ভিন্নতা রয়েছে। সেই লোভনীয় আর মুখরোচক ঢাকাই খাবারের ধারার একমাত্র ধারক ও বাহক পুরান ঢাকাবাসী। এরা স্বভাবগতই খেতে আর খাওয়াতে ভালোবাসে। খাবারের মান, স্বাদ, ঘ্রাণ আর রন্ধন প্রণালি খেয়াল রাখে যে প্রক্রিয়া সেটিকেই বেছে নেয়। ঐতিহ্যের কথা এলেই যেসব খাবারের কথা আসে-

ঐতিহ্যের বাকরখানি 

জমিদার আগা বাকের তথা আগা বাকির খাঁর নামে এ রুটির নামকরণ করা হয়েছে ‘বাকরখানি’। বাকরখানি নামের পেছনেও রয়েছে বাকের-খনি বেগমের প্রেমের ইতিহাস। বাকরখানির সৃষ্টি আঠারো শতকের মাঝামাঝি সময়ে। বাকরখানি মূলত দুই ধরনের রুটি ছিল। একটা ছিল খাস্তা (নরম) আর আরেকটি ছিল নিমসুকা। পুরান ঢাকার আদি বাসিন্দারা তাদের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় বাকরখানি রাখে। আর এ প্রিয় বাকরখানি খাওয়া হয় অনেক পদের সঙ্গে। এর মধ্যে মিষ্টি, ঝাল মাংস, ফিরনি আর সর্বাধিক জনপ্রিয় দুধ চায়ের সঙ্গে।

ঢাকার পোলাও ও বিরানি

একসময় পুরান ঢাকায় অতিথি আপ্যায়নে বা জামাই এলে শাহি মোরগ-পোলাওকে প্রাধান্য দিত বেশি। আর সকালের নাস্তায় থাকত তেহারি। পাশাপাশি থাকত মোসাল্লাম, রেজালা, ঝাল গরুর মাংস, জালি কাবাব, নিম কালিয়া, শাহি টুকরা, পেস্তাবাদামের শরবত ইত্যাদি। পোলাও বিরানির মধ্যে বুন্দিয়া পোলাও, খাসির বিরানি, সাদা পোলাও দিয়ে ঝাল গরুর মাংস, ডিমের কোরমা, গরুর গ্লাসি, রোস্ট ইত্যাদি পছন্দ অনুযায়ী খাবার থাকত বিরানির পাশাপাশি। এখনো বিখ্যাত হাজী বিরানিতে সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত শুকনা কাঁঠাল পাতার তৈরি ঠোঙায় সকাল-বিকাল তেহারি পরিবেশন করা হয়। এ দৃশ্য সেই হারানো দিনের কথাই মনে করিয়ে দেয়। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা ধরে রাখা পুরনো খাবারের প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- কাজী আলাউদ্দীন রোডের হাজীর বিরানি, নাসিরুদ্দিন সরদার লেনের মাখন পোলাও, ফরিদাবাদের বুদ্দু বিরানি, নারিন্দার ঝুনু পোলাও, বেচারাম দেউড়ির নান্না বিরানি, চকবাজারের শাহসাহেবের পোলাও ইত্যাদি।

পুরান ঢাকার কাবাব

সুস্বাদু কাবাবের আগমন মুঘলদের হাত ধরেই। কাবাব আগে থেকে সন্ধ্যাকালীন, বিশেষ করে রাতের খাবার হিসেবে পছন্দের। জনপ্রিয় কাবাবের মধ্যে শিক কাবাব, বটি কাবাব, কাঠি কাবাব, সুতি কাবাব, রেশমি কাবাব, মুরগির কাবাব, পেষা মাংসের কাবাব, টুন্ডা কাবাব, টিক্কা কাবাব, টেংরি কাবাব, গরুর ছেঁচা মাংসের কাবাবসহ নানা ধরনের মাছের কাবাব ইত্যাদি।

পুরান ঢাকার ইফতার

ইফতারের কথা এলেই চলে আসে ঐতিহ্যবাহী সব নানা পদের কথা। পুরান ঢাকাজুড়ে রয়েছে সেরা ইফতারের ঠিকানা। এর মধ্যে চকবাজার শাহি মসজিদসংলগ্ন ইফতার বাজার, নর্থ-সাউথ রোডের হোটেল আল রাজ্জাক, সুপার হোটেল, লালবাগের রয়েল হোটেল, আনন্দ কনফেকশনারি, ডিসেন্টসহ অসংখ্য দোকান। 

ঐতিহ্যে ঢাকার মিষ্টি

মুঘল আমলে এখানে আসা বিভিন্ন আমির আর শৌখিনদের অনেক মিষ্টি স্থানীয়দের মাঝেও খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। যেগুলো আরব-পারস্য ঘরানার। এর মধ্যে বরফি, শাহি টুকরা, জিলাপি, মোতানজান, ক্ষীর, দরবেশ ইত্যাদি ছাড়াও হালুয়া ছিল জনপ্রিয়। এখানে আগে থেকেই রয়েছে নানা জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী মিষ্টির ঠিকানা। এর মধ্যে আলাউদ্দীন সুইটমিট অন্যতম। চকবাজারের শাহি মসজিদের পাশে চোখে পড়বে আলাউদ্দীন সুইটমিটের দোকানটি। একে মিষ্টির জগতে পথিকৃৎ বলা হয়। এখানে রসগোল্লা, গোলাপ বরফি, পান বরফি, কাজু বরফি, গুলাব জাবন, লালমোহন, মতিচুর লাড্ডু, রসকদম, বড় চমচম, হাফসি হালুয়া, দই, কালোজাম, মালাইকারি, দুদিয়া সন্দেশ, কাঁচা সন্দেশ, রসমালাই, জিলাপিসহ অনেক ধরনের মিষ্টি তৈরি হয়। আর মতিচুর লাড্ডু শুধু পুরান ঢাকায়ই নয়, পুরো ভারতবর্ষের সবচেয়ে প্রাচীন মিষ্টি। যা দুই হাজার বছরের পুরনো। এছাড়া জনপ্রিয় মিষ্টির দোকানগুলো হলো- পাটুয়াটুলীর শাহি দিল্লি, নারিন্দার তানয়ীমস সুইটমিট, আবুল হাসনাত রোডের দয়াল ভাণ্ডার, নবাবপুরের গ্রিন সুইটমিট, গেন্ডারিয়ার সোনামিয়ার মিষ্টি-দই ইত্যাদি। অন্যদিকে পুরান ঢাকার বেকারি আইটেমগুলোও একটি স্বতন্ত্র অবস্থান করে নিয়েছে খাদ্য তালিকায়। হোক সেটা পাউরুটি কিংবা বিস্কুট। কয়েকযুগ ধরে বেশ সুনামের সঙ্গে ভোজনরসিকদের চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে এসব বেকারি। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- ইউসুফ বেকারি, আনন্দ বেকারি, অলিম্পিয়া, ক্যাপিটাল ইত্যাদি।

ভোরের ছানা-মাঠা

ভোরে ছানা-মাঠা খাবারের অভ্যাস দেখা যায় শুধু পুরান ঢাকায়ই। আর মাঠা বিক্রির সঙ্গে পুরান ঢাকার ইতিহাস জড়িয়ে আছে। আদি থেকে পুরান ঢাকায় গোয়ালরা দুধ বিক্রি করে আসছে। পাশাপাশি এ দুধের ব্যবসার সঙ্গে আরও কিছু পেশা যুক্ত হয়েছে শত শত বছর ধরে। এ গোয়ালের দুধ থেকেই ঢাকাই পনির, যাবতীয় দই-মিষ্টি ও মিষ্টিজাতীয় খাবার এবং ঘি প্রস্তুত করা হয়। পাটুয়াটুলীতে ঘি পট্টি নামে পাইকারি ঘি বিক্রির স্থান রয়েছে। কাজেই মাঠা ও ছানা তৈরির মূল উপাদান হচ্ছে দুধ আর তার উৎস পুরান ঢাকার দুধের আড়ত। সকাল হলেই নগরীর ব্যস্ততা শুরুর আগেই পুরান ঢাকার নাজিরাবাজার চৌরাস্তায় শ্যামলের মাঠা, গেন্ডারিয়া ধূপখোলা বাজারের পাশে মাঠের গেট, নারিন্দা পুলিশ ফাঁড়ির বিপরীতে সৌরভের মাঠা, লালবাগের চৌরাস্তা, নবাবপুর মোড়, বংশাল, ইসলামপুর, বাংলাবাজার, কসাইটুলী, সূত্রাপুর-লোহারপুল, দয়াগঞ্জ মোড়, নাজিমুদ্দিন রোড, কলতাবাজার, রায়সাহেব বাজার, টিকাটুলী, ফরাশগঞ্জ, উর্দু রোড, শাঁখারী বাজারসহ অসংখ্য স্থানে ভোর থেকে বিক্রেতারা সুস্বাদু মাঠার দোকান নিয়ে বসেন। 

ঢাকার পিঠা

পুরান ঢাকার অলিগলিতে পিঠাওয়ালীদের তৈরি পিঠা আদি ঢাকার মানুষের সকালের নাস্তার অংশ। ক্ষিরসা, দুধপুলি, ডিমপোয়া, খেজুর পিঠা, চুই পিঠা, পুলি, ছিটা পিঠা, পাটিসাপটা, তালের পিঠাসহ আরও অনেক ধরনের পিঠা এখনো প্রচলিত আছে। বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয় ভাপা পিঠা মুঘল আমলে তৈরি হতো আরও ভিন্নতরভাবে, যাতে সুগন্ধি গুঁড়া, মালাই, জাফরান, পেস্তা-কিশমিশসহ নানা উপকরণসহযোগে।  ঐতিহ্যের পুরান ঢাকার বিখ্যাত আর জনপ্রিয় খাবারের তালিকা বেশ দীর্ঘ। আদি ঢাকার মানুষের নানা উৎসবে আর সামাজিক অনুষ্ঠানাদিতে আয়োজন করা হয় বাহারি আর শাহি খানার, যাতে পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া অতীতের সঙ্গে মিল না থাকলেও তাতে স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য খুঁজে পাওয়া যায়। 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন