শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

পুরান ঢাকার খাদ্যবিলাস

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
পুরান ঢাকার খাদ্যবিলাস

ইতিহাস আর ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র পুরান ঢাকা। বৈচিত্র্যপূর্ণ এ শহরে একসময় বিস্তৃতি আর জনসংখ্যা ছিল অনেক কম। এখন বদলে গেছে সেই চিত্র। স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত দেড় কোটির বেশি মানুষের বসবাস এখানে। পুরান ঢাকাবাসীর খাবার ও তাদের খাদ্যাভ্যাস ঢাকার খাদ্যবিলাসে একটি স্বতন্ত্র ধারা সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে এর সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের বহু স্থানে। স্থান পেয়েছে প্রিয় খাবারের তালিকায়। এ এলাকার বাবুর্চিদের অনেক সৃজনশীলতা ছিল। তারা মুঘলদের খাবার রান্নার কৌশল রপ্ত করে নিয়েছে তাদের সহযোগী হিসেবে। তাই দেখা যায়, পুরান ঢাকার শাহি খানাপিনার ধরন আর ঘ্রাণ যে কোনো বাঙালির চিরায়ত খাবারের চেয়ে ভিন্নতা রয়েছে। সেই লোভনীয় আর মুখরোচক ঢাকাই খাবারের ধারার একমাত্র ধারক ও বাহক পুরান ঢাকাবাসী। এরা স্বভাবগতই খেতে আর খাওয়াতে ভালোবাসে। খাবারের মান, স্বাদ, ঘ্রাণ আর রন্ধন প্রণালি খেয়াল রাখে যে প্রক্রিয়া সেটিকেই বেছে নেয়। ঐতিহ্যের কথা এলেই যেসব খাবারের কথা আসে-

ঐতিহ্যের বাকরখানি 

জমিদার আগা বাকের তথা আগা বাকির খাঁর নামে এ রুটির নামকরণ করা হয়েছে ‘বাকরখানি’। বাকরখানি নামের পেছনেও রয়েছে বাকের-খনি বেগমের প্রেমের ইতিহাস। বাকরখানির সৃষ্টি আঠারো শতকের মাঝামাঝি সময়ে। বাকরখানি মূলত দুই ধরনের রুটি ছিল। একটা ছিল খাস্তা (নরম) আর আরেকটি ছিল নিমসুকা। পুরান ঢাকার আদি বাসিন্দারা তাদের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় বাকরখানি রাখে। আর এ প্রিয় বাকরখানি খাওয়া হয় অনেক পদের সঙ্গে। এর মধ্যে মিষ্টি, ঝাল মাংস, ফিরনি আর সর্বাধিক জনপ্রিয় দুধ চায়ের সঙ্গে।

ঢাকার পোলাও ও বিরানি

একসময় পুরান ঢাকায় অতিথি আপ্যায়নে বা জামাই এলে শাহি মোরগ-পোলাওকে প্রাধান্য দিত বেশি। আর সকালের নাস্তায় থাকত তেহারি। পাশাপাশি থাকত মোসাল্লাম, রেজালা, ঝাল গরুর মাংস, জালি কাবাব, নিম কালিয়া, শাহি টুকরা, পেস্তাবাদামের শরবত ইত্যাদি। পোলাও বিরানির মধ্যে বুন্দিয়া পোলাও, খাসির বিরানি, সাদা পোলাও দিয়ে ঝাল গরুর মাংস, ডিমের কোরমা, গরুর গ্লাসি, রোস্ট ইত্যাদি পছন্দ অনুযায়ী খাবার থাকত বিরানির পাশাপাশি। এখনো বিখ্যাত হাজী বিরানিতে সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত শুকনা কাঁঠাল পাতার তৈরি ঠোঙায় সকাল-বিকাল তেহারি পরিবেশন করা হয়। এ দৃশ্য সেই হারানো দিনের কথাই মনে করিয়ে দেয়। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা ধরে রাখা পুরনো খাবারের প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- কাজী আলাউদ্দীন রোডের হাজীর বিরানি, নাসিরুদ্দিন সরদার লেনের মাখন পোলাও, ফরিদাবাদের বুদ্দু বিরানি, নারিন্দার ঝুনু পোলাও, বেচারাম দেউড়ির নান্না বিরানি, চকবাজারের শাহসাহেবের পোলাও ইত্যাদি।

পুরান ঢাকার কাবাব

সুস্বাদু কাবাবের আগমন মুঘলদের হাত ধরেই। কাবাব আগে থেকে সন্ধ্যাকালীন, বিশেষ করে রাতের খাবার হিসেবে পছন্দের। জনপ্রিয় কাবাবের মধ্যে শিক কাবাব, বটি কাবাব, কাঠি কাবাব, সুতি কাবাব, রেশমি কাবাব, মুরগির কাবাব, পেষা মাংসের কাবাব, টুন্ডা কাবাব, টিক্কা কাবাব, টেংরি কাবাব, গরুর ছেঁচা মাংসের কাবাবসহ নানা ধরনের মাছের কাবাব ইত্যাদি।

পুরান ঢাকার ইফতার

ইফতারের কথা এলেই চলে আসে ঐতিহ্যবাহী সব নানা পদের কথা। পুরান ঢাকাজুড়ে রয়েছে সেরা ইফতারের ঠিকানা। এর মধ্যে চকবাজার শাহি মসজিদসংলগ্ন ইফতার বাজার, নর্থ-সাউথ রোডের হোটেল আল রাজ্জাক, সুপার হোটেল, লালবাগের রয়েল হোটেল, আনন্দ কনফেকশনারি, ডিসেন্টসহ অসংখ্য দোকান। 

ঐতিহ্যে ঢাকার মিষ্টি

মুঘল আমলে এখানে আসা বিভিন্ন আমির আর শৌখিনদের অনেক মিষ্টি স্থানীয়দের মাঝেও খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। যেগুলো আরব-পারস্য ঘরানার। এর মধ্যে বরফি, শাহি টুকরা, জিলাপি, মোতানজান, ক্ষীর, দরবেশ ইত্যাদি ছাড়াও হালুয়া ছিল জনপ্রিয়। এখানে আগে থেকেই রয়েছে নানা জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী মিষ্টির ঠিকানা। এর মধ্যে আলাউদ্দীন সুইটমিট অন্যতম। চকবাজারের শাহি মসজিদের পাশে চোখে পড়বে আলাউদ্দীন সুইটমিটের দোকানটি। একে মিষ্টির জগতে পথিকৃৎ বলা হয়। এখানে রসগোল্লা, গোলাপ বরফি, পান বরফি, কাজু বরফি, গুলাব জাবন, লালমোহন, মতিচুর লাড্ডু, রসকদম, বড় চমচম, হাফসি হালুয়া, দই, কালোজাম, মালাইকারি, দুদিয়া সন্দেশ, কাঁচা সন্দেশ, রসমালাই, জিলাপিসহ অনেক ধরনের মিষ্টি তৈরি হয়। আর মতিচুর লাড্ডু শুধু পুরান ঢাকায়ই নয়, পুরো ভারতবর্ষের সবচেয়ে প্রাচীন মিষ্টি। যা দুই হাজার বছরের পুরনো। এছাড়া জনপ্রিয় মিষ্টির দোকানগুলো হলো- পাটুয়াটুলীর শাহি দিল্লি, নারিন্দার তানয়ীমস সুইটমিট, আবুল হাসনাত রোডের দয়াল ভাণ্ডার, নবাবপুরের গ্রিন সুইটমিট, গেন্ডারিয়ার সোনামিয়ার মিষ্টি-দই ইত্যাদি। অন্যদিকে পুরান ঢাকার বেকারি আইটেমগুলোও একটি স্বতন্ত্র অবস্থান করে নিয়েছে খাদ্য তালিকায়। হোক সেটা পাউরুটি কিংবা বিস্কুট। কয়েকযুগ ধরে বেশ সুনামের সঙ্গে ভোজনরসিকদের চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে এসব বেকারি। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- ইউসুফ বেকারি, আনন্দ বেকারি, অলিম্পিয়া, ক্যাপিটাল ইত্যাদি।

ভোরের ছানা-মাঠা

ভোরে ছানা-মাঠা খাবারের অভ্যাস দেখা যায় শুধু পুরান ঢাকায়ই। আর মাঠা বিক্রির সঙ্গে পুরান ঢাকার ইতিহাস জড়িয়ে আছে। আদি থেকে পুরান ঢাকায় গোয়ালরা দুধ বিক্রি করে আসছে। পাশাপাশি এ দুধের ব্যবসার সঙ্গে আরও কিছু পেশা যুক্ত হয়েছে শত শত বছর ধরে। এ গোয়ালের দুধ থেকেই ঢাকাই পনির, যাবতীয় দই-মিষ্টি ও মিষ্টিজাতীয় খাবার এবং ঘি প্রস্তুত করা হয়। পাটুয়াটুলীতে ঘি পট্টি নামে পাইকারি ঘি বিক্রির স্থান রয়েছে। কাজেই মাঠা ও ছানা তৈরির মূল উপাদান হচ্ছে দুধ আর তার উৎস পুরান ঢাকার দুধের আড়ত। সকাল হলেই নগরীর ব্যস্ততা শুরুর আগেই পুরান ঢাকার নাজিরাবাজার চৌরাস্তায় শ্যামলের মাঠা, গেন্ডারিয়া ধূপখোলা বাজারের পাশে মাঠের গেট, নারিন্দা পুলিশ ফাঁড়ির বিপরীতে সৌরভের মাঠা, লালবাগের চৌরাস্তা, নবাবপুর মোড়, বংশাল, ইসলামপুর, বাংলাবাজার, কসাইটুলী, সূত্রাপুর-লোহারপুল, দয়াগঞ্জ মোড়, নাজিমুদ্দিন রোড, কলতাবাজার, রায়সাহেব বাজার, টিকাটুলী, ফরাশগঞ্জ, উর্দু রোড, শাঁখারী বাজারসহ অসংখ্য স্থানে ভোর থেকে বিক্রেতারা সুস্বাদু মাঠার দোকান নিয়ে বসেন। 

ঢাকার পিঠা

পুরান ঢাকার অলিগলিতে পিঠাওয়ালীদের তৈরি পিঠা আদি ঢাকার মানুষের সকালের নাস্তার অংশ। ক্ষিরসা, দুধপুলি, ডিমপোয়া, খেজুর পিঠা, চুই পিঠা, পুলি, ছিটা পিঠা, পাটিসাপটা, তালের পিঠাসহ আরও অনেক ধরনের পিঠা এখনো প্রচলিত আছে। বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয় ভাপা পিঠা মুঘল আমলে তৈরি হতো আরও ভিন্নতরভাবে, যাতে সুগন্ধি গুঁড়া, মালাই, জাফরান, পেস্তা-কিশমিশসহ নানা উপকরণসহযোগে।  ঐতিহ্যের পুরান ঢাকার বিখ্যাত আর জনপ্রিয় খাবারের তালিকা বেশ দীর্ঘ। আদি ঢাকার মানুষের নানা উৎসবে আর সামাজিক অনুষ্ঠানাদিতে আয়োজন করা হয় বাহারি আর শাহি খানার, যাতে পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া অতীতের সঙ্গে মিল না থাকলেও তাতে স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য খুঁজে পাওয়া যায়। 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
অশ্রুভেজা চোখে অর্জুন-অনন্যাদের প্রতি অভিযোগ ইরফান পুত্রের
অশ্রুভেজা চোখে অর্জুন-অনন্যাদের প্রতি অভিযোগ ইরফান পুত্রের

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত 'আয়না ঘরের' রহস্যের জট খোলেনি
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত 'আয়না ঘরের' রহস্যের জট খোলেনি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বলিউড জঘন্য জায়গা, অর্জুন-অনন্যাদের মতো লোক আছে এখানে: ভাইরাল ইরফানপুত্রের কান্না
বলিউড জঘন্য জায়গা, অর্জুন-অনন্যাদের মতো লোক আছে এখানে: ভাইরাল ইরফানপুত্রের কান্না

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি

২১ মিনিট আগে | পরবাস

পশ্চিমবঙ্গে ছয় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ১২
পশ্চিমবঙ্গে ছয় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ১২

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইএমএফ-এডিবির সহায়তা না পেলেও বাস্তবসম্মত বাজেট দেওয়া হবে’
‘আইএমএফ-এডিবির সহায়তা না পেলেও বাস্তবসম্মত বাজেট দেওয়া হবে’

২১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

'চিকিৎসার খরচ বহন করতেই গরীব হচ্ছেন দেশের ৫০ লাখ মানুষ'
'চিকিৎসার খরচ বহন করতেই গরীব হচ্ছেন দেশের ৫০ লাখ মানুষ'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাকৃবিতে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস পালিত
গাকৃবিতে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস পালিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিটার্ন জমা না দেওয়া ব্যক্তিদের নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা হবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
রিটার্ন জমা না দেওয়া ব্যক্তিদের নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা হবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

২৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সিলেটে মাদকসহ তিন যুবক আটক
সিলেটে মাদকসহ তিন যুবক আটক

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় বসতবাড়িতে আগুন
বগুড়ায় বসতবাড়িতে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বিএডিসির বীজ ডিলার প্রশিক্ষণ
চাঁদপুরে বিএডিসির বীজ ডিলার প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশা বিক্রি নিষিদ্ধে ৭ দিনের আলটিমেটাম
অটোরিকশা বিক্রি নিষিদ্ধে ৭ দিনের আলটিমেটাম

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবির সাবেক দুই উপাচার্যসহ ১৩ জনের নামে মামলা
ঢাবির সাবেক দুই উপাচার্যসহ ১৩ জনের নামে মামলা

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে কিশোর নিহতের
ঘটনায় প্রধান আসামিসহ দুইজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে কিশোর নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামিসহ দুইজন গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৫৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৫৩

৫৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ট্রাকের চাপায় নিরাপত্তা প্রহরী নিহত
ট্রাকের চাপায় নিরাপত্তা প্রহরী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে জামায়াতের কার্যালয় ভাঙচুর মামলায় গ্রেফতার ১
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াতের কার্যালয় ভাঙচুর মামলায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় মাসব্যাপী সাঁতার ও অ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
নওগাঁয় মাসব্যাপী সাঁতার ও অ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে নকশা বহির্ভূত নির্মাণাধীন ভবনে রাজউকের অভিযান
নারায়ণগঞ্জে নকশা বহির্ভূত নির্মাণাধীন ভবনে রাজউকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ
নাটোরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশার বিরুদ্ধে এক্সট্রিম সুরক্ষা দিতে এলো ‌‘এক্সট্রিম এরোসল’
মশার বিরুদ্ধে এক্সট্রিম সুরক্ষা দিতে এলো ‌‘এক্সট্রিম এরোসল’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় গার্মেন্টস কর্মী হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ
নেত্রকোনায় গার্মেন্টস কর্মী হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
রাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ২৭৫ কোটি ডলার
এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ২৭৫ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে নিঃস্ব পরিবার, দগ্ধ দম্পতি হাসপাতালে
নাটোরে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে নিঃস্ব পরিবার, দগ্ধ দম্পতি হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে শিক্ষা, চিকিৎসা ফি সহজ করতে আন্তর্জাতিক কার্ড প্ল্যাটফর্মে রেমিট্যান্স পাঠানোর সুযোগ
বিদেশে শিক্ষা, চিকিৎসা ফি সহজ করতে আন্তর্জাতিক কার্ড প্ল্যাটফর্মে রেমিট্যান্স পাঠানোর সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ বছরের বৃদ্ধকে ফিরে পেতে পরিবারের আকুতি
৯০ বছরের বৃদ্ধকে ফিরে পেতে পরিবারের আকুতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর