শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি কতোটা পূরণ করেছেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি কতোটা পূরণ করেছেন?

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রচারণায় বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এসব প্রতিশ্রুতির কয়েকটি নিয়ে নির্বাচনের আগে ও পরে আলোচনা হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিমদের প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা, মেক্সিকো সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণ ইত্যাদি।

২০১৬ সালের ওই নির্বাচনের পর হোয়াইট হাউজে মি. ট্রাম্পের চার বছর কেটে গেছে। তো এসব প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে কতোটা সফল হয়েছেন তিনি?

কর হ্রাস
পূরণ করেছেন

নির্বাচনের আগে তিনি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট কর এবং কর্মজীবী নাগরিকদের বড় ধরনের কর হ্রাসের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।

কী করেছেন: রিপাবলিকানদের কর পরিকল্পনা পাস হয় ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে। এর মাধ্যমে তিনি তার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন ঠিকই কিন্তু এটি নিয়ে প্রচুর বিতর্ক হয়েছে। মি. ট্রাম্প কর্পোরেট ট্যাক্স ৩৫% থেকে কমিয়ে ১৫% শতাংশ করার কথা বলেছিলেন কিন্তু সেটা হয়েছে ২১%।

কর্মজীবী নাগরিকদের করও হ্রাস করা হয়েছে। তবে যে সবারই কমানো হয়েছে তা নয়। এতে ধনীদের তুলনায় দরিদ্ররাই বেশি লাভবান হয়েছেন। তবে যেসব রাজ্যে ডেমোক্র্যাট দলের সমর্থন বেশি সেরকম বেশিরভাগ রাজ্যে উচ্চ আয়ের লোকজনের কর বেড়ে গেছে।

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি
পূরণ করেছেন

নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প জলবায়ুর পরিবর্তনকে ভুয়া বলে প্রচারণা চালিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন প্যারিস চুক্তিতে যেসব শর্তের কথা বলা হয়েছে সেগুলো আমেরিকার অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করছে।

কী করেছেন: এই চুক্তির বিরুদ্ধে তিনি দিনের পর দিন আক্রমণ চালিয়েছেন। প্রায় দুশোটি দেশ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। কিন্তু প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি প্যারিস চুক্তি থেকে বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

তবে চুক্তি থেকে বের হয়ে যাওয়ার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে ৪ঠা নভেম্বর, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ঠিক এক দিন পরে।

ইসলামিক স্টেটের ওপর বোমা হামলা
পূরণ করেছেন

আইওয়া অঙ্গরাজ্যে ২০১৫ সালের নভেম্বর মাসে নির্বাচনী প্রচারণার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে ইসলামিক স্টেটের ওপর তিনি এমন বোমা হামলা চালাতে চান যাতে চরমপন্থি এই গ্রুপটি ধ্বংস হয়ে যায়।

কী করেছেন: প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি আফগানিস্তানের ইসলামিক স্টেটের একটি ঘাটির ওপর অত্যন্ত শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছিলেন। ইরাক ও সিরিয়া থেকে আইএসকে বিতাড়িত করার ব্যাপারেও তিনি কৃতিত্ব দাবী করেন। তিনি বলেছেন আইএস মোটামুটি পরাজিত হয়েছে। তবে এই এই প্রক্রিয়া বারাক ওবামার শাসনামলেই শুরু হয়েছিল।

আইএসের নেতা আবু বকর আল-বাগদাদি ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কমান্ডোদের চালানো এক অভিযানের সময় আত্মহত্যা করেন।

ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তর
পূরণ করেছেন

নির্বাচনী প্রচারণায় মি. ট্রাম্প ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস তেল আভিব থেকে জেরুসালেমে সরিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন। ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল এই শহরটিকে নিজেদের রাজধানী হিসেবে দাবি করে।

কী করেছেন: প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৭ সালে জেরুসালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। একই সাথে মার্কিন দূতাবাসও তিনি নেওয়ার কথা বলেন। ২০১৮ সালের মে মাসে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকীতে জেরুসালেমে মার্কিন দূতাবাস খোলা হয়। দূতাবাসের জন্য সেখানে স্থায়ী ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্তও অনুমোদিত হয়েছে এবং ধারণা করা হচ্ছে এবছরের কোন এক সময়ে এই কাজ শুরু হবে।

সৈন্যদের দেশে ফিরিয়ে আনা
আংশিক পূরণ হয়েছে

মধ্যপ্রাচ্য থেকে মার্কিন সৈন্যদের ফিরিয়ে আনা ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের দীর্ঘ দিনের দাবি। নির্বাচনী প্রচারণার সময় তিনি বলেছেন এই অঞ্চল পুরোপুরি বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। তিনি বলেছেন সেখানে যে হাজার হাজার কোটি ডলার খরচ করা হয়েছে সেটা যুক্তরাষ্ট্রে করা হলে অনেক ভাল হতো। ২০১৩ সালে এক টুইটে তিনি বলেছিলেন, "যেসব আফগানকে আমরা প্রশিক্ষণ দিচ্ছি তারা আমাদের সৈন্যদের হত্যা করছে। সেখানে আমরা কোটি কোটি ডলারের অপচয় করেছি।" একই বছরে তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে সিরিয়ার যুদ্ধ থেকে বাইরে রাখার কথাও বলেছিলেন।

কী করেছেন: ট্রাম্প প্রশাসন ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আফগানিস্তানে আরো ৩,০০০ সৈন্য মোতায়েনের কথা ঘোষণা করে। তিনি বলেন, বাস্তব পরিস্থিতি বিবেচনা করে তিনি সিদ্ধান্ত নেবেন। সিরিয়াতে ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আন্তর্জাতিক জোটের নেতৃত্ব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তাতে অংশ নিয়েছে ২,০০০ মার্কিন সৈন্য।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে সিরিয়া থেকে সব মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেন। তবে এখনও সেখানে ৫০০ সৈন্য মোতায়েন রয়েছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সম্প্রতি আফগানিস্তান থেকে আরো সৈন্য প্রত্যাহারের কথা বলেছেন। ইতোমধ্যে তাদের সংখ্যা ১৩,০০০ থেকে কমিয়ে করা হয়েছে ৮,৬০০।

একই সাথে তালেবানের সাথে শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হলে ১৪ মাসের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সকল সৈন্য প্রত্যাহারের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও নেটো সম্মত হয়েছে।

সৈন্য প্রত্যাহারের এসব সিদ্ধান্ত তার নিজের প্রশাসনের কর্মকর্তারাও সমালোচনা করেছেন। সিরিয়া থেকে সৈন্যদের দেশে নিয়ে আসার কথা ঘোষণা করার পর প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জেমস মাতিস পদত্যাগ করেন।

বাণিজ্য চুক্তি
আংশিক পূরণ হয়েছে

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প নাফটা চুক্তিকে বিপর্যয়কর বলে উল্লেখ করেছিলেন। টিপিপি চুক্তির বিরুদ্ধেও অবস্থান নিয়েছিলেন তিনি। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনার।

কী করেছেন: ক্ষমতা গ্রহণের কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ বা টিপিপি চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন। পরে তিনি বলেন, তাকে ভালো কিছু দেওয়া হলে তিনি এই চুক্তিতে আবারও যোগ দেওয়ার কথা বিবেচনা করবেন।

যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোর মধ্যে আলোচনার পর এই তিনটি দেশের মধ্যে বাণিজ্য সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। নাফটা চুক্তির পরিবর্তে এই চুক্তিটি কাজ করবে। অবশ্য পরে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা পরস্পরের বিরুদ্ধে অ্যালুমিনিয়াম আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করেছে।

দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নতুন একটি বাণিজ্য চুক্তি করেছে।

কিন্তু এর মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র চীনের সাথে বাণিজ্য যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। দুটো দেশই এক অপরের পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করেছে। এই উত্তেজনা সত্ত্বেও দুটো দেশ ফেজ ওয়ান নামে একটি চুক্তি করেছে যার ফলে বাণিজ্য যুদ্ধ কিছুটা কমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মুসলিমদের ওপর নিষেধাজ্ঞা
আংশিক পূরণ হয়েছে

ট্রাম্প শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রে সকল মুসলিমের প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন এবিষয়ে কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগ পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।

কী করেছেন: প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি দুটো ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন যা পরে আদালতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। কিন্তু তৃতীয় আরেকটি নিষেধাজ্ঞার তেমন অসুবিধা হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের এক রায়ে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ছটি মুসলিম প্রধান দেশের নাগরিকদের ভ্রমণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন সেটা কার্যকর হতে পারে। তবে এটিরও চূড়ান্ত সুরাহা হয়নি।

বর্তমানে যেসব দেশ থেকে লোকজনের আসার ওপর নিষেধাজ্ঞা আছে সেগুলো হচ্ছে: ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন, ভেনেজুয়েলা এবং উত্তর কোরিয়া।

জানুয়ারি মাসে আরো ছটি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়: নাইজেরিয়া, ইরিত্রিয়া, সুদান, তাঞ্জানিয়া, কিরগিজস্তান এবং মিয়ানমার।

কিউবার সাথে সম্পর্ক
আংশিক পূরণ হয়েছে

নির্বাচিত হওয়ার আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন কিউবার সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা ও বাণিজ্যের ব্যাপারে বারাক ওবামার উদ্যোগ তিনি বাতিল করে দেবেন।

কী করেছেন: প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর মায়ামিতে তিনি বলেছিলেন "ওবামা প্রশাসনের এক-পাক্ষিক সমঝোতা" তিনি বাতিল করে দেবেন।

২০১৭ সালে তিনি বাণিজ্য ও ভ্রমণের ওপর কিছু বিধি-নিষেধ নতুন করে আরোপ করেন যা বারাক ওবামা তুলে নিয়েছিলেন। হাভানাতে দূতাবাস রেখে দিয়েছেন মি. ট্রাম্প কিন্তু সেখানে কোন রাষ্ট্রদূতের নাম ঘোষণা করা হয়নি।

দুটো দেশের মধ্যে কিছু কিছু ভ্রমণ এখনও চালু রয়েছে। তবে এমাসে ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষণা করেছে যে তারা দুটো দেশের মধ্যে ব্যক্তিগত বিমানের ফ্লাইট অক্টোবর থেকে স্থগিত করবে।

ওবামাকেয়ার
আংশিক পূরণ হয়েছে

মি. ট্রাম্পের যেসব নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি নিয়ে সবচেয়ে বেশি কথাবার্তা হয়েছে তার একটি ওবামাকেয়ার। তার পূর্বসূরি বারাক ওবামা জনগণকে স্বাস্থ্য-বীমার আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে এই আইন তৈরি করেছিলেন যা ওবামাকেয়ার নামে পরিচিত। মি. ট্রাম্প বলেছিলেন নির্বাচিত হলে তিনি এটা বাতিল করে দেবেন।

কী করেছেন: রিপাবলিকানরা এই উদ্যোগকে অপছন্দ করেন। কিন্তু এই আইন বাতিল বা সংস্কার করতে তারা ব্যর্থ হয়েছেন। তবে ট্রাম্প প্রশাসন আইনের কিছু কিছু পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছে।

আইনটি এখনও বলবত রয়েছে। এর বিরুদ্ধে আপিলের শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টে এবং ধারণা করা হচ্ছে ২০২১ সালের কোন এক সময়ে এবিষয়ে রায় ঘোষণা করা হতে পারে।

মেক্সিকো সীমান্তে প্রাচীর
আংশিক পূরণ হয়েছে

ডোনাল্ড ট্রাম্পের যেসব প্রতিশ্রুতি নিয়ে সবচেয়ে বেশি বিতর্ক হয়েছে তার একটি ছিল মেক্সিকোর সাথে সীমান্তে দেয়াল তুলে দেওয়া। তিনি এও বলেছিলেন যে এই প্রাচীর নির্মাণে প্রয়োজনীয় খরচ দেবে মেক্সিকো।

কী করেছেন: প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই দাবিকে গুরুত্ব দেয়নি মেক্সিকো। এবং পরে মি. ট্রাম্পও এবিষয়ে খুব বেশি সোচ্চার হননি।

ডেমোক্র্যাট দল এই পরিকল্পনার ঘোরতর বিরোধী। কিছু কিছু রিপাবলিকানও এই ঘোষণা থেকে বেকে বসেছেন।

মি. ট্রাম্প এজন্য ৫০০ কোটি ডলার চেয়েছিলেন যার বিরোধিতা করে ডেমোক্র্যাটরা। পরে তিনি প্রতিরক্ষাসহ আরো কিছু খাতের বরাদ্দ প্রাচীর নির্মাণের খাতে নিয়ে আসেন। এর বিরুদ্ধেও আইনগত চ্যালেঞ্জ জানানো হয়েছে।

এবছরের মে মাস পর্যন্ত ১৯৪ মাইল দীর্ঘ প্রাচীর তোলা হয়েছে। তবে এর বেশিরভাগই তোলা হয়েছে আগের ভগ্নপ্রায় দেয়াল ঠিক করতে গিয়ে যা আগে থেকেই সেখানে ছিল। একবারে নতুন নির্মিত হয়েছে তিন মাইল।

অবৈধ অভিবাসীদের বহিষ্কার
অগ্রগতি নেই

ডোনাল্ড ট্রাম্প তার সমর্থকদের বলেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে যারা অবৈধভাবে বসবাস করে তাদেরকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হবে। দেশটিতে এরকম অভিবাসীর সংখ্যা এক কোটি ১৩ লাখ।

কী করেছেন: নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে তার গলার স্বর নরম হতে থাকে। নির্বাচিত হওয়ার পর এই সংখ্যাকে তিনি ২০ থেকে ৩০ লাখে নামিয়ে আনেন। তিনি বলেন, "যারা অপরাধী এবং যাদের অপরাধ করার রেকর্ড রয়েছে, যারা অপরাধী চক্রের সদস্য, মাদক ব্যবসায়ী" তাদেরকে বের করে দেওয়া হবে।

গত বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে মোট ২,৬৭,০০০ জনকে তাদের নিজেদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে যা তার আগের বছরের তুলনায় সামান্য কিছু বেশি। ওবামা প্রশাসনের আমলে ২০১২ সালে সর্বোচ্চ সংখ্যক অবৈধ অভিবাসীকে (৪,১০,০০০) যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।

অভিবাসন সংক্রান্ত আইন সংস্কারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের একটি পরিকল্পনা সুপ্রিম কোর্টে খারিজ হয়ে যায়। বৈধ কাগজপত্র ছাড়া শিশু বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে আগত ৬,৫০,০০০ জন অভিবাসীকে যে আইনে রক্ষা করার কথা বলা হয়েছে সেটি বাতিল করতে চেয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্প প্রশাসনের উদ্যোগ বাতিল করে দিয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগ
পূরণ করেছেন

নির্বাচনের আগে মি. ট্রাম্প বলেছিলেন যে তিনি বিচারক খুঁজছেন এবং এরকম ২০ জনকে তিনি খুঁজে পেয়েছেন যারা দ্বিতীয় সংশোধনীকে সম্মান করবে।

কী করেছেন: তিনি দুজন বিচারক নিয়োগ দিয়েছেন- নীল গরসাচ এবং ব্রেট কাভানা। মি. গরসাচকে নিয়োগ দিতে সেনেটের আইনে পরিবর্তন আনতে হয়েছিল। তবে মি. কাভানার নিয়োগ নিয়ে অনেক বেশি বিতর্ক হয়েছে।

মি. কাভানার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছিল যা তিনি অস্বীকার করেছেন। পরে তিনি ৫০-৪৮ ভোটে নিয়োগ লাভ করেন। ১৮৮১ সালের পর এতো তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা কখনো হয়নি।

এছাড়াও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিন্ম আদালতগুলোতে ২০০ রক্ষণশীল বিচারক নিয়োগ দিয়েছেন।

নেটো ত্যাগ
বাতিল

ডোনাল্ড ট্রাম্প সামরিক জোট নেটোর উদ্দেশ্য নিয়ে বারবার প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলছেন এই জোট "সেকেলে" হয়ে গেছে। নেটোর সদস্যরা তাদের দায়িত্ব পালন করছে কিনা এবং তারা প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান দিচ্ছে কিনা এসব নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। এবং এবিষয়ে তিনি বরাবরই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

কী করেছেন: নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে নেটোর মহাসচিবকে হোয়াইট হাউজে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেসময় তিনি তাকে বলেছিলেন এই জোটের গুরুত্ব কমে গেছে। তিনি বলেন, "এটি এখন আর সেকেলে নয়।"

ওই বছরের জুলাই মাসে নেটোর সম্মেলনের প্রতি পুনরায় তার সমর্থনের কথা জানান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে তিনি বলেছেন মিত্র দেশগুলো বাজেটের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ না দিলে যুক্তরাষ্ট্র এই জোট ছেড়ে চলে যেতে পারে।

তিনি বলেন কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো যথেষ্ট পরিমাণে খরচ করছে না। অতি সম্প্রতি তিনি বলেছেন যে জার্মানি থেকে ১২,০০০ সৈন্য ফিরিয়ে আনা হবে।

নির্যাতন
বাতিল

ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন নির্বাচিত হলে পানিতে মুখ ডুবিয়ে স্বীকারোক্তি আদায়ের যে কৌশল তাতে তিনি অনুমোদন দেবেন। এই কৌশল ওয়াটারবোর্ডিং নামে পরিচিত। মি. ট্রাম্প বলেছিলেন, "নির্যাতনে কাজ হয়।"

কী করেছেন: নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি তার এই পরিকল্পনা স্থগিত করেছেন। সাবেক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জেমস মাতিস এবং সিআইএর তৎকালীন পরিচালক মাইক পম্পিও (বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী) এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেন।

হিলারি ক্লিনটনের বিচার
বাতিল

হিলারি ক্লিনটন যখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন তখন তার ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহারের অভিযোগে তার বিচার করার কথা বলেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বলেছিলেন নির্বাচিত হলে তিনি তাকে জেলে পাঠাবেন। ২০১৬ সালের নির্বাচনে মি. ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন।

যা করেছেন: নির্বাচিত হওয়ার সাথে সাথেই এবিষয়ে তিনি তার সুর পরিবর্তন করে ফেলেন। যাকে তিনি একসময় "জঘন্য নারী" বলে উল্লেখ করেছিলেন পরে তার সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেছেন "আগে তিনি এ সম্পর্কে খুব বেশি চিন্তা ভাবনা করেন নি।"

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য তার কাছে আরো কিছু বিষয় আছে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

খবর

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা