শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

খাল-নদীর বরিশালে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
খাল-নদীর বরিশালে

ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি ‘ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল’। সম্প্রতি বরিশাল এবং ঝালকাঠি ভ্রমণকালে নদী ও খাল দেখলেও বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ফাঁকা মাঠ দেখেছি, ধান বা অন্য কোনো ফসলের দেখা মেলেনি। অথচ ছোটবেলা কুমিল্লার দাউদকান্দির নিচু অঞ্চলে বর্ষাকালে ধান হতে দেখতাম, যে ধানের গাছ পানির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লম্বা হতো। একই অঞ্চলে বড় বড় এলাকা ঘিরে দেওয়া হয়েছে গ্রাম্য রাস্তা ও বাঁধের মাধ্যমে। এরপর মাঝখানে পানি জমিয়ে ধান ও মাছ একসঙ্গে আবাদ করা হচ্ছে।

কোথাও কোথাও হাঁস চাষও যুক্ত হয়েছে। দাউদকান্দির ‘প্লাবনভূমিতে মাছ চাষ’ উদ্যোগ একসময় বেশ সাড়া ফেলেছিল। বৃহত্তর বরিশালে এমন সুযোগ আরও বেশি। অথচ মাইলের পর মাইল ঘুরে দেখলাম, এক ফসলের ওপর নির্ভর করে এলাকার মানুষ। বিশেষত বন্ধুর আদিনিবাস ঝালকাঠির রাজাপুর এলাকায় রাতযাপন ও অবস্থানকালে দেখলাম রাজার হালতে থাকতেই পছন্দ করে এলাকার মানুষ। এক ফসলের বেশি ফসল না করা বা মাছ, ধান ও হাঁসের সমন্বিত চাষ না করার পেছনে তাদের রাজকীয় সব যুক্তি। অথচ এই এলাকার কিছু অংশও যদি স্থানীয় ভাষায় ‘অফ সিজনে’ সমন্বিত চাষের আওতায় আনা যায়, তবে তা হতে পারে বেকারত্ব দূর ও গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নের অন্যতম দৃষ্টান্ত।

বরিশাল অঞ্চলে এবারই প্রথম যাওয়া। সেনাবাহিনীতে চাকরিকালে যখনই কোনো সেনানিবাসে অবস্থান করতাম, আশপাশের জেলায় দুর্যোগ মোকাবিলা, ত্রাণ বিতরণ, নির্বাচন বা অন্যান্য দায়িত্ব পালন করতে যেতে হতো। সেই সুবাদে বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাই ঘুরে দেখেছি। কিন্তু বৃহত্তর বরিশালে আমাদের সময় কোনো সেনানিবাস ছিল না। এবার লম্বা ছুটি আর প্রিয় বন্ধুর আমন্ত্রণে সুযোগ হলো ঘুরেফিরে বরিশাল দেখার। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরে বন্ধুর বাড়িতে থাকার আরেক উদ্দেশ্য ছিল মাঠের রাজনৈতিক অবস্থা কাছ থেকে দেখা। আমির হোসেন আমু ঝালকাঠির একজন প্রসিদ্ধ রাজনীতিবিদ ও বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা। অথচ তিনি এলাকায় অবাধ-সুষ্ঠু সংসদ নির্বাচন হলে বারবারই হেরে যান বলে জানালেন এলাকার লোকজন। মূলত তিনি টাকা ছাড়া কারও কোনো কাজ বা উপকার করেন না বলেই জনশ্রুতি রয়েছে। ৫ আগস্টের পর তাঁর ঝালকাঠির বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতা আগুন দিলে পোড়া ও অক্ষত; দুই ধরনের টাকার বস্তা উদ্ধার করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ থেকে মানুষের ধারণা আরও পাকাপোক্ত হয় যে টাকার বাইরে কিছুই চিনতেন না আমির হোসেন আমু।

অন্যদিকে রাজাপুরের সংসদ নির্বাচনে পরপর বেশ কয়েকবার জয়লাভ করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়ার এককালের আস্থাভাজন নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম। এই বীর জীবনের শেষদিকে এসে কেন সব আদর্শ কবর দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেন, আওয়ামী লীগ কেন তাঁকে দলে ঠাঁই দিয়ে তথাকথিত সংসদ সদস্য বানাল, আর বর্তমানে জেলে আটক বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য ভবিষ্যতে কী অপেক্ষা করছে-তা নিয়ে তেমন আলোচনা কানে আসেনি। বরং তিনি মন্ত্রী হয়েও এলাকার জন্য তেমন কিছু করেননি, এমনটাই শোনা গেছে শতমুখে। অন্যদিকে পদ্মা ব্রিজ চালু হওয়ার পর এই এলাকায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার যে স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল, বাস্তবতা তার ধারেকাছেও যেতে পারেনি বলে মনে করে এলাকার বেকার তরুণ ও যুবসমাজ। বিশেষত এই এলাকায় ধান ও চালভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং পেয়ারা, নারকেল ও মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প গড়ে ওঠার প্রচুর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর কোনো সরকারি উদ্যোগ চোখে পড়েনি বলে অভিযোগ তরুণ সমাজের।

ঈদের আড্ডায় প্রায়ই উঠে আসে স্থানীয় বিএনপির নতুন কান্ডারি কে হবেন-এমন প্রশ্ন। একজন নিবেদিত হলেও অশিক্ষিত, আরেকজন সুশিক্ষিত হলেও জনবিচ্ছিন্ন, আবার কেউ কেউ বিশাল বাজেট নিয়ে মাঠে শোডাউন করে চলেছেন, এমন আলোচনা বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে। প্রায় প্রতি মহল্লা ও জনপদে বিএনপির অফিসগুলো সরগরম ছিল। তবে তালাবদ্ধ ছিল জামায়াতের কিছু অফিস। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন (চরমোনাই) নামক দলের হাতে গোনা কিছু অফিস দেখেছি। এনসিপি কিংবা অন্য কোনো দলের অস্তিত্ব তেমন চোখে পড়েনি। তবে চোখে পড়ার মতো ছিল বেশ কিছু স্থাপনায় ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকা ম্যুরাল, ভাস্কর্য ও অন্যান্য শিল্পকর্ম। সম্ভবত এসব স্থাপনায় শেখ মুজিব ও বিগত সরকারের নেতা-নেত্রীদের প্রতিকৃতি বা নামফলক ছিল। প্রায় এক বছর হতে চললেও ভাঙা ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় এসব স্থাপনা ফেলে রাখা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা ভেবে দেখা দরকার। অন্তত এসব এলাকা পরিষ্কার রাখার ক্ষেত্রে কার্পণ্য করা বা এ নিয়ে রাজনীতি করার যৌক্তিকতা বিবেচনার দাবি রাখে। দক্ষিণাঞ্চলে রাজনীতির আরেক ফ্যাক্টর আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি ঝালকাঠির পার্শ্ববর্তী মঠবাড়িয়া-ভান্ডারিয়া থেকে বরাবর নির্বাচন করে জয়ী হতেন। ঝালকাঠিতে নির্বাচন করেও একবার জয়ী হওয়ার কৃতিত্ব রয়েছে তাঁর ঝুড়িতে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি দুহাতে টাকা ও অস্ত্র বিলিয়ে তরুণ ও যুবকদের দিয়ে এলাকা নিয়ন্ত্রণে রাখেন।

তাঁরই এককালের কর্মী ও ব্যক্তিগত সহচর ছিলেন ওই এলাকার সর্বশেষ এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজ। স্থানীয় মানুষের মতে, আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর প্রভাব খাটিয়েই মহারাজ ব্যক্তিগতভাবে প্রচুর অর্থসম্পদের মালিক বনে যান। পরে এই টাকাই তাঁকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলতে সহায়তা করে। সর্বশেষ নির্বাচনগুলোতে তিনি নিজেই আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর বিরুদ্ধে নির্বাচন করেন এবং বলা চলে টাকার জোরেই একপর্যায়ে জয়লাভ করেন। সুদে আসলে সেই টাকা উদ্ধারের কাহিনিও বেশ রসিয়ে বলেছেন এলাকার মুরুব্বিরা।

মুরুব্বিদের মতে, পুরো দক্ষিণাঞ্চল ছিল দুঃসাহসী মানুষের প্রতিচ্ছবি। বর্তমানেও কিছু কিছু মানুষের মাঝে সেই দুঃসাহস লক্ষ করা যায়, তবে তা দেশপ্রেম বা দেশগড়ার ক্ষেত্রে নয় বরং দুর্নীতির ক্ষেত্রে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এই সেই অঞ্চল যেখানে, বেশ কিছু সড়ক, সেতু ও কালভার্টের কাজ না করলেও বিগত সরকারের এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজের পরিবার থেকে নির্বাচিত ঠিকাদার নামক ডাকাতদের হাতে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা তুলে দিয়েছেন স্থানীয় এলজিইডির কর্মকর্তারা। এমন খবর বেরিয়েছে পত্রিকায়। দুদক বাস্তবে সরকারি বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রকল্পে কোনো উন্নয়নকাজের অস্তিত্ব না পেয়ে মামলা করেছে। এর মধ্যে এমপি মহারাজের ভাই মিরাজের প্রতিষ্ঠান ইফতি ইউটিসিএল লিমিটেড বাঁশ ও সুপারি গাছ দিয়ে সাঁকো বানিয়ে গার্ডার সেতুর জন্য বরাদ্দ ৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা তুলে নেন। এমন দুঃসাহস মানুষ কোথা থেকে কেমন করে পায়, সে প্রশ্নের উত্তরে রাজনীতিতে পচন ধরার কথা বলেন স্থানীয় বিজ্ঞজনরা। কথা প্রসঙ্গে উঠে এলো এলাকার দুঃসাহসী কৃতীসন্তান ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নাম। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরের সাতুরিয়া নামক গ্রামে নানার বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা এ কে ফজলুল হক। দেশের স্বার্থে পাকিস্তানিদের চোখে চোখ রেখে কথা বলে শেরেবাংলা বা বাংলার বাঘ উপাধি পেয়েছিলেন সেই বীর দেশপ্রেমিক। শেখ মুজিবের রাজনৈতিক গুরু ও মেন্টর ছিলেন শেরেবাংলা। তাই তাঁর জন্মভিটা দেখতে গিয়েছিলাম। তবে হতাশ হয়েছি এই জন্মভিটাটি দেখে। বিশাল এলাকাজুড়ে বাড়িটি আজ জঙ্গলে পরিপূর্ণ। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে সামনের কাছারিঘরের ইমারত। ভিতর বাড়ির অবস্থাও জীর্ণশীর্ণ। ঝুঁকি নিয়েই বাস করছে কয়েকটি পরিবার। জিজ্ঞেস করেছিলাম এটা কার বাড়ি? উত্তর এলো যারা বসবাস করছে, তাদের। অথচ বাড়ির সামনেই বিশাল সাদা পাথরে লেখা সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কর্তৃক এই ভবনগুলো সংরক্ষিত। কে জানে এই পাথর আর সংরক্ষণের কথা বলে কত টাকা খরচ হয়েছে? মনে পড়ল ‘মুজিব শতবর্ষ’ উদ্যাপন আর শত শত ভাস্কর্য নির্মাণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচের কথা। লাখ লাখ ভক্তের তথা চেতনাজীবীর কথা। অথচ একজন শেখ মুজিব গড়ার কারিগর শেরেবাংলার জন্মভিটাকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর কেউ নেই। শেরেবাংলার মূল বাড়ি দেখতে বরিশালের চাখার গিয়েছিলাম। জন্মভিটার চেয়ে অনেক উন্নত সেখানকার অবকাঠামো। তবে জাদুঘরে শেখ মুজিবের সঙ্গে শেরেবাংলার ছবির প্রিন্ট এত নিম্নমানের যে তা রুচির দুর্ভিক্ষের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

বরিশাল ও ঝালকাঠিতে বিশাল এলাকাজুড়ে আমড়া ও পেয়ারাবাগান। অন্যান্য গাছের বাগানও আছে বিশাল সব এলাকাজুড়ে। আবার প্রায় সব বাগানের গাছের সারির মাঝে নানা গভীরতার নালা রয়েছে। এসব নালায় ও নালাসংলগ্ন ডোবায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে কমপক্ষে হাঁটুসম পানি থাকে বলে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায়। অথচ সেখানে মাছ চাষের কোনো উদ্যোগ নেই। নদী ও খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষ দেখেছি থাইল্যান্ডে। চীনে দেখেছি হাঁসের চাষ। বৃহত্তর বরিশালে এসবই সম্ভব বলে মনে হলো। কিন্তু তেমন উদ্যোগ দেখা গেল না। প্রচুর গাছ রয়েছে এলাকাজুড়ে। অথচ এসব গাছ রোপণে কোনো পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয় না। ফলে অতি ঘন করে লাগানো গাছগুলো কাক্সিক্ষত মাত্রায় বড় হচ্ছে না বা ভবিষ্যতে কাঠ বানানোর উপযোগী হয়ে হৃষ্টপুষ্ট হচ্ছে না। আবার বিভিন্ন ধরনের অপ্রয়োজনীয় গাছেরও আধিক্য দেখা যায়, যা থেকে ফল বা কাঠ কিছুই পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এসব গাছের আধিক্যের কারণে মূল্যবান গাছগুলোও বড় হতে পারছে না। এ নিয়ে সচেতনতা বাড়ালেই পরিবেশের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নেও দক্ষিণাঞ্চল একটি মডেল হয়ে উঠতে পারে। নদীকেন্দ্রিক পর্যটনেরও প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে বরিশালে। ভারতের কেরালা রাজ্যে নদীকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যাপক জনপ্রিয়, যা বরিশালেও সম্ভব। কিন্তু ‘কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মত’। শেরেবাংলার মতো হিম্মতওয়ালা মানুষ এখন বরিশালে না থাকলেও আছেন মহারাজ, মিরাজ, সাদিক আবদুল্লাহ আর আমুর মতো লোকজন। সরকারের প্রায় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের টাকায় বৃহত্তর বরিশালে বহু সরকারি স্থাপনা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। অথচ স্টেডিয়াম, হাসপাতাল, সরকারি বালক-বালিকা নিকেতনসহ বহু প্রতিষ্ঠানের রক্ষণাবেক্ষণে অবহেলা সাক্ষ্য দেয়, ‘আমু আসে আমু যায়, কিন্তু মানুষের খামু খামু স্বভাব যায় না।’ আসছে নির্বাচনে বরিশাল অঞ্চলে শেরেবাংলার আদর্শে উজ্জীবিত জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হোক, এটাই প্রত্যাশা।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সর্বশেষ খবর
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম