শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

খাল-নদীর বরিশালে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
খাল-নদীর বরিশালে

ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি ‘ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল’। সম্প্রতি বরিশাল এবং ঝালকাঠি ভ্রমণকালে নদী ও খাল দেখলেও বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ফাঁকা মাঠ দেখেছি, ধান বা অন্য কোনো ফসলের দেখা মেলেনি। অথচ ছোটবেলা কুমিল্লার দাউদকান্দির নিচু অঞ্চলে বর্ষাকালে ধান হতে দেখতাম, যে ধানের গাছ পানির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লম্বা হতো। একই অঞ্চলে বড় বড় এলাকা ঘিরে দেওয়া হয়েছে গ্রাম্য রাস্তা ও বাঁধের মাধ্যমে। এরপর মাঝখানে পানি জমিয়ে ধান ও মাছ একসঙ্গে আবাদ করা হচ্ছে।

কোথাও কোথাও হাঁস চাষও যুক্ত হয়েছে। দাউদকান্দির ‘প্লাবনভূমিতে মাছ চাষ’ উদ্যোগ একসময় বেশ সাড়া ফেলেছিল। বৃহত্তর বরিশালে এমন সুযোগ আরও বেশি। অথচ মাইলের পর মাইল ঘুরে দেখলাম, এক ফসলের ওপর নির্ভর করে এলাকার মানুষ। বিশেষত বন্ধুর আদিনিবাস ঝালকাঠির রাজাপুর এলাকায় রাতযাপন ও অবস্থানকালে দেখলাম রাজার হালতে থাকতেই পছন্দ করে এলাকার মানুষ। এক ফসলের বেশি ফসল না করা বা মাছ, ধান ও হাঁসের সমন্বিত চাষ না করার পেছনে তাদের রাজকীয় সব যুক্তি। অথচ এই এলাকার কিছু অংশও যদি স্থানীয় ভাষায় ‘অফ সিজনে’ সমন্বিত চাষের আওতায় আনা যায়, তবে তা হতে পারে বেকারত্ব দূর ও গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নের অন্যতম দৃষ্টান্ত।

বরিশাল অঞ্চলে এবারই প্রথম যাওয়া। সেনাবাহিনীতে চাকরিকালে যখনই কোনো সেনানিবাসে অবস্থান করতাম, আশপাশের জেলায় দুর্যোগ মোকাবিলা, ত্রাণ বিতরণ, নির্বাচন বা অন্যান্য দায়িত্ব পালন করতে যেতে হতো। সেই সুবাদে বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাই ঘুরে দেখেছি। কিন্তু বৃহত্তর বরিশালে আমাদের সময় কোনো সেনানিবাস ছিল না। এবার লম্বা ছুটি আর প্রিয় বন্ধুর আমন্ত্রণে সুযোগ হলো ঘুরেফিরে বরিশাল দেখার। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরে বন্ধুর বাড়িতে থাকার আরেক উদ্দেশ্য ছিল মাঠের রাজনৈতিক অবস্থা কাছ থেকে দেখা। আমির হোসেন আমু ঝালকাঠির একজন প্রসিদ্ধ রাজনীতিবিদ ও বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা। অথচ তিনি এলাকায় অবাধ-সুষ্ঠু সংসদ নির্বাচন হলে বারবারই হেরে যান বলে জানালেন এলাকার লোকজন। মূলত তিনি টাকা ছাড়া কারও কোনো কাজ বা উপকার করেন না বলেই জনশ্রুতি রয়েছে। ৫ আগস্টের পর তাঁর ঝালকাঠির বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতা আগুন দিলে পোড়া ও অক্ষত; দুই ধরনের টাকার বস্তা উদ্ধার করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ থেকে মানুষের ধারণা আরও পাকাপোক্ত হয় যে টাকার বাইরে কিছুই চিনতেন না আমির হোসেন আমু।

অন্যদিকে রাজাপুরের সংসদ নির্বাচনে পরপর বেশ কয়েকবার জয়লাভ করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়ার এককালের আস্থাভাজন নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম। এই বীর জীবনের শেষদিকে এসে কেন সব আদর্শ কবর দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেন, আওয়ামী লীগ কেন তাঁকে দলে ঠাঁই দিয়ে তথাকথিত সংসদ সদস্য বানাল, আর বর্তমানে জেলে আটক বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য ভবিষ্যতে কী অপেক্ষা করছে-তা নিয়ে তেমন আলোচনা কানে আসেনি। বরং তিনি মন্ত্রী হয়েও এলাকার জন্য তেমন কিছু করেননি, এমনটাই শোনা গেছে শতমুখে। অন্যদিকে পদ্মা ব্রিজ চালু হওয়ার পর এই এলাকায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার যে স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল, বাস্তবতা তার ধারেকাছেও যেতে পারেনি বলে মনে করে এলাকার বেকার তরুণ ও যুবসমাজ। বিশেষত এই এলাকায় ধান ও চালভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং পেয়ারা, নারকেল ও মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প গড়ে ওঠার প্রচুর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর কোনো সরকারি উদ্যোগ চোখে পড়েনি বলে অভিযোগ তরুণ সমাজের।

ঈদের আড্ডায় প্রায়ই উঠে আসে স্থানীয় বিএনপির নতুন কান্ডারি কে হবেন-এমন প্রশ্ন। একজন নিবেদিত হলেও অশিক্ষিত, আরেকজন সুশিক্ষিত হলেও জনবিচ্ছিন্ন, আবার কেউ কেউ বিশাল বাজেট নিয়ে মাঠে শোডাউন করে চলেছেন, এমন আলোচনা বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে। প্রায় প্রতি মহল্লা ও জনপদে বিএনপির অফিসগুলো সরগরম ছিল। তবে তালাবদ্ধ ছিল জামায়াতের কিছু অফিস। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন (চরমোনাই) নামক দলের হাতে গোনা কিছু অফিস দেখেছি। এনসিপি কিংবা অন্য কোনো দলের অস্তিত্ব তেমন চোখে পড়েনি। তবে চোখে পড়ার মতো ছিল বেশ কিছু স্থাপনায় ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকা ম্যুরাল, ভাস্কর্য ও অন্যান্য শিল্পকর্ম। সম্ভবত এসব স্থাপনায় শেখ মুজিব ও বিগত সরকারের নেতা-নেত্রীদের প্রতিকৃতি বা নামফলক ছিল। প্রায় এক বছর হতে চললেও ভাঙা ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় এসব স্থাপনা ফেলে রাখা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা ভেবে দেখা দরকার। অন্তত এসব এলাকা পরিষ্কার রাখার ক্ষেত্রে কার্পণ্য করা বা এ নিয়ে রাজনীতি করার যৌক্তিকতা বিবেচনার দাবি রাখে। দক্ষিণাঞ্চলে রাজনীতির আরেক ফ্যাক্টর আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি ঝালকাঠির পার্শ্ববর্তী মঠবাড়িয়া-ভান্ডারিয়া থেকে বরাবর নির্বাচন করে জয়ী হতেন। ঝালকাঠিতে নির্বাচন করেও একবার জয়ী হওয়ার কৃতিত্ব রয়েছে তাঁর ঝুড়িতে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি দুহাতে টাকা ও অস্ত্র বিলিয়ে তরুণ ও যুবকদের দিয়ে এলাকা নিয়ন্ত্রণে রাখেন।

তাঁরই এককালের কর্মী ও ব্যক্তিগত সহচর ছিলেন ওই এলাকার সর্বশেষ এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজ। স্থানীয় মানুষের মতে, আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর প্রভাব খাটিয়েই মহারাজ ব্যক্তিগতভাবে প্রচুর অর্থসম্পদের মালিক বনে যান। পরে এই টাকাই তাঁকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলতে সহায়তা করে। সর্বশেষ নির্বাচনগুলোতে তিনি নিজেই আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর বিরুদ্ধে নির্বাচন করেন এবং বলা চলে টাকার জোরেই একপর্যায়ে জয়লাভ করেন। সুদে আসলে সেই টাকা উদ্ধারের কাহিনিও বেশ রসিয়ে বলেছেন এলাকার মুরুব্বিরা।

মুরুব্বিদের মতে, পুরো দক্ষিণাঞ্চল ছিল দুঃসাহসী মানুষের প্রতিচ্ছবি। বর্তমানেও কিছু কিছু মানুষের মাঝে সেই দুঃসাহস লক্ষ করা যায়, তবে তা দেশপ্রেম বা দেশগড়ার ক্ষেত্রে নয় বরং দুর্নীতির ক্ষেত্রে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এই সেই অঞ্চল যেখানে, বেশ কিছু সড়ক, সেতু ও কালভার্টের কাজ না করলেও বিগত সরকারের এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজের পরিবার থেকে নির্বাচিত ঠিকাদার নামক ডাকাতদের হাতে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা তুলে দিয়েছেন স্থানীয় এলজিইডির কর্মকর্তারা। এমন খবর বেরিয়েছে পত্রিকায়। দুদক বাস্তবে সরকারি বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রকল্পে কোনো উন্নয়নকাজের অস্তিত্ব না পেয়ে মামলা করেছে। এর মধ্যে এমপি মহারাজের ভাই মিরাজের প্রতিষ্ঠান ইফতি ইউটিসিএল লিমিটেড বাঁশ ও সুপারি গাছ দিয়ে সাঁকো বানিয়ে গার্ডার সেতুর জন্য বরাদ্দ ৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা তুলে নেন। এমন দুঃসাহস মানুষ কোথা থেকে কেমন করে পায়, সে প্রশ্নের উত্তরে রাজনীতিতে পচন ধরার কথা বলেন স্থানীয় বিজ্ঞজনরা। কথা প্রসঙ্গে উঠে এলো এলাকার দুঃসাহসী কৃতীসন্তান ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নাম। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরের সাতুরিয়া নামক গ্রামে নানার বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা এ কে ফজলুল হক। দেশের স্বার্থে পাকিস্তানিদের চোখে চোখ রেখে কথা বলে শেরেবাংলা বা বাংলার বাঘ উপাধি পেয়েছিলেন সেই বীর দেশপ্রেমিক। শেখ মুজিবের রাজনৈতিক গুরু ও মেন্টর ছিলেন শেরেবাংলা। তাই তাঁর জন্মভিটা দেখতে গিয়েছিলাম। তবে হতাশ হয়েছি এই জন্মভিটাটি দেখে। বিশাল এলাকাজুড়ে বাড়িটি আজ জঙ্গলে পরিপূর্ণ। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে সামনের কাছারিঘরের ইমারত। ভিতর বাড়ির অবস্থাও জীর্ণশীর্ণ। ঝুঁকি নিয়েই বাস করছে কয়েকটি পরিবার। জিজ্ঞেস করেছিলাম এটা কার বাড়ি? উত্তর এলো যারা বসবাস করছে, তাদের। অথচ বাড়ির সামনেই বিশাল সাদা পাথরে লেখা সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কর্তৃক এই ভবনগুলো সংরক্ষিত। কে জানে এই পাথর আর সংরক্ষণের কথা বলে কত টাকা খরচ হয়েছে? মনে পড়ল ‘মুজিব শতবর্ষ’ উদ্যাপন আর শত শত ভাস্কর্য নির্মাণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচের কথা। লাখ লাখ ভক্তের তথা চেতনাজীবীর কথা। অথচ একজন শেখ মুজিব গড়ার কারিগর শেরেবাংলার জন্মভিটাকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর কেউ নেই। শেরেবাংলার মূল বাড়ি দেখতে বরিশালের চাখার গিয়েছিলাম। জন্মভিটার চেয়ে অনেক উন্নত সেখানকার অবকাঠামো। তবে জাদুঘরে শেখ মুজিবের সঙ্গে শেরেবাংলার ছবির প্রিন্ট এত নিম্নমানের যে তা রুচির দুর্ভিক্ষের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

বরিশাল ও ঝালকাঠিতে বিশাল এলাকাজুড়ে আমড়া ও পেয়ারাবাগান। অন্যান্য গাছের বাগানও আছে বিশাল সব এলাকাজুড়ে। আবার প্রায় সব বাগানের গাছের সারির মাঝে নানা গভীরতার নালা রয়েছে। এসব নালায় ও নালাসংলগ্ন ডোবায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে কমপক্ষে হাঁটুসম পানি থাকে বলে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায়। অথচ সেখানে মাছ চাষের কোনো উদ্যোগ নেই। নদী ও খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষ দেখেছি থাইল্যান্ডে। চীনে দেখেছি হাঁসের চাষ। বৃহত্তর বরিশালে এসবই সম্ভব বলে মনে হলো। কিন্তু তেমন উদ্যোগ দেখা গেল না। প্রচুর গাছ রয়েছে এলাকাজুড়ে। অথচ এসব গাছ রোপণে কোনো পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয় না। ফলে অতি ঘন করে লাগানো গাছগুলো কাক্সিক্ষত মাত্রায় বড় হচ্ছে না বা ভবিষ্যতে কাঠ বানানোর উপযোগী হয়ে হৃষ্টপুষ্ট হচ্ছে না। আবার বিভিন্ন ধরনের অপ্রয়োজনীয় গাছেরও আধিক্য দেখা যায়, যা থেকে ফল বা কাঠ কিছুই পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এসব গাছের আধিক্যের কারণে মূল্যবান গাছগুলোও বড় হতে পারছে না। এ নিয়ে সচেতনতা বাড়ালেই পরিবেশের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নেও দক্ষিণাঞ্চল একটি মডেল হয়ে উঠতে পারে। নদীকেন্দ্রিক পর্যটনেরও প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে বরিশালে। ভারতের কেরালা রাজ্যে নদীকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যাপক জনপ্রিয়, যা বরিশালেও সম্ভব। কিন্তু ‘কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মত’। শেরেবাংলার মতো হিম্মতওয়ালা মানুষ এখন বরিশালে না থাকলেও আছেন মহারাজ, মিরাজ, সাদিক আবদুল্লাহ আর আমুর মতো লোকজন। সরকারের প্রায় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের টাকায় বৃহত্তর বরিশালে বহু সরকারি স্থাপনা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। অথচ স্টেডিয়াম, হাসপাতাল, সরকারি বালক-বালিকা নিকেতনসহ বহু প্রতিষ্ঠানের রক্ষণাবেক্ষণে অবহেলা সাক্ষ্য দেয়, ‘আমু আসে আমু যায়, কিন্তু মানুষের খামু খামু স্বভাব যায় না।’ আসছে নির্বাচনে বরিশাল অঞ্চলে শেরেবাংলার আদর্শে উজ্জীবিত জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হোক, এটাই প্রত্যাশা।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার
নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি
কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর
গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে
মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’
‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে
ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ
‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে
বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে
হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রবন্দরে তিন ও নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে তিন ও নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন