শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, বৃহস্পতিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

আমেরিকায় নির্বাচন ২০২০: চীন ও রাশিয়া কাকে বিজয়ী হিসেবে দেখতে চায়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

আমেরিকায় নির্বাচন ২০২০: চীন ও রাশিয়া কাকে বিজয়ী হিসেবে দেখতে চায়?

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিখ্যাত সেই স্লোগান "মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন" অনুসারে ক্রেমলিন কি এবারও চেষ্টা করবে আমেরিকাকে একটি "অসাধারণ রাষ্ট্র" হিসেবে ধরে রাখতে? বেইজিং কি চায় যে এবারের নির্বাচনে জো বাইডেন জয়ী হোক?

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে এই প্রশ্নগুলোই ঘুরপাক খাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা, দুই প্রার্থী এবং তাদের সমর্থকদের মাথায়।

শীর্ষস্থানীয় একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা হুঁশিয়ার করে দিয়েছেন যে রাশিয়া, চীন এবং ইরান এই তিনটি দেশ ভোটারদের প্রভাবিত করার জন্য প্রত্যক্ষ, পরোক্ষ এমনকী গোপনেও তৎপরতা চালাবে।

তবে তারা এই তিনটি দেশের ইচ্ছা ও ক্ষমতাকে একসাথে গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না বলে সতর্ক করে দিয়েছেন। বলেছেন, এসব দেশের নিজস্ব উদ্দেশ্য ও সক্ষমতা রয়েছে।

গোয়েন্দাদের এসব সন্দেহ ও পর্যালোচনা এখনও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা অবশ্য সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন: নির্বাচনে রাশিয়ার দিক থেকে যেসব ঝুঁকি রয়েছে সেগুলোকে খুব বেশি গুরুত্ব না দেওয়ার জন্য তাকে বলা হয়েছে।

নির্বাচনের আর তিন সপ্তাহের মতো বাকি। এখনও পর্যন্ত এবিষয়ে রাশিয়া ও চীনের ভূমিকা সম্পর্কে কী জানা যাচ্ছে?

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল কাউন্টার-ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি সেন্টারের পরিচালক উইলিয়াম ইভানিনা বলেছেন, জো বাইডেনের মানহানি করার জন্য রাশিয়া নানা ধরনের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

রাশিয়া
২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ও পরে রাশিয়ার ভূমিকা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রচুর কথাবার্তা হয়েছে। এনিয়ে ক্রেমলিনের বিরুদ্ধে অভিযোগও উঠেছে বিস্তর।

মার্কিন গোয়েন্দারা বিশ্বাস করেন, গত নির্বাচনে ভোটারদেরকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে নিয়ে যেতে চেষ্টা চালিয়েছে রাশিয়া।

এর প্রমাণ হিসেবে তারা উল্লেখ করেছেন ট্রাম্পের নির্বাচনী টিমের সাথে রুশ কর্মকর্তাদের বৈঠক, হিলারি ক্লিনটন ও ডেমোক্র্যাট দলের নির্বাচনী প্রচারণায় সাইবার হামলা, বিভিন্ন রাজ্যের ভোটারদের তথ্যভাণ্ডারে প্রবেশ এবং অনলাইনে এমন সব ভুয়া খবর ছড়িয়ে দেওয়ার কথা যেগুলো নাকি শেষ পর্যন্ত ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে গেছে।

এ বছরের সেপ্টেম্বর মাসে সিনেটে রিপাবলিকান-নেতৃত্বাধীন একটি প্যানেলও এমন মতামত দিয়েছে। রাশিয়া যে গতবার ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখতে চেয়েছিল তাদের মতামত এই ধারণাকেই আরো বেশি সমর্থন দিয়েছে।

এই প্যানেল বলেছে, ট্রাম্পের প্রচারণায় বিদেশিদের হস্তক্ষেপ খুব সহজ ছিল। তবে এই প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় তারা কোন অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র দেখতে পাননি।

এবার ২০২০ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটনের জায়গায় জো বাইডেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল কাউন্টার-ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি সেন্টারের (এনসিএসসি) পরিচালক উইলিয়াম ইভানিনা তার পর্যালোচনায় বলেছেন, প্রাথমিকভাবে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মানহানি করার জন্য রাশিয়া নানা ধরনের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

আরো এক ধাপ এগিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআই-এর পরিচালক ক্রিস্টোফার রে-এর অভিমত হচ্ছে রাশিয়া কখনোই এই তৎপরতা বন্ধ করেনি।

তিনি মনে করেন, ২০১৮ সালের কংগ্রেস নির্বাচনেও রাশিয়া প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা চালিয়েছে এবং সেটাকে তারা নিয়েছে "২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের একটি মহড়া" হিসেবে।

বিদেশি নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ শুরু থেকেই বারবার অস্বীকার করেছে রাশিয়া।

এবছরের আগের দিকে ক্রেমলিনের একজন মুখপাত্র বলেছেন, "এধরনের অভিযোগ আনা মানসিক বৈকল্য এবং এর সাথে সত্যের কোন সম্পর্ক নেই।"

বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে রাশিয়া দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউজে দেখতে চায় কীনা সেটি একটি প্রশ্ন। কিন্তু তাদের আরেকটি বড় উদ্দেশ্য হচ্ছে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করা।

যেমন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে যে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত ভুয়া খবর ছড়িয়ে দিয়ে রাশিয়া এই জোটকে মহামারি মোকাবেলার বিষয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে।

রাশিয়া অবশ্য এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে।

এবারে দেখা যাক প্রার্থীরা কী বলছেন:

ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন হুঁশিয়ার করে দিয়েছেন যে রাশিয়া যদি হস্তক্ষেপ অব্যাহত রাখে তাহলে "এর মূল্য দিতে হবে।" শুধু তাই নয়, রাশিয়াকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের "প্রতিপক্ষ" বলেও উল্লেখ করেছেন।

অন্যদিকে, রাশিয়ার হস্তক্ষেপের বিষয়ে যেসব অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সবসময়ই তাকে খাটো করে দেখেছেন। তবে এবিষয়ে তার নিজের গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞদের সাথেও মাঝে মধ্যে মতবিরোধ হয়েছে।

ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বৈঠকের পর ট্রাম্পের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তিনি কি মার্কিন গোয়েন্দাদের নাকি পুতিনের দাবি বিশ্বাস করেন? জবাবে ট্রাম্পের উত্তর ছিল: "প্রেসিডেন্ট পুতিন বলছেন রাশিয়া কিছু করেনি। তারা কেন সেটা করবে আমি তার কোন কারণ দেখি না।"

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অবশ্য পরে বলেছেন যে তিনি ভুল বলেছিলেন।


চীন
ট্রাম্প প্রশাসনের প্রখ্যাত ব্যক্তিরা বলছেন, এবারের নির্বাচনে রাশিয়া নয় বরং চীনই হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য আসল হুমকি।

"আমি গোয়েন্দা তথ্য দেখেছি। এটাই আমার উপসংহার," বলেন এটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বার।

হাউজ অফ রিপ্রেজেনটেটিভে ইন্টেলিজেন্স কমিটির প্রধান ডেমোক্র্যাট রাজনীতিক অ্যাডাম শিফ অবশ্য এটা মানতে রাজি নন। বারের বিরুদ্ধে তিনি "মিথ্যা বলার" অভিযোগ এনেছেন।

ইভানিনা তার পর্যালোচনায় বলেছেন, মার্কিন গোয়েন্দারা বিশ্বাস করেন যে চীন চায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যাতে পুনরায় নির্বাচিত না হন। কারণ বেইজিং-এর কাছে ট্রাম্প 'নির্ভরযোগ্য' নন।

"যুক্তরাষ্ট্রের নীতির ব্যাপারে চীন তার প্রভাব আরও বিস্তৃত করছে। বেইজিং যাদেরকে চীনা স্বার্থ-বিরোধী বলে মনে করে তাদের ওপর চাপ বৃদ্ধি করছে, একই সাথে চীনের সমালোচনারও জবাব দিচ্ছে," বলেন তিনি।

'প্রভাব' শব্দটির ব্যবহার উল্লেখ করার মতো। যদিও অনেকে মনে করেন মতামতকে প্রভাবিত করতে চীনের অনেক সূক্ষ্ম কৌশল রয়েছে।

ইভানিনা নিশ্চিত নন যে চীন এবারের নির্বাচনে ঠিক কতদূর অগ্রসর হতে পারে। তবে তিনি বলেন, "আগ্রাসী তৎপরতা থেকে সুবিধা নেওয়ার জন্য চীন এই ঝুঁকি নেওয়া অব্যাহত রাখবে।"

চীনের ইচ্ছা হয়তো সারা বিশ্বের ব্যাপারে তাদের যে মতামত সেটা তুলে ধরা। ফেসবুক সম্প্রতি কিছু চীনা অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত একটি নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দিয়েছে। এসব নেটওয়ার্ক থেকে দক্ষিণ চীন সাগরের মতো বিরোধের ইস্যুতে বেইজিং-এর স্বার্থের পক্ষেই কাজ করছিল।

অন্যান্য দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে চীন। বেইজিং বলছে, এধরনের কাজ করতে তারা অনিচ্ছুক এবং এরকম কিছু করতে তারা আগ্রহীও নয়।

এবার দেখা যাক প্রার্থীরা কী বলছেন:

অক্টোবর মাসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প একটি নিবন্ধ রিটুইট করেছেন যেখানে বলা হয়েছে, "এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে চীন জো বাইডেনের পক্ষ নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে।"

জো বাইডেনের ছেলে হান্টারের কথা উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প লিখেছেন, "অবশ্যই তারা বাইডেনকে চায়। আমি চীনের কাছ থেকে শত শত কোটি ডলার নিয়ে সেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের কোষাগার এবং আমাদের দরিদ্র কৃষকদের দিয়েছি। বাইডেন আর হান্টার জিতে গেলে চীন যুক্তরাষ্ট্রকেও জিতে নেবে।"

চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এখন খুবই খারাপ পর্যায়ে। করোনাভাইরাস থেকে শুরু করে হংকং-এ চীনের আরোপিত নতুন নিরাপত্তা আইন নিয়ে দুটো দেশের মধ্যে তিক্ত বিরোধ তৈরি হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন যে চীনের ব্যাপারে জো বাইডেনের অবস্থান নরম। বাইডেন এই অভিযোগ খণ্ডনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেছেন, মানবাধিকারসহ অন্যান্য ইস্যুতে তিনি চীনের বিরুদ্ধে কঠোর হবেন।

তবে তার দল ডেমোক্র্যাটদের যুক্তি হচ্ছে অন্তত নির্বাচনের ব্যাপারে চীনের চেয়েও রাশিয়া অনেক বেশি আগ্রাসী।


চীন নাকি রাশিয়া- কাকে বেশি ভয় পায় যুক্তরাষ্ট্র?
নিরাপত্তা বিষয়ক বিবিসির সংবাদদাতা গর্ডন করেরা বলছেন, ২০১৬ সালের নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের ব্যাপারে খুব আস্তে ধীরে কাজ করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের সরকারসহ সোশাল মিডিয়া কোম্পানিগুলো।

কিন্তু গত চার বছরে পরিস্থিতি বদলে গেছে এবং এবার আর কেউ চুপ করে বসে নেই।

তিনি বলেন, এবার কোম্পানিগুলো এবিষয়ে অনেক বেশি সোচ্চার এবং যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বাহিনীগুলোও নিয়মিত তাদের পর্যালোচনা প্রকাশ করছে।

তবে এটাও ঠিক যে এই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতিও হচ্ছে।

"ডেমোক্র্যাটরা মনে করেন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সহযোগিতা করার জন্য রাশিয়া হস্তক্ষেপের চেষ্টা করছে, কিন্তু ট্রাম্পের সমর্থকরা মনে করছেন তিনি যাতে পুনরায় নির্বাচিত হতে না পারেন সেজন্য এবার চেষ্টা করছে চীন।"

গর্ডন করেরা বলেন, নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মকর্তারা এই দুটো অবস্থানের মাঝখান দিয়ে চলার চেষ্টা করছেন। তারা স্বীকার করছেন যে দুটো ঘটনাই ঘটছে। চীন ও রাশিয়ার ভূমিকার মধ্যে পার্থক্যের বিষয়ে মুখ খুলতে তারা রাজি নন। কারণ সেরকম কিছু হলে তাদের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠতে পারে।

"রাশিয়ার হস্তক্ষেপ অনেক সংগঠিত এবং গোপন, তবে এটা এখনও ২০১৬ সালে ডেমোক্র্যাটদের ইমেইল হ্যাক করার পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছায়নি," বলেন তিনি।

তার মতে সময়ের সাথে সাথে এসব দেশের কৌশলেও পরিবর্তন ঘটেছে। তবে নির্বাচনের সময় যতো ঘনিয়ে আসবে এধরনের অভিযোগের কথা ততো বেশি শোনা যাবে।


বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা
রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন
সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতি ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিলছে না কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা
মিলছে না কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

হামলার অভিযোগ হাসনাতের
হামলার অভিযোগ হাসনাতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা

সম্পাদকীয়

আগে শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার তারপর নির্বাচন
আগে শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার তারপর নির্বাচন

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে

নগর জীবন

কোটি টাকার সোনার বার জব্দ
কোটি টাকার সোনার বার জব্দ

দেশগ্রাম

ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি
ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি

নগর জীবন

এনবিআরের খসড়া অধ্যাদেশ বাতিল চান কর্মকর্তারা
এনবিআরের খসড়া অধ্যাদেশ বাতিল চান কর্মকর্তারা

নগর জীবন

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে