শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৫, মঙ্গলবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

হারবেন জেনেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন যারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হারবেন জেনেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন যারা

আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হচ্ছে গত ২৩০ বছর ধরে । কিন্তু রিপাবলিকান বা ডেমোক্র্যাটিক - এই দুই পার্টির বাইরের কেউ কি কখনো প্রেসিডেন্ট হয়েছেন?

হয়েছেন, মাত্র একবার।

তিনি হলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন। তিনি ছিলেন একজন 'স্বতন্ত্র' প্রার্থী।

মার্কিন রাজনীতির এই দুই স্তম্ভ রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটিক পার্টি এমনভাবে মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে আধিপত্য করে, এবং প্রচারণার জন্য চাঁদা তোলার ক্ষেত্রেও তারা এমনভাবে এগিয়ে আছে যে এই দুই পাটির বাইরের কারো জেতার সম্ভাবনা প্রায় শূন্য।

কিন্তু এই প্রায়-অনতিক্রম্য বাধার কথা জেনেও কেউ কেউ কিন্তু ভাবেন - যাই ঘটুক, আমি নির্বাচন করবোই।

এরকম লোকের সংখ্যা কিন্তু নিতান্ত কম নয়।

যদি ৯ অক্টোবর পর্যন্ত হিসেবটার দিকে নজর দেওয়া হয় - তাহলে দেখা যাবে, প্রায় ১,২১৬ জন প্রার্থী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রার্থী হতে ফেডারেল নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেছেন।

কারা এরা? প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করার ব্যাপারে এরা কতটা "সিরিয়াস?"

বিবিসি কথা বলেছে এমন তিন জনের সাথে। এদের একজন পিয়ানোবাদক এবং বক্তা। আরেকজন আমেরিকান আদিবাসী এবং তথ্য প্রযুক্তিবিদ। শেষ জন শত কোটি টাকার ক্রিপটোকারেন্সির মালিক - সোজা কথায় বিলিওনিয়ার।

তাদের জিজ্ঞেস করা হয়েছিল তাদের নির্বাচনী অঙ্গীকার কী, এবং কেন তারা মনে করেন যে তারা আমেরিকানদের ভোট পাবার উপযুক্ত?

জেড সিমন্স একজন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী নারী।

তিনি একজন সাবেক বিউটি কুইন। একজন পেশাদার পিয়ানোবাদক, একজন খ্রিস্টান যাজক, মানুষকে উদ্দীপ্ত করার মতো বক্তা, র‍্যাপার এবং একজন মা। তিনি নিজেই বলছেন, তিনি একজন ব্যতিক্রমী প্রার্থী - কিন্তু এখন সময়টাই ব্যতিক্রমী।

তিনি বলছেন, এটা এমন এক সময় যখন আমরা গতানুগতিক প্রাত্যহিক জীবনযাপন করতে পারছি না। আমি একজন নাগরিক অধিকার আন্দোলনকর্মীর মেয়ে এবং আমার বাবা আমাকে এ শিক্ষাই দিয়েছিলেন যে কোথাও অভাব-অবিচার দেখলে তুমি নিজেকে প্রশ্ন করবে, তোমার নিজের কি এক্ষেত্রে কিছু করা প্রয়োজন?"

জেড সিমন্স বলছেন, তার লক্ষ্য হলো অর্থনীতি, শিক্ষা এবং ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় সংস্কার এনে সবার জন্য সমান সুযোগের দ্বার উন্মুক্ত করা। সেই চেতনা থেকেই তিনি আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে কম খরচে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন।

সিমন্সের কথা, প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হবার যোগ্যতায় বলা আছে আপনাকে ৩৫ বছর বয়স্ক হতে হবে, তাকে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া একজন বাসিন্দা হতে হবে এবং এদেশে ১৪ বছর বাস করতে হবে।

"কিন্তু এখন প্রেসিডেন্ট পদে কেউ প্রার্থী হলে তাকে প্রায় ১০০ কোটি ডলার খরচ করতে হয়, এটা ভাবলেই আমাদের বমি আসে। আমাদের বরং ওই অর্থটা মানুষকে সাহায্য করার জন্য খরচ করা উচিত।"

তাহলে, সিমন্স কি একজন লিবারেল (উদারনৈতিক), নাকি রক্ষণশীল?

তার জবাব "এটা নির্ভর করে আপনি কাকে প্রশ্নটা করছেন। আমাদের পলিসি তো বার্নি স্যান্ডার্সের সমর্থক থেকে শুরু করে খ্রিস্টান যাজকরা পর্যন্ত সবাই পছন্দ করছে। "

তিনি বলেন, তিনি নিজে একজন খ্রিস্টান যাজক এবং ধর্মবিশ্বাসী বলেই যে তিনি রক্ষণশীল হবেন তা মনে করার কোন কারণ নেই।

"আমার তো মনে হয়, যীশু ইতিহাসের সবচাইতে বৈপ্লবিক চরিত্রদের একজন ছিলেন, তিনি যেভাবে কাজ করেছেন তাতে হয়তো আপনি তাকে একজন প্রগতিশীলও বলতে পারেন।"

করোনাভাইরাস মহামারি এবারের হোয়াইট হাউসে যাবার লড়াইকে একেবারেই উল্টোপাল্টা করে দিয়েছে। জনসভা কাটছাঁট করা হচ্ছে, পার্টিগুলোর সম্মেলন হচ্ছে অনলাইনে, সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামেও প্রাধান্য বিস্তার করেছে মহামারির খবর।

তবে জেডের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল - তিনি যে প্রতিযোগিতায় আছেন তা মানুষকে জানানো।

তিনি বলছেন, "ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার আন্দোলনের এই সময়টাতে যখন বড় বড় কর্পোরেশন বা মিডিয়া এর প্রতি সংহতি জানাচ্ছে, তখনও তারা - এমনকি কৃষ্ণাঙ্গদের কিছু মিডিয়াও- এই খবর দিতে চাইছে না যে আমি আছি। "

"কেনে ওয়েস্টের মত একজন সেলিব্রিটি যে প্রার্থিতার আবেদনপত্রও জমা দেয়নি - গত ৪ জুলাই তার ঘোষণার পর ৩০ মিনিটের মধ্যে সব প্রধান নেটওয়ার্ক তার খবর প্রচার করলো। আমরা এতে বেশ মর্মাহত হয়েছি।"

ব্যালট পেপারে কি এসব প্রার্থীদের নাম থাকবে?
রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থীদের নাম যুক্তরাষ্ট্রের সব অঙ্গরাজ্যের ব্যালট পেপারে থাকবে।

কিন্তু যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী তাদের বিভিন্ন রাজ্যের নানা রকম সময়সীমা ও শর্ত পূরণ করতে হবে।

সিমন্সের ক্ষেত্রে যেটা হবে তা হলো - তার নাম ওকলাহোমা এবং লুইজিয়ানা রাজ্যের ব্যালট পেপারে থাকবে। কিন্তু অন্য ৩২টি রাজ্যে তার নাম নিবন্ধিত হয়েছে একজন "রাইট-ইন" প্রার্থী হিসেবে।

অর্থাৎ, ব্যালটে তার নাম থাকবে না কিন্তু কোন ভোটার যদি নিজে ব্যালটে তার নাম লিখে দেন - তাহলে সেই ভোটটি তিনি পেলেন বলে ধরা হবে।

জেড সিমন্স স্বীকার করেন যে তার জয়ের সম্ভাবনা খুবই কম কিন্তু তিনি মনে করেন এ বছর না হলেও পরবর্তীতে কোন এক সময় তিনি হোয়াইট হাউসে যেতে পারবেন।

.
ক্রিপটোকারেন্সি কোটিপতি ব্রক পিয়ার্স
ব্রক পিয়ার্স শিশু বয়সে অভিনেতা হিসেবে নাম করেছিলেন। ১৯৯৬ সালে ফার্স্ট কিড নামে একটি কমেডিতে তিনি প্রেসিডেন্টের পুত্র হিসেবে অভিনয় করেছিলেন।

তবে পরে তিনি টেক উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং এখন তাকে হয়তো একজন ক্রিপটোকারেন্সি বিলিওনিয়ার বলা যায়।

কিন্তু তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন কেন?
তার জবাব - দেশের অবস্থা নিয়ে তিনি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, তাই।

"আমার মনে হয়, আমাদের সামনে ভবিষ্যতের পৃথিবীটা কেমন হবে তার কোন চিত্র নেই" - বলছিলেন পিয়ার্স।

"ধরুন ২০৩০ সালে কেমন পৃথিবীতে আপনি বাস করতে চান, কোথায় আমরা যেতে চাই, এরকম একটা লক্ষ্য থাকা দরকার। এখন কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি হচ্ছে, খুব বেশি লোক যুগান্তকারী কোন ধারণার কথা বলছেন না। এটা ভয়ের ব্যাপার। তবে আমার একটা ভাবনা আছে যে কি করতে হবে।"

গত চার বছর ধরে পিয়ার্স পুয়ের্তো রিকোতে জনকল্যাণমূলক কাজ করেছেন। তিনি বলছেন শুধু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কথা ভাবলে হবে না। জীবন, স্বাধীনতা, সুখী জীবনের সন্ধান - এগুলোকে কতটা তুলে ধরা হচ্ছে তা দিয়েই তিনি সাফল্য মাপতে চান।

তিনি বলছেন, তার মধ্যে রক্ষণশীল এবং উদারনৈতিক দুই প্রবণতাই রয়েছে।

তিনি গাঁজা বৈধ করে দেবার পক্ষপাতী, ব্যক্তিস্বাধীনতায় বিশ্বাসী।

ফোর্বস ম্যাগাজিনের শীর্ষ ধনীর তালিকায় তার নাম দেখে তিনি এতটাই অখুশি হয়েছিলেন যে তিনি তার এক বিলিয়ন ডলার দান করে দিতে চেয়েছিলেন।

রিপাবলিকান প্রার্থীদের হাজার হাজার ডলার দান করেছেন তিনি।

তার বিরুদ্ধে তিন জন পুরুষ অভিনেতা যৌন আক্রমণের অভিযোগ এনেছিলেন - তবে তিনি কোন অন্যায়ের কথা অস্বীকার করেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনও হয়নি।

নির্বাচন কমিশনের উপাত্ত অনুযায়ী, ব্রক পিয়ার্স প্রচারাভিযানের জন্য ৩৭ লক্ষ ডলার খরচ করেছেন।

তার কথায়, তিনি সরাসরি নির্বাচনে জেতার কৌশল নেননি। তিনি চান একটি মাত্র রাজ্যে জিততে এবং লড়াইটাকে হাড্ডাহাড্ডি পর্যায়ে নিয়ে যেতে - যাতে প্রতিনিধি পরিষদ একজন বিজয়ী বেছে নিতে বাধ্য হয়।

তার কথা, এটা যখনই হয়েছে তখন তারা সমঝোতার ভিত্তিতে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয় বা শেষ স্থানে থাকা প্রার্থীকে বেছে নিয়েছে।


সমস্যা হলো, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এটা ঘটেছে মাত্র একবার - ১৮২৪ সালে।

তবে ব্রক পিয়ার্সের কথা হচ্ছে - এবার নভেম্বরে তার বয়স হবে ৪০। তাই তার হাতে সময় আছে, এবং এইভাবে তিনি ভবিষ্যতে শুধু তার জন্য নয় - যে কোন স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্যই মাঠ তৈরি করে রাখতে চান।

তো, নির্বাচনে হারলে তিনি কি করবেন?

পিয়ার্সের জবাব: তাকে বহুবার নিউইয়র্ক বা মিনেসোটার গভর্নর পদে দাঁড়ানোর আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

"তবে নভেম্বরের চার তারিখের আগে তিনি এক মুহূর্তের জন্যও ওসব নিয়ে ভাবতে চান না।

স্বতন্ত্র প্রার্থীদের একটা সুবিধা হলো তাদের ভোটে দাঁড়ানোর জন্য কোন দলকে সন্তুষ্ট করতে হয়নি।

তাই তারা স্বাধীনভাবে তাদের পছন্দমত ইস্যুতে কথা বলেন।

মার্ক চার্লস হচ্ছেন এর একটা দৃষ্টান্ত।

তিনি একজন কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাজ করেছেন। তিনি আদিবাসী এবং অশ্বেতাঙ্গ আমেরিকানদের জীবনে প্রভাব ফেলে এমন ইস্যুতে সামাজিক আন্দোলনের নিষ্ঠাবান কর্মী।

তিনি সেই সব ভোটারদের প্রার্থী হতে চান যারা ট্রাম্প বা বাইডেন কারোর সাথেই আত্মীয়তার বন্ধন অনুভব করেন না।

চার্লস এসেছেন নাভাজো জাতিগোষ্ঠী থেকে। তার এই আত্মপরিচয় তার প্রার্থিতার ক্ষেত্রে গভীর প্রভাব ফেলেছে।

তিনি বলছেন, যে এলাকার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি গড়ে উঠেছে - তা ছিল পিস্কাটাওয়ে জাতিগোষ্ঠীর আবাসভূমি। "তারা কলম্বাস আসার আগে থেকেই ছিল, এখনো আছে। আমি তাদের স্বাগতিক জাতি হিসেবে সম্মান করতে চাই।

চার্লস ২০০০ সালে তার পরিবার নিয়ে নাভাজোদের সংরক্ষিত জায়গায় থাকতে শুরু করেন, এবং সেখানে তিনি ১১ বছর ছিলেন। কারণ, তিনি ঐতিহ্যগত সেই জীবনকে অনুভব করতে চেয়েছিলেন।

"সেখান থেকেই আমি কয়েকটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচন দেখেছি।"

জায়গাটা ছিল নিকটতম পাকা রাস্তা থেকে ৬ মাইল দূরে। সেখানে তারা এক কক্ষবিশিষ্ট ঐতিহ্যবাহী নাভাজো বাড়িতে থাকতেন। সেখানে কোন বিদ্যুৎ বা পানির সরবরাহ ছিল না। তার প্রতিবেশিদের কাজ ছিল ভেড়া পালন এবং কম্বল বোনা।

তার পরিবার একটি স্টোভে রান্না করা, দূর থেকে পানি বয়ে আনা, এবং মোমবাতির আলোয় জীবন কাটানোর জন্য তৈরি ছিলেন।

তবে এ জীবন যে বাকি সমাজ থেকে কতটা বিচ্ছিন্ন তা তিনি আগে বুঝতে পারেননি।

"তাদের জনগোষ্ঠীর বাইরের যে লোকেরা সেখানে যেতো তারা হয় তাদের ছবি তুলতে যেতো - নতুবা যেতো সাহায্য দিতে। প্রায় কেউই তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে যায়নি" - বলেন চার্লস।

তার ওপর ছিল এই জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক অন্যায়ের বোধ এবং তার চাপ। "আমি এর ফলে নিরাপত্তাহীন এবং ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছিলাম" - বলেন তিনি।

চার্লস ঠিক করলেন, তিনি বাইরের জগতের দিকে হাত বাড়াবেন এবং তিক্ত বোধ না করে সমঝোতা গড়ে তুলবেন।

তিনি বলছেন, তিনি সবাইকে নিয়ে এক আধুনিক আমেরিকা গড়ে তুলতে চান - যা অসাম্যকে প্রত্যাখ্যান করবে।

"আমাদের সংবিধান শুরু হয়েছে 'উই দ্য পিপল' কথাটি দিয়ে, কিন্তু কখনো নারীদের কথা উল্লেখ করা হয়নি, আদিবাসীদেরকে রাখা হয়েছে এর বাইরে, আর আফ্রিকানদের তিন-পঞ্চমাংশ মানুষ বলে মনে করা হয়েছে " - বলেন চার্লস।

"এটাই আমার প্রচারাভিযানের মর্মকথা। আমাদের সত্যিই যদি এমন জাতি হতে হয় যেখানে উই দ্য পিপল মানে আমাদের সবাইকে বোঝাবে - তাহলে আমাদের কিছু মৌলিক ভিত্তি নিয়ে কাজ করতে হবে। এই দেশ যে ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত তাতে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে - যেমন বর্ণবাদ, পুরুষতান্ত্রিকতা এবং নগ্ন শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদ।"

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

খবর

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা