শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

সফল নেতৃত্বের কিছু কৌশল

মুশফিকুল হক মুকিত
প্রিন্ট ভার্সন
সফল নেতৃত্বের কিছু কৌশল

একজন তরুণ পেশাদার বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরির সংক্ষিপ্ত মেয়াদের কারণে অনেক সময় নেতৃত্ব প্রদানে ইতস্ততবোধ করেন। নিজের ভিতরের আত্মবিশ্বাসকে যথাসময়ে জাগাতে পারেন না। অগ্রসর হতে পারেন না প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের ক্ষেত্রে। কিন্তু ভেবে দেখুন, আপনার চাকরির বয়সের মেয়াদ কম হতে পারে। তবে, আপনি হতে পারেন আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য দারুণ সম্পদ। যদি নিজের কল্যাণ চান সে জন্য আপনাকে নিরলসভাবে কোম্পানির সব বিষয়ের ওপর সূক্ষ্ম নজর রাখতে হবে। আপনার ভিতর থেকে উৎসাহ বাড়াতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন সে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আগ্রহ তৈরি করতে হবে। নতুন প্রযুক্তিগত জ্ঞান নিয়ে কোম্পানির সুপারভাইজারের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। অন্যদের সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দিতে হবে। মনে রাখবেন, আপনার সাফল্যের অগ্রগতির ক্ষেত্রে কেউ আপনাকে টেনে উপরে তুলবে না। আপনার ছোট ছোট সুসংগঠিত বিশেষ কৌশলের কারণেই সবাই আপনার প্রশংসা করতে বাধ্য হবে। আপনার অবস্থানকে মজবুত করতে হলে যেসব কৌশল অনুসরণ করতে পারেন— 

১. কাজের প্রতি আগ্রহ তৈরি করা : কাজের প্রতি নিজের আগ্রহ তৈরি করতে হবে। নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে। যারা কাজটা সম্পর্কে ভালো ধারণা পোষণ করে, সেসব কর্মীর সহায়তা নিতে হবে। নিজের সেরা কাজ দিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।  আপনার আজকের সাফল্যমণ্ডিত কাজই আগামীতে আপনার অগ্রসরতার ক্ষেত্রে সুফল বয়ে আনবে। 

২. সৎ পরামর্শদাতা তৈরি করা  : একজন সুস্পষ্ট অভিজ্ঞ পরামর্শদাতা তার অভিজ্ঞতার ঝুলি থেকে প্রতিষ্ঠানের অংশীদারিত্বের মনোভাব নিয়ে পেশাদারিত্বের পরামর্শ প্রদান করে থাকে। একদিকে তিনি যেমন প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে অংশ নেন। অন্যদিকে আপনার ব্যক্তিগত উন্নতির স্বার্থে কাজের মধ্য দিয়ে আপনাকেই এগিয়ে নিচ্ছেন। তাই যে কোনো প্রতিষ্ঠানে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে সৎ পরামর্শদাতা হিসেবে সঠিক ব্যক্তিকে আপনার বাছাই

করে নিতে হবে। সৎ পরামর্শদাতারা সব সময় নিজের অভিজ্ঞতা থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রদান করে থাকে। যা এক সময় সেসব পরামর্শদাতা ঠেকে শিখেছেন। এদের যথাযথ সম্মান করুন।

৩.  পেশাদার সংগঠনগুলোতে অংশ নিন : অনেক প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা উন্নয়ন কিংবা কমিটিতে নেতৃত্ব প্রদানের সুযোগ থাকে। তেমনি এমন একটি গ্রুপের সঙ্গে আপনি অন্তর্ভুক্ত হয়ে যান। কেবল আপনার কাজের অগ্রগতির মধ্য দিয়ে সবার সামনে দ্রুত চলে আসবেন। পেশাদার সংগঠনগুলোর মধ্য দিয়ে নেটওয়ার্কিং বৃদ্ধি, নেতৃত্বদানের মানসিকতা তৈরি ও নিজেকে অন্য সবার কাছে মেলে ধরার সুযোগটা নিজেই তৈরি করে নিন। উল্লেখযোগ্যে সফল কর্মকাণ্ডগুলো পেশাদার সংগঠনগুলোর সদস্যদের কাছে কৌশলে তুলে ধরুন। যাতে তারা আপনাকে মূল্যায়ন করে। আপনিও ভবিষ্যতের পরিকল্পনার কোনো আইডিয়া হয়তো তাদের কাছ থেকে পেতে পারেন!           

৪. আপনার উল্লেখযোগ্য সাফল্য তুলে ধরুন :

আপনি যতই জানেন না কেন আপনার অর্জিত জ্ঞান যদি অন্যকে জানার সুযোগ না করে দেন কেউ আপনাকে দক্ষ বলে বিবেচিত করবে না। তাই অন্যকে তার কাজে সাহায্যে করুন। অন্যকে সাহায্য করলে তারাই আপনার সুনাম আরও মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে। প্ল্যাটফর্ম খুঁজুন যেখানে আপনি আপনার কথা বলতে পারবেন। যা হতে পারে সভা, সেমিনার, মেলা কিংবা কোনো পেশাদার সংগঠনের মিলন মেলা। এমন বৈচিত্র্যপূর্ণ বিষয় নিয়ে আপনার সহকর্মী কিংবা পেশাদার সংগঠনের মাঝে আলোচনা করুন যাতে অবাক হয়ে তারা আপনার কথা শুনতে আগ্রহী হবে। সহকর্মীরা পেশায় কীভাবে সফলতা অর্জন করতে পারে তার একটা ছক এঁকে দেখান। এমন কিছু করে দেখান যাতে তারা আপনার কাজের প্রতি মুগ্ধ থাকে।    

৫. নিজেকে প্রতিযোগিতার ঊর্ধ্বে রাখা : নিজেকে প্রতিযোগিতার ঊর্ধ্বে রাখা একটি মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপার। নিজেকে যখন আরেকজনের প্রতিযোগী মনে হবে তখন আপনি আপনার সেরা কাজটা অনেক সময় নাও করতে পারেন। কিন্তু সে চ্যালেঞ্জটা অন্তরে ধারণ করবেন। মনে রাখতে হবে, সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে হলে সৎ নেতৃত্ব প্রদানের মানসিকতা থাকতে হবে। অনেক অপ্রিয় মুহূর্তে ইমোশনাল না হয়ে মাথা গরম না করে পেশাদার মনোভাব দেখান। আপনার কর্ম পদ্ধতির কৌশলে আনুন ভিন্নতা।       

৬. আপনি কেন এগিয়ে যেতে চান প্রশ্ন করুন : প্রশ্নটি খুবই সাধারণ! তবে আমরা প্রায়ই এই সরল প্রশ্নটি এড়িয়ে যাই। কখনো ভেবেছেন কি আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানে কর্ম পরিধিতে আপনি কি কি নতুনত্ব যোগ করতে চান? তবে, তার যৌক্তিক কারণ বের করুন। আপনার সুপারভাইজারের সঙ্গে আলোচনা করুন। সুপারভাইজার যদি আপনার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন আপনি দ্রুত এগিয়ে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে। যদি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করে আত্মবিশ্বাস না হারিয়ে নিজেকে গড়ে তুলুন। মনের রাখবেন, পেশাদার ব্যক্তিরা পেশা পরিবর্তন করে না। বস বা সুপারভাইজার পরিবর্তন করে। যেখানে কাজের স্বাধীনতা আছে। ইতিবাচক মনোভাবের সহকর্মীরা আছে। যখন বুঝবেন সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ খুবই ধীরগতির হবে, কেবল তখনই আপনি আপনার অবস্থান পরিবর্তনের চিন্তা করবেন।

আপনি যদি এই কৌশলগুলো অবলম্বন করতে পারেন, তবে দ্রুত আপনি আপনার সাফল্যমণ্ডিত নেতৃত্বের পথে এগিয়ে যেতে পারবেন। আপনার নেতৃত্বের অগ্রসর হওয়ার কথা কখনো কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। সাফল্যমণ্ডিত পেশাদাররা কিন্তু তার কাছের মানুষের কাছে সাফল্য লাভের জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকে। সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করতে হবে। সুতরাং তৈরি করুন নিজেকে। দেখবেন সফলতা ঠিকই ধরা দিবে। আর ঝেড়ে ফেলুন যে কোনো মানসিক হতাশা। তাহলেই ত্বরান্বিত হবে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা