শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

জুলাই বিপ্লব ও এক কৃষক বিদ্রোহের কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
জুলাই বিপ্লব ও এক কৃষক বিদ্রোহের কথা

অভিধান প্রকাশনার জন্য বিশ্বখ্যাত ও প্রায় ২০০ বছরের পুরনো মার্কিন প্রকাশনা সংস্থা মারিয়ম ওয়েবস্টার তাদের অনলাইন অভিধানে ‘বিপ্লব’ (রেভল্যুশন) ও বিদ্রোহ (রিভোল্ট) শব্দ দুটির উৎপত্তি ল্যাটিন শব্দ ‘রিভলভেরি’ থেকে হয়েছে বলে দাবি করে। ল্যাটিন শব্দ রিভলভেরির অর্থ ‘ফিরে আসা’, ‘ঘুরে আসা’ ইত্যাদি। ১৪ শতকে এমন শব্দ দিয়ে মহাকাশের বিভিন্ন গ্রহ-নক্ষত্র কোনো কারণে নিজ কক্ষপথ বা গতিপথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার পর পুনরায় নিজের কক্ষপথে ফিরে আসা বা একটা আবর্তন শেষে ঠিক গতিপথে ঘুরে আসা অর্থে ব্যবহৃত হতো। কাকতালীয় হলেও সত্য, প্রায় একই সময়ে ইউরোপে কিছু পরিবর্তন সাধিত হয়, যা তখনকার কৃষক বা প্রজাবিরোধী সামাজিক, অর্থনৈতিক, প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনধারাকে পাল্টে দিয়েছিল। সেই থেকে রাজনীতি ও সমাজবিজ্ঞানের একটি অবিচ্ছেদ অংশ হয়ে আছে ‘বিপ্লব’ ও ‘বিদ্রোহ’ নামের দুটি শব্দ।

১৪ শতকের শেষ দিককার কথা। ১৩৮১ সালের ৩০ মে থেকে নভেম্বর পর্যন্ত প্রায় ছয় মাসজুড়ে ইংল্যান্ড তথা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে এক ভয়াবহ কৃষক বিদ্রোহ। ১৩৭৭ সালে ইংল্যান্ডের রাজা তৃতীয় এডওয়ার্ড মৃত্যুবরণ করেন। রাজা হওয়ার মতো উপযুক্ত কেউ বেঁচে না থাকায় এডওয়ার্ডের পৌত্র বা ছেলের ঘরের নাতি দ্বিতীয় রিচার্ড তখন সিংহাসনে আরোহণ করেন। এ সময় রিচার্ডের বয়স ছিল মাত্র ১০ বছর। ইংল্যান্ডের সমাজব্যবস্থায় তখন সাধারণ মানুষের পক্ষে ক্ষমতার বলয়ে ঢোকার কোনো সুযোগ ছিল না। তাই ১০ বছরের এক বালককে কেবল নীলরক্তের কারণে ক্ষমতায় বসতে হয় এবং ইংল্যান্ডবাসীকে তা নীরবে মেনে নিতে হয়। এর প্রতিক্রিয়া ছিল দুই ধরনের। একদল এমন বংশতন্ত্রের কারণে ক্ষুব্ধ হয়, আর অন্য দল অর্থাৎ সুযোগসন্ধানীরা বালক রাজাকে পুতুল বানিয়ে সামনে রেখে নিজেদের ইচ্ছামতো ভোগ, বিলাস ও সম্পদের পাহাড় গড়া নিয়ে মত্ত হয়ে থাকে।

১৩৪৬ থেকে ১৩৫৩ পর্যন্ত সাত বছর ইউরোপজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল ‘বিউবনিক প্লেগ’ নামক এক ধরনের মাছিবাহিত মহামারি। সেই আমলেই আড়াই থেকে ৫ কোটি মানুষ এই মহামারিতে প্রাণ হারায় বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। এমন মহামারির পর স্বাভাবিকভাবেই ভেঙে পড়েছিল ইংল্যান্ডের আর্থসামাজিক অবস্থা।

১৩৩৭ থেকে ১৪৫৩ পর্যন্ত প্রায় ১১৬ বছর যুদ্ধ করেছে ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড। ‘হানড্রেড ইয়ার্স ওয়ার’ বা শতবর্ষী এই যুদ্ধে ইচ্ছার বিরুদ্ধে লড়তে হয় অনেককে। আর আপামর জনতা নানাভাবে যুদ্ধজনিত নানা উপসর্গের শিকার হয়। যুদ্ধের খরচ মেটাতে গিয়ে ভিন্ন ভিন্ন খাতে অর্থ আদায় শুরু হয় সাধারণ জনগণের কাছ থেকে। এর ফলে নানাভাবে জনজীবনে দুঃখ-কষ্ট নেমে আসে। যুদ্ধের খরচ বেড়ে গেলে উচ্চহারে খাজনা আদায় শুরু করেন রাজ-কর্মচারীরা। সাধারণ মানুষের পক্ষে এমন খাজনার ভার বহন করা কঠিন হয়ে পড়ে। এমন একটি খাজনার নাম ছিল ‘পোল ট্যাক্স’, যার অপর নাম ‘মাথাপিছু খাজনা’। অর্থাৎ যে যতই উপার্জন করুক না কেন মাথাপিছু একটা অঙ্কের খাজনা তাকে অবশ্যই দিতে হবে।

১৩৮১ সালের ৩০ মে ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনের উত্তর-পূর্বদিকে অবস্থিত এসেক্স অঞ্চলের ব্রেন্টউড নামক স্থানে এই মাথাপিছু খাজনা আদায় করছিলেন রাজ-কর্মচারীরা। এ সময় বকেয়া খাজনা নিয়ে সাধারণ জনগণ ও রাজ-কর্মচারীদের মধ্যে বিরোধ বাধে। ক্রমেই সেই বিরোধ ছড়িয়ে পড়ে। একে একে বিরোধে শামিল হন গ্রামের সাধারণ কৃষক, বিভিন্ন পেশার শ্রমিক-কারিগরসহ সর্বস্তরের মানুষ। সে সময় ‘সার্ফডম’ নামক এক ধরনের ঘৃণ্য প্রথা চালু ছিল। এ প্রথা অনুসারে কৃষকরা কোনো কারণে ধনীদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে সময়মতো সেই ঋণ সুদ-আসলে ফেরত দিতে না পারলে ক্রীতদাসের মতো সারাজীবনের জন্য দায়বদ্ধ হয়ে পড়ত মহাজন বা ঋণদাতার কাছে। ১৩৮১ সালের সেই বিপ্লবে এমন হাজার হাজার কৃষকও যোগ দিয়েছিল।

এমন বিপ্লবের নেপথ্যে একটি বড় শক্তি ছিল ইংল্যান্ডেরই জন বেল নামক এক ধর্মযাজকের ফতোয়া বা ধর্মোপদেশ। যে খ্রিস্টান ধর্মযাজকরা ধর্মের দোহাই দিয়ে রাজার তথা অভিজাত শ্রেণির সব কাজের বৈধতা দিতেন, তিনি বরাবরই তাদের বিরুদ্ধে নির্ভয়ে ফতোয়া দিতেন। বিপ্লবের আরেক প্রাণপুরুষ ছিলেন ওয়াল্টার ওয়ার্ড টেইলর। ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত কেন্ট অঞ্চল থেকে হাজার হাজার বিপ্লবী জনতা নিয়ে তিনি রাজধানী লন্ডনের দিকে এগিয়ে আসেন। লন্ডনের তৎকালীন প্রথা অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকা মেয়র এবং তার অনুগত বাহিনী ক্রমান্বয়ে টেইলরের ওপর চড়াও হতে থাকে। অদম্য সাহসী টেইলর মোটেও পিছু না হটে বীরের মতো মোকাবিলা করেন মেয়র ও তার পেটুয়া বাহিনীকে। এমন চড়াই-উতরাইয়ের মাঝে ১৩৮১ সালের ১৬ জুন; অর্থাৎ বিপ্লব শুরুর ১৬ দিনের মাথায় রাজা এবং মেয়রের পক্ষে থাকা এক অফিসারের ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারান টেইলর। এতে বিপ্লবীরা সাময়িকভাবে ছত্রভঙ্গ হয়। এ সুযোগে মেয়রের অতি উৎসাহী সমর্থকরা টেইলরের মাথা দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে লন্ডন ব্রিজে ঝুলিয়ে রাখে। এরপর বিপ্লবীরা মরণকামড় বসায় মেয়রের পেটুয়া বাহিনী ও রাজার সরকারি বাহিনীর ওপর। এই বিপ্লবে ইংল্যান্ড ও আশপাশের এলাকার জেল ও গোপন টর্চার সেল ভেঙে বিনা বিচারে বা প্রহসনের বিচারে বন্দি ও দীর্ঘদিন ধরে গুম হয়ে থাকা শত সহস্র সহযোদ্ধাদের উদ্ধার করে কৃষকরা। এরপর তারা ধ্বংস করে শাসন ও শোষণের মূর্তপ্রতীক সেভয় প্রাসাদ। যে কালো আইনের দ্বারা কৃষকদের পদে পদে আটকানো হতো ও সাজা দেওয়া হতো, এমন সব আইনের বই পুড়িয়ে ফেলা হয়। আর যেসব ধর্মশালায় বসে সব বকধার্মিক রাজা ও রাজ-কর্মচারীদের সব কৃতকর্মকে বৈধতা দিত, সেসব ধর্মশালাও পুড়িয়ে ফেলা হয়। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়লে সেখানে হত্যা করা হয় রাজার অন্ধ চাটুকার ‘অফিসার’ নামক তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের। হত্যাকান্ডের শিকার অন্যদের মধ্যে ছিলেন সর্বোচ্চ সম্মান বা প্রধানমন্ত্রীতুল্য একজন মন্ত্রী, আর্থিক সংস্থার প্রধান বা ‘লর্ড হাই ট্রেজারার’ (কেন্দ্রীয় ব্যাংকার গভর্নরতুল্য) পদে থাকা কর্মকর্তা স্যার রবার্ট হেইলস প্রমুখ। এই বিপ্লব সামাল দেওয়ার জন্য ১৪ বছর বয়সি রাজা বিদ্রোহীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে বাধ্য হন এবং ‘সার্ফডম’ তথা ঋণের কারণে শর্তের বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া তথা দাসপ্রথার এই প্রবণতা বাতিলসহ প্রায় সব দাবিদাওয়া মেনে নেন। তবে তত দিনে আনুমানিক ১৫০০ কৃষকের রক্তে লাল হয়ে উঠেছিল লন্ডনের টেমস নদীর পানি। ১৩৮১ থেকে ২০২৪- এই ৬৪৩ বছর পর সেই কৃষক বিপ্লবের ইতিহাস পড়তে গিয়ে মনে পড়ল অনেক কিছু। এই যুগেও রাজ-পরিবারের মতো যেন নীলরক্ত ছিল কিছু পরিবারের মানুষের শরীরে। ১৪ বছরে রাজ-পরিবার কোটায় রাজা হওয়ার মতো তারাই কেবল সরকারি চাকরি, ব্যাংক ঋণ, ঠিকাদারি, আমদানি-রপ্তানি সনদ, ব্যাংকের ঋণ, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রেডিও এবং টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকানা- সবই পেত।

‘বিউবনিক প্লেগ’-এর মতো করোনা মহামারির কথা আর ইংল্যান্ড-ফ্রান্স যুদ্ধের মতো রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কথাও চোখে ভাসে। ইদানীং যখন বিভিন্ন গণমাধ্যমের কল্যাণে পূর্বতন সরকারি আমলা, সেনা, নৌ ও পুলিশ অফিসার, রাজনীতিবিদ ও সরকারের তল্পিবাহকদের সম্পদের পাহাড়ের কথা সামনে আসে, তখন বারবার মনে পড়ে সেই অভিজাত শ্রেণির কথা। ১৩৮১ সালে যারা ১৪ বছরের বালক রাজাকে সামনে রেখে নিজেদের ইচ্ছামতো ভোগ-বিলাস ও সম্পদের পাহাড় গড়েছিল। পোল ট্যাক্স বা মাথাপিছু খাজনা হয়তো আমরা দিইনি, কিন্তু ভাবা যায় ১৬ বছরে এক ওয়াসার পানির দাম বেড়েছে ১৬ বার! বিদ্যুতের দাম, গ্যাসের দাম, জ্বালানি তেলের দাম, চিনির দাম, ভোজ্য তেলের দাম, আলু-পিঁয়াজের দাম- সব কী হারে বেড়েছে, কেন বেড়েছে, কোথায় গিয়ে এই দাম ঠেকবে কেউ জানত না।

কোনো দাসপ্রথা আমাদের হয়তো ছিল না। কিন্তু যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসগুলো এমনকি মেয়েদের ছাত্রীনিবাসের গণরুম, রেগিং ও অন্যান্য বর্বরতার কথা কিছুটা হলেও প্রকাশ পেত, তখন মনে হয় সেই ১৩৮১ সালের ‘সার্ফডম’ বা দাসপ্রথার কথা। ইংল্যান্ডের বিপ্লবের নেপথ্যে ছিলেন ধর্মযাজক জন বেল, যার ফতোয়া বিপ্লবীদের উজ্জীবিত করত। আর এই যুগে একদল সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েঞ্জা বিস্তারের মতো বিদেশের মাটিতে বসে ক্রমাগতই প্রচার করে গেছেন সরকারের এবং তার সুবিধাভোগীদের অত্যাচার, অনাচার ও দুর্বিচারের সব উপাখ্যান। আলেম সমাজের ইউটিউবভিত্তিক বয়ানও মাঠে নামিয়েছে অনেককে।

সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, ১৩৮১ সালের কৃষক বিপ্লবের ১৬ দিনের মাথায় হত্যা করা হয়েছিল বিপ্লবের প্রবাদপুরুষ ওয়ালটন ওয়াট টেইলরকে, যার মৃত্যু মরণপণ একতায় আবদ্ধ করেছিল সমস্ত বিপ্লবীকে। ২০২৪-তে এসে ১ জুলাই শুরু হওয়া সাম্প্রতিক বিপ্লবের ১৬তম দিনেই অর্থাৎ ১৬ জুলাই সেই ওয়ালটন ওয়াট টেইলর যেন আবু সাঈদ হয়ে আবারও আবির্ভূত হয়েছিলেন রংপুরের মাটিতে। তার মৃত্যুও একইভাবে ঐক্যবদ্ধ করেছিল সমস্ত জাতিকে।

ইংল্যান্ডের বিপ্লবের পর যেভাবে বন্দিদের উদ্ধার করা হয়, ঠিক তেমনিভাবে উদ্ধার করা হয় তথাকথিত আয়নাঘরে আটকে পড়া মানুষকে। জনতার আক্রোশের সবটুকু যেন বানের পানির মতো ঢুকেছিল সেই সেভয় প্রাসাদতুল্য গণভবনে। আইনের বই না পুড়লেও মানুষ আশাবাদী- অচিরেই তথাকথিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, নানা ক্ষেত্রে দায়মুক্তি আইনসহ সব কালা-কানুন এবার আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। একে একে বিদায় নিয়েছেন এবং এখনো নিচ্ছেন প্রধান বিচারকসহ অনেক বিচারক, গভর্নর, উপাচার্য, মন্ত্রীসহ আগের আমলের ভীতু, কাপুরুষ, লোভী, স্বার্থপর, নির্লজ্জ সব অভিজাত শ্রেণির অমানুষেরা।

তাই বড় একটি স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছা হয়। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হবে অক্সফোর্ড বা ক্যামব্রিজের মতো, রাজধানী লন্ডনের মতো আর দেশটা ইংল্যান্ডের মতো। তরুণদের অদম্য কর্মযজ্ঞই এই স্বপ্ন দেখায়।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

         ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘র‌্যাব পরিচয়ে’ শিক্ষার্থী অপহরণ, মুক্তিপণ নিতে গিয়ে নারী আটক
বগুড়ায় ‘র‌্যাব পরিচয়ে’ শিক্ষার্থী অপহরণ, মুক্তিপণ নিতে গিয়ে নারী আটক

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-ঢাকা রুটে চালু হলো দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন
গাজীপুর-ঢাকা রুটে চালু হলো দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিয়াল বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো অটোরিকশা চালকের
শিয়াল বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো অটোরিকশা চালকের

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হাইকিং করতে গিয়ে প্রাণ গেল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ম্যাঙ্গো’র প্রতিষ্ঠাতা আন্দিকের
হাইকিং করতে গিয়ে প্রাণ গেল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ম্যাঙ্গো’র প্রতিষ্ঠাতা আন্দিকের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোরেলগঞ্জে নির্জন ঘর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
মোরেলগঞ্জে নির্জন ঘর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মারিয়ার স্বপ্নযাত্রায় আশার আলো জ্বালিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মারিয়ার স্বপ্নযাত্রায় আশার আলো জ্বালিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ ঘণ্টার কম সময়ে সিরিয়ায় ৬০টির বেশি ইসরায়েলি বিমান হামলা : এনজিও
পাঁচ ঘণ্টার কম সময়ে সিরিয়ায় ৬০টির বেশি ইসরায়েলি বিমান হামলা : এনজিও

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজি বন্ধ ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ কম : রিজভী
চাঁদাবাজি বন্ধ ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ কম : রিজভী

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো ইউক্রেনযুদ্ধে রুশ বাহিনীর সঙ্গে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
প্রথমবারের মতো ইউক্রেনযুদ্ধে রুশ বাহিনীর সঙ্গে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার থেকে জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট, কে এই কাভেলাশভিলি
ফুটবলার থেকে জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট, কে এই কাভেলাশভিলি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা’
‘বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির উইকেট নিয়ে ‘অন্যরকম’ বার্তা দিলেন টাইগার অধিনায়ক
টি-টোয়েন্টির উইকেট নিয়ে ‘অন্যরকম’ বার্তা দিলেন টাইগার অধিনায়ক

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জাবির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঠাণ্ডায় কাঁপছে দিল্লি, তাপমাত্রা নামল ৫ ডিগ্রিতে
ঠাণ্ডায় কাঁপছে দিল্লি, তাপমাত্রা নামল ৫ ডিগ্রিতে

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন
দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড
হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ‘কবজি কাটা’ আনোয়ার গ্রুপের ৫ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
রাজধানীর ‘কবজি কাটা’ আনোয়ার গ্রুপের ৫ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক
পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা