শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০১৫

সেকেন্ড হোমে রাজনীতিকরা

বিদেশে বাড়ির মালিক ৩৮৩ জন, আওয়ামী লীগ ২৮৭ বিএনপি ৯৬
জুলকার নাইন ও মোস্তফা কাজল
অনলাইন ভার্সন
সেকেন্ড হোমে রাজনীতিকরা

বিদেশে সেকেন্ড হোম নিয়েছেন এমন ৬৪৮ ব্যক্তির বিষয়ে তদন্ত করছে বাংলাদেশের দুই সংস্থা। ইতিমধ্যে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এক উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে দুদকের তিন সদস্যের বিশেষ টিম প্রাথমিক অনুসন্ধান চালাচ্ছে। যোগাযোগ করা হচ্ছে মালয়েশিয়া সরকারের সঙ্গেও। পাশাপাশি একই তালিকা ধরে তদন্ত চালাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এ তালিকাভুক্তদের মধ্যে রাজনীতিক আছেন ৩৮৩ জন এবং সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী আর ব্যবসায়ী ২৬৫ জন। 

তালিকায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-জামায়াতের নেতাদের সংখ্যাও আলাদা করা হয়েছে। সে হিসেবে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীর মধ্যে ২৮৭ এবং বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ৯৬ জন বাংলাদেশের বাইরে সেকেন্ড হোম রেখেছেন। জানা যায়, মালয়েশিয়া সরকারের দেওয়া তথ্যানুসারে গত এক যুগে সেখানে সেকেন্ড হোম সুবিধা নিয়েছেন ৩ হাজার ৫ জন বাংলাদেশি। তাদের প্রত্যেককে মালয়েশিয়ায় ১০ বছরের জন্য নন-মালয়েশিয়ান হিসেবে ভিসা নিতে কমপক্ষে প্রায় ১ কোটি টাকা করে মালয়েশিয়ার ব্যাংকে জমা রাখা ও আনুষঙ্গিক ব্যয় করতে হয়েছে। সে হিসেবে শুধু মালয়েশিয়ায় পাচার হয়েছে প্রায় ৩ হাজার ৫ কোটি টাকা। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে দ্বিতীয় কোনো দেশে বিনিয়োগ বা অন্য কোনো কারণে এত টাকা নিয়ে যাওয়ার কোনো আইনি সুযোগই নেই। তাই পুরোটাই গিয়েছে অবৈধ হুন্ডি বা অন্য অবৈধ উপায়ে। সেকেন্ড হোম গড়তে আগ্রহীদের কাছে মালয়েশিয়া ছাড়া আরেকটি জনপ্রিয় গন্তব্য কানাডা। সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রও আছে তালিকায়। জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, বেলজিয়ামে অনেক রাজনীতিকের ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে। কেউ কেউ সেসব দেশের নাগরিক। রয়েছে অল্টারনেটিভ পাসপোর্ট। এভাবে বিপুল অর্থ-সম্পদ গড়ে তুলেছেন অনেকেই। 

মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম প্রজেক্টের (এমএমটুএইচ) ২০১৪ সালের মাসভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, জানুয়ারিতে আবেদন করেছেন ২, ফেব্রুয়ারিতে ২৬, মার্চে ৩৫, এপ্রিলে ২০, মে-তে ২৯, জুনে ৯, জুলাইয়ে ৯, আগস্টে ৯, সেপ্টেম্বরে ৩৫, অক্টোবরে ১৪, নভেম্বরে ২১, ডিসেম্বরে ৪১ জন। সর্বশেষ প্রকাশিত তালিকায় বাংলাদেশ হচ্ছে শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে তৃতীয়। শীর্ষে চীন, দ্বিতীয় জাপান। এরপর কোরিয়া, যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরের অবস্থান। ২০১৪ সালের শীর্ষ ১০ তালিকায় ভারত নেই। তালিকা অনুসারে জানা যায়, মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম প্রজেক্ট প্রথম চালু হয় ২০০২ সালে। প্রথমবার কোনো বাংলাদেশি সেখানে আবেদন করেননি। ২০০৩ সালে প্রথমবার বাংলাদেশিরা আবেদন করেন। তখন থেকে এ পর্যন্ত মোট আবেদন করেছেন ৩ হাজার ৫ জন বাংলাদেশি। এর মধ্যে ২০১৪ সালে ২৫০, ২০১৩ সালে ২৮৫, ২০১১ সালে ২৭৬, ২০১০ সালে ৭৪, ২০০৯ সালে ৮৬, ২০০৮ সালে ৬৮, ২০০৭ সালে ১৪৯, ২০০৬ সালে ৩৪১, ২০০৫ সালে ৮৫২, ২০০৪ সালে ২০৪ ও ২০০৩ সালে ৩২ জন আবেদন করেন। সূত্রমতে, দুদকের অনুসন্ধান চালানো কর্মকর্তারা দীর্ঘ তালিকা নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছেন। তালিকা ও প্রাপ্ত পরিসংখ্যান নিয়ে তারা পর্যালোচনা করছেন। পর্যালোচনায় দেখা গেছে, সরকার পরিবর্তনের সময়গুলোয় আবেদনের হিড়িক পড়ে যায়। সর্বশেষ আওয়ামী লীগের ছয় বছরে মোট আবেদন পড়েছে ১ হাজার ৩৫৯টি। ওয়ান-ইলেভেনে দুই বছরে আবেদন করেছিলেন ২১৭ জন। এর আগে বিএনপি-জামায়াতের চার বছরে আবেদন জমা পড়ে ১ হাজার ৪২৯টি। সূত্রমতে, দূদকের পক্ষ থেকে মালয়েশিয়া সরকারের কাছে তালিকা চেয়ে চিঠি পাঠানো হচ্ছে। শীর্ষ পর্যায়ের অনুমোদনের জন্য একটি ফাইলও প্রস্তুত করা হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া গেলে মালয়েশিয়া সফরেও যাবেন দুদক প্রতিনিধিরা। জানা যায়, মালয়েশিয়ার পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত এমএমটুএইচ প্রজেক্টের মালয়েশিয়ার বাইরে কোনো অনুমোদিত এজেন্ট নেই। কিন্তু দিন দিন জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকায় এমএমটুএইচের বাংলাদেশে সাব-এজেন্টের সংখ্যা বাড়তে থাকে। বিভিন্ন অনলাইন সামাজিক মাধ্যমে বিজ্ঞাপন শুরু হয়। উত্তরার এক সাব-এজেন্টের কার্যালয়ে সেকেন্ড হোমের আগ্রহ জানানো হয়েছে, বিশ্বের তৃতীয় সাশ্রয়ী অবসরকালীন অভিবাসন সুবিধা মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম। ১০ বছরের জন্য নন-মালয়েশিয়ান ভিসার জন্য আবেদন করতে বাংলাদেশি ৫০ বছরের অনূর্ধ্বদের অ্যাকাউন্টে জমা থাকতে হয় ৫ লাখ রিঙ্গিত বা ১ কোটি ৬ লাখ টাকা এবং মালয়েশিয়ার ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট করতে হয় ৬৫ লাখ টাকা। ৫০-ঊর্ধ্ব বয়সীদের জন্য অ্যাকাউন্টে থাকতে হবে সাড়ে ৩ লাখ রিঙ্গিত বা ৭৫ লাখ টাকা। মালয়েশিয়ায় ফিক্সড ডিপোজিট করতে হবে ৩২ লাখ টাকা। তবে উভয় ক্ষেত্রে মাসিক আয় হতে হবে কমপক্ষে ২ লাখ ১২ হাজার টাকা। বাংলাদেশ থেকে বৈধ উপায়ে এত টাকা মালয়েশিয়া বা অন্য কোনো দেশে পাঠানোর উপায় নেই জানালে বাংলাদেশি এক সাব-এজেন্টের উত্তর- ‘টাকা পাঠানোর চিন্তা আমাদের। দেশের ভিতরে এক জেলা থেকে আরেক জেলায় টাকা পাঠাতে যে সময় লাগে তার চেয়ে ১০ গুণ কম সময়ে পাঠানো হবে।’ মতিঝিলের আরেক সাব-এজেন্টের বক্তব্য- ‘আপনি মালয়েশিয়ায় কারও কাছে ফোন করলে রিং বাজার আগেই তার কাছে টাকা পাঠানো যাবে।’ 

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মালয়েশিয়ার আমপাং, মালাক্কা, কোচাইলামা, ক্যামেরন হাইল্যান্ড ও শাহ-আলম শহরে বাংলাদেশিরা বাড়ি কিনে বসবাস করছেন। মালয়েশিয়ার আমপাং শহরের বাসিন্দা ও বাংলাদেশের অধিবাসী ডা. হুমায়ুন কবির জানান, আড়াই বছর আগে তিনি মালয়েশিয়ায় আসেন। সেকেন্ড হোমের জন্য প্রতি তলায় দেড় হাজার বর্গফুটের স্পেসসহ বাড়ি কিনেছেন ১ লাখ ২৫ হাজার রিঙ্গিত দিয়ে। বাংলাদেশি টাকায় দাম ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। তিন তলা ভবনের দোতলায় তিনটি রুম ও তৃতীয় তলায় দুই বেড ও একটি গেস্ট রুম রয়েছে। প্রতিটি রুমের সঙ্গে রয়েছে বাথ ও টয়লেট আলাদাভাবে। নিচ তলায় রয়েছে ড্রইংরুম, কিচেন, ডাইনিংরুম ও সার্ভেন্টরুম। বাড়ির সামনে রয়েছে গার্ডেন ও কার পার্কিং। দুদক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু গত সপ্তাহে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ‘মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোমে অবৈধভাবে অর্থ পাচার বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এরই মধ্যে আমরা বেশকিছু তথ্য পেয়েছি। আশা করা হচ্ছে অবৈধভাবে বিনিয়োগকারীদের ধরতে আগামী তিন মাসের মধ্যেই বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হবে।’ তিনি বলেন, ‘দুদক জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশন আনকাকের সদস্য। সে সূত্রেই মালয়েশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যে এ লক্ষ্যে আমরা ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছি। মন্ত্রিপরিষদেও এ বিষয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আশা করি জুনের মধ্যেই সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আগে বিচার, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে : মুজিবুর রহমান
আগে বিচার, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে : মুজিবুর রহমান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিষধর সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষধর সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিএম কাদেরের বাড়িতে হামলা ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
জিএম কাদেরের বাড়িতে হামলা ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিদ্ধিরগঞ্জে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে শহীদ জিয়ার শাহাদাৎবার্ষিকী পালন
সিদ্ধিরগঞ্জে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে শহীদ জিয়ার শাহাদাৎবার্ষিকী পালন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবি, ২ পুলিশসহ নিখোঁজ ৭
মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবি, ২ পুলিশসহ নিখোঁজ ৭

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টুং টাং শব্দে মুখরিত কামার পল্লী
বগুড়ায় টুং টাং শব্দে মুখরিত কামার পল্লী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বজ্রপাত ও পানিতে ডুবে ৪ জনের মৃত্যু
শেরপুরে বজ্রপাত ও পানিতে ডুবে ৪ জনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত আফগানিস্তানের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরোধে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
শ্বাসরোধে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আবারও করোনার  ঊর্ধ্বগতি
ভারতে আবারও করোনার  ঊর্ধ্বগতি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চলাচল শুরু
কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চলাচল শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে নির্বাচন দিন’
‘দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে নির্বাচন দিন’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন দমাতে প্রজেক্ট এসথার
যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন দমাতে প্রজেক্ট এসথার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামাক নিয়ন্ত্রণে জাতীয় সম্মাননা পেলেন পঞ্চগড়ের সহকারি কমিশনার
তামাক নিয়ন্ত্রণে জাতীয় সম্মাননা পেলেন পঞ্চগড়ের সহকারি কমিশনার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে গরুবোঝাই ট্রাক উল্টে নিহত ২
রাজবাড়ীতে গরুবোঝাই ট্রাক উল্টে নিহত ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতিয়ায় বেড়িবাঁধ ভাঙনে আতঙ্কে উপকূলবাসী, ১২৫ ঘর ক্ষতিগ্রস্ত
হাতিয়ায় বেড়িবাঁধ ভাঙনে আতঙ্কে উপকূলবাসী, ১২৫ ঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষ, আহত ৩১
কুষ্টিয়ায় বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষ, আহত ৩১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বস্তাভর্তি অবস্থায় উদ্ধার হ্যান্ড গ্রেনেড, রাইফেল ও গুলি
বস্তাভর্তি অবস্থায় উদ্ধার হ্যান্ড গ্রেনেড, রাইফেল ও গুলি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবজাতকের লাশ উদ্ধার
নবজাতকের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে জেলা পর্যায়ে তামাক বিরোধী আইন বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ
নীলফামারীতে জেলা পর্যায়ে তামাক বিরোধী আইন বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যাকাণ্ড নিয়ে পুলিশ জনগণকে বিভ্রান্তিতে রেখেছে : ঢাবি ছাত্রদল
সাম্য হত্যাকাণ্ড নিয়ে পুলিশ জনগণকে বিভ্রান্তিতে রেখেছে : ঢাবি ছাত্রদল

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ী ঢলে দুজনের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ী ঢলে দুজনের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনের সফরে ঢাকায় চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী
তিন দিনের সফরে ঢাকায় চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদুল্লাপুরে বরেন্দ্র অফিস থেকে সহকারী কোষাধ্যক্ষের মরদেহ উদ্ধার
সাদুল্লাপুরে বরেন্দ্র অফিস থেকে সহকারী কোষাধ্যক্ষের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে বিদ্যুতের তার সরাতে গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর
তালতলীতে বিদ্যুতের তার সরাতে গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে শহীদ জিয়ার শাহাদাৎবার্ষিকী পালিত
কুয়ালালামপুরে শহীদ জিয়ার শাহাদাৎবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ
সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে
চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি
পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা