শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৮, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

ভোলায় বাঁধ ভেঙে ২৫ গ্রামের ৩০ হাজার মানুষ দুর্ভোগে, উত্তাল সাগর চট্টগ্রামে তীরে উঠে গেল চার জাহাজ, আজও ভারী বর্ষণের শঙ্কা
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবসহ দেশের নানা স্থানে বৈরী আবহাওয়ার কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ভোলায় বাঁধ ভেঙে অন্তত ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলোতে বিস্তীর্ণ জনপদ পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিতে ডুবে এবং বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

ভোলা : ভোলার পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, উপকূলীয় অঞ্চলে মেঘনার পানি বিপৎসীমার ওপরে প্রবাহিত হওয়ার ফলে মনপুরা, তজুমদ্দিন, বোরহানউদ্দিন ও দৌলতখান উপজেলার কয়েকটি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে অন্তত ২৫টি গ্রাম। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৩০ হাজার মানুষ। পানিতে ভেসে গেছে অসংখ্য পুকুরের মাছ। জোয়ারে ভেসে নিখোঁজ শতাধিক গবাদিপশু। মনপুরার কলাতলী, ঢালচর ও সাকুচিয়ার চরে জোয়ারের পানি প্রবেশ করে সহস্রাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। চরফ্যাশনের ঢালচর, কুকরী-মুকরী ও চরপাতিলায় জোয়ারের পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে বহু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে দুই দিন ধরে বন্ধ রয়েছে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার নৌরুটের লঞ্চ চলাচল। জেলার বেশির ভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকরা।

কক্সবাজার : বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে কক্সবাজারের নম্নাঞ্চল ব্যাপকভাবে প্লাবিত হয়েছে। এতে মহেশখালী, কুতুবদিয়া, টেকনাফ, পেকুয়ায় সাগরের পানিতে শতাধিক গ্রাম তলিয়ে গেছে। সাগর উত্তাল থাকায় টেকনাফ-সেন্টমার্টিন, কক্সবাজার-মহেশখালী নৌরুট ও পেকুয়ার মগনামা-কুতুবদিয়া নৌরুটে যান চলাচল বন্ধ রেখেছে প্রশাসন। বজ্রপাতে মহেশখালী চিংড়িঘেরে ইমন (২৪) নামে এক যুবকের মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে।

মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হেদায়েত উল্লাহ জানান, জলোচ্ছ্বাসে সাগরের পানি বৃদ্ধি পেয়ে উপজেলার ছোটমহেশখালী, পৌরসভা, কুতুবজোম, ধলঘাটা ও মাতারবাড়ীতে ৩০টির বেশি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। সেন্টমার্টিন দ্বীপে টানা ভারী বৃষ্টি ও দমকা হাওয়ার কারণে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ থেকে ৫ ফুট বেড়েছে। এতে করে গলাচিপা, কোনাপাড়া ও দক্ষিণপাড়া এলাকায় অন্তত অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে এবং ঘাটে নোঙর করা পাঁচটি মাছ ধরার ট্রলার বিধ্বস্ত হয়েছে।

খাগড়াছড়ি : খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় লাকড়ি ধরতে গিয়ে পাহাড়ি ঢলে নদীতে নিখোঁজ হয়েছেন এক ব্যক্তি। তার নাম তড়িৎ চাকমা (৫৫)। ধারণা করা হচ্ছে, তার সলিলসমাধি ঘটেছে। এ ছাড়া গত দুই দিনের বৃষ্টিপাতে চেঙ্গি, মাইনী ও রামগড়ের ফেনী নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। খাগড়াছড়ি চেঙ্গি নদীর পানি বেড়ে গিয়ে কোরবানির গরুর বাজারটি পানির নিচে রয়েছে।

প্রবল জোয়ারের তোড়ে চট্টগ্রামের পতেঙ্গার উপকূল তীরে উঠে গেল লাইটার জাহাজ -বাংলাদেশ প্রতিদিন
প্রবল জোয়ারে চট্টগ্রামের পতেঙ্গার উপকূলে উঠে গেল লাইটার জাহাজ -বাংলাদেশ প্রতিদিন

চট্টগ্রাম : বৈরী আবহাওয়ায় ঢেউয়ের তোড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৪টি জাহাজ চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও পতেঙ্গা উপকূলে এসে আটকে গেছে। বৃহস্পতিবার রাতে এসব জাহাজ তীরে এসে ঠেকে। আনোয়ারায় আটকে যাওয়া জাহাজ দুটি হলো মারমেইড ৩ ও নাভিমার-৩। পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতসংলগ্ন এলাকায় আটকে পড়েছে এমভি আল হেরেম ও বিএলপিজি সোফিয়া। গতকালও জাহাজগুলো উপকূলেই আটকা ছিল।

বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের প্রচার সম্পাদক এম এ রহমান জানান, আনোয়ারা উপকূলে একটি বিদেশি জাহাজ ও একটি ছোট জাহাজ চরে আটকে গেছে। এ ছাড়া পতেঙ্গা সৈকত থেকে আনুমানিক এক কিলোমিটার দূরে তীরে উঠে এসেছে আল হেরেম ও বিএলপিজি সুফিয়া নামের আরও দুটি জাহাজ। তিনি আরও জানান, এসব ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। সকালে ভাটার সময় আল হেরেম লাইটারে উঠে স্থানীয় একদল লোক মালামাল লুটপাটের চেষ্টা চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে একজনকে হাতেনাতে আটক করে।

নোয়াখালী : বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে ২৪ ঘণ্টায় ২৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এতে উপকূলীয় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ও চরহাজারী ইউনিয়ন, চরএলাহী ও হাতিয়ার বিভিন্ন নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

এদিকে দ্বীপ উপজেলা হাতিয়াসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে এখনো উত্তাল রয়েছে। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে তীরে। নদনদীর পানিও বৃদ্ধি পেয়েছে। জোয়ারের তোড়ে কোম্পানীগঞ্জ ও হাতিয়ার কয়েকটি বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। ভেসে গেছে অসংখ্য মাছের ঘের ও পুকুর। ডুবে গেছে ধান, শাকসবজি ও অন্যান্য ফসল। হাতিয়ার মেঘনা নদীতে এমভি প্রাহিম নামে একটি পণ্যবাহী ট্রলার ৪ কোটি টাকার মালামাল নিয়ে ডুবে যায়।

খুলনা : খুলনার কয়রায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বেড়িবাঁধের ১৩-১৪/২ নম্বর পোল্ডারের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গতকাল হরিণখোলা গ্রামে বাঁধের প্রায় ৩০০ মিটার জায়গা ধসে গেছে। এতে হরিণখোলা, ২ নম্বর কয়রা, গোবরা, ঘাটাখালী, মদিনাবাদ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ আতঙ্কে দিন পার করছে।

পাউবো খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, নিম্নচাপের অস্বাভাবিক জোয়ারে হরিণখোলা এলাকার বেড়িবাঁধে ভাঙন ও দুটি স্থানে বেড়িবাঁধ উপচে লোকালয়ে পানি ঢোকে।

বরগুনা : সাগর উপকূলীয় উপজেলা তালতলী উপজেলার নলবুনিয়া, আমখোলা ও নিদ্রার চর এই তিনটি জনপদ ডুবে আছে জোয়ারের পানিতে।

কুমিল্লা : বৃহস্পতিবার ভোর থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিপাতে কুমিল্লা নগরীর বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ডুবে গেছে নগরীর প্রধান সড়কসহ বিভিন্ন অলিগলি। এতে দুর্ভোগে পড়েছে নগরবাসী। পানি ঢুকে পড়েছে বাসাবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, লাকসাম রোড, জেলা স্কুল রোড, রেইসকোর্স, বিসিক শিল্পনগরী, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সামনের সড়ক, জিলা স্কুল সড়ক, ঈদগাহ এলাকা, ছাতিপট্টি, চর্থা, কান্দিরপাড়-রাণীর বাজার সড়ক, ঠাকুরপাড়া-অশোকতলা, ছায়া বিতান, শুভপুরসহ নগরীর নিচু এলাকাগুলোতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।

এ ছাড়া বরুড়া উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে চারটি বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে পড়ায় উপজেলার অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঝোড়ো বাতাসে এই বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে পড়ার ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া দাউদকান্দি উপজেলার মালিখিল ও ধীতপুর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দিকে বিদ্যুতের খুঁটি হেলে পড়ে আছে।

বাগেরহাট : জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবন তলিয়ে যাওয়ায় লবণপানিতে ডুবে রয়েছে পাঁচটি পুকুর। বৃহস্পতিবার দুপুরের ৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের শরণখোলা ও চাঁদপাই রেঞ্জ এলাকায় থাকা ৫০টি পুকুরের পাড় জলোচ্ছ্বাসে তোড়ে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে পাড় ভেঙে দুবলা, কটকা, ভোলা, করমজল ও শাপলা ক্যাম্প এলাকার পাঁচটি পুকুর লবণপানিতে নিমজ্জিত হওয়ায় নষ্ট হয়েছে মিঠাপানির উৎস। ফলে এখন মিঠাপানি না পেয়ে বিপাকে পড়েছে ওয়ার্ল্ড হ্যারিটেজ এই বনের বাঘ হরিণসহ বন্যপ্রাণীরা। জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবনের বিভিন্ন টহল ফাঁড়ির অফিস ব্যারাকও কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বগুড়া : চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথা, স্টেশন সড়ক, কাজী নজরুল ইসলাম সড়ক, বাদুরতলা, চকসূত্রাপুর, শেরপুর সড়কের মফিজপাগলার মোড়, কলোনি বাজার এলাকা, খান্দারসহ বিভিন্ন স্থানে সড়কে হাঁটুপানি জমে গেছে। বৃষ্টির পানি ড্রেন উপচে সড়কে চলে এসেছে। শহরে ড্রেনেজব্যবস্থা ভালো না থাকায় পানিনিষ্কাশন হচ্ছে না। এতে করে দুর্ভোগে পড়ছে শহরে চলাচলকারী মানুষ। পানি জমে যাওয়ার কারণে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। ছোটখাটো দুর্ঘটনাও ঘটছে।

পটুয়াখালী : উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ায় উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সোয়া লাখ মানুষ। পানিতে দফায় দফায় প্লাবিত হয়ে জেলার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন রাঙ্গাবালী উপজেলায় অন্তত ছয়টি চরের বেড়িবাঁধের বাইরে ও ভিতরে থাকা মানুষ পানিবন্দি রয়েছে।

রাঙ্গাবালী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা অজিত দেবনাথ জানান, উপজেলার চর মোন্তাজ, চালিতাবুনিয়া, চরনজির, চর আন্ডাসহ ছয়টি চরে দফায় দফায় প্লাবিত হয়ে অন্তত ১১ হাজার পরিবারের ৩৩ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছে।

পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিব হোসেন বলেন, পানির চাপে কিছু এলাকার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

চাঁদপুর : চাঁদপুর থেকে গভীর নিম্নচাপের কারণে সব রুটে নৌ-যান চলাচল বন্ধ থাকার পর পুনরায় চালু হয়েছে। নৌবন্দর কর্মকর্তা বশির আলী খান বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে বৃহস্পতিবার সকালে প্রথমে চাঁদপুর-নারায়ণগঞ্জ-মুন্সিগঞ্জ-মতলব রুটে যাত্রীবাহী ছোট নৌ-যান চলাচল বন্ধ করা হয়। পরে আবহাওয়ার অবনতি হলে বিআইডব্লিউটিএ বিকাল থেকে চাঁদপুরের সঙ্গে নৌপথে সারা দেশের লঞ্চ যোগাযোগ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়। গতকাল পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবারও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সব রুটে লঞ্চ চলাচলের সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে।

রংপুর : রংপুর অঞ্চলে বৈরী আবহাওয়ার কারণে ৪৮ ঘণ্টায় তাপমাত্রা কমেছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া উজানের ঢল ও বৃষ্টির কারণে তিস্তাসহ বিভিন্ন নদনদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, রংপুর বিভাগের নদীগুলোর পানি আগামী তিন দিন পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। তিস্তা নদী কতিপয় পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। এই সময়ে রংপুর, নীলফামারী, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলায় তিস্তাা নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : নিম্নচাপের প্রভাবে মুষলধারে বৃষ্টি ও অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বিভিন্ন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে হাজারো মানুষ। গতকাল সকাল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। সাগরের বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে তীরে। এদিকে নিম্নচাপটি উপকূল অতিক্রম করলেও বেরিয়ে আসছে এর ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন।

আজও ভারী বর্ষণের আশঙ্কা বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত : আজ শনিবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারী বর্ষণের আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে পুনরায় ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তায় গতকাল বলা হয়েছে, আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা হালকা মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আগামী সোমবার সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। গতকাল সর্বোচ্চ ২৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে চট্টগ্রামের মাইজদীকোর্টে।

গতকাল সন্ধ্যায় অধিদপ্তর আবহাওয়া পরিস্থিতিতে জানায়, টাঙ্গাইল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত নিম্নচাপ উত্তর/উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে শেরপুর ও তৎসংলগ্ন মেঘালয়ে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর/উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি হয়ে ক্রমে দুর্বল হতে পারে। স্থল সুস্পষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় অঞ্চলে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালার সৃষ্টি হচ্ছে। দেশের সমুদ্রবন্দরগুলো উত্তর বঙ্গোপসাগর ও উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া অব্যাহত থাকতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
ধুলায় দুর্ভোগ
ধুলায় দুর্ভোগ
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
সর্বশেষ খবর
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

২ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম