শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

এটা এখন স্পষ্ট যে অন্তর্বর্তী সরকার গায়ে পড়ে বিএনপির সঙ্গে ঝগড়া লাগাতে চাইছে। বিএনপিকে প্রতিপক্ষ বানাতে চাইছে। ছাত্রদের নবগঠিত রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টিকে বিএনপির মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়। এর মধ্য দিয়ে যে নতুন করে রাজনৈতিক বিভক্তি এবং অশান্তির সূত্রপাত হলো। সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ একটি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার পথে হাঁটবে। এ অনিশ্চয়তা, বিভক্তি দেশকে আবার বিরাজনীতিকরণের পথে নিয়ে যাবে বলে অনেকের শঙ্কা। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ। ৫ আগস্টের পর এ দলটি এমনিতেই রাজনীতিতে মাইনাস হয়ে গেছে। এখন রাজনীতির মাঠে সবচেয়ে বড় শক্তি বিএনপি। বিএনপিকেও কি মাইনাস করার নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে? এটাই কি নতুন রূপে এক-এগারো বাস্তবায়নের পরিকল্পনা? সে চেষ্টা কি সফল হবে? এটাই এখন রাজনৈতিক অঙ্গনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

বাংলাদেশে এখন চলছে সংস্কারের নাটক। সংস্কারের নাটক যে মূলত নির্বাচন অনিশ্চিত করার জন্য তা এখন পরিষ্কার। সংস্কার নাটকের মাধ্যমে চলছে নির্বাচন নিয়ে প্রহসন। নির্বাচন নিয়ে সরকারের অনাগ্রহ ‘বিরাজনীতিকরণ’ পরিকল্পনারই অংশ। বুধবার (২৮ মে) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বেশ স্পষ্ট করেই বলেছেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতেই হবে।’ এর খানিক বাদেই জাপানে সফররত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘একটি দল ছাড়া কেউই ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না।’ প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যটি সঠিক নয়। দেশের ৪৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের বেশির ভাগই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। দেশে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে শতাধিক ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। জামায়াত ও হেফাজতও আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চায়। নির্বাচন চায় না শুধু জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। সরকার কি তাহলে শুধু এনসিপির ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে গুরুত্ব দিচ্ছে? এনসিপি এখনো নিবন্ধিত কোনো দল নয়। এ দলকে সামনে রেখেই কি সরকার বিরাজনীতিকরণ ফর্মুলা বাস্তবায়ন করতে চায়?

গত বছর জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমে। ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে ছাত্রসমাজ এ দেশে একটি বৈষম্যমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। ছাত্রসমাজ চেয়েছিল এমন একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে যেখানে ভেদাভেদ থাকবে না, হানাহানি হবে না, একে অন্যের শত্রু হবে না। সবাই মন খুলে কথা বলতে পারবে, ভিন্নমত দমন করা হবে না। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। সে আকাক্সক্ষা নিয়েই ছাত্র-জনতা ৫ আগস্ট দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা উৎখাত করতে সক্ষম হয়েছিল। জনগণ তার সঙ্গে ছিল। গণ অভ্যুত্থানের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সবাই প্রত্যাশা করেছিল তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করে দ্রুত দেশ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন এবং একটি নির্বাচনের পথে দেশ নিয়ে যাবেন। জনগণ দীর্ঘদিন পর নিজের পছন্দমতো ভোট দেবে। নিজের অভিপ্রায় প্রকাশ করবে এবং অবশেষে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নবযাত্রা করবে। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০ মাস পার হতে চলল, নির্বাচনের নামগন্ধ নেই। নির্বাচনের কথা শুনলেই সরকারের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি দেখা দেয়। তারা নির্বাচনের কথা শুনলেই নানান রকম অজুহাত দেখায়। নির্বাচনের দাবি উচ্চারণ করলেই যেন দেশে অশান্তি, অরাজকতা সৃষ্টি করা হয়। নির্বাচনের চেয়ে এ সরকারের মনোযোগ নানান রকম অপ্রয়োজনীয় কাজে। ১০ মাসে দেশের সবচেয়ে বড় যে ক্ষতিটি হয়েছে তা হলো অন্তর্বর্তী সরকার তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। এ সরকার যেন একটি বিশেষ মহলের পক্ষে কাজ করছে। বিশেষ কিছু এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত। নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া বা নির্বাচন অনিশ্চিত করার জন্য এ সরকারের প্রধান অস্ত্র হিসেবে দেখানো হচ্ছে সংস্কার, বিচার। কিন্তু এ দুটি চলমান এবং দীর্ঘ প্রক্রিয়া। সংস্কার আর গণহত্যার বিচারের কারণে দেশ অনন্তকাল একটি অনির্বাচিত সরকারের হাতে বন্দি থাকতে পারে না। এটা এখন স্পষ্ট, এ সরকারের নির্বাচনে আগ্রহ নেই। বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা জাপানে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে তিনি অটল থাকলে অদূর ভবিষ্যতে এ দেশে নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা নেই।

সংস্কার নাটকের শেষ কোথায় তা নিয়েও একটি বড় প্রশ্ন। সরকারের ১০ মাস পার হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য সংস্কার কমিটি গঠন করেছিলেন। সে কমিটিগুলো রিপোর্ট দিয়েছে ফেব্রুয়ারিতে। এখন নির্বাচন এগিয়ে নেওয়ার জন্য মোটা দাগে দুটি সংস্কার খুব জরুরি। একটি হলো নির্বাচন কমিশনের সংস্কার। আরেকটি সংবিধান সংস্কার। আমরা যদি নির্বাচন কমিশন সংস্কার এবং সংবিধান সংস্কার এ দুটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব যে মৌলিক বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর ইতোমধ্যে ঐকমত্য ঘটেছে। সব রাজনৈতিক দল সংবিধান সংস্কারের মৌলিক বিষয়ে একমত। তার মধ্যে রয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, বিরোধী দল থেকে স্পিকার নিয়োগ, সংসদের গুরুত্বপূর্ণ স্থায়ী কমিটিগুলোর চেয়ারম্যান হিসেবে বিরোধী দলের সদস্যকে নেওয়া, বিচার বিভাগ পৃথক্করণ, সংবিধানের ১১৬ অর্থাৎ বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসংক্রান্ত অনুচ্ছেদ সংশোধন। আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগসহ আরও অনেক বিষয়। এটুকুই একটি গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণের জন্য যথেষ্ট বলে রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন। তার চেয়েও বড় কথা সংবিধান সংস্কার এ অন্তর্বর্তী সরকার করতে পারবে না। কারণ সংবিধান সংস্কারের একমাত্র এখতিয়ার সংসদের। রাজনৈতিক দলগুলো এখন এসব বিষয়ে শুধু অঙ্গীকার করতে পারবে। নির্বাচন ছাড়া সংবিধান সংশোধন হবে না। তাই রাষ্ট্র সংস্কারের পূর্ণতার জন্যও নির্বাচন জরুরি। রাজনৈতিক দলগুলো যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে, তার বাইরে ঐকমত্য সম্ভব না। তাহলে আর গণতন্ত্র থাকে না। সব রাজনৈতিক দল যদি সব বিষয়ে অভিন্ন মত প্রকাশ করে তাহলে সেই গণতন্ত্র এক ধরনের সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা হয়ে যায়। এটা আরেক বাকশালি ব্যবস্থারই নামান্তর। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন মত থাকবে। যেমন দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন নাÑএ রকম একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেখানে কিছু পক্ষ বলেছে এটি সঠিক। আবার অনেকে বলছে, পরপর দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না ঠিক আছে। তারপর বিরতি দিয়ে আবার প্রধানমন্ত্রী হওয়া যাবে। এ বিরোধগুলো রাজনৈতিক দলের মধ্যে থাকতেই হবে, থাকা উচিত। এ বিরোধগুলো যদি না থাকে তাহলে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য থাকে না। গণতন্ত্র মানেই বহু মত, বহু পথ। জনগণ যে কোনো একটি পথ বেছে নেবে ভোটের মাধ্যমে। কিন্তু সে পথে অন্তর্বর্তী সরকারের আগ্রহ নেই। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, জুলাইয়ে ‘জাতীয় সনদ’ ঘোষণা করা হবে। কেন জুলাই? জুন কী দোষ করল। দেশে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রতিটি দিন যখন গুরুত্বপূর্ণ, তখন আলী রীয়াজের এ বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

যে পর্যন্ত সংস্কার প্রস্তাব তৈরি হয়েছে তার জন্য এত সময় লাগার কথা নয়। এটি ১৫ থেকে ২০ দিনের একটি কাজ। অতীতে আমরা দেখেছি এ ধরনের সংস্কারগুলো হয়েছে দ্রুত এবং অল্প সময়ের মধ্যে। এখন মনে হচ্ছে যে সুশীল সমাজ যেন রাজনৈতিক দলগুলোকে গণতন্ত্র শেখাতে চাইছে। তারা তাদের ইচ্ছা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে। এটা সুস্পষ্ট যে সংস্কার এ অন্তর্বর্তী সরকারের একটি অস্ত্র, যে অস্ত্র দিয়ে তারা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। তাদের নিজস্ব কিছু এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, যে এজেন্ডাগুলোর সঙ্গে জনগণের, রাষ্ট্রের এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কোনো সম্পর্ক নেই।

একটি লক্ষণীয় বিষয় হলো, সরকার ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দল, সশস্ত্র বাহিনী এবং জনসাধারণ সবাই এখন নির্বাচনের পক্ষে। তারা মনে করে, দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া উচিত। কারণ গত ১০ মাসে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ। এ সরকার দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে সবকিছু তালগোল পাকিয়ে ফেলেছে। কোনো কিছুই ঠিকঠাকমতো চলছে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, সমাজজীবন, রাজনীতি কোথাও স্বস্তি নেই। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার হলো সরকার ইচ্ছা করেই কিছু পরিস্থিতি তৈরি করছে।

ইশরাক হোসেনের মেয়র হওয়ার কথাই ধরা যাক। হাই কোর্টের রায়ের পর শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন না করার কারণ কী? অন্তর্বর্তী সরকারের তো কারও পক্ষ অবলম্বন করা উচিত নয়। তারা তো নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে। কিন্তু এখন জনগণ বিশ্বাস করছে অন্তর্বর্তী সরকারের বিশেষ কোনো এজেন্ডা রয়েছে। যেমন আরাকান আর্মির সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের একটি গোপন অভিপ্রায় ক্রমে স্পষ্ট হচ্ছে। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতেও বাংলাদেশ এখন রহস্যময় ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এসব স্পর্শকাতর, গুরুত্বপূর্ণ এবং জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কারও মতামত না নিয়ে গোপনে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হচ্ছে। আর সরকারের এসব আত্মঘাতী এবং দেশের জন্য ক্ষতিকর সিদ্ধান্তের পথে একমাত্র বাধা বিএনপি। ছাত্ররা না বুঝে রাষ্ট্রপতিকে সরিয়ে একটি সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন। বিএনপির দায়িত্বশীল ভূমিকার কারণে তা সম্ভব হয়নি। ‘রাখাইন করিডর’-এর নামে দেশকে প্রক্সি ওয়ারের সিদ্ধান্ত বিএনপি রুখে দেয়। চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার বিরুদ্ধেও জাতীয়তাবাদী চেতনায় বিশ্বাসী দলটি তীব্র আপত্তি জানিয়েছে। এসব কারণেই বিএনপি এখন অন্তর্বর্তী সরকারের পথের কাঁটা। বিএনপির জন্যই এ সরকার গণবিরোধী, দেশের স্বার্থবিরোধী গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে পারছে না। এজন্যই কি তাহলে বিএনপিকে মাইনাস করার আয়োজন চলছে?

বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সম্মান জানিয়েছে। কিন্তু সেই ধৈর্যের বাঁধ যেন আস্তে আস্তে ভেঙে যাচ্ছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না যদি কিছুদিন পর এ সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলো আন্দোলন শুরু করে। সেটা হলে তা হবে গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ের দ্বিতীয় ধাপ। জুলাই বিপ্লবের অনর্জিত স্বপ্ন বাস্তবায়নের আরেকটি লড়াই। যে লড়াইয়ে নির্ধারণ হবে আগামীর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হবে, নাকি বিদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তাঁবেদার রাষ্ট্র?

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১
চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামি কি, কেন হয়?
সুনামি কি, কেন হয়?

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কোটালীপাড়ায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কোটালীপাড়ায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতি বৃষ্টিতে ধানের খড় নষ্ট, বিপাকে খামারিরা
অতি বৃষ্টিতে ধানের খড় নষ্ট, বিপাকে খামারিরা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মাদক সেবনের দায়ে একজনকে কারাদণ্ড
কুড়িগ্রামে মাদক সেবনের দায়ে একজনকে কারাদণ্ড

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা
ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৬
ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৬

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মোংলায় ৩০ কৃতি শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ
মোংলায় ৩০ কৃতি শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের কয়েক দশক পর বিশ্বের সবচেয়ে ছোটো সাপের খোঁজ পাওয়া গেল
নিখোঁজের কয়েক দশক পর বিশ্বের সবচেয়ে ছোটো সাপের খোঁজ পাওয়া গেল

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদারীপুরে সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
মাদারীপুরে সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরতন্ত্রের পতন তখনই সার্থক হবে, যখন গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্পন্ন হবে : দুদু
স্বৈরতন্ত্রের পতন তখনই সার্থক হবে, যখন গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্পন্ন হবে : দুদু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুস্পষ্ট ঐকমত্যের তালিকা রাজনৈতিক দলগুলোকে আজ দেয়া হবে : আলী রীয়াজ
সুস্পষ্ট ঐকমত্যের তালিকা রাজনৈতিক দলগুলোকে আজ দেয়া হবে : আলী রীয়াজ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি
গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের জন্য মালয়েশিয়ায় বিএনপির দোয়া
উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের জন্য মালয়েশিয়ায় বিএনপির দোয়া

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

হবিগঞ্জে টমটম চালক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
হবিগঞ্জে টমটম চালক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যেসব নীতিমালা-আইন কাজে আসছে না সেগুলো পরিবর্তনের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার
যেসব নীতিমালা-আইন কাজে আসছে না সেগুলো পরিবর্তনের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়কে আলু ফেলে চাষীদের মানববন্ধন
ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়কে আলু ফেলে চাষীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কারের অধিকার কেবল নির্বাচিত সরকারের : মঈন খান
সংস্কারের অধিকার কেবল নির্বাচিত সরকারের : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা
দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা
বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা