শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

এটা এখন স্পষ্ট যে অন্তর্বর্তী সরকার গায়ে পড়ে বিএনপির সঙ্গে ঝগড়া লাগাতে চাইছে। বিএনপিকে প্রতিপক্ষ বানাতে চাইছে। ছাত্রদের নবগঠিত রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টিকে বিএনপির মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়। এর মধ্য দিয়ে যে নতুন করে রাজনৈতিক বিভক্তি এবং অশান্তির সূত্রপাত হলো। সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ একটি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার পথে হাঁটবে। এ অনিশ্চয়তা, বিভক্তি দেশকে আবার বিরাজনীতিকরণের পথে নিয়ে যাবে বলে অনেকের শঙ্কা। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ। ৫ আগস্টের পর এ দলটি এমনিতেই রাজনীতিতে মাইনাস হয়ে গেছে। এখন রাজনীতির মাঠে সবচেয়ে বড় শক্তি বিএনপি। বিএনপিকেও কি মাইনাস করার নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে? এটাই কি নতুন রূপে এক-এগারো বাস্তবায়নের পরিকল্পনা? সে চেষ্টা কি সফল হবে? এটাই এখন রাজনৈতিক অঙ্গনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

বাংলাদেশে এখন চলছে সংস্কারের নাটক। সংস্কারের নাটক যে মূলত নির্বাচন অনিশ্চিত করার জন্য তা এখন পরিষ্কার। সংস্কার নাটকের মাধ্যমে চলছে নির্বাচন নিয়ে প্রহসন। নির্বাচন নিয়ে সরকারের অনাগ্রহ ‘বিরাজনীতিকরণ’ পরিকল্পনারই অংশ। বুধবার (২৮ মে) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বেশ স্পষ্ট করেই বলেছেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতেই হবে।’ এর খানিক বাদেই জাপানে সফররত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘একটি দল ছাড়া কেউই ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না।’ প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যটি সঠিক নয়। দেশের ৪৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের বেশির ভাগই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। দেশে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে শতাধিক ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। জামায়াত ও হেফাজতও আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চায়। নির্বাচন চায় না শুধু জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। সরকার কি তাহলে শুধু এনসিপির ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে গুরুত্ব দিচ্ছে? এনসিপি এখনো নিবন্ধিত কোনো দল নয়। এ দলকে সামনে রেখেই কি সরকার বিরাজনীতিকরণ ফর্মুলা বাস্তবায়ন করতে চায়?

গত বছর জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমে। ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে ছাত্রসমাজ এ দেশে একটি বৈষম্যমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। ছাত্রসমাজ চেয়েছিল এমন একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে যেখানে ভেদাভেদ থাকবে না, হানাহানি হবে না, একে অন্যের শত্রু হবে না। সবাই মন খুলে কথা বলতে পারবে, ভিন্নমত দমন করা হবে না। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। সে আকাক্সক্ষা নিয়েই ছাত্র-জনতা ৫ আগস্ট দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা উৎখাত করতে সক্ষম হয়েছিল। জনগণ তার সঙ্গে ছিল। গণ অভ্যুত্থানের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সবাই প্রত্যাশা করেছিল তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করে দ্রুত দেশ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন এবং একটি নির্বাচনের পথে দেশ নিয়ে যাবেন। জনগণ দীর্ঘদিন পর নিজের পছন্দমতো ভোট দেবে। নিজের অভিপ্রায় প্রকাশ করবে এবং অবশেষে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নবযাত্রা করবে। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০ মাস পার হতে চলল, নির্বাচনের নামগন্ধ নেই। নির্বাচনের কথা শুনলেই সরকারের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি দেখা দেয়। তারা নির্বাচনের কথা শুনলেই নানান রকম অজুহাত দেখায়। নির্বাচনের দাবি উচ্চারণ করলেই যেন দেশে অশান্তি, অরাজকতা সৃষ্টি করা হয়। নির্বাচনের চেয়ে এ সরকারের মনোযোগ নানান রকম অপ্রয়োজনীয় কাজে। ১০ মাসে দেশের সবচেয়ে বড় যে ক্ষতিটি হয়েছে তা হলো অন্তর্বর্তী সরকার তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। এ সরকার যেন একটি বিশেষ মহলের পক্ষে কাজ করছে। বিশেষ কিছু এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত। নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া বা নির্বাচন অনিশ্চিত করার জন্য এ সরকারের প্রধান অস্ত্র হিসেবে দেখানো হচ্ছে সংস্কার, বিচার। কিন্তু এ দুটি চলমান এবং দীর্ঘ প্রক্রিয়া। সংস্কার আর গণহত্যার বিচারের কারণে দেশ অনন্তকাল একটি অনির্বাচিত সরকারের হাতে বন্দি থাকতে পারে না। এটা এখন স্পষ্ট, এ সরকারের নির্বাচনে আগ্রহ নেই। বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা জাপানে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে তিনি অটল থাকলে অদূর ভবিষ্যতে এ দেশে নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা নেই।

সংস্কার নাটকের শেষ কোথায় তা নিয়েও একটি বড় প্রশ্ন। সরকারের ১০ মাস পার হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য সংস্কার কমিটি গঠন করেছিলেন। সে কমিটিগুলো রিপোর্ট দিয়েছে ফেব্রুয়ারিতে। এখন নির্বাচন এগিয়ে নেওয়ার জন্য মোটা দাগে দুটি সংস্কার খুব জরুরি। একটি হলো নির্বাচন কমিশনের সংস্কার। আরেকটি সংবিধান সংস্কার। আমরা যদি নির্বাচন কমিশন সংস্কার এবং সংবিধান সংস্কার এ দুটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব যে মৌলিক বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর ইতোমধ্যে ঐকমত্য ঘটেছে। সব রাজনৈতিক দল সংবিধান সংস্কারের মৌলিক বিষয়ে একমত। তার মধ্যে রয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, বিরোধী দল থেকে স্পিকার নিয়োগ, সংসদের গুরুত্বপূর্ণ স্থায়ী কমিটিগুলোর চেয়ারম্যান হিসেবে বিরোধী দলের সদস্যকে নেওয়া, বিচার বিভাগ পৃথক্করণ, সংবিধানের ১১৬ অর্থাৎ বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসংক্রান্ত অনুচ্ছেদ সংশোধন। আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগসহ আরও অনেক বিষয়। এটুকুই একটি গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণের জন্য যথেষ্ট বলে রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন। তার চেয়েও বড় কথা সংবিধান সংস্কার এ অন্তর্বর্তী সরকার করতে পারবে না। কারণ সংবিধান সংস্কারের একমাত্র এখতিয়ার সংসদের। রাজনৈতিক দলগুলো এখন এসব বিষয়ে শুধু অঙ্গীকার করতে পারবে। নির্বাচন ছাড়া সংবিধান সংশোধন হবে না। তাই রাষ্ট্র সংস্কারের পূর্ণতার জন্যও নির্বাচন জরুরি। রাজনৈতিক দলগুলো যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে, তার বাইরে ঐকমত্য সম্ভব না। তাহলে আর গণতন্ত্র থাকে না। সব রাজনৈতিক দল যদি সব বিষয়ে অভিন্ন মত প্রকাশ করে তাহলে সেই গণতন্ত্র এক ধরনের সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা হয়ে যায়। এটা আরেক বাকশালি ব্যবস্থারই নামান্তর। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন মত থাকবে। যেমন দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন নাÑএ রকম একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেখানে কিছু পক্ষ বলেছে এটি সঠিক। আবার অনেকে বলছে, পরপর দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না ঠিক আছে। তারপর বিরতি দিয়ে আবার প্রধানমন্ত্রী হওয়া যাবে। এ বিরোধগুলো রাজনৈতিক দলের মধ্যে থাকতেই হবে, থাকা উচিত। এ বিরোধগুলো যদি না থাকে তাহলে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য থাকে না। গণতন্ত্র মানেই বহু মত, বহু পথ। জনগণ যে কোনো একটি পথ বেছে নেবে ভোটের মাধ্যমে। কিন্তু সে পথে অন্তর্বর্তী সরকারের আগ্রহ নেই। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, জুলাইয়ে ‘জাতীয় সনদ’ ঘোষণা করা হবে। কেন জুলাই? জুন কী দোষ করল। দেশে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রতিটি দিন যখন গুরুত্বপূর্ণ, তখন আলী রীয়াজের এ বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

যে পর্যন্ত সংস্কার প্রস্তাব তৈরি হয়েছে তার জন্য এত সময় লাগার কথা নয়। এটি ১৫ থেকে ২০ দিনের একটি কাজ। অতীতে আমরা দেখেছি এ ধরনের সংস্কারগুলো হয়েছে দ্রুত এবং অল্প সময়ের মধ্যে। এখন মনে হচ্ছে যে সুশীল সমাজ যেন রাজনৈতিক দলগুলোকে গণতন্ত্র শেখাতে চাইছে। তারা তাদের ইচ্ছা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে। এটা সুস্পষ্ট যে সংস্কার এ অন্তর্বর্তী সরকারের একটি অস্ত্র, যে অস্ত্র দিয়ে তারা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। তাদের নিজস্ব কিছু এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, যে এজেন্ডাগুলোর সঙ্গে জনগণের, রাষ্ট্রের এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কোনো সম্পর্ক নেই।

একটি লক্ষণীয় বিষয় হলো, সরকার ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দল, সশস্ত্র বাহিনী এবং জনসাধারণ সবাই এখন নির্বাচনের পক্ষে। তারা মনে করে, দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া উচিত। কারণ গত ১০ মাসে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ। এ সরকার দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে সবকিছু তালগোল পাকিয়ে ফেলেছে। কোনো কিছুই ঠিকঠাকমতো চলছে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, সমাজজীবন, রাজনীতি কোথাও স্বস্তি নেই। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার হলো সরকার ইচ্ছা করেই কিছু পরিস্থিতি তৈরি করছে।

ইশরাক হোসেনের মেয়র হওয়ার কথাই ধরা যাক। হাই কোর্টের রায়ের পর শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন না করার কারণ কী? অন্তর্বর্তী সরকারের তো কারও পক্ষ অবলম্বন করা উচিত নয়। তারা তো নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে। কিন্তু এখন জনগণ বিশ্বাস করছে অন্তর্বর্তী সরকারের বিশেষ কোনো এজেন্ডা রয়েছে। যেমন আরাকান আর্মির সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের একটি গোপন অভিপ্রায় ক্রমে স্পষ্ট হচ্ছে। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতেও বাংলাদেশ এখন রহস্যময় ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এসব স্পর্শকাতর, গুরুত্বপূর্ণ এবং জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কারও মতামত না নিয়ে গোপনে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হচ্ছে। আর সরকারের এসব আত্মঘাতী এবং দেশের জন্য ক্ষতিকর সিদ্ধান্তের পথে একমাত্র বাধা বিএনপি। ছাত্ররা না বুঝে রাষ্ট্রপতিকে সরিয়ে একটি সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন। বিএনপির দায়িত্বশীল ভূমিকার কারণে তা সম্ভব হয়নি। ‘রাখাইন করিডর’-এর নামে দেশকে প্রক্সি ওয়ারের সিদ্ধান্ত বিএনপি রুখে দেয়। চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার বিরুদ্ধেও জাতীয়তাবাদী চেতনায় বিশ্বাসী দলটি তীব্র আপত্তি জানিয়েছে। এসব কারণেই বিএনপি এখন অন্তর্বর্তী সরকারের পথের কাঁটা। বিএনপির জন্যই এ সরকার গণবিরোধী, দেশের স্বার্থবিরোধী গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে পারছে না। এজন্যই কি তাহলে বিএনপিকে মাইনাস করার আয়োজন চলছে?

বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সম্মান জানিয়েছে। কিন্তু সেই ধৈর্যের বাঁধ যেন আস্তে আস্তে ভেঙে যাচ্ছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না যদি কিছুদিন পর এ সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলো আন্দোলন শুরু করে। সেটা হলে তা হবে গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ের দ্বিতীয় ধাপ। জুলাই বিপ্লবের অনর্জিত স্বপ্ন বাস্তবায়নের আরেকটি লড়াই। যে লড়াইয়ে নির্ধারণ হবে আগামীর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হবে, নাকি বিদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তাঁবেদার রাষ্ট্র?

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে
মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক
২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে
সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন
কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান
যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু
জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতবর্ষী ধানের চারার হাট
শতবর্ষী ধানের চারার হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন

দেখা মিলছে না রানি মাছের
দেখা মিলছে না রানি মাছের

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নগর জীবন

বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ
বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠকানো হয়েছে আমাদের
ঠকানো হয়েছে আমাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান
মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান

নগর জীবন

৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা
৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা

নগর জীবন

বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন
বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে

নগর জীবন