শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করেছিল আমার প্রতিষ্ঠান। সৌজন্য প্রকাশ করার মতলবেই ‘আমার’ বলি। প্রকৃতপক্ষে আয়োজক ছিল আমি ২০১৩ সালে যে প্রতিষ্ঠানের চাকুরে ছিলাম সেই প্রতিষ্ঠান। ওই গোলটেবিলের মডারেটর ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদ আল ফয়সাল। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় একটি মিলনায়তনের সেই গোলটেবিল আলোচনার একেবারে শেষ ভাগে হাজির হই। দেখি, ক্রেতাসাধারণের দুর্ভোগমোচনের জন্য করণীয় বিষয়ে জ্ঞান-বিতরণ করছেন এক পণ্ডিত। আমার পাশে দাঁড়ানো শ্রোতার কাছে জানতে চাইলাম বক্তার পরিচয়। তিনি বললেন, নাম তো ভুইলা গেছি। ইনি চিফ গেস্ট এইডা মনে আছে। পরিচয় দরকার ক্যান? কোনো প্রবলেম হইতেছে?

‘না। কোনো প্রবলেম হচ্ছে না। ওনার লেকচার এত্ত সুন্দর! শুনতে শুনতে শরীরের ঢিলে যত নাটবল্টু আছে সব টাইট হয়ে যাচ্ছে’-আমার মন্তব্য শুনে পড়শি শ্রোতা বলেন, জ্বে! ঠিকই কয়েছেন। ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই...।

পড়শি শ্রোতার আরও দুই পড়শি শ্রোতা ফিক্ ফিক্ ফিকির হাসতে শুরু করলে ভড়কে যাই। তবু কুছ পরোয়া নেহি ভঙ্গিতে বলি, হোয়াট ডু ইউ মিন বাই ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না। পড়শি শ্রোতা বলেন, ওই যে কথায় আছে না! বুদ্ধিমানের জন্য ইঙ্গিতই যথেষ্ট। সেই কেস্ আর কী! ‘তোরে জুতানো দরকার’ না কইয়া ইঙ্গিতে বলি-ফুলের গন্ধে...। এই আঁতেলের বক্তৃতা শুইন্না আপনার যেরকম বমনেচ্ছা জাগ্রত হইতেছে, আমাদের তিনজনেরও ওই একই টেনডেন্সি হচ্ছে।

বক্তৃতা শুনে বমির ইচ্ছা জেগে ওঠে, এমন তথ্য এর আগে কখনো পাইনি। পড়শি শ্রোতা আরও জানান, ইশারা-ইঙ্গিত জিনিসটা খুব উপকার দেয়। সবার সামনে ইঙ্গিতে এমন সব কথা উচ্চারণ করা যায়, যেসব কথা আওয়াজ দিয়ে সরাসরি বললে দাঙ্গা বেধে যেতে পারে। ‘নাশকতা চালানোর প্রস্তুতি নাও’ বললে পুলিশি অ্যাকশনে ঠ্যাঙানি খাওয়ার শঙ্কা। কিন্তু নিন্দনীয় ওই প্রস্তুতির ইঙ্গিত ‘পুষ্পবৃষ্টির প্রস্তুতি চাই’ উচ্চারণে দিলে ধরতে পারে কেউ?

আলোচনা শেষ হওয়ার পর বক্তাদের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজ। প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন আমাকে খুঁজতে থাকেন। তাঁরা আমায় টেনেটুনে খানাঘরে নিয়ে গেলেন। ওখানে মাহমুদ আল অ্যাকশনেফয়সালকে পেয়েই উচ্চকণ্ঠে ‘অপদার্থদের শিরোমণি কিসিমের’ একটা লোককে প্রধান অতিথির আসনে বসানোর বুদ্ধি তাকে কে দিয়েছিল জানতে চাই। এবং ভয়ংকর কর্ণপীড়াদায়ক মাধুর্যরহিত বক্তৃতার জন্য লোকটাকে ছাগলের লাদা দিয়ে বানানো পদকে শোভিত করার প্রস্তাব তুলতে যাওয়ার আগেই ফয়সাল চটজলদি ছুটে এসে কানে কানে বলেন, ‘খাবার টেবিলে আমার ডানে বসা লোকটাই চিফ গেস্ট। আল্লার ওয়াস্তে খ্যামা দেন ভাই। প্লিজ! আমারে আর বিব্রত কইরেন না।’

বক্তার চেহারা আমার মনে ছায়াপাত করেনি। করেছিল তাঁর অখাদ্য ভাষণ। তাই চেহারাটা মনে থাকেনি। সেজন্য খাবার টেবিলে উপস্থিতি সত্ত্বেও তার প্রসঙ্গে বিষোদগারকর্মে সমস্যা হয়নি। প্রধান অতিথি দেখেও না দেখার, শুনেও না শোনার ভান করলেন এবং মজাসে চর্ব্যচূষ্যলেহ্যপেয়র সদ্ব্যবহার করলেন।

২. পাকিস্তানি জমানায় কলেজে পড়ুয়া আমরা পাঁচ বন্ধু নোয়াখালী থেকে ট্রেনে করে ঢাকায় যাব। লাকসাম স্টেশনে নেমে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী ‘উল্কা’ ট্রেনে উঠতে হতো। প্ল্যাটফর্মে বিপুলসংখ্যক যাত্রী উল্কায় ওঠার জন্য অপেক্ষমাণ। ট্রেন এলো আর ওটার ভিতরে ঢোকার জন্য যেন যুদ্ধ শুরু হলো। এই বগিতে উঠতে গেলাম, ওই বগিতে উঠতে চাইলাম, ভিতরে আগে থেকে বসা ও দাঁড়ানোরা সমস্বরে বলে, ‘জায়গা নাই, জায়গা নাই।’ এরকম বলাটা বাকস্বাধীনতা। বলতেই পারে, বলুক না। কিন্তু নাই নাই বলার সঙ্গে সঙ্গে ধাক্কা মেরে চিৎপাত ফেলে দিতে চাইছে।

লাকসামে উল্কার যাত্রাবিরতি পাঁচ মিনিট। তিন মিনিট পার হলে ভেঁপু বাজল। আরও দুবার ভেঁপু শোনা যাবে-চার ও পাঁচ মিনিট হয়ে গেলে। দ্বিতীয় ভঁপু বাজতেই আমাদের বগি সন্ধান জোরদার হয় কিন্তু কাঙ্ক্ষিত তৃতীয় শ্রেণির বগির দেখা মেলে না। আবদুল করিম মিন্টু হাঁক দেয়, টাইম শেষ! যে কোনো বগিতে উঠে যেতে হবে। একটা বগির দরজা ফাঁকা পেয়ে মাহমুদুর রহমান বেলায়েত (মৃত্যু : ০৯.১০.২০২৩) হাঁক দেয় ‘এদিকে! এদিকে আয়! এটায় উঠে পড়।’

শেষ ভেঁপু বাজাতে বাজাতে সচল হয় উল্কা। আমরা লাফিয়ে লাফিয়ে ছুটন্ত ট্রেনের উদরে প্রবেশ করলাম। কী আরাম। ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে মাহবুব আলম খোকন। সবুজ রেক্সিনে মোড়া ফোমসজ্জিত আসনে গা এলিয়ে দিতে না দিতেই টের পাই, ওরে আল্লাহ! উঠেছি কোথায়! এ তো ফার্স্ট ক্লাস! আমরা তো কেটেছি থার্ড ক্লাসের টিকিট।

নোয়াখালী টু ঢাকা ফার্স্ট ক্লাসের ভাড়া ২৭ টাকা। থার্ড ক্লাসের ৭ টাকা। চলন্ত ট্রেনের অবাঙালি টিকিট চেকার আমাদের হাতেনাতে পাকড়াও করে বলেন, আপনাদের জার্নি ইল্লিগাল আছে। শরম হওনা চাহিয়ে। একসো পনেরো রুপিয়া দিজিয়ে। কেরায়া আউর জরমানা দেড়সো রুপিয়া। মাইনাস পঁয়ত্রিশ রুপিয়া। ওটা আপনাদের টিকিটের দাম অ্যাডজাস্ট করে দিলাম। টিকিট চেকার রিসিট বই বের করে পান চিবোতে থাকলেন। আমরা মতবিনিময় করতে থাকি এবং সিদ্ধান্তে আসি যে রেলওয়ের এই কর্মকর্তার সঙ্গে সাধ্যমতো ‘প্রসিদ্ধ ব্যবহার’ করতে হবে। শাহ আকবর চানধন পাঁচ টাকার কড়কড়ে পাঁচখানা নোট এগিয়ে দেয়। চেকার সহাস্যে নোটগুলো নেড়েচেড়ে দেখে বলেন, লোটের তসবিরে পাট বোঝাই নাও (নোটের ছবিতে পাটভর্তি নৌকা) খুবসুরাত আছে। নাও-এর বদলায় শালিমার বাগ থাকলে জেয়াদা খুবসুরাত হোবে। আপনারা কী বোলেন?

দশ টাকার নোটে তখন লাহোরের বিখ্যাত শালিমার বাগের ছবি থাকত। ‘আমায় পাঁচটি দশ টাকার নোট দাও’ না বলে, টিকিট চেকার ‘জেয়াদা খুবসুরাত’ বর্ণনা করছেন। ইঙ্গিতে নিজের প্রত্যাশা বুঝিয়ে দেওয়ার শৈল্পিক কায়দা বটে। আমরা তাঁকে একটা শালিমার বাগ অর্পণ করি। ঢাকা স্টেশনের গেটের চেকারের কাছে আমাদের অর্পণ করার সময় তিনি বলেন, ইনারা স্টুডেন্ট আছেন। ইনারা সার্টিফায়েড প্যাসেঞ্জার আছেন।

অর্থাৎ এই ছাত্ররা আমায় ‘ইয়ে’ দিয়ে দিয়েছে। এদের সঙ্গে হুজ্জত কোরো না। থার্ড ক্লাসের টিকিট দেখিয়ে আমরা স্টেশন থেকে বেরিয়ে এলাম।

৩. শুনে যেমন ইশারা পাওয়া যায়, দেখেও তেমনই। এ বিষয়ে চমৎকার বলে গেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জননেতা নেলসন ম্যান্ডেলা।

১৯৪৫ সালের আগস্টে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরে যুক্তরাষ্ট্র আণবিক বোমা বর্ষণ করে। এতে ২ লাখ ৪০ হাজার মানুষের প্রাণ যায়; আহত হয় লাখ লাখ। বোমার তেজস্ক্রিয়া আহতদের থেকে সন্তানদের মধ্যে সঞ্চালিত হওয়ায় তাদের বংশধররা এখনো রক্তের ক্যানসারসহ নানা রকম রোগে ভুগে চলেছে।

মার্কিনিরা বলে বেড়ায় : ‘দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ দ্রুত শেষ করার জন্য জাপানে বোমা মারা হয়েছে। জার্মানি আত্মসমর্পণ করে ৮ মে। কিন্তু তার মিত্র জাপান যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিল। তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করতেই আণবিক শক্তি প্রয়োগ করতে হয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তিকে ‘ফালতু’ বলে অভিহিত করেন নেলসন ম্যান্ডেলা। তিনি ২০০৩ সালে এক অনুষ্ঠানে ভাষণকালে বলেন, জাপানি সেনারা যখন সব রণাঙ্গন থেকে পিছু হটছিল তখন বোমা মারার উদ্দেশ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নকে চোখ রাঙানো। সেজন্য যুক্তরাষ্ট্র লাখ লাখ নিরীহ জাপানিকে হত্যা করতে দ্বিধাবোধ করেনি। তারা সোভিয়েত ইউনিয়নকে বলতে চেয়েছে, ‘আমাদের বিরুদ্ধাচরণ করলে আমরা কী করি দেখলে তো! দুনিয়ার এখানে-ওখানে আমরা যা করছি তার বিরুদ্ধে যদি কিছু কর, তাইলে জাপানের যে দশা আমরা করেছি, তোমাদেরও সেরকম দশা করে ছাড়ব।’

ম্যান্ডেলা বলেন, ‘শক্তিমত্তা প্রদর্শনে তারা এতটাই বেপরোয়া ছিল যে জাপানের নির্দোষ বেসামরিক মানুষের ওপর তারা গণহত্যা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আর এখন তারা বিশ্বময় শান্তি রক্ষার মোড়লিপনার ভান করছে। তারা কে? মোড়লগিরি করার অধিকার তাদের কে দিয়েছে?’

৪. মোটরবাইক চালানোর বিদ্যা হাসিলের পর যে বয়সটায় ‘দেখ, দেখ কী সুন্দর পারি’ বিমারে ভুগেছি, সেই সময় ইশারায় বাতচিতের মাধ্যমে আট-দশটি স্কুলছাত্রী যা করেছে তা ভেবে এখনো হাসি।

বাইকের পেছনে বসা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী বোনঝিকে স্কুলে পৌঁছানোমাত্রই ভাগনির সহপাঠী আট-দশটা মেয়ে হাসতে হাসতে একযোগে সুরেলা গলায় বলে, ‘চিশা চিহি চিনে চির চিমা চিমা চির চিফু চিটা চিনি।’ ভাগনি রুষ্ট কণ্ঠে বলে, ‘চিতো চিরা চিগু চিখা।’ একটি মেয়ে তখন বলে, ‘মজা করে কিছু বললে এত রেগে যাওয়া ঠিক নয় বন্ধু।’ পরক্ষণে সেই মেয়েটি আমায় বলে, ‘কিচ্ছু না মামা, আপনি যান।’

পরে জেনেছি, দ্রুতগতির বাইককে স্কুল বারান্দার কাছে নিয়ে কায়দা করে নিজের বাম পা বারান্দায় রাখায় আমার উদ্দেশে ওদের সাংকেতিক মন্তব্য ছিল-‘শাহীনের মামার ফুটানি।’ মন্তব্যে ব্যবহৃত ‘চি’গুলো আসল জিনিসকে আড়াল করে রেখেছে। রেগে গিয়ে ‘চি’ সংযোগে শাহীন যা খেতে বলেছে তা কোনোমতেই স্বাভাবিক খাদ্য নয়।

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের এক উপন্যাসে আছে, নায়িকা কলেজছাত্রী। নায়ক ভেসপা স্কুটারে বসিয়ে নায়িকাকে কলেজ গেট পর্যন্ত নিয়ে নামিয়ে দেয়। কলেজ ভবনের দোতলা থেকে অন্য মেয়েরা তা দেখে বলে, ‘চিলা চিভা চির।’ ওদের কথায় নায়িকা কিন্তু রাগেনি। সে দোতলার দিকে সহাস্যে তাকিয়ে চপেটাঘাত করার ভঙ্গি করে।

আওয়াজ ছাড়াও অনেক কিছু ইশারা করা যায়। সে বিষয়ে কাহিনি নির্মাণে রাশিয়ার অধিবাসীদের রয়েছে ঈর্ষণীয় মুনশিয়ানা। কাহিনিগুলোর চমৎকারিত্ব বাড়িয়ে দেয় বিভিন্ন জানোয়ার। আজ এখানে ভালুক সাহেবের ‘নীরবতা’ পরিবেশন করছি।

রেস্তোরাঁয় ঢুকেছে খরগোশ ও ভালুক। টেবিলে বসে তারা এদিক-ওদিক তাকায়, বেয়ারা দেখে না। টেবিলে মুষ্টাঘাত করে ভালুক। বেয়ারা ছুটে আসে। বলে, কী দেব স্যার।

খরগোশ বলে, ‘আমার জন্য সাতটা পরোটা, সাতটা সেদ্ধ ডিম, এক বাটি হালুয়া আনো। জলদি।’ অর্ডার কাগজে টুকে নিয়ে কিচেনের দিকে ছোটে বেয়ারা। মাঝপথ থেকে ফিরে এসে সে বলে, শুধু আপনার জন্য বললেন। ভালুক স্যার খাবেন না? ওনার কি খিদে নেই!

‘ওরে আহাম্মক!’ বলে খরগোশ, ‘দুজন একসঙ্গে এলাম। বসলাম। এটা দেখেও তো বুঝতে পারতিস যে ভালুক সাহেবের পেট ভরা বলেই আমি আস্ত রয়েছি।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা
কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা
রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা

৫১ মিনিট আগে | টক শো

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা