শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি

মোহাম্মদ আবদুল হান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি

বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ মুসলিম জন-অধ্যুষিত দেশ, যেখানে অধিকাংশই ধর্মপ্রাণ মুসলমান। গত কয়েক দশকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে, যা জনগণের জীবনযাত্রা ও আর্থিক অভ্যাসে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মধ্যে শরিয়াহ সম্পর্কে সচেতনতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে শরিয়াহসম্মত আর্থিক পণ্যের প্রতি সংবেদনশীল মুসলমানদের চাহিদা বেড়েছে। বর্তমানে অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ইসলামি ব্যাংকিংকে প্রাধান্য দেয়, কারণ এটি সুদভিত্তিক লেনদেন (রিবা) পরিহার করে, যা ইসলামে নিষিদ্ধ। এ ছাড়াও ন্যায়বিচার, স্বচ্ছতা এবং ঝুঁকি ভাগাভাগির কারণে ইসলামি অর্থায়ন নীতিগতভাবে অনেক বেশি ন্যায্য ও গ্রহণযোগ্য, যা ধর্মপরায়ণ ব্যক্তিদের পাশাপাশি ইসলামি নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ আর্থিক সমাধান খোঁজা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কাছেও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।

ধর্মীয় কারণ ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক কারণ বাংলাদেশে ইসলামি অর্থায়নের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ধর্মীয় কারণে প্রচলিত ব্যাংকিংব্যবস্থা এড়িয়ে চলতে চান এমন ব্যক্তি ও ক্ষুদ্র-মাঝারি উদ্যোক্তাদের (এসএমই) আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে ইসলামি ব্যাংকগুলো সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। সম্পদভিত্তিক বিনিয়োগ এবং ঝুঁকি ভাগাভাগির নীতির কারণে অর্থনৈতিক সংকটের সময়ও ইসলামি অর্থায়নব্যবস্থা তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকে, যা গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধি করছে। বাংলাদেশ সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ব্যাংক, ইসলামি ব্যাংকিং ও সুকুক (ইসলামি বন্ড) ব্যবস্থাকে সমর্থন করছে, যা এ খাতের অগ্রগতিতে সহায়তা করছে। পাশাপাশি হালাল অর্থনীতি, ইসলামি ক্ষুদ্রঋণ এবং শরিয়াহসম্মত বিনিয়োগের প্রসার বাংলাদেশে ইসলামি অর্থায়নের ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করেছে।

বাংলাদেশে ইসলামি অর্থনীতি প্রচলিত ব্যাংকিংব্যবস্থার একটি বিকল্প হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ১৯৮৩ সালে ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড (আইবিবিএল) প্রতিষ্ঠার পর, বহু ব্যবসায়ী ও সমাজচিন্তাবিদ ইসলামি ব্যাংক প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এর ধারাবাহিকতায় বর্তমানে দশটি পূর্ণাঙ্গ ইসলামি ব্যাংক এবং চারটি নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফআই) বাংলাদেশে ইসলামি অর্থায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর পণ্য ও সেবা ইসলামি অর্থায়নের বিভিন্ন পদ্ধতির অধীনে কাঠামোবদ্ধ, যা সমানুপাতিক ঝুঁকি ও মালিকানা, সম্পদের যথাযথ দখল নিশ্চিতকরণ এবং মুনাফা-ক্ষতির অংশীদারির নীতির অনুসরণ নিশ্চিত করে। ইসলামিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে যারা অর্থায়ন গ্রহণ করেন তারা মূলত বিভিন্ন শরিয়াহসম্মত উৎস থেকে সংগৃহীত তহবিলের ব্যবহারকারী। ইসলামিক অর্থায়ন পদ্ধতিগুলো তিনটি মৌলিক শ্রেণিতে বিভক্ত : ক্রয়বিক্রয়ভিত্তিক অর্থায়ন (বাই মুরাবাহা, বাই মুআজ্জাল, বাই সালাম, ইস্তিসনা ইত্যাদি); লাভ-ক্ষতি ভাগাভাগিভিত্তিক অর্থায়ন (মুদারাবা, মুশারাকা ইত্যাদি); এবং ইজারাভিত্তিক অর্থায়ন (ইজারা, ইজারা মুনতাহিয়া বিত্তামলিক ইত্যাদি)। ইসলামি শরিয়াহ অনুযায়ী চুক্তির মৌলিক বৈশিষ্ট্য হলো পারস্পারিক সম্মতি, সম্পদের মালিকানা, দখল ও ঝুঁকি গ্রহণ। বিক্রেতার অবশ্যই বিক্রির আগে সম্পদের মালিকানা থাকতে হবে। সুতরাং মুরাবাহা বা ইজারা পদ্ধতিতে বিক্রেতা বা লিজদাতা সম্পদটি বিক্রি বা ভাড়ায় দেওয়ার আগে মালিকানা গ্রহণ করতে হবে। বিক্রেতাকে অবশ্যই সম্পদটি প্রকৃতভাবে বা ধারণাগতভাবে নিজের দখলে রাখতে হবে, তারপর তা ক্রেতার কাছে বিক্রি করতে হবে। দখল বলতে ঝুঁকি ও মালিকানার অধিকার বোঝানো হয়। ইসলামিক অর্থায়নে ঝুঁকি ও লাভ একসঙ্গে সংযুক্ত থাকে। যদি সম্পদ বিক্রেতার দখলে না থাকে তবে তিনি সেটি বিক্রি বা ভাড়া দিতে পারবেন না। কারণ তিনি তখন সেই সম্পদের ঝুঁকির মালিক নন। এতে অন্যায়ভাবে ঝুঁকিহীন সুদযুক্ত আর্থিক বৃদ্ধির সুযোগ থাকে না। ইসলামি ব্যাংকিংয়ের বিভিন্ন অর্থায়ন ও বিনিয়োগ পদ্ধতির মধ্যে মুদারাবা আমানত এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে আমানতকারীরা রব-আল-মাল বা বিনিয়োগকারী হিসেবে কাজ করেন আর ব্যাংক মুদারিব বা উদ্যোক্তা হিসেবে তাদের অর্থকে হালাল ব্যবসায় পরিচালনা করে।  ইজারা একটি ইসলামিক ভাড়াচুক্তি, যেখানে অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান (ভাড়াদাতা) একটি সম্পদ ক্রয় করে এবং তা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গ্রাহকের (ভাড়াটে) কাছে লিজ প্রদান করে। সম্পদের মালিকানা অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানের কাছেই থাকে। সম্পদের ক্ষতি বা ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি সম্পূর্ণরূপে মালিকের ওপর বর্তায় এবং ঝুঁকি হ্রাসকরণসংক্রান্ত ব্যয়ও মালিককেই বহন করতে হয়। ইজারা চুক্তিতে সম্পদের মালিকানা পুরো ইজারার মেয়াদজুড়ে লিজদাতার (অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানের) কাছেই থাকে, তবে গ্রাহক তার উপযোগিতা উপভোগ করতে পারেন। ফলে সম্পদের রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় সম্পূর্ণরূপে লিজদাতাকে বহন করতে হয়, যাতে লিজগ্রহীতা (ভাড়াটে) নির্দ্বিধায় সম্পদটি ব্যবহার করতে পারেন। একইভাবে সম্পদের বিমাসংক্রান্ত ব্যয়ও লিজদাতার দায়িত্ব। যদি কোনো কারণে সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং লিজগ্রহীতা সেটি ব্যবহার করতে অক্ষম হন, তবে লিজদাতা (অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান) সম্পদ প্রতিস্থাপন না করা পর্যন্ত কোনো ভাড়া আদায়ের অধিকার রাখেন না। ইজারা চুক্তির আওতায়, সম্পদ ব্যবহারের আগে কোনো ভাড়া প্রযোজ্য নয়, অর্থাৎ সম্পদ যখন ব্যবহারযোগ্য হবে তখন থেকেই ভাড়ার হিসাব শুরু হবে।

লেখক : হেড অব ইসলামিক ফাইন্যান্স, আইডিএলসি

এই বিভাগের আরও খবর
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
রাজধানীর বেহাল সড়ক
রাজধানীর বেহাল সড়ক
পাহাড়ে অশান্তি
পাহাড়ে অশান্তি
পানির কষ্ট কি যাবে না!
পানির কষ্ট কি যাবে না!
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফেয়ারওয়েল অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফেয়ারওয়েল অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সিজু হত্যা, তদন্তে মাঠে এডিশনাল ডিআইজি
গাইবান্ধায় সিজু হত্যা, তদন্তে মাঠে এডিশনাল ডিআইজি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্ত দিয়ে ১৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্ত দিয়ে ১৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মরক্কোতে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট নিহত
মরক্কোতে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট নিহত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাভার্ড ভ্যানের পেছনে ধাক্কা দিয়ে দুমড়েমুচড়ে গেল যাত্রীবাহী বাস
কাভার্ড ভ্যানের পেছনে ধাক্কা দিয়ে দুমড়েমুচড়ে গেল যাত্রীবাহী বাস

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরের সাজা থেকে বাঁচতে ১৭ বছর পলাতক, অবশেষে গ্রেফতার
পাঁচ বছরের সাজা থেকে বাঁচতে ১৭ বছর পলাতক, অবশেষে গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কাপ্তাই হ্রদের পানিতে ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
কাপ্তাই হ্রদের পানিতে ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব‍্যবস্থার চর্চা না হলে গণতন্ত্র ফের হুমকিতে পড়বে: এবি পার্টি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব‍্যবস্থার চর্চা না হলে গণতন্ত্র ফের হুমকিতে পড়বে: এবি পার্টি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম ৫ উইকেটের বিশ্বরেকর্ড মহেশের
টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম ৫ উইকেটের বিশ্বরেকর্ড মহেশের

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি দিদারুলের প্রশংসায় নিউইয়র্ক পুলিশ
বাংলাদেশি দিদারুলের প্রশংসায় নিউইয়র্ক পুলিশ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কোপার ফাইনালে কলম্বিয়া
আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কোপার ফাইনালে কলম্বিয়া

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবলীগ নেতা অস্ত্র-মাদকসহ গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবলীগ নেতা অস্ত্র-মাদকসহ গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহাগ হত্যা মামলায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
সোহাগ হত্যা মামলায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ট্রলার ডুবি; চার দিন ভেসে থাকার পর ৯ জেলে উদ্ধার
সাগরে ট্রলার ডুবি; চার দিন ভেসে থাকার পর ৯ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের র‍্যাপোর্টিয়ারের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের র‍্যাপোর্টিয়ারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে হাত-পা ভেঙে দিল ছেলে
বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে হাত-পা ভেঙে দিল ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার জাতীয় বিমান সংস্থায় সাইবার হামলা, ৭ হাজার সার্ভার ধ্বংসের দাবি
রাশিয়ার জাতীয় বিমান সংস্থায় সাইবার হামলা, ৭ হাজার সার্ভার ধ্বংসের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা
বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলা, আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলা, আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচার মামলায় ওমানপ্রবাসীর ৫ বছরের কারাদণ্ড
মানবপাচার মামলায় ওমানপ্রবাসীর ৫ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ৩৬ কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
আখাউড়ায় ৩৬ কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান ভস্মীভূত
লক্ষ্মীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি ছাত্রদলের নতুন সভাপতি রাহী, সম্পাদক জহুরুল
রাবি ছাত্রদলের নতুন সভাপতি রাহী, সম্পাদক জহুরুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় অনুমোদনহীন ৪ ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা
গাইবান্ধায় অনুমোদনহীন ৪ ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তিতে গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেল্থ ক্যাম্প
জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তিতে গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেল্থ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কচুর লতিতেই ভাগ্য বদলের স্বপ্ন কৃষকের
কচুর লতিতেই ভাগ্য বদলের স্বপ্ন কৃষকের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে দুই বিমান যাত্রীর কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সিগারেট-ক্রিম জব্দ
চট্টগ্রামে দুই বিমান যাত্রীর কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সিগারেট-ক্রিম জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তাও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তাও তাক লাগানিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত
যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন
সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত
রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে
বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে

পেছনের পৃষ্ঠা

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ
নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ

নগর জীবন

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা