শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

গত বছরের জুলাই-আগস্ট বিপ্লব অন্য যে কোনো রাজনৈতিক দলের চেয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে বেশি লাভবান করেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে জামায়াত জনগণের অনেক কাছে এসেছে এবং তাদের কথা জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারছে। অন্তর্বর্তী সরকার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের প্রায় সব প্রতিষ্ঠানে জামায়াতের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেকে এমন ভাবতে শুরু করেছেন, জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে, অথবা জামায়াতের সঙ্গে কোয়ালিশন গঠন না করে বা জামায়াতের সমর্থন ছাড়া কোনো দলের পক্ষে এককভাবে সরকার গঠন সম্ভব হবে না। তবে জামায়াতের দৃশ্যমান জনপ্রিয়তায় আওয়ামী লীগশূন্য বাংলাদেশের বড় দল বিএনপির মাথা খারাপ হওয়ার অবস্থা। দলটির মূল নেতা, অর্থাৎ যিনি দলের আশা-ভরসার উৎস, তার অনুপস্থিতিতে অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতা তাদের বক্তব্যে যেভাবে অস্থিরতা প্রকাশ করতে শুরু করেছেন, তাতে তাদের ভীতি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তারা ভাবছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, তাদের প্রতি জনসমর্থন তত হ্রাস পাবে।

জামায়াতে ইসলামী তাদের সমমনা দলগুলোর সঙ্গে জোট বেঁধেও কি নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে এবং সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে? আমার বিবেচনায় তা-ও সম্ভব হবে না। জামায়াত যদি ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের মতো জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, সামনের নির্বাচনে জামায়াতের পক্ষে যদি গণজোয়ারও সৃষ্টি হয়, তাহলেও তাদের পক্ষে এককভাবে সরকার গঠনের জন্য ১৫১ আসনে বিজয়ী হওয়া অসম্ভব ব্যাপার। সমমনা ইসলামি দলগুলোর জেতা আসন যোগ করেও যদি জামায়াত নিয়ন্ত্রিত সরকার গঠিত হয়, তাহলে সে সরকার দ্রুত মুখ থুবড়ে পড়বে। কারণ ‘ইরানের কোম নগরীভিত্তিক অপ্রতিদ্বন্দ্বী ও জনগণের কাছে বিপুল ভাবমূর্তিসম্পন্ন আয়াতুল্লাহদের মতো নেতৃত্ব বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে নেই, যার চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রণ থাকবে সামরিক বাহিনী, গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর ওপর এবং অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণে তার কর্তৃত্বই হবে মুখ্য। অথবা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে ১৯৩২ সালে বর্তমান সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল আজিজ ইবনে সউদের মতো কোনো প্রবল শক্তিধর ও প্রভাবশালী উপজাতি নেতার মতো ব্যক্তিত্বও নেই, যার পক্ষে বাংলাদেশের বর্তমান জনচিত্র ও রাজনৈতিক ধারাকে পাল্টে ফেলা সম্ভব।

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’অতএব বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর মূলমন্ত্র ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’ বাস্তবায়ন করা অসম্ভব ও অবাস্তব এবং কল্পনাবিলাস ছাড়া আর কিছু নয়। জামায়াতের যে কোনো মন্ত্র বাস্তবায়নের প্রধান বাধা ‘১৯৭১’। জামায়াত নেতারা যতই একাত্তরে তাদের ভূমিকাজনিত দোষস্খলনের চেষ্টা করুন না কেন, গত চুয়ান্ন বছরে একাত্তর তাদের ছাড়েনি, ভবিষ্যতেও ছাড়বে না। এমনকি একাত্তরে যারা নাবালেগ ছিলেন, অথবা একাত্তরের বহু পর যাদের জন্ম হয়েছে, জামায়াতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারাও একাত্তর দ্বারা প্রশ্নবিদ্ধ হতে থাকবেন। নিজেদের ওপর থেকে একাত্তরের কালিমা মোছার জন্য যারা জামায়াতে ইসলামী থেকে বের হয়ে ‘আমার বাংলাদেশ পার্টি’ (এবি পার্টি) গঠন করে জামায়াতের চরম বিরাগ ও ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপের শিকারে পরিণত হয়েছেন, একাত্তর তাদেরও পিছু ছাড়ছে না। মুক্তিযুদ্ধের তথাকথিত চেতনাধারী’ বা স্বাধীনতার তথাকথিত সপক্ষের শক্তিগুলো এবি পার্টিকে চিহ্নিত করেছে ‘জামায়াতের বি-টিম’ হিসেবে। ধরেই নেওয়া যায়, এ ধারা প্রজন্ম পরম্পরায় চলতে থাকবে।

এ প্রসঙ্গে আমার জানা দুটি গল্পের অবতারণা করছি। এক গ্রামে দাগি চোর ছিল আলাউদ্দিন। লোকজনের কাছে সে কুখ্যাত ছিল ‘আলা চোরা’ নামে। বয়সের একপর্যায়ে পৌঁছে লোকটির মধ্যে অনুশোচনা জাগ্রত হলো। চৌর্যবৃত্তি পরিহার করে নামাজ-কালামে মন দেয়, দাড়ি রাখে, মাথায় সারাক্ষণ টুপি পরে এবং চুরি করে যা সঞ্চয় করেছিল, তা থেকে দান-খয়রাত শুরু করে। সে তার আলা চোরা নাম ঘোচাতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু কোনোভাবেই তার আলা চোরা নাম ঘোচে না। আলা চোরা নিজেকে ‘আলা হাজি’তে রূপান্তরিত করার উদ্দেশ্যে হজ পালন করতে যায়। ওই যুগে হাজি সাহেবদের বিশেষ কদর ছিল। দশ গ্রামের লোক হাজিকে দেখতে আসত, দোয়া নিত। আলা চোরা পবিত্র হজব্রত পালন শেষে বাড়ি ফিরে আসে। কয়েক দিনের মধ্যে দেখা গেল, তার নামের ‘আলা’ শব্দটি খসে গেছে এবং নতুন নাম হয়েছে ‘চোরা হাজি’।

দ্বিতীয় গল্পটি ইরানের। প্রকাশ্যে, সশব্দে বা দুর্গন্ধযুক্ত বায়ুত্যাগ আমাদের সংস্কৃতিতে অশালীন এবং অনেকটা অমার্জিত। বিশেষ করে দুর্গন্ধ ছড়ানো নিঃশব্দ বায়ুত্যাগে কাউকে শনাক্ত করা যায় না বলে উপস্থিত প্রত্যেকে এমন ভাবভঙ্গি করে, কাজটা তার নয়, অন্য কারও। যা হোক, ইরানিরাও বায়ুত্যাগ সম্পর্কে আমাদের মতোই অনমনীয় দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। এক তরুণ অসাবধানতাবশত ভরা মজলিশে বায়ুত্যাগ করে ফেলে। সবাই তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে। এতে তার আত্মমর্যাদায় আঘাত লাগে এবং গভীর অনুশোচনা জাগে। মনের দুঃখে সে তার গ্রাম ছেড়ে চলে যায়। বহু বছর আত্মনির্বাসিত থাকার পর পরিণত বয়সে এই আশা নিয়ে সে তার গ্রামে ফিরে আসে, দীর্ঘকাল আগে তার সেই ক্ষুদ্র অভদ্রতার প্রসঙ্গ এত দিনে লোকজন বিস্মৃত হয়েছে। সময়ের দীর্ঘ ব্যবধানে গ্রামের অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। সহসা সে তার বাড়ি চিনতে পারে না। নিজের নাম বলে সে খেলায় মগ্ন কিছু ছেলেকে তার পুরোনো বাড়িটি দেখিয়ে দিতে অনুরোধ করে। রাস্তার ছেলেগুলো তার কাছে জানতে চায়, ‘আপনি কি অমুক বায়ুত্যাগকারীর বাড়ি খুঁজছেন?’ হতভাগ্য লোকটি বাড়িতে না গিয়ে আবারও নির্বাসনে চলে যায়।

রাজনীতির মতো জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ওপরের গল্প দুটির উপস্থাপন স্থূল বিবেচিত হতে পারে, কিন্তু এটাই বাস্তব ও মহাসত্য। ব্যক্তি হোক, দল হোক, যে কারও ললাটে একবার কালিমালিপ্ত হলে তা মুছে ফেলা শুধু কঠিন নয়, প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। একাত্তরের হত্যা, ধর্ষণ, ধ্বংসের হিসাবনিকাশ নিয়ে যত বিতর্কই থাকুক না কেন, সেজন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনী সর্বাংশে দায়ী হলেও একাত্তর সালের সংকটক্ষণে অখণ্ড পাকিস্তানের প্রতি জামায়াতে ইসলামীর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাসই তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ বিশ্বাস তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের বহু নাগরিক এবং মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামসহ বেশ কিছু দলেরও ছিল। তারা পাকিস্তানের অখণ্ডতা বজায় রাখার স্বার্থে সেনাবাহিনীর পদক্ষেপকে সমর্থন ও মুক্তিযুদ্ধের সক্রিয় বিরোধিতা করেছে। পাকিস্তানের পক্ষে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা তাদের ভোল পাল্টে নিজেদের রক্ষা করেছে। ব্যতিক্রম ঘটেছে কেবল জামায়াতে ইসলামীর বেলায়, যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নেওয়া এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য জানমাল কোরবান করার জন্য সদাপ্রস্তুত থাকার কথা বারবার ঘোষণা করেও অজ্ঞাত একাত্তরের দাগ মুছে ফেলতে পারেনি, অথবা মুছে ফেলার কোনো উপায় ছিল না।

জামায়াতের এই দুর্বলতাকে আওয়ামী লীগ সফলভাবে কাজে লাগিয়েছিল। আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী দলগুলো পঁচাত্তর-পরবর্তী ভস্ম থেকে ফিনিক্স পাখির মতো জেগে ওঠা জামায়াতে ইসলামীর পুনরুত্থানকে সহ্য করতে পারেনি। অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বনকারী সাবেক পূর্ব পাকিস্তানের সব দল ইতিহাসের অলিগলিতে হারিয়ে গেছে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের রাজনৈতিক গগনে জামায়াতের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান কীভাবে মেনে নেবে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার সব কৃতিত্বের একক দাবিদার আওয়ামী লীগ ও তার সমগোত্রীয়রা?

জামায়াতে ইসলামী যে ইতিহাসের পাতায় পাতায় ভুল করেছে, সে কাহিনি আমি আগেও একাধিকবার লিখেছি এবং আমার মাঝে দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে, বারবার ভুল করাই জামায়াতের বিলাসিতা ও ভাবাবেশ। স্বাধীন বাংলাদেশে জামায়াত নেতারা প্রথম বড় ভুল করে বসলেন ১৯৯৬ সালে। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার দরজা উন্মুক্ত করতে তারা কার ইঙ্গিতে, কার বুদ্ধিতে জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়েছিলেন, তা আমার মতো রাজনীতিতে যৎসামান্য ধারণা রাখেন, এমন কারও বোধগম্য হয়নি। বিএনপি সরকার ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী জামায়াতের ওই সময়ের শীর্ষ ব্যক্তির নাগরিকত্ব বহাল না করার কারণে বিএনপির ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে যদি আওয়ামী লীগের মতো একটি পরীক্ষিত দানবীয় শক্তিকে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ করে দেয়, তাহলে এ কথা বলায় আমার আদৌ ভুল হবে না, জামায়াত যদিও কোরআন-সুন্নাহর বিধানকে সমুন্নত রাখার বুলি আওড়ায়, প্রকৃতপক্ষে প্রাধান্য দেয় ব্যক্তিকে। এক ব্যক্তির স্বার্থে জামায়াত ’৯৬-এ ভুল করেছিল, তার চরম খেসারত তাদের দিতে হয়েছে এবং দেশ-জাতির অপূরণীয় ক্ষতির কারণ ঘটিয়েছে।

২০০১ সালের নির্বাচনে জামায়াত যখন তাদের ভুল শোধরায় তখন অনেক বিলম্ব ঘটে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে না পারার ক্ষোভে-দুঃখে জামায়াতকে রাজনৈতিকভাবে বেকায়দায় ফেলার জন্য একাত্তরে সংঘটিত সব অপরাধের দায়ভার চাপায় ওই দলটির ওপর। আওয়ামী লীগ তক্কে তক্কে ছিল, জামায়াত যদি তাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় অথবা সরকার গঠনে বারবার বিএনপিকে সমর্থন দেয়, তাহলে ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তারা জামায়াতকে ধোলাই করবে এবং ক্ষমতায় গেলে জামায়াতকে ‘কাট টু সাইজ’ করবে। তাই করেছে তারা। বিএনপি ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ ঢাকার রাজপথে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করেছিল ছয় শিবির কর্মীকে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর জামায়াতকে ‘উচিত শিক্ষা’ দেওয়ার কাজ শুরু করতে বিলম্ব করেনি। তারা প্রথম উদ্যোগেই স্বাধীনতার চার দশক পর জামায়াতের সব শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে একাত্তরে সংঘটিত সব অপরাধের অভিযোগ আনে। তাদের বিচার করার জন্য ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করে। সরকার ও আওয়ামী লীগের প্রোপাগান্ডায় মিথ্যাও সত্যে পরিণত হয়ে যায়। পাকিস্তান ও দখলদার বাহিনীর সমার্থকে পরিণত করা হয় জামায়াতকে। তাদের প্রচারণায় জনগণের একটি অংশের মধ্যে এমন ধারণাও হয়, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান সেনাবাহিনী ছিল না, তারা হত্যা, অগ্নিসংযোগের জন্য দায়ী ছিল না; অপকর্ম যা করার সবই করেছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। এমনকি ট্রাইব্যুনাল কোনো কোনো জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে একাত্তরের বাংলাদেশে সংঘটিত সব অপরাধের জন্য তাদের ওপর ‘সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটি’র দায় পর্যন্ত চাপিয়েছে। অর্থাৎ অভিযুক্ত জামায়াত নেতারাই ইস্টার্ন থিয়েটারে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দান করেছেন, সামরিক অভিযানের নীতি ও কৌশল নির্ধারণ করেছেন। জেনারেল টিক্কা খান, নিয়াজি ও রাও ফরমান আলিরা জামায়াত নেতাদের হুকুমের দাস ছিলেন। ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা সাজানো বিচারে নিরপরাধ জামায়াত নেতাদের ঘাতক, ধর্ষক, লুণ্ঠনকারী সাব্যস্ত করে ফাঁসিতে ঝোলায়। যাদের ফাঁসিতে ঝোলাতে পারেনি, তাদের অনেকে আওয়ামী গুন্ডা-মাস্তানদের নিগ্রহের শিকার হয়েছেন, অনেককে সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রিত আয়নাঘরে কাটাতে হয়েছে বছরের পর বছর। তাদের পরিবারগুলোর দুঃখ-দুর্দশার সীমা-পরিসীমা ছিল না।

এসব থেকেও যদি জামায়াত নেতারা কোনো শিক্ষা গ্রহণ না করে থাকেন এবং ফাঁদে পড়ার জন্য নিজেদের পা এগিয়ে রাখেন, তাহলে তাদের মধ্যে বোধশক্তি জাগ্রত করার শক্তি কারোর নেই। বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও তাদের সিংহভাগই যে জামায়াতে ইসলামীর প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করে, জামায়াত যদি এ সত্য উপলব্ধি করতে সক্ষম হয় এবং ক্ষমতায় যাওয়ার, অথবা ক্ষমতার শরিক হওয়ার অভিলাষ পরিহার করে সতর্কতার সঙ্গে পা ফেলে, তাদের জন্য তত মঙ্গল। জামায়াতের উচিত ক্ষমতায় যাওয়ার ইচ্ছা ত্যাগ করে প্রেসার গ্রুপ হিসেবে থাকা। চুরাশি বছরের পুরোনো একটি দলের আর ভুল করা উচিত নয়।

এক উর্দু কবি বলেছেন : ‘বুরা ওয়াক্ত বাতাকর নেহি আতা/মাগার বহুত কুছ সিখা কর জাতা হ্যায়,’ (মন্দ সময় বলে-কয়ে আসে না, বরং অনেক কিছু শিখিয়ে যায়)। আল্লাহ জামায়াত নেতাদের সুবুদ্ধি দান করুন!

 

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

টাঙ্গাইলে এনসিপির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে এনসিপির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

খবর

ভারতে যাওয়ার সময় আটক
ভারতে যাওয়ার সময় আটক

দেশগ্রাম