শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫১, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

♦ জনগণের করের টাকায় সফরের অর্জন নিয়ে প্রশ্ন ♦ নেতিবাচক বক্তব্যে উদ্বিগ্ন আমানতকারীরা, টাকা ফেরত নিয়ে সংশয় ♦ এখন পর্যন্ত ফেরেনি পাচারের ১ টাকাও
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

‘জালিয়াতি ও লুটপাটে দেশের ১০ ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার পর্যায়ে চলে গেছে। কিছু কিছু ব্যাংকের বাঁচার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। একসঙ্গে টাকা তুলতে যাবেন না, তাইলে পাবেন না। জুলাইয়ের মধ্যেই একীভূত হচ্ছে শরিয়াহভিত্তিক ছয় ব্যাংক।’ গত বছরের ১৪ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে যোগ দিয়ে ড. আহসান এইচ মনসুর সংবাদ সম্মেলন, বিভিন্ন সভা-সেমিনারে এ রকম নেতিবাচক বক্তব্য দেওয়ার ফলে উদ্বেগের মধ্যে রয়েছেন আমানতকারীরা। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) সাবেক মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরি বলেন, ‘গভর্নরের কাছ থেকে এমন আশঙ্কার কথা শুনলে আমানতকারীর আতঙ্ক আরও বাড়ে। তাই ব্যাংকের অবস্থা খারাপ বা দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে, এমন বক্তব্য গভর্নরের দেওয়া উচিত নয়।’

গভর্নরের নেতিবাচক বক্তব্যের পর আমানতকারীরা ব্যাংকগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন টাকা তোলার জন্য। ব্যাংকের বুথে গিয়ে দেখেন টাকা নেই, কারও অনলাইন লেনদেন বন্ধ, যে ব্রাঞ্চে অ্যাকাউন্ট সেখানে গিয়ে টাকা তোলার মতো ঝক্কিঝামেলার মধ্যে পড়া ব্যাংকগুলোর গ্রাহকদের অভিযোগ গচ্ছিত টাকা নিয়ে তাঁরা উদ্বেগে রয়েছেন। এমন বক্তব্যের পর আমানতকারীদের উদ্বেগ দেখে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টিতে আন্তব্যাংক বাজার থেকে নগদ সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দেন গভর্নর। বলেন, ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা দেওয়া হবে না। শেষ পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত থেকেও সরে আসতে বাধ্য হন আহসান এইচ মনসুর। ব্যাংকগুলোকে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়ে সহায়তা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবু সংকট কাটেনি। এখনো আমানতকারীরা টাকা ফেরত পাচ্ছেন না। টাকা তুলতে অনেকেই তদবির করছেন, কিন্তু কাজ হচ্ছে না। গভর্নর টাকা ফেরত দেওয়ার ঘোষণা দিলেও গ্রাহক আশ্বস্ত হতে পারছেন না। দিনে ৫ হাজার টাকার বেশি দিতে পারছে না একাধিক ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংকগুলোর মধ্যে কেউ টাকা দিতে পারলেই সব টাকা তুলে নিতে চান এমন গ্রাহক আছে হাজার হাজার। সুতরাং ব্যাংকের ওপর আস্থা রাখতে বলে নিজেই আবার অস্থিতিশীল বক্তব্য দিচ্ছেন গভর্নর।

জানা গেছে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৫ সালের মে পর্যন্ত গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর নয়টি দেশে মোট নয়বার সফর করেছেন। তিনি চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডে নয় দিন; আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের সভায় অংশগ্রহণে দুই দফায় ২৭ দিন যুক্তরাষ্ট্র; মূল্যস্ফীতি ও প্রবৃদ্ধিবিষয়ক সম্মেলনে ভারতে তিন দিন; এসইএসিইএন গভর্নর সম্মেলনে দক্ষিণ কোরিয়ায় তিন দিন; ইসলামিক ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস বোর্ডের কাউন্সিল সভায় জিবুতিতে পাঁচ দিন; অর্থনীতি ও রাজস্ব নীতিবিষয়ক আলোচনায় জাপানে ছয় দিন; ইনস্ট্যান্ট পেমেন্ট সিস্টেম ও গ্লোবাল গুড প্র্যাকটিস সম্মেলনে লন্ডনে সাত দিন; গ্লোবাল সুকুক ফোরাম ও চুরি হওয়া সম্পদ উদ্ধারসংক্রান্ত বৈঠকে দুবাইতে পাঁচ দিন সফর করেন; যা অতীতের কোনো গভর্নরের বিদেশ ভ্রমণের তুলনায় অনেক বেশি। অনেকেই বলছেন তিনি গরিবের ব্যাংকার খ্যাতি পাওয়া গভর্নরকেও ছাড়িয়ে গেছেন।

ব্যাংকাররা জানান, আগের কোনো গভর্নরের এত বিদেশ সফরের নজির নেই। এমন অনেক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিম্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা প্রতিনিধিত্ব করলেও এবার সরাসরি গভর্নর অংশ নিয়েছেন। এমনকি বেসরকারি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড বা শাখা উদ্বোধনের মতো গুরুত্বহীন অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণ করেছেন তিনি।

জনগণের করের টাকায় বিদেশ সফরের সুফল ও স্বচ্ছতা বজায় রাখা জরুরি। সফরের অর্জন, বিদেশে বাংলাদেশের কী স্বার্থ রক্ষা হয়েছে এ প্রশ্নগুলো জনসাধারণের কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দুতে। তারা বলেছেন, এখনো পাচারের ১ টাকাও ফেরত আসেনি। এমনকি বিদেশের আদালতে মামলাও করা হয়নি। রিজার্ভের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়নি। গভর্নরের নেতৃত্বে আর্থিক খাতে অনেক পরিবর্তনের ছোঁয়া থাকলেও তাঁর ঘন ঘন বিদেশ সফর নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা ও বিতর্ক। জনগণের করের টাকায় সফরের যৌক্তিকতা ও ফলাফল নির্দ্বিধায় প্রকাশের মাধ্যমে সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা জরুরি।

গভর্নরের এসব সফরের ব্যয় ও কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক মহল। বিশেষ করে দেশে যখন ব্যাংক খাতে আস্থার সংকট, নগদ টাকার ঘাটতি ও ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে তখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানের এমন ঘন ঘন বিদেশ ভ্রমণ অনেকের কাছে অগ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে। অনেক বৈশ্বিক অনুষ্ঠানে প্রতিনিধি পাঠানো যথেষ্ট ছিল, সেখানে গভর্নরের সরাসরি অংশগ্রহণ এবং দীর্ঘদিনের অনুপস্থিতি প্রশ্নের জš§ দিয়েছে।

যেখানে সমালোচকরা এসব সফর ‘অপ্রয়োজনীয় ব্যয়’ হিসেবে দেখছেন, সেখানে অন্য একদল বলছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের আন্তর্জাতিক পরিম লে সক্রিয় উপস্থিতি দেশের অর্থনৈতিক ভাবমূর্তি ও কূটনৈতিক স্বার্থরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘ভ্রমণ নয়, সফরের অর্জনই মূল বিষয়। সফরের সুফল, চুক্তি বা ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ নিয়ে জনসাধারণকে জানানো এখন সময়ের দাবি।’ শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত বছরের ১৪ আগস্ট যোগদানের পর থেকে গতকাল পর্যন্ত মোট ৯১ দিন সরকারি ছুটি (শুক্র, শনি, ঈদ, বিভিন্ন দিবস) ছিল। পাশাপাশি তিনি ৬৫ দিন ছিলেন বিদেশে। যোগদানের ২৮৪ দিনের মধ্যে ১৫৬ দিন ছিলেন সরকারি ছুটি ও বিদেশ সফরে। অফিস করেছেন ১২৮ দিন।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গভর্নর বলেছেন, ১০টি দুর্বল শরিয়াহ ব্যাংক একীভূত করে দুটি শক্তিশালী ইসলামি ব্যাংক করা হবে।’ কিন্তু দেশে প্রচলিত ধারার অনেক দুর্বল ব্যাংক আছে যেগুলো নিয়ে গভর্নরের মাথাব্যথা নেই। শুধু ইসলামি ধারার ব্যাংকেই সমস্যা। গভর্নরের এমন বক্তব্যের পরপরই ব্যাংকিং খাতে উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়ে, বিশেষ করে ইসলামি ধারার ব্যাংকের গ্রাহক ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। অনেকে মনে করছেন, একতরফা বক্তব্য দিয়ে গভর্নর ব্যাংক খাতে আস্থাহীনতা তৈরি করছেন, যা এক ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীনতা।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংক খাত বিশ্লেষকেরা বলেন, ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিনির্ধারণী স্বাধীনতা ছিল না বললেই চলে। ফলে ব্যাংকিং খাতে দুর্বলতা, অনিয়ম, খেলাপি ঋণ এবং আর্থিক খাতে আস্থাহীনতা চরম আকার ধারণ করেছে। নতুন গভর্নর আসার পর দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা স্বপ্ন দেখতে শুরু করলেও সে স্বপ্নে পানি ঢেলে দিচ্ছে ঋণের সুদহার, মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থানের ঘাটতি ও জ্বালানিসংকট।

ড. আহসান এইচ মনসুর যোগ দেওয়ার পর এখন পর্যন্ত চারবার নীতিসুদহার বাড়ানো হয়েছে। এতে ঋণের সুদহার ১৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি কমে ৮ শতাংশে নেমেছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) সাবেক মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরি জানান, ‘ব্যাংক খাতের অবস্থা যে খারাপ এখন সবাই জানে। তবে গভর্নরের বক্তব্য শুনলে আমানতকারীদের আতঙ্ক আরও বাড়ে। আমার মতে কোনো ব্যাংকের অবস্থা খারাপ বা দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে এমন বক্তব্য গভর্নরের মুখ থেকে আসা উচিত নয়।’

তিনি আরও বলেন, প্রয়োজনেই গভর্নরকে বিদেশে সফর করতে হয়। তিনিও বেশ কিছু সফরে গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ