শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০৩, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন

‘কোরবান’ শব্দটি এসেছে ‘কুরবত’ থেকে, অর্থাৎ নৈকট্য। যেকোনো বস্তু, যা আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সান্নিধ্য লাভের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করা হয়, তা-ই কোরবানি। আর ঈদুল আজহার দিনে আল্লাহর নামে যে পশু জবাই করা হয়, তা এই আত্মিক ত্যাগের বাহ্যিক প্রতীক মাত্র। প্রকৃত ত্যাগ হলো নিজের অভ্যন্তরের কিছুকে, প্রিয়তম কিছুকে, অথবা নিজের সত্তাকেই আল্লাহর রাহে নিবেদন করা। (লিসানুল আরব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৬৬২, মুখতারুস সিহহা, পৃষ্ঠা-৫২৭) 

কোরবানির সূচনা ও বিভিন্ন ধর্মের ধারণা

কোরবানির ইতিহাস সৃষ্টির আদিলগ্ন থেকেই শুরু হয়েছে। মানবজাতির বেশির ভাগ সম্প্রদায় ও ধর্মে কোরবানির ধারণা কোনো না কোনো রূপে বিদ্যমান। শুধু পদ্ধতি ও অনুষঙ্গের মধ্যে পার্থক্য থাকতে পারে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কোরবানি নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা আল্লাহর দেওয়া চতুষ্পদ জন্তু জবেহ কারার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে।’ (সুরা : আল-হাজ, আয়াত : ৩৪)

বিশ্বের বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায়ে কোরবানির বিষয়ে যেসব ধারণা প্রচলিত আছে, সেগুলোর সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে  ধরা হলো—

প্রথম কোরবানি
মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম কোরবানির উল্লেখ কোরআন মজিদে এসেছে আদম (আ.)-এর দুই পুত্রের কাহিনির মাধ্যমে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং (হে নবী) আপনি তাদের আদমের দুই পুত্রের বাস্তব অবস্থা পাঠ করে শোনান। যখন তারা উভয়েই কোরবানি করেছিল, তখন তাদের একজনের কোরবানি কবুল হয়েছিল এবং অন্যজনের কবুল হয়নি। সে বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। সে বলল, আল্লাহ ধর্মভীরুদেরই কোরবানি কবুল করেন।’ (সুরা : আল-মায়িদাহ, আয়াত : ২৭)

তবে কোরবানির যে আত্মিক আবেগ, ত্যাগের যে দীপ্তিময় চেতনা, আত্মোৎসর্গের যে নিখাদ অনুভূতি তা পূর্ণতা লাভ করে ইবরাহিম (আ.) ও তাঁর সন্তান ইসমাঈল (আ.)-এর অসামান্য আত্মত্যাগের মাধ্যমে।

আল্লাহ তাআলা ইবরাহিম (আ.)-কে এক অবর্ণনীয় পরীক্ষায় আমন্ত্রণ জানালেন—তাঁর হৃদয়ের অমূল্য রত্ন, আদরের পুত্রকে কোরবানি করার আহবান। পিতা-পুত্র উভয়েরই অন্তর আল্লাহর হুকুমের প্রতি সমর্পিত; তাঁরা নিঃশব্দে প্রস্তুত হলেন সেই মহান বিসর্জনের জন্য। কিন্তু মূলত মহান রবের উদ্দেশ্য ছিল তাঁদের ঈমানি দৃঢ়তা যাচাই করা; আর এই কঠিন পরীক্ষা তাঁরা ঈমানের দীপ্তিতেই উত্তীর্ণ হলেন।
এই নিষ্কলুষ আনুগত্য ও আত্মোৎসর্গের দৃশ্য আল্লাহর দরবারে এমন নূরানি মর্যাদা পেল যে তিনি কিয়ামত পর্যন্ত মানবজাতির জন্য এই সুন্নাহকে জীবন্ত স্মৃতি হিসেবে অব্যাহত রাখলেন।

ইহুদি ও খ্রিস্ট ধর্মে কোরবানি ও দর্শন
ইহুদি ধর্মেও পশু কোরবানির ধারণা সুস্পষ্ট; তবে তারা ইবরাহিম ও ইসমাঈল (আ.)-এর ঐতিহাসিক কাহিনিকে ইসহাক (আ.)-এর সঙ্গে সংযুক্ত করে, এবং তারা তিনিই ‘জবিহুল্লাহ’—এই দাবি করে থাকে। তারা আল্লাহর সান্নিধ্য ও সন্তুষ্টি লাভের প্রত্যাশায় পশু উৎসর্গ করে; আর তাদের বিশ্বাস মতে, কোনো কোরবানি কবুল হওয়ার প্রত্যক্ষ আলামত ছিল এই যে অদৃশ্য থেকে অগ্নিশিখা নেমে এসে সেই কোরবানিকে জ্বালিয়ে খাক করে দিত। বাইবেলের ভাষ্যও এই সাক্ষ্যই দেয় : প্রভুর দরবারে কোনো কোরবানি গৃহীত হলে তার নিদর্শন ছিল অন্তরাল থেকে আগুন নেমে এসে তা দগ্ধ করে দিত। (বাইবেল, কুযা (Book of Judges) ৬ : ২০-২১)

ঈসা (আ.) কোনো নতুন শরিয়তের প্রবর্তক ছিলেন না; বরং তিনি মুসা (আ.)-এর বিধান অনুসারে জীবন যাপন করতেন এবং ইহুদি শরিয়তেরই পূর্ণ অনুসারী ছিলেন। (বাইবেল : মতি, ৫:১৭)

তবে সময়ের পরিক্রমায় তাঁর পরবর্তীকালে উদিত খ্রিস্টধর্মে এক বিপুল পরিবর্তনের সূচনা হয়, যার মূলে ছিলেন সেন্ট পল (জন পল)। তিনি একাধারে দর্শন, ধর্ম ও সংস্কৃতির সংমিশ্রণে খ্রিস্টধর্মে এমন সব মতবাদ সংযোজন করেন, যা মূল তাওহিদি শিক্ষা ও নবী ঈসার প্রকৃত অনুসৃত ধর্মীয় অনুশাসনের পরিপন্থী। এরই ফলস্বরূপ, কোরবানির সেই মহান স্মৃতি, যা ইবরাহিম (আ.)-এর আত্মোৎসর্গ ও আনুগত্যের নিদর্শন ছিল, ধীরে ধীরে খ্রিস্টান সমাজে বিলুপ্ত হয়ে যায়। আজ আর খ্রিস্টধর্মে কোরবানির কোনো কার্যকর ধারা বা আনুষ্ঠানিকতা অবশিষ্ট নেই। (Paul and Jesus: How the Apostle Transformed Christianity, James D. Tabor)

হিন্দু ধর্ম ও বৈদিক যুগে কোরবানি ও দর্শন
ভারতীয় উপমহাদেশের ধর্মগুলোর মধ্যে হিন্দু ধর্ম সবচেয়ে প্রাচীন। এই ধর্মব্যবস্থায় যজ্ঞ বা হোম (কোরবানি), দান, তপস্যা ও আত্মজ্ঞানের মাধ্যমে ব্রহ্ম বা পরমাত্মার সান্নিধ্য লাভকে চূড়ান্ত সিদ্ধি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হিন্দু দর্শনে কোরবানির মাহাত্ম্য শুধু এক দেহত্যাগে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি পারলৌকিক কল্যাণ, ইচ্ছাপূরণ এবং পাপমোচনের একটি উচ্চস্তরের আধ্যাত্মিক চর্চা। ভাগবত পুরাণেবর্ণিত আছে : নারায়ণ সমগ্র জগৎ বিনাশের পর কেবল একটি অশ্বমেধ যজ্ঞ বা ঘোড়ার কোরবানি করেই পাপমোচন করেন।
(ভাগবত পুরাণ, খণ্ড-১২, অধ্যায়-৭, শ্লোক-১৭)

বৈদিক যুগে এই কোরবানির রীতিকে কেন্দ্র করে সমাজে বহু ‘যজ্ঞান্বিত’ বধ্যভূমির (বধশালা) অস্তিত্ব ছিল। সে সময় ব্রাহ্মণ সম্প্রদায় দেবতাদের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু উৎসর্গ করত এবং উৎসর্গকৃত পশুর মাংস পারস্পরিকভাবে ভাগ করে গ্রহণ করত—এটা ছিল ধর্মীয় আচার ও সামাজিক সম্প্রীতির এক সম্মিলিত রূপ।  (Rigveda 10.85.13, Satapatha Brahmana 3.1.2.21)

বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মে কোরবানি ও দর্শন
এই রক্তাক্ত ধর্মানুষ্ঠানের বিরুদ্ধেই এক বিপ্লবে বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের আবির্ভাব, যা ছিল অহিংসার এক মহান অভ্যুত্থান। এ দুই ধর্ম একবাক্যে প্রত্যাখ্যান করে দেয় সেই সব আচার-অনুষ্ঠান, যেগুলোর ভিত্তি ছিল পীড়া, হত্যা ও বলিপ্রথা। বিশেষ করে বৌদ্ধ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম বুদ্ধ এবং জৈন ধর্মের মহাবীর—দুজনেই আত্মসংযম, করুণা ও সর্বপ্রাণের প্রতি সদ্ব্যবহারের ওপর জোর দেন।
যজ্ঞে বিপুল পশু বধের প্রতিবাদে বৌদ্ধ ধর্ম অহিংসাকে কেন্দ্রে রেখে এগিয়ে যায় এবং জৈন ধর্ম তো তার পঞ্চ মহাব্রতের প্রথম ব্রতকেই ঘোষণা করে—‘অহিংসা পরম ধর্ম’। বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাবে সম্রাট অশোক তাঁর সাম্রাজ্যে পশু বলি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন।
(Ashokan Edicts, Rock Edict 1 & 2)

এই দুটি ধর্মের অহিংসানির্ভর নৈতিক শিক্ষা ধীরে ধীরে হিন্দু সমাজেও ব্যাপক প্রভাব ফেলতে থাকে। ফলস্বরূপ, একসময় হিন্দু ধর্মের বহু সম্প্রদায় নিজেরাই পশু বলির বিরোধিতায় মুখর হয়ে ওঠে এবং পরবর্তীকালে তারা হয়ে ওঠে পশু বলির সবচেয়ে প্রবল বিরোধী। এই ধর্মীয় নৈতিক রূপান্তর ছিল একটি দীর্ঘ সাংস্কৃতিক সংগ্রামের ফল।
ড. ভীমরাও রামজী আম্বেদকর, যিনি নিজে একজন হিন্দু সমাজের অন্তর্গত শূদ্র জাতি থেকে উঠে এসে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন, তিনি এই ঐতিহাসিক পরিবর্তনের পেছনের রাজনৈতিক কৌশলের দিকটি উন্মোচন করে লেখেন : এটা ছিল ব্রাহ্মণদের এক কৌশলী যুদ্ধনীতি—তারা নিজেদের মাংসাশী স্বভাব লুকিয়ে একসময় গরুপূজারত ব্রাহ্মণ রূপ ধারণ করল। বৌদ্ধদের সাথে চার শ বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের পর অবশেষে করুণার ধ্বজা নিয়ে তারাই জয়লাভ করল। (ওহদত-এ-জদীদ, পৃষ্ঠা-৩৮-৩৯)

মক্কার কাফেদের কোরবানি ও দর্শন
মক্কার মুশরিকরাও কোরবানির আনুষ্ঠানিকতা পালন করত। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য ও পদ্ধতি ছিল ভ্রান্ত এবং প্রকৃত ঈমান ও তাওহিদের মর্মবোধ থেকে বঞ্চিত। তারা কোরবানির পশুর গোশত নিজেরাই ভক্ষণ করত এবং তার রক্ত কাবার প্রাচীরে মাখিয়ে দিত, এই বিশ্বাসে যে এভাবেই কোরবানির রক্ত আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যাচ্ছে এবং তাদের কোরবানি কবুল হচ্ছে। আল্লাহ তাআলা তাদের এই মিথ্যা ও কুসংস্কারপূর্ণ ধারণার কঠোর প্রতিবাদ করেন এবং কোরবানির প্রকৃত তাৎপর্য সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘তাদের গোশত কিংবা রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না, বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া।’ (সুরা : আল-হাজ, আয়াত : ৩৭)

বিডি প্রতিদিন/মুসা

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন