শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০৩, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন

‘কোরবান’ শব্দটি এসেছে ‘কুরবত’ থেকে, অর্থাৎ নৈকট্য। যেকোনো বস্তু, যা আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সান্নিধ্য লাভের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করা হয়, তা-ই কোরবানি। আর ঈদুল আজহার দিনে আল্লাহর নামে যে পশু জবাই করা হয়, তা এই আত্মিক ত্যাগের বাহ্যিক প্রতীক মাত্র। প্রকৃত ত্যাগ হলো নিজের অভ্যন্তরের কিছুকে, প্রিয়তম কিছুকে, অথবা নিজের সত্তাকেই আল্লাহর রাহে নিবেদন করা। (লিসানুল আরব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৬৬২, মুখতারুস সিহহা, পৃষ্ঠা-৫২৭) 

কোরবানির সূচনা ও বিভিন্ন ধর্মের ধারণা

কোরবানির ইতিহাস সৃষ্টির আদিলগ্ন থেকেই শুরু হয়েছে। মানবজাতির বেশির ভাগ সম্প্রদায় ও ধর্মে কোরবানির ধারণা কোনো না কোনো রূপে বিদ্যমান। শুধু পদ্ধতি ও অনুষঙ্গের মধ্যে পার্থক্য থাকতে পারে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কোরবানি নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা আল্লাহর দেওয়া চতুষ্পদ জন্তু জবেহ কারার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে।’ (সুরা : আল-হাজ, আয়াত : ৩৪)

বিশ্বের বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায়ে কোরবানির বিষয়ে যেসব ধারণা প্রচলিত আছে, সেগুলোর সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে  ধরা হলো—

প্রথম কোরবানি
মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম কোরবানির উল্লেখ কোরআন মজিদে এসেছে আদম (আ.)-এর দুই পুত্রের কাহিনির মাধ্যমে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং (হে নবী) আপনি তাদের আদমের দুই পুত্রের বাস্তব অবস্থা পাঠ করে শোনান। যখন তারা উভয়েই কোরবানি করেছিল, তখন তাদের একজনের কোরবানি কবুল হয়েছিল এবং অন্যজনের কবুল হয়নি। সে বলল, আমি অবশ্যই তোমাকে হত্যা করব। সে বলল, আল্লাহ ধর্মভীরুদেরই কোরবানি কবুল করেন।’ (সুরা : আল-মায়িদাহ, আয়াত : ২৭)

তবে কোরবানির যে আত্মিক আবেগ, ত্যাগের যে দীপ্তিময় চেতনা, আত্মোৎসর্গের যে নিখাদ অনুভূতি তা পূর্ণতা লাভ করে ইবরাহিম (আ.) ও তাঁর সন্তান ইসমাঈল (আ.)-এর অসামান্য আত্মত্যাগের মাধ্যমে।

আল্লাহ তাআলা ইবরাহিম (আ.)-কে এক অবর্ণনীয় পরীক্ষায় আমন্ত্রণ জানালেন—তাঁর হৃদয়ের অমূল্য রত্ন, আদরের পুত্রকে কোরবানি করার আহবান। পিতা-পুত্র উভয়েরই অন্তর আল্লাহর হুকুমের প্রতি সমর্পিত; তাঁরা নিঃশব্দে প্রস্তুত হলেন সেই মহান বিসর্জনের জন্য। কিন্তু মূলত মহান রবের উদ্দেশ্য ছিল তাঁদের ঈমানি দৃঢ়তা যাচাই করা; আর এই কঠিন পরীক্ষা তাঁরা ঈমানের দীপ্তিতেই উত্তীর্ণ হলেন।
এই নিষ্কলুষ আনুগত্য ও আত্মোৎসর্গের দৃশ্য আল্লাহর দরবারে এমন নূরানি মর্যাদা পেল যে তিনি কিয়ামত পর্যন্ত মানবজাতির জন্য এই সুন্নাহকে জীবন্ত স্মৃতি হিসেবে অব্যাহত রাখলেন।

ইহুদি ও খ্রিস্ট ধর্মে কোরবানি ও দর্শন
ইহুদি ধর্মেও পশু কোরবানির ধারণা সুস্পষ্ট; তবে তারা ইবরাহিম ও ইসমাঈল (আ.)-এর ঐতিহাসিক কাহিনিকে ইসহাক (আ.)-এর সঙ্গে সংযুক্ত করে, এবং তারা তিনিই ‘জবিহুল্লাহ’—এই দাবি করে থাকে। তারা আল্লাহর সান্নিধ্য ও সন্তুষ্টি লাভের প্রত্যাশায় পশু উৎসর্গ করে; আর তাদের বিশ্বাস মতে, কোনো কোরবানি কবুল হওয়ার প্রত্যক্ষ আলামত ছিল এই যে অদৃশ্য থেকে অগ্নিশিখা নেমে এসে সেই কোরবানিকে জ্বালিয়ে খাক করে দিত। বাইবেলের ভাষ্যও এই সাক্ষ্যই দেয় : প্রভুর দরবারে কোনো কোরবানি গৃহীত হলে তার নিদর্শন ছিল অন্তরাল থেকে আগুন নেমে এসে তা দগ্ধ করে দিত। (বাইবেল, কুযা (Book of Judges) ৬ : ২০-২১)

ঈসা (আ.) কোনো নতুন শরিয়তের প্রবর্তক ছিলেন না; বরং তিনি মুসা (আ.)-এর বিধান অনুসারে জীবন যাপন করতেন এবং ইহুদি শরিয়তেরই পূর্ণ অনুসারী ছিলেন। (বাইবেল : মতি, ৫:১৭)

তবে সময়ের পরিক্রমায় তাঁর পরবর্তীকালে উদিত খ্রিস্টধর্মে এক বিপুল পরিবর্তনের সূচনা হয়, যার মূলে ছিলেন সেন্ট পল (জন পল)। তিনি একাধারে দর্শন, ধর্ম ও সংস্কৃতির সংমিশ্রণে খ্রিস্টধর্মে এমন সব মতবাদ সংযোজন করেন, যা মূল তাওহিদি শিক্ষা ও নবী ঈসার প্রকৃত অনুসৃত ধর্মীয় অনুশাসনের পরিপন্থী। এরই ফলস্বরূপ, কোরবানির সেই মহান স্মৃতি, যা ইবরাহিম (আ.)-এর আত্মোৎসর্গ ও আনুগত্যের নিদর্শন ছিল, ধীরে ধীরে খ্রিস্টান সমাজে বিলুপ্ত হয়ে যায়। আজ আর খ্রিস্টধর্মে কোরবানির কোনো কার্যকর ধারা বা আনুষ্ঠানিকতা অবশিষ্ট নেই। (Paul and Jesus: How the Apostle Transformed Christianity, James D. Tabor)

হিন্দু ধর্ম ও বৈদিক যুগে কোরবানি ও দর্শন
ভারতীয় উপমহাদেশের ধর্মগুলোর মধ্যে হিন্দু ধর্ম সবচেয়ে প্রাচীন। এই ধর্মব্যবস্থায় যজ্ঞ বা হোম (কোরবানি), দান, তপস্যা ও আত্মজ্ঞানের মাধ্যমে ব্রহ্ম বা পরমাত্মার সান্নিধ্য লাভকে চূড়ান্ত সিদ্ধি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হিন্দু দর্শনে কোরবানির মাহাত্ম্য শুধু এক দেহত্যাগে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি পারলৌকিক কল্যাণ, ইচ্ছাপূরণ এবং পাপমোচনের একটি উচ্চস্তরের আধ্যাত্মিক চর্চা। ভাগবত পুরাণেবর্ণিত আছে : নারায়ণ সমগ্র জগৎ বিনাশের পর কেবল একটি অশ্বমেধ যজ্ঞ বা ঘোড়ার কোরবানি করেই পাপমোচন করেন।
(ভাগবত পুরাণ, খণ্ড-১২, অধ্যায়-৭, শ্লোক-১৭)

বৈদিক যুগে এই কোরবানির রীতিকে কেন্দ্র করে সমাজে বহু ‘যজ্ঞান্বিত’ বধ্যভূমির (বধশালা) অস্তিত্ব ছিল। সে সময় ব্রাহ্মণ সম্প্রদায় দেবতাদের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু উৎসর্গ করত এবং উৎসর্গকৃত পশুর মাংস পারস্পরিকভাবে ভাগ করে গ্রহণ করত—এটা ছিল ধর্মীয় আচার ও সামাজিক সম্প্রীতির এক সম্মিলিত রূপ।  (Rigveda 10.85.13, Satapatha Brahmana 3.1.2.21)

বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মে কোরবানি ও দর্শন
এই রক্তাক্ত ধর্মানুষ্ঠানের বিরুদ্ধেই এক বিপ্লবে বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের আবির্ভাব, যা ছিল অহিংসার এক মহান অভ্যুত্থান। এ দুই ধর্ম একবাক্যে প্রত্যাখ্যান করে দেয় সেই সব আচার-অনুষ্ঠান, যেগুলোর ভিত্তি ছিল পীড়া, হত্যা ও বলিপ্রথা। বিশেষ করে বৌদ্ধ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম বুদ্ধ এবং জৈন ধর্মের মহাবীর—দুজনেই আত্মসংযম, করুণা ও সর্বপ্রাণের প্রতি সদ্ব্যবহারের ওপর জোর দেন।
যজ্ঞে বিপুল পশু বধের প্রতিবাদে বৌদ্ধ ধর্ম অহিংসাকে কেন্দ্রে রেখে এগিয়ে যায় এবং জৈন ধর্ম তো তার পঞ্চ মহাব্রতের প্রথম ব্রতকেই ঘোষণা করে—‘অহিংসা পরম ধর্ম’। বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাবে সম্রাট অশোক তাঁর সাম্রাজ্যে পশু বলি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন।
(Ashokan Edicts, Rock Edict 1 & 2)

এই দুটি ধর্মের অহিংসানির্ভর নৈতিক শিক্ষা ধীরে ধীরে হিন্দু সমাজেও ব্যাপক প্রভাব ফেলতে থাকে। ফলস্বরূপ, একসময় হিন্দু ধর্মের বহু সম্প্রদায় নিজেরাই পশু বলির বিরোধিতায় মুখর হয়ে ওঠে এবং পরবর্তীকালে তারা হয়ে ওঠে পশু বলির সবচেয়ে প্রবল বিরোধী। এই ধর্মীয় নৈতিক রূপান্তর ছিল একটি দীর্ঘ সাংস্কৃতিক সংগ্রামের ফল।
ড. ভীমরাও রামজী আম্বেদকর, যিনি নিজে একজন হিন্দু সমাজের অন্তর্গত শূদ্র জাতি থেকে উঠে এসে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন, তিনি এই ঐতিহাসিক পরিবর্তনের পেছনের রাজনৈতিক কৌশলের দিকটি উন্মোচন করে লেখেন : এটা ছিল ব্রাহ্মণদের এক কৌশলী যুদ্ধনীতি—তারা নিজেদের মাংসাশী স্বভাব লুকিয়ে একসময় গরুপূজারত ব্রাহ্মণ রূপ ধারণ করল। বৌদ্ধদের সাথে চার শ বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের পর অবশেষে করুণার ধ্বজা নিয়ে তারাই জয়লাভ করল। (ওহদত-এ-জদীদ, পৃষ্ঠা-৩৮-৩৯)

মক্কার কাফেদের কোরবানি ও দর্শন
মক্কার মুশরিকরাও কোরবানির আনুষ্ঠানিকতা পালন করত। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য ও পদ্ধতি ছিল ভ্রান্ত এবং প্রকৃত ঈমান ও তাওহিদের মর্মবোধ থেকে বঞ্চিত। তারা কোরবানির পশুর গোশত নিজেরাই ভক্ষণ করত এবং তার রক্ত কাবার প্রাচীরে মাখিয়ে দিত, এই বিশ্বাসে যে এভাবেই কোরবানির রক্ত আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যাচ্ছে এবং তাদের কোরবানি কবুল হচ্ছে। আল্লাহ তাআলা তাদের এই মিথ্যা ও কুসংস্কারপূর্ণ ধারণার কঠোর প্রতিবাদ করেন এবং কোরবানির প্রকৃত তাৎপর্য সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘তাদের গোশত কিংবা রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না, বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া।’ (সুরা : আল-হাজ, আয়াত : ৩৭)

বিডি প্রতিদিন/মুসা

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
সর্বশেষ খবর
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে