শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৬, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

শফিউল আলম দোলন ও শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত শতাধিক দল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দাবি করছে। শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়-প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন রাজনৈতিক নেতারা। একজন নোবেল লরিয়েট দেশের বাইরে গিয়ে বিদেশি গণমাধ্যমে কীভাবে এ ধরনের বক্তব্য দিলেন, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে কঠোর সমালোচনা হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যকে অনেকে নির্বাচনের বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র বলেও মনে করছেন।

প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ছাড়াও বেশির ভাগ দলই ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে অনড়। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত সব দল ছাড়াও অনিবন্ধিত দলগুলোও চাচ্ছে ডিসেম্বর কিংবা সম্ভব হলে তারও আগে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করুক। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৫০টি রাজনৈতিক দল রয়েছে। এর মধ্যে স্থগিত রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন। বাকি ৪৯ দলের প্রায় সবকটিই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করছে। এ ছাড়া আরও শতাধিক অনিবন্ধিত দলের অধিকাংশই চায় ডিসেম্বর কিংবা তারও আগে সংসদ নির্বাচন। এ ব্যাপারে তাদের সবার অবস্থানই পরিষ্কার।

জানা গেছে, বেশির ভাগ দলের নেতারা মনে করেন, দেশের মানুষের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র অপহৃত। এ ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। একটি নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জন সম্ভব। বিশেষ করে স্থবির হয়ে পড়া ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি সচল করতে জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক তথা নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। তাঁদের মতে সবাই তো একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে এতদিন আন্দোলন করেছে। দেশের সর্বত্র বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। সরকার এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। ফলে যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা এ সরকারের দায়িত্ব।

এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং দলের লিয়াজোঁ কমিটির সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি নিজেই তো ৪০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছি। তাদের সবাই একবাক্যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে দাবিও জানিয়ে এসেছে। এ ছাড়া বাম ঘরানার ও ইসলামপন্থি আরও বেশ কিছু দলের অবস্থান একই। এর পরেও প্রধান উপদেষ্টার মতো একজন ব্যক্তি কী উদ্দেশ্যে এবং কেন এ ধরনের একটি অসত্য ও অবাস্তব কথা বললেন তা আমার বোধগম্য নয়। তিনি বিদেশে গিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে কী কারণে এ ধরনের কথাবার্তা বলা শুরু করেছেন তা তিনিই বলতে পারবেন। তবে তাঁর মুখে এ ধরনের কথা শুনে দেশবাসী বিস্মিত।

একই বিষয়ে গতকাল বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্য, দলের লিয়াজোঁ কমিটির সমন্বয়ক ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, যারা গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও দল করেন এবং বাংলাদেশকে ভালোবাসেন তারা সবাই চান যত দ্রুত সম্ভব একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশনের মাধ্যমে দেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব নিক। আর দেশের জনগণের সঙ্গে যাদের কোনো সম্পর্ক নেই, যারা জনগণের কাছে যেতে পারে না তারা চায় না একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক। বরং তারা নানান অজুহাতে নির্বাচনটা প্রলম্বিত করে নিজেদের ফায়দা হাসিল করতে চায়।

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ বীরবীক্রম বলেন, আমি শেষবার যখন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছি তখনো নির্বাচন এবং রোডম্যাপ ঘোষণার কথা বলে এসেছি। গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রধান উপদেষ্টা এটা ঠিক বলেননি। দেশের ৯০ শতাংশ দলই ডিসেম্বর কিংবা তারও আগে জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে। তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেও একই দাবি জানিয়ে এসেছে। এর পরেও প্রফেসর ইউনূস কীভাবে এমন কথা বলতে পারলেন। তাঁর এ বক্তব্য একেবারেই ঠিক নয়।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, সরকার সমর্থক দুই-তিনটি দল ছাড়া সবাই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। তা ছাড়া নির্বাচনের জন্য কেন আগামী বছর জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে, সরকার তার কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন দেওয়া সম্ভব। নির্বাচন বিলম্বিত করার পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে। ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, প্রফেসর ইউনূসের মুখ থেকে আমরা এ ধরনের কথাবার্তা আশা করিনি। আমরা চাই তিনি মানুষের মনের ভাষা বুঝতে পেরে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে সম্মানজনকভাবে বিদায় নিন। দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করুক।

বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, বিএনপি দাবি করেছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন। আমরা বলছি সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বরের মধ্যেই ভোট হওয়া সম্ভব। তা না করে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে ধোঁয়াশা তৈরি করা হচ্ছে। এতে সন্দেহ দানা বাঁধছে। তিনি বলেন, অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে নানাবিধ সংকট ঘনীভূত হবে।

বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ভোট দিতে দেরি করবেন বলেই বলেছেন-একটি দল শুধু ডিসেম্বরে ভোট চায়। আমরা বলছি, ডিসেম্বরে নয়, নভেম্বরেও ভোট করা সম্ভব। নির্বাচন কমিশনের সে প্রস্তুতি আছে বলে জেনেছি। সুতরাং কালক্ষেপণ কোনোভাবেই কাম্য নয়।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, আমরা তো শুরু থেকেই বলে আসছি, এখন নির্বাচনের রূপরেখা দিতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। সেটা যদি ডিসেম্বরের মধ্যে হয়, তাহলে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু এর পরে নির্বাচন নিয়ে যাওয়া কোনোভাবেই ঠিক হবে না।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, যারা সরকারের সুবিধা পাচ্ছে এবং নিজেদের দল গোছাতে সময় চায়, এমন দুই-তিনটি ছাড়া প্রায় সব দলই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। বিশেষ করে এনসিপি নির্বাচনবিরোধী অবস্থানে আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের শুরুর দিকে সরকারের কর্মকান্ডের প্রতি জনগণের শর্তহীন সমর্থন ছিল। কিন্তু গত নয় মাসে সরকারের কর্মকান্ডে মানুষ বুঝতে পারছে, নির্বাচিত সরকার ছাড়া রাষ্ট্রে স্থিতিশীলতা আসবে না।

গণফোরাম ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দাবি করেছে। গতকাল এক দলীয় বিবৃতিতে বলা হয়, ড. মুহাম্মদ ইউনূস-একটি দল ছাড়া আর অন্য কোনো দল ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চায় না-বলে যে মন্তব্য করেছেন তা সঠিক নয়। অবিলম্বে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রূপরেখা ঘোষণার দাবি জানিয়ে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মোহাম্মদ ইবরাহীম মিয়া বলেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে ডিসেম্বর বা তারও আগে নির্বাচন হওয়া জরুরি। নির্বাচনের পরেই দেশে স্থিতিশীলতা আসবে।

জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল আমিন বলেন, গণতন্ত্রকামী মানুষ ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চায়। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমরাও ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চাই কিংবা তারও আগে হলে ভালো হয়।

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চাই। অন্তর্বর্তী সরকারকে এ সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ইমাম হায়াত বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে আমাদের সুস্পষ্ট অবস্থান।

১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, আমাদের জোট বা দলের অবস্থান হলো অবশ্যই ডিসেম্বরের ভিতরে নির্বাচন হতে হবে।

মুক্তিজোটের সংগঠনপ্রধান আবু লায়েস মুন্না বলেন, গত নয় মাসে সংস্কার, বিচার, নির্বাচন-কোনোটির দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই যুক্তিযুক্ত। যারা ডিসেম্বরের পরে বা আরও দেরিতে নির্বাচন চাইছে, তারা অধিকাংশই নিবন্ধিত দল নয়।

বাম জোটের বিবৃতি : বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সমন্বয়ক, বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, সিপিবি সভাপতি মো. শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাসদ মার্কসবাদীর সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু এবং বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী গতকাল এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা-একটি দল বাদে কেউ ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না-মর্মে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা সত্যের অপলাপমাত্র। তাঁর এ বক্তব্য দুরভিসন্ধিমূলক। জোটের নেতারা অন্তর্বর্তী সরকারকে সব টালবাহানা ও চক্রান্ত বন্ধ করে দ্রুত প্রয়োজনীয় নির্বাচনী সংস্কার করে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
ভোটের বিকল্প নেই
ভোটের বিকল্প নেই
অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে
অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে
পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরে আসামি ৩ হাজার ৫০০
পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরে আসামি ৩ হাজার ৫০০
রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ২ শতাধিক ১৪৪ ধারা জারি
রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ২ শতাধিক ১৪৪ ধারা জারি
প্রতি বছর বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
প্রতি বছর বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
চলতি মাসের মধ্যে নতুন দল নিবন্ধনের কাজ শেষ করা হবে
চলতি মাসের মধ্যে নতুন দল নিবন্ধনের কাজ শেষ করা হবে
বদরুদ্দীন উমরের জীবনাবসান
বদরুদ্দীন উমরের জীবনাবসান
আমাদের সব বিভেদের ওপরে উঠতে হবে
আমাদের সব বিভেদের ওপরে উঠতে হবে
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
সর্বশেষ খবর
দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে শ্যালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ
দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে শ্যালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আইফোন-১৭ সিরিজ লঞ্চিং ইভেন্টে থাকছে যেসব চমক
আইফোন-১৭ সিরিজ লঞ্চিং ইভেন্টে থাকছে যেসব চমক

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলার ঘটনায় শীর্ষ নৌ-ডাকাত গ্রেপ্তার
গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলার ঘটনায় শীর্ষ নৌ-ডাকাত গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে মানবপাচার চক্রের ৫ জন র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার
এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে মানবপাচার চক্রের ৫ জন র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে বেকার থাকবে না’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে বেকার থাকবে না’

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’ নামে বামজোটের প্যানেল ঘোষণা
রাকসুতে ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’ নামে বামজোটের প্যানেল ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে জেন-জি বিক্ষোভে সেলিব্রেটিদের সংহতি
নেপালে জেন-জি বিক্ষোভে সেলিব্রেটিদের সংহতি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্য বিক্রিতে প্রতারণা ও মূল্য তালিকা না থাকায় ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
পণ্য বিক্রিতে প্রতারণা ও মূল্য তালিকা না থাকায় ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাত ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য ঢাবির সব প্রবেশপথ বন্ধ
রাত ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য ঢাবির সব প্রবেশপথ বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান
জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখনও আটক ৬০০
ইন্দোনেশিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখনও আটক ৬০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার থাকবে : ডিএমপি কমিশনার
ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার থাকবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়ে হতাশ আইয়ার
এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়ে হতাশ আইয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কসবায় নিখোঁজের একদিন পর খাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কসবায় নিখোঁজের একদিন পর খাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় নিজের জন্মদিনে দুই বন্ধুর ধর্ষণের শিকার তরুণী
কলকাতায় নিজের জন্মদিনে দুই বন্ধুর ধর্ষণের শিকার তরুণী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় তুচ্ছ ঘটনায় ঘুষিতে প্রাণ গেল নারীর
খুলনায় তুচ্ছ ঘটনায় ঘুষিতে প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে আনসার’র মৌলিক প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী
হবিগঞ্জে আনসার’র মৌলিক প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৫তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে গ্যারেজ মালিক খুন, গ্রেপ্তার ২
চট্টগ্রামে গ্যারেজ মালিক খুন, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা পরিচালনায় কমিটি গঠন
জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা পরিচালনায় কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান
প্রযুক্তিনির্ভর বন নজরদারিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ : রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল
জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা