শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৬, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

শফিউল আলম দোলন ও শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত শতাধিক দল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দাবি করছে। শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়-প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্যে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন রাজনৈতিক নেতারা। একজন নোবেল লরিয়েট দেশের বাইরে গিয়ে বিদেশি গণমাধ্যমে কীভাবে এ ধরনের বক্তব্য দিলেন, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে কঠোর সমালোচনা হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যকে অনেকে নির্বাচনের বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র বলেও মনে করছেন।

প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ছাড়াও বেশির ভাগ দলই ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে অনড়। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত সব দল ছাড়াও অনিবন্ধিত দলগুলোও চাচ্ছে ডিসেম্বর কিংবা সম্ভব হলে তারও আগে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করুক। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৫০টি রাজনৈতিক দল রয়েছে। এর মধ্যে স্থগিত রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন। বাকি ৪৯ দলের প্রায় সবকটিই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দাবি করছে। এ ছাড়া আরও শতাধিক অনিবন্ধিত দলের অধিকাংশই চায় ডিসেম্বর কিংবা তারও আগে সংসদ নির্বাচন। এ ব্যাপারে তাদের সবার অবস্থানই পরিষ্কার।

জানা গেছে, বেশির ভাগ দলের নেতারা মনে করেন, দেশের মানুষের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র অপহৃত। এ ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। একটি নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জন সম্ভব। বিশেষ করে স্থবির হয়ে পড়া ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি সচল করতে জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক তথা নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। তাঁদের মতে সবাই তো একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে এতদিন আন্দোলন করেছে। দেশের সর্বত্র বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। সরকার এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। ফলে যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা এ সরকারের দায়িত্ব।

এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং দলের লিয়াজোঁ কমিটির সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি নিজেই তো ৪০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছি। তাদের সবাই একবাক্যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে দাবিও জানিয়ে এসেছে। এ ছাড়া বাম ঘরানার ও ইসলামপন্থি আরও বেশ কিছু দলের অবস্থান একই। এর পরেও প্রধান উপদেষ্টার মতো একজন ব্যক্তি কী উদ্দেশ্যে এবং কেন এ ধরনের একটি অসত্য ও অবাস্তব কথা বললেন তা আমার বোধগম্য নয়। তিনি বিদেশে গিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে কী কারণে এ ধরনের কথাবার্তা বলা শুরু করেছেন তা তিনিই বলতে পারবেন। তবে তাঁর মুখে এ ধরনের কথা শুনে দেশবাসী বিস্মিত।

একই বিষয়ে গতকাল বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্য, দলের লিয়াজোঁ কমিটির সমন্বয়ক ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, যারা গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও দল করেন এবং বাংলাদেশকে ভালোবাসেন তারা সবাই চান যত দ্রুত সম্ভব একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশনের মাধ্যমে দেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব নিক। আর দেশের জনগণের সঙ্গে যাদের কোনো সম্পর্ক নেই, যারা জনগণের কাছে যেতে পারে না তারা চায় না একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক। বরং তারা নানান অজুহাতে নির্বাচনটা প্রলম্বিত করে নিজেদের ফায়দা হাসিল করতে চায়।

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ বীরবীক্রম বলেন, আমি শেষবার যখন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছি তখনো নির্বাচন এবং রোডম্যাপ ঘোষণার কথা বলে এসেছি। গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রধান উপদেষ্টা এটা ঠিক বলেননি। দেশের ৯০ শতাংশ দলই ডিসেম্বর কিংবা তারও আগে জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে। তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেও একই দাবি জানিয়ে এসেছে। এর পরেও প্রফেসর ইউনূস কীভাবে এমন কথা বলতে পারলেন। তাঁর এ বক্তব্য একেবারেই ঠিক নয়।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, সরকার সমর্থক দুই-তিনটি দল ছাড়া সবাই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। তা ছাড়া নির্বাচনের জন্য কেন আগামী বছর জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে, সরকার তার কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন দেওয়া সম্ভব। নির্বাচন বিলম্বিত করার পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে। ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, প্রফেসর ইউনূসের মুখ থেকে আমরা এ ধরনের কথাবার্তা আশা করিনি। আমরা চাই তিনি মানুষের মনের ভাষা বুঝতে পেরে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে সম্মানজনকভাবে বিদায় নিন। দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করুক।

বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, বিএনপি দাবি করেছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন। আমরা বলছি সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বরের মধ্যেই ভোট হওয়া সম্ভব। তা না করে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে ধোঁয়াশা তৈরি করা হচ্ছে। এতে সন্দেহ দানা বাঁধছে। তিনি বলেন, অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে নানাবিধ সংকট ঘনীভূত হবে।

বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ভোট দিতে দেরি করবেন বলেই বলেছেন-একটি দল শুধু ডিসেম্বরে ভোট চায়। আমরা বলছি, ডিসেম্বরে নয়, নভেম্বরেও ভোট করা সম্ভব। নির্বাচন কমিশনের সে প্রস্তুতি আছে বলে জেনেছি। সুতরাং কালক্ষেপণ কোনোভাবেই কাম্য নয়।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, আমরা তো শুরু থেকেই বলে আসছি, এখন নির্বাচনের রূপরেখা দিতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। সেটা যদি ডিসেম্বরের মধ্যে হয়, তাহলে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু এর পরে নির্বাচন নিয়ে যাওয়া কোনোভাবেই ঠিক হবে না।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, যারা সরকারের সুবিধা পাচ্ছে এবং নিজেদের দল গোছাতে সময় চায়, এমন দুই-তিনটি ছাড়া প্রায় সব দলই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। বিশেষ করে এনসিপি নির্বাচনবিরোধী অবস্থানে আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের শুরুর দিকে সরকারের কর্মকান্ডের প্রতি জনগণের শর্তহীন সমর্থন ছিল। কিন্তু গত নয় মাসে সরকারের কর্মকান্ডে মানুষ বুঝতে পারছে, নির্বাচিত সরকার ছাড়া রাষ্ট্রে স্থিতিশীলতা আসবে না।

গণফোরাম ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দাবি করেছে। গতকাল এক দলীয় বিবৃতিতে বলা হয়, ড. মুহাম্মদ ইউনূস-একটি দল ছাড়া আর অন্য কোনো দল ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চায় না-বলে যে মন্তব্য করেছেন তা সঠিক নয়। অবিলম্বে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রূপরেখা ঘোষণার দাবি জানিয়ে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মোহাম্মদ ইবরাহীম মিয়া বলেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে ডিসেম্বর বা তারও আগে নির্বাচন হওয়া জরুরি। নির্বাচনের পরেই দেশে স্থিতিশীলতা আসবে।

জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল আমিন বলেন, গণতন্ত্রকামী মানুষ ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চায়। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমরাও ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চাই কিংবা তারও আগে হলে ভালো হয়।

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চাই। অন্তর্বর্তী সরকারকে এ সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ইমাম হায়াত বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে আমাদের সুস্পষ্ট অবস্থান।

১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, আমাদের জোট বা দলের অবস্থান হলো অবশ্যই ডিসেম্বরের ভিতরে নির্বাচন হতে হবে।

মুক্তিজোটের সংগঠনপ্রধান আবু লায়েস মুন্না বলেন, গত নয় মাসে সংস্কার, বিচার, নির্বাচন-কোনোটির দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই যুক্তিযুক্ত। যারা ডিসেম্বরের পরে বা আরও দেরিতে নির্বাচন চাইছে, তারা অধিকাংশই নিবন্ধিত দল নয়।

বাম জোটের বিবৃতি : বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সমন্বয়ক, বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, সিপিবি সভাপতি মো. শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাসদ মার্কসবাদীর সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু এবং বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী গতকাল এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা-একটি দল বাদে কেউ ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না-মর্মে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা সত্যের অপলাপমাত্র। তাঁর এ বক্তব্য দুরভিসন্ধিমূলক। জোটের নেতারা অন্তর্বর্তী সরকারকে সব টালবাহানা ও চক্রান্ত বন্ধ করে দ্রুত প্রয়োজনীয় নির্বাচনী সংস্কার করে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১
চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার
ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল
গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট
রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা
জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা
দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল
জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি
নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল