শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

ধর্মের সঙ্গে সাম্প্রদায়িকতার সম্পর্কটা কি পিতার সঙ্গে পুত্রের সম্পর্ক? হ্যাঁ, অনেকটা তা-ই। তবে অবশ্যই যোগ করতে হবে যে সাম্প্রদায়িকতা ধর্মের নষ্টপুত্র। ধার্মিকরা অনেকেই সে কথা বলবেন, কেউ কেউ বলতে চাইবেন যে দুয়ের মধ্যে কোনো সম্পর্কই নেই। সেটা ঠিক নয়। ঘনিষ্ঠ সম্পর্কই রয়েছে, তবে সুস্থ সম্পর্ক নয়। কেননা ধর্ম হচ্ছে আধ্যাত্মিক, সাম্প্রদায়িকতা সম্পূর্ণ বৈষয়িক। দুয়ের ক্ষেত্র তো অবশ্যই আলাদা, লক্ষ্যও ভিন্ন। সাম্প্রদায়িকতা নষ্ট ছেলের মতোই উগ্র আচরণ করে, তবে যত তার আস্ফালন, সবটাই কিন্তু ধর্মের জোরে। সাম্প্রদায়িকতা কেবল ধর্মীয় নয়। অন্য প্রকারেরও হতে পারে এবং হয়ে থাকে। কিন্তু কোনো সাম্প্রদায়িকতাই ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার মতো প্রবল নয়, কেননা তাদের কারও কাছেই ততটা পৈতৃক সম্পত্তি নেই, ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার কাছে যতটা রয়েছে। ধর্ম মানুষের জন্য আশ্রয় বটে। বঞ্চিত মানুষ কার কাছে যাবে, কোথায় গিয়ে প্রার্থনা করবে, আশ্রয় খুঁজবে ধর্ম না থাকলে? সাম্প্রদায়িকতাও আশ্রয় দেয় মানুষকে, যেমন বিভক্ত করে, তেমনি আবার ঐক্যবদ্ধও করে বটে এবং ঐক্যবদ্ধ মানুষেরা গৌরবও পায় ওই আশ্রয় পেয়ে গেলে।

রাষ্ট্রও বিভাজন পছন্দ করে। করে এজন্য যে রাষ্ট্র স্বার্থ দেখে একাংশের, অপরাংশের নয়। কতকাল আগে আদর্শ রাষ্ট্রের একটি পরিকল্পনা দাঁড় করিয়েছিলেন প্লেটো। সেই পরিকল্পনায় শ্রেণিতে শ্রেণিতে পরিষ্কার বিভাজন ছিল। শ্রমিকেরা উৎপাদন করবে, সৈনিকরা দেশ রক্ষা করবে, আর দার্শনিকরা করবেন দেশ শাসন। নিচের লোক ওপরে উঠতে পারবে না। কখনো নয়। এরকম একটা ব্যবস্থা কল্পনা করা সহজ ঠিকই, কিন্তু বাস্তবায়িত করা খুবই কঠিন। কেননা নিচের লোকেরা সব সময় মেনে নেয় না। অনেক সময়েই বিদ্রোহ করে। তখন দরকার পড়ে সেনাবাহিনীর। বস্তুত সেনাবাহিনী দেশ রক্ষা যতটা না করে, তার চেয়ে অনেক বেশি করে শাসকশ্রেণির স্বার্থ রক্ষা।

ভারতের প্রাচীন শাসকেরা তাই একটি কাজ করলেন খুব ভালোভা্েব তাঁদের দিক থেকে। শ্রেণিবিভাজনটাকে চিরস্থায়ী করে নিলেন, সঙ্গে ধর্মকে যোগ করে দিয়ে। তাঁরা বলিয়ে নিলেন যে সবকিছুই পূর্বজন্মের কর্মফল। তুমি যে শূদ্র হয়েছ, তার কারণ পূর্বজন্মে তুমি পাপ করেছিলে। আর আমি যে ব্রাহ্মণ হয়ে জন্মেছি, তার কারণ এই যে পূর্বজন্মে আমি পুণ্য করেছিলাম। নিশ্চয়ই করেছিলাম, নইলে ব্রাহ্মণ হলাম কী করে? এরকমের যুক্তি যখন দাঁড় করানো যায়, তখন আর সিপাহি-সান্ত্রীর আবশ্যকতা থাকে না, মানুষ আপনা থেকেই শ্রেণিবিভাজনটা মেনে নেয়। প্রতিবাদ করে না। অগোছালো রাষ্ট্র গোছালোভাবে শ্রেণিবিভাজনকে সাজিয়ে নিয়েছে।

পিতার ধর্মকে এভাবে শ্রেণিবিভাজনের সঙ্গে যুক্ত করতে পারার পেছনে একটা বড় উপাদান ছিল এই যে এ উপমহাদেশে ধর্মের জন্য ক্ষেত্র বেশ প্রশস্ত ও উর্বর ছিল। খুব বেশি কিছু না করেও বস্তুগত সিদ্ধি লাভের সুযোগ মানুষকে উৎসাহিত করেছে আধ্যাত্মিক, অতীন্দ্রিয়বাদী ইত্যাদি হতে। রীজনের জন্য যে শ্রম করা আবশ্যক সেটা না করে লোকে রিভিলেশনের ওপর আস্থা রাখাটা পছন্দ করেছে। জ্ঞান অতীন্দ্রিয়লোক থেকে টুপ করে পড়েছে, ইন্দ্রিয়লোকে তাকে অর্জন করতে হয়নি, যুক্তি ও পরিশ্রমের সাহায্যে।

শাসকেরা তাই ধর্মকে সহজেই পেয়ে গেছেন, ব্যবহারের অস্ত্র হিসেবে। আর্যরা পেয়েছে, মোগলরাও পেয়েছে। ধর্মের ব্যাপারে উদার যে আকবর বাদশাহ, তিনিও যে ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন তা বলা যাবে না। তিনিও দ্বীন-এ-এলাহি নামে একটি নতুন ধর্মমত চালু করতে চেয়েছিলেন সর্বধর্মের সমন্বয় ঘটিয়ে। পরবর্তীকালে আমাদের এই বাংলাদেশেও দেখেছি, ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে ইহজাগতিকতা না বুঝিয়ে আরও বেশি করে, স্বাধীনভাবে, ধর্ম চর্চাকেই বোঝানো হয়েছে। ইহজাগতিকতাকে পুষ্ট করেনি, ধর্মবাদিকতাকেই বরং পুষ্ট করেছে। প্রকৃত ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ হলো ধর্ম ও রাষ্ট্রকে পরস্পর থেকে আলাদা করে ফেলা, আর এখানেই থাকে ইহজাগতিকতার পক্ষে প্রসারের একটি চমৎকার সুযোগ ধর্মনিরপেক্ষতা।

উপমহাদেশে ধর্ম ও রাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করা সহজ হয়নি। প্রাক-ইংরেজ যুগে সমাজে একধরনের স্থবিরতা ছিল। তবু তার ভিতরও পুঁজিবাদী বিকাশের একটি সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছিল বৈকি। ইংরেজ আগমনে সেটা গেল নষ্ট হয়ে। স্থবিরতা ধর্মের আধিপত্য বিস্তারের পক্ষে সহায়ক, সব সময়ই। ওদিকে পুঁজিবাদী ইংরেজ ভারতবর্ষে এসে সামন্তবাদী মানসিকতাকে উৎসাহিত করতে থাকল। সেটা আরেক দিক। অন্য এবং আরও গভীর দিকটি হলো, পরাধীনতা। মানুষের স্বাধীন বিকাশের পক্ষে বাধা হয়ে দাঁড়াল এই বৈদেশিক শাসন। পরনির্ভরতা, অদৃষ্টবাদ এবং সর্বোপরি আত্মসমর্পণের ঘটনা ঘটল এবং ঘটতে থাকল কিছুটা প্রকাশ্যে, অপ্রকাশ্যে আরও বেশি। ইংরেজ অবশ্য তার ধর্ম চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেনি। সাম্রাজ্যবাদের দ্বিতীয় ফ্রন্ট হিসেবে মিশনারিরা কাজ করবে ভেবেছিল, কিন্তু ১৮৫৭-এর সিপাহি অভ্যুত্থানের পর থেকে ইংরেজ বুঝে নিল যে ধর্মের ব্যাপারে হাত দেওয়া বিপজ্জনক হবে। তার চেয়ে ভালো দেশি মানুষদের ধর্মবোধকে সাংস্কৃতিক ও সামাজিকভাবে উৎসাহিত করা। সেজন্য তারা প্রাচ্যবিদ্যার প্রসার চাইল। ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে উৎসাহিত করল। পুঁজিবাদের স্বাধীন বিকাশের পথ অবরুদ্ধ করে দিয়েই অবশ্য ভারতবর্ষের জন্য সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক ক্ষতি করেছিল দীর্ঘস্থায়ী ইংরেজ শাসন। ওই অবরোধের উল্টো পিঠে শক্তিশালী হচ্ছিল সামন্তবাদ।

রাজনীতিতেও তার প্রবেশ ঘটেছে বৈকি। সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াইটা সামন্তবাদ বিরোধিতার দায়িত্ব পালন করেনি। বরং দেখা গেছে, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে লড়াইটা নিজেই সামন্তবাদী চরিত্র ধারণ করেছে। দেশকে মাতার মতো পূজা করা, ধর্মবাদী আন্দোলনে মা-কালীকে অনুপ্রেরণাদায়িনী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, এসব ঘটনা সামন্তবাদের প্রতি আনুগত্যের লক্ষণ বটে। এটা ঠিক যে সে মুহূর্তে প্রধান দ্বন্দ্ব সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গেই ছিল, সামন্তবাদের সঙ্গে নয়। কিন্তু ওটা আরও বেশি ঠিক যে সামন্তবাদবিরোধিতা পরিহার করে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রাম শক্তিশালী করা যায়। আর যদি সাম্রাজ্যবাদকে একমাত্র শত্রু মনে করে সামন্তবাদকে মিত্র জ্ঞান করা হয় তাহলে সামনে এগোনোর কোনো উপায়ই থাকে না, এগোতে গিয়েও পিছিয়ে আসতে হয়। ইংরেজ আমলে, বলা বাহুল্য, ওই ঘটনাই ঘটেছে। প্রবল ইংরেজবিরোধিতার অন্তরালে ধর্মীয় চেতনা শক্তিশালী হয়েছে। যে বুর্জোয়ারা স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করছিলেন, তারা নিজেরা স্বাধীন ছিলেন না। রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন হওয়ার প্রশ্নটা তো ওঠেই না, সাংস্কৃতিকভাবেও স্বাধীন ছিলেন না। তাঁরা আবদ্ধ ছিলেন সামন্তবাদী চিন্তা-চেতনায়। আরও যে ক্ষতির ঘটনা ঘটল সেটা হলো সাম্প্রদায়িকতার বৃদ্ধি। উপমহাদেশের কৃষক নানা ঐতিহাসিক কারণে ধর্মভীরু ছিল বটে, কিন্তু সাম্প্রদায়িক ছিল না। বিচ্ছিন্ন গ্রামগুলোতে ধর্মীয় সহনশীলতা অত্যন্ত স্পষ্ট রূপেই লক্ষণীয় ছিল। স্বাধীনতার যে লড়াইতে হিন্দু-মুসলিমের একত্রে লড়ার কথা, সেখানে তা ঘটল না। সামন্তবাদী ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও বক্তব্য এসে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রথমে বিচ্ছিন্নতার, পরে বিরোধের সৃষ্টি করল। সংখ্যালঘু মুসলমান সংখ্যাগুরু হিন্দুকে মিত্র হিসেবে না দেখে, শত্রু হিসেবে দেখতে শিখল। এবং ইংরেজের রাষ্ট্র এ ক্ষেত্রে যে ভূমিকাটা তার নিজের পক্ষে নেওয়া স্বাভাবিক সেটাই নিয়েছে। বিভেদকে উৎসাহিত করেছে, শাসনের স্বার্থে। শেষ পর্যন্ত ওই রাষ্ট্র ভেঙে যে দুটো হলো, এবং হওয়ার পরও কোনোটিতেই যে সাম্প্রদায়িক সমস্যার সমাধান হলো না, তার কারণ ইংরেজ আমলে সৃষ্ট ওই সাম্প্রদায়িক বিভাজন ও বিরোধ।

আসল ভাগটা ছিল শ্রেণির সঙ্গে শ্রেণির। সেই ভাগাভাগিটাকে অস্পষ্ট ও আচ্ছাদিত করে রাখবার কাজে ধর্ম খুবই সাহায্য করল তার নষ্টপুত্র সাম্প্রদায়িকতার মাধ্যমে। যে দ্বন্দ্বটা বাঁধার কথা ছিল শ্রেণিতে শ্রেণিতে, তা বাঁধল সম্প্রদায়ে সম্প্রদায়ে। স্বাধীনতার অন্য নাম হয়ে দাঁড়াল সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা।

বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল চারটি রাষ্ট্রীয় মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। কিন্তু এ মূলনীতিগুলো বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। সেটি একটি মর্মান্তিক সত্য। রাষ্ট্রের হওয়ার কথা ছিল সম্পূর্ণরূপে ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ ইহজাগতিক। কিন্তু রাষ্ট্র তা হয়নি, কেন যে হয়নি তার কারণগুলো বেশ স্পষ্ট। প্রথম সত্য হলো এই যে ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থটাই শাসক শ্রেণির কাছে পরিষ্কার ছিল না। এমনকি তাদের কাছেও নয়, যারা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন এবং ধর্মীয় জাতীয়তাবাদের ধ্বজাধারীদের বিরুদ্ধে লড়েছেন। ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে তাঁরা ইহলৌকিকতা বোঝাননি, বোঝাননি এই প্রয়োজনটা যে ধর্ম ও রাষ্ট্রকে আলাদা করে ফেলতে হবে পরস্পর থেকে, বরং উল্টো বুঝিয়েছেন, সব ধর্মের সমান অধিকার এবং পারলে আরও বেশি ধর্মচর্চা করা।

এসব হলো ধর্মকে পুঁজি করে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের ঘটনা। পাশাপাশি এ সত্যও তো রয়ে গেছে যে উপমহাদেশের যে সাংস্কৃতিক ভূমি ধর্মবাদিতা ও ধর্মভীরুতার বিকাশের পক্ষে অত্যন্ত উপযোগী, সে ভূমি বাংলাদেশেও বিদ্যমান। বাংলাদেশে তার উর্বরতা শক্তি বরং বেশি। কেননা দেশটি অনেক বেশি দরিদ্র, অনেক বেশি পশ্চাৎপদ। দীর্ঘকাল এ ভূমি পরাধীন ছিল। আজও সে বিশ্ব পুঁজিবাদের অধীন। কাজেই মানুষ এখানে আত্মসমর্পণে অভ্যস্ত। সে আত্মসমর্পণ করেছে বিদেশি শাসকের কাছে, করেছে ভাগ্যের কাছে। তার আত্মবিশ্বাস নেই। তার জন্য খুবই প্রয়োজন পারলৌকিক আশ্রয়ের। যে জন্য ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা দুটোই টিকে আছে এ দেশে।

    লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ