শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বর্ণমালাকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে

মামুনুর রশীদ
অনলাইন ভার্সন
বর্ণমালাকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে

ফেব্রুয়ারি মাস ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত মাস। আমাদের বর্ণমালার অধিকার প্রতিষ্ঠার মাস। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি আমাদের বর্ণমালা ও ভাষার অধিকার। এর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। পাকিস্তানি সংবিধানে তথ্য সাপেক্ষে বাংলা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হবার ফলে এ আন্দোলনের বিজয় সূচিত হয়। মধ্যযুগের মাতৃভাষাপ্রেমী কবি আব্দুল হাকিম প্রথম বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় এবং আন্দোলনের পক্ষে প্রথম কবিতা রচনা করেন। আবদুল হাকিমের সুবিখ্যাত ‘নুরনামা’ কাব্যগ্রন্থের ‘বঙ্গবাণি’ শীর্ষক কবিতাটি হলো : “যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণি, সে সব কাহার জন্ম নির্ণয়ণ ন জানি”। ‘বাংলা ভাষা বাঙালি মুসলমানদের মাতৃভাষা। এ ভাষা আমাদের জাতীয় ভাষা’। এ কথা সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর পূর্বে কোন অভিজাত মুসলমান এমন দৃপ্তকণ্ঠে ঘোষণা করেননি। প্রকৃতপক্ষে, তিনিই উপমহাদেশের বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রথম প্রস্তাবক। (সূত্র : ভাষা আন্দোলনের ডায়েরী-মোস্তফা কামাল, পৃ- ১৫)। আবুল মনসুর আহমদ সম্পাদিত ১৯৪৭ সালের ২৭ জুন তারিখে প্রকাশিত দৈনিক মিল্লাত পত্রিকার সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে “মাতৃভাষার পরিবর্তে অন্য কোনো ভাষা রাষ্ট্রভাষা রূপে বরণ করার চাইতে বড় দাসত্ব আর কিছুই থাকতে পারে না।

প্রযুক্তির এগিয়ে চলার পরিক্রমায় সময়ের অতল গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে অসংখ্য ভাষা। একইসাথে সঙ্কটাপূর্ণ সময়ে টিকে আছে অনেক ভাষাও। ইউনেস্কো পরিচালিত একটি ভাষা জরিপে দেখা যায়, বর্তমান শতাব্দীর শেষ পর্যন্ত পৃথিবী থেকে চলমান ভাষাগুলোর অর্ধেকের বেশি বিলুপ্ত হয়ে পড়বে। পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম ভাষা 'বাংলা'। যে ভাষার জন্য ঝরেছে বেশ কিছু তাজা প্রাণ। যাদের রক্তের প্রবাহে লেখা হয়েছে বাংলা বর্ণমালা। পৃথিবীতে শুধুমাত্র একটি ভাষার জন্যই লড়াই সংগ্রাম হয়েছে। এই জন্য বাংলা ভাষার রয়েছে ঐতিহ্যগাথা কিছু ইতিহাস।

তবে পরিতাপের বিষয় বাংলা ভাষার প্রকৃত মর্যাদা সংরক্ষণ করতে বেশ হিমশিম খেতে হচ্ছে। দিনদিন যেভাবে ভাষার ঐতিহ্য বিনষ্ট হচ্ছে তাতে করে ভবিষ্যতে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে প্রাণের ভাষা বাংলা! মায়ের ভাষাকে ছিনিয়ে এনে রাজপথ প্রকম্পিত করে বিশ্ব তাক লাগিয়ে যারা নজির সৃষ্টি করেছে তাদেরই প্রজন্ম এখন নষ্ট করছে সেই সম্মান! এটা আমাদের জন্য বড়ই দুঃখজনক বিষয়। আজ নিজেদের গর্বের ইতিহাসও সঠিকভাবে করায়াত্ত্ব ভুলে গেছি। অনেক ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়গুলোর হালচিত্র হলো, মাতৃভাষা কিভাবে আসলো, কারা অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছিল এসব কিছুই জানে না। এমনকি ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্রর শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি দিয়ে। 

মাতৃভাষা উদযাপন হয়ে পড়েছে কোণঠাসা। শুধুমাত্র বছর ঘুরে ফেব্রুয়ারি আসলেই দেয়াল লিখন, সুশীলদের বাংলা নিয়ে ন্যাকামী শুরু হয়ে যায়। মাস শেষ তো বছর শেষ। ভাষার জ্ঞানও শেষ! আজ একুশে বইমেলা মাসব্যাপী করেই সকল দায়ভার আমরা এড়িয়ে যাচ্ছি। অথচ প্রাণের এই ভাষা নিয়ে আমরা কত ভাবেই ছেলে খেলা করছি। আমরা শুরু করেছি আমাদের নতুন প্রজন্মকে ইংরেজি সংস্কৃতিতে মাতাতে। আমরা শুরু করেছি বাবা-মা এর মত মধুর ডাকের পরিবর্তে মম-ড্যাড। ভাইয়া এর পরিবর্তে ব্রো। বাংলা মাধ্যমের পরিবের্ত সন্তানকে পাঠাচ্ছি দেশ সেরা ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে। যেন আধুনিকায়ন করে নিজেকে মেলে ধরতে পারে। আমরা এভাবে নিজেদের স্বকীয়তা কি আসলেই ভুলতে বসেছি? নিজের সন্তান ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলতে পারলেই আমরা বাবা-মা অত্যাধিক খুশি। আমাদের অস্তিত্ব ধরে নিয়ে যাবে যারা তাদের মুখ থেকে প্রতিনিয়ত প্রমিত বাংলাকে কেড়ে নিচ্ছি! 

কথায় আছে ‘আগে ঘর তারপর পর’। আমার নিজের ভাষারই ঠিক নেই সেখানে অন্যের ভাষাকে প্রতিনিয়ত চর্চায় মগ্ন হয়ে আছি। কি লাভ তাতে?  সম্প্রতি দেশে আবার হিন্দি চর্চাও শুরু হয়েছে। প্রতিঘরে বেশিরবাগ ছোট বাচ্চারা হিন্দি কার্টুন দেখে হিন্দি বলেই চলেছে। আমাদের কিছু পাশ্চত্য সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তিরা শ্রোতাদের আকৃষ্ট করতে বাংলা-ইংরেজি মিশ্রনে কথা বলতে সক্ষম এমন সব উত্তর আধুনিক যুগের স্মার্ট (কথিত) ছেলে-মেয়েদের রেডিও জকি) দিয়ে অনুষ্ঠান পরিচালনা করছেন। যেখানে বাংলাকে শ্রদ্ধা ভরে ভালোবাসতে ইচ্ছে করে, আজ সেখানে এসব কথিত স্মার্ট ছেলে-মেয়েদের করা অনুষ্ঠান শ্রুতিমধুর হওয়ার পরিবর্তে হয়ে উঠছে অরুচিশীল শিল্প সংস্কৃতি।

আজও রাষ্ট্রের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু হয়নি। যত্রতত্র ইংরেজি নামের ছড়াছড়ি। অনেক আলোচনা-সমালোচনার পরও আদালতে এখনও বাংলা ভাষা চালু হয়নি। ২০১২ সালে ভাষা রক্ষার একটি কমিটি গঠন করা হলেও আদৌত এই কমিটির কোনো ফলপ্রসু কার্যক্রম চোখে পড়েনি। বাংলা ভাষার শুদ্ধতা রক্ষা করতে হাইকোর্ট স্বতঃপ্রণোদিতভাবে নির্দেশ দিলেও প্রমিত বাংলার পরিবর্তে বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দির মিশ্রণে খিচুড়ি বাংলার ব্যবহার অবলীলায় চলছে সর্বত্র। 

পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি বর্তমানে চলছে ভাষা দূষণ। হিন্দি চ্যানেলের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে বর্তমান প্রজন্মের উপর। 
২০১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি একটি জাতীয় দৈনিকে 'ভাষাদূষণ নদীদূষণের মতোই বিধ্বংসী' শিরোনামে অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের একটি লেখার প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বিভাগের তৎকালীন বিচারপতি এএইচএম শাসুদ্দিন চৌধুরী বেশ কয়েক দফা নির্দেশনা দিয়ে বাংলা ভাষার প্রতি সঠিক সম্মান নিশ্চিত করতে বলেন। একই সঙ্গে রেডিও ও টেলিভিশনে 'বিকৃত উচ্চারণ' ও 'ভাষাব্যঙ্গ' করে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। 

বিটিআরসির চেয়ারম্যান, সংস্কৃতি সচিব, তথ্য সচিব, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের মহাপরিচালক, সব বেসরকারি টিভি ও এফএম রেডিওর প্রধান কর্মকর্তার প্রতি এই আদেশ জারি করা হয়। স্বতঃপ্রণোদিতভাবে (সুয়োমোটো) দেওয়া ওই আদেশে আদালত বলেন, বাংলা ভাষার পবিত্রতা রক্ষা করতে সর্বতোভাবে চেষ্টা করতে হবে। এই ভাষার প্রতি আর কোনো আঘাত যাতে না আসে সে বিষয়ে সচেষ্ট হতে হবে। এ ছাড়া আদালত বাংলা ভাষার দূষণ, বিকৃত উচ্চারণ, ভিন্ন ভাষার সুরে বাংলা কথন, সঠিক শব্দ চয়ন না করা এবং বাংলা ভাষার দূষণ রোধে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ মতামত চান। বাংলা ভাষার সঙ্গে অনেক হিন্দি, ইংরেজি শব্দ মিশে গিয়ে ভাষাদূষণের সৃষ্টি হচ্ছে। তথাকথিত আধুনিকতার নামে আমরা আমাদের ভাষার পরিচয়, ভাষার রূপ বদলে ফেলছি। ভাষার বিকৃতি রোধ করতে প্রমিত বাংলার পাশাপাশি আঞ্চলিক ভাষার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। আঞ্চলিক ভাষার নাম করে বিচ্ছিন্ন শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষাকে বিকৃত করা চলবে না। কারণ আমাদের মনে রাখতে হবে, একটি বিশেষ অঞ্চলের ব্যবহৃত ভাষাই সেই অঞ্চলের মাতৃভাষা এবং প্রমিত ভাষা।

বিজ্ঞাপনী সংস্থার বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করা হচ্ছে, এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েও ভাষার বিকৃতি ঘটছে। সরকারিভাবে এখনই ভাষার বিকৃতি রোধে একটা সেল গঠন করা উচিত, যারা এসব বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে শুদ্ধ বানানে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের অনুমতি প্রদান করবে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে ভাষার শুদ্ধ ব্যবহার নিশ্চিত করবে। যত ধরনের বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে আমাদের দেশে রয়েছে অবশ্যই সেখানে প্রমিত বাংলার ব্যবহার করতে হবে। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিজ্ঞাপনে ইংরেজি প্রয়োজন হতে পারে সেক্ষেত্রে বাংলাকে প্রাধান্য দিয়ে পরে ইংরেজি ভাষাকে ছোট করে উল্লেখ করা যেতে পারে। 

আমাদের রেডিওগুলোতে যেভাবে ‘র’ কে ‘ড়’ উচ্চারণ করা হচ্ছে। কথায় কথায় সুন্দর বাংলা বাচনভঙ্গির চেয়ে ইংরেজিকে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে তাতে করে আমার মনে হয় তাদের শ্রোতা হলো বিদেশী। যদি সুন্দর বাচনভঙ্গিতে কথা বলা হয় তাতে করে শ্রোতা যেমন আকৃষ্ট হবে, তেমনি ভাষাকেও মনে প্রাণে লালন করা হবে বলে আমার বিশ্বাস। 
সময়ের গন্ডিতে বাধা রয়েছে মাতৃভাষা এমনকি দিবসটিও! যেখানে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি', গানটি শুনলেই বারবার হৃদয়ে শিহরণ জাগে। আর আক্ষেপ হয় কেন আমার রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হলো না। সেই শিহরণ জাগা ভাষার মর্যাদা আমরা নিজেরাই দিতে পারছি না। কেউ যদি প্রশ্ন করে ২১ ফেব্রুয়ারি কেন বিশ্বের বুকে গুরুত্ব বহন করছে? ফেব্রুয়ারি কেনই বা বিখ্যাত আমাদের কাছে? কোনো উত্তর আসে না আমাদের আগামী প্রজন্ম থেকে। তাহলে কি ভাষার মর্যাদা ও মাতৃভাষা কে আমারা ভুলতে বসেছি? বাংলা ভাষার ব্যাপারে আমাদের কেন এই উদাসীনতা? রক্তে গড়া একটি পূর্ণাঙ্গ বর্ণমালাকে কি আমরা সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হচ্ছি? প্রতিনিয়ত এসব প্রশ্ন বিবেকের সান্নিধ্যে মাথা ঠুকছে! কি উত্তর দিব আমার জানা নেই। একদিনের আনুষ্ঠানিকতার ফ্রেমে না বেঁধে ছড়িয়ে দিতে হবে সব সময়ের জন্য। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়; ভাষাকে উপলব্ধি করতে হবে। 

ইংরেজি প্রীতি কেন এত বেশি? বাংলাদেশ তো এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নের মহাসড়কে এখন বাংলাদেশ। তাহলে চিন্তা কিসের? সবুজ শ্যামল বাংলা মা কে নিয়ে যদি আমরা না ভাবি তাহলে সেদিন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার ও শফিউর কেন বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিলো। এ অন্যায় প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের সাথেই করে চলেছি। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা, শিখার প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু সেটা নিজের মায়ের চেয়ে উপরে রেখে কেন? জ্ঞানার্জনের জন্য নিঃসন্দেহে তাকেও রপ্ত করতে হবে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, 'ইংরেজি আমাদের জ্ঞানের ভাষা আর বাংলা হলো ভাবের ভাষা।' ইংরেজির মাধ্যমে আমরা জ্ঞানার্জন করতে পারি; কিন্তু আমাদের ভাব তথা সৃজনশীল চিন্তাচেতনা প্রকাশের মাধ্যম হবে অবশ্যই বাংলা। মাতৃভাষা বাংলাকে আন্তর্জাতিকায়ন করতে হলে নিজের ঘর আগে সামলে তারপর অন্যের চিন্তা করা দরকার। 

বাঙালি জাতির গৌরব, অহংকারের দিন একুশে ফেব্রুয়ারি। পৃথিবীর একমাত্র বদ্বীপ রাষ্ট্রের নিজস্ব ভূখন্ড, নিজস্ব মানচিত্র, নিজস্ব প্রশাসন, স্বশাসিত রাষ্ট্রযন্ত্র সবকিছুর সঙ্গেই এ দিনটির যোগসূত্র রয়েছে। তাই তো এ দিনটি এলেই দেশপ্রেমিক জনতাসহ জাতীয় জীবনের সর্বত্র লাগে উদ্দীপিত আবেগের ঢেউ। এ দিনের সূর্যটাও অন্য দশটি দিনের চেয়ে একটু ভিন্ন আবেশ মাখা। ভাষাশহীদদের রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি সেদিন ‘মায়ের ভাষার’ মর্যাদা অর্জনের পাশাপাশি রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও পায় নবপ্রেরণা। এরই পথ বেয়ে শুরু হয় বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন এবং একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ। পরে ১৯৭১ সালে ৯ মাস পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানচিত্রে সংযোজিত হয় নতুন এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ ‘বাংলাদেশ’। বাঙালির শহীদ দিবস এখন বিশ্বজুড়ে নিজস্ব ভাষা ও স্বকীয়তা রক্ষার চেতনার অবিরাম উৎস। মাতৃভাষা আন্দোলনের ৬৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশ্বের সব জাতিগোষ্ঠীর নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায় ঐক্য এবং বিজয়ের প্রতীক হয়ে উঠুক। সব ভেদাভেদ ভুলে একুশের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে এবং সেটা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে। সবাই মিলে একটি অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। প্রতিষ্ঠা করতে হবে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা।

লেখক: শিক্ষার্থী, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিডি প্রতিদিন/২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা