শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বর্ণমালাকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে

মামুনুর রশীদ
অনলাইন ভার্সন
বর্ণমালাকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে

ফেব্রুয়ারি মাস ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত মাস। আমাদের বর্ণমালার অধিকার প্রতিষ্ঠার মাস। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি আমাদের বর্ণমালা ও ভাষার অধিকার। এর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। পাকিস্তানি সংবিধানে তথ্য সাপেক্ষে বাংলা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হবার ফলে এ আন্দোলনের বিজয় সূচিত হয়। মধ্যযুগের মাতৃভাষাপ্রেমী কবি আব্দুল হাকিম প্রথম বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় এবং আন্দোলনের পক্ষে প্রথম কবিতা রচনা করেন। আবদুল হাকিমের সুবিখ্যাত ‘নুরনামা’ কাব্যগ্রন্থের ‘বঙ্গবাণি’ শীর্ষক কবিতাটি হলো : “যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণি, সে সব কাহার জন্ম নির্ণয়ণ ন জানি”। ‘বাংলা ভাষা বাঙালি মুসলমানদের মাতৃভাষা। এ ভাষা আমাদের জাতীয় ভাষা’। এ কথা সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর পূর্বে কোন অভিজাত মুসলমান এমন দৃপ্তকণ্ঠে ঘোষণা করেননি। প্রকৃতপক্ষে, তিনিই উপমহাদেশের বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রথম প্রস্তাবক। (সূত্র : ভাষা আন্দোলনের ডায়েরী-মোস্তফা কামাল, পৃ- ১৫)। আবুল মনসুর আহমদ সম্পাদিত ১৯৪৭ সালের ২৭ জুন তারিখে প্রকাশিত দৈনিক মিল্লাত পত্রিকার সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে “মাতৃভাষার পরিবর্তে অন্য কোনো ভাষা রাষ্ট্রভাষা রূপে বরণ করার চাইতে বড় দাসত্ব আর কিছুই থাকতে পারে না।

প্রযুক্তির এগিয়ে চলার পরিক্রমায় সময়ের অতল গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে অসংখ্য ভাষা। একইসাথে সঙ্কটাপূর্ণ সময়ে টিকে আছে অনেক ভাষাও। ইউনেস্কো পরিচালিত একটি ভাষা জরিপে দেখা যায়, বর্তমান শতাব্দীর শেষ পর্যন্ত পৃথিবী থেকে চলমান ভাষাগুলোর অর্ধেকের বেশি বিলুপ্ত হয়ে পড়বে। পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম ভাষা 'বাংলা'। যে ভাষার জন্য ঝরেছে বেশ কিছু তাজা প্রাণ। যাদের রক্তের প্রবাহে লেখা হয়েছে বাংলা বর্ণমালা। পৃথিবীতে শুধুমাত্র একটি ভাষার জন্যই লড়াই সংগ্রাম হয়েছে। এই জন্য বাংলা ভাষার রয়েছে ঐতিহ্যগাথা কিছু ইতিহাস।

তবে পরিতাপের বিষয় বাংলা ভাষার প্রকৃত মর্যাদা সংরক্ষণ করতে বেশ হিমশিম খেতে হচ্ছে। দিনদিন যেভাবে ভাষার ঐতিহ্য বিনষ্ট হচ্ছে তাতে করে ভবিষ্যতে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে প্রাণের ভাষা বাংলা! মায়ের ভাষাকে ছিনিয়ে এনে রাজপথ প্রকম্পিত করে বিশ্ব তাক লাগিয়ে যারা নজির সৃষ্টি করেছে তাদেরই প্রজন্ম এখন নষ্ট করছে সেই সম্মান! এটা আমাদের জন্য বড়ই দুঃখজনক বিষয়। আজ নিজেদের গর্বের ইতিহাসও সঠিকভাবে করায়াত্ত্ব ভুলে গেছি। অনেক ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়গুলোর হালচিত্র হলো, মাতৃভাষা কিভাবে আসলো, কারা অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছিল এসব কিছুই জানে না। এমনকি ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্রর শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি দিয়ে। 

মাতৃভাষা উদযাপন হয়ে পড়েছে কোণঠাসা। শুধুমাত্র বছর ঘুরে ফেব্রুয়ারি আসলেই দেয়াল লিখন, সুশীলদের বাংলা নিয়ে ন্যাকামী শুরু হয়ে যায়। মাস শেষ তো বছর শেষ। ভাষার জ্ঞানও শেষ! আজ একুশে বইমেলা মাসব্যাপী করেই সকল দায়ভার আমরা এড়িয়ে যাচ্ছি। অথচ প্রাণের এই ভাষা নিয়ে আমরা কত ভাবেই ছেলে খেলা করছি। আমরা শুরু করেছি আমাদের নতুন প্রজন্মকে ইংরেজি সংস্কৃতিতে মাতাতে। আমরা শুরু করেছি বাবা-মা এর মত মধুর ডাকের পরিবর্তে মম-ড্যাড। ভাইয়া এর পরিবর্তে ব্রো। বাংলা মাধ্যমের পরিবের্ত সন্তানকে পাঠাচ্ছি দেশ সেরা ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে। যেন আধুনিকায়ন করে নিজেকে মেলে ধরতে পারে। আমরা এভাবে নিজেদের স্বকীয়তা কি আসলেই ভুলতে বসেছি? নিজের সন্তান ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলতে পারলেই আমরা বাবা-মা অত্যাধিক খুশি। আমাদের অস্তিত্ব ধরে নিয়ে যাবে যারা তাদের মুখ থেকে প্রতিনিয়ত প্রমিত বাংলাকে কেড়ে নিচ্ছি! 

কথায় আছে ‘আগে ঘর তারপর পর’। আমার নিজের ভাষারই ঠিক নেই সেখানে অন্যের ভাষাকে প্রতিনিয়ত চর্চায় মগ্ন হয়ে আছি। কি লাভ তাতে?  সম্প্রতি দেশে আবার হিন্দি চর্চাও শুরু হয়েছে। প্রতিঘরে বেশিরবাগ ছোট বাচ্চারা হিন্দি কার্টুন দেখে হিন্দি বলেই চলেছে। আমাদের কিছু পাশ্চত্য সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তিরা শ্রোতাদের আকৃষ্ট করতে বাংলা-ইংরেজি মিশ্রনে কথা বলতে সক্ষম এমন সব উত্তর আধুনিক যুগের স্মার্ট (কথিত) ছেলে-মেয়েদের রেডিও জকি) দিয়ে অনুষ্ঠান পরিচালনা করছেন। যেখানে বাংলাকে শ্রদ্ধা ভরে ভালোবাসতে ইচ্ছে করে, আজ সেখানে এসব কথিত স্মার্ট ছেলে-মেয়েদের করা অনুষ্ঠান শ্রুতিমধুর হওয়ার পরিবর্তে হয়ে উঠছে অরুচিশীল শিল্প সংস্কৃতি।

আজও রাষ্ট্রের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু হয়নি। যত্রতত্র ইংরেজি নামের ছড়াছড়ি। অনেক আলোচনা-সমালোচনার পরও আদালতে এখনও বাংলা ভাষা চালু হয়নি। ২০১২ সালে ভাষা রক্ষার একটি কমিটি গঠন করা হলেও আদৌত এই কমিটির কোনো ফলপ্রসু কার্যক্রম চোখে পড়েনি। বাংলা ভাষার শুদ্ধতা রক্ষা করতে হাইকোর্ট স্বতঃপ্রণোদিতভাবে নির্দেশ দিলেও প্রমিত বাংলার পরিবর্তে বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দির মিশ্রণে খিচুড়ি বাংলার ব্যবহার অবলীলায় চলছে সর্বত্র। 

পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি বর্তমানে চলছে ভাষা দূষণ। হিন্দি চ্যানেলের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে বর্তমান প্রজন্মের উপর। 
২০১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি একটি জাতীয় দৈনিকে 'ভাষাদূষণ নদীদূষণের মতোই বিধ্বংসী' শিরোনামে অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের একটি লেখার প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বিভাগের তৎকালীন বিচারপতি এএইচএম শাসুদ্দিন চৌধুরী বেশ কয়েক দফা নির্দেশনা দিয়ে বাংলা ভাষার প্রতি সঠিক সম্মান নিশ্চিত করতে বলেন। একই সঙ্গে রেডিও ও টেলিভিশনে 'বিকৃত উচ্চারণ' ও 'ভাষাব্যঙ্গ' করে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। 

বিটিআরসির চেয়ারম্যান, সংস্কৃতি সচিব, তথ্য সচিব, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের মহাপরিচালক, সব বেসরকারি টিভি ও এফএম রেডিওর প্রধান কর্মকর্তার প্রতি এই আদেশ জারি করা হয়। স্বতঃপ্রণোদিতভাবে (সুয়োমোটো) দেওয়া ওই আদেশে আদালত বলেন, বাংলা ভাষার পবিত্রতা রক্ষা করতে সর্বতোভাবে চেষ্টা করতে হবে। এই ভাষার প্রতি আর কোনো আঘাত যাতে না আসে সে বিষয়ে সচেষ্ট হতে হবে। এ ছাড়া আদালত বাংলা ভাষার দূষণ, বিকৃত উচ্চারণ, ভিন্ন ভাষার সুরে বাংলা কথন, সঠিক শব্দ চয়ন না করা এবং বাংলা ভাষার দূষণ রোধে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ মতামত চান। বাংলা ভাষার সঙ্গে অনেক হিন্দি, ইংরেজি শব্দ মিশে গিয়ে ভাষাদূষণের সৃষ্টি হচ্ছে। তথাকথিত আধুনিকতার নামে আমরা আমাদের ভাষার পরিচয়, ভাষার রূপ বদলে ফেলছি। ভাষার বিকৃতি রোধ করতে প্রমিত বাংলার পাশাপাশি আঞ্চলিক ভাষার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। আঞ্চলিক ভাষার নাম করে বিচ্ছিন্ন শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষাকে বিকৃত করা চলবে না। কারণ আমাদের মনে রাখতে হবে, একটি বিশেষ অঞ্চলের ব্যবহৃত ভাষাই সেই অঞ্চলের মাতৃভাষা এবং প্রমিত ভাষা।

বিজ্ঞাপনী সংস্থার বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করা হচ্ছে, এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েও ভাষার বিকৃতি ঘটছে। সরকারিভাবে এখনই ভাষার বিকৃতি রোধে একটা সেল গঠন করা উচিত, যারা এসব বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে শুদ্ধ বানানে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের অনুমতি প্রদান করবে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে ভাষার শুদ্ধ ব্যবহার নিশ্চিত করবে। যত ধরনের বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে আমাদের দেশে রয়েছে অবশ্যই সেখানে প্রমিত বাংলার ব্যবহার করতে হবে। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিজ্ঞাপনে ইংরেজি প্রয়োজন হতে পারে সেক্ষেত্রে বাংলাকে প্রাধান্য দিয়ে পরে ইংরেজি ভাষাকে ছোট করে উল্লেখ করা যেতে পারে। 

আমাদের রেডিওগুলোতে যেভাবে ‘র’ কে ‘ড়’ উচ্চারণ করা হচ্ছে। কথায় কথায় সুন্দর বাংলা বাচনভঙ্গির চেয়ে ইংরেজিকে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে তাতে করে আমার মনে হয় তাদের শ্রোতা হলো বিদেশী। যদি সুন্দর বাচনভঙ্গিতে কথা বলা হয় তাতে করে শ্রোতা যেমন আকৃষ্ট হবে, তেমনি ভাষাকেও মনে প্রাণে লালন করা হবে বলে আমার বিশ্বাস। 
সময়ের গন্ডিতে বাধা রয়েছে মাতৃভাষা এমনকি দিবসটিও! যেখানে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি', গানটি শুনলেই বারবার হৃদয়ে শিহরণ জাগে। আর আক্ষেপ হয় কেন আমার রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হলো না। সেই শিহরণ জাগা ভাষার মর্যাদা আমরা নিজেরাই দিতে পারছি না। কেউ যদি প্রশ্ন করে ২১ ফেব্রুয়ারি কেন বিশ্বের বুকে গুরুত্ব বহন করছে? ফেব্রুয়ারি কেনই বা বিখ্যাত আমাদের কাছে? কোনো উত্তর আসে না আমাদের আগামী প্রজন্ম থেকে। তাহলে কি ভাষার মর্যাদা ও মাতৃভাষা কে আমারা ভুলতে বসেছি? বাংলা ভাষার ব্যাপারে আমাদের কেন এই উদাসীনতা? রক্তে গড়া একটি পূর্ণাঙ্গ বর্ণমালাকে কি আমরা সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হচ্ছি? প্রতিনিয়ত এসব প্রশ্ন বিবেকের সান্নিধ্যে মাথা ঠুকছে! কি উত্তর দিব আমার জানা নেই। একদিনের আনুষ্ঠানিকতার ফ্রেমে না বেঁধে ছড়িয়ে দিতে হবে সব সময়ের জন্য। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়; ভাষাকে উপলব্ধি করতে হবে। 

ইংরেজি প্রীতি কেন এত বেশি? বাংলাদেশ তো এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নের মহাসড়কে এখন বাংলাদেশ। তাহলে চিন্তা কিসের? সবুজ শ্যামল বাংলা মা কে নিয়ে যদি আমরা না ভাবি তাহলে সেদিন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার ও শফিউর কেন বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিলো। এ অন্যায় প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের সাথেই করে চলেছি। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা, শিখার প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু সেটা নিজের মায়ের চেয়ে উপরে রেখে কেন? জ্ঞানার্জনের জন্য নিঃসন্দেহে তাকেও রপ্ত করতে হবে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, 'ইংরেজি আমাদের জ্ঞানের ভাষা আর বাংলা হলো ভাবের ভাষা।' ইংরেজির মাধ্যমে আমরা জ্ঞানার্জন করতে পারি; কিন্তু আমাদের ভাব তথা সৃজনশীল চিন্তাচেতনা প্রকাশের মাধ্যম হবে অবশ্যই বাংলা। মাতৃভাষা বাংলাকে আন্তর্জাতিকায়ন করতে হলে নিজের ঘর আগে সামলে তারপর অন্যের চিন্তা করা দরকার। 

বাঙালি জাতির গৌরব, অহংকারের দিন একুশে ফেব্রুয়ারি। পৃথিবীর একমাত্র বদ্বীপ রাষ্ট্রের নিজস্ব ভূখন্ড, নিজস্ব মানচিত্র, নিজস্ব প্রশাসন, স্বশাসিত রাষ্ট্রযন্ত্র সবকিছুর সঙ্গেই এ দিনটির যোগসূত্র রয়েছে। তাই তো এ দিনটি এলেই দেশপ্রেমিক জনতাসহ জাতীয় জীবনের সর্বত্র লাগে উদ্দীপিত আবেগের ঢেউ। এ দিনের সূর্যটাও অন্য দশটি দিনের চেয়ে একটু ভিন্ন আবেশ মাখা। ভাষাশহীদদের রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি সেদিন ‘মায়ের ভাষার’ মর্যাদা অর্জনের পাশাপাশি রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও পায় নবপ্রেরণা। এরই পথ বেয়ে শুরু হয় বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন এবং একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ। পরে ১৯৭১ সালে ৯ মাস পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানচিত্রে সংযোজিত হয় নতুন এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ ‘বাংলাদেশ’। বাঙালির শহীদ দিবস এখন বিশ্বজুড়ে নিজস্ব ভাষা ও স্বকীয়তা রক্ষার চেতনার অবিরাম উৎস। মাতৃভাষা আন্দোলনের ৬৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশ্বের সব জাতিগোষ্ঠীর নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায় ঐক্য এবং বিজয়ের প্রতীক হয়ে উঠুক। সব ভেদাভেদ ভুলে একুশের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে এবং সেটা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে। সবাই মিলে একটি অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। প্রতিষ্ঠা করতে হবে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা।

লেখক: শিক্ষার্থী, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিডি প্রতিদিন/২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা