শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় তার যাত্রা শুরু করে ২০০৮ সালে, রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে। উত্তরবঙ্গের মানুষের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে এবং বর্তমানে একটি ভঙ্গুর অবস্থায় রয়েছে। এটি ২০০৮ সালের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনুরূপ। আশির দশক থেকেই রংপুরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন চললেও, উত্তরবঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পূর্বে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে শুধুমাত্র রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করেছে। রংপুরের মানুষের স্বপ্ন পূরণের জন্য কোনো রাজনৈতিক সরকারই যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে, আওয়ামী লীগ সরকারের কার্যক্রম ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। বিশেষত, তারা বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা না করলেও, ক্ষমতায় এসে প্রতিষ্ঠিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে সমগ্র কৃতিত্ব গ্রহণের চেষ্টা করেছে। 

২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করা এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ পর্যন্ত একটি কার্যকারী বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয়টি যথাযথ একাডেমিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পরিবর্তে, বিভিন্ন অনিয়ম ও দলীয় লোকজনের নিয়োগের মাধ্যমে কেবলমাত্র একটি কর্মসংস্থানের স্থানে পরিণত হয়েছে। 

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাগ্যে এক গভীর সংকটের সূচনা হয়। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টি চারজন বিতর্কিত উপাচার্যের অধীনে পরিচালিত হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নেতৃত্বে নিয়োগ-বাণিজ্য, দলীয় পরিচয়ভিত্তিক নিয়োগ এবং স্বেচ্ছাচারিতার মত অনিয়মের দাপট ছিল। এই উপাচার্যদের সকলেই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন এবং দলীয় পরিচয় ব্যতীত অন্য কাউকে নিয়োগ দেননি, ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি ধীরে ধীরে একটি দলীয় আস্তানায় পরিণত হয়েছে। 

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি গভীর হতাশা বিরাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তারা যে একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির আশা নিয়ে আসে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ সংস্কৃতির কারণে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। অনেক শিক্ষার্থীর মনে হয়, তারা যেন এক প্রকারের পরাধীনতার শিকলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। হলে ছাত্রলীগের নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে শিক্ষার্থীরা শান্তিতে ঘুমাতেও পারে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অত্যাচারের কোনো বিচার হয় না, কারণ অধিকাংশ সংশ্লিষ্ট পক্ষ একই রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বরাবরই ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যেও দীর্ঘদিন ধরে একই মতাদর্শের ভিত্তিতে এ-টিম এবং বি-টিমের মধ্যে বিভাজন এবং ক্ষমতার খেলা চলে আসছে। এ-টিম  ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে যুক্ত থেকে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মে লিপ্ত থাকে, বি-টিম তখন সমালোচনা করে। কিন্তু যখন ভাইস-চ্যান্সেলর পরিবর্তিত হয়, তখন বি-টিম একই পদ্ধতিতে নতুন ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে থেকে দুর্নীতিতে লিপ্ত হয় তখন এ-টিম সমালোচনার ভূমিকা পালন করে। তবে তাদের সমালোচনা সবসময় ভাইস-চ্যান্সেলরের সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ থাকে। শেখ হাসিনার সরকারের সমালোচনায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক কখনও প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি; বরং তারা সব সময় সরকারকে সহযোগিতা করেছেন। আমরা দেখেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি প্রফেসর ড. ইউনুসের নোবেল পুরস্কার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন পর্যন্ত করেছে। 

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের দ্বারা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এমন কিছু শিক্ষকও আছেন যারা শিক্ষাদানের বাইরে অন্য উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের কাজে নিযুক্ত করেন। উদাহরণস্বরূপ, একজন গণিতের শিক্ষক গণিত পড়ানোর সময় শিক্ষার্থীদের শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট করতে বাধ্য করেন। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি চরম নির্যাতনের রূপ, কারণ এতে তারা গণিতের মূল পাঠ থেকে বঞ্চিত হয় এবং একাডেমিক কার্যক্রমের বাইরে তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে। 

এছাড়া, এই শিক্ষক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের "রাজাকার" আখ্যা দিয়ে তাদের ক্লাস না নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। এই পরিস্থিতিতে আবু সাইদ ও তার সহযোদ্ধা শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশকে আরও জটিল করে তুলেছিল। 

ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি চাপা ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম নেয়। ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার হয়ে অনেক শিক্ষার্থী হল ত্যাগ করেছে, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ও ছেড়েছে, কিন্তু তারা কখনো সুবিচার পায়নি। এভাবে বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে, যা অবশেষে ২০২৪ সালের বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য সর্বাত্মকভাবে আন্দোলনে নামে, তখনও ছাত্রলীগ তাদের ওপর হামলা চালায়। আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার আগের দিনও ছাত্রলীগ তার ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, যা আবু সাঈদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে, সেখানে আমরা ভবিষ্যতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে চাই। গতকাল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদত্যাগ করেছেন, যদিও তার অনেক আগেই পদত্যাগ করা উচিত ছিল। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর মানববন্ধন এবং তাদের দেওয়া ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। তারা মনে করেন বর্তমান উপাচার্য ও তার বিভিন্ন দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অযোগ্যতার কারণেই আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে। তারা সকল শিক্ষক ও উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন। তাদের দাবির ২ ঘণ্টা পর উপাচার্য পদত্যাগ করেন যদিও কিছু দপ্তরের দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষকরা এখনো স্বপদে বহাল আছেন।

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের মাধ্যমে আমরা আজ নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি। আবু সায়িদসহ পাঁচ শতাধিক তাজা প্রাণের আত্মত্যাগের ফলে আমরা আজ একটি সত্যিকারের স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। আন্দোলনকারী ছাত্র জনতা এখন দুর্নীতিমুক্ত এবং জবাবদিহিতামূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অগ্রসর হচ্ছে। আমরা, বেরোবি পরিবার, এমন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাই যেখানে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা বজায় থাকবে, এবং যোগ্য নেতৃত্ব নিশ্চিত হবে। ভবিষ্যতে আমরা বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন একজন উপাচার্য চাই, যিনি কখনো ফ্যাসিস্ট মতাদর্শের সাথে যুক্ত ছিলেন না এবং কোনোদিনও এই ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আপস করেননি। নতুন উপাচার্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে আবু সাঈদ হত্যার বিচার নিশ্চিত করা, যেহেতু এই হত্যাকাণ্ডে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকেরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। আমরা চাই যে শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ও তাদের আদর্শের কবর রচিত  হয়েছে সেই আবু সাঈদের স্মৃতিকে অমর করে রাখতে, এজন্য চাই বেরোবি ক্যাম্পাসে বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণ করতে। এটি একমাত্র সেই উপাচার্যের হাতেই সম্ভব, যিনি ফ্যাসিস্টদের ছায়া থেকে মুক্ত।

আমরা আশা করি, ভবিষ্যতের যে উপাচার্য বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন, তিনি একটি সমৃদ্ধ একাডেমিক প্রোফাইল এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দীর্ঘ ইতিহাস নিয়ে আসবেন। এখানে, ভালো একাডেমিক প্রোফাইলের শিক্ষকরা বরাবরই বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন, আর যারা উপাচার্যকে অনৈতিক কাজে সহযোগিতা করে, তারা সব সুবিধা বাগিয়ে নিচ্ছে। এটাই এখানকার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আসা শিক্ষকরা প্রমোশনের ক্ষেত্রে হয়রানির সম্মুখীন হচ্ছেন, অথচ যাদের মানসম্মত ডিগ্রি বা গবেষণা নেই, এমনকি যাদের নিয়োগের ক্ষেত্রেও প্রশ্ন উঠেছে, তারাই এখানে প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন। এই অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একজন দক্ষ একাডেমিক নেতার প্রয়োজন, যিনি প্রকৃত একাডেমিশিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন। তার আশেপাশে থাকবেন উচ্চতর ডিগ্রিধারী, দক্ষ গবেষক এবং সৎ ও নিষ্ঠাবান শিক্ষকরা, যারা কখনো দুর্নীতি বা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কখনো আপস করেননি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছিল নিয়োগ বাণিজ্যের একটি নির্ভরযোগ্য জায়গা, দলীয় লোকের অভয়াশ্রম।  আমাদের এমন একজন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য দরকার যিনি মেধার ভিত্তিতে লোক জনবল নিয়োগ করবেন দলীয় পরিচয়ে নয়। যোগ্য লোককে যোগ্য জায়গায় বসাবেন যদিও এই কাজটি করা তার জন্য কঠিন হবে। কারণ দলীয় লোকে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ভরপুর, কাজের লোকের সংখ্যা কম। তবুও আমরা আশাবাদী যে, আবু সাঈদের আত্মত্যাগে রঞ্জিত এই ক্যাম্পাসটি একদিন একটি সত্যিকারের বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে, যেখানে থাকবে স্বাধীন মত প্রকাশের স্বাধীনতা, উচ্চমানের একাডেমিক চর্চা, ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’
‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মঠবাড়িয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মঠবাড়িয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
পাবনায় সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান শিক্ষককে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ
প্রধান শিক্ষককে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি
অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারের দৃঢ়তা স্পষ্ট না হলে নির্বাচনের শঙ্কা কাটবে না: মঞ্জু
সরকারের দৃঢ়তা স্পষ্ট না হলে নির্বাচনের শঙ্কা কাটবে না: মঞ্জু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা সীমান্তে ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির উপকণ্ঠে আট ঘণ্টার যানজট, বৃষ্টিতে গুরগাঁও বিপর্যস্ত
দিল্লির উপকণ্ঠে আট ঘণ্টার যানজট, বৃষ্টিতে গুরগাঁও বিপর্যস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর