শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় তার যাত্রা শুরু করে ২০০৮ সালে, রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে। উত্তরবঙ্গের মানুষের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে এবং বর্তমানে একটি ভঙ্গুর অবস্থায় রয়েছে। এটি ২০০৮ সালের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনুরূপ। আশির দশক থেকেই রংপুরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন চললেও, উত্তরবঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পূর্বে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে শুধুমাত্র রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করেছে। রংপুরের মানুষের স্বপ্ন পূরণের জন্য কোনো রাজনৈতিক সরকারই যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে, আওয়ামী লীগ সরকারের কার্যক্রম ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। বিশেষত, তারা বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা না করলেও, ক্ষমতায় এসে প্রতিষ্ঠিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে সমগ্র কৃতিত্ব গ্রহণের চেষ্টা করেছে। 

২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করা এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ পর্যন্ত একটি কার্যকারী বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয়টি যথাযথ একাডেমিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পরিবর্তে, বিভিন্ন অনিয়ম ও দলীয় লোকজনের নিয়োগের মাধ্যমে কেবলমাত্র একটি কর্মসংস্থানের স্থানে পরিণত হয়েছে। 

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাগ্যে এক গভীর সংকটের সূচনা হয়। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টি চারজন বিতর্কিত উপাচার্যের অধীনে পরিচালিত হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নেতৃত্বে নিয়োগ-বাণিজ্য, দলীয় পরিচয়ভিত্তিক নিয়োগ এবং স্বেচ্ছাচারিতার মত অনিয়মের দাপট ছিল। এই উপাচার্যদের সকলেই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন এবং দলীয় পরিচয় ব্যতীত অন্য কাউকে নিয়োগ দেননি, ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি ধীরে ধীরে একটি দলীয় আস্তানায় পরিণত হয়েছে। 

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি গভীর হতাশা বিরাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তারা যে একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির আশা নিয়ে আসে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ সংস্কৃতির কারণে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। অনেক শিক্ষার্থীর মনে হয়, তারা যেন এক প্রকারের পরাধীনতার শিকলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। হলে ছাত্রলীগের নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে শিক্ষার্থীরা শান্তিতে ঘুমাতেও পারে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অত্যাচারের কোনো বিচার হয় না, কারণ অধিকাংশ সংশ্লিষ্ট পক্ষ একই রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বরাবরই ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যেও দীর্ঘদিন ধরে একই মতাদর্শের ভিত্তিতে এ-টিম এবং বি-টিমের মধ্যে বিভাজন এবং ক্ষমতার খেলা চলে আসছে। এ-টিম  ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে যুক্ত থেকে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মে লিপ্ত থাকে, বি-টিম তখন সমালোচনা করে। কিন্তু যখন ভাইস-চ্যান্সেলর পরিবর্তিত হয়, তখন বি-টিম একই পদ্ধতিতে নতুন ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে থেকে দুর্নীতিতে লিপ্ত হয় তখন এ-টিম সমালোচনার ভূমিকা পালন করে। তবে তাদের সমালোচনা সবসময় ভাইস-চ্যান্সেলরের সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ থাকে। শেখ হাসিনার সরকারের সমালোচনায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক কখনও প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি; বরং তারা সব সময় সরকারকে সহযোগিতা করেছেন। আমরা দেখেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি প্রফেসর ড. ইউনুসের নোবেল পুরস্কার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন পর্যন্ত করেছে। 

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের দ্বারা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এমন কিছু শিক্ষকও আছেন যারা শিক্ষাদানের বাইরে অন্য উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের কাজে নিযুক্ত করেন। উদাহরণস্বরূপ, একজন গণিতের শিক্ষক গণিত পড়ানোর সময় শিক্ষার্থীদের শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট করতে বাধ্য করেন। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি চরম নির্যাতনের রূপ, কারণ এতে তারা গণিতের মূল পাঠ থেকে বঞ্চিত হয় এবং একাডেমিক কার্যক্রমের বাইরে তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে। 

এছাড়া, এই শিক্ষক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের "রাজাকার" আখ্যা দিয়ে তাদের ক্লাস না নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। এই পরিস্থিতিতে আবু সাইদ ও তার সহযোদ্ধা শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশকে আরও জটিল করে তুলেছিল। 

ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি চাপা ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম নেয়। ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার হয়ে অনেক শিক্ষার্থী হল ত্যাগ করেছে, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ও ছেড়েছে, কিন্তু তারা কখনো সুবিচার পায়নি। এভাবে বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে, যা অবশেষে ২০২৪ সালের বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য সর্বাত্মকভাবে আন্দোলনে নামে, তখনও ছাত্রলীগ তাদের ওপর হামলা চালায়। আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার আগের দিনও ছাত্রলীগ তার ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, যা আবু সাঈদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে, সেখানে আমরা ভবিষ্যতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে চাই। গতকাল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদত্যাগ করেছেন, যদিও তার অনেক আগেই পদত্যাগ করা উচিত ছিল। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর মানববন্ধন এবং তাদের দেওয়া ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। তারা মনে করেন বর্তমান উপাচার্য ও তার বিভিন্ন দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অযোগ্যতার কারণেই আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে। তারা সকল শিক্ষক ও উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন। তাদের দাবির ২ ঘণ্টা পর উপাচার্য পদত্যাগ করেন যদিও কিছু দপ্তরের দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষকরা এখনো স্বপদে বহাল আছেন।

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের মাধ্যমে আমরা আজ নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি। আবু সায়িদসহ পাঁচ শতাধিক তাজা প্রাণের আত্মত্যাগের ফলে আমরা আজ একটি সত্যিকারের স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। আন্দোলনকারী ছাত্র জনতা এখন দুর্নীতিমুক্ত এবং জবাবদিহিতামূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অগ্রসর হচ্ছে। আমরা, বেরোবি পরিবার, এমন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাই যেখানে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা বজায় থাকবে, এবং যোগ্য নেতৃত্ব নিশ্চিত হবে। ভবিষ্যতে আমরা বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন একজন উপাচার্য চাই, যিনি কখনো ফ্যাসিস্ট মতাদর্শের সাথে যুক্ত ছিলেন না এবং কোনোদিনও এই ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আপস করেননি। নতুন উপাচার্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে আবু সাঈদ হত্যার বিচার নিশ্চিত করা, যেহেতু এই হত্যাকাণ্ডে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকেরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। আমরা চাই যে শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ও তাদের আদর্শের কবর রচিত  হয়েছে সেই আবু সাঈদের স্মৃতিকে অমর করে রাখতে, এজন্য চাই বেরোবি ক্যাম্পাসে বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণ করতে। এটি একমাত্র সেই উপাচার্যের হাতেই সম্ভব, যিনি ফ্যাসিস্টদের ছায়া থেকে মুক্ত।

আমরা আশা করি, ভবিষ্যতের যে উপাচার্য বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন, তিনি একটি সমৃদ্ধ একাডেমিক প্রোফাইল এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দীর্ঘ ইতিহাস নিয়ে আসবেন। এখানে, ভালো একাডেমিক প্রোফাইলের শিক্ষকরা বরাবরই বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন, আর যারা উপাচার্যকে অনৈতিক কাজে সহযোগিতা করে, তারা সব সুবিধা বাগিয়ে নিচ্ছে। এটাই এখানকার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আসা শিক্ষকরা প্রমোশনের ক্ষেত্রে হয়রানির সম্মুখীন হচ্ছেন, অথচ যাদের মানসম্মত ডিগ্রি বা গবেষণা নেই, এমনকি যাদের নিয়োগের ক্ষেত্রেও প্রশ্ন উঠেছে, তারাই এখানে প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন। এই অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একজন দক্ষ একাডেমিক নেতার প্রয়োজন, যিনি প্রকৃত একাডেমিশিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন। তার আশেপাশে থাকবেন উচ্চতর ডিগ্রিধারী, দক্ষ গবেষক এবং সৎ ও নিষ্ঠাবান শিক্ষকরা, যারা কখনো দুর্নীতি বা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কখনো আপস করেননি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছিল নিয়োগ বাণিজ্যের একটি নির্ভরযোগ্য জায়গা, দলীয় লোকের অভয়াশ্রম।  আমাদের এমন একজন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য দরকার যিনি মেধার ভিত্তিতে লোক জনবল নিয়োগ করবেন দলীয় পরিচয়ে নয়। যোগ্য লোককে যোগ্য জায়গায় বসাবেন যদিও এই কাজটি করা তার জন্য কঠিন হবে। কারণ দলীয় লোকে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ভরপুর, কাজের লোকের সংখ্যা কম। তবুও আমরা আশাবাদী যে, আবু সাঈদের আত্মত্যাগে রঞ্জিত এই ক্যাম্পাসটি একদিন একটি সত্যিকারের বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে, যেখানে থাকবে স্বাধীন মত প্রকাশের স্বাধীনতা, উচ্চমানের একাডেমিক চর্চা, ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা