শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় তার যাত্রা শুরু করে ২০০৮ সালে, রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে। উত্তরবঙ্গের মানুষের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে এবং বর্তমানে একটি ভঙ্গুর অবস্থায় রয়েছে। এটি ২০০৮ সালের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনুরূপ। আশির দশক থেকেই রংপুরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন চললেও, উত্তরবঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পূর্বে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে শুধুমাত্র রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করেছে। রংপুরের মানুষের স্বপ্ন পূরণের জন্য কোনো রাজনৈতিক সরকারই যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে, আওয়ামী লীগ সরকারের কার্যক্রম ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। বিশেষত, তারা বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা না করলেও, ক্ষমতায় এসে প্রতিষ্ঠিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে সমগ্র কৃতিত্ব গ্রহণের চেষ্টা করেছে। 

২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করা এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ পর্যন্ত একটি কার্যকারী বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয়টি যথাযথ একাডেমিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পরিবর্তে, বিভিন্ন অনিয়ম ও দলীয় লোকজনের নিয়োগের মাধ্যমে কেবলমাত্র একটি কর্মসংস্থানের স্থানে পরিণত হয়েছে। 

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাগ্যে এক গভীর সংকটের সূচনা হয়। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টি চারজন বিতর্কিত উপাচার্যের অধীনে পরিচালিত হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নেতৃত্বে নিয়োগ-বাণিজ্য, দলীয় পরিচয়ভিত্তিক নিয়োগ এবং স্বেচ্ছাচারিতার মত অনিয়মের দাপট ছিল। এই উপাচার্যদের সকলেই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন এবং দলীয় পরিচয় ব্যতীত অন্য কাউকে নিয়োগ দেননি, ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি ধীরে ধীরে একটি দলীয় আস্তানায় পরিণত হয়েছে। 

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি গভীর হতাশা বিরাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তারা যে একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির আশা নিয়ে আসে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ সংস্কৃতির কারণে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। অনেক শিক্ষার্থীর মনে হয়, তারা যেন এক প্রকারের পরাধীনতার শিকলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। হলে ছাত্রলীগের নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে শিক্ষার্থীরা শান্তিতে ঘুমাতেও পারে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অত্যাচারের কোনো বিচার হয় না, কারণ অধিকাংশ সংশ্লিষ্ট পক্ষ একই রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বরাবরই ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যেও দীর্ঘদিন ধরে একই মতাদর্শের ভিত্তিতে এ-টিম এবং বি-টিমের মধ্যে বিভাজন এবং ক্ষমতার খেলা চলে আসছে। এ-টিম  ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে যুক্ত থেকে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মে লিপ্ত থাকে, বি-টিম তখন সমালোচনা করে। কিন্তু যখন ভাইস-চ্যান্সেলর পরিবর্তিত হয়, তখন বি-টিম একই পদ্ধতিতে নতুন ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে থেকে দুর্নীতিতে লিপ্ত হয় তখন এ-টিম সমালোচনার ভূমিকা পালন করে। তবে তাদের সমালোচনা সবসময় ভাইস-চ্যান্সেলরের সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ থাকে। শেখ হাসিনার সরকারের সমালোচনায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক কখনও প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি; বরং তারা সব সময় সরকারকে সহযোগিতা করেছেন। আমরা দেখেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি প্রফেসর ড. ইউনুসের নোবেল পুরস্কার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন পর্যন্ত করেছে। 

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের দ্বারা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এমন কিছু শিক্ষকও আছেন যারা শিক্ষাদানের বাইরে অন্য উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের কাজে নিযুক্ত করেন। উদাহরণস্বরূপ, একজন গণিতের শিক্ষক গণিত পড়ানোর সময় শিক্ষার্থীদের শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট করতে বাধ্য করেন। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি চরম নির্যাতনের রূপ, কারণ এতে তারা গণিতের মূল পাঠ থেকে বঞ্চিত হয় এবং একাডেমিক কার্যক্রমের বাইরে তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে। 

এছাড়া, এই শিক্ষক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের "রাজাকার" আখ্যা দিয়ে তাদের ক্লাস না নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। এই পরিস্থিতিতে আবু সাইদ ও তার সহযোদ্ধা শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশকে আরও জটিল করে তুলেছিল। 

ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি চাপা ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম নেয়। ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার হয়ে অনেক শিক্ষার্থী হল ত্যাগ করেছে, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ও ছেড়েছে, কিন্তু তারা কখনো সুবিচার পায়নি। এভাবে বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে, যা অবশেষে ২০২৪ সালের বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য সর্বাত্মকভাবে আন্দোলনে নামে, তখনও ছাত্রলীগ তাদের ওপর হামলা চালায়। আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার আগের দিনও ছাত্রলীগ তার ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, যা আবু সাঈদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে, সেখানে আমরা ভবিষ্যতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে চাই। গতকাল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদত্যাগ করেছেন, যদিও তার অনেক আগেই পদত্যাগ করা উচিত ছিল। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর মানববন্ধন এবং তাদের দেওয়া ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। তারা মনে করেন বর্তমান উপাচার্য ও তার বিভিন্ন দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অযোগ্যতার কারণেই আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে। তারা সকল শিক্ষক ও উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন। তাদের দাবির ২ ঘণ্টা পর উপাচার্য পদত্যাগ করেন যদিও কিছু দপ্তরের দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষকরা এখনো স্বপদে বহাল আছেন।

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের মাধ্যমে আমরা আজ নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি। আবু সায়িদসহ পাঁচ শতাধিক তাজা প্রাণের আত্মত্যাগের ফলে আমরা আজ একটি সত্যিকারের স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। আন্দোলনকারী ছাত্র জনতা এখন দুর্নীতিমুক্ত এবং জবাবদিহিতামূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অগ্রসর হচ্ছে। আমরা, বেরোবি পরিবার, এমন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাই যেখানে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা বজায় থাকবে, এবং যোগ্য নেতৃত্ব নিশ্চিত হবে। ভবিষ্যতে আমরা বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন একজন উপাচার্য চাই, যিনি কখনো ফ্যাসিস্ট মতাদর্শের সাথে যুক্ত ছিলেন না এবং কোনোদিনও এই ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আপস করেননি। নতুন উপাচার্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে আবু সাঈদ হত্যার বিচার নিশ্চিত করা, যেহেতু এই হত্যাকাণ্ডে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকেরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। আমরা চাই যে শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ও তাদের আদর্শের কবর রচিত  হয়েছে সেই আবু সাঈদের স্মৃতিকে অমর করে রাখতে, এজন্য চাই বেরোবি ক্যাম্পাসে বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণ করতে। এটি একমাত্র সেই উপাচার্যের হাতেই সম্ভব, যিনি ফ্যাসিস্টদের ছায়া থেকে মুক্ত।

আমরা আশা করি, ভবিষ্যতের যে উপাচার্য বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন, তিনি একটি সমৃদ্ধ একাডেমিক প্রোফাইল এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দীর্ঘ ইতিহাস নিয়ে আসবেন। এখানে, ভালো একাডেমিক প্রোফাইলের শিক্ষকরা বরাবরই বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন, আর যারা উপাচার্যকে অনৈতিক কাজে সহযোগিতা করে, তারা সব সুবিধা বাগিয়ে নিচ্ছে। এটাই এখানকার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আসা শিক্ষকরা প্রমোশনের ক্ষেত্রে হয়রানির সম্মুখীন হচ্ছেন, অথচ যাদের মানসম্মত ডিগ্রি বা গবেষণা নেই, এমনকি যাদের নিয়োগের ক্ষেত্রেও প্রশ্ন উঠেছে, তারাই এখানে প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন। এই অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একজন দক্ষ একাডেমিক নেতার প্রয়োজন, যিনি প্রকৃত একাডেমিশিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন। তার আশেপাশে থাকবেন উচ্চতর ডিগ্রিধারী, দক্ষ গবেষক এবং সৎ ও নিষ্ঠাবান শিক্ষকরা, যারা কখনো দুর্নীতি বা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কখনো আপস করেননি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছিল নিয়োগ বাণিজ্যের একটি নির্ভরযোগ্য জায়গা, দলীয় লোকের অভয়াশ্রম।  আমাদের এমন একজন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য দরকার যিনি মেধার ভিত্তিতে লোক জনবল নিয়োগ করবেন দলীয় পরিচয়ে নয়। যোগ্য লোককে যোগ্য জায়গায় বসাবেন যদিও এই কাজটি করা তার জন্য কঠিন হবে। কারণ দলীয় লোকে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ভরপুর, কাজের লোকের সংখ্যা কম। তবুও আমরা আশাবাদী যে, আবু সাঈদের আত্মত্যাগে রঞ্জিত এই ক্যাম্পাসটি একদিন একটি সত্যিকারের বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে, যেখানে থাকবে স্বাধীন মত প্রকাশের স্বাধীনতা, উচ্চমানের একাডেমিক চর্চা, ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা