শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় তার যাত্রা শুরু করে ২০০৮ সালে, রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে। উত্তরবঙ্গের মানুষের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে এবং বর্তমানে একটি ভঙ্গুর অবস্থায় রয়েছে। এটি ২০০৮ সালের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনুরূপ। আশির দশক থেকেই রংপুরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন চললেও, উত্তরবঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পূর্বে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে শুধুমাত্র রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করেছে। রংপুরের মানুষের স্বপ্ন পূরণের জন্য কোনো রাজনৈতিক সরকারই যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে, আওয়ামী লীগ সরকারের কার্যক্রম ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। বিশেষত, তারা বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা না করলেও, ক্ষমতায় এসে প্রতিষ্ঠিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে সমগ্র কৃতিত্ব গ্রহণের চেষ্টা করেছে। 

২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করা এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ পর্যন্ত একটি কার্যকারী বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয়টি যথাযথ একাডেমিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পরিবর্তে, বিভিন্ন অনিয়ম ও দলীয় লোকজনের নিয়োগের মাধ্যমে কেবলমাত্র একটি কর্মসংস্থানের স্থানে পরিণত হয়েছে। 

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাগ্যে এক গভীর সংকটের সূচনা হয়। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টি চারজন বিতর্কিত উপাচার্যের অধীনে পরিচালিত হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নেতৃত্বে নিয়োগ-বাণিজ্য, দলীয় পরিচয়ভিত্তিক নিয়োগ এবং স্বেচ্ছাচারিতার মত অনিয়মের দাপট ছিল। এই উপাচার্যদের সকলেই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন এবং দলীয় পরিচয় ব্যতীত অন্য কাউকে নিয়োগ দেননি, ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি ধীরে ধীরে একটি দলীয় আস্তানায় পরিণত হয়েছে। 

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি গভীর হতাশা বিরাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তারা যে একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির আশা নিয়ে আসে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ সংস্কৃতির কারণে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। অনেক শিক্ষার্থীর মনে হয়, তারা যেন এক প্রকারের পরাধীনতার শিকলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। হলে ছাত্রলীগের নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে শিক্ষার্থীরা শান্তিতে ঘুমাতেও পারে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অত্যাচারের কোনো বিচার হয় না, কারণ অধিকাংশ সংশ্লিষ্ট পক্ষ একই রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বরাবরই ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যেও দীর্ঘদিন ধরে একই মতাদর্শের ভিত্তিতে এ-টিম এবং বি-টিমের মধ্যে বিভাজন এবং ক্ষমতার খেলা চলে আসছে। এ-টিম  ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে যুক্ত থেকে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মে লিপ্ত থাকে, বি-টিম তখন সমালোচনা করে। কিন্তু যখন ভাইস-চ্যান্সেলর পরিবর্তিত হয়, তখন বি-টিম একই পদ্ধতিতে নতুন ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে থেকে দুর্নীতিতে লিপ্ত হয় তখন এ-টিম সমালোচনার ভূমিকা পালন করে। তবে তাদের সমালোচনা সবসময় ভাইস-চ্যান্সেলরের সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ থাকে। শেখ হাসিনার সরকারের সমালোচনায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক কখনও প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি; বরং তারা সব সময় সরকারকে সহযোগিতা করেছেন। আমরা দেখেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি প্রফেসর ড. ইউনুসের নোবেল পুরস্কার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন পর্যন্ত করেছে। 

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের দ্বারা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এমন কিছু শিক্ষকও আছেন যারা শিক্ষাদানের বাইরে অন্য উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের কাজে নিযুক্ত করেন। উদাহরণস্বরূপ, একজন গণিতের শিক্ষক গণিত পড়ানোর সময় শিক্ষার্থীদের শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট করতে বাধ্য করেন। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি চরম নির্যাতনের রূপ, কারণ এতে তারা গণিতের মূল পাঠ থেকে বঞ্চিত হয় এবং একাডেমিক কার্যক্রমের বাইরে তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে। 

এছাড়া, এই শিক্ষক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের "রাজাকার" আখ্যা দিয়ে তাদের ক্লাস না নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। এই পরিস্থিতিতে আবু সাইদ ও তার সহযোদ্ধা শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশকে আরও জটিল করে তুলেছিল। 

ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি চাপা ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম নেয়। ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার হয়ে অনেক শিক্ষার্থী হল ত্যাগ করেছে, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ও ছেড়েছে, কিন্তু তারা কখনো সুবিচার পায়নি। এভাবে বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে, যা অবশেষে ২০২৪ সালের বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য সর্বাত্মকভাবে আন্দোলনে নামে, তখনও ছাত্রলীগ তাদের ওপর হামলা চালায়। আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার আগের দিনও ছাত্রলীগ তার ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, যা আবু সাঈদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে, সেখানে আমরা ভবিষ্যতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে চাই। গতকাল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদত্যাগ করেছেন, যদিও তার অনেক আগেই পদত্যাগ করা উচিত ছিল। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর মানববন্ধন এবং তাদের দেওয়া ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। তারা মনে করেন বর্তমান উপাচার্য ও তার বিভিন্ন দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অযোগ্যতার কারণেই আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে। তারা সকল শিক্ষক ও উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন। তাদের দাবির ২ ঘণ্টা পর উপাচার্য পদত্যাগ করেন যদিও কিছু দপ্তরের দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষকরা এখনো স্বপদে বহাল আছেন।

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের মাধ্যমে আমরা আজ নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি। আবু সায়িদসহ পাঁচ শতাধিক তাজা প্রাণের আত্মত্যাগের ফলে আমরা আজ একটি সত্যিকারের স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। আন্দোলনকারী ছাত্র জনতা এখন দুর্নীতিমুক্ত এবং জবাবদিহিতামূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অগ্রসর হচ্ছে। আমরা, বেরোবি পরিবার, এমন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাই যেখানে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা বজায় থাকবে, এবং যোগ্য নেতৃত্ব নিশ্চিত হবে। ভবিষ্যতে আমরা বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন একজন উপাচার্য চাই, যিনি কখনো ফ্যাসিস্ট মতাদর্শের সাথে যুক্ত ছিলেন না এবং কোনোদিনও এই ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আপস করেননি। নতুন উপাচার্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে আবু সাঈদ হত্যার বিচার নিশ্চিত করা, যেহেতু এই হত্যাকাণ্ডে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকেরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। আমরা চাই যে শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ও তাদের আদর্শের কবর রচিত  হয়েছে সেই আবু সাঈদের স্মৃতিকে অমর করে রাখতে, এজন্য চাই বেরোবি ক্যাম্পাসে বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণ করতে। এটি একমাত্র সেই উপাচার্যের হাতেই সম্ভব, যিনি ফ্যাসিস্টদের ছায়া থেকে মুক্ত।

আমরা আশা করি, ভবিষ্যতের যে উপাচার্য বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন, তিনি একটি সমৃদ্ধ একাডেমিক প্রোফাইল এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দীর্ঘ ইতিহাস নিয়ে আসবেন। এখানে, ভালো একাডেমিক প্রোফাইলের শিক্ষকরা বরাবরই বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন, আর যারা উপাচার্যকে অনৈতিক কাজে সহযোগিতা করে, তারা সব সুবিধা বাগিয়ে নিচ্ছে। এটাই এখানকার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আসা শিক্ষকরা প্রমোশনের ক্ষেত্রে হয়রানির সম্মুখীন হচ্ছেন, অথচ যাদের মানসম্মত ডিগ্রি বা গবেষণা নেই, এমনকি যাদের নিয়োগের ক্ষেত্রেও প্রশ্ন উঠেছে, তারাই এখানে প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন। এই অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একজন দক্ষ একাডেমিক নেতার প্রয়োজন, যিনি প্রকৃত একাডেমিশিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন। তার আশেপাশে থাকবেন উচ্চতর ডিগ্রিধারী, দক্ষ গবেষক এবং সৎ ও নিষ্ঠাবান শিক্ষকরা, যারা কখনো দুর্নীতি বা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কখনো আপস করেননি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছিল নিয়োগ বাণিজ্যের একটি নির্ভরযোগ্য জায়গা, দলীয় লোকের অভয়াশ্রম।  আমাদের এমন একজন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য দরকার যিনি মেধার ভিত্তিতে লোক জনবল নিয়োগ করবেন দলীয় পরিচয়ে নয়। যোগ্য লোককে যোগ্য জায়গায় বসাবেন যদিও এই কাজটি করা তার জন্য কঠিন হবে। কারণ দলীয় লোকে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ভরপুর, কাজের লোকের সংখ্যা কম। তবুও আমরা আশাবাদী যে, আবু সাঈদের আত্মত্যাগে রঞ্জিত এই ক্যাম্পাসটি একদিন একটি সত্যিকারের বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে, যেখানে থাকবে স্বাধীন মত প্রকাশের স্বাধীনতা, উচ্চমানের একাডেমিক চর্চা, ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা
অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ
ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ
শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'
'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী
ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান
পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'
'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মস্থলে ফিরতে নিজস্ব বাস দিল নাটোর জেলা পুলিশ
কর্মস্থলে ফিরতে নিজস্ব বাস দিল নাটোর জেলা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে জনসাধারণের চলাচল
সিংড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে জনসাধারণের চলাচল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল : কার কত সামরিক শক্তি?
ইরান-ইসরায়েল : কার কত সামরিক শক্তি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরিঘাটে ভোগান্তি অব্যবস্থাপনার অভিযোগ
ফেরিঘাটে ভোগান্তি অব্যবস্থাপনার অভিযোগ

দেশগ্রাম

আট সীমান্তে পুশইন চার ভারতীয়সহ আটক ৫৬
আট সীমান্তে পুশইন চার ভারতীয়সহ আটক ৫৬

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা