শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় তার যাত্রা শুরু করে ২০০৮ সালে, রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে। উত্তরবঙ্গের মানুষের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে এবং বর্তমানে একটি ভঙ্গুর অবস্থায় রয়েছে। এটি ২০০৮ সালের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনুরূপ। আশির দশক থেকেই রংপুরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন চললেও, উত্তরবঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পূর্বে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে শুধুমাত্র রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করেছে। রংপুরের মানুষের স্বপ্ন পূরণের জন্য কোনো রাজনৈতিক সরকারই যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে, আওয়ামী লীগ সরকারের কার্যক্রম ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। বিশেষত, তারা বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা না করলেও, ক্ষমতায় এসে প্রতিষ্ঠিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে সমগ্র কৃতিত্ব গ্রহণের চেষ্টা করেছে। 

২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করা এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ পর্যন্ত একটি কার্যকারী বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয়টি যথাযথ একাডেমিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পরিবর্তে, বিভিন্ন অনিয়ম ও দলীয় লোকজনের নিয়োগের মাধ্যমে কেবলমাত্র একটি কর্মসংস্থানের স্থানে পরিণত হয়েছে। 

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাগ্যে এক গভীর সংকটের সূচনা হয়। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টি চারজন বিতর্কিত উপাচার্যের অধীনে পরিচালিত হয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নেতৃত্বে নিয়োগ-বাণিজ্য, দলীয় পরিচয়ভিত্তিক নিয়োগ এবং স্বেচ্ছাচারিতার মত অনিয়মের দাপট ছিল। এই উপাচার্যদের সকলেই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন এবং দলীয় পরিচয় ব্যতীত অন্য কাউকে নিয়োগ দেননি, ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি ধীরে ধীরে একটি দলীয় আস্তানায় পরিণত হয়েছে। 

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি গভীর হতাশা বিরাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তারা যে একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির আশা নিয়ে আসে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ সংস্কৃতির কারণে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। অনেক শিক্ষার্থীর মনে হয়, তারা যেন এক প্রকারের পরাধীনতার শিকলে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। হলে ছাত্রলীগের নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে শিক্ষার্থীরা শান্তিতে ঘুমাতেও পারে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অত্যাচারের কোনো বিচার হয় না, কারণ অধিকাংশ সংশ্লিষ্ট পক্ষ একই রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বরাবরই ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যেও দীর্ঘদিন ধরে একই মতাদর্শের ভিত্তিতে এ-টিম এবং বি-টিমের মধ্যে বিভাজন এবং ক্ষমতার খেলা চলে আসছে। এ-টিম  ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে যুক্ত থেকে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মে লিপ্ত থাকে, বি-টিম তখন সমালোচনা করে। কিন্তু যখন ভাইস-চ্যান্সেলর পরিবর্তিত হয়, তখন বি-টিম একই পদ্ধতিতে নতুন ভাইস-চ্যান্সেলরের সঙ্গে থেকে দুর্নীতিতে লিপ্ত হয় তখন এ-টিম সমালোচনার ভূমিকা পালন করে। তবে তাদের সমালোচনা সবসময় ভাইস-চ্যান্সেলরের সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ থাকে। শেখ হাসিনার সরকারের সমালোচনায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক কখনও প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি; বরং তারা সব সময় সরকারকে সহযোগিতা করেছেন। আমরা দেখেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি প্রফেসর ড. ইউনুসের নোবেল পুরস্কার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন পর্যন্ত করেছে। 

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের দ্বারা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এমন কিছু শিক্ষকও আছেন যারা শিক্ষাদানের বাইরে অন্য উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের কাজে নিযুক্ত করেন। উদাহরণস্বরূপ, একজন গণিতের শিক্ষক গণিত পড়ানোর সময় শিক্ষার্থীদের শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট করতে বাধ্য করেন। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি চরম নির্যাতনের রূপ, কারণ এতে তারা গণিতের মূল পাঠ থেকে বঞ্চিত হয় এবং একাডেমিক কার্যক্রমের বাইরে তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে। 

এছাড়া, এই শিক্ষক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের "রাজাকার" আখ্যা দিয়ে তাদের ক্লাস না নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। এই পরিস্থিতিতে আবু সাইদ ও তার সহযোদ্ধা শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশকে আরও জটিল করে তুলেছিল। 

ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি চাপা ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম নেয়। ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার হয়ে অনেক শিক্ষার্থী হল ত্যাগ করেছে, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ও ছেড়েছে, কিন্তু তারা কখনো সুবিচার পায়নি। এভাবে বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে, যা অবশেষে ২০২৪ সালের বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য সর্বাত্মকভাবে আন্দোলনে নামে, তখনও ছাত্রলীগ তাদের ওপর হামলা চালায়। আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার আগের দিনও ছাত্রলীগ তার ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, যা আবু সাঈদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে, সেখানে আমরা ভবিষ্যতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে চাই। গতকাল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদত্যাগ করেছেন, যদিও তার অনেক আগেই পদত্যাগ করা উচিত ছিল। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর মানববন্ধন এবং তাদের দেওয়া ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। তারা মনে করেন বর্তমান উপাচার্য ও তার বিভিন্ন দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অযোগ্যতার কারণেই আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে। তারা সকল শিক্ষক ও উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন। তাদের দাবির ২ ঘণ্টা পর উপাচার্য পদত্যাগ করেন যদিও কিছু দপ্তরের দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষকরা এখনো স্বপদে বহাল আছেন।

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের মাধ্যমে আমরা আজ নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি। আবু সায়িদসহ পাঁচ শতাধিক তাজা প্রাণের আত্মত্যাগের ফলে আমরা আজ একটি সত্যিকারের স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। আন্দোলনকারী ছাত্র জনতা এখন দুর্নীতিমুক্ত এবং জবাবদিহিতামূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অগ্রসর হচ্ছে। আমরা, বেরোবি পরিবার, এমন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাই যেখানে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা বজায় থাকবে, এবং যোগ্য নেতৃত্ব নিশ্চিত হবে। ভবিষ্যতে আমরা বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন একজন উপাচার্য চাই, যিনি কখনো ফ্যাসিস্ট মতাদর্শের সাথে যুক্ত ছিলেন না এবং কোনোদিনও এই ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আপস করেননি। নতুন উপাচার্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে আবু সাঈদ হত্যার বিচার নিশ্চিত করা, যেহেতু এই হত্যাকাণ্ডে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকেরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। আমরা চাই যে শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ও তাদের আদর্শের কবর রচিত  হয়েছে সেই আবু সাঈদের স্মৃতিকে অমর করে রাখতে, এজন্য চাই বেরোবি ক্যাম্পাসে বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণ করতে। এটি একমাত্র সেই উপাচার্যের হাতেই সম্ভব, যিনি ফ্যাসিস্টদের ছায়া থেকে মুক্ত।

আমরা আশা করি, ভবিষ্যতের যে উপাচার্য বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন, তিনি একটি সমৃদ্ধ একাডেমিক প্রোফাইল এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দীর্ঘ ইতিহাস নিয়ে আসবেন। এখানে, ভালো একাডেমিক প্রোফাইলের শিক্ষকরা বরাবরই বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন, আর যারা উপাচার্যকে অনৈতিক কাজে সহযোগিতা করে, তারা সব সুবিধা বাগিয়ে নিচ্ছে। এটাই এখানকার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আসা শিক্ষকরা প্রমোশনের ক্ষেত্রে হয়রানির সম্মুখীন হচ্ছেন, অথচ যাদের মানসম্মত ডিগ্রি বা গবেষণা নেই, এমনকি যাদের নিয়োগের ক্ষেত্রেও প্রশ্ন উঠেছে, তারাই এখানে প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন। এই অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একজন দক্ষ একাডেমিক নেতার প্রয়োজন, যিনি প্রকৃত একাডেমিশিয়ানদের সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন। তার আশেপাশে থাকবেন উচ্চতর ডিগ্রিধারী, দক্ষ গবেষক এবং সৎ ও নিষ্ঠাবান শিক্ষকরা, যারা কখনো দুর্নীতি বা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কখনো আপস করেননি।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছিল নিয়োগ বাণিজ্যের একটি নির্ভরযোগ্য জায়গা, দলীয় লোকের অভয়াশ্রম।  আমাদের এমন একজন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য দরকার যিনি মেধার ভিত্তিতে লোক জনবল নিয়োগ করবেন দলীয় পরিচয়ে নয়। যোগ্য লোককে যোগ্য জায়গায় বসাবেন যদিও এই কাজটি করা তার জন্য কঠিন হবে। কারণ দলীয় লোকে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ভরপুর, কাজের লোকের সংখ্যা কম। তবুও আমরা আশাবাদী যে, আবু সাঈদের আত্মত্যাগে রঞ্জিত এই ক্যাম্পাসটি একদিন একটি সত্যিকারের বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে, যেখানে থাকবে স্বাধীন মত প্রকাশের স্বাধীনতা, উচ্চমানের একাডেমিক চর্চা, ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ মাইনফিল্ড, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ মাইনফিল্ড, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গুয়ার হাওরে ঘুরতে গিয়ে মা-মেয়ে নিহত
টাঙ্গুয়ার হাওরে ঘুরতে গিয়ে মা-মেয়ে নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইডেন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাংস্কৃতিক উৎসব

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক ম্যাচ হাতে রেখে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জিতল অস্ট্রেলিয়া
এক ম্যাচ হাতে রেখে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জিতল অস্ট্রেলিয়া

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে এসি বাসে ভয়াবহ আগুন, অনেক যাত্রীর মৃত্যুর আশঙ্কা
ভারতে এসি বাসে ভয়াবহ আগুন, অনেক যাত্রীর মৃত্যুর আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর পোস্ট ঘিরে গুঞ্জন, ফের বাবা হচ্ছেন রামচরণ
স্ত্রীর পোস্ট ঘিরে গুঞ্জন, ফের বাবা হচ্ছেন রামচরণ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফকে জনপ্রশাসনে সংযুক্ত
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফকে জনপ্রশাসনে সংযুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় গোলাবারুদের কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১২
রাশিয়ায় গোলাবারুদের কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা ইউনিভার্সিটির আয়োজনে গবেষণা ও প্রকাশনা পুরস্কার
উত্তরা ইউনিভার্সিটির আয়োজনে গবেষণা ও প্রকাশনা পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিপ্রবিতে জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সুপারি খোলের রাজ্যে কলা গাছের গেট, কাঁঠাল পাতার পাসপোর্ট!
সুপারি খোলের রাজ্যে কলা গাছের গেট, কাঁঠাল পাতার পাসপোর্ট!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভার্জিনিয়া গিফ্রের স্মৃতিকথা থেকে কিছু বিষয়
ভার্জিনিয়া গিফ্রের স্মৃতিকথা থেকে কিছু বিষয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে