শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩২, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ নজিরবিহীন বন্যার সম্মুখীন হয়েছে। সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে টানা বৃষ্টিপাত এবং ভারত থেকে প্রবাহিত পাহাড়ি ঢলের ফলে বন্যার পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, আগামী কয়েকদিন এই পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকতে পারে, তবে ২৫ আগস্টের পর থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কিছুটা কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

এ ধরনের বন্যার আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, বিশেষ করে ২৯ এপ্রিল ভারতের পুনেতে অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ায় চলতি বর্ষা মৌসুমে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত কারিগরি অধিবেশনে এ অঞ্চলে ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর কারণগুলো বিশদভাবে উপস্থাপিত হয়। জলবায়ু সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেন যে, এ বছর বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে "এল নিনো" দুর্বল হয়ে "লা নিনা" সক্রিয় হয়েছে। সাধারণত, এল নিনো সক্রিয় হলে প্রশান্ত মহাসাগর থেকে ভারত মহাসাগর হয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত একটি শুষ্ক রেখা তৈরি হয়।

এর বিপরীত অবস্থা হলো "লা নিনা," যা সক্রিয় হলে শুষ্ক রেখাটি উষ্ণ রেখায় পরিণত হয় এবং বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এ প্রেক্ষাপটে বলা যায়, শিগগিরই এই অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। সম্মেলনে আরও বলা হয়, এবারের বর্ষা দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শক্তিশালী হয়ে উঠবে, আর বাংলাদেশের রোদেলা ভূমিগুলোতেও এবার বৃষ্টির ঢল নামে আসবে এক অমোঘ ছন্দে। সম্মেলনে আবহাওয়াবিদরা আরও উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশের উজানে অবস্থিত ভারতের পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো, যেমন আসাম, মেঘালয়, এবং পশ্চিমবঙ্গে এবার বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হতে পারে। এই অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বে। ফলে, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চলে যেভাবে প্রতিবছর বন্যা দেখা যায়, এবারের পরিস্থিতি তার চেয়েও মারাত্মক হতে পারে। অতিরিক্ত পানির স্রোত এবং দীর্ঘায়িত বর্ষণের কারণে এই অঞ্চলে বন্যার তীব্রতা এবং ব্যাপকতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। 

বন্যা বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, এবং এদের শ্রেণীবিভাগ প্রধানত সৃষ্টির কারণ ও প্রভাবের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। প্রধান বন্যার প্রকারগুলির মধ্যে রয়েছে নদী প্রবাহ বা ভাঙনে বন্যা, ফ্ল্যাশ ফ্লাড বা আকস্মিক বন্যা, জলোচ্ছ্বাস বন্যা, বৃষ্টিজনিত বন্যা, পল্ডার বা বাঁধ ভাঙা বন্যা, এবং বেসিন বন্যা। যখন মাটির নিচের স্তরে পানির স্তর অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তখন বেসিন বন্যা বা Groundwater Flooding সৃষ্টি হয়, যা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি বৃষ্টিপাত বা শিলাবৃষ্টির ফলে ঘটে। বাংলাদেশে এই ধরনের বন্যা খুবই বিরল, তবে অন্য সকল প্রকারের বন্যার সম্মুখীন বাংলাদেশ সময়ে সময়ে হয়ে থাকে। বাঁধ ভাঙা বন্যা ছাড়া বাকি চার প্রকারের বন্যা যখন স্বতন্ত্রভাবে আঘাত হানে, তখন তার ভয়াবহতা সাধারণত তীব্র হয় না। প্রায় প্রতি বছরই জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসে এক বা একাধিক বন্যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়। অধিকাংশ সময়ে বাংলাদেশ একক ধরনের বন্যার কবলে পড়ে, যা সাধারণত দেশের পক্ষে সহজেই সামলানো সম্ভব হয়। তবে বাংলাদেশের ইতিহাসে যেসব ভয়াবহ বন্যা সংঘটিত হয়েছে, যেমন ১৯৮৮ সালের বন্যা এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা, সেগুলোতে একাধিক ধরনের বন্যা একসঙ্গে আঘাত হেনেছিল।

১৯৮৮ এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা বাংলাদেশে সংঘটিত অন্যতম প্রলয়ংকরী প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়। ১৯৮৮ সালের বন্যা আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাস জুড়ে চলমান ছিল এবং দেশের বেশিরভাগ অঞ্চল ব্যাপকভাবে প্লাবিত হয়। এই বন্যা স্থানভেদে ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এই ভয়াবহ বন্যার প্রধান কারণ ছিল সারা দেশে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং একই সময়ে প্রধান প্রধান নদীগুলোর পানির স্তর বৃদ্ধি। ১৯৮৮ সালের বন্যায় বৃষ্টিজনিত বন্যার সাথে নদীভাঙন এবং নদীর পানি প্রবাহের প্রভাব যুক্ত হয়েছিল, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছিল। এই সময়ে দেশব্যাপী টানা ভারী বৃষ্টিপাত এবং উজানের পানি প্রবাহের কারণে দেশের তিনটি প্রধান নদীতে পানি প্রবাহের হার নদীপথের ধারণক্ষমতাকে ছাড়িয়ে যায়, যার ফলে মাত্র তিন দিনের মধ্যে দেশের ৬০% এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়ে। ১৯৯৮ সালের বন্যাও একইভাবে বাংলাদেশের ভয়াবহ বন্যাগুলোর মধ্যে একটি। দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা এই বন্যায় দেশের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। ১৯৮৮ সালের বন্যার মতোই, ১৯৯৮ সালের বন্যার কারণও ছিল অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং নদীর পানির প্রবাহ বৃদ্ধি।

তবে, ১৯৯৮ সালের বন্যায় 'ব্যাকওয়াটার ইফেক্ট' বা প্রতিফলিত পানির প্রবাহের কারণে নদীর বহনক্ষমতা অনেক বেশি অতিক্রম করেছিল। এই কারণে, বন্যার স্থায়িত্বকাল ছিল প্রায় দুই মাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দুটি ভয়াবহ বন্যার ক্ষেত্রে উজানের পানির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

২০২৪ সালের আগস্টের বন্যার পূর্বাভাস ভারতের জলবায়ু সম্মেলনে দেওয়া হয়েছিল, যেখানে সম্ভাব্য ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর বৈজ্ঞানিক কারণগুলো বিশ্লেষণ করা হয়। সম্মেলনে উল্লেখ ছিল যে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সম্ভাব্য বন্যার আশঙ্কা রয়েছে, তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা বলে যে, বাংলাদেশ একক কারণের ফলে সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে বরাবরই সক্ষম হয়েছে। তবে চলমান বন্যার তীব্রতা থেকে এটা স্পষ্ট যে, এই বন্যাটি শুধুমাত্র ভারী বর্ষণের কারণে হয়নি। বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে ত্রিপুরায় ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে দেওয়ার ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর নিশ্চিত করেছে যে ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে বাংলাদেশে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে।

একইসঙ্গে তারা দাবি করেছে যে রাজ্য সরকারের নয়, বরং স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে কিছু পানি প্রবাহিত হয়েছে বাংলাদেশের দিকে। এই প্রেক্ষিতে স্পষ্ট যে, ২০২৪ সালের বন্যার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং পল্ডার বা বাঁধ ভাঙার কারণে সৃষ্ট বন্যা একত্রিত হয়ে আরও ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে এই বন্যা অতীতের সকল বন্যার ক্ষতি এবং বিপর্যয়কে ছাড়িয়ে যাবে। হঠাৎ করে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে দেওয়ার ফলে, বন্যা কবলিত এলাকায় পানি মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। এখানে প্রশ্ন উঠছে, বন্যার পানি যদি একটি অস্ত্র হয়, তবে স্লুইস গেট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে রাতের আঁধারে প্লাবিত করা কি ঘুমন্ত মানুষের ওপর সশস্ত্র আক্রমণের শামিল নয়? একটি বড় রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সৌজন্য বজায় রাখা এবং বাংলাদেশকে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া, যাতে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অনেকটাই কমে আসত।

বাংলাদেশ সদ্য এক কালো অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে নতুন আলোর পথে পা বাড়িয়েছে। প্রায় দেড় দশক ধরে চলা এক শাসনের ভারে ক্লান্ত এ দেশ, যার মাথায় ঋণের বোঝা যেন পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে আছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন শেষে দেশের দেশি-বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকায়। এর মধ্যে দেশি ঋণের অংশ ১০ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা, আর বিদেশি ঋণ ৮ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এসব ঋণের নিচে চাপা পড়া অর্থনীতির মধ্যে লুকিয়ে আছে অন্য এক গল্প।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটির তথ্য অনুসারে, গত ষোল বছরে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ১৪ হাজার ৯২০ কোটি বা ১৪৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল অর্থ পাচারের দুঃখজনক পরিণতির মাঝে যখন দেশের অর্থনীতির চিত্র ক্রমশ কালো হচ্ছে, তখন প্রতিবেশি রাষ্ট্রের আচমকা বন্যার আঘাতে যে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে, তা কি মহারাষ্ট্রটির হৃদয়ে কোনো প্রশ্ন জাগায়? আমাদের ৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদী, যা শুধু দুটি রাষ্ট্রের স্রোতস্বিনী নয়, বরং আমাদের ভাগ্যের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে।

এই নদীগুলোর পানি বিনিময় ও সহযোগিতা কেবল দুটি রাষ্ট্রের সম্পৃক্ততার নয়, বরং মানবতার এক নিবিড় বন্ধনেরও প্রতীক। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেকোনো সমস্যার সমাধানে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসতে, পরামর্শ করতে, প্রযুক্তিগত দিক থেকে সমাধান খুঁজতে। তাই বাংলাদেশ সবসময়েই প্রত্যাশা করে এক ন্যায়সঙ্গত আচরণ, যেখানে রাষ্ট্রের সম্পর্ক থাকবে রাষ্ট্রের সঙ্গে, কোন দলের সঙ্গে নয়। বৃহৎ রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল এই মানবিকতা ও সম্প্রীতির স্রোতকে আরও গভীরে নিয়ে যাওয়া, যেন প্রতিটি ঢেউতে বয়ে চলে এক আদর্শ প্রতিবেশির সৌজন্য।

লেখক: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় আরবান ইয়ুথ ক্লাইমেট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
ঢাকায় আরবান ইয়ুথ ক্লাইমেট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ১৫
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ১৫

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে মামাকে হত্যা করে ট্রেনে পালানোর সময় ভাগ্নে গ্রেপ্তার
গাজীপুরে মামাকে হত্যা করে ট্রেনে পালানোর সময় ভাগ্নে গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা পরিবারে চারাগাছ বিতরণ
কুতুবদিয়ায় জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা পরিবারে চারাগাছ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু সেটিই যথেষ্ট নয় : আলী রীয়াজ
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু সেটিই যথেষ্ট নয় : আলী রীয়াজ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘বিএনপি একটি উদার রাজনৈতিক দল এবং ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী’
‌‘বিএনপি একটি উদার রাজনৈতিক দল এবং ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা বিএনপির লক্ষ্য : সালাহউদ্দিন
গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা বিএনপির লক্ষ্য : সালাহউদ্দিন

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৫৪১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৫৪১ মামলা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : ৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : ৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালিগঞ্জ নদী‌ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কালিগঞ্জ নদী‌ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহেল ফুটবল টুর্নামেন্টে নুনগোলা ভেন্যুর চ্যাম্পিয়ন গোকুল ইউনিয়ন
সোহেল ফুটবল টুর্নামেন্টে নুনগোলা ভেন্যুর চ্যাম্পিয়ন গোকুল ইউনিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপসাংবাদিকতা প্রতিরোধে মৌলভীবাজারে প্রেস কাউন্সিলের কর্মশালা
অপসাংবাদিকতা প্রতিরোধে মৌলভীবাজারে প্রেস কাউন্সিলের কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ডিসি অফিসের দুই কর্মচারী নিহত
সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ডিসি অফিসের দুই কর্মচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিমান হামলায় ১৯ শিক্ষার্থী নিহত
মিয়ানমারে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিমান হামলায় ১৯ শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডিসির স্বেচ্ছায় রক্তদানের মধ্য দিয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে ডিসির স্বেচ্ছায় রক্তদানের মধ্য দিয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন