শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩২, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ নজিরবিহীন বন্যার সম্মুখীন হয়েছে। সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে টানা বৃষ্টিপাত এবং ভারত থেকে প্রবাহিত পাহাড়ি ঢলের ফলে বন্যার পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, আগামী কয়েকদিন এই পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকতে পারে, তবে ২৫ আগস্টের পর থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কিছুটা কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

এ ধরনের বন্যার আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, বিশেষ করে ২৯ এপ্রিল ভারতের পুনেতে অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ায় চলতি বর্ষা মৌসুমে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত কারিগরি অধিবেশনে এ অঞ্চলে ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর কারণগুলো বিশদভাবে উপস্থাপিত হয়। জলবায়ু সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেন যে, এ বছর বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে "এল নিনো" দুর্বল হয়ে "লা নিনা" সক্রিয় হয়েছে। সাধারণত, এল নিনো সক্রিয় হলে প্রশান্ত মহাসাগর থেকে ভারত মহাসাগর হয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত একটি শুষ্ক রেখা তৈরি হয়।

এর বিপরীত অবস্থা হলো "লা নিনা," যা সক্রিয় হলে শুষ্ক রেখাটি উষ্ণ রেখায় পরিণত হয় এবং বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এ প্রেক্ষাপটে বলা যায়, শিগগিরই এই অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। সম্মেলনে আরও বলা হয়, এবারের বর্ষা দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শক্তিশালী হয়ে উঠবে, আর বাংলাদেশের রোদেলা ভূমিগুলোতেও এবার বৃষ্টির ঢল নামে আসবে এক অমোঘ ছন্দে। সম্মেলনে আবহাওয়াবিদরা আরও উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশের উজানে অবস্থিত ভারতের পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো, যেমন আসাম, মেঘালয়, এবং পশ্চিমবঙ্গে এবার বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হতে পারে। এই অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বে। ফলে, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চলে যেভাবে প্রতিবছর বন্যা দেখা যায়, এবারের পরিস্থিতি তার চেয়েও মারাত্মক হতে পারে। অতিরিক্ত পানির স্রোত এবং দীর্ঘায়িত বর্ষণের কারণে এই অঞ্চলে বন্যার তীব্রতা এবং ব্যাপকতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। 

বন্যা বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, এবং এদের শ্রেণীবিভাগ প্রধানত সৃষ্টির কারণ ও প্রভাবের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। প্রধান বন্যার প্রকারগুলির মধ্যে রয়েছে নদী প্রবাহ বা ভাঙনে বন্যা, ফ্ল্যাশ ফ্লাড বা আকস্মিক বন্যা, জলোচ্ছ্বাস বন্যা, বৃষ্টিজনিত বন্যা, পল্ডার বা বাঁধ ভাঙা বন্যা, এবং বেসিন বন্যা। যখন মাটির নিচের স্তরে পানির স্তর অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তখন বেসিন বন্যা বা Groundwater Flooding সৃষ্টি হয়, যা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি বৃষ্টিপাত বা শিলাবৃষ্টির ফলে ঘটে। বাংলাদেশে এই ধরনের বন্যা খুবই বিরল, তবে অন্য সকল প্রকারের বন্যার সম্মুখীন বাংলাদেশ সময়ে সময়ে হয়ে থাকে। বাঁধ ভাঙা বন্যা ছাড়া বাকি চার প্রকারের বন্যা যখন স্বতন্ত্রভাবে আঘাত হানে, তখন তার ভয়াবহতা সাধারণত তীব্র হয় না। প্রায় প্রতি বছরই জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসে এক বা একাধিক বন্যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়। অধিকাংশ সময়ে বাংলাদেশ একক ধরনের বন্যার কবলে পড়ে, যা সাধারণত দেশের পক্ষে সহজেই সামলানো সম্ভব হয়। তবে বাংলাদেশের ইতিহাসে যেসব ভয়াবহ বন্যা সংঘটিত হয়েছে, যেমন ১৯৮৮ সালের বন্যা এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা, সেগুলোতে একাধিক ধরনের বন্যা একসঙ্গে আঘাত হেনেছিল।

১৯৮৮ এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা বাংলাদেশে সংঘটিত অন্যতম প্রলয়ংকরী প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়। ১৯৮৮ সালের বন্যা আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাস জুড়ে চলমান ছিল এবং দেশের বেশিরভাগ অঞ্চল ব্যাপকভাবে প্লাবিত হয়। এই বন্যা স্থানভেদে ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এই ভয়াবহ বন্যার প্রধান কারণ ছিল সারা দেশে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং একই সময়ে প্রধান প্রধান নদীগুলোর পানির স্তর বৃদ্ধি। ১৯৮৮ সালের বন্যায় বৃষ্টিজনিত বন্যার সাথে নদীভাঙন এবং নদীর পানি প্রবাহের প্রভাব যুক্ত হয়েছিল, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছিল। এই সময়ে দেশব্যাপী টানা ভারী বৃষ্টিপাত এবং উজানের পানি প্রবাহের কারণে দেশের তিনটি প্রধান নদীতে পানি প্রবাহের হার নদীপথের ধারণক্ষমতাকে ছাড়িয়ে যায়, যার ফলে মাত্র তিন দিনের মধ্যে দেশের ৬০% এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়ে। ১৯৯৮ সালের বন্যাও একইভাবে বাংলাদেশের ভয়াবহ বন্যাগুলোর মধ্যে একটি। দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা এই বন্যায় দেশের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। ১৯৮৮ সালের বন্যার মতোই, ১৯৯৮ সালের বন্যার কারণও ছিল অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং নদীর পানির প্রবাহ বৃদ্ধি।

তবে, ১৯৯৮ সালের বন্যায় 'ব্যাকওয়াটার ইফেক্ট' বা প্রতিফলিত পানির প্রবাহের কারণে নদীর বহনক্ষমতা অনেক বেশি অতিক্রম করেছিল। এই কারণে, বন্যার স্থায়িত্বকাল ছিল প্রায় দুই মাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দুটি ভয়াবহ বন্যার ক্ষেত্রে উজানের পানির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

২০২৪ সালের আগস্টের বন্যার পূর্বাভাস ভারতের জলবায়ু সম্মেলনে দেওয়া হয়েছিল, যেখানে সম্ভাব্য ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর বৈজ্ঞানিক কারণগুলো বিশ্লেষণ করা হয়। সম্মেলনে উল্লেখ ছিল যে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সম্ভাব্য বন্যার আশঙ্কা রয়েছে, তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা বলে যে, বাংলাদেশ একক কারণের ফলে সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে বরাবরই সক্ষম হয়েছে। তবে চলমান বন্যার তীব্রতা থেকে এটা স্পষ্ট যে, এই বন্যাটি শুধুমাত্র ভারী বর্ষণের কারণে হয়নি। বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে ত্রিপুরায় ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে দেওয়ার ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর নিশ্চিত করেছে যে ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে বাংলাদেশে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে।

একইসঙ্গে তারা দাবি করেছে যে রাজ্য সরকারের নয়, বরং স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে কিছু পানি প্রবাহিত হয়েছে বাংলাদেশের দিকে। এই প্রেক্ষিতে স্পষ্ট যে, ২০২৪ সালের বন্যার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং পল্ডার বা বাঁধ ভাঙার কারণে সৃষ্ট বন্যা একত্রিত হয়ে আরও ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে এই বন্যা অতীতের সকল বন্যার ক্ষতি এবং বিপর্যয়কে ছাড়িয়ে যাবে। হঠাৎ করে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে দেওয়ার ফলে, বন্যা কবলিত এলাকায় পানি মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। এখানে প্রশ্ন উঠছে, বন্যার পানি যদি একটি অস্ত্র হয়, তবে স্লুইস গেট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে রাতের আঁধারে প্লাবিত করা কি ঘুমন্ত মানুষের ওপর সশস্ত্র আক্রমণের শামিল নয়? একটি বড় রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সৌজন্য বজায় রাখা এবং বাংলাদেশকে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া, যাতে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অনেকটাই কমে আসত।

বাংলাদেশ সদ্য এক কালো অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে নতুন আলোর পথে পা বাড়িয়েছে। প্রায় দেড় দশক ধরে চলা এক শাসনের ভারে ক্লান্ত এ দেশ, যার মাথায় ঋণের বোঝা যেন পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে আছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন শেষে দেশের দেশি-বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকায়। এর মধ্যে দেশি ঋণের অংশ ১০ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা, আর বিদেশি ঋণ ৮ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এসব ঋণের নিচে চাপা পড়া অর্থনীতির মধ্যে লুকিয়ে আছে অন্য এক গল্প।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটির তথ্য অনুসারে, গত ষোল বছরে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ১৪ হাজার ৯২০ কোটি বা ১৪৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল অর্থ পাচারের দুঃখজনক পরিণতির মাঝে যখন দেশের অর্থনীতির চিত্র ক্রমশ কালো হচ্ছে, তখন প্রতিবেশি রাষ্ট্রের আচমকা বন্যার আঘাতে যে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে, তা কি মহারাষ্ট্রটির হৃদয়ে কোনো প্রশ্ন জাগায়? আমাদের ৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদী, যা শুধু দুটি রাষ্ট্রের স্রোতস্বিনী নয়, বরং আমাদের ভাগ্যের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে।

এই নদীগুলোর পানি বিনিময় ও সহযোগিতা কেবল দুটি রাষ্ট্রের সম্পৃক্ততার নয়, বরং মানবতার এক নিবিড় বন্ধনেরও প্রতীক। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেকোনো সমস্যার সমাধানে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসতে, পরামর্শ করতে, প্রযুক্তিগত দিক থেকে সমাধান খুঁজতে। তাই বাংলাদেশ সবসময়েই প্রত্যাশা করে এক ন্যায়সঙ্গত আচরণ, যেখানে রাষ্ট্রের সম্পর্ক থাকবে রাষ্ট্রের সঙ্গে, কোন দলের সঙ্গে নয়। বৃহৎ রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল এই মানবিকতা ও সম্প্রীতির স্রোতকে আরও গভীরে নিয়ে যাওয়া, যেন প্রতিটি ঢেউতে বয়ে চলে এক আদর্শ প্রতিবেশির সৌজন্য।

লেখক: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

৫৬ মিনিট আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স
যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : 
ধর্ম উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম