শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩২, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ নজিরবিহীন বন্যার সম্মুখীন হয়েছে। সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে টানা বৃষ্টিপাত এবং ভারত থেকে প্রবাহিত পাহাড়ি ঢলের ফলে বন্যার পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, আগামী কয়েকদিন এই পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকতে পারে, তবে ২৫ আগস্টের পর থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কিছুটা কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

এ ধরনের বন্যার আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, বিশেষ করে ২৯ এপ্রিল ভারতের পুনেতে অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ায় চলতি বর্ষা মৌসুমে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত কারিগরি অধিবেশনে এ অঞ্চলে ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর কারণগুলো বিশদভাবে উপস্থাপিত হয়। জলবায়ু সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেন যে, এ বছর বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে "এল নিনো" দুর্বল হয়ে "লা নিনা" সক্রিয় হয়েছে। সাধারণত, এল নিনো সক্রিয় হলে প্রশান্ত মহাসাগর থেকে ভারত মহাসাগর হয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত একটি শুষ্ক রেখা তৈরি হয়।

এর বিপরীত অবস্থা হলো "লা নিনা," যা সক্রিয় হলে শুষ্ক রেখাটি উষ্ণ রেখায় পরিণত হয় এবং বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এ প্রেক্ষাপটে বলা যায়, শিগগিরই এই অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। সম্মেলনে আরও বলা হয়, এবারের বর্ষা দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শক্তিশালী হয়ে উঠবে, আর বাংলাদেশের রোদেলা ভূমিগুলোতেও এবার বৃষ্টির ঢল নামে আসবে এক অমোঘ ছন্দে। সম্মেলনে আবহাওয়াবিদরা আরও উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশের উজানে অবস্থিত ভারতের পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো, যেমন আসাম, মেঘালয়, এবং পশ্চিমবঙ্গে এবার বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হতে পারে। এই অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বে। ফলে, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চলে যেভাবে প্রতিবছর বন্যা দেখা যায়, এবারের পরিস্থিতি তার চেয়েও মারাত্মক হতে পারে। অতিরিক্ত পানির স্রোত এবং দীর্ঘায়িত বর্ষণের কারণে এই অঞ্চলে বন্যার তীব্রতা এবং ব্যাপকতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। 

বন্যা বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, এবং এদের শ্রেণীবিভাগ প্রধানত সৃষ্টির কারণ ও প্রভাবের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। প্রধান বন্যার প্রকারগুলির মধ্যে রয়েছে নদী প্রবাহ বা ভাঙনে বন্যা, ফ্ল্যাশ ফ্লাড বা আকস্মিক বন্যা, জলোচ্ছ্বাস বন্যা, বৃষ্টিজনিত বন্যা, পল্ডার বা বাঁধ ভাঙা বন্যা, এবং বেসিন বন্যা। যখন মাটির নিচের স্তরে পানির স্তর অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তখন বেসিন বন্যা বা Groundwater Flooding সৃষ্টি হয়, যা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি বৃষ্টিপাত বা শিলাবৃষ্টির ফলে ঘটে। বাংলাদেশে এই ধরনের বন্যা খুবই বিরল, তবে অন্য সকল প্রকারের বন্যার সম্মুখীন বাংলাদেশ সময়ে সময়ে হয়ে থাকে। বাঁধ ভাঙা বন্যা ছাড়া বাকি চার প্রকারের বন্যা যখন স্বতন্ত্রভাবে আঘাত হানে, তখন তার ভয়াবহতা সাধারণত তীব্র হয় না। প্রায় প্রতি বছরই জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসে এক বা একাধিক বন্যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়। অধিকাংশ সময়ে বাংলাদেশ একক ধরনের বন্যার কবলে পড়ে, যা সাধারণত দেশের পক্ষে সহজেই সামলানো সম্ভব হয়। তবে বাংলাদেশের ইতিহাসে যেসব ভয়াবহ বন্যা সংঘটিত হয়েছে, যেমন ১৯৮৮ সালের বন্যা এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা, সেগুলোতে একাধিক ধরনের বন্যা একসঙ্গে আঘাত হেনেছিল।

১৯৮৮ এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা বাংলাদেশে সংঘটিত অন্যতম প্রলয়ংকরী প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়। ১৯৮৮ সালের বন্যা আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাস জুড়ে চলমান ছিল এবং দেশের বেশিরভাগ অঞ্চল ব্যাপকভাবে প্লাবিত হয়। এই বন্যা স্থানভেদে ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এই ভয়াবহ বন্যার প্রধান কারণ ছিল সারা দেশে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং একই সময়ে প্রধান প্রধান নদীগুলোর পানির স্তর বৃদ্ধি। ১৯৮৮ সালের বন্যায় বৃষ্টিজনিত বন্যার সাথে নদীভাঙন এবং নদীর পানি প্রবাহের প্রভাব যুক্ত হয়েছিল, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছিল। এই সময়ে দেশব্যাপী টানা ভারী বৃষ্টিপাত এবং উজানের পানি প্রবাহের কারণে দেশের তিনটি প্রধান নদীতে পানি প্রবাহের হার নদীপথের ধারণক্ষমতাকে ছাড়িয়ে যায়, যার ফলে মাত্র তিন দিনের মধ্যে দেশের ৬০% এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়ে। ১৯৯৮ সালের বন্যাও একইভাবে বাংলাদেশের ভয়াবহ বন্যাগুলোর মধ্যে একটি। দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা এই বন্যায় দেশের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। ১৯৮৮ সালের বন্যার মতোই, ১৯৯৮ সালের বন্যার কারণও ছিল অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং নদীর পানির প্রবাহ বৃদ্ধি।

তবে, ১৯৯৮ সালের বন্যায় 'ব্যাকওয়াটার ইফেক্ট' বা প্রতিফলিত পানির প্রবাহের কারণে নদীর বহনক্ষমতা অনেক বেশি অতিক্রম করেছিল। এই কারণে, বন্যার স্থায়িত্বকাল ছিল প্রায় দুই মাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দুটি ভয়াবহ বন্যার ক্ষেত্রে উজানের পানির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

২০২৪ সালের আগস্টের বন্যার পূর্বাভাস ভারতের জলবায়ু সম্মেলনে দেওয়া হয়েছিল, যেখানে সম্ভাব্য ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর বৈজ্ঞানিক কারণগুলো বিশ্লেষণ করা হয়। সম্মেলনে উল্লেখ ছিল যে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সম্ভাব্য বন্যার আশঙ্কা রয়েছে, তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা বলে যে, বাংলাদেশ একক কারণের ফলে সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে বরাবরই সক্ষম হয়েছে। তবে চলমান বন্যার তীব্রতা থেকে এটা স্পষ্ট যে, এই বন্যাটি শুধুমাত্র ভারী বর্ষণের কারণে হয়নি। বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে ত্রিপুরায় ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে দেওয়ার ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর নিশ্চিত করেছে যে ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে বাংলাদেশে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে।

একইসঙ্গে তারা দাবি করেছে যে রাজ্য সরকারের নয়, বরং স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে কিছু পানি প্রবাহিত হয়েছে বাংলাদেশের দিকে। এই প্রেক্ষিতে স্পষ্ট যে, ২০২৪ সালের বন্যার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং পল্ডার বা বাঁধ ভাঙার কারণে সৃষ্ট বন্যা একত্রিত হয়ে আরও ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে এই বন্যা অতীতের সকল বন্যার ক্ষতি এবং বিপর্যয়কে ছাড়িয়ে যাবে। হঠাৎ করে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে দেওয়ার ফলে, বন্যা কবলিত এলাকায় পানি মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। এখানে প্রশ্ন উঠছে, বন্যার পানি যদি একটি অস্ত্র হয়, তবে স্লুইস গেট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে রাতের আঁধারে প্লাবিত করা কি ঘুমন্ত মানুষের ওপর সশস্ত্র আক্রমণের শামিল নয়? একটি বড় রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সৌজন্য বজায় রাখা এবং বাংলাদেশকে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া, যাতে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অনেকটাই কমে আসত।

বাংলাদেশ সদ্য এক কালো অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে নতুন আলোর পথে পা বাড়িয়েছে। প্রায় দেড় দশক ধরে চলা এক শাসনের ভারে ক্লান্ত এ দেশ, যার মাথায় ঋণের বোঝা যেন পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে আছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন শেষে দেশের দেশি-বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকায়। এর মধ্যে দেশি ঋণের অংশ ১০ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা, আর বিদেশি ঋণ ৮ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এসব ঋণের নিচে চাপা পড়া অর্থনীতির মধ্যে লুকিয়ে আছে অন্য এক গল্প।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটির তথ্য অনুসারে, গত ষোল বছরে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ১৪ হাজার ৯২০ কোটি বা ১৪৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল অর্থ পাচারের দুঃখজনক পরিণতির মাঝে যখন দেশের অর্থনীতির চিত্র ক্রমশ কালো হচ্ছে, তখন প্রতিবেশি রাষ্ট্রের আচমকা বন্যার আঘাতে যে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে, তা কি মহারাষ্ট্রটির হৃদয়ে কোনো প্রশ্ন জাগায়? আমাদের ৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদী, যা শুধু দুটি রাষ্ট্রের স্রোতস্বিনী নয়, বরং আমাদের ভাগ্যের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে।

এই নদীগুলোর পানি বিনিময় ও সহযোগিতা কেবল দুটি রাষ্ট্রের সম্পৃক্ততার নয়, বরং মানবতার এক নিবিড় বন্ধনেরও প্রতীক। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেকোনো সমস্যার সমাধানে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসতে, পরামর্শ করতে, প্রযুক্তিগত দিক থেকে সমাধান খুঁজতে। তাই বাংলাদেশ সবসময়েই প্রত্যাশা করে এক ন্যায়সঙ্গত আচরণ, যেখানে রাষ্ট্রের সম্পর্ক থাকবে রাষ্ট্রের সঙ্গে, কোন দলের সঙ্গে নয়। বৃহৎ রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল এই মানবিকতা ও সম্প্রীতির স্রোতকে আরও গভীরে নিয়ে যাওয়া, যেন প্রতিটি ঢেউতে বয়ে চলে এক আদর্শ প্রতিবেশির সৌজন্য।

লেখক: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে