শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩২, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

ড. ইলিয়াছ প্রামানিক
অনলাইন ভার্সন
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ নজিরবিহীন বন্যার সম্মুখীন হয়েছে। সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে টানা বৃষ্টিপাত এবং ভারত থেকে প্রবাহিত পাহাড়ি ঢলের ফলে বন্যার পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, আগামী কয়েকদিন এই পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকতে পারে, তবে ২৫ আগস্টের পর থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কিছুটা কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

এ ধরনের বন্যার আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, বিশেষ করে ২৯ এপ্রিল ভারতের পুনেতে অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ায় চলতি বর্ষা মৌসুমে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত কারিগরি অধিবেশনে এ অঞ্চলে ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর কারণগুলো বিশদভাবে উপস্থাপিত হয়। জলবায়ু সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেন যে, এ বছর বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে "এল নিনো" দুর্বল হয়ে "লা নিনা" সক্রিয় হয়েছে। সাধারণত, এল নিনো সক্রিয় হলে প্রশান্ত মহাসাগর থেকে ভারত মহাসাগর হয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত একটি শুষ্ক রেখা তৈরি হয়।

এর বিপরীত অবস্থা হলো "লা নিনা," যা সক্রিয় হলে শুষ্ক রেখাটি উষ্ণ রেখায় পরিণত হয় এবং বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এ প্রেক্ষাপটে বলা যায়, শিগগিরই এই অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। সম্মেলনে আরও বলা হয়, এবারের বর্ষা দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শক্তিশালী হয়ে উঠবে, আর বাংলাদেশের রোদেলা ভূমিগুলোতেও এবার বৃষ্টির ঢল নামে আসবে এক অমোঘ ছন্দে। সম্মেলনে আবহাওয়াবিদরা আরও উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশের উজানে অবস্থিত ভারতের পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো, যেমন আসাম, মেঘালয়, এবং পশ্চিমবঙ্গে এবার বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হতে পারে। এই অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বে। ফলে, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চলে যেভাবে প্রতিবছর বন্যা দেখা যায়, এবারের পরিস্থিতি তার চেয়েও মারাত্মক হতে পারে। অতিরিক্ত পানির স্রোত এবং দীর্ঘায়িত বর্ষণের কারণে এই অঞ্চলে বন্যার তীব্রতা এবং ব্যাপকতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। 

বন্যা বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, এবং এদের শ্রেণীবিভাগ প্রধানত সৃষ্টির কারণ ও প্রভাবের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। প্রধান বন্যার প্রকারগুলির মধ্যে রয়েছে নদী প্রবাহ বা ভাঙনে বন্যা, ফ্ল্যাশ ফ্লাড বা আকস্মিক বন্যা, জলোচ্ছ্বাস বন্যা, বৃষ্টিজনিত বন্যা, পল্ডার বা বাঁধ ভাঙা বন্যা, এবং বেসিন বন্যা। যখন মাটির নিচের স্তরে পানির স্তর অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তখন বেসিন বন্যা বা Groundwater Flooding সৃষ্টি হয়, যা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি বৃষ্টিপাত বা শিলাবৃষ্টির ফলে ঘটে। বাংলাদেশে এই ধরনের বন্যা খুবই বিরল, তবে অন্য সকল প্রকারের বন্যার সম্মুখীন বাংলাদেশ সময়ে সময়ে হয়ে থাকে। বাঁধ ভাঙা বন্যা ছাড়া বাকি চার প্রকারের বন্যা যখন স্বতন্ত্রভাবে আঘাত হানে, তখন তার ভয়াবহতা সাধারণত তীব্র হয় না। প্রায় প্রতি বছরই জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসে এক বা একাধিক বন্যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়। অধিকাংশ সময়ে বাংলাদেশ একক ধরনের বন্যার কবলে পড়ে, যা সাধারণত দেশের পক্ষে সহজেই সামলানো সম্ভব হয়। তবে বাংলাদেশের ইতিহাসে যেসব ভয়াবহ বন্যা সংঘটিত হয়েছে, যেমন ১৯৮৮ সালের বন্যা এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা, সেগুলোতে একাধিক ধরনের বন্যা একসঙ্গে আঘাত হেনেছিল।

১৯৮৮ এবং ১৯৯৮ সালের বন্যা বাংলাদেশে সংঘটিত অন্যতম প্রলয়ংকরী প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়। ১৯৮৮ সালের বন্যা আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাস জুড়ে চলমান ছিল এবং দেশের বেশিরভাগ অঞ্চল ব্যাপকভাবে প্লাবিত হয়। এই বন্যা স্থানভেদে ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এই ভয়াবহ বন্যার প্রধান কারণ ছিল সারা দেশে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং একই সময়ে প্রধান প্রধান নদীগুলোর পানির স্তর বৃদ্ধি। ১৯৮৮ সালের বন্যায় বৃষ্টিজনিত বন্যার সাথে নদীভাঙন এবং নদীর পানি প্রবাহের প্রভাব যুক্ত হয়েছিল, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছিল। এই সময়ে দেশব্যাপী টানা ভারী বৃষ্টিপাত এবং উজানের পানি প্রবাহের কারণে দেশের তিনটি প্রধান নদীতে পানি প্রবাহের হার নদীপথের ধারণক্ষমতাকে ছাড়িয়ে যায়, যার ফলে মাত্র তিন দিনের মধ্যে দেশের ৬০% এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়ে। ১৯৯৮ সালের বন্যাও একইভাবে বাংলাদেশের ভয়াবহ বন্যাগুলোর মধ্যে একটি। দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা এই বন্যায় দেশের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। ১৯৮৮ সালের বন্যার মতোই, ১৯৯৮ সালের বন্যার কারণও ছিল অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং নদীর পানির প্রবাহ বৃদ্ধি।

তবে, ১৯৯৮ সালের বন্যায় 'ব্যাকওয়াটার ইফেক্ট' বা প্রতিফলিত পানির প্রবাহের কারণে নদীর বহনক্ষমতা অনেক বেশি অতিক্রম করেছিল। এই কারণে, বন্যার স্থায়িত্বকাল ছিল প্রায় দুই মাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দুটি ভয়াবহ বন্যার ক্ষেত্রে উজানের পানির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

২০২৪ সালের আগস্টের বন্যার পূর্বাভাস ভারতের জলবায়ু সম্মেলনে দেওয়া হয়েছিল, যেখানে সম্ভাব্য ভারী বর্ষণের সম্ভাব্যতা এবং এর বৈজ্ঞানিক কারণগুলো বিশ্লেষণ করা হয়। সম্মেলনে উল্লেখ ছিল যে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সম্ভাব্য বন্যার আশঙ্কা রয়েছে, তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা বলে যে, বাংলাদেশ একক কারণের ফলে সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে বরাবরই সক্ষম হয়েছে। তবে চলমান বন্যার তীব্রতা থেকে এটা স্পষ্ট যে, এই বন্যাটি শুধুমাত্র ভারী বর্ষণের কারণে হয়নি। বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে ত্রিপুরায় ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে দেওয়ার ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর নিশ্চিত করেছে যে ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে বাংলাদেশে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে।

একইসঙ্গে তারা দাবি করেছে যে রাজ্য সরকারের নয়, বরং স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে কিছু পানি প্রবাহিত হয়েছে বাংলাদেশের দিকে। এই প্রেক্ষিতে স্পষ্ট যে, ২০২৪ সালের বন্যার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং পল্ডার বা বাঁধ ভাঙার কারণে সৃষ্ট বন্যা একত্রিত হয়ে আরও ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে এই বন্যা অতীতের সকল বন্যার ক্ষতি এবং বিপর্যয়কে ছাড়িয়ে যাবে। হঠাৎ করে বাঁধের স্লুইস গেট খুলে দেওয়ার ফলে, বন্যা কবলিত এলাকায় পানি মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করে প্রবাহিত হচ্ছে। এখানে প্রশ্ন উঠছে, বন্যার পানি যদি একটি অস্ত্র হয়, তবে স্লুইস গেট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে রাতের আঁধারে প্লাবিত করা কি ঘুমন্ত মানুষের ওপর সশস্ত্র আক্রমণের শামিল নয়? একটি বড় রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সৌজন্য বজায় রাখা এবং বাংলাদেশকে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া, যাতে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অনেকটাই কমে আসত।

বাংলাদেশ সদ্য এক কালো অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে নতুন আলোর পথে পা বাড়িয়েছে। প্রায় দেড় দশক ধরে চলা এক শাসনের ভারে ক্লান্ত এ দেশ, যার মাথায় ঋণের বোঝা যেন পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে আছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন শেষে দেশের দেশি-বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকায়। এর মধ্যে দেশি ঋণের অংশ ১০ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা, আর বিদেশি ঋণ ৮ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এসব ঋণের নিচে চাপা পড়া অর্থনীতির মধ্যে লুকিয়ে আছে অন্য এক গল্প।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটির তথ্য অনুসারে, গত ষোল বছরে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ১৪ হাজার ৯২০ কোটি বা ১৪৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল অর্থ পাচারের দুঃখজনক পরিণতির মাঝে যখন দেশের অর্থনীতির চিত্র ক্রমশ কালো হচ্ছে, তখন প্রতিবেশি রাষ্ট্রের আচমকা বন্যার আঘাতে যে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে, তা কি মহারাষ্ট্রটির হৃদয়ে কোনো প্রশ্ন জাগায়? আমাদের ৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদী, যা শুধু দুটি রাষ্ট্রের স্রোতস্বিনী নয়, বরং আমাদের ভাগ্যের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে।

এই নদীগুলোর পানি বিনিময় ও সহযোগিতা কেবল দুটি রাষ্ট্রের সম্পৃক্ততার নয়, বরং মানবতার এক নিবিড় বন্ধনেরও প্রতীক। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেকোনো সমস্যার সমাধানে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসতে, পরামর্শ করতে, প্রযুক্তিগত দিক থেকে সমাধান খুঁজতে। তাই বাংলাদেশ সবসময়েই প্রত্যাশা করে এক ন্যায়সঙ্গত আচরণ, যেখানে রাষ্ট্রের সম্পর্ক থাকবে রাষ্ট্রের সঙ্গে, কোন দলের সঙ্গে নয়। বৃহৎ রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ছিল এই মানবিকতা ও সম্প্রীতির স্রোতকে আরও গভীরে নিয়ে যাওয়া, যেন প্রতিটি ঢেউতে বয়ে চলে এক আদর্শ প্রতিবেশির সৌজন্য।

লেখক: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাশিয়ার দ্বীপে জরুরি অবস্থা, সুনামি ঝুঁকিতে একাধিক দেশ
রাশিয়ার দ্বীপে জরুরি অবস্থা, সুনামি ঝুঁকিতে একাধিক দেশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উরুগুয়েকে উড়িয়ে কোপা ফাইনাল ও অলিম্পিকে ব্রাজিল
উরুগুয়েকে উড়িয়ে কোপা ফাইনাল ও অলিম্পিকে ব্রাজিল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যা থেকে রক্ষা করতে আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যা থেকে রক্ষা করতে আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট ঘিরে নৈরাজ্যের আশঙ্কা, আতঙ্ক সতর্কতা
আগস্ট ঘিরে নৈরাজ্যের আশঙ্কা, আতঙ্ক সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিত্যক্ত ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের বাথরুমে মিললো শিশুর লাশ
পরিত্যক্ত ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের বাথরুমে মিললো শিশুর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্টে স্কোয়াডে অলরাউন্ডার যোগ করলো ইংল্যান্ড
ওভাল টেস্টে স্কোয়াডে অলরাউন্ডার যোগ করলো ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই ঝুঁকি অবজ্ঞা করছে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো : সতর্ক বার্তা বিজ্ঞানীদের
এআই ঝুঁকি অবজ্ঞা করছে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো : সতর্ক বার্তা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গুগল সার্চে এলো বড় পরিবর্তন
গুগল সার্চে এলো বড় পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৭ বছর পর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিলেন বাংলাদেশের দুই সাঁতারু
৩৭ বছর পর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিলেন বাংলাদেশের দুই সাঁতারু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনে স্টোর বন্ধ করছে অ্যাপল
দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনে স্টোর বন্ধ করছে অ্যাপল

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলা বন্যা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলা বন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করে নিজের বিয়ে ঠেকাল স্কুলছাত্রী
প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করে নিজের বিয়ে ঠেকাল স্কুলছাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তাঘাট, ফসলি মাঠ তলিয়ে যাচ্ছে: বন্যার মুখে লালমনিরহাট
রাস্তাঘাট, ফসলি মাঠ তলিয়ে যাচ্ছে: বন্যার মুখে লালমনিরহাট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’
অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা
সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’
‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ
চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা