শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭

ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

ড. জহির আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

গুগল সার্চ ইঞ্জিন প্রত্যক্ষ করলে দেখা যাবে যে, নভেম্বরের ২৪ তারিখ ডুডুল এনিমেশনে মানব বিবর্তনের একটি ধারাবাহিক চিত্র পাওয়া যায়। এনিমেশনটিতে দেখা যায় যে, একটি ছোট্ট চুলে ভর্তি মেরুদন্ড সোজা করে কেঊ একজন শিম্পাঞ্জি ও মানুষের মাঝে অবস্থান করেছে। ঐ শিম্পের মত সৃষ্টিটিই হচ্ছে লুসি হোমো স্যাপিয়েন্স বা বৈজ্ঞিানিক মানুষের নিকট অতীতের পূর্বসূরী, যেটি আবিস্কৃত হয়েছে ১৯৭৪ সালের নভেম্বর ২৪ তারিখ। কিন্তু মানব ইতিহাসে লুসির পাঠ কেন জরুরী? এ সম্পর্কে আদ্দিস আবাবায় জাতীয় যাদঘরে লুসির জীবাশ্ম ও মানব ইতিহাসের বিবর্তনের সবাক চিত্র রয়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে ঐ যাদুঘরে বৈচিত্রে ভরপুর বৈজ্ঞানিক মানুষের আদি ইতিহাস দেখতে গেলাম স্বচক্ষে। সেখানেই মানব জাতির মাতামহ লুসির সাথে আমার সাক্ষাৎ ঘটেছিল।

মানব বির্বতনের ইতিহাস সম্পর্কে আদ্দিস আবাবা যাদুঘরে লিখা আছে ৩.৮ মিলিয়ন বছর আগে লুসির শরীর একটি হ্রদের কাঁদার মধ্যে ধীরে ধীরে ডুবে যেতে থাকে। সে সময় থেকে জিবাশ্মকরনের প্রক্রিয়া শুরু হয় । বস্তুত: এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লুসির হাঁড় সংরক্ষিত থাকে অক্ষত ভাবে, যার সন্ধান মিলে ১৯৭৪ সালে। সে রকমই যুগ যুগ ধরে প্রাচীন অবশেষগুলো  (যেমন, জীবাশ্ম ও পাথরের টুকরো সমূহ) ইথিওপিয়াতে সন্ধান মিলে। ঐ জীবাশ্ম সমূহ এই পৃথিবীর দীর্ঘমেয়াদী ঐতিহাসিক রুপান্তরের সাক্ষ্য দেয়- প্রমান হাজির করে ঐ মানুষগুলোর ব্যবহৃত দ্রব্যাদি এবং তাদের বেঁচে থাকার কলা কৌশল সমূহ। সেগুলো আমাদের আদি উৎসের গল্পের ভান্ডার। চলুন সেগুলো আবিষ্কার করি”।
শুরুতেই মানব বিবর্তন: ইথিওপিয়ার সময়পুঞ্জ। এখানে সচিত্র বার্তা হচ্ছে ইথিওপিয়ার লক্ষাধিক বছরের জীবন ও সংস্কৃতি। পরবর্তী কক্ষে ‘অতীত: জীবাশ্ম বিজ্ঞান ও প্রাক ইতিহাস। এর পরপরই অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষিত মানব জাতির কঙ্কাল ও তার বয়ান পর্যায়ক্রমে চোখে পড়ে। 

প্রথম পূর্বসুরী কে?
নৃবিজ্ঞানীদের কর্তৃক আবিষ্কৃত এ যাবৎকালের মানুষের পূর্বসূরীর পরিপূর্ণ কঙ্কাল হচ্ছে লুসি। বলা হয় যে ৩.২ মিলিয়ন বৎসর আগের এটি। হোমোস্যাপিয়্যান্স বা মানুষের বৈজ্ঞানিক অস্থিমজ্জার আগের স্তর অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনেসিস গোষ্ঠীর সদস্য ছিল লুসি। এর ফসিলটি ইথিওপিয়ার যাদুঘরে সংরক্ষিত করা হয়েছে। লুসি আমাদের বর্তমান মানব কূলের সাথে চমৎকার ভাবে সম্পর্কিত। ২০১৫ সালে আমেরিকার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামাও লুসিকে পরিদর্শন করেন। ক্যালিফর্নিয়ার বিজ্ঞান একাডেমির নৃবিজ্ঞানী জোহানসন দ্বারা উদ্দীপ্ত ওবামা লুসির ফসিল স্পর্শ করে নিজ পূবসূরীকে স্মরণ করেন (জুলাই, ২০১৫)। হোমোস্যাপিয়েন্সের পূর্বসুরী হিসেবে লুসির কঙ্কাল দেখে ওবামা বলেন, “লুসি আর বর্তমান হোমোস্যাপিয়েন্সের মাঝে কতটুকু দূরত্ব রয়েছে, কতগুলো লম্ফন আমাদেরকে দিতে হয়েছে আজকের স্তরে পৌঁছাবার জন্যে?” বারাক ওবামার অনুসন্ধিৎসু প্রশ্ন ছিল।

নৃবিজ্ঞানীরা মনে করেন যে এর মাঝে অনেক গুলো জেনারেশন আমাদেরকে পাড়ি দিতে হয়েছে। সেজন্য লুসির সূত্র ধরেই মনে করা হয় যে, ইথিওপিয়াতেই হোমো-স্যাপিয়েন্সের আবির্ভাবের সন্ধান মেলে। লুসির ক্ষুদ্রাকৃতির মগজ ছিল। এছাড়া  কব্জি, পা এবং দাঁত ছিল। দৈর্ঘ্যে মাত্র ১ মিটার লম্বা ছিল। লুসি “মানবকূলের দাদীমা ছিল” বলে প্যালেন্টলজিস্টরা মত দেন। ইথিওপিয়ান কবি লরেন তাই লিখেছিলেন “এটি সেইভূমি যেখানে মানব কূলের জীবন বর্ণিল ধনুতে জন্ম লাভ করেছে...... এখানেই জীবনের মর্মর গাঁথা প্রোথিত; মানব পরিবারের সোপান এখানেই রোপিত হয়েছিল”।

এ সদৃশ হোমনিডি তখনো অনাবিষ্কৃত। হোমোনিড হচ্ছে হোমোনিডি জীব তাত্ত্বিক পরিবারের প্রজাতি; এটি অস্ট্রালোপিথেকাস দলের একটি নাম- যারা মেরুদণ্ড সোজা করে চলতে পারে। ফসিল বিশেষজ্ঞ ডোনাল্ড জোহানসন ও তার ছাত্র টম গ্রে ইথিওপিয়ার আফার অঞ্চলে ১৯৭৪ সালের ২৪ নভেম্বর নতুন ফসিলের সন্ধান পান। এই আবিষ্কার মানুষের আদি উৎস সন্ধানে নতুন ধাক্কা দিল।মানুষের বিবর্তনের মহাসড়কে এই ফসিল এটির সন্ধান দেয় যে, শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটা মানুষের অস্তিত্ব ছিল।

ইথিওপিয়ার হাডার অঞ্চলে জোহানসন এর এটি তৃতীয় অনুসন্ধান। এর আগে স্বল্প পরিসরে বিক্ষিপ্ত ফসিলের সন্ধান তিনি পান। জোহানসন আর গ্রে- দুজনেই কিছু জন্তুর হাড় এবং দাঁতের সন্ধান পান। কিন্তু তেমন কোন বড় ধরনের আবিষ্কার ছিলনা। গাড়িতে চড়ে ফসিলের সন্ধানে তাঁরা বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছিলেন। অনেক দূর অতিক্রম করে এক রোদ্রউজ্জল সকালে।

জীবাশ্ম অনুসন্ধানের মানচিত্র আঁকছিলেন জোহান্সন ও তার ছাত্র। অনেকটা বিফল হয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন গন্তব্যতে। তাৎক্ষণাৎ একটি হাড়ের প্রতি জোহানসনের দৃষ্টি যায়। জোহানসন হোমোনিডের কনুই দেখতে পান। ক্রমান্বয়ে তারা হাঁটুর হাঁড়, পাঁজর ও মেরুদন্ডের হাঁড় কাঁদামাটি থেকে উঠালেন। আশ্চর্যজনক ভাবে সব গুলো হাঁড়ই একই কঙ্কালের ছিল বলে প্রমাণিত হয়েছে। শিষ্য গ্রে আনন্দে চিৎকার করে বলতে থাকেন, “আমরা পেয়েছি, আহ যীশু, আমরা পেয়েছি। আমরা পুরো বিষয়টির সন্ধান পেয়েছি।”

ঐ রাতেই পুরো গবেষণা দল এই আবিষ্কার উদযাপন করতে প্রস্তুত হলো। খাবার দাবার আর পানীয়ের আয়োজন হলো; ব্যান্ডের গানের আসর বসলো। যেই মাত্র ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ গান বেজে উঠলো, কেউ একজন তাৎক্ষণাৎ নতুন আবষ্কিৃত কঙ্কালকে ‘লুসি’ বলে সম্বোধন করল, সেই থেকে লুসি নামটির প্রচলন হলো।

কিন্তু লুসি দেখতে কেমন ছিল? হাঁড় সহ পুরো ফসিলকে যখন সাজানো হলো, দেখা গেল যে, লুসি খুবই ছোট আকৃতির- মাত্র ৪ ফুট লম্বা। নিতম্বের মধ্যেকার অস্থি কাঠামো দেখে বোঝা গেল যে কঙ্কালটি একজন নারীর। আর তার আক্কেল দাঁত এটি ইঙ্গিত দেয় যে, লুসির বয়স ২০ বৎসরের মধ্যে ছিল। লুসির হাঁড়ের কাঠামো দেখে নৃবিজ্ঞানীরা প্রমাণকরেন যে, লুসি দু’পায়ে ভর করে সোজা হয়ে চলতো, আর তার মগজের পরিমাণ কম ছিল। অর্থাৎ, নৃবিজ্ঞানীদের ইতিপূর্বের ধারণা ছিল যে, হোমোনিডির বৃহদাকার মগজ ছিল। কিন্তু, লুসির সোজা হয়ে চলাফেরা প্রমাণ করে যে, বৃহদাকার মগজের বিকাশের পূর্বেই মানুষ সিধে হয়ে হাঁটা-চলা করতো। ১৯৭৬ সনে ক্যালিফর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বার্কলে) নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক টিম হোয়াইট লুসির কঙ্কাল বিশ্লেষণ করে দেখেন যে, লুসিই প্রথম পূর্ণাঙ্গ ফসিল যা ইথিওপিয়ার আফার ত্রিভুজ অঞ্চলে আবিষ্কার হয়েছে, যা ‘অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনসিস’ এর পূর্বসূরী।
 
মানব বির্তনের সড়কে লুসি কেন গুরুত্বপূর্ণ? যদিও লুসি নতুন প্রজাতির ছিল তবে সে প্রথম অস্ট্রালোপিথেকাস ছিল না। টং শিশুর জন্ম ২.৮ বিলিয়ন বছর আগে, দক্ষিণ আফ্রিকার টং অঞ্চলে এই শিশুটির চোয়ালের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। ১৯২৪ সালে শল্যবিদ রেমন্ড ডার্ট এটির আবিষ্কারক। এই জীবাশ্মকে মানব ইতিহাসের সড়কে অস্ট্রালোপিথেকাস আফ্রিকাসস বলা হয়। ডার্ট বলেন যে, ”এক পলকে আমি বুঝলাম যে যেটি আমার হাতে আছে তা কোন ভাবে সাধারণ মগজ নয়। এটি বেবুন এর মগজের চেয়ে তিনগুন বড় এবং বয়স্ক শিম্পাঞ্জীয় চেয়েও বড়। এপসের মত নয়, তবে টং শিশুটির দাঁত মানব শিশুর মতই। ডার্ট এর সমাপনী বক্তব্য হচ্ছে, মানবের মতই এটি শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটতে পারতো, কারণ শির দাঁড়া মানুষের মতই মগজ পর্যন্ত সংযুক্ত ছিল।  ২৫ বৎসর পর্যন্ত ফলাফল দেখাচ্ছে যে, ডার্ট এর বিশ্লেষণ সঠিক ছিল। পরবর্তীতে লুসির আবির্ভাবের ফলে নৃবিজ্ঞানীরা একমত হন যে, মানুষের আদি ছিল অস্টালোপিথেসিস, এপ নয়, সুতরাং লুসির আবিষ্কারের ফলে এটি প্রমানিত যে মানব প্রজাতি সবশেষ পূর্বসুরী হল লুসি।
 
জোহানসনের  মতে, হাডারের প্রাপ্ত জীবাশ্ম এটি প্রমান করে যে, লুসী শিরদাঁড়া সোজা করে টং শিশুর মত হাঁটতে পারত। লুসির হাঁটু এবং কব্জি এবং দু’ পায়ে হাঁটাকে প্রমান করে। শিরদাঁড়া সোজা করে হাটার কারণে এটি জোরালো ধারণা জন্মে যে, মানব বিবর্তন ক্রমশই সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, প্রথম হোমিলিন এর জন্য বৃহাদাকার মস্তিষ্কের দরকার ছিল। মস্তিষ্কের অতিরিক্ত ক্ষমতা ১ মিলিয়ন বৎসর আগে দেখা যায় যাকে হোমো ইরেক্ট্রাস বলে। যদিও বৃহদাকার মস্তিষ্কেও গুরুত্ব পায় পরবর্তী পর্যায়ে, কিন্তু হাঁটতে পারার সূচকটি একমাত্র মানুষের পক্ষেই সম্ভব ছিল। তবে লুসি কিছু সময় অবশ্যই গাছে অবস্থান করছিল, যেমনটি আছে বর্তমানের শিম্পাঞ্জি ও ওরাং ওঁটাং। হাডার অঞ্চল আবিষ্কৃত অন্যান্য ফসিলও সাক্ষ্য দেয় যে, লুসি ছোট সামাজিক দলে বসবাস করত। শিম্পাঞ্জিও কয়েক ডজন একত্র বসবাস করে। সোজা কথায় লুসি ছিল অস্ট্রালোপিথেকাসের পরিণত রূপ। এর আগে মানুষের আদিরূপে দাঁত, হাঁড় এবং চোয়ালের হাঁড় সম্মলিত কঙ্কাল পাওয়া যায়নি। লুসিকে‘এপ’ ও আধুনিক মানুষের  (হোমোস্যাপিয়েন্সের) মহাসড়কে রূপান্তরকালীন ফসিল হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়।

প্রাক-ইতিহাস সেকশনে লুসিকে দেখে জাদুঘরের আর অন্য দিকে যেতে মন চায়নি। আরও রয়েছে ঐহিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক সেকশন, রয়েছে এথনোগ্রাফিক গবেষণা সেকশন। ১৯৪৪ সনে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘর কালের সাক্ষী। সবচেয়ে বড় সাক্ষী ‘আসল’ লুসিকে ধারণ করে আদি মানব জাতির আদি দেশ ইথিওপিয়ার আদ্দিস আবাবা রাজধানী। আমি জাদুঘর থেকে বেরিয় পড়লাম। আর আমাদের দাদীমা চিত্তাকর্ষক লুসির সচিত্র অবয়বে ভেসে উঠছে দৃশ্যপটে। আমার গবেষণা সঙ্গী নৃবিজ্ঞানী টেডি আমাকে লুসির আরও নানান অজানা গল্প শোনাচ্ছিল, আর ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড ’ গানটি গুন গুন করে গেয়ে উঠলো, আমাকেও অনুকরন করে তুলল। যদিও ভিন্ন প্রেক্ষাপটে এক ব্রিটিশ স্কুল ছাত্র তার সহপাঠী লুসিকে উদ্দেশ্য করে এই গানটি বেঁধেছিল, মানব জাতির দাদীমা লুসিও ‘ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ হয়ে আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছে। পা বাড়ালাম লুসির জন্মস্থানের আর এক প্রান্তের দিকে।

লেখক: অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিডি প্রতিদিন/১৮ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা