শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭

ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

ড. জহির আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

গুগল সার্চ ইঞ্জিন প্রত্যক্ষ করলে দেখা যাবে যে, নভেম্বরের ২৪ তারিখ ডুডুল এনিমেশনে মানব বিবর্তনের একটি ধারাবাহিক চিত্র পাওয়া যায়। এনিমেশনটিতে দেখা যায় যে, একটি ছোট্ট চুলে ভর্তি মেরুদন্ড সোজা করে কেঊ একজন শিম্পাঞ্জি ও মানুষের মাঝে অবস্থান করেছে। ঐ শিম্পের মত সৃষ্টিটিই হচ্ছে লুসি হোমো স্যাপিয়েন্স বা বৈজ্ঞিানিক মানুষের নিকট অতীতের পূর্বসূরী, যেটি আবিস্কৃত হয়েছে ১৯৭৪ সালের নভেম্বর ২৪ তারিখ। কিন্তু মানব ইতিহাসে লুসির পাঠ কেন জরুরী? এ সম্পর্কে আদ্দিস আবাবায় জাতীয় যাদঘরে লুসির জীবাশ্ম ও মানব ইতিহাসের বিবর্তনের সবাক চিত্র রয়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে ঐ যাদুঘরে বৈচিত্রে ভরপুর বৈজ্ঞানিক মানুষের আদি ইতিহাস দেখতে গেলাম স্বচক্ষে। সেখানেই মানব জাতির মাতামহ লুসির সাথে আমার সাক্ষাৎ ঘটেছিল।

মানব বির্বতনের ইতিহাস সম্পর্কে আদ্দিস আবাবা যাদুঘরে লিখা আছে ৩.৮ মিলিয়ন বছর আগে লুসির শরীর একটি হ্রদের কাঁদার মধ্যে ধীরে ধীরে ডুবে যেতে থাকে। সে সময় থেকে জিবাশ্মকরনের প্রক্রিয়া শুরু হয় । বস্তুত: এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লুসির হাঁড় সংরক্ষিত থাকে অক্ষত ভাবে, যার সন্ধান মিলে ১৯৭৪ সালে। সে রকমই যুগ যুগ ধরে প্রাচীন অবশেষগুলো  (যেমন, জীবাশ্ম ও পাথরের টুকরো সমূহ) ইথিওপিয়াতে সন্ধান মিলে। ঐ জীবাশ্ম সমূহ এই পৃথিবীর দীর্ঘমেয়াদী ঐতিহাসিক রুপান্তরের সাক্ষ্য দেয়- প্রমান হাজির করে ঐ মানুষগুলোর ব্যবহৃত দ্রব্যাদি এবং তাদের বেঁচে থাকার কলা কৌশল সমূহ। সেগুলো আমাদের আদি উৎসের গল্পের ভান্ডার। চলুন সেগুলো আবিষ্কার করি”।
শুরুতেই মানব বিবর্তন: ইথিওপিয়ার সময়পুঞ্জ। এখানে সচিত্র বার্তা হচ্ছে ইথিওপিয়ার লক্ষাধিক বছরের জীবন ও সংস্কৃতি। পরবর্তী কক্ষে ‘অতীত: জীবাশ্ম বিজ্ঞান ও প্রাক ইতিহাস। এর পরপরই অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষিত মানব জাতির কঙ্কাল ও তার বয়ান পর্যায়ক্রমে চোখে পড়ে। 

প্রথম পূর্বসুরী কে?
নৃবিজ্ঞানীদের কর্তৃক আবিষ্কৃত এ যাবৎকালের মানুষের পূর্বসূরীর পরিপূর্ণ কঙ্কাল হচ্ছে লুসি। বলা হয় যে ৩.২ মিলিয়ন বৎসর আগের এটি। হোমোস্যাপিয়্যান্স বা মানুষের বৈজ্ঞানিক অস্থিমজ্জার আগের স্তর অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনেসিস গোষ্ঠীর সদস্য ছিল লুসি। এর ফসিলটি ইথিওপিয়ার যাদুঘরে সংরক্ষিত করা হয়েছে। লুসি আমাদের বর্তমান মানব কূলের সাথে চমৎকার ভাবে সম্পর্কিত। ২০১৫ সালে আমেরিকার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামাও লুসিকে পরিদর্শন করেন। ক্যালিফর্নিয়ার বিজ্ঞান একাডেমির নৃবিজ্ঞানী জোহানসন দ্বারা উদ্দীপ্ত ওবামা লুসির ফসিল স্পর্শ করে নিজ পূবসূরীকে স্মরণ করেন (জুলাই, ২০১৫)। হোমোস্যাপিয়েন্সের পূর্বসুরী হিসেবে লুসির কঙ্কাল দেখে ওবামা বলেন, “লুসি আর বর্তমান হোমোস্যাপিয়েন্সের মাঝে কতটুকু দূরত্ব রয়েছে, কতগুলো লম্ফন আমাদেরকে দিতে হয়েছে আজকের স্তরে পৌঁছাবার জন্যে?” বারাক ওবামার অনুসন্ধিৎসু প্রশ্ন ছিল।

নৃবিজ্ঞানীরা মনে করেন যে এর মাঝে অনেক গুলো জেনারেশন আমাদেরকে পাড়ি দিতে হয়েছে। সেজন্য লুসির সূত্র ধরেই মনে করা হয় যে, ইথিওপিয়াতেই হোমো-স্যাপিয়েন্সের আবির্ভাবের সন্ধান মেলে। লুসির ক্ষুদ্রাকৃতির মগজ ছিল। এছাড়া  কব্জি, পা এবং দাঁত ছিল। দৈর্ঘ্যে মাত্র ১ মিটার লম্বা ছিল। লুসি “মানবকূলের দাদীমা ছিল” বলে প্যালেন্টলজিস্টরা মত দেন। ইথিওপিয়ান কবি লরেন তাই লিখেছিলেন “এটি সেইভূমি যেখানে মানব কূলের জীবন বর্ণিল ধনুতে জন্ম লাভ করেছে...... এখানেই জীবনের মর্মর গাঁথা প্রোথিত; মানব পরিবারের সোপান এখানেই রোপিত হয়েছিল”।

এ সদৃশ হোমনিডি তখনো অনাবিষ্কৃত। হোমোনিড হচ্ছে হোমোনিডি জীব তাত্ত্বিক পরিবারের প্রজাতি; এটি অস্ট্রালোপিথেকাস দলের একটি নাম- যারা মেরুদণ্ড সোজা করে চলতে পারে। ফসিল বিশেষজ্ঞ ডোনাল্ড জোহানসন ও তার ছাত্র টম গ্রে ইথিওপিয়ার আফার অঞ্চলে ১৯৭৪ সালের ২৪ নভেম্বর নতুন ফসিলের সন্ধান পান। এই আবিষ্কার মানুষের আদি উৎস সন্ধানে নতুন ধাক্কা দিল।মানুষের বিবর্তনের মহাসড়কে এই ফসিল এটির সন্ধান দেয় যে, শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটা মানুষের অস্তিত্ব ছিল।

ইথিওপিয়ার হাডার অঞ্চলে জোহানসন এর এটি তৃতীয় অনুসন্ধান। এর আগে স্বল্প পরিসরে বিক্ষিপ্ত ফসিলের সন্ধান তিনি পান। জোহানসন আর গ্রে- দুজনেই কিছু জন্তুর হাড় এবং দাঁতের সন্ধান পান। কিন্তু তেমন কোন বড় ধরনের আবিষ্কার ছিলনা। গাড়িতে চড়ে ফসিলের সন্ধানে তাঁরা বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছিলেন। অনেক দূর অতিক্রম করে এক রোদ্রউজ্জল সকালে।

জীবাশ্ম অনুসন্ধানের মানচিত্র আঁকছিলেন জোহান্সন ও তার ছাত্র। অনেকটা বিফল হয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন গন্তব্যতে। তাৎক্ষণাৎ একটি হাড়ের প্রতি জোহানসনের দৃষ্টি যায়। জোহানসন হোমোনিডের কনুই দেখতে পান। ক্রমান্বয়ে তারা হাঁটুর হাঁড়, পাঁজর ও মেরুদন্ডের হাঁড় কাঁদামাটি থেকে উঠালেন। আশ্চর্যজনক ভাবে সব গুলো হাঁড়ই একই কঙ্কালের ছিল বলে প্রমাণিত হয়েছে। শিষ্য গ্রে আনন্দে চিৎকার করে বলতে থাকেন, “আমরা পেয়েছি, আহ যীশু, আমরা পেয়েছি। আমরা পুরো বিষয়টির সন্ধান পেয়েছি।”

ঐ রাতেই পুরো গবেষণা দল এই আবিষ্কার উদযাপন করতে প্রস্তুত হলো। খাবার দাবার আর পানীয়ের আয়োজন হলো; ব্যান্ডের গানের আসর বসলো। যেই মাত্র ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ গান বেজে উঠলো, কেউ একজন তাৎক্ষণাৎ নতুন আবষ্কিৃত কঙ্কালকে ‘লুসি’ বলে সম্বোধন করল, সেই থেকে লুসি নামটির প্রচলন হলো।

কিন্তু লুসি দেখতে কেমন ছিল? হাঁড় সহ পুরো ফসিলকে যখন সাজানো হলো, দেখা গেল যে, লুসি খুবই ছোট আকৃতির- মাত্র ৪ ফুট লম্বা। নিতম্বের মধ্যেকার অস্থি কাঠামো দেখে বোঝা গেল যে কঙ্কালটি একজন নারীর। আর তার আক্কেল দাঁত এটি ইঙ্গিত দেয় যে, লুসির বয়স ২০ বৎসরের মধ্যে ছিল। লুসির হাঁড়ের কাঠামো দেখে নৃবিজ্ঞানীরা প্রমাণকরেন যে, লুসি দু’পায়ে ভর করে সোজা হয়ে চলতো, আর তার মগজের পরিমাণ কম ছিল। অর্থাৎ, নৃবিজ্ঞানীদের ইতিপূর্বের ধারণা ছিল যে, হোমোনিডির বৃহদাকার মগজ ছিল। কিন্তু, লুসির সোজা হয়ে চলাফেরা প্রমাণ করে যে, বৃহদাকার মগজের বিকাশের পূর্বেই মানুষ সিধে হয়ে হাঁটা-চলা করতো। ১৯৭৬ সনে ক্যালিফর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বার্কলে) নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক টিম হোয়াইট লুসির কঙ্কাল বিশ্লেষণ করে দেখেন যে, লুসিই প্রথম পূর্ণাঙ্গ ফসিল যা ইথিওপিয়ার আফার ত্রিভুজ অঞ্চলে আবিষ্কার হয়েছে, যা ‘অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনসিস’ এর পূর্বসূরী।
 
মানব বির্তনের সড়কে লুসি কেন গুরুত্বপূর্ণ? যদিও লুসি নতুন প্রজাতির ছিল তবে সে প্রথম অস্ট্রালোপিথেকাস ছিল না। টং শিশুর জন্ম ২.৮ বিলিয়ন বছর আগে, দক্ষিণ আফ্রিকার টং অঞ্চলে এই শিশুটির চোয়ালের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। ১৯২৪ সালে শল্যবিদ রেমন্ড ডার্ট এটির আবিষ্কারক। এই জীবাশ্মকে মানব ইতিহাসের সড়কে অস্ট্রালোপিথেকাস আফ্রিকাসস বলা হয়। ডার্ট বলেন যে, ”এক পলকে আমি বুঝলাম যে যেটি আমার হাতে আছে তা কোন ভাবে সাধারণ মগজ নয়। এটি বেবুন এর মগজের চেয়ে তিনগুন বড় এবং বয়স্ক শিম্পাঞ্জীয় চেয়েও বড়। এপসের মত নয়, তবে টং শিশুটির দাঁত মানব শিশুর মতই। ডার্ট এর সমাপনী বক্তব্য হচ্ছে, মানবের মতই এটি শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটতে পারতো, কারণ শির দাঁড়া মানুষের মতই মগজ পর্যন্ত সংযুক্ত ছিল।  ২৫ বৎসর পর্যন্ত ফলাফল দেখাচ্ছে যে, ডার্ট এর বিশ্লেষণ সঠিক ছিল। পরবর্তীতে লুসির আবির্ভাবের ফলে নৃবিজ্ঞানীরা একমত হন যে, মানুষের আদি ছিল অস্টালোপিথেসিস, এপ নয়, সুতরাং লুসির আবিষ্কারের ফলে এটি প্রমানিত যে মানব প্রজাতি সবশেষ পূর্বসুরী হল লুসি।
 
জোহানসনের  মতে, হাডারের প্রাপ্ত জীবাশ্ম এটি প্রমান করে যে, লুসী শিরদাঁড়া সোজা করে টং শিশুর মত হাঁটতে পারত। লুসির হাঁটু এবং কব্জি এবং দু’ পায়ে হাঁটাকে প্রমান করে। শিরদাঁড়া সোজা করে হাটার কারণে এটি জোরালো ধারণা জন্মে যে, মানব বিবর্তন ক্রমশই সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, প্রথম হোমিলিন এর জন্য বৃহাদাকার মস্তিষ্কের দরকার ছিল। মস্তিষ্কের অতিরিক্ত ক্ষমতা ১ মিলিয়ন বৎসর আগে দেখা যায় যাকে হোমো ইরেক্ট্রাস বলে। যদিও বৃহদাকার মস্তিষ্কেও গুরুত্ব পায় পরবর্তী পর্যায়ে, কিন্তু হাঁটতে পারার সূচকটি একমাত্র মানুষের পক্ষেই সম্ভব ছিল। তবে লুসি কিছু সময় অবশ্যই গাছে অবস্থান করছিল, যেমনটি আছে বর্তমানের শিম্পাঞ্জি ও ওরাং ওঁটাং। হাডার অঞ্চল আবিষ্কৃত অন্যান্য ফসিলও সাক্ষ্য দেয় যে, লুসি ছোট সামাজিক দলে বসবাস করত। শিম্পাঞ্জিও কয়েক ডজন একত্র বসবাস করে। সোজা কথায় লুসি ছিল অস্ট্রালোপিথেকাসের পরিণত রূপ। এর আগে মানুষের আদিরূপে দাঁত, হাঁড় এবং চোয়ালের হাঁড় সম্মলিত কঙ্কাল পাওয়া যায়নি। লুসিকে‘এপ’ ও আধুনিক মানুষের  (হোমোস্যাপিয়েন্সের) মহাসড়কে রূপান্তরকালীন ফসিল হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়।

প্রাক-ইতিহাস সেকশনে লুসিকে দেখে জাদুঘরের আর অন্য দিকে যেতে মন চায়নি। আরও রয়েছে ঐহিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক সেকশন, রয়েছে এথনোগ্রাফিক গবেষণা সেকশন। ১৯৪৪ সনে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘর কালের সাক্ষী। সবচেয়ে বড় সাক্ষী ‘আসল’ লুসিকে ধারণ করে আদি মানব জাতির আদি দেশ ইথিওপিয়ার আদ্দিস আবাবা রাজধানী। আমি জাদুঘর থেকে বেরিয় পড়লাম। আর আমাদের দাদীমা চিত্তাকর্ষক লুসির সচিত্র অবয়বে ভেসে উঠছে দৃশ্যপটে। আমার গবেষণা সঙ্গী নৃবিজ্ঞানী টেডি আমাকে লুসির আরও নানান অজানা গল্প শোনাচ্ছিল, আর ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড ’ গানটি গুন গুন করে গেয়ে উঠলো, আমাকেও অনুকরন করে তুলল। যদিও ভিন্ন প্রেক্ষাপটে এক ব্রিটিশ স্কুল ছাত্র তার সহপাঠী লুসিকে উদ্দেশ্য করে এই গানটি বেঁধেছিল, মানব জাতির দাদীমা লুসিও ‘ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ হয়ে আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছে। পা বাড়ালাম লুসির জন্মস্থানের আর এক প্রান্তের দিকে।

লেখক: অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিডি প্রতিদিন/১৮ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ দিন আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ