শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭

ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

ড. জহির আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

গুগল সার্চ ইঞ্জিন প্রত্যক্ষ করলে দেখা যাবে যে, নভেম্বরের ২৪ তারিখ ডুডুল এনিমেশনে মানব বিবর্তনের একটি ধারাবাহিক চিত্র পাওয়া যায়। এনিমেশনটিতে দেখা যায় যে, একটি ছোট্ট চুলে ভর্তি মেরুদন্ড সোজা করে কেঊ একজন শিম্পাঞ্জি ও মানুষের মাঝে অবস্থান করেছে। ঐ শিম্পের মত সৃষ্টিটিই হচ্ছে লুসি হোমো স্যাপিয়েন্স বা বৈজ্ঞিানিক মানুষের নিকট অতীতের পূর্বসূরী, যেটি আবিস্কৃত হয়েছে ১৯৭৪ সালের নভেম্বর ২৪ তারিখ। কিন্তু মানব ইতিহাসে লুসির পাঠ কেন জরুরী? এ সম্পর্কে আদ্দিস আবাবায় জাতীয় যাদঘরে লুসির জীবাশ্ম ও মানব ইতিহাসের বিবর্তনের সবাক চিত্র রয়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে ঐ যাদুঘরে বৈচিত্রে ভরপুর বৈজ্ঞানিক মানুষের আদি ইতিহাস দেখতে গেলাম স্বচক্ষে। সেখানেই মানব জাতির মাতামহ লুসির সাথে আমার সাক্ষাৎ ঘটেছিল।

মানব বির্বতনের ইতিহাস সম্পর্কে আদ্দিস আবাবা যাদুঘরে লিখা আছে ৩.৮ মিলিয়ন বছর আগে লুসির শরীর একটি হ্রদের কাঁদার মধ্যে ধীরে ধীরে ডুবে যেতে থাকে। সে সময় থেকে জিবাশ্মকরনের প্রক্রিয়া শুরু হয় । বস্তুত: এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লুসির হাঁড় সংরক্ষিত থাকে অক্ষত ভাবে, যার সন্ধান মিলে ১৯৭৪ সালে। সে রকমই যুগ যুগ ধরে প্রাচীন অবশেষগুলো  (যেমন, জীবাশ্ম ও পাথরের টুকরো সমূহ) ইথিওপিয়াতে সন্ধান মিলে। ঐ জীবাশ্ম সমূহ এই পৃথিবীর দীর্ঘমেয়াদী ঐতিহাসিক রুপান্তরের সাক্ষ্য দেয়- প্রমান হাজির করে ঐ মানুষগুলোর ব্যবহৃত দ্রব্যাদি এবং তাদের বেঁচে থাকার কলা কৌশল সমূহ। সেগুলো আমাদের আদি উৎসের গল্পের ভান্ডার। চলুন সেগুলো আবিষ্কার করি”।
শুরুতেই মানব বিবর্তন: ইথিওপিয়ার সময়পুঞ্জ। এখানে সচিত্র বার্তা হচ্ছে ইথিওপিয়ার লক্ষাধিক বছরের জীবন ও সংস্কৃতি। পরবর্তী কক্ষে ‘অতীত: জীবাশ্ম বিজ্ঞান ও প্রাক ইতিহাস। এর পরপরই অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষিত মানব জাতির কঙ্কাল ও তার বয়ান পর্যায়ক্রমে চোখে পড়ে। 

প্রথম পূর্বসুরী কে?
নৃবিজ্ঞানীদের কর্তৃক আবিষ্কৃত এ যাবৎকালের মানুষের পূর্বসূরীর পরিপূর্ণ কঙ্কাল হচ্ছে লুসি। বলা হয় যে ৩.২ মিলিয়ন বৎসর আগের এটি। হোমোস্যাপিয়্যান্স বা মানুষের বৈজ্ঞানিক অস্থিমজ্জার আগের স্তর অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনেসিস গোষ্ঠীর সদস্য ছিল লুসি। এর ফসিলটি ইথিওপিয়ার যাদুঘরে সংরক্ষিত করা হয়েছে। লুসি আমাদের বর্তমান মানব কূলের সাথে চমৎকার ভাবে সম্পর্কিত। ২০১৫ সালে আমেরিকার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামাও লুসিকে পরিদর্শন করেন। ক্যালিফর্নিয়ার বিজ্ঞান একাডেমির নৃবিজ্ঞানী জোহানসন দ্বারা উদ্দীপ্ত ওবামা লুসির ফসিল স্পর্শ করে নিজ পূবসূরীকে স্মরণ করেন (জুলাই, ২০১৫)। হোমোস্যাপিয়েন্সের পূর্বসুরী হিসেবে লুসির কঙ্কাল দেখে ওবামা বলেন, “লুসি আর বর্তমান হোমোস্যাপিয়েন্সের মাঝে কতটুকু দূরত্ব রয়েছে, কতগুলো লম্ফন আমাদেরকে দিতে হয়েছে আজকের স্তরে পৌঁছাবার জন্যে?” বারাক ওবামার অনুসন্ধিৎসু প্রশ্ন ছিল।

নৃবিজ্ঞানীরা মনে করেন যে এর মাঝে অনেক গুলো জেনারেশন আমাদেরকে পাড়ি দিতে হয়েছে। সেজন্য লুসির সূত্র ধরেই মনে করা হয় যে, ইথিওপিয়াতেই হোমো-স্যাপিয়েন্সের আবির্ভাবের সন্ধান মেলে। লুসির ক্ষুদ্রাকৃতির মগজ ছিল। এছাড়া  কব্জি, পা এবং দাঁত ছিল। দৈর্ঘ্যে মাত্র ১ মিটার লম্বা ছিল। লুসি “মানবকূলের দাদীমা ছিল” বলে প্যালেন্টলজিস্টরা মত দেন। ইথিওপিয়ান কবি লরেন তাই লিখেছিলেন “এটি সেইভূমি যেখানে মানব কূলের জীবন বর্ণিল ধনুতে জন্ম লাভ করেছে...... এখানেই জীবনের মর্মর গাঁথা প্রোথিত; মানব পরিবারের সোপান এখানেই রোপিত হয়েছিল”।

এ সদৃশ হোমনিডি তখনো অনাবিষ্কৃত। হোমোনিড হচ্ছে হোমোনিডি জীব তাত্ত্বিক পরিবারের প্রজাতি; এটি অস্ট্রালোপিথেকাস দলের একটি নাম- যারা মেরুদণ্ড সোজা করে চলতে পারে। ফসিল বিশেষজ্ঞ ডোনাল্ড জোহানসন ও তার ছাত্র টম গ্রে ইথিওপিয়ার আফার অঞ্চলে ১৯৭৪ সালের ২৪ নভেম্বর নতুন ফসিলের সন্ধান পান। এই আবিষ্কার মানুষের আদি উৎস সন্ধানে নতুন ধাক্কা দিল।মানুষের বিবর্তনের মহাসড়কে এই ফসিল এটির সন্ধান দেয় যে, শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটা মানুষের অস্তিত্ব ছিল।

ইথিওপিয়ার হাডার অঞ্চলে জোহানসন এর এটি তৃতীয় অনুসন্ধান। এর আগে স্বল্প পরিসরে বিক্ষিপ্ত ফসিলের সন্ধান তিনি পান। জোহানসন আর গ্রে- দুজনেই কিছু জন্তুর হাড় এবং দাঁতের সন্ধান পান। কিন্তু তেমন কোন বড় ধরনের আবিষ্কার ছিলনা। গাড়িতে চড়ে ফসিলের সন্ধানে তাঁরা বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছিলেন। অনেক দূর অতিক্রম করে এক রোদ্রউজ্জল সকালে।

জীবাশ্ম অনুসন্ধানের মানচিত্র আঁকছিলেন জোহান্সন ও তার ছাত্র। অনেকটা বিফল হয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন গন্তব্যতে। তাৎক্ষণাৎ একটি হাড়ের প্রতি জোহানসনের দৃষ্টি যায়। জোহানসন হোমোনিডের কনুই দেখতে পান। ক্রমান্বয়ে তারা হাঁটুর হাঁড়, পাঁজর ও মেরুদন্ডের হাঁড় কাঁদামাটি থেকে উঠালেন। আশ্চর্যজনক ভাবে সব গুলো হাঁড়ই একই কঙ্কালের ছিল বলে প্রমাণিত হয়েছে। শিষ্য গ্রে আনন্দে চিৎকার করে বলতে থাকেন, “আমরা পেয়েছি, আহ যীশু, আমরা পেয়েছি। আমরা পুরো বিষয়টির সন্ধান পেয়েছি।”

ঐ রাতেই পুরো গবেষণা দল এই আবিষ্কার উদযাপন করতে প্রস্তুত হলো। খাবার দাবার আর পানীয়ের আয়োজন হলো; ব্যান্ডের গানের আসর বসলো। যেই মাত্র ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ গান বেজে উঠলো, কেউ একজন তাৎক্ষণাৎ নতুন আবষ্কিৃত কঙ্কালকে ‘লুসি’ বলে সম্বোধন করল, সেই থেকে লুসি নামটির প্রচলন হলো।

কিন্তু লুসি দেখতে কেমন ছিল? হাঁড় সহ পুরো ফসিলকে যখন সাজানো হলো, দেখা গেল যে, লুসি খুবই ছোট আকৃতির- মাত্র ৪ ফুট লম্বা। নিতম্বের মধ্যেকার অস্থি কাঠামো দেখে বোঝা গেল যে কঙ্কালটি একজন নারীর। আর তার আক্কেল দাঁত এটি ইঙ্গিত দেয় যে, লুসির বয়স ২০ বৎসরের মধ্যে ছিল। লুসির হাঁড়ের কাঠামো দেখে নৃবিজ্ঞানীরা প্রমাণকরেন যে, লুসি দু’পায়ে ভর করে সোজা হয়ে চলতো, আর তার মগজের পরিমাণ কম ছিল। অর্থাৎ, নৃবিজ্ঞানীদের ইতিপূর্বের ধারণা ছিল যে, হোমোনিডির বৃহদাকার মগজ ছিল। কিন্তু, লুসির সোজা হয়ে চলাফেরা প্রমাণ করে যে, বৃহদাকার মগজের বিকাশের পূর্বেই মানুষ সিধে হয়ে হাঁটা-চলা করতো। ১৯৭৬ সনে ক্যালিফর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বার্কলে) নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক টিম হোয়াইট লুসির কঙ্কাল বিশ্লেষণ করে দেখেন যে, লুসিই প্রথম পূর্ণাঙ্গ ফসিল যা ইথিওপিয়ার আফার ত্রিভুজ অঞ্চলে আবিষ্কার হয়েছে, যা ‘অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনসিস’ এর পূর্বসূরী।
 
মানব বির্তনের সড়কে লুসি কেন গুরুত্বপূর্ণ? যদিও লুসি নতুন প্রজাতির ছিল তবে সে প্রথম অস্ট্রালোপিথেকাস ছিল না। টং শিশুর জন্ম ২.৮ বিলিয়ন বছর আগে, দক্ষিণ আফ্রিকার টং অঞ্চলে এই শিশুটির চোয়ালের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। ১৯২৪ সালে শল্যবিদ রেমন্ড ডার্ট এটির আবিষ্কারক। এই জীবাশ্মকে মানব ইতিহাসের সড়কে অস্ট্রালোপিথেকাস আফ্রিকাসস বলা হয়। ডার্ট বলেন যে, ”এক পলকে আমি বুঝলাম যে যেটি আমার হাতে আছে তা কোন ভাবে সাধারণ মগজ নয়। এটি বেবুন এর মগজের চেয়ে তিনগুন বড় এবং বয়স্ক শিম্পাঞ্জীয় চেয়েও বড়। এপসের মত নয়, তবে টং শিশুটির দাঁত মানব শিশুর মতই। ডার্ট এর সমাপনী বক্তব্য হচ্ছে, মানবের মতই এটি শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটতে পারতো, কারণ শির দাঁড়া মানুষের মতই মগজ পর্যন্ত সংযুক্ত ছিল।  ২৫ বৎসর পর্যন্ত ফলাফল দেখাচ্ছে যে, ডার্ট এর বিশ্লেষণ সঠিক ছিল। পরবর্তীতে লুসির আবির্ভাবের ফলে নৃবিজ্ঞানীরা একমত হন যে, মানুষের আদি ছিল অস্টালোপিথেসিস, এপ নয়, সুতরাং লুসির আবিষ্কারের ফলে এটি প্রমানিত যে মানব প্রজাতি সবশেষ পূর্বসুরী হল লুসি।
 
জোহানসনের  মতে, হাডারের প্রাপ্ত জীবাশ্ম এটি প্রমান করে যে, লুসী শিরদাঁড়া সোজা করে টং শিশুর মত হাঁটতে পারত। লুসির হাঁটু এবং কব্জি এবং দু’ পায়ে হাঁটাকে প্রমান করে। শিরদাঁড়া সোজা করে হাটার কারণে এটি জোরালো ধারণা জন্মে যে, মানব বিবর্তন ক্রমশই সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, প্রথম হোমিলিন এর জন্য বৃহাদাকার মস্তিষ্কের দরকার ছিল। মস্তিষ্কের অতিরিক্ত ক্ষমতা ১ মিলিয়ন বৎসর আগে দেখা যায় যাকে হোমো ইরেক্ট্রাস বলে। যদিও বৃহদাকার মস্তিষ্কেও গুরুত্ব পায় পরবর্তী পর্যায়ে, কিন্তু হাঁটতে পারার সূচকটি একমাত্র মানুষের পক্ষেই সম্ভব ছিল। তবে লুসি কিছু সময় অবশ্যই গাছে অবস্থান করছিল, যেমনটি আছে বর্তমানের শিম্পাঞ্জি ও ওরাং ওঁটাং। হাডার অঞ্চল আবিষ্কৃত অন্যান্য ফসিলও সাক্ষ্য দেয় যে, লুসি ছোট সামাজিক দলে বসবাস করত। শিম্পাঞ্জিও কয়েক ডজন একত্র বসবাস করে। সোজা কথায় লুসি ছিল অস্ট্রালোপিথেকাসের পরিণত রূপ। এর আগে মানুষের আদিরূপে দাঁত, হাঁড় এবং চোয়ালের হাঁড় সম্মলিত কঙ্কাল পাওয়া যায়নি। লুসিকে‘এপ’ ও আধুনিক মানুষের  (হোমোস্যাপিয়েন্সের) মহাসড়কে রূপান্তরকালীন ফসিল হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়।

প্রাক-ইতিহাস সেকশনে লুসিকে দেখে জাদুঘরের আর অন্য দিকে যেতে মন চায়নি। আরও রয়েছে ঐহিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক সেকশন, রয়েছে এথনোগ্রাফিক গবেষণা সেকশন। ১৯৪৪ সনে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘর কালের সাক্ষী। সবচেয়ে বড় সাক্ষী ‘আসল’ লুসিকে ধারণ করে আদি মানব জাতির আদি দেশ ইথিওপিয়ার আদ্দিস আবাবা রাজধানী। আমি জাদুঘর থেকে বেরিয় পড়লাম। আর আমাদের দাদীমা চিত্তাকর্ষক লুসির সচিত্র অবয়বে ভেসে উঠছে দৃশ্যপটে। আমার গবেষণা সঙ্গী নৃবিজ্ঞানী টেডি আমাকে লুসির আরও নানান অজানা গল্প শোনাচ্ছিল, আর ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড ’ গানটি গুন গুন করে গেয়ে উঠলো, আমাকেও অনুকরন করে তুলল। যদিও ভিন্ন প্রেক্ষাপটে এক ব্রিটিশ স্কুল ছাত্র তার সহপাঠী লুসিকে উদ্দেশ্য করে এই গানটি বেঁধেছিল, মানব জাতির দাদীমা লুসিও ‘ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ হয়ে আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছে। পা বাড়ালাম লুসির জন্মস্থানের আর এক প্রান্তের দিকে।

লেখক: অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিডি প্রতিদিন/১৮ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ