শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

শহীদ কাদরীর কবিতা - বিষয়, শিল্প ও সংবেদনা

সোহরাব পাশা
Not defined
শহীদ কাদরীর কবিতা - বিষয়, শিল্প ও সংবেদনা

হোর্হে লুইস বোর্হেস বলেছেন, ‘কবিতা কিংবা যে কোনো সাহিত্যকর্ম বিশুদ্ধ শিল্প। প্রতিবার কবিতা পড়ার সময় শিল্প সৃষ্টি হয়। আমরা সত্যিকার অর্থে কবিতা বলতে বুঝি আবেগ এবং আনন্দ। আমরা কবিতার দিকে এগোই আমরা জীবনের দিকে এগোই। (কবিতার কারখানা-অনুবাদ অপূর্ব জামান)। কবিতার মূল অনুষঙ্গ হচ্ছে আবেগ। এই আবেগ, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ দৃশ্য শিল্পের সৌন্দর্যের কোলাজ তৈরি করে। আমরা জানি কিটস বায়রন, কোলরিজ, শেলি প্রমুখ রোমান্টিক কবি সৃজনশিল্পে কমবেশি আবেগ আক্রান্ত ছিলেন। এই ‘আবেগ’ কবিতা বা শিল্পের সব সময়কে ধারণ করে আছে কল্পনার মাধুর্যে। কবিতায় আবেগের ভিন্নমতও আছে, যেমন, এলিয়ট মনে করেন, ‘পোয়েট্রি ইজ নট এ ট্রানিং লুজ অব ইমোশন’। সমকালীন কোনো কোনো কবিও ভাবতে পারেন, কবিতা তীব্র আবেগ আশ্রিত নয়, কবিতা হচ্ছে বস্তুনিষ্ঠ বোধের শিল্প। তবে অস্বীকারের উপায় নেই- বিষয়টি দ্বিধামুক্ত নয়।

দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় তার ‘রূপ, রস ও সুন্দর’ নন্দনতত্ত্বের ভূমিকাগ্রন্থে লিখেছেন, ‘শিল্পবস্তু সৃষ্টিতে স্বভাবতই সৃষ্টিশীল কল্পনার ভূমিকা মুখ্য এবং প্রত্যক্ষ লক্ষ্যবস্তুর প্রতিচ্ছবি। স্মৃতিতে ধরে রাখার বা কল্পনায় জাগিয়ে তোলার ভূমিকা গৌণ। সৃষ্টিশীল কল্পনাবস্তুর ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য অংশগুলোকে সংবদ্ধ করে শিল্প বাস্তব রূপ দেয়। মূলত শিল্পীর সৃষ্টিতে শিল্পবস্তু এক অর্থে বস্তু ধর্ম থেকে স্বতন্ত্র (পৃ: ১০৮)।

শহীদ কাদরী কবি। আপাদমস্তক কবিতার চাদর জড়িয়ে শীতার্ত রাত-দিন পথ হেঁটে কবিতার দামাল হাওয়ায় ঝাঁকড়া চুল উড়িয়ে পার করেছেন নির্ঘুম রাত। তিনি যথাথই বাস করতেন কবিতার ঘরে। কবির উচ্চারণ, ‘কবিতা আরাধ্য আমার এবং বিব্রত/ তার জন্য কম কিছু নই/’ কবিতা লিখেছেন কম তবে খ্যাতি পেয়েছেন ঈর্ষণীয়। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তাঁর কবিতা বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত লিখেছেন, সম্ভবত আটাত্তরে শহীদকে দেখি কোলন শহরে। আমি বুঝতে পারলাম ও নিজের মধ্যে প্রত্যেক কবির মতো অপূর্বভাবে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে আছে। একদিকে এই প্রথম আমাকে দেখবার এক অপূর্ব আনন্দ অন্যদিকে যেটা দেখলাম সেটা হলো সে কোনো বন্দিতে নির্মিত হওয়ার মতো মানুষ নয়, সে এক অদ্ভুত মানুষ শনাক্ত হতে চায় না। ইংরেজিতে বলব, ওয়ান হু ডাজন্ট ওয়ান টুবি আইডেন্টিফাইয়েড’। এই যে দ্বিধা-বিভক্ত রূপটা দেখেছিলাম, একদিকে অসামান্য লাজুক, অসামান্য সংবেদী, অন্যদিকে বিশ্ববাসী। ওই সময়টাতে আমি বুঝেছিলাম ওকে কলকাতা বা ঢাকায় ধরে রাখা যাবে না।’ শেষ অবধি শহীদ কাদরীকে ধরে রাখা যায়নি ‘সীমাবদ্ধ জলে সীমিত সবুজে’।

বিশুদ্ধ কাব্যভুবনের এই পরিব্রাজক তাঁর কবিতায় ধারণ করেছেন উন্মাতাল সময়ের নিপুণ দৃশ্যকল্প যদিও তার প্রকৃত বাল্যকাল মানেই রাজপথ, প্ল্যাকার্ড, সিপাই, এভেনিউ-দুর্ধর্ষ যৌবন মানেই বুলেট, বেয়নেট, মিছিল, মার্চপাস্ট, মাতাল, জুয়াড়ি, বেশ্যা। আর অন্যত্র রাষ্ট্র মানেই কারফিউ ১৪৪ ধারা... রাষ্ট্র মানেই স্ট্রাইক মহিলা বন্ধুর সঙ্গে এনগেজমেন্ট বাতিল। অথবা মার্কসিজম মানেই শহীদ কাদরী ‘কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’-এর মতো নিস্তব্ধতা মানেই কখনো না দেখা এক কবিতার সম্রাটের প্রতিকৃতি/ ‘যারা গাও গেরামের মানুষ/ তাদের গ্রাম আছে, মসজিদ আছে/ সেলাম প্রণাম আছে।/’ আমার সেলামগুলো চুরি করে নিয়ে গেছে একজন সমরবিদ’- তবু অবিকল তোমার চুম্বনগুলো পৌঁছে গেছে মানুষের কাছে যারা বেঁচে আছে তোমার কবিতার দেশে প্রতিদিন।

শহীদ কাদরী বিশ শতকের পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি সময়ে কবিতা লেখা শুরু করেছিলেন। কিন্তু ধারাবাহিকতা বজায় রাখেননি বেশ কয়েক বছর। অন্যদিকে ষাটের শুরুতে যখন লেখা শুরু করেন তখনো তুমুল আড্ডায় যত সময় খরচ করেছেন- তত সময় তিনি কবিতায় দেননি। দশক বিবেচনায় নয়, বাংলাদেশের কবিতায় পঞ্চাশের দশকের পর থেকে যে কজন কবির নাম উচ্চারিত হয়, শহীদ কাদরী তাঁদের অন্যতম। শহীদ কাদরীর প্রথম কাব্যগ্রন্থ- ‘উত্তরাধিকার’ (১৯৬৭) প্রকাশের পরই অভাবনীয় ঈর্ষণীয় সাড়া পড়ে যায় বাংলার কাব্যভুবনে। এরপর ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ প্রকাশিত হয় ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে। সেদিনের মতো আজও তরুণ কবি কণ্ঠে উচ্চারিত হয় এ কাব্যগ্রন্থের অজস্র প্রিয় পঙ্ক্তি। ‘কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’ (১৯৭৮) এই কাব্যগ্রন্থে তিনি ভাব ও বিষয়ের দিক থেকে আরও ব্যাপক-বিস্তৃত হন এবং পরিশীলিত স্বতন্ত্রকাব্য ভাষারূপ পরিলক্ষিত হয়। তাঁর কবিতা নিয়ে এ কথা কখনো বলা যাবে না- ‘আধখানা তার ভাঙাগলা, আধখানা তার সাধা।’

মার্ক্সীয় রাজনৈতিক পাঠ ও বিজ্ঞানের নানা আবিষ্কারের যে দর্শন, তা অভিজ্ঞতায় গ্রহণ করেও শহীদ কাদরী বিশেষ মতাদর্শের কবি হয়ে ওঠেননি। বিজ্ঞান যে মানুষকে বার বার নতুন করে রূপান্তরিত করে এবং জড়বস্তুর ভেতর ও প্রাণের স্পন্দনের সঞ্চার করে তা তাঁর নিবিড় উচ্চারণে- ‘পাথর তোমার ভেতরেও উদ্বৃত্ত/ রয়েছে আর এক নৃত্য’।

শহীদ কাদরী আত্মমুক্তি ও অস্তিত্ব সংকট থেকে মুক্তির পথ খুঁজেছেন সমষ্টির ভিতর থেকে। সচেতন ছিলেন শিল্প ও সংস্কৃতি সম্পর্কে। নাগরিক জীবনবোধ, জীবনের কোলাহল। ফলে মুখর শব্দাবলি তাঁর কবিতাতেই প্রথম ও বিচিত্রভাবে পাঠকের কাছে উপস্থাপিত হওয়ায় তিনি বাংলা কবিতায় নাগরিক কবি হিসেবে অনন্য হয়ে ওঠেন। তবে এ কথাও সত্য তিনি ‘নাগরিক কবি’ হিসেবে অভিহিত হলেও তাঁর বিভিন্ন কবিতায় গ্রামীণ জীবনের সমস্যা-সংকট, আনন্দ-বেদনার দৃশ্যাবলি চিত্রিত হয়েছে নিবিড় মমতায়-ভালোবাসায়। কবির উচ্চারণ-‘তরমুজ ক্ষেতের ওপারে আমার/ কোনো আটচালা নেই/ অথচ দু’ধারে আছে সারি সারি হীরার পাতের মতো জ¦লে ওঠা তোমাদের নিজস্ব করোগেট, টোম্যাটোর লাল/’ (দাঁড়াও আমি আসছি)। অথবা ‘আমি তোমাদেরই দিকে যেতে চাই/ ঝকঝকে নতুন একটি সেতু/ যেমন নদীর পাড়ে দাঁড়ানো ঐ লোকগুলোর কাছে পৌঁছে যেতে চায়/ কিন্তু তামা ও পিতলসহ বাসন-কোসন, চিড়ে-গুড় ইত্যাদি গোছাতে/ তোমরা ব্যস্ত, বড্ড বেশি ব্যস্ত’/ (কেন যেতে চাই)।

জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক অনুষঙ্গ হচ্ছে প্রেম। এই প্রেমকে শহীদ কাদরী মানব-মানবীর পর্যায় থেকে শুরু করে দেশ প্রেমে বিস্তার ঘটিয়েছেন। আবার কখনো এই প্রেমকে বিচিত্রভাবে ছড়িয়ে দিয়েছেন বহুমুখী বিভাজনে। খুলে দিয়েছেন অন্ধ-বন্ধ সকল জানালা-দুয়ার- ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতায় কবির উচ্চারণ-‘ভয় নেই আমি এমন ব্যবস্থা করবো মুদ্রাস্ফীতি কমে গিয়ে বেড়ে যাবে/ শিল্পোত্তীর্ণ কবিতার সংখ্যা প্রতিদিন/ আমি এমন ব্যবস্থা করবো গণরোষের বদলে/ গণ চুম্বনের ভয়ে/ হন্তারকের হাত থেকে পড়ে যাবে ছুরি, প্রিয়তমা/’ মূলত এই প্রেমের বিস্তার কেবল সর্বজনীন নয়-সর্বকেন্দ্রিক। এই প্রেম ছড়িয়ে পড়ে জড়িয়ে ধরে মানব থেকে দেশ ও প্রকৃতির শীর্ষবিন্দু। প্রেমের অনুষঙ্গে অন্য কবির ভাবনা থেকে শহীদ কাদরীর মন মননে উচ্চারিত হয় স্বতন্ত্র বোধের শিল্পস্বর। তিনি বলেন, ‘বন্য শূকর খুঁজে পাবে প্রিয় কাদা/ মাছরাঙা পাবে অন্বেষণের মাছ/ কালো রাত/গুলো বৃষ্টিতে হবে শাদা/ ঘন জঙ্গলে ময়ূর দেখাবে নাচ/ প্রেমিক মিলবে প্রেমিকার সাথে ঠিক-ই/ কিন্তু শান্তি পাবে না, পাবে না.../’

কবি মাহমুদ আল জামান বলেছেন- ‘শহীদ কাদরী দীক্ষিত হয়েছেন এবং তাঁর রুচি গঠন হয়েছে ইউরোপীয় সাহিত্য থেকে রস গ্রহণ করে। বিশেষত তিরিশের দশক থেকে আন্তর্জাতিক কাব্যাঙ্গনে এবং বাংলা কবিতায় যে সব প্রবণতা নানাভাবে পল্লবিত হয়ে শিল্প-সাহিত্যের ভাবাকাশকে সমৃদ্ধ করেছিল তার সঙ্গে শহীদ কাদরীর নৈকট্য ছিল। তিনি প্রাণিত বোধ করেছেন এবং তাঁর সৃজনভূমি নব উদ্ভাবনীতে ঋদ্ধ করেছেন।’

কবিতা লেখার বাইরে শহীদ কাদরী বিদেশি সাহিত্যের অনুবাদ করতে পছন্দ করলেও তিনি তা প্রকাশ করতে চাননি। ‘অমৃতের সন্তান’- নামে অনুবাদ করেছেন ইউজিন ও ‘নীলের একটি অনবদ্য নাটক’। এ ছাড়া রয়েছে প্রিয় কবি পাবলো নেরুদা, কনস্তানতিন কাভাফি, ইয়ালিস রিতসোস ও আন্তোলিন বার্তুসেকের কবিতা।

চির বোহেমিয়ান এই কবি নিজের সম্পর্কে উচ্চারণ করেছেন-‘না, শহীদ সে তো নেই, গোধূলিতে তাকে/ কখনো বাসায় কেউ কোনো দিন পায়নি, পাবে না/ চাকুরিতে মন নেই/ না, না, তার কথা আর নয়, সেই/ বেরিয়েছে সকাল বেলায় সে তো শহীদ কাদরী বাড়ি নেই/’ শহীদ কাদরীর বন্ধু শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ প্রমুখ কবি কাব্য ভুবনে ভ্রমণ করেছেন ভিন্ন ভিন্ন পথে। এ বিষয়াটি আরও গভীরভাবে পরিস্ফুট হয়েছে শহীদ কাদরীর শেষ দুটি কাব্যগ্রন্থে ‘আমার চুম্বনগুলো পৌঁছে দাও (২০০৯) এবং ‘গোধূলির গান’ (২০১৭) এর কবিতার বিষয় ও স্বতন্ত্রস্বরে। তিনি সর্বতো অর্থে বাংলা ভাষার একজন শ্রেষ্ঠ কবি। পাঁচটি কাব্যগ্রন্থ দিয়ে কাব্যভুবনের দশদিক আলোকিত করেছেন শহীদ কাদরী। তুমুল আড্ডাবাজ যাপিত জীবনে বিদগ্ধ এই কবি অন্যসব ভুলে থাকলেও, কবিতা ভোলেননি। কবিতাই ছিল তাঁর স্বপ্নময় আরেক জীবন।

ঢাকা শহরের বিউটি বোডিং, ক্যাপিটেল, রেক্স, লাসালি, ওয়ারি, পেরিয়ে মধ্য রাত কিংবা শেষ রাতে ভোরের ফুটিফুটি আলোয় রেলওয়ে প্ল্যাটফরমে যে আড্ডা তাঁর সে তো রকমফের আছে নিশ্চয়ই। প্রেম, অপ্রেম, পরনিন্দা, নৈঃসঙ্গ আর রাজনীতি প্রাধান্য বিস্তার করত। কিন্তু কোনো দিন কবিতাকে তারা ছেড়ে যাননি। মন-মননে শিল্প-সাহিত্যই ছিল আলোচনার শেষ শীর্ষবিন্দু।

তাঁর অস্তিত্ব একীভূত হয়ে আছে ব্যক্তি, স্বকাল, সমাজ, স্বদেশ, বিশ্ববীক্ষ, সময়ের অস্থিরতায়। অন্তর্দহনের প্রতিরূপক ও চিত্রকল্প নির্মাণে শহীদ কাদরী বাংলা কবিতায় ঈর্ষণীয় নতুন দিগন্তকে আলোকিত করেছেন। খ্যাতিমান এই কবি ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৪ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে ২৮ আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন। শেষ কথা বলা যায়, শহীদ কাদরীর জন্মদিন আছে, মৃত্যুদিন নেই কোনো।

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
পেছনে পড়ে থাকে
পেছনে পড়ে থাকে
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
সর্বশেষ খবর
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল
অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল

৫০ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

২ মিনিট আগে | শোবিজ

মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ
মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার
রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান
এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান
মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল
জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

৩০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার
জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী
বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু
বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকের অ্যালার্জির কারণ
নাকের অ্যালার্জির কারণ

৫২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে
কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠোঁটের বর্ণিল সাজ
ঠোঁটের বর্ণিল সাজ

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?
স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে
চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে