শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

শামসুল ইসলাম

‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি

মৃত্যু মানে কি এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যাওয়া? ‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি শামসুল ইসলাম তার এক কবিতায় পৃথিবী থেকে মানুষের প্রস্থান সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছিলেন ‘এক গ্রাম ছেড়ে কেন অন্য গ্রামে চলে যেতে হয়’। জীবনবাদী এই কবি তেপান্তরের ওপারে ভিন্ন গাঁয়ে যাওয়ার কোনো ইচ্ছাই পোষণ করতেন না। তবে স্বীকার করতেন মৃত্যুর অনিবার্যতা। যা থেকে রেহাই পাননি তিনিও।

কবি শামসুল ইসলামের সঙ্গে পরিচয় তার খুলনায় অবস্থানকালে। রেডিও বাংলাদেশের সহকারী আঞ্চলিক পরিচালক পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। খুলনার কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিকদের বিশেষ প্রিয়জনে পরিণত হন কবি শামসুল ইসলাম।

ইসলাম ভাই থাকতেন জোড়াগেট পেরিয়ে নূরনগরে রেডিও বাংলাদেশের স্টাফ কোয়ার্টারে। আমাদের বাড়ি খুলনা নিউমার্কেটের কাছে- সোনাডাঙ্গায়। আমি সে সময় নিয়মিত আড্ডা জমাতাম নিউমার্কেটের দোতলায় প্রশস্ত বইয়ের দোকান স্ট্যান্ডার্ড পাবলিশার্সে। কবি শামসুল ইসলাম, বন্ধুবর ছড়াকার ফারুক নওয়াজ প্রায়ই সে আড্ডায় যোগ দিতেন। কখনো কখনো আমরা সন্ধ্যার পর যশোর রোডের মাঝ বরাবর রোড ডিভাইডারে বসে আড্ডা জমাতাম। কখনো বাদাম, কখনো পেয়ারা, এমনকি ঘন বিচিময় পাকা ‘দয়া কলা’ খাওয়ারও মহোৎসব চলত সেসব আসরে। ইসলাম ভাই মিষ্টি পছন্দ করতেন। আর ফারুক নওয়াজ এবং আমার মিষ্টি আসক্তি ছিল বন্ধু মহলের আলোচ্য বিষয়। সম্ভবত মাসের ২ কি ৩ তারিখ। সরকারি চাকরিজীবীদের এ সময় পকেটের অবস্থা ভালো হওয়ার কথা। ফারুক নওয়াজ এ সুযোগটি একদিন গ্রহণ করলেন অন্যভাবে। আড্ডায় কবিকে লক্ষ্য করে বললেন- ইসলাম ভাই, আজ পকেট খুব গরম। লেখার বিল পেয়েছি। আপনাদের মিষ্টি খাওয়াব। আমাদের দুজনকে মিষ্টির দোকানে নিয়ে বেশ মিষ্টি খাওয়ালেন। কিন্তু বিল দেওয়ার সময় পকেট হাতড়ে বললেন হায়, মানিব্যাগ তো ভুলে রেখে এসেছি। ইসলাম ভাই বুঝলেন এটি নওয়াজের সাজানো নাটক। কৃত্রিম রাগ করে বলেন- ফারুকক্যা তুই আমাদের ধোঁকা দিছিস। আমরা তো বেজায় খুশি কবিকে ঠকাতে পেরে। ফারুক নওয়াজ অবশ্য তখন দুষ্টুমি এবং বেপরোয়া আচরণের জন্য বন্ধু মহলে বেশ পরিচিত ছিলেন। বন্ধু-বান্ধবদের এমন কেউ নেই যে তার শিকার হয়নি। কবি শামসুল ইসলামের স্নেহভাজনদের তালিকার শীর্ষে ছিল নওয়াজের নাম। প্রায়ই বলতেন, আমি ওর ছড়ার ভক্ত। ফারুক নওয়াজও কবিকে দেখতেন শ্রদ্ধার চোখে। তারপরও শ্রদ্ধাভাজন অগ্রজ কবিকে নিয়ে দুষ্টুমির কমতি ছিল না তার। ইসলাম ভাইও মজা পেতেন।

মনে পড়ছে ছড়াকার জ্যোতির্ময় মল্লিক সম্পাদিত কুটুম পাখিতে ইসলাম ভাইকে নিয়ে লেখা একটি ছড়ার কথা। কুটুম পাখিতে একই সংখ্যায় একই পৃষ্ঠায় কবি শামসুল ইসলাম ও ফারুক নওয়াজের ছড়া ছাপা হয়। ইসলাম ভাইয়ের ছড়ার বিষয়বস্তু বা নাম কিছুই চার দশক পরে মনে নেই। তবে আকার-ইঙ্গিতে তাকে নিয়ে লেখা ফারুক নওয়াজের ছড়াটি এখনো মনে আছে। ছড়াটি এ রকম-

শ্বশুরবাড়ি গহরডাঙ্গা/নিজের বাড়ি দেয়ানা/যদিও তিনি নোয়াখাইল্যা/কিন্তু বড়ো শেয়ানা/হাঁসকে তিনি কাওয়া কন/আগুনটাকে হাওয়া কন/খেয়াঘাটের খেয়াটাকে বলেন, ওটা খেয়া না/যদিও তিনি নোয়াখাইল্যা কিন্তু বড়ো শেয়ানা/।

ফারুক নওয়াজের এ লেখাটি খুলনার সাহিত্য মহলে বেশ হাস্যরসের সৃষ্টি করে। ইসলাম ভাইও উপভোগ করেন তা সহজভাবে। সরল সোজা এ মানুষটিকে তারই একজন স্নেহভাজন ছড়ার মধ্যে ‘শেয়ানা’ বলে ভাবতে চাইছে, মজার বৈকি! নওয়াজকে দেখেই কবি শামসুল ইসলাম বলেন, ফারুকক্যা তুই আমারে নিয়া কী লেখছস? খুলনায় জাসদের রাজনীতির সঙ্গে আমার সম্পর্ক ছিল। ঢাকার বিভিন্ন দৈনিকে উপ-সম্পাদকীয় লিখতাম সেই সত্তর দশক থেকেই। ঝোঁক ছিল শিশু সংগঠনের প্রতি। খুলনার সোনাডাঙ্গায় একবার আমি ও ফারুক নওয়াজ এক শিশু উৎসবের আয়োজন করেছিলাম। ইসলাম ভাইকে সে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি করা হয়। সাদামাটা অথচ জমজমাট উৎসবী আয়োজনে কবি শামসুল ইসলাম তো বিমুগ্ধ। আমাকে প্রশ্ন করেন, তুই তো রাজনীতির লোক। সারা দিন ব্যস্ত থাকিস মিছিল-মিটিং নিয়ে। শিশুদের সময় দিস কীভাবে? খুলনায় আমরা গড়ে তুলেছিলাম ছড়া সংসদ। ফারুক নওয়াজ ছিলেন এ সংসদের মধ্যমণি। পরিকল্পনাটা ছিল আমার। ফারুক নওয়াজ বিদ্রোহ ও বিপ্লবাত্মক ছড়া লিখতেন। তাকে কেন্দ্র করে আমরা ছড়াকে আন্দোলনের বিষয়বস্তুতে পরিণত করতে সক্ষম হই। স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করলেও ’৭৭ থেকে ’৮১ পর্যন্ত পত্রপত্রিকায় আমারও প্রচুর ছড়া ছাপা হয়। ইসলাম ভাই রাজনীতি থেকে শত যোজন দূরে অবস্থান করতেন। তারপরও ছড়া সংসদের প্রতি তার ভালোবাসা ছিল। তিনি উৎসাহ দিতেন। অনুপ্রেরণা জোগাতেন। ফারুক নওয়াজের প্রশংসা করে বলতেন তোরা ছড়াকে আন্দোলনের হাতিয়ার বানাতে পেরেছিস। এটি বাহবা পাওয়ারই যোগ্য। আমাদের আড্ডায় কখনো কখনো যৌথভাবে ছড়া লেখার চেষ্টা চলত। মনে পড়ছে এক আড্ডায় ইসলাম ভাই লিখলেন ছড়ার একটি লাইন। ফারুক নওয়াজ ও মিলন মাহমুদের সমন্বয়ে শেষ পর্যন্ত দাঁড় হলো চমৎকার একটি ছড়া। ছড়াটি হলো- বড় এক ভাই ছিল ঔরঙ শর্মার/গিয়েছিলো আরাকান নিকটেই বর্মার/হঠাৎ কপাল দোষে/পড়লো সে রাজরোষে/মান রেখে জান দিলো শূলে-কুট-কর্মার/এই নিয়ে লেখা হলো বই এক ফর্মার।

॥ দুই ॥

কবি শামসুল ইসলাম ষাট দশকের নেতৃস্থানীয় কবি। কবিতার পাশাপাশি গল্প, উপন্যাস, নাটক, ছড়া, অনুবাদ সাহিত্যের সব ক্ষেত্রেই তিনি বিচরণ করেছেন। সাফল্যও পেয়েছেন। বাংলা একাডেমি পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি। তিন দশকের পরিচয় সূত্রে আমার কাছে সব সময়ই মনে হয়েছে কবি শামসুল ইসলামের চেয়ে মানুষ শামসুল ইসলাম অনেক বড়। একজন লেখক হিসেবে তিনি তার জীবদ্দশায় প্রতিদিনই নিজেকে অতিক্রম করার চেষ্টা করেছেন। কাউকে নয়- নিজেকে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী ভেবে প্রতিদিন কবি শামসুল ইসলাম নিজেকে অতিক্রমের চেষ্টা চালিয়েছেন।

তারপরও মনে হয়েছে কবি হিসেবে, লেখক হিসেবে কবি শামসুল ইসলাম ‘পরিমাপযোগ্য’ একজন মানুষ। আমাদের চেনা-জানা জগতে তার মতো প্রতিভার হয়তো খামতি নেই। কিন্তু মানুষ শামসুল ইসলামকে আমার কাছে কবি শামসুল ইসলামের চেয়েও অনেক বড়, অনতিক্রম্য অস্তিত্ব বলে মনে হয়েছে। চারপাশের মানুষজনের প্রতি যার ভালোবাসা ছিল শতভাগ নিখাদ। বিশেষত যারা বয়সে নবীন, তাদের প্রতি তার স্নেহের পরিমাপ করা কঠিন হতো। কারও প্রতি ঈর্ষা ও বিদ্বেষ থেকে নিজেকে সযত্নে দূরে রাখারও চেষ্টা করতেন তিনি। খুলনায় অবস্থানকালে কবি শামসুল ইসলামের প্রিয়ভাজনদের অন্যতম ছিলেন বন্ধুবর কবি কামাল মাহমুদ। কামালের কথা উঠলেই বলতেন, ওর কবিতা আমার ভালো লাগে। ’৮৬-তে ঢাকার একটি দৈনিকে চাকরির দরখাস্তে কামাল মাহমুদ শামসুল ইসলামকে তার স্থানীয় অভিভাবক হিসেবে উল্লেখ করেন।

এক সময় টুকটাক কবিতা বা ছড়া লেখার অভ্যাস থাকলেও ’৮১র পর ওই পথে আমার চলা থেমে যায়। ১৯৮৬-তে ঢাকায় সাংবাদিকতা শুরু করার পর বেশ শক্ত বাস্তবতা এবং কিছুটা অভ্যাসগত কারণে কোথাও তেমন যাওয়া হতো না। তারপরও ইসলাম ভাই প্রায় নিয়মিতই খোঁজখবর নিতেন। অফিসে এসে জানতে চাইতেন কেমন আছি। বলতেন তোর লেখা নিয়মিতই পড়ি। আমাদের এই প্রিয় কবি অধুনালুপ্ত বাংলার বাণীতে যোগ দেন রেডিও বাংলাদেশ থেকে অবসর নেওয়ার পর। সে সময় তিনি আমাকে বাংলার বাণীতে উপসম্পাদকীয় কলামে লিখতে উদ্বুদ্ধ করেন। ইত্তেফাক কিংবা ধারেকাছে কোথাও গেলেই ছুটে যেতেন আমার হাটখোলার গণমত অফিসে। খবরপত্রের সম্পাদকীয় বিভাগে যোগ দেওয়ার পর মাঝেমধ্যেই তিনি উঁকি দিতেন, খোঁজখবর নিতেন। জানতে চাইতেন আমার বন্ধুরা কে কেমন আছেন। দেশবাংলায় ফিচার সম্পাদক পদে তার যোগদানের পর যোগাযোগটা নিয়মিত হয়ে দাঁড়ায়। খবরপত্রের ফিচার এডিটর কবি হাসান মাহমুদের টেবিলে আড্ডা জমাতেন তিনি। হাসান মাহমুদের গানেরও ভক্ত ছিলেন।

কবি-সাহিত্যিক বা বুদ্ধিবৃত্তির সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের একটি সামাজিক দায়িত্ব থাকে। এ দায়িত্ব হলো নবীনদের প্রতি পৃষ্ঠপোষকতা। তাদের উৎসাহ জুগিয়ে, অনুপ্রেরণা দিয়ে প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করা। কবি শামসুল ইসলাম অকৃপণভাবে এ দায়িত্বটি পালন করেছেন। রেডিওতে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা অবস্থায় তিনি তরুণদের জোর করে ডেকে নিয়ে সুযোগ দিতেন। বিভিন্ন পত্রিকায় সাহিত্য ও ফিচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে অনুজ লেখক-লেখিকাদের তুলে ধরার চেষ্টা করতেন। এমনটি করেই তিনি যেন অপার আনন্দ পেতেন। আজকের সমাজ বাস্তবতায় আমাদের মধ্যে এমন লোকের অভাব দিন দিন প্রকট হয়ে উঠছে। কবি শামসুল ইসলাম বেঁচে থাকবেন তার কবিতা ছড়া গল্প উপন্যাসে। কিন্তু স্বজন ও গুণগ্রাহীদের মধ্যে মানুষ শামসুল ইসলাম বেঁচে থাকবেন শুধু তার কবিসত্তার জন্য নয়, হৃদয়বৃত্তির জন্যও। পরিচিতজনদের প্রতি তার অসামান্য ভালোবাসার জন্য। কবি শামসুল ইসলাম সম্পর্কে আজকের লেখাটি শেষ করতে চাই একজন চীনা দার্শনিকের মন্তব্য দিয়ে। তিনি বলেছিলেন, ‘সে মানুষই বড় যিনি তার আচরণের মাধ্যমে অন্যকে বড় করে তোলেন, অন্যকে বড় বানিয়ে আনন্দ পান।’ ইসলাম ভাই তার স্বজনদের তুই সম্বোধন করতেন। আপনি তুমি বর্জন করে চলতেন সচেতনভাবে। কিন্তু যাদের তিনি তুই বলে সম্বোধন করতেন তাদের দেখতেন বড় চোখে। তাদের সাফল্যকে তিনি নিজের সাফল্য বলে ভাবতেন। বড় হতে তাদের উৎসাহিত করতেন নানাভাবে। এখানেই ছিল মানুষ শামসুল ইসলামের আসল পরিচয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
সর্বশেষ খবর
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ