শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

শামসুল ইসলাম

‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি

মৃত্যু মানে কি এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যাওয়া? ‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি শামসুল ইসলাম তার এক কবিতায় পৃথিবী থেকে মানুষের প্রস্থান সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছিলেন ‘এক গ্রাম ছেড়ে কেন অন্য গ্রামে চলে যেতে হয়’। জীবনবাদী এই কবি তেপান্তরের ওপারে ভিন্ন গাঁয়ে যাওয়ার কোনো ইচ্ছাই পোষণ করতেন না। তবে স্বীকার করতেন মৃত্যুর অনিবার্যতা। যা থেকে রেহাই পাননি তিনিও।

কবি শামসুল ইসলামের সঙ্গে পরিচয় তার খুলনায় অবস্থানকালে। রেডিও বাংলাদেশের সহকারী আঞ্চলিক পরিচালক পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। খুলনার কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিকদের বিশেষ প্রিয়জনে পরিণত হন কবি শামসুল ইসলাম।

ইসলাম ভাই থাকতেন জোড়াগেট পেরিয়ে নূরনগরে রেডিও বাংলাদেশের স্টাফ কোয়ার্টারে। আমাদের বাড়ি খুলনা নিউমার্কেটের কাছে- সোনাডাঙ্গায়। আমি সে সময় নিয়মিত আড্ডা জমাতাম নিউমার্কেটের দোতলায় প্রশস্ত বইয়ের দোকান স্ট্যান্ডার্ড পাবলিশার্সে। কবি শামসুল ইসলাম, বন্ধুবর ছড়াকার ফারুক নওয়াজ প্রায়ই সে আড্ডায় যোগ দিতেন। কখনো কখনো আমরা সন্ধ্যার পর যশোর রোডের মাঝ বরাবর রোড ডিভাইডারে বসে আড্ডা জমাতাম। কখনো বাদাম, কখনো পেয়ারা, এমনকি ঘন বিচিময় পাকা ‘দয়া কলা’ খাওয়ারও মহোৎসব চলত সেসব আসরে। ইসলাম ভাই মিষ্টি পছন্দ করতেন। আর ফারুক নওয়াজ এবং আমার মিষ্টি আসক্তি ছিল বন্ধু মহলের আলোচ্য বিষয়। সম্ভবত মাসের ২ কি ৩ তারিখ। সরকারি চাকরিজীবীদের এ সময় পকেটের অবস্থা ভালো হওয়ার কথা। ফারুক নওয়াজ এ সুযোগটি একদিন গ্রহণ করলেন অন্যভাবে। আড্ডায় কবিকে লক্ষ্য করে বললেন- ইসলাম ভাই, আজ পকেট খুব গরম। লেখার বিল পেয়েছি। আপনাদের মিষ্টি খাওয়াব। আমাদের দুজনকে মিষ্টির দোকানে নিয়ে বেশ মিষ্টি খাওয়ালেন। কিন্তু বিল দেওয়ার সময় পকেট হাতড়ে বললেন হায়, মানিব্যাগ তো ভুলে রেখে এসেছি। ইসলাম ভাই বুঝলেন এটি নওয়াজের সাজানো নাটক। কৃত্রিম রাগ করে বলেন- ফারুকক্যা তুই আমাদের ধোঁকা দিছিস। আমরা তো বেজায় খুশি কবিকে ঠকাতে পেরে। ফারুক নওয়াজ অবশ্য তখন দুষ্টুমি এবং বেপরোয়া আচরণের জন্য বন্ধু মহলে বেশ পরিচিত ছিলেন। বন্ধু-বান্ধবদের এমন কেউ নেই যে তার শিকার হয়নি। কবি শামসুল ইসলামের স্নেহভাজনদের তালিকার শীর্ষে ছিল নওয়াজের নাম। প্রায়ই বলতেন, আমি ওর ছড়ার ভক্ত। ফারুক নওয়াজও কবিকে দেখতেন শ্রদ্ধার চোখে। তারপরও শ্রদ্ধাভাজন অগ্রজ কবিকে নিয়ে দুষ্টুমির কমতি ছিল না তার। ইসলাম ভাইও মজা পেতেন।

মনে পড়ছে ছড়াকার জ্যোতির্ময় মল্লিক সম্পাদিত কুটুম পাখিতে ইসলাম ভাইকে নিয়ে লেখা একটি ছড়ার কথা। কুটুম পাখিতে একই সংখ্যায় একই পৃষ্ঠায় কবি শামসুল ইসলাম ও ফারুক নওয়াজের ছড়া ছাপা হয়। ইসলাম ভাইয়ের ছড়ার বিষয়বস্তু বা নাম কিছুই চার দশক পরে মনে নেই। তবে আকার-ইঙ্গিতে তাকে নিয়ে লেখা ফারুক নওয়াজের ছড়াটি এখনো মনে আছে। ছড়াটি এ রকম-

শ্বশুরবাড়ি গহরডাঙ্গা/নিজের বাড়ি দেয়ানা/যদিও তিনি নোয়াখাইল্যা/কিন্তু বড়ো শেয়ানা/হাঁসকে তিনি কাওয়া কন/আগুনটাকে হাওয়া কন/খেয়াঘাটের খেয়াটাকে বলেন, ওটা খেয়া না/যদিও তিনি নোয়াখাইল্যা কিন্তু বড়ো শেয়ানা/।

ফারুক নওয়াজের এ লেখাটি খুলনার সাহিত্য মহলে বেশ হাস্যরসের সৃষ্টি করে। ইসলাম ভাইও উপভোগ করেন তা সহজভাবে। সরল সোজা এ মানুষটিকে তারই একজন স্নেহভাজন ছড়ার মধ্যে ‘শেয়ানা’ বলে ভাবতে চাইছে, মজার বৈকি! নওয়াজকে দেখেই কবি শামসুল ইসলাম বলেন, ফারুকক্যা তুই আমারে নিয়া কী লেখছস? খুলনায় জাসদের রাজনীতির সঙ্গে আমার সম্পর্ক ছিল। ঢাকার বিভিন্ন দৈনিকে উপ-সম্পাদকীয় লিখতাম সেই সত্তর দশক থেকেই। ঝোঁক ছিল শিশু সংগঠনের প্রতি। খুলনার সোনাডাঙ্গায় একবার আমি ও ফারুক নওয়াজ এক শিশু উৎসবের আয়োজন করেছিলাম। ইসলাম ভাইকে সে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি করা হয়। সাদামাটা অথচ জমজমাট উৎসবী আয়োজনে কবি শামসুল ইসলাম তো বিমুগ্ধ। আমাকে প্রশ্ন করেন, তুই তো রাজনীতির লোক। সারা দিন ব্যস্ত থাকিস মিছিল-মিটিং নিয়ে। শিশুদের সময় দিস কীভাবে? খুলনায় আমরা গড়ে তুলেছিলাম ছড়া সংসদ। ফারুক নওয়াজ ছিলেন এ সংসদের মধ্যমণি। পরিকল্পনাটা ছিল আমার। ফারুক নওয়াজ বিদ্রোহ ও বিপ্লবাত্মক ছড়া লিখতেন। তাকে কেন্দ্র করে আমরা ছড়াকে আন্দোলনের বিষয়বস্তুতে পরিণত করতে সক্ষম হই। স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করলেও ’৭৭ থেকে ’৮১ পর্যন্ত পত্রপত্রিকায় আমারও প্রচুর ছড়া ছাপা হয়। ইসলাম ভাই রাজনীতি থেকে শত যোজন দূরে অবস্থান করতেন। তারপরও ছড়া সংসদের প্রতি তার ভালোবাসা ছিল। তিনি উৎসাহ দিতেন। অনুপ্রেরণা জোগাতেন। ফারুক নওয়াজের প্রশংসা করে বলতেন তোরা ছড়াকে আন্দোলনের হাতিয়ার বানাতে পেরেছিস। এটি বাহবা পাওয়ারই যোগ্য। আমাদের আড্ডায় কখনো কখনো যৌথভাবে ছড়া লেখার চেষ্টা চলত। মনে পড়ছে এক আড্ডায় ইসলাম ভাই লিখলেন ছড়ার একটি লাইন। ফারুক নওয়াজ ও মিলন মাহমুদের সমন্বয়ে শেষ পর্যন্ত দাঁড় হলো চমৎকার একটি ছড়া। ছড়াটি হলো- বড় এক ভাই ছিল ঔরঙ শর্মার/গিয়েছিলো আরাকান নিকটেই বর্মার/হঠাৎ কপাল দোষে/পড়লো সে রাজরোষে/মান রেখে জান দিলো শূলে-কুট-কর্মার/এই নিয়ে লেখা হলো বই এক ফর্মার।

॥ দুই ॥

কবি শামসুল ইসলাম ষাট দশকের নেতৃস্থানীয় কবি। কবিতার পাশাপাশি গল্প, উপন্যাস, নাটক, ছড়া, অনুবাদ সাহিত্যের সব ক্ষেত্রেই তিনি বিচরণ করেছেন। সাফল্যও পেয়েছেন। বাংলা একাডেমি পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি। তিন দশকের পরিচয় সূত্রে আমার কাছে সব সময়ই মনে হয়েছে কবি শামসুল ইসলামের চেয়ে মানুষ শামসুল ইসলাম অনেক বড়। একজন লেখক হিসেবে তিনি তার জীবদ্দশায় প্রতিদিনই নিজেকে অতিক্রম করার চেষ্টা করেছেন। কাউকে নয়- নিজেকে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী ভেবে প্রতিদিন কবি শামসুল ইসলাম নিজেকে অতিক্রমের চেষ্টা চালিয়েছেন।

তারপরও মনে হয়েছে কবি হিসেবে, লেখক হিসেবে কবি শামসুল ইসলাম ‘পরিমাপযোগ্য’ একজন মানুষ। আমাদের চেনা-জানা জগতে তার মতো প্রতিভার হয়তো খামতি নেই। কিন্তু মানুষ শামসুল ইসলামকে আমার কাছে কবি শামসুল ইসলামের চেয়েও অনেক বড়, অনতিক্রম্য অস্তিত্ব বলে মনে হয়েছে। চারপাশের মানুষজনের প্রতি যার ভালোবাসা ছিল শতভাগ নিখাদ। বিশেষত যারা বয়সে নবীন, তাদের প্রতি তার স্নেহের পরিমাপ করা কঠিন হতো। কারও প্রতি ঈর্ষা ও বিদ্বেষ থেকে নিজেকে সযত্নে দূরে রাখারও চেষ্টা করতেন তিনি। খুলনায় অবস্থানকালে কবি শামসুল ইসলামের প্রিয়ভাজনদের অন্যতম ছিলেন বন্ধুবর কবি কামাল মাহমুদ। কামালের কথা উঠলেই বলতেন, ওর কবিতা আমার ভালো লাগে। ’৮৬-তে ঢাকার একটি দৈনিকে চাকরির দরখাস্তে কামাল মাহমুদ শামসুল ইসলামকে তার স্থানীয় অভিভাবক হিসেবে উল্লেখ করেন।

এক সময় টুকটাক কবিতা বা ছড়া লেখার অভ্যাস থাকলেও ’৮১র পর ওই পথে আমার চলা থেমে যায়। ১৯৮৬-তে ঢাকায় সাংবাদিকতা শুরু করার পর বেশ শক্ত বাস্তবতা এবং কিছুটা অভ্যাসগত কারণে কোথাও তেমন যাওয়া হতো না। তারপরও ইসলাম ভাই প্রায় নিয়মিতই খোঁজখবর নিতেন। অফিসে এসে জানতে চাইতেন কেমন আছি। বলতেন তোর লেখা নিয়মিতই পড়ি। আমাদের এই প্রিয় কবি অধুনালুপ্ত বাংলার বাণীতে যোগ দেন রেডিও বাংলাদেশ থেকে অবসর নেওয়ার পর। সে সময় তিনি আমাকে বাংলার বাণীতে উপসম্পাদকীয় কলামে লিখতে উদ্বুদ্ধ করেন। ইত্তেফাক কিংবা ধারেকাছে কোথাও গেলেই ছুটে যেতেন আমার হাটখোলার গণমত অফিসে। খবরপত্রের সম্পাদকীয় বিভাগে যোগ দেওয়ার পর মাঝেমধ্যেই তিনি উঁকি দিতেন, খোঁজখবর নিতেন। জানতে চাইতেন আমার বন্ধুরা কে কেমন আছেন। দেশবাংলায় ফিচার সম্পাদক পদে তার যোগদানের পর যোগাযোগটা নিয়মিত হয়ে দাঁড়ায়। খবরপত্রের ফিচার এডিটর কবি হাসান মাহমুদের টেবিলে আড্ডা জমাতেন তিনি। হাসান মাহমুদের গানেরও ভক্ত ছিলেন।

কবি-সাহিত্যিক বা বুদ্ধিবৃত্তির সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের একটি সামাজিক দায়িত্ব থাকে। এ দায়িত্ব হলো নবীনদের প্রতি পৃষ্ঠপোষকতা। তাদের উৎসাহ জুগিয়ে, অনুপ্রেরণা দিয়ে প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করা। কবি শামসুল ইসলাম অকৃপণভাবে এ দায়িত্বটি পালন করেছেন। রেডিওতে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা অবস্থায় তিনি তরুণদের জোর করে ডেকে নিয়ে সুযোগ দিতেন। বিভিন্ন পত্রিকায় সাহিত্য ও ফিচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে অনুজ লেখক-লেখিকাদের তুলে ধরার চেষ্টা করতেন। এমনটি করেই তিনি যেন অপার আনন্দ পেতেন। আজকের সমাজ বাস্তবতায় আমাদের মধ্যে এমন লোকের অভাব দিন দিন প্রকট হয়ে উঠছে। কবি শামসুল ইসলাম বেঁচে থাকবেন তার কবিতা ছড়া গল্প উপন্যাসে। কিন্তু স্বজন ও গুণগ্রাহীদের মধ্যে মানুষ শামসুল ইসলাম বেঁচে থাকবেন শুধু তার কবিসত্তার জন্য নয়, হৃদয়বৃত্তির জন্যও। পরিচিতজনদের প্রতি তার অসামান্য ভালোবাসার জন্য। কবি শামসুল ইসলাম সম্পর্কে আজকের লেখাটি শেষ করতে চাই একজন চীনা দার্শনিকের মন্তব্য দিয়ে। তিনি বলেছিলেন, ‘সে মানুষই বড় যিনি তার আচরণের মাধ্যমে অন্যকে বড় করে তোলেন, অন্যকে বড় বানিয়ে আনন্দ পান।’ ইসলাম ভাই তার স্বজনদের তুই সম্বোধন করতেন। আপনি তুমি বর্জন করে চলতেন সচেতনভাবে। কিন্তু যাদের তিনি তুই বলে সম্বোধন করতেন তাদের দেখতেন বড় চোখে। তাদের সাফল্যকে তিনি নিজের সাফল্য বলে ভাবতেন। বড় হতে তাদের উৎসাহিত করতেন নানাভাবে। এখানেই ছিল মানুষ শামসুল ইসলামের আসল পরিচয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বেগানা নগর
বেগানা নগর
মেঘের চিঠি
মেঘের চিঠি
ওটা প্রেম ছিল
ওটা প্রেম ছিল
প্রেম উপাখ্যান
প্রেম উপাখ্যান
দেয়াল
দেয়াল
স্বপ্নের বন্দরে
স্বপ্নের বন্দরে
গুঁটে ধোঁয়া
গুঁটে ধোঁয়া
শব্দে আঁকা দিনগুলো
শব্দে আঁকা দিনগুলো
নিজস্ব দর্পণে নার্সিসাস
নিজস্ব দর্পণে নার্সিসাস
একটি চুমু
একটি চুমু
পরীর মতো মেয়ে
পরীর মতো মেয়ে
বিশালাক্ষী
বিশালাক্ষী
সর্বশেষ খবর
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

টাঙ্গাইলে এনসিপির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে এনসিপির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

খবর

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

ভারতে যাওয়ার সময় আটক
ভারতে যাওয়ার সময় আটক

দেশগ্রাম

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

অনুপের রেখায় রিয়া
অনুপের রেখায় রিয়া

শোবিজ

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর