শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

খালার তসবিহ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
খালার তসবিহ

এ বাড়ির যিনি সবার বড় তার নাম সাফিয়া বেগম। বাড়িটা তার নামে। রুবিনা এ বাড়ির আশ্রিতা। সাফিয়া বেগমের বোনের মেয়ে। সবচেয়ে সুন্দরী বোনটার সবচেয়ে গরিব ঘরে বিয়ে হয়েছে। থাকেন গ্রামে, সংগতি নেই মোটেও। খালা অবশ্য এ জন্য বোনকেই দায়ী করেন। বলেন,

: ওর কত কত ভালো ভালো ঘর থেকে বিয়ের প্রস্তাব এসেছিল জানিস। কিন্তু তোর মা ওই তোর বাবাকেই বিয়ে করল! কী না খুব ভালো গান করে। আরে গান দিয়ে কি আর পেটের ভাত হয়?

খালা অবশ্য বোনঝির সামনে পালিয়ে বিয়ে করার অংশটুকু চেপে গেলেন। কিন্তু খালা চেপে গেলেও এটা জানে রুবিনা। নানি যতদিন বেঁচে ছিলেন মাঝে মাঝেই দুঃখ করে বলতেন। রুবিনার অবশ্য বাবা-মা দরিদ্র বলে কোনো আফসোস নেই। বাবাকে তার ভীষণ পছন্দ। আর বাবার বাঁশি! আহা ঘুম এসে যায়! রুবিনার ধারণা একটু সুযোগ পেলে বাবা অনেক বড় বংশীবাদক হতেন।

রুবিনাকে নিয়ে এসেছে খালা। ও গোল্ডেন ফাইভ পাওয়ার পর মাকে ফোন করে বললেন,

: রুবিনাকে ঢাকায় পাঠিয়ে দে। এখানে পড়বে ভালো কলেজে।

এখানে ও আসাতে খালার মুখ যতটা উজ্জ্বল হলো খালাতো ভাবির মুখ ততটাই আঁধারে ঢেকে গেল! ভাইবোনদের মুখ অবশ্য একই রকম থাকল। কে এলো আর কে গেল তাতে ওদের খুব একটা যায় আসে না।

বাড়িটা খালার। কিন্তু সংসার খরচ চলে খালাতো ভাই আসিফের বেতন আর খালুজানের পেনশনের টাকায়। ভালোই চলে। তবু বাড়তি একজন লোক। ভাবির মন খারাপ হওয়ারই কথা।

ভাই ভাবি ছাড়া আছে দুই বোন। একজন ডাক্তারি পড়া শেষ করেছে। কীসব কোর্স করছে। আর এক বোন ইউনিভার্সিটিতে পড়ছে। দুই বোন দুই রকম। বড় আপা চম্পা একেবারেই এলোমেলো। লেখাপড়া নিয়েই ব্যস্ত সারাক্ষণ। ছোট আপা শম্পা সারাক্ষণ মেতে আছে সাজসজ্জা আর কীসব বেড়ানো টেড়ানো নিয়ে। খালু মারা গেছেন অনেক দিন।

খালা সাফিয়া বেগম পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন আর তসবিহ টেপেন। দিন-রাত যখনই সময় পান তসবি গুনতেই থাকেন। রুবিনা মাঝে মাঝে খালার পাশে এসে বসে। খালা অবশ্য ওর সঙ্গে কথা বলার সময় কমই পান। ব্যস্ত থাকেন তসবি নিয়ে। তবে কলেজে যাওয়ার সময় ভাড়াটা, টিফিনের পয়সাটা ঠিকই ওর হাতে দিয়ে দেন। এ বাড়িতে গাড়ি আছে। গাড়িতে চড়ার সুযোগ রুবিনার হয় না। যদি কখনো খালা কোথাও যান সে সঙ্গে যেতে পারে। সেও বছরে দু-একবার।

রুবিনার খুব বাবা-মায়ের জন্য মন কেমন করছিল। সামনে কয়েকটা দিন ছুটিও আছে। ও চায় বাড়িতে গিয়ে বেড়িয়ে আসতে। কথাটা বলার জন্য খালার চারপাশে ঘুরঘুর করছিল। কিন্তু খালা তসবি গুনেই চলেছেন। খালার পাশে বসে থাকে রুবিনা। এক সময় তসবিহ গোনা নিশ্চয়ই থামবে। তখন বলবে।

সত্যিই খালা এক সময় থামেন। রুবিনাকে পাশে বসে থাকতে দেখে বলেন,

: কিরে কিছু বলবি?

: হ্যাঁ খালা। সামনে ছুটি আছে। বাড়ি যেতে চাই।

: যাবি? আচ্ছা যা। তুই গেলে অবশ্য আমার খারাপ লাগবে। বেশি দিন থাকিস না। বাসে তুলে দিলে যেতে পারবি? আসার দিন ফোন করবি। বাস থেকে নামিয়ে আনার ব্যবস্থা করব।

: কিচ্ছু লাগবে না খালা। আমি নিজেই চলে আসতে পারব।

: আর কিছু বলবি?

বলতে বলতে তসবি হাতে তোলেন খালা,

রুবিনা আচমকা বলে ওঠে,

: আচ্ছা খালা তুমি সারা দিন তসবি গোন। কী চাও বলত?

: আর কী চাইব, চাই খোকার যেন চাকরিতে উন্নতি হয়, চম্পার যেন ভালো চাকরি হয়, শম্পার যেন ভালো বিয়ে হয় এসব।

: নিজের জন্য কিছু চাও না?

: নিজের জন্য কী চাইব?

: এই যে তোমার এত অসুখ-বিসুখ। এসব যেন সারে, তুমি যেন ভালো থাকো এসব।

: আরে আমার জন্য আমি চাইব কেন? ওরাই তো আছে।

খালার মুখ হাসিতে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। সন্তান গর্বে সে উজ্জ্বলতা। রুবিনা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে। এক সময় তার একটু খালাপও লাগে। খালা সবার কথা বললেন, তার কথাও তো বলতে পারতেন। তার জন্যও তো কিছু চাইতে পারতেন। সেও তো তার বোনের মেয়ে। তার চোখের কোণে পানি জমে।

আট বছর পরের কথা। রুবিনা এখন পুরোদস্তুর ডাক্তার। ইন্টার্ন শেষ করেছে। পিজিতে কাজ করছে সে। সঙ্গে আরও সব কোর্স। বাবা-মা তাকে নিয়ে খুব খুশি। খুশি সাফিয়া খালাও। খালার প্রতি রুবিনার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। খালা না থাকলে সে ডাক্তার হতে পারত না!

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খালা আরও বৃদ্ধ হয়েছেন। রোগ শোক বেড়েছে। এ বাড়িতে এখন আছে খালা, রুবিনা, কাজের মেয়ে, দারোয়ান। খালা এখনো তসবি গোনেন। তবে গুনতে গুনতে মাঝে মাঝে থমকে যান।

রুবিনা খেয়াল করেছিল ভাই-ভাবির মধ্যে গোপনে কী যেন চলছে। কীসব যেন লেখালিখি আর গোছগাছ। ওর সন্দেহ ছিল কিন্তু বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হচ্ছিল না। কিন্তু সন্দেহ সত্যি হলো। একদিন আচমকা আসিফ ভাই আর ভাবি খালাকে জানালেন, আমেরিকা চলে যাচ্ছেন। আমেরিকাতে একটা বড় সুযোগ পেয়েছেন ভাই। খালা প্রচণ্ড ধাক্কা খেলেন। সামলাতে সময় লাগল। অনেক পরে আস্তে আস্তে বললেন,

: হঠাৎ করে এত বড় সুযোগ পেলি কী করে খোকা?

: হঠাৎ করে কী আর হয়, অনেক দিন ধরে চেষ্টা করছিলাম।

: আমাকে কিছু বলিসনি তো!

: তোমাকে বলে কী হবে, তুমি কী বুঝবে এসবের!

 খোকা চলে গেল! একবারও ভাবল না খালার কী হবে! বোন দুটোর কী হবে! কিন্তু ভাইয়ার চলে যাওয়া খানিকটা শক্ত করে দিল খালাকে। তসবি তিনি গোনেন যেন গোনার জন্যই। এরপর একে একে বিয়ে করে নিলো চম্পা আর শম্পা আপা। চম্পার আগেই বিয়ে করল শম্পা নিজের পছন্দে। সে ছেলেকে খালার একটুও পছন্দ হলো না। কিন্তু শম্পার তাতে কী যায় আসে! খালা দুর্বল কণ্ঠে বলেছিলেন,

: কয়েকটা দিন দেরি কর। চম্পার বিয়েটা হোক।

: ওসব সেকেলে ধারণা।

খালার কথা উড়িয়ে দিয়ে বিয়ে করে ফেলল চম্পা আপা। এর কিছুদিন পর চম্পা আপা খালাকে বলল, সে একজন ডাক্তারকে বিয়ে করতে চায়। চম্পা তবু বলল। দুই মেয়ের কারও বিয়েতেই উৎসব করতে পারল না খালা। অথচ খালার ইচ্ছে ছিল খুব হইচই করে বাচ্চাদের বিয়ে দেবেন। শম্পা চলে গেছে অস্ট্রেলিয়া। মাসে-দুমাসে একবার ভিডিও কলে খালাকে নিজের বাড়িঘর ও সুইমিংপুলের ছবি দেখায়। শম্পার একটা ছেলে হয়েছে। খালার বড় ইচ্ছে একবার নাতিটাকে স্পর্শ করার। হয় না। চম্পা আপা এই শহরেই আছেন। মায়ের কথা মনে পড়ে হয়তো কখনো কখনো। আসে কম। প্রাকটিস নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। অন্য রোগী দেখতে দেখতে নিজের মায়ের অসুখ-বিসুখের কথা মনে থাকে না!

সাফিয়া খালার হাতে এখনো তসবি। ওই তসবি গোনা দেখলে মেজাজ খারাপ হয় রুবিনার। কী হলো এত তসবি গুনে। একটা ছেলেমেয়ে কী তার কথা ভাবল!

সেদিন খালাকে আবারও একই কথা বলল রুবিনা,

: এত যে সারাটা জীবন তসবি গুনলে কেউ তোমাকে দেখল, তোমার খবর নিল?

: আমার জন্য তো গুনিনি। গুনেছি ওদের জন্য। ওরা ভালো থাকুক এটাই চেয়েছিলাম। গলাটা ধরে আসে!

: তা এখন কার জন্য গোনো?

: বলতেই হবে?

: অসুবিধা না থাকলে বলো?

: এখনো গুনি ওদের ভালোর জন্য।

: বলছ কী? অবিশ্বাস্য! এত কিছুর পরও?

: হ্যাঁ, ওরা আমার সন্তান।

: তাহলে তোমার জীবনে আমার কোনো জায়গা নেই? আমার জন্য তোমার কোনো প্রার্থনা নেই?

এবার আর নিজেকে ধরে রাখত পারল না রুবিনা। ঝপ করে ঝেড়ে ফেলল এতদিন ধরে পুষে রাখা ক্ষোভটা।

: আছে। ওদের ভালো চাই, তারপর তোর।

: তাহলে আমার জায়গা বুঝি তোমার ছেলেমেয়ের পরে?

: অভিমান করিস না, সেটাই তো হওয়ার কথা, তাই না?

: তুমি সত্যি বললে, তবে জেনে রাখ, তুমি আমার জন্য তসবি গুনলেও আমি তোমার পাশে থাকব, না গুনলেও থাকব।

: ভুল বললি, তুই আমার পাশে থাকবি সে জন্য আমি তসবি গুনি না। তুই আরও বড় ডাক্তার হবি, মানুষের পাশে দাঁড়াবি, সে জন্য।

রুবিনা কিছু বলতে গিয়ে থেমে যায়। খালা তসবি গুনে তার ভালো চাক বা না চাক, খালার চেয়ে তার ভালো এ দুনিয়ায় কেউ চায়নি। তাই সে ডাক্তার হয়েছে। আজ মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারছে। রুবিনার ইচ্ছে হয় খালাকে জড়িয়ে ধরতে। ধরে না, কেমন যেন লজ্জা করে। কিন্তু ও জানে খালাকে জড়িয়েই আছে। থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট
ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড
ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের অভাবে বেহাল রাস্তা-নালা
সংস্কারের অভাবে বেহাল রাস্তা-নালা

রকমারি নগর পরিক্রমা

উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থাপনা উচ্ছেদ
উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যাতে মিথ্যা মামলায় ভুক্তভোগী না হয়
কেউ যাতে মিথ্যা মামলায় ভুক্তভোগী না হয়

নগর জীবন