শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

খালার তসবিহ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
খালার তসবিহ

এ বাড়ির যিনি সবার বড় তার নাম সাফিয়া বেগম। বাড়িটা তার নামে। রুবিনা এ বাড়ির আশ্রিতা। সাফিয়া বেগমের বোনের মেয়ে। সবচেয়ে সুন্দরী বোনটার সবচেয়ে গরিব ঘরে বিয়ে হয়েছে। থাকেন গ্রামে, সংগতি নেই মোটেও। খালা অবশ্য এ জন্য বোনকেই দায়ী করেন। বলেন,

: ওর কত কত ভালো ভালো ঘর থেকে বিয়ের প্রস্তাব এসেছিল জানিস। কিন্তু তোর মা ওই তোর বাবাকেই বিয়ে করল! কী না খুব ভালো গান করে। আরে গান দিয়ে কি আর পেটের ভাত হয়?

খালা অবশ্য বোনঝির সামনে পালিয়ে বিয়ে করার অংশটুকু চেপে গেলেন। কিন্তু খালা চেপে গেলেও এটা জানে রুবিনা। নানি যতদিন বেঁচে ছিলেন মাঝে মাঝেই দুঃখ করে বলতেন। রুবিনার অবশ্য বাবা-মা দরিদ্র বলে কোনো আফসোস নেই। বাবাকে তার ভীষণ পছন্দ। আর বাবার বাঁশি! আহা ঘুম এসে যায়! রুবিনার ধারণা একটু সুযোগ পেলে বাবা অনেক বড় বংশীবাদক হতেন।

রুবিনাকে নিয়ে এসেছে খালা। ও গোল্ডেন ফাইভ পাওয়ার পর মাকে ফোন করে বললেন,

: রুবিনাকে ঢাকায় পাঠিয়ে দে। এখানে পড়বে ভালো কলেজে।

এখানে ও আসাতে খালার মুখ যতটা উজ্জ্বল হলো খালাতো ভাবির মুখ ততটাই আঁধারে ঢেকে গেল! ভাইবোনদের মুখ অবশ্য একই রকম থাকল। কে এলো আর কে গেল তাতে ওদের খুব একটা যায় আসে না।

বাড়িটা খালার। কিন্তু সংসার খরচ চলে খালাতো ভাই আসিফের বেতন আর খালুজানের পেনশনের টাকায়। ভালোই চলে। তবু বাড়তি একজন লোক। ভাবির মন খারাপ হওয়ারই কথা।

ভাই ভাবি ছাড়া আছে দুই বোন। একজন ডাক্তারি পড়া শেষ করেছে। কীসব কোর্স করছে। আর এক বোন ইউনিভার্সিটিতে পড়ছে। দুই বোন দুই রকম। বড় আপা চম্পা একেবারেই এলোমেলো। লেখাপড়া নিয়েই ব্যস্ত সারাক্ষণ। ছোট আপা শম্পা সারাক্ষণ মেতে আছে সাজসজ্জা আর কীসব বেড়ানো টেড়ানো নিয়ে। খালু মারা গেছেন অনেক দিন।

খালা সাফিয়া বেগম পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন আর তসবিহ টেপেন। দিন-রাত যখনই সময় পান তসবি গুনতেই থাকেন। রুবিনা মাঝে মাঝে খালার পাশে এসে বসে। খালা অবশ্য ওর সঙ্গে কথা বলার সময় কমই পান। ব্যস্ত থাকেন তসবি নিয়ে। তবে কলেজে যাওয়ার সময় ভাড়াটা, টিফিনের পয়সাটা ঠিকই ওর হাতে দিয়ে দেন। এ বাড়িতে গাড়ি আছে। গাড়িতে চড়ার সুযোগ রুবিনার হয় না। যদি কখনো খালা কোথাও যান সে সঙ্গে যেতে পারে। সেও বছরে দু-একবার।

রুবিনার খুব বাবা-মায়ের জন্য মন কেমন করছিল। সামনে কয়েকটা দিন ছুটিও আছে। ও চায় বাড়িতে গিয়ে বেড়িয়ে আসতে। কথাটা বলার জন্য খালার চারপাশে ঘুরঘুর করছিল। কিন্তু খালা তসবি গুনেই চলেছেন। খালার পাশে বসে থাকে রুবিনা। এক সময় তসবিহ গোনা নিশ্চয়ই থামবে। তখন বলবে।

সত্যিই খালা এক সময় থামেন। রুবিনাকে পাশে বসে থাকতে দেখে বলেন,

: কিরে কিছু বলবি?

: হ্যাঁ খালা। সামনে ছুটি আছে। বাড়ি যেতে চাই।

: যাবি? আচ্ছা যা। তুই গেলে অবশ্য আমার খারাপ লাগবে। বেশি দিন থাকিস না। বাসে তুলে দিলে যেতে পারবি? আসার দিন ফোন করবি। বাস থেকে নামিয়ে আনার ব্যবস্থা করব।

: কিচ্ছু লাগবে না খালা। আমি নিজেই চলে আসতে পারব।

: আর কিছু বলবি?

বলতে বলতে তসবি হাতে তোলেন খালা,

রুবিনা আচমকা বলে ওঠে,

: আচ্ছা খালা তুমি সারা দিন তসবি গোন। কী চাও বলত?

: আর কী চাইব, চাই খোকার যেন চাকরিতে উন্নতি হয়, চম্পার যেন ভালো চাকরি হয়, শম্পার যেন ভালো বিয়ে হয় এসব।

: নিজের জন্য কিছু চাও না?

: নিজের জন্য কী চাইব?

: এই যে তোমার এত অসুখ-বিসুখ। এসব যেন সারে, তুমি যেন ভালো থাকো এসব।

: আরে আমার জন্য আমি চাইব কেন? ওরাই তো আছে।

খালার মুখ হাসিতে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। সন্তান গর্বে সে উজ্জ্বলতা। রুবিনা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে। এক সময় তার একটু খালাপও লাগে। খালা সবার কথা বললেন, তার কথাও তো বলতে পারতেন। তার জন্যও তো কিছু চাইতে পারতেন। সেও তো তার বোনের মেয়ে। তার চোখের কোণে পানি জমে।

আট বছর পরের কথা। রুবিনা এখন পুরোদস্তুর ডাক্তার। ইন্টার্ন শেষ করেছে। পিজিতে কাজ করছে সে। সঙ্গে আরও সব কোর্স। বাবা-মা তাকে নিয়ে খুব খুশি। খুশি সাফিয়া খালাও। খালার প্রতি রুবিনার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। খালা না থাকলে সে ডাক্তার হতে পারত না!

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খালা আরও বৃদ্ধ হয়েছেন। রোগ শোক বেড়েছে। এ বাড়িতে এখন আছে খালা, রুবিনা, কাজের মেয়ে, দারোয়ান। খালা এখনো তসবি গোনেন। তবে গুনতে গুনতে মাঝে মাঝে থমকে যান।

রুবিনা খেয়াল করেছিল ভাই-ভাবির মধ্যে গোপনে কী যেন চলছে। কীসব যেন লেখালিখি আর গোছগাছ। ওর সন্দেহ ছিল কিন্তু বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হচ্ছিল না। কিন্তু সন্দেহ সত্যি হলো। একদিন আচমকা আসিফ ভাই আর ভাবি খালাকে জানালেন, আমেরিকা চলে যাচ্ছেন। আমেরিকাতে একটা বড় সুযোগ পেয়েছেন ভাই। খালা প্রচণ্ড ধাক্কা খেলেন। সামলাতে সময় লাগল। অনেক পরে আস্তে আস্তে বললেন,

: হঠাৎ করে এত বড় সুযোগ পেলি কী করে খোকা?

: হঠাৎ করে কী আর হয়, অনেক দিন ধরে চেষ্টা করছিলাম।

: আমাকে কিছু বলিসনি তো!

: তোমাকে বলে কী হবে, তুমি কী বুঝবে এসবের!

 খোকা চলে গেল! একবারও ভাবল না খালার কী হবে! বোন দুটোর কী হবে! কিন্তু ভাইয়ার চলে যাওয়া খানিকটা শক্ত করে দিল খালাকে। তসবি তিনি গোনেন যেন গোনার জন্যই। এরপর একে একে বিয়ে করে নিলো চম্পা আর শম্পা আপা। চম্পার আগেই বিয়ে করল শম্পা নিজের পছন্দে। সে ছেলেকে খালার একটুও পছন্দ হলো না। কিন্তু শম্পার তাতে কী যায় আসে! খালা দুর্বল কণ্ঠে বলেছিলেন,

: কয়েকটা দিন দেরি কর। চম্পার বিয়েটা হোক।

: ওসব সেকেলে ধারণা।

খালার কথা উড়িয়ে দিয়ে বিয়ে করে ফেলল চম্পা আপা। এর কিছুদিন পর চম্পা আপা খালাকে বলল, সে একজন ডাক্তারকে বিয়ে করতে চায়। চম্পা তবু বলল। দুই মেয়ের কারও বিয়েতেই উৎসব করতে পারল না খালা। অথচ খালার ইচ্ছে ছিল খুব হইচই করে বাচ্চাদের বিয়ে দেবেন। শম্পা চলে গেছে অস্ট্রেলিয়া। মাসে-দুমাসে একবার ভিডিও কলে খালাকে নিজের বাড়িঘর ও সুইমিংপুলের ছবি দেখায়। শম্পার একটা ছেলে হয়েছে। খালার বড় ইচ্ছে একবার নাতিটাকে স্পর্শ করার। হয় না। চম্পা আপা এই শহরেই আছেন। মায়ের কথা মনে পড়ে হয়তো কখনো কখনো। আসে কম। প্রাকটিস নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। অন্য রোগী দেখতে দেখতে নিজের মায়ের অসুখ-বিসুখের কথা মনে থাকে না!

সাফিয়া খালার হাতে এখনো তসবি। ওই তসবি গোনা দেখলে মেজাজ খারাপ হয় রুবিনার। কী হলো এত তসবি গুনে। একটা ছেলেমেয়ে কী তার কথা ভাবল!

সেদিন খালাকে আবারও একই কথা বলল রুবিনা,

: এত যে সারাটা জীবন তসবি গুনলে কেউ তোমাকে দেখল, তোমার খবর নিল?

: আমার জন্য তো গুনিনি। গুনেছি ওদের জন্য। ওরা ভালো থাকুক এটাই চেয়েছিলাম। গলাটা ধরে আসে!

: তা এখন কার জন্য গোনো?

: বলতেই হবে?

: অসুবিধা না থাকলে বলো?

: এখনো গুনি ওদের ভালোর জন্য।

: বলছ কী? অবিশ্বাস্য! এত কিছুর পরও?

: হ্যাঁ, ওরা আমার সন্তান।

: তাহলে তোমার জীবনে আমার কোনো জায়গা নেই? আমার জন্য তোমার কোনো প্রার্থনা নেই?

এবার আর নিজেকে ধরে রাখত পারল না রুবিনা। ঝপ করে ঝেড়ে ফেলল এতদিন ধরে পুষে রাখা ক্ষোভটা।

: আছে। ওদের ভালো চাই, তারপর তোর।

: তাহলে আমার জায়গা বুঝি তোমার ছেলেমেয়ের পরে?

: অভিমান করিস না, সেটাই তো হওয়ার কথা, তাই না?

: তুমি সত্যি বললে, তবে জেনে রাখ, তুমি আমার জন্য তসবি গুনলেও আমি তোমার পাশে থাকব, না গুনলেও থাকব।

: ভুল বললি, তুই আমার পাশে থাকবি সে জন্য আমি তসবি গুনি না। তুই আরও বড় ডাক্তার হবি, মানুষের পাশে দাঁড়াবি, সে জন্য।

রুবিনা কিছু বলতে গিয়ে থেমে যায়। খালা তসবি গুনে তার ভালো চাক বা না চাক, খালার চেয়ে তার ভালো এ দুনিয়ায় কেউ চায়নি। তাই সে ডাক্তার হয়েছে। আজ মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারছে। রুবিনার ইচ্ছে হয় খালাকে জড়িয়ে ধরতে। ধরে না, কেমন যেন লজ্জা করে। কিন্তু ও জানে খালাকে জড়িয়েই আছে। থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বেগানা নগর
বেগানা নগর
মেঘের চিঠি
মেঘের চিঠি
ওটা প্রেম ছিল
ওটা প্রেম ছিল
প্রেম উপাখ্যান
প্রেম উপাখ্যান
দেয়াল
দেয়াল
স্বপ্নের বন্দরে
স্বপ্নের বন্দরে
গুঁটে ধোঁয়া
গুঁটে ধোঁয়া
শব্দে আঁকা দিনগুলো
শব্দে আঁকা দিনগুলো
নিজস্ব দর্পণে নার্সিসাস
নিজস্ব দর্পণে নার্সিসাস
একটি চুমু
একটি চুমু
পরীর মতো মেয়ে
পরীর মতো মেয়ে
বিশালাক্ষী
বিশালাক্ষী
সর্বশেষ খবর
বার্সেলোনা ছাড়ার ইচ্ছে নেই: কুন্দে
বার্সেলোনা ছাড়ার ইচ্ছে নেই: কুন্দে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আজকের মধ্যেই আলোচনা শেষ হবে: আলী রীয়াজ
আজকের মধ্যেই আলোচনা শেষ হবে: আলী রীয়াজ

৩৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার
কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া
থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ
সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক
ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত
ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ
তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়