শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সব থেকে সুরক্ষিত যত বাড়ি

Not defined
সব থেকে সুরক্ষিত যত বাড়ি

আমাদের প্রত্যেকেরই সুরক্ষিত বাড়ি কাম্য। যেমনটা থ্রিলার সিনেমায় দেখা যায়। অত্যাধুনিক নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা বাড়ি, যেখানে নিয়োজিত থাকবে অসংখ্য সিকিউরিটি। এমন ‘সেফ হাউসে’ বাস করে সবাই ঝামেলামুক্ত থাকতে চান। জানলে অবাক হবেন, বিশ্বের ধনী এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের বাড়িগুলোও তেমনি এক ধরনের ‘সেফ হাউস’...

 

হোয়াইট হাউস [ ওয়াশিংটন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ]

দুনিয়ার সবচেয়ে পরাক্রমশালী দেশের প্রেসিডেন্টের বাসভবন

গোটা বিশ্বের রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু হলো ‘হোয়াইট হাউস’। চার তলা এই ভবনে রয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর। তার মধ্যে অন্যতম হলো- প্রেসিডেন্টস রুম, ওভাল অফিস ও কেবিনেট রুম। আগে প্রেসিডেন্টস রুমে সেক্রেটারি দপ্তর ও প্রেসিডেন্টের দপ্তর ছিল। ওভাল অফিসটি বর্তমানে প্রেসিডেন্টের প্রধান দপ্তর। মূলকথা, আজকের দুনিয়ার সবচেয়ে পরাক্রমশালী দেশের প্রেসিডেন্টের বাসভবন ও কার্যালয় হোয়াইট হাউস। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর নিরাপত্তাব্যবস্থা হওয়ার কথা সর্বোচ্চ মাত্রার। তাই তো এটি পৃথিবীর সবচেয়ে সুরক্ষিত বাড়িগুলোর মধ্যে অন্যতম। এ বাড়ির চারপাশের দেয়াল লোহার গ্রিল দিয়ে তৈরি হলেও বিরাট সব ট্রাকের ধাক্কাতেও এর কিছুই হবে না। এ বাড়ির ভিতরে-বাইরে এবং চারপাশে অনেক সিকিউরিটি গার্ড নিযুক্ত আছেন। তাই কেউ চাইলেও এই বাড়িতে ঢুকতে পারবেন না। এ ছাড়াও এই বাড়ির চারপাশে বিমান হামলার সুযোগ নেই। কারণ হোয়াইট হাউসে আছে এর নিজস্ব রাডার। এই বাড়ির ওপরের আকাশে বিমান উড়ানো কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। যদি কেউ ভুল করেও চলে যান, তাকে গুনতে হবে জরিমানা ও শাস্তি। যদি কেউ দূর থেকে এই বাড়িতে গুলি ছোড়েন তবুও কিছুই হবে না। কারণ এর সব দরজা-জানালা বুলেট প্রুভ। হোয়াইট হাউসে পরমাণু হামলা বা বিস্ফোরণ ঘটলেও বাড়ির বা এর ভিতরে থাকা মানুষের কোনো ক্ষতি হবে না। প্রয়োজনে বাড়ি থেকে দ্রুত লুকিয়ে পড়ার জন্য আছে গোপন বাংকার। এই বাংকারে প্রবেশ করলেই নিরাপদ থাকবেন প্রেসিডেন্ট।

 

রায়ংসং রেসিডেন্স [ পিয়ংইয়ং, উত্তর কোরিয়া ]

উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের প্রধান বাসভবন

উত্তর কোরিয়ার পিয়ংইয়ং সিটিতে অবস্থিত এই বাড়ি। যা কিম জং উনের বাড়ি এবং বিশ্বের সবচেয়ে সুরক্ষিত স্থান হিসেবে বিবেচিত। এটি আবাসিক নম্বর-৫৫ নামেও পরিচিত। স্থানীয় লোকেরা সেন্ট্রাল লাক্সারি ম্যানশন বলে সম্বোধন করেন। কড়া নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে বাস করেন তিনি। নিজের বাড়ির নিরাপত্তা বিষয়ক যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে কিম জং উন পিছপা হন না। তার বাড়ির চারপাশে ইলেকট্রিক চালিত দেয়াল আছে। আর এই দেয়ালের বাইরে সিকিউরিটি গার্ডরা দিনরাত কড়া নজর রেখে চলেছেন। সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হলো, রায়ংসং রেসিডেন্সের চারপাশে লুকিয়ে মাইন পুঁতে রাখা আছে। তাই অচেনা কেউ এই বাড়ির চারপাশে গেলেই নির্ঘাত মারা পড়বেন। লোহার খাঁচার মাঝখানে গলিত কংক্রিট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই বাড়ির চারপাশের দেয়াল। জানা যায়, যে কোনো পরমাণু হামলাতেও কিম জং উনের এই বাড়িটির কিছুই হবে না। শুধু তাই নয়; বাড়ির ভিতরের সবাই থাকবেন সুরক্ষিত। তার পরেও যদি এই বাড়ি থেকে কখনো বের হতে হয়, সে জন্য আছে গোপন সুড়ঙ্গ পথ। সেই সুরক্ষা পথ দিয়ে চাইলেই কিম জং উন ও তার পরিবার বিপদ মুহূর্তে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যেতে পারবেন। সব নিরপত্তাবলয় পেরিয়েও যদি কেউ বাড়িতে প্রবেশ করেন, তাহলে সে হয়তো আর বাড়ির বাইরে বের হতে পারবেন না। কারণ একবার এই বাড়িতে ফায়ার অ্যালার্ম বেজে উঠলে, চারপাশে ছড়িয়ে পড়বে বিষাক্ত রাসায়নিক গ্যাস। তাই বাড়িতে যদি কেউ প্রবেশ করেন, তাহলে বিষাক্ত গ্যাসে সেখানেই মারা পড়বেন তিনি।

 

ক্রোনস্ট্যাড ফোর্ট

রাশিয়ার আলেকজান্ডার-১ সবচেয়ে নিরাপদ দুর্গ

এটি ফোর্ট আলেকজান্ডার হিসেবে পরিচিত। এটি মূলত রাশিয়ান দুর্গ। যা ফিনল্যান্ডের একটি কৃত্রিম নৌ দুর্গ। যা রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে অবস্থিত। ক্রোনস্ট্যাড ফোর্ট, আলেকজান্ডার-১ হলো পৃথিবীর অন্যতম সুরক্ষিত দুর্গ। যা ১৮৯৯ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত দুর্গে প্লেগ এবং অন্যান্য ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের ওপর গবেষণাগার ছিল। এই দুর্গ তৈরির পেছনের মূল উদ্দেশ্য ছিল- রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে অবাঞ্ছিত মানুষকে দূরে রাখা। এ ছাড়াও এই দুর্গের কাছাকাছি যাওয়ার কোনো উপায় নেই। কেননা এর আশপাশে প্রায় চল্লিশটি দুর্গ রয়েছে এবং তাদের মধ্যে ‘ক্রোনস্ট্যাড ফোর্ট আলেকজান্ডার-১’ সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। অতীতেও অসংখ্যবার দুর্গটি দখল করার জন্য নিরর্থক প্রচেষ্টা করা হয়েছিল। তবে সম্ভব হয়নি। এটি ১২ মিটার দীর্ঘ কয়েকটি স্তরে তৈরি, যা সমুদ্রের গভীরে খনন করে নির্মিত। প্রথম স্তরটি বালির, দ্বিতীয় স্তরটি কংক্রিটের এবং তৃতীয় স্তরটি গ্রানাইট দিয়ে আবৃত। যদিও এটি এখন পরিত্যক্ত, তবে এই দুর্গে মাত্র এক দিনের জন্য ভ্রমণ করাও ভালো ধারণা নয়।

 

 

দ্য কার্দিশিয়ান্স

হলিউড সেলিব্রেটি কিম কার্দিশিয়ানের বাড়ি

এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, প্যারিসের আকস্মিক ঘটনার পর, কিম কার্দিশিয়ান যেখানেই যান তার নিরাপত্তা বাড়িয়েছেন। তার দেহরক্ষী প্যাসকেল ডুভিয়ারের চাকরিচ্যুতির পর, তিনি নিজের বাড়ির নিরাপত্তাও বাড়িয়েছেন। বাড়ির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সবার অতীতের কর্মদক্ষতা যাচাই শেষে কেবল সেরাদের নিয়োগ দেওয়া হয়। যারা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকার সময় অনুমতি ছাড়া কাউকে কার্দিশিয়ানের বাড়ির আশপাশে ভিড়তে দেন না। একটি কিংবা দুটি নয়, কয়েক ডজন গাড়ি নিয়ে রক্ষীরা ‘দ্য কার্দিশিয়ান্স’ হাউস-এর নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। একাধিক ‘মোশন ডিটেক্টর’ এবং ‘হিডেন ক্যামেরা’ বাড়ির চারপাশে সর্বদা নজর রাখছে। কথিত আছে, যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বাড়িটির মধ্যে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির গোপন কক্ষ রয়েছে; যা বাড়িটিকে ফোর্ট নক্সের মতো নিরাপদ করে তোলে।

 

বাকিংহাম প্যালেস [ লন্ডন, যুক্তরাজ্য ]

পৃথিবীর বিদ্যমান রাজপরিবারের বিশাল রাজকীয় প্রাসাদ

একদিকে এটি লন্ডনের একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র, অন্যদিকে এটি সমগ্র রাজ্য তথা বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ অবস্থান। ‘বাকিংহাম প্যালেস’, যা ব্রিটিশ রাজপরিবারের লন্ডনের বাসস্থান। পৃথিবীর বিদ্যমান বৃহত্তম রাজকীয় প্রাসাদ। নির্মাণকালে প্রাসাদটির নাম ছিল ‘বাকিংহাম হাউস’। এটি ১৭০৩ সালে বাকিংহামের ডিউক জন শেফিল্ডের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল, পরবর্তীতে রাজা তৃতীয় জর্জ ১৭৬২ সালে তার ব্যক্তিগত বাসভবন হিসেবে এটি অধিকৃত করেন। এই রাজকীয় প্রাসাদ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের একটি স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেমন- রাষ্ট্রদর্শন ও অভিষেকে সেখানে প্রতি বছর ৫০ হাজারের অধিক মানুষ বিভিন্ন ভোজনসভায় অতিথি হিসেবে এই প্রাসাদ পরিদর্শন করতে আসেন। মূল অট্টালিকায় অভ্যর্থনার জন্য কোনো প্রশস্ত কক্ষ ছিল না। মহারানি ভিক্টোরিয়ার একটি অগ্রণী প্রচেষ্টার কারণে ১৮৫৩ সালে একটি অনন্য নৃত্যশালা (বলরুম) তৈরি হয়েছিল যা ১৮ মিটার প্রশস্ত এবং ১৩.৫ মিটার উঁচু ও ৩৬.৬ মিটার লম্বা। বাকিংহাম প্যালেসের সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠান হচ্ছে ‘কুঈন’স গার্ডেন পার্টি’। যেখানে প্রায় ৮ হাজার অতিথি উপস্থিত ছিলেন। প্রাসাদের আশপাশের রাস্তায় প্রহরীরা প্রতিবার পরিদর্শনের পর বন্ধ করে দেয়। সব ঠিকঠাক চলছে, নিশ্চিত করার জন্য পুলিশ ‘নো গো’ এলাকা নিরাপত্তায় ঢেকে ফেলে। এটি মূলত গ্রেট ব্রিটেনের সবচেয়ে সুরক্ষিত বাসভবন। গোটা প্রাসাদে নিরাপত্তারক্ষীরা অ্যালার্ম পদ্ধতিতে পাহারা দিয়ে থাকেন; যেন কোনোভাবেই রাতের প্রহরীদের চোখে ঘুম না আসে।

 

ম্যাক্সিমাম সিকিউরিটি ম্যানশন [ এভারগ্রিন, কলোরাডো ]

অত্যাধুনিক সুপার সেন্সর বাড়িতে ঘটতে থাকা সবকিছুর আপডেট দেয়

এই অট্টালিকাটির নামটি যেমন মনে হয়, আসলে তেমন দাম্ভিক নয়, এটি আক্ষরিক। এভারগ্রিন কলোরাডোর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বলয়ে থাকা- ‘ম্যাক্সিমাম সিকিউরিটি ম্যানশন’ অবশ্যই আমেরিকার সবচেয়ে সুরক্ষিত বাসভবনগুলোর একটি। যা আমেরিকার সবুজে ঘেরা কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত। মোট বত্রিশ একরজুড়ে গড়ে তোলা। এর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও এর নামের মতো করে সাজানো হয়েছে। ফলে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের জন্য নামটাই এক সতর্কবার্তা। গোটা বাড়িটি ছয় মিলিয়ন ডলার মূল্যের একটি নিরাপত্তা বলয়ে আবৃত। বাড়ির মূল দরজাটি ৬৫০ পাউন্ড ওজন বহন করে এক দুর্ভেদ্য দেয়াল তৈরি করেছে, যেটি যে কোনো বড় হামলা সামাল দিতে প্রস্তুত! বাড়ির ভিতর-বাইরে সবখানে বসানো হয়েছে অত্যাধুনিক ক্যামেরা। যেগুলো সার্বক্ষণিক আশপাশে নজর রাখছে। যার লাইভ ফুটেজ বাড়িটির বাসিন্দারা তাদের অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে আইফোনে দেখতে পারবেন। এ ছাড়া একটি নির্দিষ্ট সীমানার ভিতর মানুষের উপস্থিতি পেলে হিট সেন্সর সচল হয়ে যাবে। কেউ যদি বাড়ির ভিতর প্রবেশ করেও তার জন্য আকস্মিক চমক হিসেবে গ্যাসের ব্যবস্থা রয়েছে, যা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার মাধ্যমে আগন্তুককে পথভোলা করে দিতে সক্ষম। বাড়ির সুপার সেন্সর নিরাপত্তা বার্তা দেয়। বাথরুমের জলাবদ্ধতা থেকে রান্নাঘরে আগুন, দুর্ঘটনাজনিত বা ইচ্ছাকৃত যে কোনো বিষয়ে সবাইকে জানান দেয়। তবে নামের মতো বাড়ির নির্মাণশৈলী এতটা রুক্ষ নয়। চারদিক খোলামেলা থাকায় বাড়ির ভিতরে সজীবতা বিরাজ করে।

 

কোর্বি ফ্যামিলি রেসিডেন্স

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধনী কোর্বি পরিবারের স্বপ্নের বাড়ি

নিজে একজন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ। তাই কোর্বি নিজের বাড়ি কীভাবে অনিরাপদ রাখবেন! তাই তো ক্যালিফোর্নিয়ার হলিউড পাহাড়ে তিনি গড়ে তুলেছেন তার স্বপ্নের বাসভবন। যা ব্যয়বহুল এবং নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা কোর্বি পরিবারের বাড়ি হিসেবে পরিচিত। বাসস্থান হলেও বাস্তবে বাড়িটি একই সঙ্গে একটি ‘সেফ হাউস’। ছয় মাস পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য পর্যাপ্ত খাবার ও পানীয়ের সরবরাহসহ একটি ভূগর্ভস্থ বাঙ্কার রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সব বাড়ির মতো কোর্বি পরিবারের বাড়িটিও ভূমিকম্প সহনীয়, যার ভিত প্রায় ৩০ ফুট গভীর। কোর্বি পরিবারের বাড়িটি পারমাণবিক এবং রাসায়নিক আক্রমণের মতো মানুষের তৈরি বিপর্যয়ও সহ্য করতে পারে। অর্থাৎ এখানে এমন সব নিরাপত্তা ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে যেগুলো শত্রু তো বটেই, ছোটখাটো ব্যক্তিগত সেনাবাহিনীকেও প্রচণ্ড ভোগাতে পারে। কোর্বি পরিবারের বাড়িটির মূল ফটক দিয়ে প্রবেশে কোনো চাবির ব্যবস্থা নেই। পরিবর্তে আছে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি। অর্থাৎ বাড়িটি সম্পূর্ণ সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত। তাছাড়া চারপাশে নজর রাখার জন্য বিশেষ যন্ত্রাংশ বসানো আছে। যেগুলো ১ মাইল দূরে অবস্থান করা সশস্ত্র ব্যক্তিদেরও শনাক্ত করতে পারে। অন্যান্য বাড়ির মতো এই বাড়িটিকেও সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নিরাপত্তা দেওয়া হয়।

 

বিল গেটস হোম

নিরাপত্তাবলয়ে ঢাকা ধনকুবের বিল গেটস-এর বাড়ি

মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস; যাকে দেখতে বেশ নম্র, ভদ্র আর মিশুক মনে হলেও তার বাড়ির দরজা দিয়ে ঢুকে যখন-তখন তার সঙ্গে হাত মেলানোর সুযোগ নেই। কারণ তিনি অনেক বেশি নিরাপত্তাবেষ্টিত একটি বাড়িতে বসবাস করেন; যা বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সম্পদগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে পরিচিত। পুরো বাড়িটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত। জানাডু-২.০ সিরিজের বিশেষ ডিজাইনের তৈরি এমন বাড়ি পৃথিবীতে একটাই রয়েছে। সফটওয়্যারের মাধ্যমে পুরো বাড়ির তাপমাত্রা, আলো-বাতাস, আর্দ্রতাসহ অসংখ্য কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। বিল গেটসের বাসস্থানের আশপাশের এলাকাজুড়ে নানা গাছের সারি। যা লুকিয়ে থাকা ফটোগ্রাফার এবং পাপারাজ্জিদের কাছ থেকে তাদের গোপনীয়তা দেয়। আর বিদ্যুতায়িত বেড়ার পাহাড় ডিঙিয়ে কেউ আসতে চাইবে না। বাড়ির চারদিকে মানুষ আর ক্যামেরা শনাক্তকারী যন্ত্র বসানো আছে। ২০০৪ সালে এই বাড়িতে ন্যাশনাল গভর্নরস অ্যাসোসিয়েশনের সম্মানে এক পার্টির আয়োজন করা হয়। যেখানে অতিথিরা লেকের পথ ধরে স্পিড বোটে করে আসেন।

 

দ্য জম্বি বাঙ্কার

লন্ডনের দ্য জম্বি বাঙ্কার হলো একটি প্রতিরক্ষামূলক ভবন

পৃথিবী এখনো জম্বিদের (ভূত) আক্রমণের শিকার হয়নি কিন্তু এই গ্রহের কিছু মানুষের আয়োজন দেখলে মনে হবে তারা ভালোভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন! পৃথিবীতে উল্কাপিণ্ডের আঘাত কিংবা জম্বিদের আক্রমণ হলে একটি বাড়িতে সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকা যাবে। যা লন্ডনে অবস্থিত। বাড়িটির গঠন চারকোণা আকৃতির, নেই কোনো শৈল্পিকতার ছোঁয়া, দেখতে অনেকটা কেকের মতো। মূলত বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত বাড়িটি ‘দ্য জম্বি বাঙ্কার’ নামে পরিচিত। এর নকশাও বিশেষভাবে করা, যা নির্মাণে লোহার পুরু প্রতিরক্ষামূলক ঢালসহ শক্তিশালী কংক্রিট ব্যবহার করা হয়েছে। এমনকি জানালাগুলো শক্ত কংক্রিটের শিট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। প্রবেশ এবং প্রস্থানের একমাত্র পন্থা হলো- ড্রব্রিজ ব্যবস্থা। যার মাধ্যমে আসা-যাওয়া করা যাবে। যদি আপনাকে বের হতে হয়, তবে ড্রব্রিজ ব্যবস্থার মাধ্যমেই বের হতে হবে, যা স্পষ্ট করে যে স্থপতিরা কোনো দৃষ্টিকোণ থেকে বাড়িটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নেননি। নিরাপত্তায় আবৃত ভবনটি নান্দনিক নয়, কিন্তু জম্বিরা যখন আসবে তখন তারা কি বাড়ির সৌন্দর্য দেখতে আসবে।

 

ফেয়ার ফিল্ড স্টেট

আমেরিকার অন্যতম ধনকুবের ইরা রেনার্ডের বাড়ি

অবসর যাপনের অন্যতম কেন্দ্র- ‘ফেয়ার ফিল্ড স্টেট’। যা ‘গ্রেট ফেয়ার ফিল্ড স্টেট’ নামে বেশি পরিচিত। নিউইয়র্কের কয়েক হাজার ধনাঢ্য পরিবারের জন্য এটি গ্রীষ্মের ছুটি উদযাপনের ঐতিহ্যবাহী স্থান। তবে এখানে প্রবেশের জন্য অবশ্যই আমন্ত্রিত অতিথি হতে হবে। ‘ফেয়ার ফিল্ড স্টেট’-এ গ্রীষ্মের ছুটিতে প্রায় ১৩ দিনের বিশাল এক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। যার মধ্যে রয়েছে কৃষি, বিনোদন, শিক্ষা এবং প্রযুক্তি প্রদর্শনী। এ ছাড়াও থাকে মিডওয়ে রাইড, কনসেশনার এবং কনসার্টসহ বিশাল আয়োজন। এটি আমেরিকার প্রাচীন এবং বৃহত্তম রাষ্ট্রীয় মেলাগুলোর অন্যতম, যেখানে বছরের ১০ লাখেরও বেশি দর্শকের আগমন ঘটে। রাষ্ট্রীয় আয়োজন হলেও এই বাড়ির মালিক আমেরিকার ধনকুবের ইরা রেনার্ড। বাড়িটি নির্মাণে তিনি প্রায় ২৪৮ মিলিয়ন ডলার খরচ করেছেন। শিল্পের প্রতি বিশেষ ঝোঁক থাকায় রেনার্ড বাসস্থানটি সাজিয়েছেন সংগৃহীত শিল্পকর্মে। এখানে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের চিত্রকর্ম রয়েছে, তাই এর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও তো অন্য সবার চেয়ে আলাদা হবেই। এখানকার প্রবেশদ্বার বিশেষভাবে তৈরি, এমনকি জানালার কাচগুলোও বুলেটপ্রুফ। তাছাড়া বিশালাকার বাড়িতে পর্যাপ্ত ক্যামেরা বসানো আছে। সেগুলো পর্যবেক্ষণ ও নিরাপত্তায় দক্ষ লোকদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
বিখ্যাতদের নির্বাসন
বিখ্যাতদের নির্বাসন
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
হেমন্তের চাঁদ
হেমন্তের চাঁদ
গোপন মানুষ
গোপন মানুষ
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
সাকরাইন
সাকরাইন
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
ভয়ংকর গাছ
ভয়ংকর গাছ
এ যুগের আবিষ্কার
এ যুগের আবিষ্কার
অবাক জলযান
অবাক জলযান
সর্বশেষ খবর
এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল
এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ
সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি
শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান
নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ
বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা
বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ
সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক
নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক

৩০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন
ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব
স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ভারতের মিডিয়াকে উসকে দিচ্ছেন : হেলাল উদ্দিন
শেখ হাসিনা ভারতের মিডিয়াকে উসকে দিচ্ছেন : হেলাল উদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী নদীসহ ৪ নেতাকর্মী রিমান্ডে
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী নদীসহ ৪ নেতাকর্মী রিমান্ডে

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে চালু হবে নিবন্ধিত রিকশা
ঢাবিতে চালু হবে নিবন্ধিত রিকশা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা
সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা
হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড
সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট
হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিল দাবি শিক্ষকদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিল দাবি শিক্ষকদের

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল
শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা