শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪

ভয়ংকর গাছ

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর গাছ

তানভীর আহমেদম্যাঞ্চিনীল ট্রি

বিষাক্ত গাছ হিসেবে কুখ্যাতি রয়েছে ম্যাঞ্চিনীল ট্রির। এ গাছের বিষের প্রতিক্রিয়া মারাত্মক। ত্বকের সংস্পর্শে এলে রীতিমতো ক্ষত তৈরি হয়ে যায়। চোখে এ বিষ পৌঁছলে অন্ধত্ববরণ করতে হতে পারে। গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম হিপোম্যানি ম্যান্সিনেলা। গ্রিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত গাছ হিসেবে এর নাম রয়েছে। গাছের ফল এবং পাতা আপেল গাছের মতো। অনেকে এই আপেলগুলোকে মৃত্যুদূতবলে থাকেন। এ গাছগুলো ফ্লোরিডা, ইউএস, মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা, ক্যারিবিয়ান এবং উত্তর দক্ষিণ আমেরিকায় বেশি দেখা যায়। উপকূলীয় সমুদ্রসৈকত এবং লোনা জলাভূমিতে ম্যানগ্রোভের মধ্যে জন্মায়। ম্যাঞ্চিনীল গাছ চিরহরিৎ প্রজাতির এবং ৪৯ ফিট পর্যন্ত উচ্চতার হতে পারে। ফুল ছোট হয় এবং রং সবুজাভ-হলুদ। এই গাছ এত বিষাক্ত হয়ে ওঠার কারণ সম্পূর্ণভাবে এখনো জানা যায়নি। গাছটির রসে রয়েছে ফরবল এবং অন্যান্য ত্বক যন্ত্রণাদায়ক উপাদান, যার সংস্পর্শে শরীরে প্রচন্ডভাবে অ্যালার্জি ডার্মাটাইটিস হয়। এমনকি বৃষ্টির দিনে যদি কেউ এই গাছের নিচে আশ্রয় গ্রহণ করে, তাহলে পানি ধোয়া রস চামড়ায় ফোস্কা সৃষ্টি করে। গাড়ির রং নষ্ট হয়ে যায় এই গাছের রস পড়লে। যদি এই গাছ পোড়ানো হয় তাহলে এর ধোঁয়া চোখের জন্য অনেক ক্ষতিকর। এর চেয়েও বড় খারাপ গুণ হচ্ছে, অনেকের অভিযোগ গাছটির ফল খেলে মানুষের নিশ্চিত মৃত্যু ঘটে। যেসব জায়গায় এই গাছ জন্মে সেখানকার লোকজনকে এই গাছের কাছে না ঘেঁষার জন্য সতর্ক করে সরকারের পক্ষ থেকে নোটিস ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। বেশির ভাগ পাখি এবং জন্তু এই গাছ থেকে দূরে থাকে। গাছটি ভয়ংকর হলেও প্রকৃতিতে এ গাছের  গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। এই গাছের শেকড় মাটি ধরে রেখে সমুদ্রসৈকতের ক্ষয় রোধ করে।

 

বিষাক্ত ফুলতানভীর আহমেদ

উইস্টেরিয়া : মেয়েদের চুলের খোঁপায় প্রায়শই শোভা পায় এ ফুলটি। দানাদানা এ ফুলটি দেখতে যেন লম্বা এক ফুলের মালা। গাঢ় বাদামি, হালকা গোলাপি ইত্যাদি রঙের এ ফুলটি ভয়াবহ রকমের বিষাক্ত। অনেকেই ফুলটিকে নিরীহ ভেবে থাকেন। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, বিষের প্রভাব ধীরে ধীরে হলেও শারীরিক বিপর্যয়ে এটি কোনো অংশেই কম নয়। বমি, ডায়রিয়ার সঙ্গে মাংসপেশিতে টান পড়ে রোগীকে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়।

এনথোরিয়াম : ছোট ছোট হার্টের আকৃতি নেওয়া এ গাছের পাতাগুলো দেখলে হঠাৎ আপনার মনে হবে মেয়েদের পায়ের নূপুর। পাতাগুলো সাধারণত সবুজ, লাল অথবা গোলাপি রঙের হয়ে থাকে। অপূর্ব এই পাতাবাহার গাছের পাতা অসম্ভব বিষাক্ত। কোনোক্রমে মুখে দিলে বেদনাদায়ক জ্বালাপোড়া অনুভূতি করবে। মুখের ভিতরে ফোসকা পড়ে যাবে। কণ্ঠস্বর ভারী, কর্কশ হয়ে যাবে। এর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব হিসেবে খাদ্য চিবাতে সমস্যা হতে পারে। এনথোরিয়াম ফুলটি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। তবে গোলাপি রঙের এনথোরিয়াম বেশির ভাগই পাওয়া যায় বিভিন্ন নার্সারিতে।

ফিকাস : বেনজামিন ট্রি হিসেবে পরিচিত এ গাছটিকে অনেকে ছোট পাতার রাবার গাছ ভেবে থাকেন। কেউ বলেন ক্রন্দনকুমারি-ডুমুর গাছ। পাতায় আছে দুধের মতো সাদা ও রসালো বিষ। না জেনে এ গাছটি অনেকেই বাড়িতে ছোট ছোট পাত্রে পাতাবাহারের মতো লালন করেন। এর বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আগে কেউ কল্পনাও করতে পারে না কতটা বিষাক্ত এই গাছের পাতাগুলো। পাতার বিষে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ত্বক চুলকাতে থাকবে, বিষ ছড়িয়ে ত্বকের নিচে বাতাস জমে ফুলে গেছে বলে মনে হবে। অ্যালার্জি কমায় এমন ওষুধ ব্যবহার করে চিকিৎসকরা এ বিষক্রিয়া থামানোর চেষ্টা করে থাকেন।

নারসিসাস : এটি সাদা এবং হলুদ রঙের অপূর্ব একটি ফুল। অনেকে এটিকে পিঁয়াজ ফুল ভেবে ভুল করে থাকে। ডেফোডিল জাতীয় এ ফুলটি যতটা সুন্দর তারচেয়েও বেশি বিষাক্ত। ভুলেও যদি এটি কারও পেটে যায় তাৎক্ষণিকভাবে এটি তার দেহে ভয়াবহ বিষক্রিয়া ঘটাবে। বমির উদ্রেক, মাংসপেশিতে টান পড়া এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে রোগী মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

ক্রাইশেনথিমাম : সহজ করে মাম ফ্লাওয়ার বলে ডাকা হয়ে থাকে। কমলা, হলুদ ছাড়াও আরও অনেক রঙের এ ফুলটি পাপড়ি মেলে দিলে মনে হবে টব ভর্তি রঙের হাসি। অনেকেই শখ করে ঘরের দরজায় এ ফুলের গাছ লাগিয়ে থাকেন। ক্রাইশেনথিমামের আরও প্রায় ১০০ থেকে ২০০টি প্রজাতির ফুল রয়েছে। অপেক্ষাকৃত কম বিষাক্ত এটি। তবে ত্বকে ফুসকুড়ি পড়া থেকে বাঁচতে এই ফুলগাছটি নিয়ে ছেলেখেলা না করাই ভালো।

রডোডেনড্রন : ফুলের বাগানের অন্যতম আকর্ষণীয় ফুল এটি। ফুলটি মধুতে ভরপুর হলেও এই ফুল গাছের পাতা কল্পনাতীত বিষাক্ত। এই গুল্মজাতীয় গাছের পাতা মুখে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুখ পুড়ে যাবে, লালা ঝরতে আরম্ভ করবে। সঙ্গে বমি, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হবেন এবং চূড়ান্ত বিপর্যয় হিসেবে ত্বকে ফুসকুড়ি পড়তে থাকবে। বিষের প্রভাব এতটাই তীব্র হবে, শিগগিরই হƒদস্পন্দন অস্বাভাবিকভাবে কমে আসবে। দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে না পারলে রোগী কোমায় চলে যেতে পারে।

 

তানভীর আহমেদইউট্রিকুলারিয়া

ব্ল্যাডারওয়ার্ট নামে এ গাছটি বেশ পরিচিত। বিভিন্ন মহাদেশে এই ইউট্রিকুলারিয়াদের অধীনে প্রায় ২০০ প্রজাতি রয়েছে। মাংসাশী উদ্ভিদের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রজাতি ইউট্রিকুলারিয়ার অন্তর্ভুক্ত। এই উদ্ভিদ মশা এবং অন্যান্য অনেক ধরনের ছোট পোকামাকড় খায়। এর দৈহিক গঠন অন্যান্য উদ্ভিদ থেকে আলাদা। এটি প্রোটোজোয়া, পোকামাকড়, লার্ভা, মশা এবং এমনকী নতুন ট্যাডপোল খায়। এটি ভ্যাকুয়াম তৈরি করে নেতিবাচক চাপ তৈরি করে। এতে পোকামাকড় আটকে যায় এবং মারা যায়। জলে ও স্থলে এরা জন্মায়। এই উদ্ভিদের দেহে ব্ল্যাডার বা থলির মতো গঠনবিশিষ্ট ফাঁদ থাকে। এই ফাঁদের মুখে গ্রন্থি ও সংবেদী লোমসমেত প্যাঁচানো অ্যান্টেনার মতো গঠন থাকে। এই অ্যান্টেনা শিকারকে ফাঁদের দরজায় নিয়ে আসতে সাহায্য করে। এরপর সংবেদী লোমে টান পড়া মাত্র ঘটনা ঘটে যায়। বাইরের তুলনায় থলির ভিতরে চাপ কম থাকে বিধায় টান পড়া মাত্র থলি নিজ দায়িত্বে শিকারকে ভিতরে টেনে নেয়।

 

পিচার প্লান্ট

মাংসখেকো গাছ বলতে শুরুতে বলা যায় পিচার প্লান্টের কথা। পাপুয়া নিউগিনি, অস্ট্রেলিয়া, মাদাগাস্কার, সিসিলিস, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জঙ্গলে এই গাছের দেখা পাওয়া যায়। কলসির মতো দেখতে গাছটি। এর ভিতরে জমে থাকা বৃষ্টির পানি প্রায়ই বানর খেতে আসে বলে এদের আরেক নাম হচ্ছে মাঙ্কি কাপ। এরা মাটি থেকে পুষ্টি গ্রহণের পাশাপাশি পোকামাকড় পেলে তাদেরও খায়। পিচার প্লান্ট প্রথমে শিকারকে আকৃষ্ট করে নিজেদের দিকে নিয়ে আসে। পিচারের ঢাকনা থেকে হালকা সুবাস নির্গত হয়; যা মাছি, পিঁপড়া, গুবরে পোকা, প্রজাপতির ন্যায় পতঙ্গদের আকৃষ্ট করতে পারদর্শী। অনেক সময়ে পিচারের উজ্জ্বল রং দেখেও পোকামাকড় আকৃষ্ট হয়। এ ছাড়া এদের ছোট ছোট পাখি ও ইঁদুরদের ভোজ হিসেবে গ্রহণ করতে দেখা যায়। পতঙ্গরা যখন পিচারের ওপর গিয়ে বসে, তখন এরা পিছলে পিচারের ভিতরে আঠার ফাঁদে আটকে যায়। বেশ পিচ্ছিল থাকায় পতঙ্গগুলো শত চেষ্টা করেও বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে পিচারের ঢাকনা বন্ধ হয়ে পাচক রস নির্গত হতে থাকে। এ ছাড়াও অ্যাসিড ক্ষরণ হয়। পাচক রস এবং অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় প্রাণীটি খাদ্যে পরিণত হয়।

 

ড্রসেরা

মাংসাশী উদ্ভিদ সম্প্রদায়ের রত্ন বলা যায় ড্রসেরাকে। সবচেয়ে সুন্দর আর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফাঁদ ব্যবস্থার অধিকারী ড্রসেরা উদ্ভিদগুলোকে সানডিউবলেও ডাকা হয়। কারণ এদের পাতায় সরু কাঠির ন্যায় উপাঙ্গের মাথায় এক ধরনের আঠালো, হজম সহায়ক এনজাইম জমে থাকে। দেখে মনে হয় বিন্দু বিন্দু শিশির জমে আছে। রোদে ঝকমক করা এমন শিশিরভেজা উদ্ভিদ দেখে  বুঝার উপায় নেই এটি মাংসাশী। পোকামাকড় এ গাছ দেখে এগিয়ে আসে, আর আটকা পড়ে যায়। পাতার পৃষ্ঠে আঠালো গ্রন্থি থাকে যা পোকামাকড়দের আটকে ফেলে আর শিশির বিন্দুর ন্যায় এনজাইমগুলো পোকার দেহ হজম করে ফেলে। ড্রসেরা স্ব-পরাগায়ণ ও স্ব-নিষেক করতে সক্ষম।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
সর্বশেষ খবর
কমলগঞ্জে নারীর প্রতি সহিংসতা, যৌতুক ও বাল্যবিবাহ রোধে সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কমলগঞ্জে নারীর প্রতি সহিংসতা, যৌতুক ও বাল্যবিবাহ রোধে সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা-পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশ-ইন
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা-পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশ-ইন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল মানুষকে বন্ধু বানিয়েছিলাম: পৃথ্বী শ
ভুল মানুষকে বন্ধু বানিয়েছিলাম: পৃথ্বী শ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় তামাকবিরোধী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কুলাউড়ায় তামাকবিরোধী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভুয়া প্রবেশপত্রে পরীক্ষা দিতে এসে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আটক
সিলেটে ভুয়া প্রবেশপত্রে পরীক্ষা দিতে এসে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আটক

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বোল্টকেও ছাড়িয়ে গেলেন গুওট
বোল্টকেও ছাড়িয়ে গেলেন গুওট

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে সাপের দংশনে মেয়ের মৃত্যু, মা হাসপাতালে ভর্তি
যশোরে সাপের দংশনে মেয়ের মৃত্যু, মা হাসপাতালে ভর্তি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

অর্থনীতি চাঙায় ২২.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
অর্থনীতি চাঙায় ২২.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকে হত্যা
জয়পুরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্রিদেশীয় সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতৃত্বে ডুসেন
ত্রিদেশীয় সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতৃত্বে ডুসেন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে কালাচ সাপের দংশনে একজনের মৃত্যু
যশোরে কালাচ সাপের দংশনে একজনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পূর্বাচলে ডিএনসিসির বনায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন
পূর্বাচলে ডিএনসিসির বনায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম যেন না বাড়ে এজন্য কর ছাড় দেওয়া হচ্ছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম যেন না বাড়ে এজন্য কর ছাড় দেওয়া হচ্ছে: এনবিআর চেয়ারম্যান

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো!
আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো!

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফরে গেলেন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
চীন সফরে গেলেন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্র্যাবের ফল উৎসবে দেশীয় নানা ফলের সমাহার
ক্র্যাবের ফল উৎসবে দেশীয় নানা ফলের সমাহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাখ্যার প্রতিবাদ জানাল ইরান
জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাখ্যার প্রতিবাদ জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু
জবি ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাওরে ঘুরতে এসে গাঁজা সেবন, পাঁচ তরুণের কারাদণ্ড
হাওরে ঘুরতে এসে গাঁজা সেবন, পাঁচ তরুণের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গুড়ায় দুস্থ ও বিধবা নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক সহায়তা
ভাঙ্গুড়ায় দুস্থ ও বিধবা নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ
ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা