শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪

ভয়ংকর গাছ

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর গাছ

তানভীর আহমেদম্যাঞ্চিনীল ট্রি

বিষাক্ত গাছ হিসেবে কুখ্যাতি রয়েছে ম্যাঞ্চিনীল ট্রির। এ গাছের বিষের প্রতিক্রিয়া মারাত্মক। ত্বকের সংস্পর্শে এলে রীতিমতো ক্ষত তৈরি হয়ে যায়। চোখে এ বিষ পৌঁছলে অন্ধত্ববরণ করতে হতে পারে। গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম হিপোম্যানি ম্যান্সিনেলা। গ্রিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত গাছ হিসেবে এর নাম রয়েছে। গাছের ফল এবং পাতা আপেল গাছের মতো। অনেকে এই আপেলগুলোকে মৃত্যুদূতবলে থাকেন। এ গাছগুলো ফ্লোরিডা, ইউএস, মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা, ক্যারিবিয়ান এবং উত্তর দক্ষিণ আমেরিকায় বেশি দেখা যায়। উপকূলীয় সমুদ্রসৈকত এবং লোনা জলাভূমিতে ম্যানগ্রোভের মধ্যে জন্মায়। ম্যাঞ্চিনীল গাছ চিরহরিৎ প্রজাতির এবং ৪৯ ফিট পর্যন্ত উচ্চতার হতে পারে। ফুল ছোট হয় এবং রং সবুজাভ-হলুদ। এই গাছ এত বিষাক্ত হয়ে ওঠার কারণ সম্পূর্ণভাবে এখনো জানা যায়নি। গাছটির রসে রয়েছে ফরবল এবং অন্যান্য ত্বক যন্ত্রণাদায়ক উপাদান, যার সংস্পর্শে শরীরে প্রচন্ডভাবে অ্যালার্জি ডার্মাটাইটিস হয়। এমনকি বৃষ্টির দিনে যদি কেউ এই গাছের নিচে আশ্রয় গ্রহণ করে, তাহলে পানি ধোয়া রস চামড়ায় ফোস্কা সৃষ্টি করে। গাড়ির রং নষ্ট হয়ে যায় এই গাছের রস পড়লে। যদি এই গাছ পোড়ানো হয় তাহলে এর ধোঁয়া চোখের জন্য অনেক ক্ষতিকর। এর চেয়েও বড় খারাপ গুণ হচ্ছে, অনেকের অভিযোগ গাছটির ফল খেলে মানুষের নিশ্চিত মৃত্যু ঘটে। যেসব জায়গায় এই গাছ জন্মে সেখানকার লোকজনকে এই গাছের কাছে না ঘেঁষার জন্য সতর্ক করে সরকারের পক্ষ থেকে নোটিস ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। বেশির ভাগ পাখি এবং জন্তু এই গাছ থেকে দূরে থাকে। গাছটি ভয়ংকর হলেও প্রকৃতিতে এ গাছের  গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। এই গাছের শেকড় মাটি ধরে রেখে সমুদ্রসৈকতের ক্ষয় রোধ করে।

 

বিষাক্ত ফুলতানভীর আহমেদ

উইস্টেরিয়া : মেয়েদের চুলের খোঁপায় প্রায়শই শোভা পায় এ ফুলটি। দানাদানা এ ফুলটি দেখতে যেন লম্বা এক ফুলের মালা। গাঢ় বাদামি, হালকা গোলাপি ইত্যাদি রঙের এ ফুলটি ভয়াবহ রকমের বিষাক্ত। অনেকেই ফুলটিকে নিরীহ ভেবে থাকেন। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, বিষের প্রভাব ধীরে ধীরে হলেও শারীরিক বিপর্যয়ে এটি কোনো অংশেই কম নয়। বমি, ডায়রিয়ার সঙ্গে মাংসপেশিতে টান পড়ে রোগীকে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়।

এনথোরিয়াম : ছোট ছোট হার্টের আকৃতি নেওয়া এ গাছের পাতাগুলো দেখলে হঠাৎ আপনার মনে হবে মেয়েদের পায়ের নূপুর। পাতাগুলো সাধারণত সবুজ, লাল অথবা গোলাপি রঙের হয়ে থাকে। অপূর্ব এই পাতাবাহার গাছের পাতা অসম্ভব বিষাক্ত। কোনোক্রমে মুখে দিলে বেদনাদায়ক জ্বালাপোড়া অনুভূতি করবে। মুখের ভিতরে ফোসকা পড়ে যাবে। কণ্ঠস্বর ভারী, কর্কশ হয়ে যাবে। এর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব হিসেবে খাদ্য চিবাতে সমস্যা হতে পারে। এনথোরিয়াম ফুলটি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। তবে গোলাপি রঙের এনথোরিয়াম বেশির ভাগই পাওয়া যায় বিভিন্ন নার্সারিতে।

ফিকাস : বেনজামিন ট্রি হিসেবে পরিচিত এ গাছটিকে অনেকে ছোট পাতার রাবার গাছ ভেবে থাকেন। কেউ বলেন ক্রন্দনকুমারি-ডুমুর গাছ। পাতায় আছে দুধের মতো সাদা ও রসালো বিষ। না জেনে এ গাছটি অনেকেই বাড়িতে ছোট ছোট পাত্রে পাতাবাহারের মতো লালন করেন। এর বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আগে কেউ কল্পনাও করতে পারে না কতটা বিষাক্ত এই গাছের পাতাগুলো। পাতার বিষে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ত্বক চুলকাতে থাকবে, বিষ ছড়িয়ে ত্বকের নিচে বাতাস জমে ফুলে গেছে বলে মনে হবে। অ্যালার্জি কমায় এমন ওষুধ ব্যবহার করে চিকিৎসকরা এ বিষক্রিয়া থামানোর চেষ্টা করে থাকেন।

নারসিসাস : এটি সাদা এবং হলুদ রঙের অপূর্ব একটি ফুল। অনেকে এটিকে পিঁয়াজ ফুল ভেবে ভুল করে থাকে। ডেফোডিল জাতীয় এ ফুলটি যতটা সুন্দর তারচেয়েও বেশি বিষাক্ত। ভুলেও যদি এটি কারও পেটে যায় তাৎক্ষণিকভাবে এটি তার দেহে ভয়াবহ বিষক্রিয়া ঘটাবে। বমির উদ্রেক, মাংসপেশিতে টান পড়া এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে রোগী মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

ক্রাইশেনথিমাম : সহজ করে মাম ফ্লাওয়ার বলে ডাকা হয়ে থাকে। কমলা, হলুদ ছাড়াও আরও অনেক রঙের এ ফুলটি পাপড়ি মেলে দিলে মনে হবে টব ভর্তি রঙের হাসি। অনেকেই শখ করে ঘরের দরজায় এ ফুলের গাছ লাগিয়ে থাকেন। ক্রাইশেনথিমামের আরও প্রায় ১০০ থেকে ২০০টি প্রজাতির ফুল রয়েছে। অপেক্ষাকৃত কম বিষাক্ত এটি। তবে ত্বকে ফুসকুড়ি পড়া থেকে বাঁচতে এই ফুলগাছটি নিয়ে ছেলেখেলা না করাই ভালো।

রডোডেনড্রন : ফুলের বাগানের অন্যতম আকর্ষণীয় ফুল এটি। ফুলটি মধুতে ভরপুর হলেও এই ফুল গাছের পাতা কল্পনাতীত বিষাক্ত। এই গুল্মজাতীয় গাছের পাতা মুখে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুখ পুড়ে যাবে, লালা ঝরতে আরম্ভ করবে। সঙ্গে বমি, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হবেন এবং চূড়ান্ত বিপর্যয় হিসেবে ত্বকে ফুসকুড়ি পড়তে থাকবে। বিষের প্রভাব এতটাই তীব্র হবে, শিগগিরই হƒদস্পন্দন অস্বাভাবিকভাবে কমে আসবে। দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে না পারলে রোগী কোমায় চলে যেতে পারে।

 

তানভীর আহমেদইউট্রিকুলারিয়া

ব্ল্যাডারওয়ার্ট নামে এ গাছটি বেশ পরিচিত। বিভিন্ন মহাদেশে এই ইউট্রিকুলারিয়াদের অধীনে প্রায় ২০০ প্রজাতি রয়েছে। মাংসাশী উদ্ভিদের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রজাতি ইউট্রিকুলারিয়ার অন্তর্ভুক্ত। এই উদ্ভিদ মশা এবং অন্যান্য অনেক ধরনের ছোট পোকামাকড় খায়। এর দৈহিক গঠন অন্যান্য উদ্ভিদ থেকে আলাদা। এটি প্রোটোজোয়া, পোকামাকড়, লার্ভা, মশা এবং এমনকী নতুন ট্যাডপোল খায়। এটি ভ্যাকুয়াম তৈরি করে নেতিবাচক চাপ তৈরি করে। এতে পোকামাকড় আটকে যায় এবং মারা যায়। জলে ও স্থলে এরা জন্মায়। এই উদ্ভিদের দেহে ব্ল্যাডার বা থলির মতো গঠনবিশিষ্ট ফাঁদ থাকে। এই ফাঁদের মুখে গ্রন্থি ও সংবেদী লোমসমেত প্যাঁচানো অ্যান্টেনার মতো গঠন থাকে। এই অ্যান্টেনা শিকারকে ফাঁদের দরজায় নিয়ে আসতে সাহায্য করে। এরপর সংবেদী লোমে টান পড়া মাত্র ঘটনা ঘটে যায়। বাইরের তুলনায় থলির ভিতরে চাপ কম থাকে বিধায় টান পড়া মাত্র থলি নিজ দায়িত্বে শিকারকে ভিতরে টেনে নেয়।

 

পিচার প্লান্ট

মাংসখেকো গাছ বলতে শুরুতে বলা যায় পিচার প্লান্টের কথা। পাপুয়া নিউগিনি, অস্ট্রেলিয়া, মাদাগাস্কার, সিসিলিস, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জঙ্গলে এই গাছের দেখা পাওয়া যায়। কলসির মতো দেখতে গাছটি। এর ভিতরে জমে থাকা বৃষ্টির পানি প্রায়ই বানর খেতে আসে বলে এদের আরেক নাম হচ্ছে মাঙ্কি কাপ। এরা মাটি থেকে পুষ্টি গ্রহণের পাশাপাশি পোকামাকড় পেলে তাদেরও খায়। পিচার প্লান্ট প্রথমে শিকারকে আকৃষ্ট করে নিজেদের দিকে নিয়ে আসে। পিচারের ঢাকনা থেকে হালকা সুবাস নির্গত হয়; যা মাছি, পিঁপড়া, গুবরে পোকা, প্রজাপতির ন্যায় পতঙ্গদের আকৃষ্ট করতে পারদর্শী। অনেক সময়ে পিচারের উজ্জ্বল রং দেখেও পোকামাকড় আকৃষ্ট হয়। এ ছাড়া এদের ছোট ছোট পাখি ও ইঁদুরদের ভোজ হিসেবে গ্রহণ করতে দেখা যায়। পতঙ্গরা যখন পিচারের ওপর গিয়ে বসে, তখন এরা পিছলে পিচারের ভিতরে আঠার ফাঁদে আটকে যায়। বেশ পিচ্ছিল থাকায় পতঙ্গগুলো শত চেষ্টা করেও বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে পিচারের ঢাকনা বন্ধ হয়ে পাচক রস নির্গত হতে থাকে। এ ছাড়াও অ্যাসিড ক্ষরণ হয়। পাচক রস এবং অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় প্রাণীটি খাদ্যে পরিণত হয়।

 

ড্রসেরা

মাংসাশী উদ্ভিদ সম্প্রদায়ের রত্ন বলা যায় ড্রসেরাকে। সবচেয়ে সুন্দর আর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফাঁদ ব্যবস্থার অধিকারী ড্রসেরা উদ্ভিদগুলোকে সানডিউবলেও ডাকা হয়। কারণ এদের পাতায় সরু কাঠির ন্যায় উপাঙ্গের মাথায় এক ধরনের আঠালো, হজম সহায়ক এনজাইম জমে থাকে। দেখে মনে হয় বিন্দু বিন্দু শিশির জমে আছে। রোদে ঝকমক করা এমন শিশিরভেজা উদ্ভিদ দেখে  বুঝার উপায় নেই এটি মাংসাশী। পোকামাকড় এ গাছ দেখে এগিয়ে আসে, আর আটকা পড়ে যায়। পাতার পৃষ্ঠে আঠালো গ্রন্থি থাকে যা পোকামাকড়দের আটকে ফেলে আর শিশির বিন্দুর ন্যায় এনজাইমগুলো পোকার দেহ হজম করে ফেলে। ড্রসেরা স্ব-পরাগায়ণ ও স্ব-নিষেক করতে সক্ষম।

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
গ্রেটা থুনবার্গসহ সুমুদ ফ্লোটিলা থেকে আটক ১৭১ জনকে মুক্তি দিল ইসরায়েল
গ্রেটা থুনবার্গসহ সুমুদ ফ্লোটিলা থেকে আটক ১৭১ জনকে মুক্তি দিল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম বিশ্বকাপজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডার আর নেই
প্রথম বিশ্বকাপজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডার আর নেই

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে ক্যারম খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০
ফরিদপুরে ক্যারম খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব-তীব্রতা আরও বাড়বে, বিশেষজ্ঞের সতর্কতা
আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব-তীব্রতা আরও বাড়বে, বিশেষজ্ঞের সতর্কতা

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই আয়োজনের ঘোষণা ট্রাম্পের
জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই আয়োজনের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অনশন ধর্মঘট করেছেন ইসরায়েলে আটক ফরাসি ডেপুটিরা
অনশন ধর্মঘট করেছেন ইসরায়েলে আটক ফরাসি ডেপুটিরা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং ম্যাচের আগে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন হামজা
হংকং ম্যাচের আগে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন হামজা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

আসাদ পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম নির্বাচন
আসাদ পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’
মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরের ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ডলার
অক্টোবরের ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইন-ইয়াবাসহ চার মাদককারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইন-ইয়াবাসহ চার মাদককারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে
বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল
পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন