শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ২৩:৫৯, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

রহস্যময় গোপন স্থান

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
রহস্যময় গোপন স্থান

পৃথিবীতে এমন অনেক স্থান আছে, যেখানে চাইলেও কখনো যাওয়া যায় না; এমনকি জানা যায় না- কী হচ্ছে সেখানে আর কেনই বা এত গোপনীয়তা! সেসব সাধারণ মানুষের কাছে সব সময় অধরাই থেকে গেছে। এমন কিছু রহস্যময় জায়গা নিয়ে আজকের আয়োজন -

BP

ফোর্ট নক্স

লুইভিলের দক্ষিণে ও এলিজাবেথ টাউনের উত্তরে কেন্টাকিতে রয়েছে আমেরিকার সেনাবাহিনীর এ দপ্তর। ১৯১৮ সালে আমেরিকার অস্থায়ী সেনাঘাঁটি হিসেবে কেন্টাকিতে ক্যাম্প নক্স তৈরি করা হয়েছিল। ওই ঘাঁটির নামকরণ করা হয়েছিল আমেরিকার সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল হেনরি নক্সের নামে। পরে ১৯৩২ সালে ক্যাম্প নক্সকে একটি স্থায়ী সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত করা হয়। বাইরে থেকে দেখলে সাধারণ সামরিক ঘাঁটি মনে হলেও এর বুকে লুকিয়ে রয়েছে আমেরিকার বহু রহস্য। ধারণা করা হয়, এর মধ্যে রয়েছে দেশটির সোনার ভান্ডার। যদিও সেই বিশাল সোনার ভান্ডারে কত সোনা রয়েছে, তা নিয়ে আমেরিকা কোনো টুঁ শব্দ করেনি। ফোর্ট নক্স যে অনেক কিছু গোপন রেখেছে, তা মনে হতে পারে সেই সামরিক ঘাঁটির আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা দেখে। নক্স দুর্গের পুরো চত্বর স্টিলের বেড়া দিয়ে ঘেরা। পদে পদে রয়েছে বৈদ্যুতিক অ্যালার্ম। প্রতিটি গ্রানাইটের দেয়াল ইস্পাতের পাত দিয়ে মোড়া ও বোমাপ্রতিরোধী। বিশ্বযুদ্ধের আবহে আমেরিকার সোনা রক্ষার জন্য ১৯৩৫ সালে ফোর্ট নক্সের ভিতরে কোষাগারটি তৈরি করা হয়েছিল। তৎকালীন সময়ে বেশির ভাগ দেশের কাছেই ফোর্ট নক্স নিয়ে বিশেষ কোনো তথ্য ছিল না। এর চারপাশে অনেক পাহাড় রয়েছে। সেজন্য জায়গাটি নিরাপদ বলে মনে করেছিলেন তৎকালীন শাসকরা। ১৯৩৭ সালে টন টন সোনা কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ট্রেনে ফোর্ট নক্সে পাঠানো হয়। তবে অনেক কন্সপিরেসি থিওরিস্টের মতে, ফোর্ট নক্সের সোনার বারগুলো আসলে সোনার মতো দেখতে টাংস্টেনের ইট ছিল। টাকার প্রয়োজনে আসল সোনা সরকার গোপনে বিক্রি করে দিয়েছিল। ‘গোল্ড অ্যান্টি-ট্রাস্ট অ্যাকশন কমিটি’ নামে পরিচিত একটি কন্সপিরেসি থিওরি গোষ্ঠীর দাবি, ওই সোনা দিয়েই অনেক বিদেশি ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছিল আমেরিকা। ফোর্ট নক্স নিয়ে আরও অনেক রহস্য ও জল্পনা রয়েছে। মনে করা হয়, ফোর্ট নক্সের কোষাগার শুধু সোনা সঞ্চয়ের জন্য তৈরি হয়নি; আরও অনেক মূল্যবান নথি ও জিনিস লুকানো রয়েছে সেখানে। ফোর্ট নক্সের অন্যান্য অমূল্য সম্পত্তির মধ্যে এক সময় ছিল আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণার নথি, অধিকারের বিল ও সংবিধানের মূল খসড়া। পার্ল হারবারে জাপানি বায়ুসেনার হামলার দুই সপ্তাহ পর ওয়াশিংটনে হামলা চালানো হতে পারে ভেবে সেই নথিগুলো ফোর্ট নক্সের কোষাগারে স্থানান্তরিত করা হয়।

BP

আয়রন মাউন্টেন

এটি পেনসিলভেনিয়ার পাহাড়ে অবস্থিত। বিভিন্ন দেশের অনেক মূল্যবান জিনিস বা সম্পত্তি এখানে মজুত রাখা হয়েছে। এটি ২২০ ফুট মাটির নিচে অবস্থিত। এখানে কাগজপত্র, ফিল্ম, মাইক্রোফিল্ম, ডিজিটাল ডেটা, এমনকি ঐতিহাসিক দলিল ও ব্যাংক রেকর্ড রাখা হয়েছে। এটি ১৭ লাখ স্কয়ার ফুট আয়তন নিয়ে তৈরি। যার মধ্যে আইনস্টাইনের আসল ছবিসহ লাখ লাখ মূল্যবান জিনিসপত্র মজুত রয়েছে। এখানে সরকারের গোপনীয় নথিপত্র, বিখ্যাত চলচ্চিত্র কোম্পানির মূল নেগেটিভ এবং বিভিন্ন ব্যক্তিগত সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে। ব্যাংকটি বর্তমানে বিল গেটসের একটি কোম্পানি কিনে নিয়েছে। ঠান্ডা রাখার জন্য এসি নয় বরং লিকুইড কুলিং সিস্টেম রাখা হয়েছে এখানে। তাদের দাবি এই ব্যাংকটি প্রকৃতির যে কোনো ধরনের দুর্যোগ সহ্য করার ক্ষমতা রয়েছে এবং বড় বড় দক্ষ পারদর্শী সিকিউরিটি এখানেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। জায়গাটি উচ্চ নিরাপত্তা-বেষ্টিত ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধী। এটি এতটাই সুরক্ষিত যে সেখানে প্রবেশের জন্য বিশেষ অনুমতি প্রয়োজন। নাসা, মার্কিন সামরিক বাহিনী ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ ডেটা রয়েছে এখানে।

BP

এরিয়া ৫১

যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা অঙ্গরাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলে ও লাস ভেগাস থেকে ১৩৫ কিলোমিটার উত্তরে গ্রুম হ্রদের কাছে অবস্থিত এরিয়া ৫১। প্রায় ৩০ লাখ একর জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠা এলাকাটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর ভিতরে কী কাজ হয়, তা খুবই সতর্কতার সঙ্গে গোপন রাখা হয়। এলাকাটির বাইরে সব সময় সতর্কতাসূচক সাইনবোর্ড, সিসি ক্যামেরা ও সশস্ত্র পাহারাদার থাকে। আশপাশে যাওয়া তো দূরের কথা, এরিয়া ৫১-এর ওপর দিয়ে উড়োজাহাজ চালানোও নিষিদ্ধ। তবে এখন স্যাটেলাইট দিয়ে মহাকাশ থেকে এর কিছু ছবি সংগ্রহ করা যায়। যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যকার স্নায়ুযুদ্ধের সময় ‘এরিয়া ৫১’ নির্মাণ করা হয়। ১৯৫৫ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করা হলেও যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ২০১৩ সালের আগস্ট মাসে প্রথমবারের মতো এর অস্তিত্বের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করে। এর ভিতরে কী কাজ হয়, সে ব্যাপারে কখনই আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। ধারণা করা হয়, শুরু থেকেই অত্যাধুনিক সব যুদ্ধবিমান বানানোর জন্য মার্কিন

সেনাবাহিনী এটিকে ব্যবহার করে আসছে। দেড় হাজার লোক এর ভিতরে কাজ করেন। এরিয়া ৫১-এর ইতিহাস নিয়ে লেখালেখি করা অ্যানি জ্যাকবসেন গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটি পরীক্ষা চালানো ও অনুশীলনের জায়গা। পঞ্চাশ দশকে ইউ-টু স্পাই প্লেন দিয়ে এর গবেষণাকর্ম শুরু হয়। এখন নিত্যনতুন ড্রোন বানানোর পরীক্ষাও চলে এর ভিতর।’ চূড়ান্ত গোপনীয়তার কারণে একে ঘিরে বেশ কিছু গুজবও রটেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত গুজব হলো, এর ভিতরে একটি এলিয়েন সুপারক্রাফট ও এর চালকের দেহ রয়েছে। ১৯৪৭ সালে নিউ মেক্সিকোর রোজওয়েলে সুপারক্রাফটটি বিধ্বস্ত হওয়ার পর এখানে এনে রাখা হয়। ১৯৮৯ সালে রবার্ট লাজার দাবি করেন, তিনি এরিয়া ৫১-এর ভিতরে এলিয়েন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করেছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের দাবি, এর ভিতরে কোনো এলিয়েন বা এলিয়েনের সুপারক্রাফট নেই।

BP

বোল্ড লেন কার পার্ক

ইংল্যান্ডের ডার্বিতে একটি বহুতল গাড়ি পার্ক রয়েছে। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে গোপন স্থানগুলোর একটি ধরা হয়। এ পার্কটি ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে। এতে ৪৪০টি পার্কিং বে রয়েছে। নব্বই দশকে যখন গাড়ি পার্কটি অপরাধের জন্য জনপ্রিয় স্থান হয়ে ওঠে, তখন উচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করা হয়। বে-গুলো পৃথক বারকোড, সেন্সর ও অন্যান্য উচ্চ প্রযুক্তির সুরক্ষা সরঞ্জাম দিয়ে সুরক্ষিত। টেম্পারেন্স ইউনিয়নের কর্মী মেরি শাটলওয়ার্থ শহরটি দান করেছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জমিটি পিচ করা হয়। সত্তর দশকের গোড়ার দিকে পুনর্র্নির্মাণ করা হয়। গাড়ি পার্কটি মূলত ১৯৭৪ সালে খোলা হয়। ভবনের পাশে এখনো সজ্জিত পেটা লোহার গেট রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বোডেনের ক্রেস্ট ও হেনরি বোডেনের নামে উৎসর্গীকৃত ফলক। ১৯৯৭ সালে বিভিন্ন অসামাজিক আচরণের স্থান হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিল জায়গাটি। মাদক সেবন ও ছিনতাইসহ অপরাধমূলক কার্যকলাপের ১৬১টি ঘটনা রিপোর্ট করা হয়। ১৯৯৭ সালে ডার্বি সিটি কাউন্সিল ক্রমবর্ধমান সমস্যাগুলো ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াসে অংশীদারির ভিত্তিতে গাড়ি পার্কটি পরিচালনার জন্য পার্কসেফ সিস্টেমের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। পার্কসেফ সিস্টেমের নিরাপত্তা ব্যবস্থার উদ্ভাবক ও স্বত্বাধিকারী কেন উইগলি গাড়ি পার্কের আয়ের একটি শতাংশের বিনিময়ে ইনস্টলেশন খরচের বেশির ভাগ দিতে সম্মত হন। কিছু সময়ের জন্য আপগ্রেড করার পর ১৯৯৮ সালে সুবিধাটি পুনরায় চালু করা হয়। তখন থেকে কোনো অপরাধমূলক কার্যকলাপের খবর আর পাওয়া যায়নি।

BP

ভ্যাটিকান সিক্রেট আর্কাইভস

ইতালির ভ্যাটিকানে ধর্মীয় ইতিহাসের বিরল কিছু নথি রয়েছে। ৩৫ হাজার খণ্ডের তথ্য সংরক্ষণাগারভুক্ত রয়েছে একটি পৃথক গোপন ভবনে। তথ্যগুলো পোপ থেকে পোপের কাছে স্থানান্তরিত হয়। কেবল একজন গবেষণা কর্মকর্তা বিশেষ অনুমতি নিয়ে আর্কাইভে প্রবেশ করতে পারেন। বিগত শতাব্দীগুলোতে বিভিন্ন সময়ে পোপদের আদান-প্রদানকৃত নানা চিঠিপত্র, অধ্যাদেশ ও অনেক ঐতিহাসিক জিনিস নিয়ে গড়ে উঠেছে ভ্যাটিকানের এ আর্কাইভটি। সপ্তদশ শতকে পোপ পঞ্চম পলের হাত ধরে শুরু হয়েছিল এর যাত্রা। ১৮৮১ সালে পোপ ত্রয়োদশ লিওর অনুমোদনের আগ পর্যন্ত ভ্যাটিকানের এ সিক্রেট আর্কাইভে গবেষকদের প্রবেশাধিকার ছিল না। তিনিই প্রথম সেই ব্যবস্থা চালু করেন। সাধারণত ৭৫ বছর পরপর ভ্যাটিকানের এ গোপন সংগ্রহশালার বিভিন্ন ডকুমেন্ট জনসাধারণের দেখার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ২০১২ সালে আর্কাইভটির ৪০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে অষ্টম থেকে বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত ১০০টি ডকুমেন্ট নিয়ে রোমের ক্যাপিটোলিন জাদুঘরে এক প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। আর্কাইভে পাওয়া ডকুমেন্টগুলোর মাঝে সবচেয়ে পুরোনোটি ৮০৯ খ্রিস্টাব্দের। এ সিক্রেট আর্কাইভে রয়েছে তৎকালীন পর্তুগিজ উপনিবেশ ব্রাজিলের এক পুরোহিতের ডিজাইন করা ফ্লায়িং মেশিন, ১১৯৮ সালে জেরুজালেম পুনরুদ্ধারের জন্য চতুর্থ ক্রুসেড আয়োজনের জন্য পোপ তৃতীয় ইনোসেন্টের অধ্যাদেশ, ১৮৬৩ সালে পোপ নবম পায়াসকে ইউনিয়ন কিংবা কনফেডারেসির দিকে টানতে আব্রাহাম লিঙ্কন ও জেফারসন ডেভিসের লেখা দুটি চিঠি, প্রাণদণ্ডের ব্যাপারে একটা বিহিত করতে তৎকালীন পোপ পঞ্চম সিক্সটাসের কাছে স্কটল্যান্ডের রানী মেরির সাহায্য চেয়ে চিঠিসহ অনেক কিছু। আর্কাইভটি নিয়ে গড়ে উঠেছে

বিভিন্ন কন্সপিরেসি থিওরি। অনেক কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের মতে, আর্কাইভে সেইন্ট পল ও সম্রাট নিরোর মাঝে যিশুখ্রিস্টের অস্তিত্ব ও বংশধরদের নিয়ে আদান-প্রদানকৃত চিঠিপত্র রাখা আছে। কারও কারও মতে, সেখানে এলিয়েনদের অস্তিত্বের প্রমাণ লুকানো রয়েছে। আর্কাইভটি আসলে চালায় গুপ্ত সংঘ ইলুমিনাতির সদস্যরা। রয়েছে ক্রোনোভাইজর নামক কাল্পনিক মেশিন; যার সাহায্যে অতীত ও বর্তমান দেখা সম্ভব। যদিও এমন কোনো মেশিনের অস্তিত্ব পৃথিবীবাসী আজ পর্যন্ত জানতে পারেনি। তবে কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের মতে, ইতালীয় পুরোহিত ও বিজ্ঞানী ফাদার পেল্লেগ্রিনো মারিও আর্নেত্তি (১৯২৫-১৯৯৪) এমন একটি মেশিন অনেক আগেই তৈরি করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের বন্দি শিবিরে মারা গেলেন এক মেক্সিকান নাগরিক
যুক্তরাষ্ট্রের বন্দি শিবিরে মারা গেলেন এক মেক্সিকান নাগরিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬৬৮
ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬৬৮

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১২ হাজার ডলারের ড্রোন ঠেকাতে ন্যাটোর ব্যয় দুই মিলিয়ন ডলার!
১২ হাজার ডলারের ড্রোন ঠেকাতে ন্যাটোর ব্যয় দুই মিলিয়ন ডলার!

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবির ৬টি হলে ছাত্রদলের ‘আইডিয়া বক্স’ স্থাপন
শাবিপ্রবির ৬টি হলে ছাত্রদলের ‘আইডিয়া বক্স’ স্থাপন

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দূর্গাপূজা উপলক্ষে ৮ দিন বন্ধ থাকছে বুড়িমারী স্থলবন্দর
দূর্গাপূজা উপলক্ষে ৮ দিন বন্ধ থাকছে বুড়িমারী স্থলবন্দর

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৭ কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবর্তন করা যাবে না: হুঁশিয়ারি শিক্ষকদের
৭ কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবর্তন করা যাবে না: হুঁশিয়ারি শিক্ষকদের

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জামালপুরে ‘সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি’ শীর্ষক সেমিনার
জামালপুরে ‘সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি’ শীর্ষক সেমিনার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে শেষ মুহূর্তে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি
শরীয়তপুরে শেষ মুহূর্তে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাত্র ১৯ বছরেই ক্রিকেট থেকে বিরতিতে আইরিশ বোলার
মাত্র ১৯ বছরেই ক্রিকেট থেকে বিরতিতে আইরিশ বোলার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ নির্বাচনমুখী হলে তা কেউ আটকাতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে তা কেউ আটকাতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধা সদর উপজেলা বিএনপির কাউন্সিলে জয় পেলেন যারা
গাইবান্ধা সদর উপজেলা বিএনপির কাউন্সিলে জয় পেলেন যারা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসচাপায় বৃদ্ধা নিহত
বগুড়ায় বাসচাপায় বৃদ্ধা নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আকাশসীমা লঙ্ঘনের বিষয়ে রাশিয়াকে সতর্কবার্তা দিল ন্যাটো
আকাশসীমা লঙ্ঘনের বিষয়ে রাশিয়াকে সতর্কবার্তা দিল ন্যাটো

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার সঙ্গে তাপস-ইনুর ফোনালাপ ট্রাইব্যুনালে শোনানো হলো
হাসিনার সঙ্গে তাপস-ইনুর ফোনালাপ ট্রাইব্যুনালে শোনানো হলো

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোন হামলার পর ‘ভূখণ্ড রক্ষার’ জন্য প্রস্তুত পোল্যান্ড
রুশ ড্রোন হামলার পর ‘ভূখণ্ড রক্ষার’ জন্য প্রস্তুত পোল্যান্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাদা রাজ্যের দাবিতে উত্তাল লাদাখ, সংঘর্ষ-পুলিশ ভ্যানে আগুন
আলাদা রাজ্যের দাবিতে উত্তাল লাদাখ, সংঘর্ষ-পুলিশ ভ্যানে আগুন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পঞ্চম প্রজন্মের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান তৈরি করতে চায় রাশিয়া
ভারতে পঞ্চম প্রজন্মের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান তৈরি করতে চায় রাশিয়া

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ : সময়মতো চিকিৎসাই বাঁচাতে পারে প্রাণ
হৃদরোগ : সময়মতো চিকিৎসাই বাঁচাতে পারে প্রাণ

৫৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর
সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজযাত্রীদের সর্বোত্তম স্বার্থ রক্ষায় সরকার সচেষ্ট আছে : ধর্ম উপদেষ্টা
হজযাত্রীদের সর্বোত্তম স্বার্থ রক্ষায় সরকার সচেষ্ট আছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আদালত থেকে পালানো হত্যা মামলার সেই আসামি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আদালত থেকে পালানো হত্যা মামলার সেই আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘে সিনিয়র বিশ্বনেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘে সিনিয়র বিশ্বনেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের ‘সাবা’র ট্রেলার প্রকাশ, ২৬ অক্টোবর মুক্তি
মেহজাবীনের ‘সাবা’র ট্রেলার প্রকাশ, ২৬ অক্টোবর মুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাবিতে শাটডাউন স্থগিত, কর্মসূচি চালিয়ে যেতে চান বিএনপিপন্থি শিক্ষকরা
রাবিতে শাটডাউন স্থগিত, কর্মসূচি চালিয়ে যেতে চান বিএনপিপন্থি শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত
ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার
ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?
ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া
ইরানে আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা
খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা