শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৪, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন নিউইয়র্কে। সারা দেশের মানুষের চোখ এখন নিউইয়র্কে। সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ২৬ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা কী ভাষণ দেবেন তা নিয়ে নয়, নির্বাচন নিয়ে চলমান অনিশ্চয়তা এবং সংকটের সমাধান নিউইয়র্কে হবে কি না সেটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। বাংলাদেশে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে নাকি দেশ বিভক্তির রাজনীতির চোরাবালিতে আটকে যাবে?- এই প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে আগামী দুই সপ্তাহে নিউইয়র্কে। গত জুনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের লন্ডনের বৈঠক নির্বাচনের কলি জন্ম দেয়। ওই বৈঠকে প্রথম ড. ইউনূস সরকার আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে নির্বাচনের ব্যাপারে ইতিবাচক অবস্থানের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়। সেই ঘোষণা কি নিউইয়র্কে পূর্ণতা পাবে?

ড. ইউনূসের এবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান অন্যবারের তুলনায় ভিন্ন। এবার সফরসঙ্গী হয়েছেন তিন দলের ছয় নেতা, এদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্ত হয়েছেন দুজন। প্রায় দুই সপ্তাহের এই সফরে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীরা হলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের, এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্ত হয়েছেন তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবীর ও যুক্তরাষ্ট্র জামায়াতের মুখপাত্র ড. নাকিবুর রহমান। এই সফরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের অবস্থান ড. ইউনূস কীভাবে তুলে ধরবেন, তা নিয়ে যত না আগ্রহ তৈরি হয়েছে, তার চেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে বাংলাদেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট এবং অচলাবস্থার অবসানের সম্ভাবনা নিয়ে। তিন দলের ছয় নেতার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার এ সফর হতে পারে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানের প্ল্যাটফর্ম।

আমরা গত ১৩ মাসে দেখেছি, যখনই দেশ একটি রাজনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হয়েছে তখনই ড. ইউনূস সেই সংকট উত্তরণের অভিনব উপায় খুঁজে বের করেছেন। দেশের মানুষের উৎকণ্ঠার অবসান ঘটিয়ে স্বস্তি দিয়েছেন। তাই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন দলের ছয় নেতার সফরের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা দেশ। এ সফরকে অনেকে গত জুনে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের সঙ্গে তুলনা করছেন।

গত জুনের কথা মনে আছে? নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং গুমোট এক পরিস্থিতির মধ্যে পালিত হয়েছিল পবিত্র ঈদুল আজহা। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রস্তুতি শুরু করেছিল। এরকম একটি অস্বস্তির মধ্যেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গেলেন যুক্তরাজ্যে। ১৩ জুন লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। যৌথ বিবৃতিতে বলা হলো, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মুহূর্তে কেটে গেল অবিশ্বাস আর অনিশ্চয়তা। একটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হলো জনগণের মধ্যে।

ঠিক তিন মাস পর আবার এমনই এক পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। গত ৫ আগস্ট জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা লন্ডন সমঝোতার আলোকে আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। এ ঘোষণা কিছু রাজনৈতিক দলের পছন্দ না হলেও সাধারণ মানুষ এটিকে স্বাগত জানায়। ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর মনে যাই থাকুক, সবাই ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ঘোষণা মেনে নিয়েছে।

কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি না থাকলেও বিপত্তি ঘটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করে একটি খসড়া জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এটি মূলত রাষ্ট্র সংস্কার দলিল। আগামীতে বাংলাদেশ কীভাবে পরিচালিত হবে তার নির্দেশনা রয়েছে এই দলিলে। বাংলাদেশ যেন একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহির গণতন্ত্রের পথে পরিচালিত হয় সেজন্যই এই রাষ্ট্র সংস্কার পরিকল্পনা। এই রাষ্ট্র সংস্কারের প্রধান লক্ষ্য হলো, এ দেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ যেন মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। জুলাই সনদের বিষয়বস্তু নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। দীর্ঘ আট মাসের বেশি সময় ধরে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এই সনদ চূড়ান্ত হয়েছে। সব রাজনৈতিক দলই জুলাই সনদ তৈরিতে ছাড় দিয়েছে। সবাই মিলে আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে এগোবে তার রূপকল্প তৈরি করেছে। কিন্তু বিপত্তি হচ্ছে, এই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে। তা ছাড়া জামায়াত আগামী নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চালু করার দাবি তুলেছে। খালি চোখে, অনেকে চলমান সংকটের সমাধান অত্যন্ত কঠিন এবং প্রায় অসম্ভব বলে মনে করছেন। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর দূরত্ব গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, তাদের বিরোধ মনস্তাত্ত্বিক। পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থার অভাবের কারণেই এ বিভক্তি। জুলাই সনদে কিছু মৌলিক সাংবিধানিক পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। সংবিধান পরিবর্তনের একমাত্র এখতিয়ার জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের। সংসদ ছাড়া এখন যদি সাংবিধানিক আদেশে কিংবা গণভোটে জুলাই সনদ গৃহীত হয় তাহলে ভবিষ্যতে তা আদালতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। বৈধ কর্তৃপক্ষ ছাড়া এভাবে আইনই বদল করা যায় না, আর সংবিধান তো রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। আমরা যদি সত্যিই নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই তাহলে আমাদের অবশ্যই সংবিধানকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিতে হবে। সংবিধানের ওপর একটি রাষ্ট্রে কোনো আইন থাকতে পারে না। এমন কোনো নজির সৃষ্টি করা ঠিক হবে না, যাতে ভবিষ্যতে আবার কেউ সংবিধান ছুড়ে ফেলে দিতে পারে। যারা পিআর পদ্ধতি চান, তাদের এর পক্ষে জনমত তৈরি করতে হবে। নির্বাচনে যদি জনগণ পিআর পদ্ধতি চায় তবে অবশ্যই তারা জামায়াতের পক্ষে ভোট দেবে। জয়ী হয়ে সংসদে গিয়ে, পিআর পদ্ধতি চালু করা তাদের জন্য হবে সহজতম পথ। একটা কথা মনে রাখতে হবে, এ মুহূর্তে সংবিধান পরিবর্তনের সুযোগ নেই। কারণ গত বছরের ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে বর্তমান সংবিধানের অধীনে। রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের আলোকে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেন এবং প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্যান্য উপদেষ্টাদের শপথবাক্য পাঠ করান। রাষ্ট্রপতি সংসদও ভেঙে দেন। তাই বিদ্যমান সংবিধানের অধীনেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। অনেকেই বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে চলমান নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের আবেদনের রিট পিটিশন প্রসঙ্গ তুলে রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির শঙ্কা করছেন। তাদের মতে, সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার বহালের পক্ষে রায় দিলে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে, তার অধীনে নির্বাচন করতে হবে। কিন্তু এ ধরনের ব্যাখ্যার কোনো আইনি ভিত্তি নেই। সর্বোচ্চ আদালত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বহাল করতে বললেও সেই রায় কার্যকর করতে হবে সংসদকে। এ প্রসঙ্গে আমরা সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী বাতিলের রায় কার্যকর করার পদ্ধতি পর্যালোচনা করতে পারি। সর্বোচ্চ আদালত অষ্টম সংশোধনী বাতিল করে দিলে সংসদে রায়ের আলোকে সংবিধান সংশোধন করা হয়। এরকম অনেক উদাহরণ আছে। আমি সে প্রসঙ্গে এখন যেতে চাই না। শুধু এটুকু বলতে চাই, তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংক্রান্ত রায়েই সর্বোচ্চ আদালত রায় কার্যকর করার পথ বলে দেবেন। কাজেই এ নিয়ে আগাম অনুমান করার সুযোগ নেই। অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের মাধ্যমে গঠিত এ অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। এ সরকার কোনো সাংবিধানিক আদেশ বা গণভোট- কোনোটাই করতে পারবে না। নির্বাচনই এ সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তরের একমাত্র বৈধ উপায়। এ সত্য যেমন অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান জানেন, তেমনি জানে রাজনৈতিক দলগুলোও। এজন্যই ড. ইউনূস বারবার বলছেন, ‘নির্বাচন ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই’। কিন্তু যারা এসব দাবি তুলছেন তারা অবিশ্বাস এবং বিএনপিকে চাপে ফেলতে এ দাবি মাঠে এনেছেন। এ রাজনৈতিক কৌশল দেশের জন্য আত্মঘাতী হতে পারে। নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু করেছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে এ সরকার রুটিন দায়িত্বে থাকবে। তখন জুলাই সনদ গ্রহণ বা এতে স্বাক্ষর করা যাবে না। তাই সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যেই এই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে।

এই সময়ে প্রধান উপদেষ্টা নিউইয়র্ক সফরে তিন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। লন্ডনে যেভাবে তিনি নির্বাচনকেন্দ্রিক অনিশ্চয়তা দূর করেছেন, ঠিক তেমনি নিউইয়র্কে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে দেশকে নির্বাচনের পথে নিয়ে যাবেন বলেই সবার প্রত্যাশা।

অদিতি করিম : লেখক ও নাট্যকার

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
৩৩ শতাংশ মনোনয়ন চান নারী নেত্রীরা
৩৩ শতাংশ মনোনয়ন চান নারী নেত্রীরা
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
নির্বাচনি সংলাপ ২৮ সেপ্টেম্বর শুরু
নির্বাচনি সংলাপ ২৮ সেপ্টেম্বর শুরু
আবারও নিন্দা জানাল সরকার
আবারও নিন্দা জানাল সরকার
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
যে পরিমাণ ডলার আছে পর্যাপ্ত নয়
যে পরিমাণ ডলার আছে পর্যাপ্ত নয়
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
সর্বশেষ খবর
নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ
নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ

এই মাত্র | শোবিজ

চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের
চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রোডম্যাপ অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল
রোডম্যাপ অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগ পোহাচ্ছে জনসাধারণ
বিশ্বনাথে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগ পোহাচ্ছে জনসাধারণ

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে ট্রাকচাপায় দুইজনের প্রাণহানি
রাজবাড়ীতে ট্রাকচাপায় দুইজনের প্রাণহানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ শর্ত মানলেই লাখো দর্শকের কাছে পৌঁছাবে প্রোফাইল ও পেজ
৪ শর্ত মানলেই লাখো দর্শকের কাছে পৌঁছাবে প্রোফাইল ও পেজ

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাহজালালে সাত হাজার পিস ইয়াবাসহ মা-মেয়ে গ্রেফতার
শাহজালালে সাত হাজার পিস ইয়াবাসহ মা-মেয়ে গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চোটের থাবায় ছিটকে গেলেন ননি
চোটের থাবায় ছিটকে গেলেন ননি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে এআই
কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে এআই

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সড়কে পাওয়া শিশুর পরিবারের সন্ধানে ডিএমপি
সড়কে পাওয়া শিশুর পরিবারের সন্ধানে ডিএমপি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে খেলার মাঠ থেকে বস্ত্র মেলা উচ্ছেদ
পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে খেলার মাঠ থেকে বস্ত্র মেলা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেভান্তেকে উড়িয়ে শতভাগ জয়ের ধারায় রিয়াল মাদ্রিদ
লেভান্তেকে উড়িয়ে শতভাগ জয়ের ধারায় রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ১৬০০ গাছের চারা রোপণ
ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ১৬০০ গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে হিযবুত তাহরীরের দুই সদস্য গ্রেফতার
রাজধানীতে হিযবুত তাহরীরের দুই সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে
ঝড়-বৃষ্টির গতিপথ পরিবর্তন হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসদুপায় অবলম্বন: ঢাকা বোর্ডের ৪১ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল
অসদুপায় অবলম্বন: ঢাকা বোর্ডের ৪১ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১,৫৭৯
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১,৫৭৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদুল্লাপুরে হত্যার অভিযোগে কবর থেকে তোলা হলো বৃদ্ধার মরদেহ
সাদুল্লাপুরে হত্যার অভিযোগে কবর থেকে তোলা হলো বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন
শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি
যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা