জেলার বড়লেখা উপজেলার একটি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন এবং জুড়ী উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত মৌলভীবাজার-১ আসন। এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নাছির উদ্দিন আহমদ মিঠু, কাতার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক সাজু ও বিএনপির সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবাদুর রহমান চৌধুরীর মেয়ে ব্যারিস্টার জহরত আবিদ চৌধুরী। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী মাওলানা আমিনুল ইসলাম এবং খেলাফত মজলিসের প্রার্থী কাতার প্রবাসী মাওলানা লোকমান আহমদ। এদিকে জাপা নেতা আহমদ রিয়াজ উদ্দিন ও এনসিপির জেলা যুগ্ম সমন্বয়কারী তামিম আহমদ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা আবদুন নুর তালুকদার মনোনয়নপ্রত্যাশী। নাছির উদ্দিন আহমদ মিঠু বলেন, বিএনপির দুঃসময়ে রাজপথে ছিলাম। সব দিক বিবেচনায় দল আমাকে মনোনয়ন দেবে বলে বিশ্বাস করি।
শরীফুল হক সাজু বলেন, ১৬ বছর আওয়ামী লীগ শাসনামলে নানা জুলুম ও অত্যাচার উপেক্ষা করে মাঠে সক্রিয় ছিলাম। বিপদে-আপদে নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়েছি। এজন্য নেতা-কর্মীরা প্রার্থী হতে চাপ দিচ্ছেন। ব্যারিস্টার জহরত আবিদ চৌধুরীর সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে নির্বাচন নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। জামায়াতের মাওলানা আমিনুল ইসলাম বলেন, যেখানেই যাচ্ছি, সেখানেই মানুষের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জয়ী হব ইনশাআল্লাহ। জাপা নেতা আহমদ রিয়াজ উদ্দিন বলেন, প্রবাসীদের সমস্যা, অধিকার ও প্রত্যাশা সংসদে তুলে ধরার লক্ষ্যেই নির্বাচনে প্রার্থী হব। এনসিপির তামিম আহমদ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মাঠে কাজ করছি। দল তাকে মূল্যায়ন করবে বলে তিনি আশাবাদী। গণঅধিকার পরিষদের আবদুন নুর তালুকদার বলেন, দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষ্যে মাঠে কাজ করছি।