শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫২, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানকে কেউ যদি তালেবানকাণ্ড বলে অভিহিত করেন তবে অনেকেই তেলেবেগুনে জ্বলে উঠবেন। কারণ এ দেশে তালেবান শব্দটি একসময় ট্যাগ করা হতো ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের দিকে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানকে যারা এখনো বুকে ধারণ করেন, এমন অভিধায় তাদেরও হয়তো আপত্তি থাকতে পারে। কিন্তু ‘তালেবান’ শব্দটির অর্থ জানলে সবারই খামোশ হয়ে যাওয়ার কথা। পশতুন ভাষায় তালেবান শব্দের অর্থ ছাত্র। এটি অতি অবশ্যই আপত্তিকর কিছু নয়। ছাত্র ও তরুণদের নেতৃত্বে সংঘটিত গণ অভ্যুত্থানে ২০২২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কা, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশ ও এ বছরের সেপ্টেম্বরে নেপালে সরকার পতন ঘটেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় ছাত্র বা তালেবানের নেতৃত্বে সরকার পতনের ঘটনা প্রথম সংঘটিত হয় আফগানিস্তানে। তবে তা শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও নেপালের মতো গণ অভ্যুত্থানে নয়, বরং সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে।

আফগানিস্তান ছিল শত শত বছর ধরে রাজতান্ত্রিক দেশ। আমানউল্লাহ খান ছিলেন আফগানিস্তানের বাদশাহ। ভারতবর্ষে তখন ব্রিটিশ শাসন। আফগানিস্তানকে তারা দেখত সন্দেহের চোখে। ফ্রান্স ও সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে আফগানদের সম্পর্ক ব্রিটিশদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে তিনটি যুদ্ধে লিপ্ত হয় তারা। সর্বশেষ যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনী প্রথম দিকে সাফল্য দেখালেও শেষ পর্যন্ত আফগানদের সাঁড়াশি আক্রমণে প্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।

বাদশাহ আমানউল্লাহ পাশের দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে গড়ে তোলেন বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। শাসক হিসেবে তিনি ছিলেন বেশ জনপ্রিয়। এ প্রভাব কাজে লাগিয়ে তিনি দেশকে আধুনিক করার উদ্যোগ নেন। এ মুহূর্তে আফগানিস্তান বিশ্বের সবচেয়ে রক্ষণশীল মুসলিম দেশ। কিন্তু বিস্ময়কর হলেও সত্য, আফগানিস্তানে আধুনিকীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হয় আজ থেকে শত বছর আগে। কামাল পাশার নেতৃত্বে তুরস্কে আধুনিকীকরণের প্রায় একই সময়ে। আমানউল্লাহ আফগানিস্তানে ছেলে ও মেয়েদের জন্য ইউরোপীয় ধাঁচের নতুন স্কুল খোলার ব্যবস্থা নেন। নারীদের বোরকার মধ্যে বন্দি থাকার সনাতন নিয়ম থেকে মুক্ত করার উদ্যোগও নেন তিনি। রানি সুরাইয়া তারজি নারীদের আধুনিকীকরণ ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দেন। বাদশাহ আমানউল্লাহর শ্বশুর ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ তারজির পরামর্শে তিনি আফগানিস্তানের জন্য আধুনিক সংবিধান প্রণয়ন করেন। যে সংবিধানে নাগরিক অধিকার ও ব্যক্তিস্বাধীনতাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমানউল্লাহ খানের ভারত ও ইউরোপ সফরের সময় বাহাই সম্প্রদায়ের লোকেরা তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। আফগানিস্তানের গোঁড়া মুসলমানরা আধুনিকীকরণের নামে তাদের বাদশাহর এসব কর্মকাণ্ডকে মেনে নিতে পারেনি। দেশজুড়ে সৃষ্টি হয় বিরূপ প্রতিক্রিয়া। ১৯২৪ সালে ‘খস্তো বিদ্রোহ’-এর সম্মুখীন হন বাদশাহ আমানউল্লাহ। তবে এ বিদ্রোহ তিনি দমন করতেও সক্ষম হন।

আজকের রাশিয়া বা সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে আমানউল্লাহর আস্থার সম্পর্ক ব্রিটিশদের মধ্যে ভয় ঢুকিয়ে দেয়। আমানউল্লাহ খান সেই শত বছর আগে সোভিয়েত বিমান নিয়ে সীমিত আকারের হলেও আফগান বিমানবাহিনী গঠন করেন। তুরস্ক ও ইরান বাদে অন্য কোনো মুসলিম দেশের ওই সময় বিমানবাহিনী ছিল না। ১৯২৭ সালের শেষ দিকে বাদশাহ আমানউল্লাহ ইউরোপ সফরে যান। বাদশাহ ও রানি করাচি থেকে বিমানে করে যাত্রা শুরু করেন। যাত্রাপথে তাঁরা কায়রোতে মিসরের বাদশাহ প্রথম ফুয়াদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ইউরোপের ইতালি, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জার্মানি, ব্রিটেন, পোল্যান্ড সফর করে এসব দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ১৯২৮ সালের ২ মে তাঁরা সোভিয়েত ইউনিয়নে যান।

ইউরোপ সফরের সময় আফগানিস্তানে আমানউল্লাহ শাসনের বিরোধিতা বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে রানি সুরাইয়া তারজির ইউরোপীয় নারীদের মতো চলাফেরা ভালো চোখে দেখেনি আফগানরা। আফগানিস্তানের মোল্লারা তাজিক জাতিগোষ্ঠীর এক ডাকাত সরদারকে বাদশাহর বিরুদ্ধে উসকে দেয়। জালালাবাদ থেকে একটি বিদ্রোহী দল রাজধানীর দিকে অগ্রসর হলে সেনাবাহিনীর অধিকাংশ সদস্য তাদের প্রতিরোধ করার বদলে দলত্যাগ করে। ১৯২৯ সালের ১৪ জানুয়ারি আমানউল্লাহ খান তাঁর ভাই ইনায়েতউল্লাহ খানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে ব্রিটিশ ভারতে পলায়ন করেন। এর তিন দিন পর ডাকাত সরদার হাবিবউল্লাহ কালাকানি বা বাচা-ই-সাকাও তাঁর কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেন। ডাকাত সরদার আফগানিস্তানের বাদশাহ হওয়ার পর তার বাহিনী ব্যাপক লুটপাট চালায়। জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে।

বাচা-ই-সাকাও আফগানিস্তানের বাদশাহ সেজে বসলেও দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠী পশতুনদের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা অচিরেই লোপ পায়। ইতোমধ্যে দেশে ফিরে আসেন সাবেক সেনাপ্রধান নাদির খান। আমানউল্লাহ ক্ষমতায় থাকাকালে নাদির খানের ওপর আস্থা হারান ও তাঁকে নির্বাসনে পাঠান। ডাকাত সরদার বাচা-ই-সাকাওয়ের বাদশাহ হওয়াকে তিনি মেনে নিতে পারেননি। নাদির খান দেশে ফিরেই পশতুন ও অন্য উপজাতিদের নিয়ে শক্তিশালী বাহিনী গঠন করেন। সে বাহিনীর হাতে বাচা-ই-সাকাওর ৯ মাসের বাদশাহগিরির পতন ঘটে। ১৯২৯ সালের পয়লা নভেম্বর কাবুলে তার মৃত্যুদণ্ড ফায়ারিং স্কোয়াডে কার্যকর হয়। তার ভাইসহ আরও ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় একইভাবে। তাদের লাশ প্রকাশ্য স্থানে জনসাধারণের প্রদর্শনের জন্য ঝুলিয়ে রাখা হয়।

১৯২৯ সালের ১৫ অক্টোবর নাদির খান সমাজপতিদের সমর্থনে আফগান সিংহাসনে বসেন। নাদির শাহ সুশিক্ষিত ও আধুনিকমনা ছিলেন। একই সঙ্গে ছিলেন বাস্তববাদী। ক্ষমতায় এসে তিনি আমানউল্লাহ খানের অধিকাংশ সংস্কার বাতিল করেন। উপজাতি সরদারদের আস্থা অর্জনেও সক্ষম হন তিনি। ১৯৩৩ সালের ৮ নভেম্বর একটি বিদ্যালয় পরিদর্শনের সময় গুলি করে হত্যা করা হয় বাদশাহকে। ওই দিনই তাঁর পুত্র জহির শাহ বাদশাহ হিসেবে শপথ নেন। তিনি ছিলেন আফগান সিংহাসনের শেষ শাসক।

দুই.

১৯৭৩ সালের জুলাইয়ে এক সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন বাদশাহ জহির শাহ। বাদশাহর চাচাতো ভাই দাউদ খান এই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন। তাঁকে সমর্থন দেন সেনাবাহিনীর সমাজতন্ত্রপন্থি অফিসাররা। দাউদ খান রাজতন্ত্রের অবসান ঘটান ও নিজেকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন। ১৯৭৮ সালের ২৮ এপ্রিল নুর মোহাম্মদ তারাকির নেতৃত্বে পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির মদতে পরিচালিত সামরিক অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট দাউদ ক্ষমতা ও প্রাণ হারান। রক্ষণশীল আফগানিস্তানে শুরু হয় সমাজতন্ত্রপন্থিদের শাসন। ক্ষমতাসীনদের অন্তর্দ্বন্দ্বে দেড় বছর না কাটতেই ১৯৭৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর তারাকি তাঁর সহযোগী হাফিজুল্লাহ আমিনের হাতে ক্ষমতা ও প্রাণ দুই-ই হারান। তিন মাস পর হাফিজুল্লাহ আমিন একই ভাগ্যবরণ করেন পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রতিদ্বন্দ্বী কমরেড বারবাক কারমালের হাতে। তিনি ক্ষমতায় থাকেন ’৬৯ সালের ২৭ ডিসেম্বর থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত।

বারবাক কারমালের আমলে আফগানিস্তানে ইসলামপন্থি বিদ্রোহী গ্রুপ মুজাহিদীনরা অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। আফগানিস্তানে ক্ষমতায় আসার পর সমাজতন্ত্রের বিশ্বাসী পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি ভূমি সংস্কার নীতি গ্রহণ করে। ভূস্বামীদের জমি কৃষকদের মধ্যে বিলিয়ে দেয়। পীর ও মাদরাসার ওস্তাদদের আধিপত্য হ্রাসের উদ্যোগ নেয় তারা। এ উদ্যোগ জনসমর্থন পায়নি আফগান সমাজব্যবস্থায় ধর্মীয় নেতাদের প্রভাবের কারণে। সোভিয়েতপন্থি পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি ছিল সেনাবাহিনী ও বুদ্ধিজীবীনির্ভর দল। রক্ষণশীল একটা সমাজের পরিবর্তন আনার মতো জনসমর্থন বা সাংগঠনিক কাঠামো তাদের ছিল না। নেতারা কোন্দলে ব্যস্ত থাকায় সাধারণ মানুষ তাদের ওপর ছিল বিরক্ত।

ইউরোপ সফরের সময় আফগানিস্তানে আমানউল্লাহ শাসনের বিরোধিতা বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে রানি সুরাইয়া তারজির ইউরোপীয় নারীদের মতো চলাফেরা ভালো চোখে দেখেনি আফগানরা। আফগানিস্তানের মোল্লারা তাজিক জাতিগোষ্ঠীর এক ডাকাত সরদারকে বাদশাহর বিরুদ্ধে উসকে দেয়

এ অবস্থায় আফগানিস্তানের বামপন্থি সরকারকে রক্ষায় পাঠানো হয় সোভিয়েত সৈন্য। আমেরিকা ও সোভিয়েত প্রক্সি যুদ্ধের উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত হয় আফগানিস্তান। আফগান মুজাহিদদের পেছনে ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সুস্পষ্ট মদত। পাকিস্তানও তাদের সব ধরনের সহায়তা দিত ওয়াশিংটনের ইশারায়। মুজাহিদীন নেতাদের অনেকেই ছিলেন যুদ্ধবাজ হিসেবে পরিচিত। মার্কিন মদতের পাশাপাশি হেরোইন উৎপাদন ছিল তাদের ব্যবসা।

সুমন পালিতবারবাক কারমাল ১৯৮৬ সালে ক্ষমতা ছাড়েন নাজিবুল্লাহর কাছে। কারমাল বিদ্রোহীদের সঙ্গে আপসের পক্ষপাতী ছিলেন। অন্যদিকে নাজিবুল্লাহ ছিলেন অতি বিপ্লবী। তাঁর আমলে সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়। এতে মুজাহিদীনদের তৎপরতা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। আফগান সৈন্যদের মধ্যে জেঁকে বসে দলত্যাগের প্রবণতা। আফগান সেনাদের ধরে রাখতে তাদের ঢালাও পদোন্নতি দেওয়া হয়। এক লাখ সদস্যবিশিষ্ট আফগান বাহিনীতে জেনারেলের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩ হাজার। যা সে সময় বিশ্বজুড়ে কৌতুকের বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়ায়। মুজাহিদীনদের সামাল দিতে নাজিবুল্লাহ ১৯৯০ সালে আফগানিস্তানকে ইসলামি রাষ্ট্র ঘোষণা করেন। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যায়। ১৯৯২ সালের এপ্রিলে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হন মুজাহিদীনদের হাতে। নাজিবুল্লাহ কাবুলের জাতিসংঘ দপ্তরে আশ্রয় নেন। ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন তিনি। আফগানিস্তানে মুজাহিদীনদের ক্ষমতায় এনেছিল আমেরিকা ও পাকিস্তান। কিন্তু মুজাহিদীন সরকারের প্রতি আফগানদের সমর্থন যেমন ছিল প্রশ্নবিদ্ধ তেমন তাদের পেছনের শক্তিদাতারাও হয়ে ওঠে বিরক্ত। এর আগে ১৯৯৪ সালে আফগান মাদরাসার ছাত্রদের নেতৃত্বে গড়ে ওঠে তালেবান বাহিনী। দেশকে দুর্নীতি, অনাচার, চুরি, ডাকাতি ও মাদক কারবার থেকে মুক্ত করার ব্যাপারে তারা ছিলেন অঙ্গীকারবদ্ধ। দেওবন্দপন্থি তালেবানদের হাতে ১৯৯৬ সালে কাবুলের পতন হয়। তারা জাতিসংঘ দপ্তর থেকে নাজিবুল্লাহকে ধরে আনে। প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। আফগানিস্তানে ২০০১ সাল পর্যন্ত টিকে থাকে তালেবান শাসন। মার্কিন আগ্রাসনে তাদের পতন হয়।

তিন.

বাংলাদেশের এক মশহুর আলেম তথা রাজনৈতিক নেতা আফগানিস্তান সফরে গেছেন। মামুনুল হক নামের ওই রাজনৈতিক নেতা সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হকের পুত্র। দেশের ধর্মীয় পরিমণ্ডলে মামুনুল হকের গ্রহণযোগ্যতার পেছনে তাঁর বাবার অবদান যে বেশি তা অনস্বীকার্য। শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হকের রাজনীতি বা জীবনাদর্শের সঙ্গে দ্বিমত থাকলেও তিনি আমাকে স্নেহ করতেন। এ স্নেহের কারণ হুজুরের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ আমলে দায়ের করা এক অদ্ভুত মামলা। আমি যে মামলার বিরুদ্ধে এক সাপ্তাহিক পত্রিকায় কলাম লিখেছিলাম, তাতে বলেছিলাম, ‘বয়সের ভারে যিনি সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারেন না, চোখেও ঠিকমতো দেখেন না, তাঁর বিরুদ্ধে যারা পুলিশ হত্যার মামলা দায়ের করেছে, তাদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায়।’

বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান দক্ষিণ এশিয়ায় সার্কের সক্রিয় সদস্য। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সার্ক গঠনের উদ্যোগ নেন। সেনাপতি শাসক এরশাদের আমলে এ সংস্থাটি বাস্তবে রূপ নেয়। বিশ্বের অন্যান্য আঞ্চলিক সংগঠনের তুলনায় সার্ককে অনেকে ব্যর্থ বলে অভিহিত করেন। তবে আমার ব্যক্তিগত ধারণা, সার্কের একটি সাফল্য প্রায় আকাশছোঁয়া। এটি গঠিত হওয়ার চার দশকের মধ্যে ভারত ও পাকিস্তান প্রতিবেশী দুই দেশ কোনো বড় ধরনের যুদ্ধে লিপ্ত হয়নি।

মামুনুল হক এমন একসময় আফগানিস্তান গেলেন যখন আমেরিকা সে দেশে বিমানঘাঁটি করার প্রস্তাব দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সে প্রস্তাব তালেবানরা প্রত্যাখ্যান করেছে স্পষ্টভাবে। মামুনুল হকের কাবুল সফর সে দেশের ইসলামি হুকুমতকে কিছুটা হলেও সাহস জোগাবে। বাংলাদেশের কওমি মাদরাসাগুলো গড়ে উঠেছে ভারতের দেওবন্দ মাদরাসার আদর্শ পাঠ্যক্রম অনুসারে। দেশের আলেম-ওলেমাদের সিংহভাগ দেওবন্দপন্থি। মামুনুল হকের আফগানিস্তান সফর তাঁর প্রতি দেশের দেওবন্দপন্থিদের সমর্থন আরও বাড়াবে। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে তা মূলধন হিসেবে কাজে লাগাবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
বাণিজ্যিক আদালত
বাণিজ্যিক আদালত
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত
বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা
রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা
রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন
কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক
সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা
পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’
‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন
সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি
জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দশক অপেক্ষার পরে জাতীয় মুকুটে কিং খান
তিন দশক অপেক্ষার পরে জাতীয় মুকুটে কিং খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘ অধিবেশনের আগে টেলিযোগাযোগ হুমকি প্রতিহত
জাতিসংঘ অধিবেশনের আগে টেলিযোগাযোগ হুমকি প্রতিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা
আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি
যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা
ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়
বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়

নগর জীবন

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির
বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির

নগর জীবন

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ

নগর জীবন

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে

নগর জীবন

সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী
সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী

নগর জীবন

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে
বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ও ইতালি
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ও ইতালি

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে