শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি

প্রিন্ট ভার্সন
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি

কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে প্রচার-প্রচারণায় মুখর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন। পোস্টার বিলির পাশাপাশি শুনছেন সাধারণ শিক্ষার্থীদের কথা।  নিজেদের ইশতেহারে রাখছেন শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীদের কথা জানাচ্ছেন- আকতারুজ্জামান ও ছাব্বিরুল ইসলাম

 

আবিদ

পড়াশোনার সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করব

মো. আবিদুল ইসলাম খান, সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-২১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পরিপূর্ণ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করতে চাই আমরা। আমাদের লক্ষ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সংস্কৃতিকে ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করা। গণরুম গেস্টরুম কালচার ও সব রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি যা ছাত্রলীগের আমলে বেড়ে উঠেছে তা দূর করা। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক পড়াশোনা, ভালো রেজাল্ট, গবেষণা ও জরুরি সব ক্ষেত্রে যা যা দরকার তা আমরা করব। তিনি বলেন, নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে শিক্ষার্থীরা এখানে পড়াশোনা করতে আসেন। যথাযথ সুযোগ-সুবিধার অভাবে অনেকে চার-পাঁচটি করেও টিউশনি করেন। এসব প্রেশারের কারণে পরীক্ষার ফল খারাপ হয়। আমরা শিক্ষার্থীদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে কাজ করব। অন-ক্যাম্পাস জবের সুযোগও তৈরি করব। আবিদ বলেন, যে জুলাইয়ের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছি, সামনে কথা বলতে পারছি সেই চেতনা ধারণ করে আমরা এগিয়ে যাব। আমাদের লক্ষ্য হবে তাদের স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করা। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থী যেন মানসিক প্রশান্তি নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে ব্যবস্থা আমরা করব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পরিপূর্ণ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় বানানোর প্রচেষ্টা করব এবং শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তার গণ্ডিতে আনতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।  নারীদের জন্য ক্যাম্পাসকে নিরাপদ করে তুলব। এই ক্যাম্পাসে ছেলে-মেয়ে যাতে সমান সুযোগ-সুবিধা পায়, তা নিশ্চিত করব। কারণ এ ক্যাম্পাস সবার, এখানে কোনো ধরনের বৈষম্য চলবে না। সর্বোপরি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিরাপদ ক্যাম্পাসে রূপান্তরে কাজ করব। আবিদুল ইসলাম খান বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল যথেষ্ট অন্তর্ভুক্তিমূলক প্যানেল ঘোষণা করেছে এবং যোগ্যতার ভিত্তিতেই এ প্যানেল গঠন করা হয়েছে। এ প্যানেলে আদিবাসী, ক্রীড়াবিদ, ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ব্যক্তিদেরও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা প্রত্যাশা করছি, শিক্ষার্থীরা আমাদের পক্ষে তাদের সমর্থন দেবে। ডাকসু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারও নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্বাচনের আয়োজন করেছে অথচ নির্বাচন বন্ধের ফাঁকফোকর রেখে দিয়েছে। ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনকে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি।

শেখ তানভীর বারী

শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকার আদায়ে সচেষ্ট থাকব

শেখ তানভীর বারী হামিম, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-১৭

আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল শিক্ষার্থীদের ভালো সাড়া পাচ্ছে, আমাদের ভালোভাবে গ্রহণ করছেন ছাত্রছাত্রীরা। নির্বাচন সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কিছু কর্মকর্তাও এমনভাবে কথা বলছেন যার কারণে শিক্ষার্থীদের মনে ভয়ের সঞ্চার হচ্ছে। ডাকসু নির্বাচনে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা অনেকে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দেওয়ার পরও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন তারা। এসব নানান কারণে সুষ্ঠু নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। তানভীর বারী হামিম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জন্য রাজপথে ছিলাম। শিক্ষার্থীদের জন্যই রাজনীতি করেছি। স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সর্বদা সরব ছিলাম। এমন কোনো আন্দোলন ছিল না যেখানে আমি অনুপস্থিত ছিলাম। ৫ আগস্টের পরও ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীবান্ধব রাজনীতি করেছি, শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করেছি। আমি জিএস পদে নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকার আদায়ে কাজ করব। তারা যেন শিক্ষা জীবনে একটি শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ পায় তা আমি নিশ্চিত করার চেষ্টা করব। নারী শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তুলব। ক্যাম্পাসকে পরিপূর্ণভাবে নারীবান্ধব করার জন্য কাজ করব। আমি এমন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে চাই যেখানে নারী শিক্ষার্থীরা নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারবে।

তানভীর আল হাদী মায়েদ

মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ ও  গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করব

তানভীর আল হাদী মায়েদ, সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-০৮

যারা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম থেকে ছাত্র রাজনীতি করছেন তাদের মধ্যে আমি একজন। দীর্ঘ সময় ধরে ছাত্রছাত্রীদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনের সংগ্রামে থাকার চেষ্টা করেছি। এসব নানা কারণেই ছাত্রছাত্রীরা আমাকে সমর্থন দেবে বলে প্রত্যাশা করি। ছাত্রদলের মতো বড় একটি ছাত্র সংগঠন করার অভিজ্ঞতা থাকায় ছাত্রছাত্রীদের অধিকার আদায়ের জায়গায় ভূমিকা রাখতে পারব বলে প্রত্যাশা করি। আমরা কেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চাই, শিক্ষার্থীদের কেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপহার দিতে চাই- সে ব্যাপারে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে ১০ দফা ইশতেহার ঘোষণা করা হয়েছে। এর বাইরে বড় পরিসরে বলতে গেলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাকে গুরুত্ব দেব। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ ও গুণগত শিক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। উন্নত গবেষণার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়া হবে। নারী শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলে নানান সমস্যা রয়েছে। এ সমস্যাগুলো সমাধান করতে চাই। তাদের জন্য উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে চাই।

মো. আরকানুল ইসলাম রূপক

অনুষদভিত্তিক সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করব

মো. আরকানুল ইসলাম রূপক, ক্যারিয়ার উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-৯

ক্যারিয়ার নিয়ে আমার দীর্ঘদিনের কাজের অভিজ্ঞতা আছে। আমি করপোরেট ক্ল্যান, ক্যারিয়ার ক্লাবসহ আরও কয়েকটি ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। মোটামুটি ওসব ক্লাবে যুক্ত থাকাকালীন আমি ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং, ক্যারিয়ার কনফিউশন দূর করতে কার্যকর ভূমিকা রাখাসহ আরও বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছিলাম।

সেই জায়গা থেকেই আমার এই পদ বেছে নেওয়া। আমি নির্বাচিত হলে অনুষদভিত্তিক সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করব এবং শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে উপকারী হবে এমন কিছু পদক্ষেপ নেব, যেগুলো আমার ইশতেহারে উল্লেখ আছে।

মেহেদী হাসান,

বিশ্বমানের কারিকুলাম ও কোর্স প্রণয়নে কাজ করব

মেহেদী হাসান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-৮

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে এমনভাবে গড়তে চাই যেন আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতা করে ক্যারিয়ারে এগিয়ে যেতে পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক মডিউল, কোর্সগুলো আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে অনেক সময় মেলে না। যার কারণে এখান থেকে কেউ বিদেশে পড়তে গেলে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমি চাই আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কোর্সের ও মডিউলের সঙ্গে মিল রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্সগুলো প্রণয়ন করতে- যেন বিদেশে পড়তে যেতে সমস্যা না হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিদেশে পড়াশোনার জন্য যেতে চাইলে সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সার্টিফিকেট পাঠানোসহ অনেক প্রশাসনিক জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। আন্তর্জাতিক সম্পাদকের অধীনে একটি অফিস তৈরি করতে চাই। যেন প্রশাসনের কাজ তদারকি করা যায় এবং এক্সপার্ট প্যানেলের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যথাযথ সহায়তা দেওয়া যায়। আন্তর্জাতিক মেলা তৈরি করতে চাই- যেখানে বিদেশি শিক্ষকরা শিক্ষার্থীর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবেন। বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ঢাবিকে নিরাপদ সংস্কৃতির মাধ্যম হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।

মো. সাইফ উল্লাহ্

ক্যাম্পাসে পূর্ণাঙ্গ শাটল ব্যবস্থা গড়ে তুলব

মো. সাইফ উল্লাহ্ (সাইফ), ছাত্র পরিবহনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-১১

দেখুন আমি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকেই অনাবাসিক থাকার কারণে বাসে আসা-যাওয়া করতে হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন সমস্যাগুলো আমি নিজেও অনুধাবন করেছি। বিজয়ী হলে সবার প্রথমে আমি বাসের যে অপ্রতুলতা সেটি ট্রিপ বৃদ্ধির মাধ্যমে কমিয়ে আনার চেষ্টা করব। বাসের ফিটনেসসহ অন্য সব সমস্যার দেখভাল এবং সমাধানের জন্য মনিটরিং সেল গঠন করব। সাপ্তাহিক বন্ধের দিন এবং উৎসবের দিনগুলোতে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য বাসের ট্রিপ বরাদ্দ রাখব। নারীদের হলগুলোকে একটি রুটের মধ্যে নিয়ে এসে ২০ সিটের ইলেকট্রিক কার্ট নিয়ে আসব যেগুলো একই রুটে সার্বক্ষণিক চলাচল করবে। ক্যাম্পাস যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করে পূর্ণাঙ্গ শাটল ব্যবস্থা প্রণয়ন করা নিয়ে কাজ করব।

এহসানুল ইসলাম

ক্যাম্পাসে মিলবে বিনামূল্যে হাইস্পিড ওয়াইফাই

এহসানুল ইসলাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-০৭

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা-সহায়তা, ডিজিটাল সেবা এবং প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা এখনো অপ্রতুল। এর ফলে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অগ্রগতি ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ বাস্তবতা বদলানোই আমার অঙ্গীকার। আগামী এক বছরের মধ্যে হলের যাবতীয় সেবা অটোমেশন করব ও সব ধরনের পেমেন্ট ক্যাশলেস করব। ক্যাম্পাসজুড়ে বিনামূল্যে হাইস্পিড ওয়াইফাই নিশ্চিত করব। উন্নত গবেষণাগার সুবিধা বৃদ্ধি ও গবেষণা পেপার প্রকাশে সহায়তা করব। এআই, কোডিং, ফ্রিল্যান্সিংবিষয়ক প্রশিক্ষণ আয়োজন। নিয়মিত কোডিং কমপিটিশন ও হ্যাকাথন আয়োজন করব। দলমতনির্বিশেষে সব শিক্ষার্থীর অধিকার নিশ্চিত করব। আমি বিশ্বাস করি, আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে বৈশ্বিক মানদণ্ডে উন্নীত করা সম্ভব।

আবু হায়াত

হলে হলে সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি গড়ে তুলতে চাই

আবু হায়াত মো. জুলফিকার জেসান, সাহিত্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-৩

সৃষ্টিশীল সাহিত্য নির্মাণ ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য নিশ্চিত করাই আমার লক্ষ্য। আমার ভিশন হলো মুক্ত, প্রগতিশীল ও বহুত্ববাদী সাংস্কৃতিক ক্যাম্পাস বিনির্মাণ ও সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক মেধার পরিচর্যা। নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক উৎসবের পাশাপাশি আন্তবিশ্ববিদ্যালয়, আন্তহল ও আন্তবিভাগীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের পাশাপাশি হলে সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি গড়ে তুলতে চাই। এ ছাড়া নিয়মিত ত্রৈমাসিক সাহিত্য ম্যাগাজিন প্রকাশ করা, প্রতি বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তিন দিনব্যাপী বাংলাদেশ উৎসব’ আয়োজন করা, প্রতি মাসে অন্তত একটি করে ফিল্ম উৎসব, চারুকলা ইনস্টিটিউটে বৃহৎ পরিসরে বার্ষিক চারু উৎসব আয়োজন করা এবং শিল্পীদের কাজের স্বীকৃতি প্রদান। মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থানের চেতনায় নতুন সাংস্কৃতিক বয়ান গড়ার লক্ষ্যে ১টি ‘কালচারাল কমপ্লেক্স’ গড়ে তোলা হবে। ক্যাম্পাসে ক্ষতিগ্রস্ত ভাস্কর্য ও সাংস্কৃতিক স্থাপনাগুলো সংস্কার করা।

সৈয়দ ইমাম হাসান অনিক

বুলিং ও নারী শিক্ষার্থীদের হয়রানি রোধে ‘কুইক রেসপন্স টিম’

সৈয়দ ইমাম হাসান অনিক, সমাজসেবা সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-১৭

বিজয়ী হলে শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী ‘প্রায়োরিটি লিস্ট’ তৈরি করা এবং সেগুলোর সময় হিসাব করে পূরণ করা। শিক্ষার্থীদের তথ্য অধিকার নিশ্চিত করতে কাজ করার চেষ্টা করব, অনাবাসিক মেয়েদের হলে রেস্টরুমের ব্যবস্থা করা, এক হলের মেয়েরা যেন অন্য হলে দেখা করতে যেতে পারেন এবং পরিবারের সদস্যরা যেন হলে আসতে পারেন সেই দাবিতে কাজ করা, Social Welfare club এর মাধ্যমে ক্যাম্পাসের সামাজিক কার্যক্রম সমন্বয় করা, শিক্ষার্থীরা বিশেষভাবে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তির পরেই বুলিং, হ্যারাসমেন্ট সচেতনতায় কর্মশালা করা এবং তাদের সুরক্ষায় অনলাইন এবং অফলাইন কুইক রেসপন্স টিম করা, এনিমেল ওয়েলফেয়ার টিম গঠন করে ক্যাম্পাসের পশুপাখির নিয়মিত চিকিৎসা ও ছুটি খাদ্য প্রদানের ব্যবস্থা করা। এক বছর সময় শেষে আমি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়ে পরবর্তী ডাকসুর পথ সুগম করে শিক্ষার্থীদের কাতারে ফিরে আসব।

আরিফুল ইসলাম

মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা ও চর্চা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করব

আরিফুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-৪

মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস শিক্ষার্থীদের কাছে তুলে ধরব। মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অধিকতর জ্ঞানচর্চার লক্ষ্যে ক্যাম্পাসে একটি ‘মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা ও চর্চা কেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠা করব। স্বাধীনতা সংগ্রামে সংখ্যালঘু ও আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অবদান বিশেষভাবে তুলে ধরব। স্বাধীনতা সংগ্রাম ও দেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নারী শিক্ষার্থীদের ভূমিকার কথা স্মরণীয় করে রাখতে টিএসসি থেকে ভিসি চত্বর পর্যন্ত সড়কটিকে ‘জুলাই সাহসিকা সরণি’ হিসেবে নামকরণ করব। এ ছাড়া একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও চব্বিশের শহীদদের নামে বিভিন্ন স্থাপনার নামকরণ, গণতান্ত্রিক আন্দোলন গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করব।

চিম চিম্যা চাকমা

গড়ব ক্রীড়াঙ্গনমুখী নতুন শিক্ষার্থীসমাজ

চিম চিম্যা চাকমা, ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-৩

আমি যেহেতু একজন খেলোয়াড়, খেলার মাঠের সব প্রতিকূলতাকে নিজে কাছ থেকে দেখেছি, তাই প্রথম বর্ষের একজন শিক্ষার্থী হিসেবে শুরু থেকেই এসবের সমাধানের পথগুলোকে সহজ করতেই আমি এ পথকে বেছে নিয়েছি। আমার প্রথম পরিকল্পনা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অ্যাথলেটকে একটি প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা। যেখানে তারা নিয়মিত খেলার সুযোগ পাবে, চর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সম্ভাবনা গড়ে উঠবে। এ জন্য প্রয়োজন স্পোর্টস ক্লাব, আমি যেটি গঠনে উদ্যোগী হব। সর্বোপরি, ক্রীড়াঙ্গনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আমি নিজে যেমন অর্জন দিয়ে যেতে চাই, তেমনই গড়ে তুলতে চাই ক্রীড়াঙ্গনমুখী এক নতুন শিক্ষার্থীসমাজ।

চেমন ফারিয়া ইসলাম মেঘলা

প্রথম লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের খাবারের সমস্যা দূর করা

চেমন ফারিয়া ইসলাম মেঘলা, কমনরুম, পাঠকক্ষ ও ক্যাফেটেরিয়াবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-২

আমার প্রথম লক্ষ্য থাকবে শিক্ষার্থীদের খাবারের সমস্যা দূর করা। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের যুক্ত করে ফুডকার্টের ব্যবস্থা করা যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান হবে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুডচেইন রাখা যাবে। এ ছাড়া ছেলেদের কমনরুম করা, পোর্টেবল চার্জারের ব্যবস্থা করা, গেমসরুম করার পরিকল্পনা আছে। সবচেয়ে ইনোভেটিভ লক্ষ্য হচ্ছে, সেন্ট্রাল লাইব্রেরির জন্য একটা অ্যাপস তৈরি করব। শিক্ষার্থীদের আর ভোর ৫টায় এসে লাইন ধরতে হবে না। সবাই জানবে কোন সিট ফাঁকা আছে। এ ছাড়া লাইব্রেরি ও বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের সেমিনারে কোন বইগুলো কোথায় আছে এবং সেগুলোর অনলাইন ভার্সন সেই অ্যাপসে থাকবে।

মু. মেহেদী হাসান মুন্না

শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে আইনি সেবার অঙ্গীকার

মু. মেহেদী হাসান মুন্না, মানবাধিকার ও আইনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-৬

নির্বাচিত হলে আমার কাজ হবে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমিয়ে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা। গেস্টরুম, গণরুম এবং জুলাই অভ্যুত্থানে ঢাবির সন্ত্রাসীদের বিচারকার্য নিশ্চিত এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত, শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে আইনি সেবা দিতে লিগ্যাল এইড সেল গঠন, ’৭৩-এর আদেশ এবং ডাকসুর গঠনতন্ত্র সংস্কার করতে বাধ্য করে প্রতিবছর ডাকসুসহ কিছু কাজ আমি আমাদের জন্য করতে চাই। আমি এমন কিছু করতে চাই যেখানে আমার পদের মেয়াদ এক বছর থাকলেও আমার কাজের মেয়াদ থাকবে সারা জীবন। মানুষ যেন আমাকে ধারণ করে তাদের হৃদয়ে।

আনোয়ার হোসাইন

পরিবেশ রক্ষা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রাধান্য

আনোয়ার হোসাইন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী, ব্যালট নম্বর-১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তোলার দায়িত্ববোধ থেকেই আমি স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। আমার লক্ষ্য- শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য চিকিৎসা সুবিধা, মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা, দূষণমুক্ত ও পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস এবং সবুজ টেকসই পরিবেশ নিশ্চিত করা। আমি বিশ্বাস করি- একটি সুস্থ প্রজন্মই আগামী দিনের শক্তি।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

এই মাত্র | জাতীয়

আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত
রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল
বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ থেকে ঢাকাগামী ফ্লাইট নামল সিলেটে
রিয়াদ থেকে ঢাকাগামী ফ্লাইট নামল সিলেটে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন
ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’
‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম
মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার
পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত
শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন
গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর রাজনৈতিক ইতিহাসে অনন্য ঘটনা: মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর রাজনৈতিক ইতিহাসে অনন্য ঘটনা: মির্জা ফখরুল

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

একটি উদ্যোগই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে: এ্যানী
একটি উদ্যোগই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে: এ্যানী

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন আয়োজনে ইসি কোনো বাঁকা পথে যাবে না’
‘নির্বাচন আয়োজনে ইসি কোনো বাঁকা পথে যাবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ
ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিসিবির পণ্য কিনে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল যুবকের
টিসিবির পণ্য কিনে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যান্ট স্টাইল ডায়াপার উদ্ধোধন করল স্কয়ার
প্যান্ট স্টাইল ডায়াপার উদ্ধোধন করল স্কয়ার

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন