শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৫, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ

প্রিন্ট ভার্সন
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ

নতুন প্রজন্মের হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে তারা নতুন মাত্রা যোগ করছেন। তাদের কাছে প্রশ্ন ছিল- কেমন বাংলাদেশ দেখতে চান? নিজেকে নিয়ে ভাবনা কী?  পরিবর্তনের আহ্বান তাদের, চোখে নতুন দিনের স্বপ্ন...

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন : বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ছাব্বিরুল ইসলাম

ফারজানা সাজনীন অর্চি

দেশে সবার জন্য সমান সুযোগ চাই

ফারজানা সাজনীন অর্চি

শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ

আমি চাই আমার দেশটা হোক সবার জন্য সমান সুযোগের জায়গা। যেখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য আর চাকরির জন্য কাউকে সংগ্রাম করতে হবে না। যেখানে তরুণদের আইডিয়া আর সৃজনশীলতাকে মূল্য দেওয়া হবে, আর দুর্নীতি-অন্যায় কমে যাবে। দায়িত্বপ্রাপ্তদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এমন একটা দেশ চাই যেখানে রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় আমাকে ভয় পেতে হবে না। নিজের মতামত প্রকাশ করতে পারব। বিচারব্যবস্থা মজবুত হবে। যে কাজ করলে একজন শিক্ষার্থীর দক্ষতা/জ্ঞান বাড়বে সেদিকে নজর রেখে তা করতে হবে। সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে যোগ্য ব্যক্তিকে জায়গা করে দিতে হবে।

উন্নয়নের অংশীদার হতে চাই : কী হতে চাই বা নিজেকে কোথায় দেখতে চাই তা নিয়ে আমার ভাবনা এখনো বিক্ষিপ্ত। কখনো মনে হয় দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াই। তো আরেকবার মনে হয় বড় করপোরেট সেক্টরে জব করে একটা ল্যাভিস লাইফ কাটাই। কিন্তু একটা শান্তিপূর্ণ জীবন চাই তা নিশ্চিত। যে কাজেই ক্যারিয়ার গড়ি না কেন, দেশের উন্নয়নের অংশীদার হতে চাই।

 

আসাদুজ্জামান খান

প্রতিভা ও পরিশ্রমই হোক সাফল্যের মানদণ্ড

আসাদুজ্জামান খান

শিক্ষার্থী, ইতিহাস বিভাগ

আমি এমন একটা বাংলাদেশ দেখতে চাই যেখানে একজন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা শেষ করে চাকরি খুঁজতে গিয়ে হতাশ হতে হবে না। যেখানে দুর্নীতি থাকবে না, চাঁদাবাজি থাকবে না। দেশের মানুষের বাক্স্বাধীনতা ও  নিরাপত্তা নিশ্চিত থাকবে। যেখানে থাকবে আইনের সুশাসন। আমার দেশে যেন প্রতিভা আর পরিশ্রমই হয় সাফল্যের মানদণ্ড। শিক্ষা আর গবেষণা যেন শুধু ডিগ্রির জন্য না হয়, বরং বাস্তবে কাজে লাগে। আমি চাই গ্রামে জন্মানো একজন শিক্ষার্থীও যেন শহরের ছাত্রছাত্রীর মতো সমান সুযোগ পায়। কোনো মেধাবী শিক্ষার্থী যেন হতাশ হয়ে দেশ ছাড়ার স্বপ্ন না দেখে। দেশের মধ্যেই যেন তারা অপার সম্ভাবনা খুঁজে পায়। আমার স্বপ্নের দেশ হবে ন্যায্যতা, প্রযুক্তি আর মানবিকতার সমন্বয়ে গড়া। বিশ্বের দরবারে আমার দেশ যেন সর্বদা মাথা উঁচু করে থাকে।

নিজেকে দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলব : আমি ক্যাম্পাসে সাংবাদিকতা করছি এবং ভবিষ্যতেও সাংবাদিকতার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে থাকতে চাই। তবে শিক্ষকতার পেশায় আসার প্রতি আমার ঝোঁক এখন পর্যন্ত বেশি। পাশাপাশি  গবেষণা, লেখালেখির সঙ্গে থাকাই আমার জীবনের লক্ষ্য। আমি মনে করি, এসব সেক্টরে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে ভূমিকা রাখতে পারব। ভবিষ্যতে আমি নিজেকে দেশের একজন দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে দেখতে চাই।

 

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন : বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রাকিব হোসেন

 

মিন্নাতুন নাহার

নানা বৈষম্যে তারুণ্যের মেধা পুরোপুরি কাজে লাগানো যাচ্ছে না

মিন্নাতুন নাহার

শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ

আমি স্বপ্ন দেখি এমন একটি বাংলাদেশের, যেখানে নারী-পুরুষ সমান সুযোগ পাবে। কেউ যেন তার স্বপ্ন পূরণে বাধাগ্রস্ত না হয়। নতুন প্রজন্ম এখন বিশ্বকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে দেখে। কিন্তু আমাদের দেশের বাস্তবতায় এখনো অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। রাজনীতি, দুর্নীতি কিংবা বৈষম্যের কারণে তারুণ্যে  মেধা পুরোপুরি কাজে লাগানো যাচ্ছে না। আমি চাই আমার দেশ হোক এমন এক সমাজ যেখানে যোগ্যতা অনুযায়ী সবার মূল্যায়ন হবে। নারী-পরুষ ভেদাভেদ থাকবে না। সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে উদ্যোক্তাদের জন্য। শিক্ষাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। সত্যিকার অর্থে আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে চাই। শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়ন নয়, নৈতিক মূল্যবোধ, মানবিকতা আর ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রেও উন্নয়ন চাই।

গবেষণা ও শিক্ষা বিস্তারে দায়িত্বশীল অবদান রাখতে চাই : একজন স্বনির্ভর ও আত্মবিশ্বাসী নারী হিসেবে গড়ে উঠতে চাই। আমার অর্জিত জ্ঞান দিয়ে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনব। গবেষণায় ও শিক্ষা বিস্তারে কাজ করতে চাই। বিশেষ করে মেয়েদের জন্য এমন পরিবেশ তৈরি করতে ভূমিকা রাখব যেখানে তারা ভয় ছাড়াই নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে। আমি শুধু পেশাগতভাবে সফল হব না বরং অন্য মেয়েদের অনুপ্রেরণা দিতে পারব এমন জায়গায় পৌঁছাতে কাজ করব। আমার কাছে জীবন মানে হলো দায়িত্ব। আর দায়িত্ব মানে শুধু নিজের পরিবার নয়, সমাজ ও দেশের প্রতিও দায়বদ্ধতা। সবাই দায়িত্বশীল হলে আমরা দেশের ভবিষ্যৎ বদলে দিতে পারব।

 

আবু সোহান

প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক ও মানবিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখি

আবু সোহান

শিক্ষার্থী, ব্যবস্থাপনা বিভাগ

আমি চাই আমার দেশ হোক এমন একটি জায়গা যেখানে মেধা, পরিশ্রম আর সততার মূল্যায়ন হবে। আমরা যারা পড়াশোনা করি তাদের স্বপ্ন শুধু চাকরি পাওয়া নয় বরং নিজেকে সমাজ ও দেশের কাজে লাগানো। কিন্তু বাস্তবতা হলো অনেকে রাজনীতি, ক্ষমতা কিংবা অবৈধ সুযোগকে ব্যবহার করে এগিয়ে যায় আর মেধাবীরা পিছিয়ে থাকে। আমি চাই না, আমার দেশ শুধু শহরের সীমাবদ্ধ উন্নয়নে আটকে থাকুক। আমি চাই, প্রত্যন্ত গ্রামে থাকা সাধারণ মানুষও সব নাগরিক সুবিধা ও সবক্ষেত্রে সমান সুযোগ পাবে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা আর কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বৈষম্য যেন না থাকে। দুর্নীতি আর অব্যবস্থাপনা দূর হলে আমাদের দেশ সত্যিই অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবে। আমার কল্পনায় বাংলাদেশ হবে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক ও মানবিক একটি রাষ্ট্র।

দেশের সামগ্রিক পরিবর্তনের অংশীদার হতে চাই : নিজের ব্যাপারে আমার ভাবনা খুব স্পষ্ট। আমি চাই না শুধু নিজের জীবনকে সুন্দর করেই থেমে যাব। চাই সমাজেও অবদান রাখতে। আমি পড়াশোনার মাধ্যমে এমন দক্ষতা অর্জন করতে চাই যা দিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করা যায়। আমার মেধা যেন দেশেরও কাজে লাগে। আমি গবেষণামূলক পেশায় যেতে চাই। বিশেষ করে প্রযুক্তি আর শিক্ষার উন্নয়ন নিয়ে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে। আমাকে  দেখে অন্যরাও প্রেরণা পাবে দেশের জন্য কিছু করার। আমার কাছে সাফল্য মানে শুধু উচ্চ পদে যাওয়া নয় বরং নিজের সততা বজায় রেখে মানুষের উপকারে আসা। নিজ শ্রম ও কাজের মাধ্যমে দেশের জন্য পরিবর্তনের অংশীদার হওয়ার স্বপ্ন দেখি।

 

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন : বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানে আলম

 

আয়েশা সিদ্দীকা কলি

রাজনৈতিক অস্থিরতা উন্নয়নে বড় বাধা

আয়েশা সিদ্দীকা কলি

২০১৯-২০ সেশন স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী আইন বিভাগ

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা। এটি দেশের উন্নয়নের পথে বড় বাধা সৃষ্টি করছে। বর্তমান রাজনৈতিক সংকট শুধু ক্ষমতার হস্তান্তর বা নির্বাচনি প্রক্রিয়ার সমস্যা নয়, বরং দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটেও গভীর প্রভাব ফেলছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজন একটি শান্তিপূর্ণ ও সুশাসিত পরিবেশ। যেখানে সব রাজনৈতিক দল সমান সুযোগ পাবে এবং বিরোধী মতামতকে সম্মান দেবে। আমার স্বপ্নের বাংলাদেশ হবে এমন একটি রাষ্ট্র, যেখানে আইনশৃঙ্খলার পাশাপাশি সমতা, স্বাধীনতা ও সবার মানবাধিকার নিশ্চিত হবে। আমি চাই, আমাদের দেশ উদার, সংস্কৃতিমনস্ক এবং শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠুক। যেখানে নাগরিকরা স্বাধীনভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারবে এবং ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকবে জনগণের কল্যাণ।

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রাকৃতিক সংকট নিরসনে গবেষণা করতে চাই : আমি নিজেকে একজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেখতে চাই। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকটে থাকা জনগণের অধিকার নিয়ে কাজ করব। আজকের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সেই ক্ষমতা রয়েছে- যারা সমাজে সত্যিকারের পরিবর্তন আনতে পারে। আমি চাই, আমার গবেষণা এবং উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রা উন্নত করতে সাহায্য করবে। বিশেষ করে যারা জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং পরিবেশগত সংকটের কারণে দুর্ভোগে পড়েছে। জলবায়ু-ন্যায়বিচার এবং মানবাধিকার নিশ্চিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে চাই।

 

সাজ্জাদ হোসেন

প্রয়োজন স্বচ্ছতা ও বিকেন্দ্রীকরণ

সাজ্জাদ হোসেন

২০১৮-১৯ সেশন স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে পর্যাপ্ত রিসোর্স আছে কিন্তু এর সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না। এ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের কয়েকটি বাজেটের সমমূল্য অর্থ পাচারের খবর প্রকাশ হয়েছে। এখন  আমাদের রিজার্ভ মোটামুটি স্থিতিশীল পর্যায়ে রয়েছে। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য সর্বত্র জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। দেশের অধিকাংশ সেক্টরে জবাবদিহিতা নেই। মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তরে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এতটাই বেশি যে, গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়নে অস্বাভাবিক ধীরগতি দেখা যায়। অতীতে দলীয়করণ হওয়ায় অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ছিল না। আমার স্বপ্নের বাংলাদেশে প্রতিটি সেক্টরে স্বচ্ছতা, বিকেন্দ্রীকরণ ও রিসোর্সের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে, এটাই প্রত্যাশা।

বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে চাই : আমি দেশের অন্যতম বড় ভলান্টারি অর্গানাইজেশন ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ-এর চট্টগ্রাম বিভাগে দ্বিতীয়বারের মতো নেতৃত্ব দিচ্ছি। এ ছাড়া UNDP-এর  Futurenation Project-এ কাজ করার সুযোগ হয়েছে আমার। অস্ট্রেলিয়ান দূতাবাসের একটি প্রোগ্রামে মেন্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছি। আমার পেশাগত লক্ষ্য হলো UN অর্গানাইজেশনে কাজ করা। দেশে ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে কাজের সুযোগ রয়েছে। ডোনার অর্গানাইজেশনগুলোর সমন্বয়ে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করতে চাই।

 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন : বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রায়হান ইসলাম

 

মাহাইর ইসলাম

ভিন্ন মতাদর্শের জন্য কেউ রাজনৈতিক ট্যাগিংয়ের শিকার না হোক

মাহাইর ইসলাম

২০২১-২২ সেশন আরবি বিভাগ

সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র চাই। দেশের নেতৃত্বে তারাই আসুক যারা তৃণমূলের, সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করবে। সততার প্রশ্নে আপসহীন নেতৃত্ব প্রত্যাশা করি। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা ব্যক্তিরা অতীত নিয়ে নয়, ভবিষ্যতের ভাবনা ও স্বপ্ন নিয়ে কাজ করবে। দেশ নির্দিষ্ট কোনো ধর্ম বা মতের না হয়ে, নির্দিষ্ট কোনো বর্ণ বা গোত্রের না হয়ে রক্ত-বর্ণ, ধর্ম-গোত্র, লিঙ্গ নির্বিশেষে সব মানুষের হোক। মানুষের চলাফেরা ও মতপ্রকাশের সত্যিকারের স্বাধীনতা নিশ্চিত হোক। কেউ কারও নিজস্ব লালিত আদর্শিক মন্তব্যের জন্য অন্যের আক্রমণের শিকার না হোক। দেশে স্বাধীন বিচারব্যবস্থা তৈরি হোক, মবতন্ত্রের বিলুপ্তি ঘটুক। মসজিদ, মন্দির, মাজার, প্যাগোডা সবকিছুর নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, ভিক্ষু, সাধু সবাই নিজ নিজ আদর্শিক কর্মসম্পাদনের পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করুক। ভিন্ন মতাদর্শের জন্য কেউ রাজনৈতিক ট্যাগিংয়ের শিকার না হোক। আমি চাই, নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু নেতৃত্ব বদলানো নয়, যোগ্য ও সৎ নেতৃত্ব তৈরির পথ যেন খুলে দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো লেজুড়বৃত্তিক রাজনৈতির আধিপত্য থেকে মুক্তি পেয়ে সত্যিকারের জ্ঞান উৎপাদন ও বিতরণের একাডেমিক ক্যাম্পাস হয়ে উঠুক। এগুলো আমার স্বপ্ন ও বাসনা।

দেশ গড়ার বাসনা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেব :  দেশ গড়ার বাসনা আমি শুধু নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে দেশের সব মানুষের ভিতরে ছড়িয়ে দিতে চাই। সামাজিকভাবে প্রভাব সৃষ্টিকারী একজন পাবলিক ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে চাই। এটা হতে পারে অধ্যাপক হিসেবে, সরকারি চাকুরে হিসেবে কিংবা ব্যবসায়ী হিসেবে। আমি যে পেশাজীবীই হই না কেন, চিন্তা ও বুদ্ধির শৈল্পিক নান্দনিকতায় জনগণকে (যারা আমাদের রাষ্ট্রের সত্যিকারের মালিক) সমৃদ্ধ করতে চাই। স্বপ্নের দেশ গড়তে এই প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব।

 

সামসাদ জাহান

কর্মক্ষম তরুণরা দেশের অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি

সামসাদ জাহান

২০১৯-২০ সেশন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ

বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের পথে এগোচ্ছে। দেশে প্রায় ৪ কোটিরও বেশি তরুণ রয়েছে; যা মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ। এই মানবসম্পদ কাজে লাগাতে হলে শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানো জরুরি। জিডিপি প্রবৃদ্ধি বর্তমানে ৬৭%। অন্যদিকে বেকার তরুণের হার প্রায় ১০%। আমি চাই এমন বাংলাদেশ, যেখানে এই কর্মক্ষম তরুণরা দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার মান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীত করতে হবে। শুধু ডিগ্রি নয়, সৃজনশীলতা, গবেষণা এবং বিতর্কচর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সামগ্রিক বিকাশ নিশ্চিত করতে হবে। দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার ইতি টানতে হবে। দেশে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। দেশের সীমিত সম্পদ কাজে লাগাতে হলে বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনশীল কাজে নিয়োজিত করা জরুরি। কৃষি ও শিল্প খাতে রূপান্তর, সঠিক নীতি এবং প্রযুক্তি ব্যবহার একান্ত প্রয়োজন। আমি চাই দেশ হবে আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এবং পরিবেশবান্ধব। তরুণরা তাদের মেধা, সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবন কাজে লাগাতে পারবে। নারী-পুরুষ সমানভাবে এগিয়ে যাবে এবং মানবিক মূল্যবোধই হবে সমাজের মূল শক্তি। আমি বাংলাদেশকে স্মার্ট, টেকসই এবং সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চাই।

দেশের পরিবর্তনের অংশীদার হতে চাই : আমি চাই দেশের পরিবর্তনের অংশীদার হতে। শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের প্রতিযোগিতায় যোগ্য করে তুলতে চাই। শুধু ব্যক্তিগত উন্নয়ন নয়, সামাজিক দায়বদ্ধতাকেও সমান গুরুত্ব দিতে চাই। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের প্রজন্মের ইতিবাচক অংশগ্রহণই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমার অর্জন যেন শুধু ব্যক্তিগত না হয় বরং তা দেশের জন্যও অর্থবহ হয়। 

 

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন : বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি তাসনিম আহমেদ তানিম

 

মারিয়াম জামিলা মারিয়া

দারিদ্র্যমুক্ত বৈষম্যহীন দেশের স্বপ্ন

মারিয়াম জামিলা মারিয়া

শিক্ষার্থী, কৃষি অনুষদ

আমি এমন একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই, যা স্বাধীন ও সার্বভৌম; যেখানে দেশের নিয়ন্ত্রণ কোনো বাইরের শক্তির হাতে থাকবে না। দেশ দুর্নীতি, অসুস্থ রাজনীতি, সন্ত্রাস, মাদক ও চাঁদাবাজি থেকে মুক্ত হবে। দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও ক্ষুধা থাকবে না। প্রতিটি শিশুর জন্য মানসম্মত শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত হবে। দেশে ধর্মীয় মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের প্রতিটি স্কুল, কলেজ ও গবেষণা কেন্দ্র হবে নিরাপদ ও শিক্ষার্থীবান্ধব। যোগ্যতা ও কৃতিত্বের ভিত্তিতে নারীরা তাদের ন্যায্য অধিকার অনুযায়ী চাকরিতে সুযোগ পাবে। রাস্তা ও পাবলিক স্পেসগুলো এমন হবে যেখানে নারীরা ভয় বা বৈষম্য ছাড়া স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবে। আমার চোখে এই বাংলাদেশ হবে এমন একটি দেশ যেখানে মেজরিটি-মাইনরিটির মধ্যে বৈষম্য থাকবে না, প্রোপাগান্ডা ও ভুয়া সংবাদ থেকে মুক্ত হবে।

স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে নীতিনির্ধারক হয়ে অবদান রাখতে চাই : আমি সবসময় বিশ্বাস করি, প্রশাসনের ভিতর থেকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে সমাজে বড় পরিবর্তন আনা সম্ভব। তাই আমার স্বপ্ন, বিসিএস অ্যাডমিন ক্যাডারে যোগদান করা। একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে আমি জনগণের সেবা করতে চাই। কাজে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে চাই এবং নীতিনির্ধারণের প্রক্রিয়ায় সরাসরি অবদান রাখতে চাই। মানুষ আমাকে একজন সৎ, দায়িত্বশীল এবং কার্যকর প্রশাসক হিসেবে দেখুক। আগামী ১০ বছরে আমি নিজেকে এমন একটি অবস্থানে দেখতে চাই যেখানে আমার সিদ্ধান্ত হবে সঠিক, ন্যায় এবং ইনসাফের ভিত্তিতে।

 

মুহাম্মদ লোকমান হাকিম

যোগ্য লোককে যোগ্য জায়গায় বসাতে হবে

মুহাম্মদ লোকমান হাকিম

স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী

দেশে বৈষম্যের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল তা শেষ হয়নি। আমি এমন একটা দেশ চাই, যেখানে সব ধরনের বৈষম্য চিরতরে নির্মূল হবে। দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ স্থিতিশীল থাকবে। পেশিশক্তির রাজনীতি থাকবে না, ক্যাম্পাসগুলোতে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক, গণরুম-গেস্টরুম থাকবে না। দেশের বিচার বিভাগ, আইন বিভাগ, শাসন বিভাগসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক প্রভাব থাকবে না। যোগ্য লোককে যোগ্য জায়গায় বসাতে হবে। দেশের পররাষ্ট্রনীতি শক্তিশালী ও দ্বিপক্ষীয় হতে হবে। ঘুষ, চাঁদাবাজি, হত্যা, ধর্ষণ এগুলোর বিরুদ্ধে দ্রুত অ্যাকশন নিতে হবে এবং এমন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে যেন পরবর্তীতে এমন অপরাধ কেউ করার সাহস না পায়।

কৃষি নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণামূলক কাজ করার ইচ্ছা রয়েছে : সবাইকে নিয়ে সুন্দর একটা দেশ গড়তে চাই। আমি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএস-এর শিক্ষার্থী। দেশের কৃষি সেক্টর নিয়ে কাজ করতে চাই। কৃষি নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণামূলক কাজ করার ইচ্ছা রয়েছে। দেশের সাসটেইনেবল ক্রপ প্রোডাকশন, প্রোটেকশন ও ম্যানেজমেন্টে নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি। একদল সৎ, দক্ষ, যোগ্য, দেশপ্রেমিক, রাজনৈতিক সচেতন জনশক্তি তৈরি করতে চাই।

 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন : বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মাহির মিলন

 

মুর্শিদা সুলতানা

তরুণ প্রজন্মই পারবে দেশকে বদলে দিতে

মুর্শিদা সুলতানা

২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ 

আমি এমন একটি দেশ দেখতে চাই যেখানে দুর্নীতি থাকবে না, আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত হবে এবং সবার জন্য সমান নিরাপত্তা থাকবে। আমার স্বপ্নের বাংলাদেশ হবে আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও সৃজনশীলতায় পূর্ণ একটি দেশ। সেখানে কেউ অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে কিংবা রাজনৈতিক প্রভাবের অভাবে কারও স্বপ্ন যেন অধরা থেকে না যায়। তরুণ প্রজন্ম যদি সৎ, জ্ঞাননির্ভর ও দক্ষতার সঙ্গে এগিয়ে যায় তবে একদিন বাংলাদেশ গর্বের সঙ্গে বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নেবে। আমি চাই গণতন্ত্র সত্যিকার অর্থে কার্যকর হোক। আগামীর বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষ স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশ করতে পারবে এবং নাগরিক অধিকার নিশ্চিত হবে- এটাই প্রত্যাশা।

মানুষের জীবনমান উন্নত করতে ভূমিকা রাখতে চাই : নিজেকে একজন সফল ও দক্ষ পেশাজীবী হিসেবে দেখতে চাই। নিজের পরিবারকে সহায়তার পাশাপাশি কাজের মাধ্যমে সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চাই। আমার স্বপ্ন এমন ক্যারিয়ার গড়া, যেখানে জ্ঞান ও দক্ষতা মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সাহায্য করবে। বিশেষ করে তরুণীরা যেন সাহস নিয়ে সৎপথে এগোয়, স্বপ্ন দেখে এবং নিজের স্বপ্ন পূরণে পরিশ্রম করে- এমন একটি সমাজ গড়তে চাই। ভবিষ্যতে আমি শুধু একটি ভালো চাকরি নয় বরং এমন একটি অবস্থানে পৌঁছাতে চাই যেখানে আমার কাজ সমাজে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে।

 

ঐশ্বর্য সরোয়ার অপূর্ব

ভিন্নমত ও বিচিত্র ঐতিহ্যের মিলনক্ষেত্র হবে বাংলাদেশ

ঐশ্বর্য সরোয়ার অপূর্ব

২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের পথচলা শুরু হয়েছিল ধর্মনিরপেক্ষতার মূলনীতিকে সামনে রেখে। এখনো বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের হৃদয়ে গেঁথে রয়েছে এক ভিন্নধর্মী চেতনা, ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে সম্প্রীতির বন্ধন। এটি কোনো আরোপিত ধারণা নয়; বরং আবহমানকাল থেকে লালিত এক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। জুলাই বিপ্লব পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা নিয়ে ভাবলে এই ঐতিহ্যই আমাদের পথ দেখায়। রাজনৈতিক বিভাজন, বৈশ্বিক অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক চাপ- এসব চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও দেশের জনগণ সবসময় সম্প্রীতি ও সহাবস্থানের মূল্যবোধকে আগলে রেখেছে। ভবিষ্যতের বাংলাদেশ যেন সেই মূল্যবোধের ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। রাজনৈতিক দলগুলো যেন একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয় এবং সংঘাতের পরিবর্তে আলোচনার পথ বেছে নেয়। ধর্মীয় সম্প্রীতি যেন শুধু কাগজেকলমে সীমাবদ্ধ না থাকে। এটি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হয়ে উঠুক। বিভিন্ন ভাষা, ভিন্নমত ও বিচিত্র ঐতিহ্যের মিলনক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশ যেন সারা বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে। আগামী দিনের বাংলাদেশ হবে এমন এক দেশ, যেখানে মানুষে মানুষে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। থাকবে ভালোবাসা, সম্মান আর একাত্মতা।

শিক্ষক ও সামাজিক গবেষক হতে চাই : আমি শিক্ষক, গবেষক হতে চাই। এই স্বপ্ন শুধু ব্যক্তিগত সাফল্য নয়; বরং এটি আমার শিকড়ের প্রতি দায়বদ্ধতা। আমার বিশ্বাস, শিক্ষাই পারে একটি জাতিকে বদলে দিতে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়ে আমি শুধু জ্ঞান বিতরণ করতে চাই না। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুসন্ধিৎসু মন ও সমালোচনামূলক চিন্তা-চেতনার বীজ বপন করতে চাই। তাদের এমনভাবে গড়ে তুলতে চাই যেন তারা শুধু ডিগ্রিধারী না হয়ে প্রকৃত অর্থেই দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। আমি সামাজিক গবেষক হিসেবে দেশের নানা সমস্যা নিয়ে কাজ করতে চাই। দারিদ্র্য, বৈষম্য, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের দুর্বলতা- এই বিষয়গুলো নিয়ে গবেষণা করে আমি কার্যকর সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন