শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৩, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

আজম-তমা-ম্যাক্স : দুর্নীতিতে দেশের সর্বনাশ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

আলোচিত দুই ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনস ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের সীমাহীন দুর্নীতি, অনিয়ম ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে বছরের পর বছর। গত ১৬ বছর তারা লাখ কোটি টাকার      দুর্নীতি, অনিয়ম করেছে। টেন্ডার জালিয়াতি করেছে, ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে কাজ করছে। নিম্নমানের কাজ করে বিল তুলে নিয়েছে। কাজ না করেও বিল তুলে নিয়েছে। আর এসব অপকর্ম এবং অনিয়ম ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। কেউ তাদের প্রশ্ন করেনি। তাদের কোনো বিচার হয়নি। এমনকি দুর্নীতি দমন কমিশনও তাদের তদন্ত করতে গিয়ে থমকে গেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এসব দুর্নীতি থামাতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিল আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং প্রভাবশালী নেতা মির্জা আজম। মির্জা আজমের কারণেই তমা-ম্যাক্স অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। তাদের দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায়।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উন্নয়ন বাজেটের সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেত পরিবহন ও যোগাযোগ অবকাঠামো খাত। এর মধ্যে স্থানীয় ঠিকাদারদের মধ্যে রেলের সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে ম্যাক্স ও তমা গ্রুপ। মূলত আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় এ দুই প্রতিষ্ঠান রেলের সব মেগা কাজ করেছে। আর এসব কাজের ক্ষেত্রে হয়েছে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি এবং স্বেচ্ছাচারিতা। এসব কাজে দফায় দফায় প্রাক্কলিত মূল্য বাড়ানো হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, রাজবাড়ী-টুঙ্গিপাড়া রেলপথ প্রকল্প, পাবনা-ঈশ্বরদী-ঢালাচর রেলপথ, চট্টগ্রাম দোহাজারি থেকে রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ। আখাউড়া-লাকসাম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পসহ বিভিন্ন প্রকল্পের মেয়াদ ও খরচ দফায় দফায় বাড়িয়ে তমা ও ম্যাক্স গ্রুপ লোপাট করেছে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা। অথচ এসবের বিরুদ্ধে বিভাগীয় পর্যায়ে যেসব তদন্ত হয়েছিল তার কোনোটাই আলোর মুখ দেখেনি। বরং যেসব প্রকল্প পরিচালক তমা-ম্যাক্সের নজিরবিহীন লুটপাটের প্রতিবাদ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে দেওয়া হয়েছে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। তাদের বদলি করা হয়েছে। তমা এবং ম্যাক্সের বিরুদ্ধে প্রথম দুর্নীতির অভিযোগ আসে ২০১৮ সালে। দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান টিম তমা-ম্যাক্সের সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল রেলপথ নির্মাণকাজে টেন্ডার ছিনতাই ও চীনা কোম্পানি লিমিটেড কর্মকর্তাদের অপহরণের তথ্য-প্রমাণও পায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এ তদন্ত আটকে যায়।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন প্রভাবশালী কমিশনার (সদস্য) ছিল মির্জা আজমের আত্মীয়। তদন্তের একপর্যায়ে মির্জা আজম দৃশ্যপটে আসেন। তমা-ম্যাক্সকে নিয়ে দুদকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ বৈঠকের মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশন সব তদন্ত ধামাচাপা দেয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে গত বছরের ১৫ জানুয়ারি আবার তমা-ম্যাক্সের দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত শুরু করেছিল। গঠন করা হয়েছিল তিন সদস্যের কমিটি। এ কমিটিও তমা-ম্যাক্সের পরিচালকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ভুয়া এলসি খুলে বিদেশে টাকা পাচার করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের সন্ধান পায়, কিন্তু সেটিও আলোর মুখ দেখেনি। তাদের রক্ষাকর্তা হিসেবে সামনে আসেন মির্জা আজম। মির্জা আজমের হস্তক্ষেপের কারণে শেষ পর্যন্ত তমা-ম্যাক্স গ্রুপের দুর্নীতি আবারও ধামাচাপা দেওয়া হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনের সূত্রগুলো বলছে, দুদকের ভিতরে-বাইরে প্রভাবশালী মহলের তদবিরে এসব অনুসন্ধান শেষ পর্যন্ত এগোতে পারেনি। সূত্র বলছে, তমা-ম্যাক্সের যোগসাজশে বাংলাদেশে রেলওয়ে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণে গড়ে ওঠে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেটের সদস্যরা রেলের সব মেগা প্রকল্পের কাজ বাগিয়ে নিতেন। বড় বড় প্রকল্পের দরপত্র আহ্বানের পরপরই শুরু হয় তাদের অশুভ তৎপরতা। যেসব প্রতিষ্ঠান দরপত্র কেনে, তাদের সবাইকে চাপ দিয়ে সিন্ডিকেটের ছায়াতলে নেওয়া হয়। কেউ দ্বিমত পোষণ করলে ক্যাডার বাহিনী তাকে জিম্মি করে অস্ত্রের মুখে। উল্লেখ্য যে, বিভিন্ন টেন্ডারের প্রাপ্ত অর্থের একটা অংশ দেওয়া হতো মির্জা আজমকে। মির্জা আজম সেই অর্থের একটি অংশ ছাত্রলীগ এবং যুবলীগের ক্যাডারদের পুষতেন। যেহেতু মির্জা আজম আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং একসময় তিনি যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, এ জন্য সম্রাটবাহিনীসহ যুবলীগের সন্ত্রাসী গ্রুপটি ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। যখনই কোনো টেন্ডার হতো, তখনই মির্জা আজমের নির্দেশে। ছাত্রলীগ, যুবলীগের সন্ত্রাসীরা এ টেন্ডার কার্যক্রমের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করতেন। শুধু তমা এবং ম্যাক্সের পছন্দের প্রতিষ্ঠান ছাড়া আর কাউকে টেন্ডার জমা দিতে দেওয়া হতো না। টেন্ডার জমা দেওয়ার এ প্রক্রিয়া ছাড়াও আরও বহু বহুমাত্রিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিল এ দুটি প্রতিষ্ঠান। যখনই একটি টেন্ডার তৈরি করা হতো, তখন তমা-ম্যাক্স মির্জা আজমের সহায়তায় টেন্ডার ডকুমেন্ট পরিবর্তন করার জন্য চাপ প্রয়োগ করতেন। যতক্ষণ পর্যন্ত এ টেন্ডার ডকুমেন্ট তাদের পছন্দমতো পরিবর্তন না হতো, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই টেন্ডার আলোর মুখ দেখত না। তারপরও যদি কোনো বিদেশি কোম্পানি বা ব্যবসায়ী টেন্ডার জমা দিতে যেত, তাহলে তাদের টেন্ডার ছিনতাই করা হতো। এ রকম টেন্ডার ছিনতাইয়ের ঘটনা রেলে ছিল একটি নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। সবাই জানতেন মির্জা আজমের ক্যাডাররা টেন্ডার জমা দেওয়ার দিন উপস্থিত হবেন এবং তাদের টেন্ডার জমা দিতে দেবেন, যারা তমা এবং ম্যাক্সের নিয়ন্ত্রণাধীন।

২০০৮ সালে তমা-ম্যাক্সের দুর্নীতি নিয়ে গঠিত দুদকের তদন্ত কমিটি অনুসন্ধান করে দেখে যে, তমা-ম্যাক্স সিন্ডিকেট ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণের কাজের টেন্ডার ছিনতাই করে এবং চীনা কোম্পানি চায়না লিমিটেড কর্মকর্তাকে অপহরণ করে। এ অভিযোগে ওই কোম্পানি একটি মামলা দায়ের করলেও পরে থানায় মামলা নিয়ে বেশি দূর এগোতে পারেনি। থানার কর্মকর্তারা এটি মির্জা আজমের মামলা হিসেবে ধামাচামা দেয়।

অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণে কয়েকটি দেশি-বিদেশি কোম্পানি দরপত্র ক্রয় করে। যেসব প্রতিষ্ঠান দরপত্র ক্রয় করে তাদের সবাইকে নিয়ে তমা-ম্যাক্স সিন্ডিকেট গঠন করে। দরপত্র কেনার সব দরদাতা প্রতিষ্ঠান সিন্ডিকেটে শামিল হয়। একমাত্র চায়না লিমিটেড সম্মত না হয়ে তারা আলাদাভাবে টেন্ডার জমা দেয়। চাইনিজ ঠিকাদারের প্রতিষ্ঠান প্রতিনিধিদের অস্ত্রের মুখে অপহরণ করা হয়। এ অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছিল যুবলীগ এবং ছাত্রলীগের ক্যাডাররা।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ থেকে জানা যায়, এ টেন্ডার জমা দেওয়ার দিন মির্জা আজম নিজেই রেলভবনে উপস্থিত ছিলেন। তার নিয়ন্ত্রণে এবং নির্দেশে এসব ঘটনা ঘটে। রেল ভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত ওই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিকে উদ্ধার করা হয় এবং টেন্ডার জমা দেওয়া হয়। কিন্তু এ নিয়ে রেলপথ অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি করলেও সেই তদন্ত কমিটি কোনো কাজ করেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন এ নিয়ে অনুসন্ধান করলেও এ অনুসন্ধানের প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন কোনো মামলাও করতে পারেনি। অনুসন্ধান শেষ পর্যন্ত অসমাপ্ত থেকে যায়।

লক্ষণীয় ব্যাপার যে, দুর্নীতির তমা এবং ম্যাক্স সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করেনি। ধীরগতিতে কাজ করে তারা মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি খরচও বাড়িয়ে নিয়েছে। ফলে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা গচ্চা গেছে।

চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ যৌথভাবে করেছে তমা এবং ম্যাক্স। ২০১০ সালে শুরু হলে এ কাজ এখন পর্যন্ত শেষ হয়নি। আখাউড়া থেকে লাকসাম পর্যন্ত রেললাইনের কাজ ২০১৪ সালে শুরু হলেও এখন পর্যন্ত শেষ হয়নি। সময় বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সব প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয়ও বেড়েছে। গোপালগঞ্জ থেকে খুলনা পর্যন্ত রেললাইন হচ্ছে। সেই কাজও পেয়েছে তমা এবং ম্যাক্স। তমা এবং ম্যাক্স সারা দেশে রেলওয়ের যে কাজ করেছে, তার সব কাজই এ রকম অনিয়ম এবং স্বেচ্ছাচারিতা রয়েছে।

দুদকের সাম্প্রতিক সময় অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, গত এক যুগের ব্যবধানে শুধু রেল না, সড়ক ও জনপথ, বিআইডব্লিউটিএ, গণপূর্ত, স্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর, ক্রীড়া পরিষদ, সিভিল এভিয়েশনসহ বিভিন্ন দপ্তরের হাজার হাজার কোটি টাকার টেন্ডার বাগিয়ে নিয়েছে তমা এবং ম্যাক্স গ্রুপ। মগবাজার-মৌচাক উড়াল সড়ক নির্মাণে তমা কন্সট্রাকশনের সঙ্গে সরকারের চুক্তি মূল্য ছিল ৩৪৪ কোটি টাকা। সেটা বেড়ে ৪২০ কোটি টাকা হয়েছে। অর্থাৎ চুক্তি মূল্যের চেয়ে সরকারের ৭৬ কোটি টাকা বেশি ব্যয় হয়েছে। ২০১২ সালে এই প্রকল্প শুরু হয়ে ২০১৫ সালের শেষ হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত শেষ হয়েছে ২০১৭ সালে।

খাদ্য অধিদপ্তরের অধীনে মোংলা-সাইলো নির্মাণকাজ পায় তমা কনস্ট্রাকশন। এ প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ছিল ৪৪৪ কোটি টাকা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না করে তারা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে নেয়। সেই সঙ্গে খরচও বাড়ে ৫৪ কোটি টাকা।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তর কমপ্লেক্স নির্মাণে তমার চুক্তি ছিল ১২৪ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত এ প্রকল্পের খরচ হয় ১৪১ কোটি টাকা। ১৭ কোটি টাকা বেশি খরচে দুই বছরের এ প্রকল্প ছয় বছরে শেষ হয়।

শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজ, জামালপুর প্রকল্পের আওতায় ২৭টি প্যাকেজের মধ্যে তমা কনস্ট্রাকশন একাই পায় ৮টি প্যাকেজের কাজ। এ প্রকল্প ২০১৬ সালে শুরু হয়, ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা কাজ শেষ করে ২০২১ সালে। এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৭১৭ কোটি টাকা।

পরে তা ২৩৩ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৯৫০ কোটি টাকা করা হয়। এসব প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি এবং ব্যয় বৃদ্ধির কাজে সরাসরি তদারকি করতেন মির্জা আজম। যখনই এ নিয়ে কোনো রকম অনিয়ম হতো, তখন সেসব অনিয়মকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য মির্জা আজম কাজ করতেন। মূলত তমা এবং ম্যাক্সের পাহারাদার হিসেবে মির্জা আজম কাজ করতেন। বিনিময়ে মির্জা আজম তৈরি করেছেন সম্পদের পাহাড়। এভাবেই বছরের পর বছর এ দুটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। তাদের সব দুর্নীতি, অনিয়মকে প্রশ্রয় দিত তৎকালীন সরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
সর্বশেষ খবর
৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী
ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত
রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত
চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮
মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু
ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪
ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত
উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু
সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’
‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর
ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক
১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে
একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে

নগর জীবন

বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!
বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!

দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’
‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’

মাঠে ময়দানে

এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের
এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের

মাঠে ময়দানে

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা