শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৩, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

আজম-তমা-ম্যাক্স : দুর্নীতিতে দেশের সর্বনাশ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

আলোচিত দুই ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনস ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের সীমাহীন দুর্নীতি, অনিয়ম ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে বছরের পর বছর। গত ১৬ বছর তারা লাখ কোটি টাকার      দুর্নীতি, অনিয়ম করেছে। টেন্ডার জালিয়াতি করেছে, ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে কাজ করছে। নিম্নমানের কাজ করে বিল তুলে নিয়েছে। কাজ না করেও বিল তুলে নিয়েছে। আর এসব অপকর্ম এবং অনিয়ম ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। কেউ তাদের প্রশ্ন করেনি। তাদের কোনো বিচার হয়নি। এমনকি দুর্নীতি দমন কমিশনও তাদের তদন্ত করতে গিয়ে থমকে গেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এসব দুর্নীতি থামাতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিল আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং প্রভাবশালী নেতা মির্জা আজম। মির্জা আজমের কারণেই তমা-ম্যাক্স অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। তাদের দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায়।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উন্নয়ন বাজেটের সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেত পরিবহন ও যোগাযোগ অবকাঠামো খাত। এর মধ্যে স্থানীয় ঠিকাদারদের মধ্যে রেলের সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে ম্যাক্স ও তমা গ্রুপ। মূলত আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় এ দুই প্রতিষ্ঠান রেলের সব মেগা কাজ করেছে। আর এসব কাজের ক্ষেত্রে হয়েছে ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি এবং স্বেচ্ছাচারিতা। এসব কাজে দফায় দফায় প্রাক্কলিত মূল্য বাড়ানো হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, রাজবাড়ী-টুঙ্গিপাড়া রেলপথ প্রকল্প, পাবনা-ঈশ্বরদী-ঢালাচর রেলপথ, চট্টগ্রাম দোহাজারি থেকে রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ। আখাউড়া-লাকসাম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পসহ বিভিন্ন প্রকল্পের মেয়াদ ও খরচ দফায় দফায় বাড়িয়ে তমা ও ম্যাক্স গ্রুপ লোপাট করেছে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা। অথচ এসবের বিরুদ্ধে বিভাগীয় পর্যায়ে যেসব তদন্ত হয়েছিল তার কোনোটাই আলোর মুখ দেখেনি। বরং যেসব প্রকল্প পরিচালক তমা-ম্যাক্সের নজিরবিহীন লুটপাটের প্রতিবাদ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে দেওয়া হয়েছে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। তাদের বদলি করা হয়েছে। তমা এবং ম্যাক্সের বিরুদ্ধে প্রথম দুর্নীতির অভিযোগ আসে ২০১৮ সালে। দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান টিম তমা-ম্যাক্সের সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল রেলপথ নির্মাণকাজে টেন্ডার ছিনতাই ও চীনা কোম্পানি লিমিটেড কর্মকর্তাদের অপহরণের তথ্য-প্রমাণও পায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এ তদন্ত আটকে যায়।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন প্রভাবশালী কমিশনার (সদস্য) ছিল মির্জা আজমের আত্মীয়। তদন্তের একপর্যায়ে মির্জা আজম দৃশ্যপটে আসেন। তমা-ম্যাক্সকে নিয়ে দুদকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ বৈঠকের মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশন সব তদন্ত ধামাচাপা দেয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে গত বছরের ১৫ জানুয়ারি আবার তমা-ম্যাক্সের দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত শুরু করেছিল। গঠন করা হয়েছিল তিন সদস্যের কমিটি। এ কমিটিও তমা-ম্যাক্সের পরিচালকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ভুয়া এলসি খুলে বিদেশে টাকা পাচার করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের সন্ধান পায়, কিন্তু সেটিও আলোর মুখ দেখেনি। তাদের রক্ষাকর্তা হিসেবে সামনে আসেন মির্জা আজম। মির্জা আজমের হস্তক্ষেপের কারণে শেষ পর্যন্ত তমা-ম্যাক্স গ্রুপের দুর্নীতি আবারও ধামাচাপা দেওয়া হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনের সূত্রগুলো বলছে, দুদকের ভিতরে-বাইরে প্রভাবশালী মহলের তদবিরে এসব অনুসন্ধান শেষ পর্যন্ত এগোতে পারেনি। সূত্র বলছে, তমা-ম্যাক্সের যোগসাজশে বাংলাদেশে রেলওয়ে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণে গড়ে ওঠে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেটের সদস্যরা রেলের সব মেগা প্রকল্পের কাজ বাগিয়ে নিতেন। বড় বড় প্রকল্পের দরপত্র আহ্বানের পরপরই শুরু হয় তাদের অশুভ তৎপরতা। যেসব প্রতিষ্ঠান দরপত্র কেনে, তাদের সবাইকে চাপ দিয়ে সিন্ডিকেটের ছায়াতলে নেওয়া হয়। কেউ দ্বিমত পোষণ করলে ক্যাডার বাহিনী তাকে জিম্মি করে অস্ত্রের মুখে। উল্লেখ্য যে, বিভিন্ন টেন্ডারের প্রাপ্ত অর্থের একটা অংশ দেওয়া হতো মির্জা আজমকে। মির্জা আজম সেই অর্থের একটি অংশ ছাত্রলীগ এবং যুবলীগের ক্যাডারদের পুষতেন। যেহেতু মির্জা আজম আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং একসময় তিনি যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, এ জন্য সম্রাটবাহিনীসহ যুবলীগের সন্ত্রাসী গ্রুপটি ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। যখনই কোনো টেন্ডার হতো, তখনই মির্জা আজমের নির্দেশে। ছাত্রলীগ, যুবলীগের সন্ত্রাসীরা এ টেন্ডার কার্যক্রমের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করতেন। শুধু তমা এবং ম্যাক্সের পছন্দের প্রতিষ্ঠান ছাড়া আর কাউকে টেন্ডার জমা দিতে দেওয়া হতো না। টেন্ডার জমা দেওয়ার এ প্রক্রিয়া ছাড়াও আরও বহু বহুমাত্রিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিল এ দুটি প্রতিষ্ঠান। যখনই একটি টেন্ডার তৈরি করা হতো, তখন তমা-ম্যাক্স মির্জা আজমের সহায়তায় টেন্ডার ডকুমেন্ট পরিবর্তন করার জন্য চাপ প্রয়োগ করতেন। যতক্ষণ পর্যন্ত এ টেন্ডার ডকুমেন্ট তাদের পছন্দমতো পরিবর্তন না হতো, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই টেন্ডার আলোর মুখ দেখত না। তারপরও যদি কোনো বিদেশি কোম্পানি বা ব্যবসায়ী টেন্ডার জমা দিতে যেত, তাহলে তাদের টেন্ডার ছিনতাই করা হতো। এ রকম টেন্ডার ছিনতাইয়ের ঘটনা রেলে ছিল একটি নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। সবাই জানতেন মির্জা আজমের ক্যাডাররা টেন্ডার জমা দেওয়ার দিন উপস্থিত হবেন এবং তাদের টেন্ডার জমা দিতে দেবেন, যারা তমা এবং ম্যাক্সের নিয়ন্ত্রণাধীন।

২০০৮ সালে তমা-ম্যাক্সের দুর্নীতি নিয়ে গঠিত দুদকের তদন্ত কমিটি অনুসন্ধান করে দেখে যে, তমা-ম্যাক্স সিন্ডিকেট ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণের কাজের টেন্ডার ছিনতাই করে এবং চীনা কোম্পানি চায়না লিমিটেড কর্মকর্তাকে অপহরণ করে। এ অভিযোগে ওই কোম্পানি একটি মামলা দায়ের করলেও পরে থানায় মামলা নিয়ে বেশি দূর এগোতে পারেনি। থানার কর্মকর্তারা এটি মির্জা আজমের মামলা হিসেবে ধামাচামা দেয়।

অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মাণে কয়েকটি দেশি-বিদেশি কোম্পানি দরপত্র ক্রয় করে। যেসব প্রতিষ্ঠান দরপত্র ক্রয় করে তাদের সবাইকে নিয়ে তমা-ম্যাক্স সিন্ডিকেট গঠন করে। দরপত্র কেনার সব দরদাতা প্রতিষ্ঠান সিন্ডিকেটে শামিল হয়। একমাত্র চায়না লিমিটেড সম্মত না হয়ে তারা আলাদাভাবে টেন্ডার জমা দেয়। চাইনিজ ঠিকাদারের প্রতিষ্ঠান প্রতিনিধিদের অস্ত্রের মুখে অপহরণ করা হয়। এ অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছিল যুবলীগ এবং ছাত্রলীগের ক্যাডাররা।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ থেকে জানা যায়, এ টেন্ডার জমা দেওয়ার দিন মির্জা আজম নিজেই রেলভবনে উপস্থিত ছিলেন। তার নিয়ন্ত্রণে এবং নির্দেশে এসব ঘটনা ঘটে। রেল ভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত ওই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিকে উদ্ধার করা হয় এবং টেন্ডার জমা দেওয়া হয়। কিন্তু এ নিয়ে রেলপথ অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি করলেও সেই তদন্ত কমিটি কোনো কাজ করেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন এ নিয়ে অনুসন্ধান করলেও এ অনুসন্ধানের প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন কোনো মামলাও করতে পারেনি। অনুসন্ধান শেষ পর্যন্ত অসমাপ্ত থেকে যায়।

লক্ষণীয় ব্যাপার যে, দুর্নীতির তমা এবং ম্যাক্স সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করেনি। ধীরগতিতে কাজ করে তারা মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি খরচও বাড়িয়ে নিয়েছে। ফলে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা গচ্চা গেছে।

চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ যৌথভাবে করেছে তমা এবং ম্যাক্স। ২০১০ সালে শুরু হলে এ কাজ এখন পর্যন্ত শেষ হয়নি। আখাউড়া থেকে লাকসাম পর্যন্ত রেললাইনের কাজ ২০১৪ সালে শুরু হলেও এখন পর্যন্ত শেষ হয়নি। সময় বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সব প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয়ও বেড়েছে। গোপালগঞ্জ থেকে খুলনা পর্যন্ত রেললাইন হচ্ছে। সেই কাজও পেয়েছে তমা এবং ম্যাক্স। তমা এবং ম্যাক্স সারা দেশে রেলওয়ের যে কাজ করেছে, তার সব কাজই এ রকম অনিয়ম এবং স্বেচ্ছাচারিতা রয়েছে।

দুদকের সাম্প্রতিক সময় অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, গত এক যুগের ব্যবধানে শুধু রেল না, সড়ক ও জনপথ, বিআইডব্লিউটিএ, গণপূর্ত, স্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর, ক্রীড়া পরিষদ, সিভিল এভিয়েশনসহ বিভিন্ন দপ্তরের হাজার হাজার কোটি টাকার টেন্ডার বাগিয়ে নিয়েছে তমা এবং ম্যাক্স গ্রুপ। মগবাজার-মৌচাক উড়াল সড়ক নির্মাণে তমা কন্সট্রাকশনের সঙ্গে সরকারের চুক্তি মূল্য ছিল ৩৪৪ কোটি টাকা। সেটা বেড়ে ৪২০ কোটি টাকা হয়েছে। অর্থাৎ চুক্তি মূল্যের চেয়ে সরকারের ৭৬ কোটি টাকা বেশি ব্যয় হয়েছে। ২০১২ সালে এই প্রকল্প শুরু হয়ে ২০১৫ সালের শেষ হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত শেষ হয়েছে ২০১৭ সালে।

খাদ্য অধিদপ্তরের অধীনে মোংলা-সাইলো নির্মাণকাজ পায় তমা কনস্ট্রাকশন। এ প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ছিল ৪৪৪ কোটি টাকা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না করে তারা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে নেয়। সেই সঙ্গে খরচও বাড়ে ৫৪ কোটি টাকা।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তর কমপ্লেক্স নির্মাণে তমার চুক্তি ছিল ১২৪ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত এ প্রকল্পের খরচ হয় ১৪১ কোটি টাকা। ১৭ কোটি টাকা বেশি খরচে দুই বছরের এ প্রকল্প ছয় বছরে শেষ হয়।

শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজ, জামালপুর প্রকল্পের আওতায় ২৭টি প্যাকেজের মধ্যে তমা কনস্ট্রাকশন একাই পায় ৮টি প্যাকেজের কাজ। এ প্রকল্প ২০১৬ সালে শুরু হয়, ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা কাজ শেষ করে ২০২১ সালে। এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৭১৭ কোটি টাকা।

পরে তা ২৩৩ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৯৫০ কোটি টাকা করা হয়। এসব প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি এবং ব্যয় বৃদ্ধির কাজে সরাসরি তদারকি করতেন মির্জা আজম। যখনই এ নিয়ে কোনো রকম অনিয়ম হতো, তখন সেসব অনিয়মকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য মির্জা আজম কাজ করতেন। মূলত তমা এবং ম্যাক্সের পাহারাদার হিসেবে মির্জা আজম কাজ করতেন। বিনিময়ে মির্জা আজম তৈরি করেছেন সম্পদের পাহাড়। এভাবেই বছরের পর বছর এ দুটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। তাদের সব দুর্নীতি, অনিয়মকে প্রশ্রয় দিত তৎকালীন সরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা
খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা
সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল
কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে