শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

রাজনীতি চলেছে কোন পথে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

বাংলাদেশের রাজনীতি এখন এক জটিল আবর্তের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে বলেই মনে হয়। তারপরও আশা করি পথ হারাবে না। নির্ধারিত সময়ে সাধারণ নির্বাচনটা ভালোয় ভালোয় হয়ে গেলে সব পথ এক জায়গায় এসে মিলে যাবে হয়তো। অন্তত দেশের শান্তিকামী মানুষ এমনটাই আশা করে। গত মঙ্গলবার নিউইয়র্কের একটি হোটেলে রবার্ট এফ কেনেডি মানবাধিকার সংস্থার সভাপতির সঙ্গে বৈঠককালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, কোনো কোনো আন্তর্জাতিক মহল বাংলাদেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে চাইছে। তারা কার জন্য কাজ করছে, আমরা জানি না। তবে তারা ভালোভাবে নেমেছে। প্রচুর টাকা ঢালা হচ্ছে। এর সুবিধাভোগীরা দেশের ভিতরেও আছে, বাইরেও আছে। এটাই বিপজ্জনক। সামনে কয়েকটি মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি তিনি আরও দুটি প্রসঙ্গ এনেছেন। তার একটি হলো, আগামী ফেব্রুয়ারিতে তারা খুব ভালো একটি নির্বাচন করতে চান। সেই নির্বাচন এতটাই ভালো হবে, অতীতে বাংলাদেশে এমন ভালো নির্বাচন আর হয়নি। অতি ভালো নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংকল্পের কথা এর আগেও তিনি একাধিকবার বলেছেন। নিউইয়র্কে তা পুনর্ব্যক্ত করলেন মাত্র। ফ্যাসিবাদের পনেরো বছরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোতে ভোট দিতে না পারা মানুষের জন্য প্রধান উপদেষ্টার এই সংকল্প উৎসাহব্যঞ্জক নিঃসন্দেহে।

দ্বিতীয় কথা যেটা বলেছেন, সেটা হলো ফ্যাসিবাদের আমলে চুরি হওয়া এবং বাইরে পাচার করে দেওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ। সেই টাকাই ঢালা হচ্ছে নির্বাচন হতে না দেওয়ার চক্রান্ত পাকানোর কাজে-এরকম ইঙ্গিতও করেছেন। এতে বোঝা যায়, পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির দিকেই তিনি অঙ্গুলি নির্দেশ করতে চাইছেন। এর চেয়ে বেশি খোলাসা করার প্রয়োজন পড়ে না। অন্য এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। দলটির নিবন্ধনও বাতিল করা হয়নি। সাময়িকভাবে দলটির কর্মকাণ্ডের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা যে কোনো সময় তুলে নেওয়া যেতে পারে। একই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ তো কোনো রাজনৈতিক দলই নয়। রাজনৈতিক দলের কোনো চরিত্র এই দলের নেই। আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটা বলবে নির্বাচন কমিশন। সে এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের। ভালো নির্বাচন, ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, আওয়ামী লীগের সমালোচনা ও কার্যক্রমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার- নিউইয়র্কে বসে এসব বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা যা যা বলেছেন তার সরল সমীকরণ মোটেও সহজ নয়। তা না হলেও প্রফেসর ইউনূসের এ ধরনের কথাবার্তায় অনেকেই ক্ষুব্ধ। কেউ কেউ বিচলিত। কেউ কেউ সামাজিক মাধ্যমে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াও প্রকাশ করেছেন।

রাজনীতি চলেছে কোন পথেআগামী তিন-চার মাসের মধ্যে দেশে আসলে কী কী ঘটতে যাচ্ছে তা এ মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা মুশকিল। তবে তথ্য বিশ্লেষণ করে পলিটিক্যাল ফোরকাস্ট করাই যেতে পারে।

প্রথমেই আসা যাক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রসঙ্গে। ড. ইউনূস নিজেই নির্বাচনবিরোধী চক্রান্তের কথা বলেছেন। এর পেছনে যে টাকা ঢালা হচ্ছে তার সুবিধাভোগীরা দেশ ও দেশের বাইরে আছে। নির্বাচন বিলম্বিত বা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে-এমন দাবি বিএনপিও করছে। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও একাধিকবার এ ধরনের কথা বলেছেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী ও তার মিত্রদলগুলো জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন, পিআরসহ বেশ কিছু দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন করছে। জামায়াত ও মিত্ররা আওয়ামী লীগ এবং চৌদ্দদলীয় জোটভুক্ত দলগুলো নিষিদ্ধ করার দাবিও করছে। এনসিপিও বলছে, গণপরিষদ নির্বাচন করতে হবে সবার আগে। গণপরিষদ জুলাই সনদের ভিত্তিতে নতুন শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করবে, তারপর সেই শাসনতন্ত্রের অধীনে সংসদ নির্বাচন।

জাতীয় নির্বাচনের ঘোষিত টাইমফ্রেম অনুযায়ী ফেব্রুয়ারিতে ভোট হলে সামনে সময় আছে সাড়ে চার মাসেরও কম। এই সময়ের মধ্যে এতগুলো দাবি নিষ্পত্তি করা আদৌ কি সম্ভব হবে? তা-ও যদি জুলাই সনদ এরই মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়ে যেত! সমঝোতা না হলে নির্বাচন বিলম্বিত হবে। আর এনসিপির দাবি অনুযায়ী গণপরিষদের নির্বাচন আগে হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচন শিগগিরই হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাহলে ড. ইউনূস কি এসব দাবিদাওয়ার দিকে ইঙ্গিত করেছেন? এমনটি ভাবার সুযোগ সংকীর্ণ। কেননা জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপির সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পর্ক খুবই ভালো বলেই লোকবিশ্বাস। এমতাবস্থায় প্রধান উপদেষ্টা কি আওয়ামী লীগ ও তার মিত্র বাইরের শক্তির দিকে আঙুল তুলছেন। পতিত আওয়ামী লীগ নির্বাচনবিরোধী অবস্থান গ্রহণ করতেই পারে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি জানে, জাতীয় নির্বাচন হয়ে গেলে দেশের রাজনীতিতে পুনরায় সক্রিয় হতে তুলনামূলকভাবে তাদের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হবে। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে তত রাজনৈতিক জটিলতা বাড়বে। অন্তর্বর্তী সরকার দুর্বল হবে। ভিতরে ভিতরে আওয়ামী লীগ তার যোগাযোগবিচ্ছিন্ন কর্মী-সমর্থকদের একতাবদ্ধ করার জন্য লম্বা সময় পাবে। ঝটিকা মিছিলগুলোকে বিক্ষোভ মিছিলে রূপান্তরিত করার সুযোগ আসবে। কাজেই কৌশল হিসেবে দলটি নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার পরিকল্পনা করে থাকতে পার বৈকি। পরস্পরবিরোধী দুই বা ততোধিক রাজনৈতিক শক্তির কর্মকাণ্ডের ফল যদি অভিন্ন হয়, তাহলে সেই অবস্থাটিকে আমরা কীভাবে ব্যাখ্যা করব!

তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর রাজনৈতিক দলগুলোর বড় সমস্যা হলো বাইরের শক্তির প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব। কে কখন কার পারপাস সার্ভ করতে নেমে পড়ে তা বলা শক্ত। আমাদের রাজনীতিতে কমবেশি সব সময় তিনটি জুজুর ভয় কাজ করে। জজু নম্বর ওয়ান ইন্ডিয়া। জুজু নম্বর টু পাকিস্তান। সবার ওপরে জুজু নম্বর থ্রি আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদ। এসব জুজুর ভয় দেখিয়ে এখানে রাজনীতি জোরদার হয়। এই দল সেই দলকে অমুক জুজু তমুক জুজুর দালাল বলে তিরস্কার করে। আর এ-ও অসত্য নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এসব দেশের গোয়েন্দা সংস্থার প্রভাব রয়েছে কমবেশি। আওয়ামী লীগ পূর্বাপর প্রো-ইন্ডিয়া। এটা কোনো লুকোছাপা কথা নয়। জামায়াতে ইসলামী প্রো-পাকিস্তান। বিএনপির দাবি তারা নিতান্তই বাংলাদেশপন্থি। দিল্লি, পিন্ডি বা অন্য কোনো দেশের রাজনৈতিক শাগরেদ তারা নয়। ইদানীং বিএনপিকেও ভারতের দালাল বলে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে একটি মহল। এমতাবস্থায় কে কার হয়ে কাজ করে, তা নির্ণয় করা সহজ নয়।  এ নিয়ে আর কথা না বাড়াই।

আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডের ওপর থেকে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা যে কথা বলেছেন, তা নিয়ে কেউ কেউ বিচলিত, অনেকে ক্ষুব্ধ। হয়তো কেউ কেউ আশাবাদী। অনেকে বিভ্রান্ত। আওয়ামী লীগ ও এই দলের কার্যক্রমের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা যা-ই বলে থাকুন না কেন, বাস্তবতার নিরিখে আলোচনা হতে বাধা নেই। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে দলটির নেতৃত্বের স্বেচ্ছাচারিতা সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তার মূল্যও দিতে হয়েছে। দলীয়প্রধানসহ প্রমিনেন্টদের প্রায় সবাই পালিয়েছেন। যারা পালাতে পারেননি তারা জেলের ঘানি টানছেন। ছোট নেতারাও আছেন দৌড়ের ওপর। তারপরও প্রাচীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের একটি বড় সমর্থক শ্রেণি রয়েছে। এরা মিছিল-স্লোগানে নেই। ভোটের সময় আছে। চোখে পড়ার মতো নয়, এমন নেতাও আছেন এই দলের অনেক। কাজেই এই দলটিকে আদর্শিক ও রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা না করে নিষেধের বেড়াজালে চিরকাল আটকে রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশের ইতিহাসেও তার অজস্র দৃষ্টান্ত রয়েছে। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর ধর্মভিত্তিক সব রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল। পঁচাত্তরের পর পরিস্থিতি বদলে যায়। আর এখন ধর্মভিত্তিক দলগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশে রাজনীতির কথা চিন্তা করা যায় না। শেখ হাসিনার শাসনামলে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের প্রকাশ্যে আসার সুযোগ ছিল না। কিন্তু এখন ডাকসু-জাকসুতে ছাত্রশিবির। জামায়াতে ইসলামী দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল। আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞার বেড়াজালে কত দিন আটকে রাখা যাবে, সেটা ভাবতে হবে ইতিহাসের শিক্ষা মাথায় রেখে। তবে আদালত যদি কোনো দলকে নিষিদ্ধ করে, সে ভিন্ন কথা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানির নুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনালে হিটলারের নাৎসি দলকে দোষী সাব্যস্ত করে ক্রিমিনাল অরগানাইজেশন আখ্যায়িত করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। একই সঙ্গে গেস্টাপোসহ আরও কয়েকটি সংস্থাকে ক্রিমিনাল তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কোনো মামলা হয়নি। মামলা না হলে দলটির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা দীর্ঘস্থায়ী না-ও হতে পারে।

সাধারণ নির্বাচন সামনে রেখে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সরকারের ওপর গণতান্ত্রিক বিশ্বের চাপ থাকতে পারে। সেই চাপ উপেক্ষা করা একটি অস্থায়ী সরকারের পক্ষে কতখানি সম্ভব, সে এক বড় প্রশ্ন। সে ক্ষেত্রে কৌশলগতভাবে আওয়ামী লীগকে মোকাবিলা করার চিন্তা করা হতে পারে। কী ঘটতে পারে সেই সম্ভাবনা নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা যাক। আওয়ামী লীগ নামটি দৃশ্যত বৈধভাবে বেহাত হয়ে যেতে পারে। মূল নেতৃত্বের হাত থেকে আওয়ামী লীগকে ছিনিয়ে নেওয়ার উদাহরণ অতীতের ইতিহাসেও আছে। আওয়ামী লীগের সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কাছ থেকে দলটি ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল ১৯৫৭ সালে।

আওয়ামী লীগের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর হয়তো একটি বিশেষ কাউন্সিল অধিবেশন আহ্বান করবেন দলের কম পরিচিত কোনো নেতা। কমিটি হবে। মূল নেতৃত্ব বাদ। সেই আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীক নিয়ে যদি নির্বাচনে আসে তাহলেও বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। নির্বাচনে অংশ নেওয়া আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনা ও তার সরকারের কৃতকর্মের দায় নেবে না।

সব আসনে নিউবর্ন আওয়ামী লীগের পক্ষে মনোনয়ন দেওয়াও হয়তো সম্ভব হবে না। এ ধরনের কৌশল গ্রহণ করা হলে সেটা হবে লাঠি না ভেঙে সাপ মারা। বলছি না যে এমনই ঘটবে বা ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু ঘটলে বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। রাজনীতি হচ্ছে এক আজব ফ্যাকাল্টি। এখানে কী ঘটতে পারে না পারে তার কোনো ঠিকঠিকানা নেই।

এবার এনসিপি প্রসঙ্গে সামান্য আলোকপাত। নবীন এই দলের কোনো কোনো নেতা অনেক লম্বা কথা বললেও ভিতরে ভিতরে মুষড়ে পড়েছে বলেই মনে হয়। সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টারাও ভালো অবস্থায় নেই। সেটা বোঝা গেল তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের কথায়। তিনি বলেছেন, কত দিন এই পদে থাকব তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছি। তিনি এক সেমিনারে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সম্প্রতি জানান, দুই ছাত্র উপদেষ্টার দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা কাজে সহযোগিতা করছেন না। অন্যদিকে দলীয় প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেন, যদি নতুন সংবিধান না করা যায়, তাহলে আমাদের তো অস্তিত্ব থাকে না। সেজন্য তারা আগে চাইছেন গণপরিষদ নির্বাচন। কিন্তু গণপরিষদের দাবি আদায় করার মতো পরিবেশ দেশে বর্তমান আছে বলে মনে হয় না। গণপরিষদের দাবি আদায় না হলে এনসিপি হয়তো নির্বাচনে যাবে না। এতে দলটির অস্তিত্বের সংকট আরও প্রকট হওয়ার আশঙ্কা। যে ছাত্রদের এবং ছাত্রনেতাদের মানুষ পরম স্নেহ ও ভালোবাসায় আপন করে নিয়েছিল, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তাদের অস্তিত্ব আজ কেন সংকটাপন্ন? আত্মসমালোচনা দরকার। বাস্তবতার নিরিখে আয়নায় নিজেদের মুখ দেখা উচিত। যদি তারা ক্ষমতার ভাগ না চাইতেন, যদি পড়ার টেবিলে ফিরে যেতেন, যদি তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যাওয়ার অভিযোগ না উঠত, তাহলে পরিস্থিতি কী দাঁড়াত! যে কোনো সময় যে কোনো অনিয়মের বিপক্ষে তারা ভয়েস রেইজ করতে পারতেন। তারাই হতে পারতেন গণতন্ত্র ও সুশাসনের ভ্যানগার্ড। আর আজ তারা নিজেরাই অস্তিত্বের সংকটে নিপতিত। এমন তো কথা ছিল না।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ
রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা
গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি

খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ফুল ও পাখি
ফুল ও পাখি

ডাংগুলি

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা