শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪২, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

♦ অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে শিশু-কিশোরের ভবিষ্যৎ ♦ পেরেন্টাল কন্ট্রোল সম্পর্কে জানেনই না অভিভাবকরা
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

ধানমন্ডির একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের নবম গ্রেডের শিক্ষার্থী। বয়স ১৪। পঞ্চম গ্রেডে পড়ার সময় অনলাইন ক্লাসের জন্য মেয়েকে ‘স্মার্ট ফোন’ দিতে বাধ্য হন অভিভাবকরা। ‘সেভেন গ্রেডে’ ওঠার পরই মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ে সেই মেয়েটি। সারা রাত মোবাইল স্ক্রিনের ওপর পড়ে থাকে তার দুই চোখ। ক্রমেই খারাপ হতে থাকে তার পরীক্ষার রেজাল্ট। একসময় বাবা-মা টের পান তাদের আদরের মানিক একটি মাদকাসক্ত ছেলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে গেছে। মা-কে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিয়ে ছেলেকে বাসায় ডাকত। বিষয়টি টের পেয়ে বাধা দিলে ঘর থেকে বের হয়ে যেত। মোবাইল ফোন কেড়ে নিলে সে ঘরে ভাঙচুর করত। বাবা-মায়ের গায়ে হাত তুলত। তবে মানসম্মানের ভয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বারস্থও হতে পারছিলেন না তারা। বাধ্য হয়েই আবাসন কোম্পানিতে চাকরিরত বাবা এবং গৃহিণী মা শরণাপন্ন হন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে। মাঝে কিছু সময় হাসপাতালে ভর্তি রেখে চলছিল তার চিকিৎসা। এখনো সে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছে।

রাজধানীর একটি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। বয়স ১৭ বছর। নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় মোবাইল ফোনে একটি ছেলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। একপর্যায়ে অনলাইনেই তারা অন্তরঙ্গ ছবি বিনিময় করে। তবে কিছুদিন পর ওই ছেলেটির আসল চেহারা প্রকাশ পায়। ওই ছবি এবং ভিডিওর ভয় দেখিয়ে ভুক্তভোগী মেয়ের কাছে টাকা দাবি করে। বাধ্য হয়ে প্রতারকের চাহিদা পূরণ করে আসছিল ভুক্তভোগী মেয়েটি। তবে ক্রমেই বাড়তে থাকে চাহিদা। প্রচ রাগী বাবার ভয়ে তাকে কোনো কিছু জানাতেও সাহস পাচ্ছিল না মেয়েটি। মাঝে-মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়ে সে। সম্প্রতি তার এক কাজিনের মাধ্যমে এক মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে শরণাপন্ন হয়। তবে তার জীবনে ঘটে যাওয়া ভয়ংকর ওই মুহূর্তটিকে কোনোভাবেই সে ভুলতে পারছে না।

মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মেঘলা সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মোবাইল ফোনে আসক্তির কারণে অপ্রাপ্ত বয়সের বাচ্চারা ভয়ংকর ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছে। ফোনের বিষয়ে বাবা-মায়েদের সচেতন হতে হবে। কোনো অবস্থাতেই যাতে রাতের বেলায় মোবাইল ফোন না দেওয়া হয়। এক ঘণ্টার জন্য মোবাইল দিলেও তাদের নজরদারিতে রাখতে হবে।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি যেসব বাচ্চার রিয়েল লাইফে বন্ধুবান্ধব কম, সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত না থাকে, তারাই বেশি স্মার্ট ফোনে আসক্ত হয় বেশি। বাবা-মা বুঝতেই পারে না যে, তাদের সন্তানরা স্মার্ট ফোনে আসক্ত হয়ে পড়েছে।

বিশ্বায়নের এ যুগে সাইবার দুনিয়ার দরজা সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে ইন্টারনেটে অবাধ বিচরণ শিশুর নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আইডি হ্যাক, তথ্য চুরির মতো সাইবার অপরাধ ঘটছে। এসব অপরাধের শিকার সবচেয়ে বেশি হচ্ছে ১৮ বছরের কম বয়সি শিশুরা। এসবের অন্যতম প্রধান কারণ হলো শিশু-কিশোরদের হাতে স্মার্ট ফোন। স্মার্ট ফোনের মাধ্যমেই ইন্টারনেটে আসক্ত হয়ে পড়ছে শিশু-কিশোররা।

অপ্রাপ্তবয়স্কদের স্মার্ট ফোনের অপব্যবহার নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়) ফয়েজ আহমদ তৈয়ব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি সিভিল সোসাইটিসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বডির সঙ্গে বসব। বিশেষ করে মেট্রোপলিটন এলাকার স্কুল-কলেজের অভিভাবকদের মতামত নেওয়া হবে। তারা যদি চান তাহলে আমরা আইন করার দিকে হাঁটব।

ইন্টারনেট আসক্তি নিয়ে জাতীয় মানসিক ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ২০২১ সালের জরিপে উঠে এসেছে ইন্টারনেট আসক্তির ভয়ংকর চিত্র। জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ৭৬.১ শতাংশ ভিডিও দেখেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যস্ত থাকেন ৫৫.৯ শতাংশ, গেমিংয়ে সময় ব্যয় করেন ৫৪.৫ শতাংশ। ব্যবহারকারীদের মধ্যে স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেন ৭৯.৪ শতাংশ, ল্যাপটপ ৩.৯ শতাংশ, মোবাইল ৪.৫ শতাংশ, ডেস্কটপ ২.৮ শতাংশ এবং অন্যান্য মাধ্যমে ৪৮.৭ শতাংশ। ব্যবহারকারীদের মধ্যে ১০ থেকে ১৪ বছরের শিশুর সংখ্যা ১০.৮ শতাংশ, ১৫ থেকে ২৫ বছরের মানুষের সংখ্য ২৬ শতাংশ।

গত ২০২৩ সালে বেসরকারি সংস্থা ‘আঁচল ফাউন্ডেশন’-এর জরিপে উঠে আসে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী শিক্ষার্থীদের ভয়ংকর তথ্য। ১ হাজার ৭৭৩ জন শিক্ষার্থীর ওপর চালানো এক জরিপে উঠে আসে মানসিক সমস্যায় ভোগা শিক্ষার্থীদের ৮৬ ভাগেরই ‘কারণ’ ইন্টারনেট। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৩৮ দশমিক ২ শতাংশ শিক্ষার্থী পড়াশোনা বিষয়ক কাজে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। ৬৭ দশমিক ৫ শতাংশ অবসর সময় কাটাতে, ৪২ দশমিক ৯ শতাংশ যোগাযোগের প্রয়োজনে, ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ অনলাইন গেম খেলতে বা ভিডিও দেখতে, ১২ দশমিক ৬ শতাংশ অনলাইনে কেনাকাটা করতে এবং ৮ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রয়োজনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। এর মধ্যে ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ ইন্টারনেটে পর্নো দেখা, সাইবার ক্রাইম, বাজি ধরা, বুলিং করা প্রভৃতি অপ্রীতিকর কাজের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে পড়েছেন। ২৩ শতাংশ ধীরে ধীরে অন্তর্মুখী হয়ে পড়েছেন, ৩৫ দশমিক ৬ শতাংশ ডিপ্রেশনসহ বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপ অনুভব করেছেন এবং ২০ দশমিক ৩ শতাংশ সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন।

২০১৯ সালে ইউনিসেফের একটি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ১০ থেকে ১৭ বছর বয়সি ৩২ শতাংশ শিশু অনলাইন সহিংসতা, অনলাইনে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও ডিজিটাল উৎপীড়নের শিকার হওয়ার মতো বিপদের মুখে রয়েছে। ইউনিসেফ দেশের স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার ১ হাজার ২৮১ জন স্কুল-বয়সি শিশু, যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের ওপর জরিপ এ প্রতিবেদন তৈরি করে। সমীক্ষায় উঠে আসে, প্রায় ২৫ শতাংশ শিশু (১০-১৭ বছর বয়সি) ১১ বছর বয়সের আগেই ডিজিটাল জগতে প্রবেশ করতে শুরু করে। এ ছাড়া, শিশুদের একটি বড় অংশ (৬৩%) প্রাথমিকভাবে ইন্টারনেট ব্যবহারের স্থান হিসেবে তাদের নিজেদের কক্ষটিকেই ব্যবহার করে। এটা ‘বেডরুম কালচার’-এর ব্যাপকতা নির্দেশ করে, যা অপেক্ষাকৃত কম নজরদারির মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ তৈরি করে। উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক (ইংলিশ মিডিয়াম) মশাল ম ল বলেন, আমাদের স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্মার্ট ফোন ব্যবহার অফিসিয়ালি নিষিদ্ধ করা হয়েছে অনেক আগে থেকেই। তবে জ্ঞান আহরণের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ রেফারেন্স বুক রাখা হয়েছে প্রতিষ্ঠানে। তারা চাইলেই এসব রেফারেন্স বুক স্টাডি করতে পারে।

শিশু ইন্টারনেট নিয়ে কাজ করেন সাইবার স্পেশালিস্ট সাদাত রহমান। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ইন্টারনেটের অপব্যবহারের কারনে সুইসাইড বাড়ছে। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) সংশ্লিষ্ট অপরাধ রীতিমতো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। এর বড় একটি অংশ শিশু এবং টিনএজরা। অথচ এ দেশে তাদের জন্য সরকারের বিশেষায়িত কোনো সার্ভিস নেই। পুলিশকে অবহিত করে কোনো সমাধানও মিলছে না।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
তিতা করলায় কৃষকের মিষ্টি হাসি
তিতা করলায় কৃষকের মিষ্টি হাসি
মুহুরী নদীর পানি কমলেও কাটেনি আতঙ্ক
মুহুরী নদীর পানি কমলেও কাটেনি আতঙ্ক
পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা
পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা
লন্ডনে বিমানের ক্রুকে মারধর
লন্ডনে বিমানের ক্রুকে মারধর
৫০ হাজার কোটি ডলারের মালিক ইলন মাস্ক
৫০ হাজার কোটি ডলারের মালিক ইলন মাস্ক
চট্টগ্রাম বন্দরে আগুন পণ্যবোঝাই কনটেইনারে
চট্টগ্রাম বন্দরে আগুন পণ্যবোঝাই কনটেইনারে
পাহাড়ে পাচার চক্রের আস্তানা থেকে নারী শিশুসহ উদ্ধার ২১
পাহাড়ে পাচার চক্রের আস্তানা থেকে নারী শিশুসহ উদ্ধার ২১
নৌবহরে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা ও ক্ষোভ
নৌবহরে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা ও ক্ষোভ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছে প্রচলিত ব্যাংকগুলো
ইসলামি ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছে প্রচলিত ব্যাংকগুলো
মিথ্যা ব্যয় দেখিয়ে ৩৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ
মিথ্যা ব্যয় দেখিয়ে ৩৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ
ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোন যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোন যায় কোথায়
সর্বশেষ খবর
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে
৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার
কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু
দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ
গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রদেশে দুর্গাপ্রতিমা বিসর্জনের সময় ট্রলি লেকে পড়ে নিহত ১১
মধ্যপ্রদেশে দুর্গাপ্রতিমা বিসর্জনের সময় ট্রলি লেকে পড়ে নিহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিজয়া দশমী, দেবী দুর্গার বিসর্জন
আজ বিজয়া দশমী, দেবী দুর্গার বিসর্জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা