শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০ আপডেট:

কুখ্যাত যত মাফিয়া ডন

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কুখ্যাত যত মাফিয়া ডন

রোসেটা কুটোলো

প্রথম জীবনে ছিলেন নিরীহ আর ধর্মভীরু

 প্রায় নেরো বছরের বেশি সময় এভাবে চলার পর ১৯৯৩ সালে নিজেই পুলিশের কাছে ধরা দেন রোসেটা কুটোলো

১৯৩৭ সালে জন্ম নেওয়া রোসেটা কুটোলো ইতালির কুখ্যাত নারী মাফিয়া। তার ভাই রাফায়েল কুটোলো ছিলেন অপরাধ জগতের বাদশা। তাই রোসেটা কুটোলোকে মাফিয়া সাম্রাজ্যের সিস্টার অফ রাফায়েল নামেও ডাকা হতো। অপরাধ জগতের সম্রাজ্ঞী রোসেটা ইতালিজুড়ে ছিল এক আতঙ্কের নাম। অথচ প্রথম জীবনে খুব নিরীহ আর ধর্মভীরু ছিলেন রোসেটা। ফুল চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার ভাই রাফায়েলের কারণে পরবর্তীকালে রোসেটা হয়ে ওঠেন ভয়ঙ্কর মাফিয়া।

মাদক সম্রাট রাফায়েল জীবনের অধিকাংশ সময় জেলেই বন্দী ছিলেন। জেলবন্দী থাকায় ভাইয়ের মাদক চোরাচালান ব্যবসা চালিয়ে নিতে থাকেন রোসেটা। জেল থেকে ভাই রাফায়েলের নির্দেশনা অনুযায়ী অপরাধ জগতে এক ভয়ঙ্কর জাল বিস্তার করেন তিনি। পথের কাঁটাকে সরিয়ে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করতেন না রোসেটা। যে নির্দেশ এবং পরামর্শ দিতেন তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতেন রোসেটা। মাদক ব্যবসার পাশাপাশি ফুলের চাষও অব্যাহত রেখেছিলেন তিনি। ফলে সহজেই পুলিশের চোখ এড়িয়ে যেতে সক্ষম হন তিনি। প্রায় পনেরো বছরের বেশি সময় এভাবে চলার পর ১৯৯৩ সালে নিজেই পুলিশের কাছে ধরা দেন রোসেটা কুটোলো।

 

দাউদ ইব্রাহিম

গ্লোবাল টেররিস্ট ঘোষণা করা হয়

বিশ্বের শীর্ষ ডনদের তালিকায় ভারতীয় উপমহাদেশের দাউদ ইব্রাহিম উপরের দিকেই থাকবেন। বলাই বাহুল্য, অবৈধ নানা উপায়ে তিনি প্রচুর সম্পদ গড়ে তোলেন। মুম্বাইয়ে ডি-কোম্পানি নামক সংগঠিত অপরাধচক্র ও সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠা করেন দাউদ ইব্রাহিম। যার মাধ্যমে ভারত, পাকিস্তান ও আরব আমিরাতে অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন এই ধনকুবের। এই ডি-কোম্পানির প্রায় ৫০০০-এর বেশি সক্রিয় সদস্য আছে বলে ধারণা করা হয়।

মুম্বাইয়ে ১৯৯৩ সালে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনাগুলোর পেছনে দাউদ ইব্রাহিমের সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯৩ সাল থেকেই পলাতক আছেন ধনকুবের দাউদ ইব্রাহিম। যুক্তরাষ্ট্র তাকে ‘গ্লোবাল টেররিস্ট’ হিসেবে ঘোষণা দেয় এবং ২০০৩ সালে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা তার সম্পদ ক্রোক করার জন্য জাতিসংঘের কাছে প্রস্তাব দেয়। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গে দাউদ ইব্রাহিমের যোগাযোগ ছিল। এ ছাড়াও ইন্টারপোল, মার্কিন ও রাশিয়ান নানা গোয়েন্দা সংস্থার মতে, ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ের বোমা হামলাসহ আরও কয়েকটি বড় হামলার পেছনে দাউদ ইব্রাহিমের হাত ছিল। ২০১০ সালে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সঙ্গে দাউদ ইব্রাহিমের যোগাযোগ আছে বলে অভিযোগ করে যুক্তরাষ্ট্র। অনেকের মতে, দাউদ ইব্রাহিম পাকিস্তানের করাচিতে কোথাও লুকিয়ে আছেন। কিন্তু এ কথা অস্বীকার করে আসছে পাকিস্তান।

 

সান্ড্রা আবিলা বেলট্রান

দ্য কুইন অব প্যাসিফিক

মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান এবং মানি লন্ডারিংসহ অনেক গুরুতর অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে

মেক্সিকোর মাদক সাম্রাজ্যে তাকে ডাকা হতো ‘দ্য কুইন অব দ্য প্যাসিফিক’। আসলেই অপরাধ জগতের অলিখিত রানী ছিলেন সান্ড্রা আবিলা বেলট্রান। গোটা মেক্সিকোতে গড়ে তোলেন এক বিশাল মাদক জগৎ। ক্রমেই দেশের সবচেয়ে ড্রাগ ডিলার আর গ্যাংস্টারদের প্রধান হয়ে ওঠেন তিনি। তার ইশারায় পরিচালিত হতে থাকে পুরো অপরাধ জগৎ। এক সময় আমেরিকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে সান্ড্রা বেলট্রানের কালো হাত। এভাবেই সান্ড্রা একসময় বনে যান বিলিওনিয়ার। শুধু অপরাধ জগতের রানীই নন তিনি যৌবনে ছিলেন অসম্ভব সুন্দরী। তার দুই চোখের সম্মোহনী জাদুতে কুপোকাত হতো সব বয়সী পুরুষ। রূপের জাদুতে বড় পুলিশ কর্মকর্তাদের হাতের মুঠোয় রাখতেন তিনি। দুবার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন এই নারী। দুবারই বর হিসেবে বেছে নেন পুলিশ কর্মকর্তাকে। পরবর্তীকালে দুই স্বামীকেই ড্রাগ ব্যবসায় জড়িত করেছিলেন। আবার স্বার্থ উদ্ধারের পর দুই স্বামীকেই দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। ২০০৭ সালে সান্ড্রাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান এবং মানি লন্ডারিংসহ অনেকগুলো গুরুতর অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে।

 

ক্যারিলো ফুয়েন্তেস

অপরাধ জগতের শীর্ষ নাম

তার মৃত্যুর কিছু দিন পর সার্জারিতে অংশ নেওয়া দুই চিকিৎসক অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে খুন হন।

আমাদো ক্যারিলো ফুয়েন্তেস ছিলেন অপরাধ জগতের শীর্ষ নাম। তার আনুমানিক সম্পত্তি ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বৃহত্তর মেক্সিকোর ড্রাগ সাম্রাজ্যের অধিপতি বনে যান আমাদো ক্যারিলো ফুয়েন্তেস। এর আগে তার বসকে হত্যা করে জুয়ারেজ কার্টেল দখল করে তার রাজত্ব শুরু করেন এই শীর্ষ অপরাধী। আইনের হাত থেকে বাঁচার জন্য প্লাস্টিক সার্জারিকে বেছে নিয়েছিলেন তিনি।

প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে চেহারা পরিবর্তনের জন্য আমাদো ক্যারিলো ফুয়েন্তেস বিখ্যাত ছিলেন। তার মালিকানাধীন ৭২৭টি বিমান ছিল। আকাশপথে বিস্তীর্ণ এই ড্রাগ বাণিজ্যের জন্য তাকে বলা হতো এল সিনর ডি লস সিয়েলো। সিনর ডি লস সিয়েলো অর্থ আকাশ সম্রাট বা আকাশ পালনকর্তা। জীবনের শেষ দিকে এসে এই মেক্সিকো এবং আমেরিকান কর্তৃপক্ষের নজরে আসে সিনর ডি লস সিয়েলো।

এই থেকে বাঁচার জন্য মেক্সিকো সিটির সান্তা হসপিটালে একটি জটিল প্লাস্টিক সার্জারির সময় মারা যান সিনর ডি লস সিয়েলো। তার মৃত্যুর কিছুদিন পর সার্জারিতে অংশ নেওয়া দুই চিকিৎসক অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে খুন হন।

 

এল চ্যাপোকে

শীর্ষ তালিকাভুক্ত অপরাধী

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার অপরাধ জগতে প্রভাব বাড়তে থাকে। নিজেই তৈরি করে নেন নিজের কার্টেল।

মেক্সিকোর গ্রামাঞ্চলে গরিবদের সহায়তা করার জন্য ধনকুবের এল চ্যাপোকে (পিচ্চি) বলা হয় ‘মেক্সিকোর রবিনহুড’। যুক্তরাষ্ট্র এবং মেক্সিকো দুই দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছেই এল চ্যাপো শীর্ষ তালিকাভুক্ত অপরাধী। ১৯৫৭ সালে গুয়াদালাজারা কার্টেলের সঙ্গে যুক্ত হন। তৎকালীন কার্টেলের প্রধান গডফাদার মিগুয়েল ফেলিক্স গাল্লারদোর সঙ্গে কাজ শুরু করেন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার অপরাধ জগতে প্রভাব বাড়তে থাকে। নিজেই তৈরি করে নেন নিজের কার্টেল। ১৯৮০ সালে মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল পরিমাণ মাদকের চালান প্রবেশ করেছিল তার পেছনেও ছিলেন এই গুজম্যান। নিজের কার্টেল তৈরির পর অন্য কার্টেলদের কাছে তিনি হুমকি হয়ে দাঁড়ান এবং তাকে হত্যার চেষ্টাও হয়। ১৯৯৩ সালে মেক্সিকোর পুলিশের কাছে ধরা পড়লে তার ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ২০০১ সালে কারাগার থেকে পালিয়ে যান। ২০১৫ সালের জুলাই মাসে সিনালোয়া রাজ্যে আবারও তিনি গ্রেফতার হন। এবার তাকে রাখা হয় মধ্য মেক্সিকোর আল্টিপ্ল্যানো কারাগারে। কিন্তু এখান থেকেও তিনি পালিয়ে যান। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে গ্রেফতার হয়ে জেলে রয়েছেন কুখ্যাত অপরাধী।

 

মারিয়া লিওন

বড় রাঘব-বোয়াল ছিল তার হাতে

ছেলের শেষকৃত্যে শামিল হতে গিয়ে ধরা পড়ে যান মারিয়া। আদালতে মারিয়ার ৮ বছরের সাজা হয়। মারিয়ার অনেক সদস্যই পুলিশের হাতে ধরা পড়ে

লস অ্যাঞ্জেলেসের কুখ্যাত নারী মাফিয়া প্রধান মারিয়া লিওন। লস অ্যাঞ্জেলেসে সংঘটিত সব অবৈধ কার্যক্রম আর অপরাধ জগতের কর্তৃত্ব তার হাতে। ব্যক্তিজীবনে ১৩ সন্তানের জননী মারিয়া লিওন। মাদক চোরাচালান থেকে শুরু করে কন্টাক্ট কিলিং, মানবপাচার, অপহরণ- এক কথায় সব ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত তার দল। এই নারী ছিলেন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার ধরাছোঁয়ার বাইরে। বড় রাঘব-বোয়াল ব্যবসায়ীরাও তাকে নিয়মিত মাসিক হারে মোটা অঙ্কের চাঁদা পাঠাতে বাধ্য হতো। এরই মধ্যে ২০০৮ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে পুলিশের গুলিতে মারিয়ার ছেলে ড্যানি নিহত হয়। ছেলের মৃত্যুতে ভেঙে পড়েন তিনি। এদিকে প্রশাসনও উঠে-পড়ে লাগে মারিয়া লিওনকে অ্যারেস্ট করার জন্য। লস অ্যাঞ্জেলেসে থাকা মারিয়ার কাছে আর নিরাপদ মনে হচ্ছিল না তখন। গা-ঢাকা দেওয়ার জন্য চলে আসেন মেক্সিকোতে। কিন্তু ছেলের শেষকৃত্যে শামিল হতে গিয়ে ধরা পড়ে যান মারিয়া। আদালতে মারিয়ার আট বছরের সাজা হয়। মারিয়ার অনেক সদস্যই পুলিশের হাতে ধরা পড়ে।

 

আল কাপোনে

বডিগার্ড থেকে মাফিয়া সম্রাট

গ্যাংস্টার সাম্রাজ্যে আল কাপোনে ছিলেন ব্যাপক আলোচিত। ইতিহাস বলছে সবচেয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন এই ধনকুবের। সমাজসেবায় প্রচুর অর্থসম্পদ খরচ করেন আল কাপোনে। ফলে সাধারণ গরিব মানুষের চোখে তিনি ছিলেন রবিনহুডের মতো। কিন্তু তার উপার্জনের প্রক্রিয়া সঠিক ছিল না। অবৈধ নানা উপায়ে অর্থ উপার্জন করে বিলিয়নিয়ার বনে যান আল কাপোনে। ১৯২০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘শিকাগো আউটফিট’ নামে গ্যাং গড়ে তোলেন। এর আগে মাত্র বিশ বছর বয়সে কাপোনে শিকাগোর মাফিয়া বস জনি টরিওরের বডিগার্ড হন। তার আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন দ্রুত। এরপর টরিও অবসর নিলে কাপোনে হয়ে যান গ্যাংয়ের প্রধান। অবৈধ ব্যবসা চালানোর জন্য যা যা করতে হয় সবই করেছেন তিনি। এর জন্য তাকে হতে হয়েছে চরম নিষ্ঠুর। শহরের মেয়র ও পুলিশকে হাত করে নির্বিঘ্নে অপরাধের মাত্রা বাড়িয়ে চলছিলেন আল কাপোনে। চোরাচালান, জুয়া, পতিতালয় চালানোর মতো অনেক অবৈধ ব্যবসা পরিচালনা করতেন কাপোনে। এত এত অপরাধে জড়িত থাকার পরও আল কাপোনের জেল হয়েছিল ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার অপরাধে। তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।

 

গ্রিসেল্ডা ব্ল্যাংকো

তাকে বলা হয় কোকেন গডমাদার

কলোম্বিয়ান এক সরবরাহকারীর ভাতিজিকে খুন করার পর মেডেলিন কার্টেলের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন তিনি। ১৯৮৫ সালে পুলিশের কাছে একবার ধরা পড়লেও ২০০৪ সালে ছাড়া পেয়ে যান তিনি

শীর্ষ ধনী চোরাচালানকারীর তালিকায় থাকা নারী ক্রিমিনাল গ্রিসেল্ডা ব্ল্যাংকো। তাকে বলা হয় কোকেন গডমাদার। আবার দ্য ব্ল্যাংক উইডো তথা কালো বিধবা নামেও পরিচিত তিনি। আশির দশকে প্রতি মাসে তার আয় ছিল ৮০ মিলিয়ন ডলার। তিনি কুখ্যাত হয়ে আছেন খুনের নেশার কারণে। ১১ বছর বয়সে প্রথম তিনি একটি ছেলেকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করেন। চাহিদা পূরণ না হওয়ায় খুন করেন ছেলেটিকে। পুরো জীবনে গ্রিসেল্ডার হাতে খুন হয়েছে মোট ২০০ মানুষ। একবার কলোম্বিয়ান এক সরবরাহকারীর ভাতিজিকে খুন করার পর মেডেলিন কার্টেলের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন তিনি।

১৯৮৫ সালে পুলিশের কাছে একবার ধরা পড়লেও ২০০৪ সালে ছাড়া পেয়ে যান তিনি। ২০১২ সালে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন এই মহিলা ধনকুবের ডন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান
কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত
একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা
বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’
মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম