শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০ আপডেট:

কুখ্যাত যত মাফিয়া ডন

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কুখ্যাত যত মাফিয়া ডন

রোসেটা কুটোলো

প্রথম জীবনে ছিলেন নিরীহ আর ধর্মভীরু

 প্রায় নেরো বছরের বেশি সময় এভাবে চলার পর ১৯৯৩ সালে নিজেই পুলিশের কাছে ধরা দেন রোসেটা কুটোলো

১৯৩৭ সালে জন্ম নেওয়া রোসেটা কুটোলো ইতালির কুখ্যাত নারী মাফিয়া। তার ভাই রাফায়েল কুটোলো ছিলেন অপরাধ জগতের বাদশা। তাই রোসেটা কুটোলোকে মাফিয়া সাম্রাজ্যের সিস্টার অফ রাফায়েল নামেও ডাকা হতো। অপরাধ জগতের সম্রাজ্ঞী রোসেটা ইতালিজুড়ে ছিল এক আতঙ্কের নাম। অথচ প্রথম জীবনে খুব নিরীহ আর ধর্মভীরু ছিলেন রোসেটা। ফুল চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার ভাই রাফায়েলের কারণে পরবর্তীকালে রোসেটা হয়ে ওঠেন ভয়ঙ্কর মাফিয়া।

মাদক সম্রাট রাফায়েল জীবনের অধিকাংশ সময় জেলেই বন্দী ছিলেন। জেলবন্দী থাকায় ভাইয়ের মাদক চোরাচালান ব্যবসা চালিয়ে নিতে থাকেন রোসেটা। জেল থেকে ভাই রাফায়েলের নির্দেশনা অনুযায়ী অপরাধ জগতে এক ভয়ঙ্কর জাল বিস্তার করেন তিনি। পথের কাঁটাকে সরিয়ে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করতেন না রোসেটা। যে নির্দেশ এবং পরামর্শ দিতেন তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতেন রোসেটা। মাদক ব্যবসার পাশাপাশি ফুলের চাষও অব্যাহত রেখেছিলেন তিনি। ফলে সহজেই পুলিশের চোখ এড়িয়ে যেতে সক্ষম হন তিনি। প্রায় পনেরো বছরের বেশি সময় এভাবে চলার পর ১৯৯৩ সালে নিজেই পুলিশের কাছে ধরা দেন রোসেটা কুটোলো।

 

দাউদ ইব্রাহিম

গ্লোবাল টেররিস্ট ঘোষণা করা হয়

বিশ্বের শীর্ষ ডনদের তালিকায় ভারতীয় উপমহাদেশের দাউদ ইব্রাহিম উপরের দিকেই থাকবেন। বলাই বাহুল্য, অবৈধ নানা উপায়ে তিনি প্রচুর সম্পদ গড়ে তোলেন। মুম্বাইয়ে ডি-কোম্পানি নামক সংগঠিত অপরাধচক্র ও সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠা করেন দাউদ ইব্রাহিম। যার মাধ্যমে ভারত, পাকিস্তান ও আরব আমিরাতে অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন এই ধনকুবের। এই ডি-কোম্পানির প্রায় ৫০০০-এর বেশি সক্রিয় সদস্য আছে বলে ধারণা করা হয়।

মুম্বাইয়ে ১৯৯৩ সালে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনাগুলোর পেছনে দাউদ ইব্রাহিমের সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯৩ সাল থেকেই পলাতক আছেন ধনকুবের দাউদ ইব্রাহিম। যুক্তরাষ্ট্র তাকে ‘গ্লোবাল টেররিস্ট’ হিসেবে ঘোষণা দেয় এবং ২০০৩ সালে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা তার সম্পদ ক্রোক করার জন্য জাতিসংঘের কাছে প্রস্তাব দেয়। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গে দাউদ ইব্রাহিমের যোগাযোগ ছিল। এ ছাড়াও ইন্টারপোল, মার্কিন ও রাশিয়ান নানা গোয়েন্দা সংস্থার মতে, ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ের বোমা হামলাসহ আরও কয়েকটি বড় হামলার পেছনে দাউদ ইব্রাহিমের হাত ছিল। ২০১০ সালে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সঙ্গে দাউদ ইব্রাহিমের যোগাযোগ আছে বলে অভিযোগ করে যুক্তরাষ্ট্র। অনেকের মতে, দাউদ ইব্রাহিম পাকিস্তানের করাচিতে কোথাও লুকিয়ে আছেন। কিন্তু এ কথা অস্বীকার করে আসছে পাকিস্তান।

 

সান্ড্রা আবিলা বেলট্রান

দ্য কুইন অব প্যাসিফিক

মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান এবং মানি লন্ডারিংসহ অনেক গুরুতর অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে

মেক্সিকোর মাদক সাম্রাজ্যে তাকে ডাকা হতো ‘দ্য কুইন অব দ্য প্যাসিফিক’। আসলেই অপরাধ জগতের অলিখিত রানী ছিলেন সান্ড্রা আবিলা বেলট্রান। গোটা মেক্সিকোতে গড়ে তোলেন এক বিশাল মাদক জগৎ। ক্রমেই দেশের সবচেয়ে ড্রাগ ডিলার আর গ্যাংস্টারদের প্রধান হয়ে ওঠেন তিনি। তার ইশারায় পরিচালিত হতে থাকে পুরো অপরাধ জগৎ। এক সময় আমেরিকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে সান্ড্রা বেলট্রানের কালো হাত। এভাবেই সান্ড্রা একসময় বনে যান বিলিওনিয়ার। শুধু অপরাধ জগতের রানীই নন তিনি যৌবনে ছিলেন অসম্ভব সুন্দরী। তার দুই চোখের সম্মোহনী জাদুতে কুপোকাত হতো সব বয়সী পুরুষ। রূপের জাদুতে বড় পুলিশ কর্মকর্তাদের হাতের মুঠোয় রাখতেন তিনি। দুবার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন এই নারী। দুবারই বর হিসেবে বেছে নেন পুলিশ কর্মকর্তাকে। পরবর্তীকালে দুই স্বামীকেই ড্রাগ ব্যবসায় জড়িত করেছিলেন। আবার স্বার্থ উদ্ধারের পর দুই স্বামীকেই দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। ২০০৭ সালে সান্ড্রাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান এবং মানি লন্ডারিংসহ অনেকগুলো গুরুতর অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে।

 

ক্যারিলো ফুয়েন্তেস

অপরাধ জগতের শীর্ষ নাম

তার মৃত্যুর কিছু দিন পর সার্জারিতে অংশ নেওয়া দুই চিকিৎসক অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে খুন হন।

আমাদো ক্যারিলো ফুয়েন্তেস ছিলেন অপরাধ জগতের শীর্ষ নাম। তার আনুমানিক সম্পত্তি ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বৃহত্তর মেক্সিকোর ড্রাগ সাম্রাজ্যের অধিপতি বনে যান আমাদো ক্যারিলো ফুয়েন্তেস। এর আগে তার বসকে হত্যা করে জুয়ারেজ কার্টেল দখল করে তার রাজত্ব শুরু করেন এই শীর্ষ অপরাধী। আইনের হাত থেকে বাঁচার জন্য প্লাস্টিক সার্জারিকে বেছে নিয়েছিলেন তিনি।

প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে চেহারা পরিবর্তনের জন্য আমাদো ক্যারিলো ফুয়েন্তেস বিখ্যাত ছিলেন। তার মালিকানাধীন ৭২৭টি বিমান ছিল। আকাশপথে বিস্তীর্ণ এই ড্রাগ বাণিজ্যের জন্য তাকে বলা হতো এল সিনর ডি লস সিয়েলো। সিনর ডি লস সিয়েলো অর্থ আকাশ সম্রাট বা আকাশ পালনকর্তা। জীবনের শেষ দিকে এসে এই মেক্সিকো এবং আমেরিকান কর্তৃপক্ষের নজরে আসে সিনর ডি লস সিয়েলো।

এই থেকে বাঁচার জন্য মেক্সিকো সিটির সান্তা হসপিটালে একটি জটিল প্লাস্টিক সার্জারির সময় মারা যান সিনর ডি লস সিয়েলো। তার মৃত্যুর কিছুদিন পর সার্জারিতে অংশ নেওয়া দুই চিকিৎসক অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে খুন হন।

 

এল চ্যাপোকে

শীর্ষ তালিকাভুক্ত অপরাধী

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার অপরাধ জগতে প্রভাব বাড়তে থাকে। নিজেই তৈরি করে নেন নিজের কার্টেল।

মেক্সিকোর গ্রামাঞ্চলে গরিবদের সহায়তা করার জন্য ধনকুবের এল চ্যাপোকে (পিচ্চি) বলা হয় ‘মেক্সিকোর রবিনহুড’। যুক্তরাষ্ট্র এবং মেক্সিকো দুই দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছেই এল চ্যাপো শীর্ষ তালিকাভুক্ত অপরাধী। ১৯৫৭ সালে গুয়াদালাজারা কার্টেলের সঙ্গে যুক্ত হন। তৎকালীন কার্টেলের প্রধান গডফাদার মিগুয়েল ফেলিক্স গাল্লারদোর সঙ্গে কাজ শুরু করেন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার অপরাধ জগতে প্রভাব বাড়তে থাকে। নিজেই তৈরি করে নেন নিজের কার্টেল। ১৯৮০ সালে মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল পরিমাণ মাদকের চালান প্রবেশ করেছিল তার পেছনেও ছিলেন এই গুজম্যান। নিজের কার্টেল তৈরির পর অন্য কার্টেলদের কাছে তিনি হুমকি হয়ে দাঁড়ান এবং তাকে হত্যার চেষ্টাও হয়। ১৯৯৩ সালে মেক্সিকোর পুলিশের কাছে ধরা পড়লে তার ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ২০০১ সালে কারাগার থেকে পালিয়ে যান। ২০১৫ সালের জুলাই মাসে সিনালোয়া রাজ্যে আবারও তিনি গ্রেফতার হন। এবার তাকে রাখা হয় মধ্য মেক্সিকোর আল্টিপ্ল্যানো কারাগারে। কিন্তু এখান থেকেও তিনি পালিয়ে যান। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে গ্রেফতার হয়ে জেলে রয়েছেন কুখ্যাত অপরাধী।

 

মারিয়া লিওন

বড় রাঘব-বোয়াল ছিল তার হাতে

ছেলের শেষকৃত্যে শামিল হতে গিয়ে ধরা পড়ে যান মারিয়া। আদালতে মারিয়ার ৮ বছরের সাজা হয়। মারিয়ার অনেক সদস্যই পুলিশের হাতে ধরা পড়ে

লস অ্যাঞ্জেলেসের কুখ্যাত নারী মাফিয়া প্রধান মারিয়া লিওন। লস অ্যাঞ্জেলেসে সংঘটিত সব অবৈধ কার্যক্রম আর অপরাধ জগতের কর্তৃত্ব তার হাতে। ব্যক্তিজীবনে ১৩ সন্তানের জননী মারিয়া লিওন। মাদক চোরাচালান থেকে শুরু করে কন্টাক্ট কিলিং, মানবপাচার, অপহরণ- এক কথায় সব ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত তার দল। এই নারী ছিলেন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার ধরাছোঁয়ার বাইরে। বড় রাঘব-বোয়াল ব্যবসায়ীরাও তাকে নিয়মিত মাসিক হারে মোটা অঙ্কের চাঁদা পাঠাতে বাধ্য হতো। এরই মধ্যে ২০০৮ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে পুলিশের গুলিতে মারিয়ার ছেলে ড্যানি নিহত হয়। ছেলের মৃত্যুতে ভেঙে পড়েন তিনি। এদিকে প্রশাসনও উঠে-পড়ে লাগে মারিয়া লিওনকে অ্যারেস্ট করার জন্য। লস অ্যাঞ্জেলেসে থাকা মারিয়ার কাছে আর নিরাপদ মনে হচ্ছিল না তখন। গা-ঢাকা দেওয়ার জন্য চলে আসেন মেক্সিকোতে। কিন্তু ছেলের শেষকৃত্যে শামিল হতে গিয়ে ধরা পড়ে যান মারিয়া। আদালতে মারিয়ার আট বছরের সাজা হয়। মারিয়ার অনেক সদস্যই পুলিশের হাতে ধরা পড়ে।

 

আল কাপোনে

বডিগার্ড থেকে মাফিয়া সম্রাট

গ্যাংস্টার সাম্রাজ্যে আল কাপোনে ছিলেন ব্যাপক আলোচিত। ইতিহাস বলছে সবচেয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন এই ধনকুবের। সমাজসেবায় প্রচুর অর্থসম্পদ খরচ করেন আল কাপোনে। ফলে সাধারণ গরিব মানুষের চোখে তিনি ছিলেন রবিনহুডের মতো। কিন্তু তার উপার্জনের প্রক্রিয়া সঠিক ছিল না। অবৈধ নানা উপায়ে অর্থ উপার্জন করে বিলিয়নিয়ার বনে যান আল কাপোনে। ১৯২০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘শিকাগো আউটফিট’ নামে গ্যাং গড়ে তোলেন। এর আগে মাত্র বিশ বছর বয়সে কাপোনে শিকাগোর মাফিয়া বস জনি টরিওরের বডিগার্ড হন। তার আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন দ্রুত। এরপর টরিও অবসর নিলে কাপোনে হয়ে যান গ্যাংয়ের প্রধান। অবৈধ ব্যবসা চালানোর জন্য যা যা করতে হয় সবই করেছেন তিনি। এর জন্য তাকে হতে হয়েছে চরম নিষ্ঠুর। শহরের মেয়র ও পুলিশকে হাত করে নির্বিঘ্নে অপরাধের মাত্রা বাড়িয়ে চলছিলেন আল কাপোনে। চোরাচালান, জুয়া, পতিতালয় চালানোর মতো অনেক অবৈধ ব্যবসা পরিচালনা করতেন কাপোনে। এত এত অপরাধে জড়িত থাকার পরও আল কাপোনের জেল হয়েছিল ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার অপরাধে। তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।

 

গ্রিসেল্ডা ব্ল্যাংকো

তাকে বলা হয় কোকেন গডমাদার

কলোম্বিয়ান এক সরবরাহকারীর ভাতিজিকে খুন করার পর মেডেলিন কার্টেলের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন তিনি। ১৯৮৫ সালে পুলিশের কাছে একবার ধরা পড়লেও ২০০৪ সালে ছাড়া পেয়ে যান তিনি

শীর্ষ ধনী চোরাচালানকারীর তালিকায় থাকা নারী ক্রিমিনাল গ্রিসেল্ডা ব্ল্যাংকো। তাকে বলা হয় কোকেন গডমাদার। আবার দ্য ব্ল্যাংক উইডো তথা কালো বিধবা নামেও পরিচিত তিনি। আশির দশকে প্রতি মাসে তার আয় ছিল ৮০ মিলিয়ন ডলার। তিনি কুখ্যাত হয়ে আছেন খুনের নেশার কারণে। ১১ বছর বয়সে প্রথম তিনি একটি ছেলেকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করেন। চাহিদা পূরণ না হওয়ায় খুন করেন ছেলেটিকে। পুরো জীবনে গ্রিসেল্ডার হাতে খুন হয়েছে মোট ২০০ মানুষ। একবার কলোম্বিয়ান এক সরবরাহকারীর ভাতিজিকে খুন করার পর মেডেলিন কার্টেলের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন তিনি।

১৯৮৫ সালে পুলিশের কাছে একবার ধরা পড়লেও ২০০৪ সালে ছাড়া পেয়ে যান তিনি। ২০১২ সালে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন এই মহিলা ধনকুবের ডন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে বড় ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে বড় ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩
ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা