শিরোনাম
- দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি
- ২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
- পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
- ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
- আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
- রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
- আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
- ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
- ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
- আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
- বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
- টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
- বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
- অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
- ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
- ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
- একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
- সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
- ১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
- সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
রাবির দশম সমাবর্তন মার্চে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) স্থগিত হওয়া দশম সমাবর্তন আগামী মার্চ মাসে আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে সমাবর্তন আয়োজনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এতে বাদ পড়া গ্র্যাজুয়েটদের অংশগ্রহণের জন্য ২৩ জানুয়ারি থেকে নিবন্ধন শুরু হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রভাষ কুমার কর্মকার বলেন, সমাবর্তন আয়োজনের সকল প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি সমাবর্তনে অংশগ্রহণের তারিখ নিশ্চিত করলে সেই অনুযায়ী সমাবর্তনের বক্তা নির্ধারণ করা হবে।
২০১৬ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দশম সমাবর্তন আয়োজনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ওই বছরের ৩ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলে। সমাবর্তনে অংশগ্রহণের জন্য ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সময়ে পিএইচডি, এমফিল, স্নাতকোত্তর এবং এমবিবিএস, বিডিএস ও ডিভিএম ডিগ্রি অর্জনকারী প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেন। ২০১৬ সালের ২৪ ডিসেম্বর সমাবর্তন আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করা হয়। সাবেক উ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী সারওয়ার জাহানকে আহ্বায়ক করে সমাবর্তন প্রস্তুতি কমিটিও গঠন করা হয়। কিন্তু সমাবর্তন বক্তা ও প্রশাসনিক জটিলতায় স্থগিত হয়ে যায় সমাবর্তন।
গত বছরের মার্চে উপাচার্য অধ্যাপক মুহম্মদ মিজানউদ্দিন ও উপ-উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক চৌধুরী সারওয়ার জাহানের মেয়াদ শেষ হয়। ফলে বন্ধ হয়ে যায় সমাবর্তন আয়োজনের সকল কার্যক্রম। প্রায় দুই মাস অভিভাবক শূন্য থাকার পর গত বছরের ৭ মে উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক আবদুস সোবহান নিয়োগ পান।
২০১৫ সালের ১৮ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ২০০৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত স্নাতকোত্তর, এমবিবিএস, বিডিএস, এমফিল ও পিএইচডি কোর্সের ৪ হাজার ৭৭১ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন।
বিডি প্রতিদিন/২০ জানুয়ারি ২০১৮/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর