শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২১, শনিবার, ১২ মার্চ, ২০২২

ঢাবিতে শতবর্ষের মিলনমেলায় বন্ধুদের সান্নিধ্যে আনন্দ-উদযাপন

ব্যবস্থাপনা নিয়ে অসন্তোষ
নাসিমুল হুদা, ঢাবি
অনলাইন ভার্সন
ঢাবিতে শতবর্ষের মিলনমেলায় বন্ধুদের সান্নিধ্যে আনন্দ-উদযাপন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পথচলা শুরু হয়েছিলো একশো’ বছরে আগে, ১৯২১ সালে। দীর্ঘ এই পথপরিক্রমায় ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি, নানান আন্দোলনের সংগ্রামের পর একটি স্বাধীন দেশ-বাংলাদেশ, তারপর সেই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। কোথায় ছিলো না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়? আর এতসব যাদের হাত ধরে হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আবেগও তাই একটু বেশি। যেমন বোঝা গেলো শনিবারের ‘শতবর্ষের মিলনমেলা’য়। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে মিলিত হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। এতদিন পর পুরনো বন্ধুদের পেয়ে আনন্দ উদ্ভাসিত হয়েছিলেন তারা। সেলফি তোলা, আড্ডা দেওয়া, হৈ-হুল্লোড়, সব মিলিয়ে বিশেষ এই দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে কমতি রাখেননি কেউই। 

‘বাংলাদেশের পথযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই’ এই স্লোগানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে সকাল ১০টায় শুরু হয় ‘শতবর্ষের মিলনমেলা’র আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম। জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিনব্যাপী আয়োজনের সূচনা হয়। উদ্বোধন ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবীণতম শিক্ষার্থী মো: মতিউল ইসলাম ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ। এরপর পরিবেশিত হয় শত শিল্পীর লাইভ অর্কেস্ট্রা, সংগীত এবং নৃত্য। 

পরে অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি একে আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উদ্বোধনী পর্ব। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবীনতম শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশের প্রথম অর্থ সচিব মো. মতিউল আলম। এতে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, শতবর্ষ উদযাপন কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী, অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি রকীবউদ্দীন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক রঞ্জন কর্মকার। অনুষ্ঠানের শুরুতে ধর্মগ্রন্থ সমূহ থেকে পাঠ এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের প্রয়াত সদস্যদের স্মরণে শোক প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।  

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশে থাকাকালীন সময়ে এ দেশের প্রতি তার অবদান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে জড়িত স্মৃতিচারণ করে মো. মতিউল ইসলাম বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে স্বাধীনতার মাসে আয়োজিত এই বছরের অনুষ্ঠানের একটি বিশেষ তাৎপর্য আছে। আমি মনে করি যে দেশকে আমি যা দিয়েছি, তার চাইতে দেশ আমাকে অনেক বেশী দিয়েছে। এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করে জীবনের সবচেয়ে বড় সম্মানবোধ করছেন বলেও জানান তিনি। 

সভাপতির বক্তব্যে অ্যালামনাই সভাপতি এ কে আজাদ বলেন, শতবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে পৌঁছানোর কথা ছিল সেখানে আসতে পারেনি। আমরা দেখেছি বিশ্বের ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাংকিংয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়র ১০০ র‌্যাংকিংয়ের ভেতরে আনতে আমাদের সংগঠন কাজ করছে। আপনারা দেখবেন ৬০ এর দশকের পাঠাগার, মেডিকেল সেন্টার কিন্তু এখনো আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বাড়লেও সেগুলোর ধারণক্ষমতার ও সক্ষমতা বাড়েনি। তাছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী অর্থাভাবে যথাযথভাবে তাদের শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারে না। ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন তাদের জন্য কাজ করবে। 

পরে ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী’র সভাপতিত্বে ‘বাংলাদেশের পথযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই’ শীর্ষক একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, লেখক ইনাম আহমদ চৌধুরী, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. হামিদা আক্তার বেগম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির, সাবেক সংসদ সদস্য শামসুজ্জামান দুদু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো. রহমত উল্লাহ।

এসময় ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন নয়; বিশ্ববিদ্যালয়ের গুণগত উৎকর্ষ যাতে হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। অর্থাৎ গবেষণা, প্রকাশনা ও অনুবাদ এই তিনটি কাজকে উৎসাহিত করতে হবে।  তবে খুব বেশি করে দরকার হচ্ছে অনুবাদ। এছাড়াও মেধাবানরা যাতে দেশে মেধার বিকাশ ঘটানোর পরিবেশ যাতে তৈরি হয় সে কাজে মনোযোগী হওয়া এলামনাই এসোসিয়েশনের একটা বড় কর্তব্য হবে।  

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) সম্পর্কে তিনি বলেন, আমি নয় বছর ডাকসুর কোষাধ্যক্ষ ছিলাম এবং সেই নয় বছর দেশে সামরিক শাসন ছিল। তখনও কিন্তু ছাত্র সংসদ ছিল। তারপর যখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এলো তখন থেকে আশ্চর্যের বিষয় ছাত্র সংসদ এর নির্বাচন থেমে গেল। ছাত্র সংসদের নির্বাচন ছিল উৎসব। সেখান থেকে মেধাবীরা বেড়িয়ে আসতো। মেধাহীন ছাত্ররা কখনো নির্বাচিত হতে পারতো না। 

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স একশো বছর পূর্ণ হওয়ার জন্য অন্যন্য নয়। নতুন জ্ঞান সৃষ্টিতে, বিজ্ঞানের সমৃদ্ধিতে এবং ভাষাসহ নানা দিকে বিশেষ ভূমিকার রাখার জন্য এটি অন্যন্য বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয় আগামী একশো বছর কোন পথে হাঁটবে ? সেটি এখন নির্ধারণ করা প্রয়োজন।  

পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উপলক্ষে একশত’জন গুণিজনকে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হয়। বিকেলে পরিবেশিত হয় সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠান। একক সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন। 

ব্যবস্থাপনা ও উপহার নিয়ে অসন্তোষ
এদিকে, দীর্ঘদিন পর বন্ধুর পেয়ে আগত প্রাক্তনীরা আনন্দ প্রকাশ করলেও অনুষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে অনেকেই মনক্ষুণ্ণ হয়েছেন। শতবর্ষের মিলনমেলা’র মত স্মরণীয় অনুষ্ঠানে দেওয়া ‘উপহার সামগ্রী’ ও খাবার নিয়ে অনেকেই হতাশা প্রকাশ করেছেন। 
অনুষ্ঠানে আগত একাধিক অ্যালামনাই বলেন, অনুষ্ঠানের মাঠে ধুলোবালি উড়ছে। এটি কার্পেট দিয়ে ঢেকে দেওয়া যেত। সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবার ছিলো খুবই সাধারণ মানের। যে সব অ্যালামনাই তাদের স্বামী বা স্ত্রী নিয়ে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন, তাদের জন্য ন্যূনতম একটি উপহারের ব্যবস্থা করা যেতো। কেননা, তারাও নিবন্ধন করেছেন। জীবন সদস্যদের দেওয়া হয়েছে পাটের ব্যাগ, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের একটা প্রকাশনা, পরিচয়পত্র, মাস্ক ও স্যানিটাইজারের বোতল। এর মধ্যে শতবর্ষের স্মারক উপহারটি ছাড়া বাকিগুলো মানহীন। 

আরেকজন প্রাক্তন শিক্ষার্থী বলেন, শতবর্ষের অনুষ্ঠান হিসেবে আরেকটু জাকজমক হবে বলে আমরা আশা করেছিলাম। এদিকে, খাবারের প্যান্ডেলে পর্যাপ্ত ফ্যান থাকলেও মঞ্চের সামনে দর্শকসারিতে যথেষ্ট ফ্যান ছিলো না। অনেকটা সময় বসার চেয়ারগুলো ফাকা পড়ে থাকতে দেখা যায়। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
নোবিপ্রবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য
নোবিপ্রবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য
উত্তরার রূপায়ন সিটিতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের নতুন ক্যাম্পাস
উত্তরার রূপায়ন সিটিতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের নতুন ক্যাম্পাস
নানা অভিযোগে ইবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত
নানা অভিযোগে ইবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত
মোনাশ কলেজের গ্র্যাজুয়েশন কনভোকেশন আয়োজন করলো ইউসিবিডি
মোনাশ কলেজের গ্র্যাজুয়েশন কনভোকেশন আয়োজন করলো ইউসিবিডি
শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই
শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই
চাকরির ক্ষেত্রে কম্বাইন্ড ডিগ্রি প্রাধান্য পাবে: শেকৃবিতে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
চাকরির ক্ষেত্রে কম্বাইন্ড ডিগ্রি প্রাধান্য পাবে: শেকৃবিতে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
জকসু নির্বাচনের রোডম্যাপসহ জবি ছাত্র অধিকারের  ৩ দফা দাবি
জকসু নির্বাচনের রোডম্যাপসহ জবি ছাত্র অধিকারের  ৩ দফা দাবি
শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটামেপর জাবির ডিন নিগার সুলতানার পদত্যাগ
শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটামেপর জাবির ডিন নিগার সুলতানার পদত্যাগ
চবি সংস্কারে শিবিরের ৭ দফা: ৩৬ জুলাইয়ের মধ্যে চায় চাকসু নির্বাচন
চবি সংস্কারে শিবিরের ৭ দফা: ৩৬ জুলাইয়ের মধ্যে চায় চাকসু নির্বাচন
১ মিনিটে একশো বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন
১ মিনিটে একশো বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন
মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
সর্বশেষ খবর
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গোলান মালভূমির দখল ছাড়বে না ইসরায়েল!
গোলান মালভূমির দখল ছাড়বে না ইসরায়েল!

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার
বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বারিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক কর্মশালা
বারিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক কর্মশালা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের
রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকার শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ
সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকার শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন
পঞ্চগড়ে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু, জনমনে ক্ষোভ
বরগুনায় ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু, জনমনে ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন
চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধমক দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত করতে চাইলে বিএনপি সহ্য করবে না : ফারুক
ধমক দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত করতে চাইলে বিএনপি সহ্য করবে না : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৮
ভারতে রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যুক্ত হচ্ছে ৩৫ মিটারগেজ কোচ
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যুক্ত হচ্ছে ৩৫ মিটারগেজ কোচ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে আহত মসজিদের ইমাম
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে আহত মসজিদের ইমাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ৩০০ ফাঁদসহ হরিণ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ৩০০ ফাঁদসহ হরিণ শিকারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে যুবককে গুমের অভিযোগ
তালতলীতে শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে যুবককে গুমের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে লটারির মাধ্যমে ওএমএস ডিলার নিয়োগ
পঞ্চগড়ে লটারির মাধ্যমে ওএমএস ডিলার নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৪২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৪২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান
বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম