এখন থেকে পোশাক দেখে চেনা যাবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) নিয়মিত রিকশা চালকদের। নির্দিষ্ট ড্রেসকোড ও গাড়ির নাম্বারপ্লেট দেখে বলে দেয়া যাবে রিকশাটি ক্যাম্পাসের কিনা?
কথাগুলো বলছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (এস্টেট) আব্দুর রহমান। বুধবার (১১ জানুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের এটেস্ট শাখায় রিকশাচালকদের মাঝে গাড়ির নাম্বারপ্লেট ও ড্রেসকোড বিতরণকালে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, সুশৃঙ্খল রিকশা পরিবহন ব্যবস্থা ও চালকদের সহজে চিহ্নিতকরণের জন্য এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ৩০৯ জন চালককে আমরা নাম্বারপ্লেট ও ড্রেসকোড দিয়েছি। পরবর্তীতে পরিস্থিতি বুঝে এই সংখ্যাটা বাড়ানো বা কমানো যাবে। আপাতত ড্রেসকোড প্রাপ্তদেরকে রিকশা চালানোর অনুমতি দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, অনেক সময় রিকশাচালকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে। সেই সমস্ত অপরাধী চালকদের যেন সহজে চিহ্নিত করা যায় সেইজন্য আমাদের এই উদ্যোগ।
রিকশাচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, অনুমতি পেয়ে আমি খুশি। কিন্তু এই ক্যাম্পাসে তো অনেক রিকশা। বেশিরভাগই রেজিস্ট্রেশন করেনি। পরে দেখা যাবে তারাও চালাচ্ছে। তখন নানা ধরনের সমস্যা হয়। প্রশাসন এটা দেখলেই হয়।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ