শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৯, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

জব্বার আল নাঈম
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

যেকোনো দেশ, জাতি ও ব্যক্তির জন্য শতাব্দীর শুরুর সময়টায় অনেক কিছুই অর্জনের থাকে। একবিংশ শতাব্দীর পঁচিশ বছর অতিক্রমের পরও বাংলাদেশের অর্জন সামান্যই। এতটাই সামান্য, যা খালি চোখে খুঁজে পাওয়া কঠিন। অথচ শতাব্দী শুরুর সময়ের অর্জনগুলো পরবর্তীতে সময়টার অঘোষিত নিয়ন্ত্রক হিসেবে থাকে।

তাই এ কথা বলাই চলে, আমরা এক নয়া শতাব্দীর বাসিন্দা। এই সময়ে ভালো ও সুন্দরের সপক্ষে অবস্থান নেওয়া কঠিন হলেও নিজেকে চূড়ায় নিয়ে যাওয়ার সময় এটাই। যেখানে মানুষ ও মানবতার পক্ষে স্লোগান থাকবে। মানুষ ছাড়া এই পৃথিবীর কোনো মূল্য ছিল না।

ভবিষ্যতেও থাকবে না। তাই পৃথিবীকে পরিপূর্ণ করতে প্রয়োজন সত্যিকারের ব্যক্তি। যারা ওপরের দিকে তাকিয়ে শুকরিয়া হবে, আবার নিচে তাকিয়ে বিপদগ্রস্তের মাথায় হাত রাখবে, সুখে-দুঃখে কথা বলবে, সত্য আর সুন্দরকে তুলে ধরতে জীবন বাজি রাখবে, যিনি এমনটা করবেন তিনিই মূলত পৃথিবীর মহৎ ও মহান। প্রত্যেক দেশে প্রত্যেক সমাজে কিছু ভালো ব্যক্তি আছে।

ব্যক্তি ও মানুষের মধ্যে সূক্ষ্ম একটি তফাত হলো, মানুষ ব্যক্ত করতে না পারলেও ব্যক্তি ব্যক্ত করতে পারেন, তাই সব সময় ব্যক্তির গুরুত্ব আলাদা। সত্যিকারের মানবিক বোধসম্পন্ন ব্যক্তি শত সমস্যার ভেতরেও সত্যকে বুকে ধারণ ও লালন করেন।
ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করতে হাজার, লাখ এমনকি কোটি মানুষের আয়োজন পাওয়া গেলেও শান্তির পায়রা উড়াতে পাওয়া যাবে মুষ্টিমেয় কয়েকজন। এই কয়েকজনই গোটা সমাজ, দেশ ও পৃথিবীর গোড়ায় পানি ঢালে। যুদ্ধের বিপক্ষে থাকে, বিপন্ন মানুষের পক্ষে কথা বলে।

পৃথিবীতে এমন মহান ব্যক্তির উদাহরণ কম নেই। নেলসন ম্যান্ডেলাকে আফ্রিকার অবিসংবাদিত নেতা বলা হয়। কারণ তিনি বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ অবসানে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। ম্যান্ডেলা গণতন্ত্র, বর্ণবাদ, জাতিগত সংহতি তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে আফ্রিকায় সাম্যের প্রতীকে পরিণত হন। অথচ তিনি দীর্ঘ ২৭ বছর রবেন আইল্যান্ড কারাভোগের পরও পর্বতসমান দৃঢ়তা ও নেতৃত্বের গুণে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবাই মিলেমিশে থাকার একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করেন।

ভারতে অবিসংবাদিত নেতা ও পিতা হিসেবে মান্য করা হয় মহাত্মা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকে। কারণ তাঁর ছিল অহিংসা ও সত্যের প্রতি অবিচল আস্থা, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে ভারতের হয়ে তিনিই সব যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। এ জন্য তিনি বিভিন্ন সময়ে কারান্তরিন হয়েছিলেন। দোষ ছিল, অহিংস আন্দোলন, যে আন্দোলনের মাধ্যমে তিনি সত্যাগ্রহ ও আইন অমান্য আন্দোলন করেন। এমন উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠায় ব্রিটিশরা তাঁকে জেলে নিয়েও দমন করতে ব্যর্থ হয়। একটা পর্যায়ে গান্ধী হয়ে ওঠেন ভারতবাসীর মুক্তি ও আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। ফলাফল ভারত স্বাধীন হয়। আমেরিকার আব্রাহাম লিঙ্কন, জার্মানের অটো ভন বিসমার্ক, উইনস্টন চার্চিল, জোসিপ ব্রোজ টিটো, হো চি মিন কিংবা বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী বেগম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া আর গণতন্ত্র যেন একে অপরের পরিপূরক। আসলে দেশ ও মানুষের মুক্তি যখন অবধারিত তখনই কিছু মহান ব্যক্তির আগমন ঘটে প্রত্যেক দেশ ও জাতির মধ্যে। নিঃসন্দেহে খালেদা জিয়া তাঁদের মধ্যে একজন।

০২.

বিগত সতেরো বছর বাংলাদেশের ছিল বিপর্যস্ত রাজনীতি! যেখানে নির্বিচারে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা (ক্রসফায়ার), বিচার হলেও তা ছিল প্রহসনের, বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের দমন-পীড়ন, খুন, হামলা, মামলা সাধারণ ঘটনায় পরিণত করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। এমন অত্যাচার ও স্বৈরশাসনের অবসান ঘটাতে কিছু দল সোচ্চার ভূমিকা পালন করলেও বিরোধী রাজনৈতিক প্রধান প্রতিপক্ষ বলতে ছিল বিএনপি জোট। সঙ্গে ছিল জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি ও অন্যান্য ছোট ছোট দল। বিগত দিনে কমবেশি সব দলই ক্ষতির মুখোমুখি হলেও সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দলটির নাম বিএনপি! দলটির কর্মীদের দেওয়া হয়েছিল জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের মিথ্যা তকমা। নেতা ও কর্মী নিঃশেষ করার জন্য অব্যাহত ছিল একের পর এক চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র। তবে রেকর্ড ক্রস ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।

২০০৬-পরবর্তী সময়ে খালেদা জিয়ার জীবনে বয়ে গেছে ভয়ংকর সব টর্নেডো! হারিয়েছেন একের পর এক স্বজন। প্রত্যেক মানুষেরই কিছু আশ্রয়ের জায়গা থাকে, যাঁরা সুখে-দুঃখে সব সময় ছায়ার মতো পাশে থাকেন সেই বড় বোন খুরশীদ জাহান হক ২০০৬ সালে, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্রয়ের নাম মা, সেই মমতাময়ী তৈয়বা মজুমদার ২০০৮ সালে, ছোট ভাই সাঈদ এস্কান্দার ২০১২ সালে, আর বুকের মানিক আদরের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে ২০১৫ সালে চিরদিনের জন্য হারিয়ে ফেলেন! এত স্বজন হারানোর পরও রাষ্ট্র থেকে কোনো অনুকম্পা তো দূরের কথা, উল্টো ২০১০ সালে তৎকালীন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশে ছাড়তে হয়েছে ত্রিশ বছরেরও অধিক সময় বসবাস করা স্বামী ও সন্তানদের স্মৃতিচিহৃ বিজড়িত সেনানিবাসের মইনুল সড়কের বাড়িটি। ২০০৮ সালে একমাত্র পুত্র বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও নির্মম নির্যাতনের মুখে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হয়। সেই যাত্রায় তিনি জীবনে বেঁচে গেলেও রাজনৈতিকভাবে ধরাশায়ী করার সব কুচক্রান্ত অব্যাহত রাখল আওয়ামী লীগ।

তবু খালেদা জিয়া দেশ, গণতন্ত্র ও মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে রাজপথের লড়াই-সংগ্রামে সর্বাগ্রে সব সময় ছিলেন আপসহীন। লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার মানসে দৃঢ় অবস্থান নিয়ে মাঠে ছিলেন পর্বতের মতো অনড়। হাসিনা সরকার আবারও নতুন ফাঁদ তৈরি করে, দেওয়া হয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ১০ বছরের সাজা, পাঁচ বছরের জেল! তবু শোষক সরকারের কাছে মুক্তি না চেয়ে দলীয় কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং জনগণের মুক্তি ও গণতন্ত্রের জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে আদেশ দেন। শেষে বলেছিলেন, তিনি শিগগিরই ফিরে আসবেন এবং জনগণের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর আন্দোলন চলবে। সত্যি বলতে খালেদা জিয়া তবু আন্দোলন থামিয়ে দেননি। একহাতে লড়াইয়ের লাঠি আর অন্য হাতে গণতন্ত্রের প্রদীপ নিয়ে প্রতিদিন ছুটেছিলেন। দেশে গণতন্ত্রকে উদ্ধার ও প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে এতটুকুও ক্লান্তিবোধ করেননি।

যদি খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগের ব্যাকরণ পাঠ করে-লোভের নৌকায় চড়ে ২০১৩ সালের একদলীয় নির্বাচন, ২০১৮ সালের রাতের ভোট আর ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচন মেনে নিতেন, তাহলে একদলীয় শাসন আজীবনের জন্য কায়েম হতো, জুলাই জাগরণ বাংলাদেশের জীবনে কখনোই আসত না, গণতন্ত্রও পুনরুজ্জীবন পেত না। তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত হবে, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্বাচনব্যবস্থা দ্রুত কার্যকর করা, সেটা করার অর্থই বাঙালির অবিসংবাদিত নেত্রী এবং গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী বেগম খালেদা জিয়াকে গণতন্ত্রের ময়দানে রাজকীয় সংবর্ধনা জানানোর সমান।


লেখক : কবি ও কথাসাহিত্যিক
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা
বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম