শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৯, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

জব্বার আল নাঈম
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

যেকোনো দেশ, জাতি ও ব্যক্তির জন্য শতাব্দীর শুরুর সময়টায় অনেক কিছুই অর্জনের থাকে। একবিংশ শতাব্দীর পঁচিশ বছর অতিক্রমের পরও বাংলাদেশের অর্জন সামান্যই। এতটাই সামান্য, যা খালি চোখে খুঁজে পাওয়া কঠিন। অথচ শতাব্দী শুরুর সময়ের অর্জনগুলো পরবর্তীতে সময়টার অঘোষিত নিয়ন্ত্রক হিসেবে থাকে।

তাই এ কথা বলাই চলে, আমরা এক নয়া শতাব্দীর বাসিন্দা। এই সময়ে ভালো ও সুন্দরের সপক্ষে অবস্থান নেওয়া কঠিন হলেও নিজেকে চূড়ায় নিয়ে যাওয়ার সময় এটাই। যেখানে মানুষ ও মানবতার পক্ষে স্লোগান থাকবে। মানুষ ছাড়া এই পৃথিবীর কোনো মূল্য ছিল না।

ভবিষ্যতেও থাকবে না। তাই পৃথিবীকে পরিপূর্ণ করতে প্রয়োজন সত্যিকারের ব্যক্তি। যারা ওপরের দিকে তাকিয়ে শুকরিয়া হবে, আবার নিচে তাকিয়ে বিপদগ্রস্তের মাথায় হাত রাখবে, সুখে-দুঃখে কথা বলবে, সত্য আর সুন্দরকে তুলে ধরতে জীবন বাজি রাখবে, যিনি এমনটা করবেন তিনিই মূলত পৃথিবীর মহৎ ও মহান। প্রত্যেক দেশে প্রত্যেক সমাজে কিছু ভালো ব্যক্তি আছে।

ব্যক্তি ও মানুষের মধ্যে সূক্ষ্ম একটি তফাত হলো, মানুষ ব্যক্ত করতে না পারলেও ব্যক্তি ব্যক্ত করতে পারেন, তাই সব সময় ব্যক্তির গুরুত্ব আলাদা। সত্যিকারের মানবিক বোধসম্পন্ন ব্যক্তি শত সমস্যার ভেতরেও সত্যকে বুকে ধারণ ও লালন করেন।
ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করতে হাজার, লাখ এমনকি কোটি মানুষের আয়োজন পাওয়া গেলেও শান্তির পায়রা উড়াতে পাওয়া যাবে মুষ্টিমেয় কয়েকজন। এই কয়েকজনই গোটা সমাজ, দেশ ও পৃথিবীর গোড়ায় পানি ঢালে। যুদ্ধের বিপক্ষে থাকে, বিপন্ন মানুষের পক্ষে কথা বলে।

পৃথিবীতে এমন মহান ব্যক্তির উদাহরণ কম নেই। নেলসন ম্যান্ডেলাকে আফ্রিকার অবিসংবাদিত নেতা বলা হয়। কারণ তিনি বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ অবসানে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। ম্যান্ডেলা গণতন্ত্র, বর্ণবাদ, জাতিগত সংহতি তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে আফ্রিকায় সাম্যের প্রতীকে পরিণত হন। অথচ তিনি দীর্ঘ ২৭ বছর রবেন আইল্যান্ড কারাভোগের পরও পর্বতসমান দৃঢ়তা ও নেতৃত্বের গুণে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবাই মিলেমিশে থাকার একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করেন।

ভারতে অবিসংবাদিত নেতা ও পিতা হিসেবে মান্য করা হয় মহাত্মা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকে। কারণ তাঁর ছিল অহিংসা ও সত্যের প্রতি অবিচল আস্থা, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে ভারতের হয়ে তিনিই সব যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। এ জন্য তিনি বিভিন্ন সময়ে কারান্তরিন হয়েছিলেন। দোষ ছিল, অহিংস আন্দোলন, যে আন্দোলনের মাধ্যমে তিনি সত্যাগ্রহ ও আইন অমান্য আন্দোলন করেন। এমন উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠায় ব্রিটিশরা তাঁকে জেলে নিয়েও দমন করতে ব্যর্থ হয়। একটা পর্যায়ে গান্ধী হয়ে ওঠেন ভারতবাসীর মুক্তি ও আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। ফলাফল ভারত স্বাধীন হয়। আমেরিকার আব্রাহাম লিঙ্কন, জার্মানের অটো ভন বিসমার্ক, উইনস্টন চার্চিল, জোসিপ ব্রোজ টিটো, হো চি মিন কিংবা বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী বেগম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া আর গণতন্ত্র যেন একে অপরের পরিপূরক। আসলে দেশ ও মানুষের মুক্তি যখন অবধারিত তখনই কিছু মহান ব্যক্তির আগমন ঘটে প্রত্যেক দেশ ও জাতির মধ্যে। নিঃসন্দেহে খালেদা জিয়া তাঁদের মধ্যে একজন।

০২.

বিগত সতেরো বছর বাংলাদেশের ছিল বিপর্যস্ত রাজনীতি! যেখানে নির্বিচারে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা (ক্রসফায়ার), বিচার হলেও তা ছিল প্রহসনের, বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের দমন-পীড়ন, খুন, হামলা, মামলা সাধারণ ঘটনায় পরিণত করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। এমন অত্যাচার ও স্বৈরশাসনের অবসান ঘটাতে কিছু দল সোচ্চার ভূমিকা পালন করলেও বিরোধী রাজনৈতিক প্রধান প্রতিপক্ষ বলতে ছিল বিএনপি জোট। সঙ্গে ছিল জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি ও অন্যান্য ছোট ছোট দল। বিগত দিনে কমবেশি সব দলই ক্ষতির মুখোমুখি হলেও সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দলটির নাম বিএনপি! দলটির কর্মীদের দেওয়া হয়েছিল জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের মিথ্যা তকমা। নেতা ও কর্মী নিঃশেষ করার জন্য অব্যাহত ছিল একের পর এক চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র। তবে রেকর্ড ক্রস ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।

২০০৬-পরবর্তী সময়ে খালেদা জিয়ার জীবনে বয়ে গেছে ভয়ংকর সব টর্নেডো! হারিয়েছেন একের পর এক স্বজন। প্রত্যেক মানুষেরই কিছু আশ্রয়ের জায়গা থাকে, যাঁরা সুখে-দুঃখে সব সময় ছায়ার মতো পাশে থাকেন সেই বড় বোন খুরশীদ জাহান হক ২০০৬ সালে, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্রয়ের নাম মা, সেই মমতাময়ী তৈয়বা মজুমদার ২০০৮ সালে, ছোট ভাই সাঈদ এস্কান্দার ২০১২ সালে, আর বুকের মানিক আদরের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে ২০১৫ সালে চিরদিনের জন্য হারিয়ে ফেলেন! এত স্বজন হারানোর পরও রাষ্ট্র থেকে কোনো অনুকম্পা তো দূরের কথা, উল্টো ২০১০ সালে তৎকালীন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশে ছাড়তে হয়েছে ত্রিশ বছরেরও অধিক সময় বসবাস করা স্বামী ও সন্তানদের স্মৃতিচিহৃ বিজড়িত সেনানিবাসের মইনুল সড়কের বাড়িটি। ২০০৮ সালে একমাত্র পুত্র বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও নির্মম নির্যাতনের মুখে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হয়। সেই যাত্রায় তিনি জীবনে বেঁচে গেলেও রাজনৈতিকভাবে ধরাশায়ী করার সব কুচক্রান্ত অব্যাহত রাখল আওয়ামী লীগ।

তবু খালেদা জিয়া দেশ, গণতন্ত্র ও মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে রাজপথের লড়াই-সংগ্রামে সর্বাগ্রে সব সময় ছিলেন আপসহীন। লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার মানসে দৃঢ় অবস্থান নিয়ে মাঠে ছিলেন পর্বতের মতো অনড়। হাসিনা সরকার আবারও নতুন ফাঁদ তৈরি করে, দেওয়া হয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ১০ বছরের সাজা, পাঁচ বছরের জেল! তবু শোষক সরকারের কাছে মুক্তি না চেয়ে দলীয় কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং জনগণের মুক্তি ও গণতন্ত্রের জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে আদেশ দেন। শেষে বলেছিলেন, তিনি শিগগিরই ফিরে আসবেন এবং জনগণের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর আন্দোলন চলবে। সত্যি বলতে খালেদা জিয়া তবু আন্দোলন থামিয়ে দেননি। একহাতে লড়াইয়ের লাঠি আর অন্য হাতে গণতন্ত্রের প্রদীপ নিয়ে প্রতিদিন ছুটেছিলেন। দেশে গণতন্ত্রকে উদ্ধার ও প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে এতটুকুও ক্লান্তিবোধ করেননি।

যদি খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগের ব্যাকরণ পাঠ করে-লোভের নৌকায় চড়ে ২০১৩ সালের একদলীয় নির্বাচন, ২০১৮ সালের রাতের ভোট আর ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচন মেনে নিতেন, তাহলে একদলীয় শাসন আজীবনের জন্য কায়েম হতো, জুলাই জাগরণ বাংলাদেশের জীবনে কখনোই আসত না, গণতন্ত্রও পুনরুজ্জীবন পেত না। তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত হবে, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্বাচনব্যবস্থা দ্রুত কার্যকর করা, সেটা করার অর্থই বাঙালির অবিসংবাদিত নেত্রী এবং গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী বেগম খালেদা জিয়াকে গণতন্ত্রের ময়দানে রাজকীয় সংবর্ধনা জানানোর সমান।


লেখক : কবি ও কথাসাহিত্যিক
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

৫৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

২ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

২০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’
‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

হোটেল থেকে ভারতীয় অভিনেতার মরদেহ উদ্ধার
হোটেল থেকে ভারতীয় অভিনেতার মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও দুই বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও দুই বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজীপুরে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
গাজীপুরে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে শোক ও স্মৃতিচারণ
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে শোক ও স্মৃতিচারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হাজার অবৈধ অভিবাসী খনি শ্রমিক গ্রেফতার
দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হাজার অবৈধ অভিবাসী খনি শ্রমিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে