শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিশেষ লেখা

গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?

দেশজুড়ে মব ও গুজব সন্ত্রাসে মানুষ আজ বিভ্রান্ত, আতঙ্কিত, উদ্বিগ্ন। মব সন্ত্রাসের ভয়াবহতা আমরা প্রত্যক্ষ করছি। এসব সন্ত্রাস আমাদের আতঙ্কিত করছে। একের পর এক এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা জনমনে সৃষ্টি করেছে নানা প্রশ্ন।

কিন্তু গুজব সন্ত্রাস আমাদের চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে বাতাসের মতো। আমরা যেমন বাতাসের মধ্যে থেকে বাতাস অনুভব করতে পারি না, তেমন পুরো বাংলাদেশ যেন একটা গুজবের মধ্যে বসবাস করছে। আমরা কোনটা সত্য, কোনটা গুজব তা বুঝতে পারছি না, জনগণ বিভ্রান্ত। মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকার সোচ্চার।

কিন্তু গুজব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকার একেবারে নীরব, যার ফলে গুজব ছড়িয়ে পড়ছে সংক্রামক ব্যাধির মতো। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হয়ে গেছে গুজবের সবচেয়ে বড় কারখানা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে যেভাবে পারছে গুজব ছড়াচ্ছে। তবে সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো ইদানীং গুজব সন্ত্রাসের প্রধান টার্গেট হয়ে গেছে আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আজ গুজব সন্ত্রাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত। ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী দেশটিকে গত ১৩ মাসে আগলে রেখেছে। তা না হলে এই ১৩ মাসে দেশের পরিস্থিতি কী হতো, তা চিন্তা করলেও শিউরে উঠতে হয়। জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার বিজয়ের পেছনেও সশস্ত্র বাহিনীর একটি গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে। যখন সশস্ত্র বাহিনী সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা রক্তপাত চায় না, তারা জনগণের বুকে গুলি ছুড়বে না, জনগণের আন্দোলনকে সমর্থন জানায়, তখন থেকেই জুলাই বিপ্লবের দৃশ্যপট পাল্টে যায়।

তারপর দ্রুত ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। সশস্ত্র বাহিনীর তত্ত্বাবধানেই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এই সময় সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান দিনরাত নিরলস পরিশ্রম করে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন। বঙ্গভবনে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে বৈঠক করেন। তারপর একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। বাংলাদেশে স্বৈরশাসনের পতন এবং একটি নতুন সাংবিধানিক সরকার বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সেনাবাহিনী গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু আমরা জুলাই বিপ্লবের পর থেকে লক্ষ করেছি যে কোনো কোনো মহল যেন সেনাবাহিনীকে টার্গেট করেই বিভিন্ন রকম অপপ্রচারে লিপ্ত। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় যে এই সময় সশস্ত্র বাহিনী ধৈর্য ও সংযমের পরিচয় দিয়েছে। তারা এসব অপপ্রচার নিয়ে যেন কোনো রকম বাড়াবাড়ি না হয়, সে জন্য সতর্কতা অবলম্বন করেছে। সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান একাধিকবার এই বিষয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। আইএসপিআর থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ঘটনার সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়ে গুজব যেন সব সীমা পরিসীমা অতিক্রম করেছে। এমন সব গুজব ছড়ানো হচ্ছে, যা শুধু স্পর্শকাতরই নয়, রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। সাম্প্রতিক সময়ে সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে সরকারের মতবিরোধের এক আষাঢ়ে গল্প বানানো হয়েছে। সেনাপ্রধানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্য সাক্ষাৎ নিয়ে ফাঁদা হচ্ছে কল্পকাহিনি। এই গল্প নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে ঝড় তুলছে, অনেকে নানা রকম বক্তব্য বিবৃতি দিচ্ছে। কেন এই ধরনের অপপ্রচার, মিথ্যাচার, সেটি আমাদের গভীরভাবে বুঝতে হবে। এর পেছনে রয়েছে সুগভীর ষড়যন্ত্র।

এরই মধ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। গত রবিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, ‘যেকোনো মূল্যে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই, নির্বাচন ঠেকাবে।’ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য সরকার জনগণের কাছে অঙ্গীকারবদ্ধ। এ রকম একটি বাস্তবতায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনীর কোনো বিকল্প নেই। এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশন একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেখানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কাজেই এবার শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আমরা অতীতে দেখেছি যখন সশস্ত্র বাহিনী নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ভূমিকা পালন করেছে, তখন দেশে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ১৯৯১ সালের নির্বাচনের কথা আমরা বলতে পারি। ২০০১ সালেও সশস্ত্র বাহিনীকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছিল। সেই নির্বাচনও ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সফল ও সুষ্ঠু নির্বাচন হিসেবে বিবেচিত হয়। এবারও এই নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে জনগণ প্রত্যাশা করে। কারণ দেশে যে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, তাতে একটি জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন নিয়ে জনগণের সংশয় রয়েছে। এ রকম বাস্তবতায় সশস্ত্র বাহিনীর ওপরই মানুষের আশা ভরসা। গত ১৩ মাসে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের একমাত্র ভরসাস্থল। এটাকে নস্যাৎ করে দেওয়ার জন্য একটি মহল এখন উঠেপড়ে লেগেছে, যারা দেশকে অন্ধকার যুগে নিয়ে যেতে চায়। যারা দেশে একটি বিশৃঙ্খলা ও গৃহযুদ্ধ সৃষ্টি করতে চায়, তারাই সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে অবিরাম মিথ্যাচারে লিপ্ত।

সেনাপ্রধান গত ১৩ মাসে বহুবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছেন। এটি একটি রাষ্ট্রীয় শিষ্টাচার। সেনাপ্রধান বিদেশ সফর করে এসে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁর বিদেশ সফরের ব্রিফিং করে থাকেন। যেহেতু এখনো মাঠে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে সশস্ত্র বাহিনী; কাজেই আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কেও দেশের প্রধান নির্বাহীকে ব্রিফ করা সেনাপ্রধানের একটি রুটিন দায়িত্ব। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের বৈঠক নিয়ে এমনভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে, যাতে সেনাবাহিনীর মতো একটি স্পর্শকাতর বাহিনী সম্পর্কে মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়। সেনাবাহিনীর মধ্যে বিভক্তি, অনৈক্য ইত্যাদি কথা বলে সাধারণ মানুষের মধ্যে সেনাবাহিনী সম্পর্কে অনাস্থা সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে। এটি একটি সুগভীর ষড়যন্ত্রের অংশ।

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী একটি পেশাদার প্রতিষ্ঠান। শুধু দেশে নয়, সারা বিশ্বে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গৌরবের ভূমিকা পালন করেছে। জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী সবচেয়ে বড় অংশগ্রহণকারী। বাংলাদেশের সদস্যসংখ্যা শান্তি মিশনে সবচেয়ে বেশি। এ রকম বাস্তবতায় সশস্ত্র বাহিনীর ইমেজ নষ্ট করে একটি মহল ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। যারা এই ধরনের অপপ্রচার ও গুজব সন্ত্রাসে লিপ্ত তারা আসলে দেশের শত্রু। তারা দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে বলে মনে করা যেতে পারে। কারণ আমরা জানি যে সত্যের চেয়ে গুজব দ্রুত ছড়ায়। অনেক মানুষ এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব গুজব গোগ্রাসে গ্রহণ করে। বিশ্বাস করা না করা পরের বিষয়, কিন্তু অবিরতভাবে একটি মিথ্যা বললে সেই মিথ্যা একসময় মানুষ বিশ্বাস করতে শুরু করে। আমরা দেখছি যে সাম্প্রতিক সময়ে সরকার মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। একটি মাজারের ধ্বংসাত্মক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে কঠোর বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। মবের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান সেখানে পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। সরকার যেমন মবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, তেমনি গুজব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধেও এখন অবস্থান গ্রহণের সময় এসেছে। যারা দেশে নির্বাচন চায় না, যারা দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়, যারা জনগণকে একটা দুর্বিষহ অবস্থার মধ্যে ফেলতে চায়, তারা এ ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। বাংলাদেশে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক উত্তরণের অগ্নিপরীক্ষা। একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে এই নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হলো সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনী গত ১৩ মাসে অবিচল থেকেছে। বাহিনীটি দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে যেকোনো অবস্থায় জনগণের জানমালের হেফাজত করার জন্য। সে রকম একটি পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ও সংঘবদ্ধ যে গুজব ছড়ানো হচ্ছে তার শেষ কোথায়? তারা কি বাংলাদেশকে অন্ধকারে টেনে নিয়ে যেতে চায়? তারা গুজব ছড়িয়ে কি সশস্ত্র বাহিনীকে দুর্বল করতে চায়? কিন্তু একটা কথা আমাদের মনে রাখতে হবে যে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এ দেশের জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের বিশ্বাস ও আস্থার প্রতীক। এসব গুজব ছড়িয়ে জনমনে হয়তো সাময়িকভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা যাবে, কিন্তু বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে জনগণের দূরত্ব সৃষ্টির চেষ্টা শেষ পর্যন্ত সফল হবে না। সংকটে, দুর্যোগে, দুর্বিপাকে বারবার সশস্ত্র বাহিনী ত্রাণকর্তা হয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। কাজেই এসব গুজব, বিভ্রান্তি যতই ছড়ানো হোক না কেন, শেষ পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে থাকবে এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের ক্ষেত্রে তারা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করবে বলেই দেশবাসীর প্রত্যাশা।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা
জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি

ডাংগুলি

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান

ডাংগুলি