শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৪, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

ছাত্রদলসহ পাঁচ প্যানেল ও তিন শিক্ষকের ভোট বর্জন, দিনভর বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি, অমোছনীয় কালি ছাড়াই ভোট চলেছে প্রথম তিন ঘণ্টা এক ঘণ্টা স্থগিত ছিল দুই আবাসিক হলে
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, আবির আবদুল্লাহ ও রুবেল হোসাইন
প্রিন্ট ভার্সন
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গতকাল অনুষ্ঠিত হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদের নির্বাচন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১টি আবাসিক হলে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। দীর্ঘ ৩৩ বছর পর অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে মোট ভোট প্রদানের হার প্রায় ৬৭ শতাংশ বলে জাকসু নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে।

আজ সকালে ঘোষণা করা হবে জাকসু ও হল সংসদের ফলাফল। গতকাল সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে রাত সোয়া ১০টায় শুরু হয় ভোট গণনা কার্যক্রম। আনুষ্ঠানিকভাবে কখন ফল ঘোষণা করা হবে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও নির্বাচন কমিশনের সদস্যসচিব অধ্যাপক রাশিদুল আলম বলেন, আশা করছি কাল (আজ) সকালের মধ্যে ফল প্রকাশ সম্ভব হবে। এদিকে ফলের প্রতীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের ভিতরে ও আশপাশের এলাকায় জমায়েত হয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে মনিটরের মাধ্যমে দেখানো হচ্ছে ভোট গণনা। সেখানেও দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি।

এদিকে জাকসু নির্বাচন বর্জনের পর গতকাল রাত সোয়া ৯টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রদল। মিছিলটি ক্যাম্পাসের নতুন কলাভবনের সামনে থেকে শুরু হয়। এরপর জাকসু নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ের সামনের সড়ক হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ‘বয়কট বয়কট, জাকসু বয়কট’, ‘প্রহসনের জাকসু, বয়কট বয়কট’ স্লোগান দেন।

জাকসু নির্বাচন ঘিরে যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মোতায়েন করা হয়েছে ১ হাজার ৫০০ পুলিশ, সাত প্লাটুন বিজিবি ও পাঁচ প্লাটুন আনসার। ক্যাম্পাস এলাকায় বন্ধ রয়েছে বহিরাগত চলাচল। বিশ্ববিদ্যালয়ের জয় বাংলা গেট ও মীর মশাররফ হোসেন হল সংলগ্ন গেট ছাড়া সবকটি প্রবেশপথ বন্ধ রয়েছে। এই দুটি প্রবেশপথেও কড়া নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। তবে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রবেশপথ ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট সংলগ্ন এলাকায় উৎসুক জনতার ভিড়। নির্বাচনে ভোট কেলেঙ্কারির অভিযোগ তোলেন সাধারণ শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থী এবং শিক্ষকরাও। প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা এবং ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছে ছাত্রদলসহ পাঁচটি প্যানেল। ভোট বর্জনকারী অন্য প্যানেলগুলো হলো- বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত প্যানেল- সংশপ্তক পর্ষদ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন (একাংশ) সমর্থিত প্যানেল- সম্প্রীতির ঐক্য, স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আংশিক প্যানেল। একই অভিযোগে ভোট বর্জন করেছেন কমিশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপিপন্থি তিন শিক্ষকও।

পাঁচ প্যানেল তিন শিক্ষকের ভোট বর্জন : নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে বিকাল পৌনে ৪টায় সংবাদ সম্মেলন ডেকে প্রথম ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। ভোট গ্রহণে নয়টি বিষয়ে অসংগতি উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশন বরাবর অভিযোগ জানান তারা। অভিযোগ গুলো হলো- যথাসময়ে ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট ঢুকতে দেওয়া হয়নি; প্রার্থীদের ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করতে দেওয়া হয়নি; ভোট চলাকালে শিবিরের প্যানেলের লিফলেট বিতরণের ফলে নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়েছে; বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলে জাল ভোট ও ভিপি প্রার্থীকে হেনস্তা; কিছু কেন্দ্রে ভোট কারচুপি; কিছু কেন্দ্রের ভোটার অনুপাতে বুথের সংখ্যা কম হওয়ায় ভোটারদের ভোগান্তি; অধিকাংশ ভোট কেন্দ্রে অমোছনীয় কালি ব্যবহার না করায় একই ব্যক্তির একাধিক ভোট প্রদান; ভোটার তালিকায় প্রার্থীদের ছবি না থাকায় একজনের ভোট আরেকজন দিয়েছেন এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল সংসদে তিনজন কার্যকরী সদস্যকে ভোট দেওয়ার কথা থাকলেও ব্যালটে একজনের নাম উল্লেখ ছিল।

এরপর বিকাল সাড়ে চারটায় নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের সামনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন নির্বাচন কমিশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপিপন্থি তিন শিক্ষক। এ সময় তারা নির্বাচনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির ঘোষণা দেন। এই শিক্ষকরা হলেন- অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক শামীমা সুলতানা ও নাহরিন ইসলাম খান। এদের মধ্যে নজরুল ইসলাম কেৃন্দ্রীয়ভাবে জাকসু নির্বাচন মনিটরিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন। বাকি দুজন হলের মনিটরিং করছিলেন। সবশেষ সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের চার প্যানেল। এ সময় তারা পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানান। এসব প্যানেলের মধ্যে রয়েছে সম্প্রীতির ঐক্য, সংশপ্তক পর্ষদ, স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আংশিক প্যানেল। এ সময় দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থীও ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।

নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় : দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চরম অব্যবস্থাপনার কারণে অভিযোগের পাহাড় তৈরি হয় জাকসুর নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে। শুরুটা হয় পোলিং এজেন্ট নিয়োগ নিয়ে। ভোট গ্রহণ শুরুর আগ মুহূর্তে পোলিং এজেন্ট রাখার সিদ্ধান্ত জানায় কমিশন। শেষ মুহূর্তের এমন সিদ্ধান্তে পোলিং এজেন্ট জোগাড় করা নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েন প্রার্থীরা। এরপরও প্রার্থীরা অভিযোগ করেন কয়েকটি কেন্দ্রে পোলিং এজেন্টদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়া হয়েছে। এদিকে, ভোটার তালিকায় শিক্ষার্থীদের ছবি না থাকায় প্রশ্ন ওঠে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে। ভোটারের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি ব্যালট পেপার ছাপানো নিয়ে চরম বিতর্কের মুখে পড়ে নির্বাচন কমিশন। ফজিলাতুন নেছা হল কেন্দ্রে প্রথম তিন ঘণ্টায় অমোচনীয় কালি ছাড়াই চলে ভোট গ্রহণ। এ ঘটনায় ছাত্রীরা প্রতিবাদ জানালে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকে ভোট গ্রহণ। এ ছাড়া ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা তাজউদ্দীন আহমদ হল কেন্দ্র পরিদর্শনে গেলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। ফলে এ কেন্দ্রটিতেও এক ঘণ্টা ভোট গ্রহণ স্থগিত ছিল। এসব অব্যবস্থাপনার ফলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা। নির্বাচন কমিশনকে দায়ী করার পাশাপাশি একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি ভোট কারচুপির অভিযোগ করে ছাত্রদল, শিবির ও বাগছাস সমর্থিত প্যানেল। অভিযোগের শুরু করেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। দুপুর সাড়ে ১২টায় মওলানা ভাসানী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মো. শেখ সাদী হাসান অভিযোগ করেন, ভোট কারচুপির উদ্দেশে ব্যালট পেপার ও ভোট গণনার ওএমআর মেশিন এক জামায়াত নেতার প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয় করা হয়েছে। একই অভিযোগ করেন শিক্ষার্থী ঐক্য ফ্রন্ট প্যানেলের জিএস প্রার্থী আবু তৌহিদ মো. সিয়াম। এ অভিযোগের জবাবে দুপুর আড়াইটায় জাকসুর নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মো. আরিফ উল্লাহ বলেন, ব্যালট পেপার ও ওএমআর শিট জামায়াতঘনিষ্ঠ প্রতিষ্ঠান নয়, বরং বিএনপির একজন সমর্থকের প্রতিষ্ঠান থেকে এসেছে। সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এইচআরসফট বিডি কোম্পানির প্রধান রনি একজন বিএনপি সমর্থক। তার ফেসবুক প্রোফাইলে খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও অন্যান্য বিএনপি নেতার ছবি আছে।

লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছেন জাবি শিক্ষার্থীরা    -বাংলাদেশ প্রতিদিন
লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছেন জাবি শিক্ষার্থীরা    -বাংলাদেশ প্রতিদিন

ভোট পড়েছে ৬৭ শতাংশ : এবার জাকসুতে মোট ভোটার ছিল ১১ হাজার ৮৯৭ জন। ভোট দিয়েছেন ৭ হাজার ৯৩৪ জন। যা মোট ভোটের প্রায় ৬৭ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে ৮২ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ভোট পড়েছে নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে ৪৮ শতাংশ।

ছাত্রীদের ১০টি হলের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়া হলে ৪০৯ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৪৯ জন, যা মোট ভোটের ৬০ শতাংশ। ১৩ নম্বর ছাত্রী হলে ৫১৯ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৯২জন, ভোটের হার ৫৬ শতাংশ। বেগম সুফিয়া কামাল হলে ৪৫৬ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৪৬ জন, ভোটের হার ৫৪ শতাংশ। জাহানারা ইমাম হলে ৩৬৭ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৪৭ জন, ভোটের হার ৬৭ শতাংশ। প্রীতিলতা হলে ৩৯৬ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৫০ জন, ভোটের হার ৬৩ শতাংশ। নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে ২৮০ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ১৩৭ জন, যা মোট ভোটের ৪৮ শতাংশ। ১৫ নম্বর ছাত্রী হলে ৫৭১ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৩৫০ জন, ভোটের হার ৬১ শতাংশ। রোকেয়া হলে ৯৫৫ ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৬৭৫ জন, ভোটের হার ৭০ শতাংশ। ফজিলাতুন নেছা হলে ৮০৩ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৪৮৯ জন, ভোটের হার ৬০ শতাংশ। তারামন বিবি হলে ৯৮৫ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৫৯৫ জন, ভোটের হার ৬০ শতাংশ।

অন্যদিকে, ছাত্রদের ১১টি হলের মধ্যে আল বেরুনী হলে ২১১ ভোটের বিপরীতে ভোট পড়েছে ১২৫টি, ভোটের হার ৫৯ শতাংশ। আ ফ ম কামাল উদ্দিন হলে ৩৪১ জনের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২১৬ জন, ভোটের হার ৬৩ শতাংশ। মীর মশাররফ হোসেন হলে ৪৬৪ ভোটের বিপরীতে ৩১০ জন, ভোটের হার ৬৭ শতাংশ। শহীদ সালাম-বরকত হলে ২৯৯ ভোটের বিপরীতে ২২৪, ভোটের হার ৭৫ শতাংশ। মওলানা ভাসানী হলে ৫১৪ ভোটের বিপরীতে ৩৮৪, ভোটের হার ৭৫ শতাংশ। ১০ নম্বর হলে ৫৪১ ভোটের বিপরীতে ৩৮১, ভোটের হার ৭০ শতাংশ। শহীদ রফিক-জব্বার হলে ৬৫৬ ভোটের বিপরীতে ৪৭০, ভোটের হার ৭১ শতাংশ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে ৩৫০ ভোটের বিপরীতে ২৬১, ভোটের হার ৭৫ শতাংশ। ২১ নম্বর হলে ৭৩৫ ভোটের বিপরীতে ৫৬৪, ভোটের হার ৭৭ শতাংশ। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে ৯৯১ ভোটের বিপরীতে ৮১০, ভোটের হার ৮২ শতাংশ। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হলে ৯৪৭ ভোটের বিপরীতে ৭৫২ ভোট পড়েছে, ভোটের হার ৭৯ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
থামছেই না ইসরায়েল
থামছেই না ইসরায়েল
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

১৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১৫ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত
যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে