শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৯, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়

আমাদের দেশে ব্যাংকিং খাতের সমস্যা দীর্ঘদিনের। বলা যেতে পারে যে গত শতাব্দীর আশির দশকে বেসরকারি ব্যাংকের যাত্রা শুরুর সঙ্গে সঙ্গে অনিয়মও সংঘটিত হয়েছে সমান তালে। বিগত চার দশকে ব্যাংকিং খাতের পরিধি যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমনি অনিয়ম, অব্যবস্থাপনাও পৌঁছেছে চরমে। বিশেষ করে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে ইচ্ছামতো ঋণ প্রদান যেন বিভিন্ন ব্যাংকে নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল, যার পরিণতি হচ্ছে দেশের ব্যাংকিং খাতের মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ।

আজকের ব্যাংকিং খাত যে নানামুখী সমস্যায় জর্জরিত, তা মূলত চার দশক ধরে চলা চরম অনিয়ম-অব্যবস্থার পরিণতি। তবে অনিয়ম-অব্যবস্থা যে মাত্রারই হোক না কেন, কোনো ব্যাংক আমানতকারীর গচ্ছিত অর্থ ফেরত দিতে পারেনি—এমন ঘটনা আগে কখনোই ঘটেনি, আজ যেসব ব্যাংক খারাপ অবস্থায় পড়েছে। এ কারণে গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিতে পারছে না বলে দাবি করা হচ্ছে। তার চেয়েও অনেক বেশি খারাপ অবস্থায় পড়েছিল একসময়ের আল-বারাকা ব্যাংক।

কিন্তু সেই ব্যাংকও গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিয়েছে এবং কয়েকবার নাম পরিবর্তন করে এখনো টিকে আছে। সম্প্রতি গ্রাহকরা, বিশেষ করে আমানতকারীরা কয়েকটি ব্যাংক থেকে তাদের গচ্ছিত আমানতের অর্থ উত্তোলন করতে পারছে না। গত বছরের শেষের দিকে এবং এ বছরের শুরুতে কয়েকটি ব্যাংক প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েই গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে অপারগতা প্রকাশ করেছে, যা নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে চরম হতাশা এবং অসন্তোষ দেখা দেয়। এই অবস্থার বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা হয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংক কিছু পদক্ষেপ নেওয়ায় সেসব ব্যাংক প্রকাশ্যে গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানানোর অবস্থান থেকে সরে এসেছে।

কিন্তু কয়েকটি ব্যাংক সেভাবে গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দিতে চাইছে না বা পারছে না। সেসব ব্যাংকে এসে গ্রাহকরা যখন তাদের গচ্ছিত অর্থ ফেরত নিতে চাইছে, তখন সেসব ব্যাংক প্রথমেই জানার চেষ্টা করে যে গচ্ছিত অর্থ মেয়াদি আমানত হিসাবে জমা আছে, নাকি সঞ্চয়ী বা চলতি হিসাবে জমা আছে। যদি মেয়াদি আমানত হিসাবে জমা থাকে, তাহলে সেই আমানতের মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে, নাকি মেয়াদপূর্তির আগেই উত্তোলনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। যদি মেয়াদি আমানত মেয়াদপূর্তির আগেই উত্তোলনের জন্য গ্রাহক আসে, তাহলে তো কথাই নেই। সরাসরি বলে দেওয়া হচ্ছে যে মেয়াদপূর্তির আগে উত্তোলন করার সুযোগ নেই।

আর যে ক্ষেত্রে সঞ্চয়ী হিসাব, চলতি হিসাব বা মেয়াদপূর্তিতে মেয়াদি আমানতের অর্থ উত্তোলনের জন্য গ্রাহকরা ব্যাংকে আসে, সে ক্ষেত্রে ব্যাংক অর্থ ফেরত না দিয়ে জোরপূর্বক নতুন মেয়াদে ব্যাংকে জমা রেখে মাসে মাসে সুদ নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে দেয়। সেই সঙ্গে এটিও জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে যে আগামী দিনগুলোতে ব্যাংকের অবস্থা যখন ভালো হবে, তখন তারা টাকা ফেরত পাবে। এহেন পরিস্থিতিতে সেসব ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কথামতো ভবিষ্যতে গ্রাহকরা সেই ব্যাংকের কাছ থেকে যে সুদের অর্থ সময়মতো নিতে পারবে, সেই ভরসাও রাখতে পারছে না।

এসব ব্যাংকে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অর্থ জমা রেখেছে। একদিকে যেমন সাধারণ মানুষ কিছুটা বেশি সুদের আশায় এসব ব্যাংকে অর্থ জমা রেখেছে, অন্যদিকে তেমনি নানা কানেকশন বা যোগাযোগের কারণে সমাজের বিত্তশালীরাও এখানে অর্থ জমা রেখেছে। এর বাইরে অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরাও তাঁদের ব্যবসার প্রয়োজনে জমানো অর্থ এসব ব্যাংকে স্থায়ী আমানত হিসেবে জমা রেখেছেন। ফলে ব্যাংকে থেকে আমানতের টাকা ফেরত না পাওয়ার কারণে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিত্তবানদের তুলনায় সাধারণ মানুষ এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সাধারণ মানুষ ভবিষ্যতে চিকিৎসা ব্যয়, ছেলেমেয়ের শিক্ষা ব্যয় বা বিয়েশাদির খরচ মেটানোর উদ্দেশ্যে বা কোনো স্থাবর সম্পত্তি; যেমন—জমি ক্রয়ের জন্য যা কিছু সঞ্চয় করে, তা-ই ব্যাংকে জমা রেখে থাকে। একইভাবে ব্যবসার প্রয়োজনে ভবিষ্যতে খরচ বা বিনিয়োগ করার উদ্দেশ্যে যে অর্থ জমা করে, তা-ই ব্যাংকে গচ্ছিত রাখে। এসব প্রয়োজন দেখা দিলেই মানুষ ব্যাংক থেকে অর্থ উত্তোলন করতে চায়। এ কারণেই ব্যাংক যখন আমানতকারীর চাহিদা মোতাবেক অর্থ ফেরত দিতে অপারগতা প্রকাশ করে, তখন সাধারণ মানুষ মারাত্মক সমস্যায় পড়ে যায়। এ ধরনের পরিস্থিতিতে অবশ্য আতঙ্কিত উত্তোলনের পরিমাণ বেড়ে যায়, যা খুবই স্বাভাবিক। এই আতঙ্কিত উত্তোলন বন্ধ করতে হলে আমানতকারীদের চাহিদা মোতাবেক অর্থ ফেরত প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

সবচেয়ে মারাত্মক সমস্যা হচ্ছে যে এ ঘটনা দেশের ব্যাংকিং খাতে এক নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করল। ব্যাংক আমানতকারীর অর্থ ফেরত দিতে পারবে না, অথচ ব্যাংকিং ব্যবসা চালিয়ে যাবে—এমন অবস্থা ছিল কল্পনাতীত। আগে ব্যাংক অর্থ ফেরত দিতে না পারলে মারাত্মক সমস্যায় পড়ে যেত। হয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে শাস্তি পেতে হতো অথবা আদালত থেকে শাস্তি পেতে হতো। আর এই শাস্তির ভয়েই ব্যাংকগুলো আমানতকারীদের অর্থ ফেরত প্রদানে বদ্ধপরিকর ছিল। এখন ব্যাংকের অবস্থা খারাপ—এই অজুহাতে আমানতকারীর অর্থ ফেরত প্রদানে অস্বীকৃতি জানানো যায় এবং কোনো রকম শাস্তির সম্মুখীন না হয়ে অনায়াসে ব্যাংকিং ব্যবসাও চালিয়ে যাওয়া যায়। ভবিষ্যতে এই খারাপ দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে অনেক ব্যাংক ইচ্ছা করলেই আমানতের অর্থ ফেরত না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এ ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে দেশের ব্যাংকিং খাতে ভয়াবহ এক পরিণতির সূচনা করে রাখল।

একটি ব্যাংক আমানতকারীর অর্থ ফেরত না দিয়ে টিকে থাকে কিভাবে? হয় আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দিতে হবে, নতুবা ব্যাংক বন্ধ করে দিতে হবে। এর কোনো রকম বিকল্প নেই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমাদের দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার বাস্তবতায় চাইলেও একটি ব্যাংক বন্ধ করা সম্ভব নয়। তাই বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে ব্যাংকের পরিচালকদের মালিকানা নিয়ে নেওয়া যেতে পারে। কেননা মালিকদের কারণেই আজ ব্যাংকের এই অবস্থা। তাই তাঁদের মালিকানা রাখার কোনো অধিকার নেই। বেশি মূল্যে এই মালিকানা অন্যদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, বর্তমান অবস্থায় এসব ব্যাংক ক্রয়ের জন্য নতুন বিনিয়োগকারী না পাওয়ারই কথা। তাই সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে সরকারের তত্ত্বাবধানে পেশাজীবী ব্যাংকার, নিরীক্ষা ফার্ম এবং আইনজীবীদের সমন্বয়ে একটি কনসোর্টিয়াম গঠন করে সমস্যায় থাকা ব্যাংকগুলো পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। সেই সঙ্গে কিছু ব্যাবসায়িক পরিকল্পনা এবং সহযোগিতা প্রদান করতে পারলে ব্যাংকগুলো তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এবং তখন বেশ উচ্চমূল্যেই এসব ঘুরে দাঁড়ানো ব্যাংক দেশের ব্যবসায়ী বা বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া সম্ভব। এ ধরনের সমাধান কিভাবে হতে পারে, তা ব্যাখ্যা করতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যা এই সীমিত পরিসরে সম্ভব নয়। 

অনেকেই বলার চেষ্টা করবেন যে এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ এত বেশি যে এই ব্যাংকগুলো ঠিক করা যাবে না। কথাটি সঠিক হলেও পুরোপুরি সঠিক নয়। কেননা খেলাপি ঋণ যে শুধু এই ব্যাংকগুলোর সমস্যা তেমন নয়। মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ পুরো ব্যাংকিং খাতের সমস্যা। কোনো ব্যাংকের বেশি আর কোনো ব্যাংকের কম, এই যা। এ কারণেই কিছু বিশেষ পদক্ষেপের মাধ্যমে এই খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান করতে হবে। মোটকথা, আমানতকারীর অর্থ ফেরত দিতে না পারার মতো অবস্থা ব্যাংকিং খাতে এক দিনের জন্যও চলতে পারে না এবং চলতে দেওয়াও উচিত নয়। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা প্রয়োজন। বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

লেখক: সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
সর্বশেষ খবর
রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডের পুরাতন কূপে নতুন গ্যাসের সন্ধান
রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডের পুরাতন কূপে নতুন গ্যাসের সন্ধান

এই মাত্র | চায়ের দেশ

দুর্যোগ মোকাবিলায় বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন : অর্থ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবিলায় বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন : অর্থ উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাহস নেই বলেই মোদি ট্রাম্পের সামনে নতজানু : কেজরিওয়াল
সাহস নেই বলেই মোদি ট্রাম্পের সামনে নতজানু : কেজরিওয়াল

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে কূপ সংস্কারের পর নতুন গ্যাসের সন্ধান
হবিগঞ্জে কূপ সংস্কারের পর নতুন গ্যাসের সন্ধান

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নির্বাচনে সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নির্বাচনে সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ
বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট
জাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলোচিত ‘মাশরুম’ হত্যাকাণ্ড: অপরাধীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
আলোচিত ‘মাশরুম’ হত্যাকাণ্ড: অপরাধীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হুন্দাইয়ের পর আরও প্রতিষ্ঠানে ধরপাকড় চালাবে যুক্তরাষ্ট্র
হুন্দাইয়ের পর আরও প্রতিষ্ঠানে ধরপাকড় চালাবে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিলের বিষয়ে ‘মনিটরিং’ জোরদার করবে সরকার, নেবে কঠোর ব্যবস্থা : প্রেস সচিব
ঝটিকা মিছিলের বিষয়ে ‘মনিটরিং’ জোরদার করবে সরকার, নেবে কঠোর ব্যবস্থা : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়বে না সময়, হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর
বাড়বে না সময়, হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে ভেসে যাওয়া আহনাফের মরদেহ উদ্ধার
সমুদ্র সৈকতে ভেসে যাওয়া আহনাফের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অবশেষে জয়ের দেখা পেলো জার্মানি
অবশেষে জয়ের দেখা পেলো জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেরিনোর হ্যাটট্রিকে তুরস্ককে উড়িয়ে দিল স্পেন
মেরিনোর হ্যাটট্রিকে তুরস্ককে উড়িয়ে দিল স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে
বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পক্ষের সংঘর্ষ : হাটহাজারী থানার ওসিকে প্রত্যাহার
দুই পক্ষের সংঘর্ষ : হাটহাজারী থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিমিয়ার লিগ জিতবে কোন দল? বললেন এমবাপ্পে
প্রিমিয়ার লিগ জিতবে কোন দল? বললেন এমবাপ্পে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক
শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ