শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

বদরুদ্দীন উমর অনেক দিক দিয়েই ছিলেন অসাধারণ। অধ্যয়নে, প্রজ্ঞায়, অঙ্গীকারে, কর্মে—তাঁর সঙ্গে তুলনীয় মানুষ তাঁর সময়ে বিরল। কিন্তু তাঁর সব গুণের মধ্যে যেটি সবচেয়ে বড় এবং অন্য সব গুণের ভেতরে যেটি শিরদাঁড়ার মতো কাজ করে, সেটি হলো তাঁর ‘না’ বলার ক্ষমতা।

‘না’ বলার লোক সমাজে যে নেই, তা তো নয়।

মাদককে, ধূমপানকে, ঘুষ প্রদানকে ‘না’ বলার আহবান বেশ ভালোভাবেই শোনা যায়। নিরামিষাশীরা ‘না’ বলেন আমিষকে। হ্যাঁ-না ভোটও হয়। কিন্তু উমর ভাই যা করেছেন, সেটি হলো তাঁর শ্রেণিকে ‘না’ বলা।

যে মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা, তাঁর ওঠাবসা, সেই শ্রেণির দৃষ্টিভঙ্গি, মূল্যবোধ, আকাঙ্ক্ষা, মোহ, সামান্যতা—সবকিছুকে তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। কিন্তু তাঁর এই প্রত্যাখ্যান সন্ন্যাসীর নয়, সমাজ বিপ্লবীর। ‘না’ বলেছেন অন্য কারণে নয়, ‘হ্যাঁ’তে অকুণ্ঠ আস্থা থেকেই। সে ‘হ্যাঁ’ হচ্ছে একটি নতুন সমাজ গড়ার, যেটি হবে সমাজতান্ত্রিক, যেখানে সম্পদের মালিকানা আর ব্যক্তিগত থাকবে না, হবে সামাজিক।
ওই ‘হ্যাঁ’ বলার লক্ষ্যেই নিজেকে তিনি শ্রেণিচ্যুত করেছেন।

আমাদের দেশে সমাজ বিপ্লবী আন্দোলনে কম মানুষ আসেনি। শ্রেণিচ্যুত হয়ে আন্দোলনে অসংখ্য মানুষ অকাতরে শ্রম ও সময় দিয়েছে, প্রাণ বিসর্জনে পর্যন্ত কুণ্ঠিত হয়নি। বদরুদ্দীন উমরের ক্ষেত্রে যেটি ঘটেছে সেটি হলো শ্রেণিচ্যুতিকে তিনি একনিষ্ঠভাবে যুক্ত করেছেন জ্ঞানান্বেষণের সঙ্গে। তিনি জ্ঞান সংগ্রহ করেছেন গ্রন্থপাঠ ও ইতিহাস অধ্যয়ন থেকে; এবং একই সঙ্গে মেহনতি মানুষের জীবন-সংগ্রাম ও চিন্তাধারা থেকেও।

এবং সেই সঙ্গে আরো যা করেছেন, সেটি হলো জ্ঞানকে কর্মে প্রয়োগ। জ্ঞান তাঁর জন্য অহংকারের বোঝা হয়ে ওঠেনি, জ্ঞান তাঁকে বিচ্ছিন্নও করেনি, জ্ঞান তাঁকে প্রজ্ঞাবান করেছে। একই সঙ্গে তিনি জ্ঞানী ও কর্মী।
শুরু থেকেই ওই রকমেরই ছিলেন। পড়তেন, ভাবতেন এবং লিখতেন। কিন্তু এক পর্যায়ে পেশাগতভাবে যখন অতি উচ্চ স্তরে উঠে গেছেন, ঠিক তখনই সবকিছু ছেড়ে দিয়ে চলে এসেছেন মেহনতি মানুষের সংগ্রামী আন্দোলনে, যোগ দিয়েছেন নিষিদ্ধ কমিউনিস্ট পার্টিতে। কাজটি কোনো দিক দিয়েই সহজ ছিল না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবেও তিনি অত্যন্ত কর্মঠ ছিলেন। অধ্যাপনা করেছেন, কিন্তু তার বাইরে লিখছিলেনও। রাজশাহীতে অধ্যাপকদের একটি প্রগতিশীল গোষ্ঠী ছিল, তাদের মধ্যে উমর ভাই ছিলেন সর্বাধিক সমাজসচেতন। তিনি রাজশাহীর পূর্বমেঘ ত্রৈমাসিকে লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উদ্বুদ্ধ করেছেন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রশ্নে অবস্থান নিতে। তাঁর বই বের হলো ‘সাম্প্রদায়িকতা’ নামে। লিখলেন ‘সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা’ নামে আরো একটি বই। দেশে তখন ঘোরতর আইয়ুবি শাসন। আইয়ুব খান নিযুক্ত গোমস্তা-গভর্নর মোনেম খাঁ তাণ্ডব ঘটাচ্ছেন। সেই মোনেম খাঁ তপ্ত হয়েছিলেন এসব লেখার কথা শুনে। শোনা যাচ্ছিল বইগুলো নিষিদ্ধ হবে। উমর ভাই পরোয়া করেননি। চাকরি ছেড়ে দিয়ে সোজা যোগ দিয়েছেন সমাজ বিপ্লবীদের দলে। সে জীবন কেবল অনিশ্চিত ছিল না, ছিল রীতিমতো বিপজ্জনক।

বদরুদ্দীন উমর সব সময়েই একজন সামাজিক মানুষ। রাজশাহীতে প্রগতিশীল শিক্ষকদের সঙ্গে তাঁর যোগটা ছিল নিবিড় বন্ধুত্বের। আইয়ুবি শাসনের শেষ দিকে একটি উদ্যোগ দানা বেঁধে উঠছিল স্বৈরাচারবিরোধী একটি বুদ্ধিজীবী গোষ্ঠী গঠনের। উমর ভাইয়ের সহকর্মী ও বন্ধুরা ওই উদ্যোগে ছিলেন। উমর ভাই চেয়েছিলেন আমিও যুক্ত হই। তাঁদের একাংশ বের করল ইংরেজি সাপ্তাহিক ফোরাম পত্রিকা। আর তখনই দেখা গেল দৃষ্টিভঙ্গিতে একটি মৌলিক পার্থক্য। ফোরাম যাঁরা বের করলেন, তাঁরা অবশ্যই ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্রপন্থী, কিন্তু উমর ভাই তো আরো অগ্রসর, তিনি তো সমাজতন্ত্রী। ফোরামে উমর ভাই লিখতে সম্মত হয়েছিলেন, কিন্তু তখনকার রাজনীতি সম্পর্কিত বিষয়ে নয়, আগের আন্দোলনের পর্যালোচনামূলক লেখা। ওই পত্রিকায় আমিও লিখেছি। ফোরামের সঙ্গে নয়, উমর ভাই যুক্ত হয়েছিলেন গণশক্তির সঙ্গে। গণশক্তি গোপন পার্টির সাপ্তাহিক মুখপত্র। তিনি ছিলেন সেটির সম্পাদকের দায়িত্বে। পত্রিকাটি চালু রাখা খুবই কঠিন ছিল; বেশিদিন চালু রাখা যায়ওনি, থেমে গেছে একাত্তরের যুদ্ধ শুরু হওয়ার সময়ে। আন্দোলনের জন্য যে পত্রিকা আবশ্যক, সেটি সব সময়েই তাঁর চিন্তা ও উপলব্ধির মধ্যে ছিল। সে জন্য নানা প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে সংস্কৃতি নামের একটি মাসিক পত্রিকাও প্রকাশ করেন। সেটি নিয়মিত বের হতো। মাঝখানে থেমে গিয়েছিল, কিছুদিন হলো আবার চালু করেছেন। একসময়ে নয়া পদধ্বনি নামে একটি বামপন্থী সাপ্তাহিক বের হয়েছিল। এর পেছনে ছিলেন বদরুদ্দীন উমর; সামনে কর্নেল কাজী নূরুজ্জামান। সে পত্রিকার অক্ষরবিন্যাস করতেন পার্টির কর্মীরা, বিতরণেও তাঁরা ছিলেন। পত্রিকাটি জমে উঠছিল। আমরা যুক্ত হয়েছিলাম তার সঙ্গে; আমার স্ত্রী নাজমা জেসমিনও লিখত, সোৎসাহে। কিন্তু টিকল না। এরশাদ চলে এলেন অস্ত্রহাতে, সামরিক বাহিনী সঙ্গে নিয়ে। কর্নেল জামানকে গ্রেপ্তার করা হলো, মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের নিয়ে তিনি এরশাদবিরোধী আন্দোলন করবেন এই আশঙ্কায়। পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে গেল।

নিজের লেখা ও পত্রিকা প্রকাশের মধ্য দিয়ে উমর ভাইয়ের চেষ্টা ছিল পাঠক ও রাজনৈতিক কর্মীদের সংস্কৃতির মানকে উন্নত করা। সংস্কৃতি উন্নত না হলে জ্ঞান যে ফলপ্রসূ হওয়ার নয় এবং সমাজ বিপ্লব যে অসম্ভব একটি স্বপ্নই রয়ে যাবে, সেটি উমর ভাই জানতেন, যেমন  জানতেন অন্য বিপ্লবীরাও। তাই তিনি যেমন আন্দোলনে ছিলেন, তেমনি ছিলেন সংস্কৃতিচর্চায়। তাঁর পত্রিকার নাম অনিবার্যভাবেই দাঁড়িয়েছে সংস্কৃতি। আন্দোলন ও জ্ঞানানুশীলনের সম্মিলনকে তিনি অত্যাবশ্যকীয় মনে করতেন। আর এটিও তিনি জানতেন এবং দেখিয়েছেন যে রাষ্ট্র ও সমাজের কোনো কিছুই রাজনীতিনিরপেক্ষ নয়, সবকিছুই রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত। তাঁর বড় কাজগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও তৎকালীন রাজনীতি। তিন খণ্ডে লিখেছেন; তথ্য, বিবৃতি, প্রকাশনা—সবকিছু সংগ্রহ করেছেন; বিশেষভাবে নিয়েছেন সাক্ষাৎকার। ভাষা আন্দোলনকে তিনি দেখেছেন একটি রাজনৈতিক উত্থান হিসেবে, অন্যদের মতো কেবল সাংস্কৃতিক আন্দোলন হিসেবে দেখেননি। হ্যাঁ, সে আন্দোলন বাঙালি সংস্কৃতিকে রক্ষার জন্য ছিল বৈকি, কিন্তু সংস্কৃতি তো আকাশবিহারী নয়, তার ভিত্তি রয়েছে অর্থনীতি ও রাজনীতিতে। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন যে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পূর্ববঙ্গের মানুষের বিক্ষোভের কারণেই অতটা শক্তিশালী হয়েছিল, এটা তিনিই প্রথম দেখিয়েছেন। আন্দোলনের ভেতরে ছিল শ্রেণি সম্পর্কের টানাপড়েন। শ্রেণিকে বাদ দিয়ে যে কোনো রাজনৈতিক ঘটনার ব্যাখ্যা করা চলে না, এই সত্যটিকে তিনি সব সময়ই বিবেচনায় একেবারে সামনে রেখেছেন। ইতিহাসের পাঠকে তিনি অত্যন্ত জরুরি মনে করেন এবং সে-পাঠের জন্য শ্রেণিদ্বন্দ্বকে যে ভুললে চলবে না, এ কথা তিনি তাঁর পাঠকদের সর্বদাই খেয়াল করতে বলেন। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ওপর ইংরেজিতে লেখা ‘The Emergence of Bangladesh’ নামে দুই খণ্ডের যে ইতিহাস-গ্রন্থটি তিনি লিখেছেন, সেখানে শাসকদের শ্রেণিগত অবস্থান ও চরিত্রের কথা পরিষ্কারভাবে এসেছে; আর এসেছে শোষণ ও শাসনের বিরুদ্ধে মেহনতি মানুষের রুখে দাঁড়ানোর কাহিনি। প্রবন্ধ হোক, কি সংবাদপত্রের কলাম হোক, তিনি যা-ই লিখেছেন, তাতে রাজনীতি কখনোই অনুপস্থিত থাকেনি।

মনে পড়ে, আমরা ওসমানী উদ্যানের ১১ হাজার গাছ রক্ষা আন্দোলন করেছিলাম। মূল চিন্তাটা এসেছিল উমর ভাইয়ের কাছ থেকেই। বামপন্থীরা এবার গাছ আঁকড়ে ধরেছে—এমনটা বলে অনেকে বিরূপ মন্তব্য করেছে, এমনকি বামপন্থী মহলের কেউ কেউ বাঁকা চোখে তাকিয়েছেন, কিন্তু গাছ রক্ষা আন্দোলন যে আসলে একটি রাজনৈতিক আন্দোলন; এবং প্রতিবাদটি যে প্রকৃতিবিনষ্টকারী মুনাফা লিপ্সু পুঁজিবাদী উন্নয়নের বিরুদ্ধে, সেটি উমর ভাই অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে জানতেন, জানতাম আমরা যাঁরা আন্দোলন করছিলাম তাঁরাও। ওই একটি সময় গেছে, যখন ঢাকায় বামপন্থীরা একত্র হয়েছিলেন এবং শিল্পী-সাহিত্যিক-লেখকরা কাছাকাছি চলে যেতে পেরেছিলেন সাধারণ নাগরিকদের। ফলে আন্দোলনটি সফল হয়েছে। প্রমাণিত হয়েছিল যে বামপন্থীরাও পারেন, যদিও যখন তাঁরা ঐক্যবদ্ধ হন।

তিনি অসুস্থ ছিলেন, হাসপাতালেও যেতে হয়েছে। আবার ফিরেও এসেছেন, কিন্তু আজ চিরদিনের জন্য না-ফেরার দেশে চলে গেলেন। তাঁর এই চলে যাওয়া আমাদের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।

 লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৩২ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন