শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৮, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৩:১৯, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

ফুটবলের সূচনালগ্ন থেকেই দেশে দেশে ক্লাবগুলোর মধ্যে মাঠের লড়াইয়ে শক্তিমত্তা প্রদর্শন, প্রাধান্য বিস্তারকে ঘিরে সমর্থক ও ভক্তদের মধ্যে রেষারেষি, অদ্ভুত স্পর্শকাতরতা এবং উন্মাদনা বিষয়টি সচেতন মহলের অজানা নয়। ফুটবলের ‘প্রাণ ভোমরা’ হলো ক্লাব, তারাই ফুটবলের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে সেই শুরু থেকে এবং সেটি অব্যাহত আছে। ক্লাবগুলোর প্রতি সমর্থক ও ভক্তদের ভালোবাসা, দুর্বলতা এবং প্রত্যাশা সব সময়ই বেশি। ‘উই আর দ্য বেস্ট’ স্লোগানটি ক্লাব সংস্কৃতিতে সব সময় আলোচনার একটি অংশ।

জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী ক্লাবগুলোর লক্ষ্য হলো শিরোপার জন্য লড়াই করা, শিরোপা পুনরুদ্ধার, কোনো মৌসুমে ভালো খেলতে না পারলে, সাফল্য না পেলে পরবর্তী মৌসুমে সমর্থক ও গুণমুগ্ধদের প্রত্যাশা যাতে পূরণ করা সম্ভব হয়, এর জন্য বাস্তবধর্মী চিন্তাশীল পরিকল্পনার মাধ্যমে উদ্যোগ নেওয়া। শিক্ষা নেয় বিগত মৌসুমের অভিজ্ঞতা থেকে। ক্লাবগুলোর তো দায়বদ্ধতা আছে। আছে দেশের ফুটবলে ‘কমিটমেন্ট’। ভালো ক্লাবগুলো সময়োপযোগী পরিকল্পনা তৈরি করে সব সময়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনে।

ঘরোয়া ফুটবলে ক্লাবগুলোর এক ধরনের রূপ, আবার যখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ক্লাব দেশের প্রতিনিধিত্ব করে, তখন আবার অন্য রূপ—এটিই যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। আন্তর্জাতিক ফুটবলে যখন প্রতিনিধিত্ব, তখন আর ক্লাবের সমর্থক ও ভক্তদের মধ্যে বিষয়টি সীমাবদ্ধ থাকে না। এটি হয়ে যায় সর্বজনীন। পুরো দেশ ও জাতির। এর সঙ্গে ভর করে জাতীয়তাবোধ। দেশের ভাবমূর্তি এবং পরিচিতি। এমতাবস্থায় দেশের ফুটবল অনুরাগীদের দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছে যে ক্লাব, সেদিকে।

কিছুদিন আগে এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগের প্রিলিমিনারি রাউন্ডে দেশের প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় আবাহনী লিমিটেড এবং কাতারের দোহায় বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস যথাক্রমে কিরগিজস্তানের সুরাম ইউনাইটেড এবং সিরিয়ার আনকারমা এফসির বিপক্ষে খেলেছে। আবাহনী লিমিটেড দ্বিতীয় পর্বে যেতে পারেনি পরাজিত হওয়ায়।

অন্যদিকে বাংলাদেশের আরেক প্রতিনিধি বসুন্ধরা কিংস মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিশালী ক্লাবটিকে পরাজিত করে দ্বিতীয় পর্বে স্থান করে নিয়েছে। এটি দেশের ফুটবলের গৌরব। বাংলাদেশের গৌরব। এখন বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস দেশকে চ্যালেঞ্জ লীগের দ্বিতীয় পর্বে প্রতিনিধিত্ব করবে আগামী অক্টোবর মাসের ২৫, ২৮ ও ৩১ তারিখে যথাক্রমে ওমানের আলসির, লেবাননের আল আনসার ও কুয়েতের কুয়েত এএফসির বিপক্ষে। খেলা হবে কুয়েতে। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের ফুটবলকে তুলে ধরার একটি চমৎকার সুযোগ। সুযোগ জাতি চরিত্রের প্রতিফলনের।

বাংলাদেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংসকে বলা হয় অজেয়। এটি তারা অর্জন করেছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রিমিয়ার লীগে খেলতে নেমে ছয় মৌসুমের মধ্যে একনাগাড়ে পাঁচবার শিরোপা জিতে দেশের ফুটবলে নতুন অধ্যায়ের জন্ম দিয়েছে। এতে তাদের নামের সঙ্গে ‘পরাশক্তি’ তকমাটা লেগে গেছে আঠার মতো। দেশে দৃষ্টিনন্দন ফুটবলের বিবর্তনে কিংসের বড় অবদান আছে। ক্লাবটির রোমাঞ্চকর ফুটবলের প্রেমে পড়ে দেশব্যাপী বিশাল এক সমর্থক গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। মানুষ চাচ্ছে বসুন্ধরা কিংসের কাছ থেকে ধ্রুপদি লড়াই দেখতে। বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি মো. ইমরুল হাসান ২ সেপ্টেম্বর কালের কণ্ঠকে বলেছেন, নতুন আর্জেন্টাইন কোচ মারিও গোমেজের হাত ধরে কিংসকে চেনারূপে ফেরানোর বিষয়ে তিনি আশাবাদী। তাঁর কথা হলো, আমরা শুধু গত মৌসুমে সাফল্য পাইনি। সাফল্যের চেয়েও যেটি পীড়া দিয়েছে, সেটি হচ্ছে বসুন্ধরা কিংস চেনারূপে ছিল না। আমরা চাচ্ছি আগে যেভাবে খেলেছে দল, সেটি যেন ফিরিয়ে আনতে পারি। সেই উদ্দেশ্যে লাতিন কোচ এনেছি।

দোহায় দলের সঙ্গে কিংসের বিদেশি কোচ যোগ দেননি। এটি তো হৈচৈয়ের কোনো বিষয় নয়। ‘এবার বুঝবে কিংস কত ধানে কত চাল’। কিংস মাঠে দল নামাবে কিভাবে? আসলে সবকিছুই কিন্তু অজ্ঞতা, না জানা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে কিংসের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য প্রচারণার অংশ। এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগের প্রিলিমিনারি পর্যায়ের খেলায় অনেক অনেক লাইসেন্সধারী কোচের প্রয়োজন নেই। কিংসের স্থানীয় কোচরা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। খেলোয়াড়রা দলীয় খেলার মাধ্যমে সাফল্য নিশ্চিত করে দেশবাসীর মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। ক্লাবটি যে ক্রমেই জনপ্রিয়তার দৌড়ে এগিয়ে চলেছে, তার প্রমাণ হলো ১০ লাখেরও বেশি মানুষ ‘ইউটিউবে’ দোহায় অনুষ্ঠিত খেলা দেখেছে। বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করায় বাংলাদেশের কাতার দূতাবাস বসুন্ধরা কিংস দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সংবর্ধনা দিয়েছে।

কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সভায় নারী জাতীয় দল ও নারী অনূর্ধ্ব-২০ দলের কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন জানানো হয়েছে। অবাক হওয়ার বিষয় হলো, এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে বসুন্ধরা কিংস যে দ্বিতীয় রাউন্ডে ‘কোয়ালিফাই’ করল, এ ক্ষেত্রে অভিনন্দন জানানো তো দূরের কথা, কোনো রকম উচ্চবাচ্য করা হয়নি। কোনো ক্লাব কোনো ক্লাবের সাফল্যকে হিংসার চোখে দেখতে পারে। নিজেদের মধ্যে বিভাজন থাকতে পারে, কিন্তু ফুটবল ফেডারেশন তো দেশের ফুটবলের অভিভাবক। অভিভাবকের জন্য তো সবাই সমান। পরিষদের চেয়ারে বসে তো নীচতা ও নোংরামির সুযোগ থাকার কথা নয়। কেন এই হীনম্মন্যতা এবং পরশ্রীকাতরতা? ফুটবল আর কতকাল অতীতের বিশ্রী মানসিকতার পৃষ্ঠপোষকতা করবে? মানুষ কিন্তু উদ্যমী তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বে বাফুফের এই নির্বাচিত কমিটি থেকে অনেক কিছুই প্রত্যাশা করেছে। এখনো করছে। তাবিথ আউয়াল সভাপতি হিসেবে তো সবকিছু একা করতে পারবেন না। তিনি করবেনও না। তাঁর সেই পরিপক্বতা আছে। তাঁকে তো সঠিকভাবে সহযোগিতা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, সামনে সময় আসছে। সবকিছু কিন্তু জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়।

অভ্যন্তরীণ নোংরা রাজনীতি পরিত্যাগের এখনই সময়। শালীনতা ও শিষ্টাচারের দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তির দরকার আছে ফুটবলের। নতুবা ফুটবল ৫৪ বছর ধরে যে ‘কানামাছি’ খেলার মধ্যে আছে—এই খেলা পরিত্যাগ করতে পারবে না। ক্রমেই ফুটবলে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে। বাড়ছে বিভাজন এবং বিরোধ। বাড়ছে ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়ন। একসঙ্গে এক পরিষদে প্রতিনিধিত্ব করেও একে অপরকে এত হিংসা করা কেন? বসুন্ধরা কিংসের সবচেয়ে বড় দোষ হলো তারা দেশের ফুটবলে এমন সব কাজ করে চলেছে, যা অন্যদের জন্য অনুকরণীয়—আর এখান থেকেই তাদের বিপক্ষে বিরুদ্ধাচরণের জন্ম। ফুটবলে নেই পরিশীলিত সংস্কৃতির চর্চা। নেই বুদ্ধিবৃত্তিক ও মানসম্মত সংস্কৃতির চর্চা। বাস্তবতা বিবেচনা না করে অতিরঞ্জিত প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে বড় বিপদের কারণ হবে। এটি ভাবা হচ্ছে। অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়া হচ্ছে না। ফুটবলে নেই বাস্তবসম্মত নীতি, সঠিক নির্দেশনা ও সর্বস্তরের সম্মিলিত উদ্যোগ। কেউ কেউ ভাবেন তিনি এবং তাঁরা ছাড়া উপায় নেই।

বসুন্ধরা কিংসের বিপক্ষে দুঃখজনক হলেও সত্যি যে বাফুফের কার্যনির্বাহী পরিষদের কয়েকজন কর্মকর্তা সাবেক খেলোয়াড় এবং কিছু সংগঠক হৈচৈয়ের জন্ম দিয়েছিলেন এই বলে যে বসুন্ধরা কিংস জাতীয় দলের অনুশীলনের জন্য খেলোয়াড় ছাড়তে চাইছে না ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলার জন্য। এ ক্ষেত্রে আইন কী বলে? এগুলো অনেকের জানা সত্ত্বেও প্রচারের আলোতে স্থান করার জন্য বিভিন্ন ধরনের তৎপরতা। এই বিষয়টি নিয়ে কিছুদিন আগে আমার কলামে বিস্তারিতভাবে লিখেছি। আর তাই পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটতে চাচ্ছি না। বসুন্ধরা কিংস কর্তৃপক্ষ কখনো কিন্তু বলেনি তারা খেলোয়াড় ছাড়বে না। বসুন্ধরা কিংস ফিফার বেঁধে দেওয়া নিয়মের আগেই খেলোয়াড়দের (জাতীয় ও অনূর্ধ্ব-২৩ দলের) ‘রিলিজ’ করে দিয়েছে এবং তাঁরা ক্যাম্পে যোগ দিয়ে দেশের বাইরে খেলতে চলে গেছেন।

ফুটবলে বিভাজনরেখা শাণিত হওয়া উচিত নয়। ফুটবলে দরকার ঐকমত্য এবং সবাই সবাইকে বোঝার চেষ্টা করা। সংগঠকদের মধ্যে চিন্তার খুবই প্রয়োজন। তা না হলে পুরনো দুষ্টচক্র থেকে বের হওয়া যাবে না। সাংবাদিকরা জনগণের চাহিদার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পেশাগতভাবে তাঁরা সত্যের প্রতি অনুগত, ঘটনার প্রতি দায়বদ্ধ—এটাই গণমানুষের বিশ্বাস।

ফুটবলে সমস্যা হলো, অসুখের আগে প্রতিরোধের চেয়ে রোগ-পরবর্তী ওষুধের কথাই বেশি। ‘কিউর’ বেশি, ‘প্রিভেনশন’ কম। অন্তর্ভুক্তিমূলক ফুটবল চত্বরের দেখা মেলেনি গত পাঁচ দশকেরও বেশি সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরও। ফুটবল প্রশাসন সব সময় দ্বিধা, অস্পষ্টতা ও সমন্বয়হীনতার এক সংকটময় ধাঁধায় আটকে আছে। যেখানে অন্যরা ফুটবলকে অন্যভাবে ভাবছে, সেখানে দেশে নিজের নাক কেটে পরের যাত্রাভঙ্গের একটির পর একটি উদ্যোগ।

বসুন্ধরা কিংস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণ খেলোয়াড় কিউবা মিচেলকে দলে অন্তর্ভুক্ত করেছে। অনূর্ধ্ব-২১ সাদারল্যান্ড দলে তিনি খেলেছেন। বসুন্ধরা কিংস কেন এই খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে, কেন তাঁর ক্যারিয়ার নষ্ট করে দিতে চাইছে, এটি নিয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক দিন ধরে কথার লড়াই চলেছে—কিউবা মিচেল তাঁর বক্তব্য দেওয়ার পরও। সমস্যা হলো কিউবা মিচেল যদি আবার রবসনের মতো এক পর্যায়ে দলের বাঘ হয়ে দাঁড়ান, তাহলে কী হবে? অন্য কেউ কিউবা মিচেলের প্রতি উৎসাহ দেখিয়েছে এমন খবর তো কোথাও দেখিনি। অযথা নেতিবাচক প্রচারণার জন্ম দিয়ে নিজস্ব দুর্বলতাগুলো থেকে ফুটবল অনুরাগীদের দৃষ্টি অন্যদিকে ধাবিত না করার চেষ্টাই বাঞ্ছনীয়। ফুটবলে ব্যক্তিস্বার্থ, ক্লাবস্বার্থের খেলা অনেক বেশি জমজমাট। জাতীয় স্বার্থের খেলাকে ম্রিয়মাণ করে রাখা হয়েছে। মাঠের বাইরে আত্মঘাতী খেলার পরিণাম নিয়ে ভাবা উচিত।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও একটি দৈনিকে চোখে পড়েছে, অভিজ্ঞ আর্জেন্টাইন কোচ মারিও গোমেজের সঙ্গে বসুন্ধরা কিংসের চুক্তি স্বাক্ষরের পর মন্তব্য হলো ‘দেখা যাক কত দিন টেকেন এই কোচ।’ লেখা হয়েছে কিংসের হেড কোচ তো আর্জেন্টাইন, কিংসের যারা ব্রাজিল সমর্থক, তাদের উচিত হবে কিংসকে সমর্থন দেওয়ার বিষয়ে ভাবা। হায় রে, ব্রাজিলের হেড কোচ তো এখন ইতালিয়ান কার্লো আনচেলত্তি। প্রফেশনাল ম্যানেজমেন্টে যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয়তার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। আবেগ আর উচ্ছ্বাস নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া  

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
সর্বশেষ খবর
মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দিশারি : তারেক রহমান
মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দিশারি : তারেক রহমান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর
গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত
হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত

পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম

স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম
স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা