শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৮, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৩:১৯, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

ফুটবলের সূচনালগ্ন থেকেই দেশে দেশে ক্লাবগুলোর মধ্যে মাঠের লড়াইয়ে শক্তিমত্তা প্রদর্শন, প্রাধান্য বিস্তারকে ঘিরে সমর্থক ও ভক্তদের মধ্যে রেষারেষি, অদ্ভুত স্পর্শকাতরতা এবং উন্মাদনা বিষয়টি সচেতন মহলের অজানা নয়। ফুটবলের ‘প্রাণ ভোমরা’ হলো ক্লাব, তারাই ফুটবলের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে সেই শুরু থেকে এবং সেটি অব্যাহত আছে। ক্লাবগুলোর প্রতি সমর্থক ও ভক্তদের ভালোবাসা, দুর্বলতা এবং প্রত্যাশা সব সময়ই বেশি। ‘উই আর দ্য বেস্ট’ স্লোগানটি ক্লাব সংস্কৃতিতে সব সময় আলোচনার একটি অংশ।

জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী ক্লাবগুলোর লক্ষ্য হলো শিরোপার জন্য লড়াই করা, শিরোপা পুনরুদ্ধার, কোনো মৌসুমে ভালো খেলতে না পারলে, সাফল্য না পেলে পরবর্তী মৌসুমে সমর্থক ও গুণমুগ্ধদের প্রত্যাশা যাতে পূরণ করা সম্ভব হয়, এর জন্য বাস্তবধর্মী চিন্তাশীল পরিকল্পনার মাধ্যমে উদ্যোগ নেওয়া। শিক্ষা নেয় বিগত মৌসুমের অভিজ্ঞতা থেকে। ক্লাবগুলোর তো দায়বদ্ধতা আছে। আছে দেশের ফুটবলে ‘কমিটমেন্ট’। ভালো ক্লাবগুলো সময়োপযোগী পরিকল্পনা তৈরি করে সব সময়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনে।

ঘরোয়া ফুটবলে ক্লাবগুলোর এক ধরনের রূপ, আবার যখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ক্লাব দেশের প্রতিনিধিত্ব করে, তখন আবার অন্য রূপ—এটিই যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। আন্তর্জাতিক ফুটবলে যখন প্রতিনিধিত্ব, তখন আর ক্লাবের সমর্থক ও ভক্তদের মধ্যে বিষয়টি সীমাবদ্ধ থাকে না। এটি হয়ে যায় সর্বজনীন। পুরো দেশ ও জাতির। এর সঙ্গে ভর করে জাতীয়তাবোধ। দেশের ভাবমূর্তি এবং পরিচিতি। এমতাবস্থায় দেশের ফুটবল অনুরাগীদের দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছে যে ক্লাব, সেদিকে।

কিছুদিন আগে এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগের প্রিলিমিনারি রাউন্ডে দেশের প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় আবাহনী লিমিটেড এবং কাতারের দোহায় বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস যথাক্রমে কিরগিজস্তানের সুরাম ইউনাইটেড এবং সিরিয়ার আনকারমা এফসির বিপক্ষে খেলেছে। আবাহনী লিমিটেড দ্বিতীয় পর্বে যেতে পারেনি পরাজিত হওয়ায়।

অন্যদিকে বাংলাদেশের আরেক প্রতিনিধি বসুন্ধরা কিংস মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিশালী ক্লাবটিকে পরাজিত করে দ্বিতীয় পর্বে স্থান করে নিয়েছে। এটি দেশের ফুটবলের গৌরব। বাংলাদেশের গৌরব। এখন বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস দেশকে চ্যালেঞ্জ লীগের দ্বিতীয় পর্বে প্রতিনিধিত্ব করবে আগামী অক্টোবর মাসের ২৫, ২৮ ও ৩১ তারিখে যথাক্রমে ওমানের আলসির, লেবাননের আল আনসার ও কুয়েতের কুয়েত এএফসির বিপক্ষে। খেলা হবে কুয়েতে। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের ফুটবলকে তুলে ধরার একটি চমৎকার সুযোগ। সুযোগ জাতি চরিত্রের প্রতিফলনের।

বাংলাদেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংসকে বলা হয় অজেয়। এটি তারা অর্জন করেছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রিমিয়ার লীগে খেলতে নেমে ছয় মৌসুমের মধ্যে একনাগাড়ে পাঁচবার শিরোপা জিতে দেশের ফুটবলে নতুন অধ্যায়ের জন্ম দিয়েছে। এতে তাদের নামের সঙ্গে ‘পরাশক্তি’ তকমাটা লেগে গেছে আঠার মতো। দেশে দৃষ্টিনন্দন ফুটবলের বিবর্তনে কিংসের বড় অবদান আছে। ক্লাবটির রোমাঞ্চকর ফুটবলের প্রেমে পড়ে দেশব্যাপী বিশাল এক সমর্থক গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। মানুষ চাচ্ছে বসুন্ধরা কিংসের কাছ থেকে ধ্রুপদি লড়াই দেখতে। বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি মো. ইমরুল হাসান ২ সেপ্টেম্বর কালের কণ্ঠকে বলেছেন, নতুন আর্জেন্টাইন কোচ মারিও গোমেজের হাত ধরে কিংসকে চেনারূপে ফেরানোর বিষয়ে তিনি আশাবাদী। তাঁর কথা হলো, আমরা শুধু গত মৌসুমে সাফল্য পাইনি। সাফল্যের চেয়েও যেটি পীড়া দিয়েছে, সেটি হচ্ছে বসুন্ধরা কিংস চেনারূপে ছিল না। আমরা চাচ্ছি আগে যেভাবে খেলেছে দল, সেটি যেন ফিরিয়ে আনতে পারি। সেই উদ্দেশ্যে লাতিন কোচ এনেছি।

দোহায় দলের সঙ্গে কিংসের বিদেশি কোচ যোগ দেননি। এটি তো হৈচৈয়ের কোনো বিষয় নয়। ‘এবার বুঝবে কিংস কত ধানে কত চাল’। কিংস মাঠে দল নামাবে কিভাবে? আসলে সবকিছুই কিন্তু অজ্ঞতা, না জানা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে কিংসের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য প্রচারণার অংশ। এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগের প্রিলিমিনারি পর্যায়ের খেলায় অনেক অনেক লাইসেন্সধারী কোচের প্রয়োজন নেই। কিংসের স্থানীয় কোচরা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। খেলোয়াড়রা দলীয় খেলার মাধ্যমে সাফল্য নিশ্চিত করে দেশবাসীর মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। ক্লাবটি যে ক্রমেই জনপ্রিয়তার দৌড়ে এগিয়ে চলেছে, তার প্রমাণ হলো ১০ লাখেরও বেশি মানুষ ‘ইউটিউবে’ দোহায় অনুষ্ঠিত খেলা দেখেছে। বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করায় বাংলাদেশের কাতার দূতাবাস বসুন্ধরা কিংস দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সংবর্ধনা দিয়েছে।

কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সভায় নারী জাতীয় দল ও নারী অনূর্ধ্ব-২০ দলের কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন জানানো হয়েছে। অবাক হওয়ার বিষয় হলো, এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে বসুন্ধরা কিংস যে দ্বিতীয় রাউন্ডে ‘কোয়ালিফাই’ করল, এ ক্ষেত্রে অভিনন্দন জানানো তো দূরের কথা, কোনো রকম উচ্চবাচ্য করা হয়নি। কোনো ক্লাব কোনো ক্লাবের সাফল্যকে হিংসার চোখে দেখতে পারে। নিজেদের মধ্যে বিভাজন থাকতে পারে, কিন্তু ফুটবল ফেডারেশন তো দেশের ফুটবলের অভিভাবক। অভিভাবকের জন্য তো সবাই সমান। পরিষদের চেয়ারে বসে তো নীচতা ও নোংরামির সুযোগ থাকার কথা নয়। কেন এই হীনম্মন্যতা এবং পরশ্রীকাতরতা? ফুটবল আর কতকাল অতীতের বিশ্রী মানসিকতার পৃষ্ঠপোষকতা করবে? মানুষ কিন্তু উদ্যমী তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বে বাফুফের এই নির্বাচিত কমিটি থেকে অনেক কিছুই প্রত্যাশা করেছে। এখনো করছে। তাবিথ আউয়াল সভাপতি হিসেবে তো সবকিছু একা করতে পারবেন না। তিনি করবেনও না। তাঁর সেই পরিপক্বতা আছে। তাঁকে তো সঠিকভাবে সহযোগিতা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, সামনে সময় আসছে। সবকিছু কিন্তু জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়।

অভ্যন্তরীণ নোংরা রাজনীতি পরিত্যাগের এখনই সময়। শালীনতা ও শিষ্টাচারের দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তির দরকার আছে ফুটবলের। নতুবা ফুটবল ৫৪ বছর ধরে যে ‘কানামাছি’ খেলার মধ্যে আছে—এই খেলা পরিত্যাগ করতে পারবে না। ক্রমেই ফুটবলে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে। বাড়ছে বিভাজন এবং বিরোধ। বাড়ছে ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়ন। একসঙ্গে এক পরিষদে প্রতিনিধিত্ব করেও একে অপরকে এত হিংসা করা কেন? বসুন্ধরা কিংসের সবচেয়ে বড় দোষ হলো তারা দেশের ফুটবলে এমন সব কাজ করে চলেছে, যা অন্যদের জন্য অনুকরণীয়—আর এখান থেকেই তাদের বিপক্ষে বিরুদ্ধাচরণের জন্ম। ফুটবলে নেই পরিশীলিত সংস্কৃতির চর্চা। নেই বুদ্ধিবৃত্তিক ও মানসম্মত সংস্কৃতির চর্চা। বাস্তবতা বিবেচনা না করে অতিরঞ্জিত প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে বড় বিপদের কারণ হবে। এটি ভাবা হচ্ছে। অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়া হচ্ছে না। ফুটবলে নেই বাস্তবসম্মত নীতি, সঠিক নির্দেশনা ও সর্বস্তরের সম্মিলিত উদ্যোগ। কেউ কেউ ভাবেন তিনি এবং তাঁরা ছাড়া উপায় নেই।

বসুন্ধরা কিংসের বিপক্ষে দুঃখজনক হলেও সত্যি যে বাফুফের কার্যনির্বাহী পরিষদের কয়েকজন কর্মকর্তা সাবেক খেলোয়াড় এবং কিছু সংগঠক হৈচৈয়ের জন্ম দিয়েছিলেন এই বলে যে বসুন্ধরা কিংস জাতীয় দলের অনুশীলনের জন্য খেলোয়াড় ছাড়তে চাইছে না ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলার জন্য। এ ক্ষেত্রে আইন কী বলে? এগুলো অনেকের জানা সত্ত্বেও প্রচারের আলোতে স্থান করার জন্য বিভিন্ন ধরনের তৎপরতা। এই বিষয়টি নিয়ে কিছুদিন আগে আমার কলামে বিস্তারিতভাবে লিখেছি। আর তাই পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটতে চাচ্ছি না। বসুন্ধরা কিংস কর্তৃপক্ষ কখনো কিন্তু বলেনি তারা খেলোয়াড় ছাড়বে না। বসুন্ধরা কিংস ফিফার বেঁধে দেওয়া নিয়মের আগেই খেলোয়াড়দের (জাতীয় ও অনূর্ধ্ব-২৩ দলের) ‘রিলিজ’ করে দিয়েছে এবং তাঁরা ক্যাম্পে যোগ দিয়ে দেশের বাইরে খেলতে চলে গেছেন।

ফুটবলে বিভাজনরেখা শাণিত হওয়া উচিত নয়। ফুটবলে দরকার ঐকমত্য এবং সবাই সবাইকে বোঝার চেষ্টা করা। সংগঠকদের মধ্যে চিন্তার খুবই প্রয়োজন। তা না হলে পুরনো দুষ্টচক্র থেকে বের হওয়া যাবে না। সাংবাদিকরা জনগণের চাহিদার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পেশাগতভাবে তাঁরা সত্যের প্রতি অনুগত, ঘটনার প্রতি দায়বদ্ধ—এটাই গণমানুষের বিশ্বাস।

ফুটবলে সমস্যা হলো, অসুখের আগে প্রতিরোধের চেয়ে রোগ-পরবর্তী ওষুধের কথাই বেশি। ‘কিউর’ বেশি, ‘প্রিভেনশন’ কম। অন্তর্ভুক্তিমূলক ফুটবল চত্বরের দেখা মেলেনি গত পাঁচ দশকেরও বেশি সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরও। ফুটবল প্রশাসন সব সময় দ্বিধা, অস্পষ্টতা ও সমন্বয়হীনতার এক সংকটময় ধাঁধায় আটকে আছে। যেখানে অন্যরা ফুটবলকে অন্যভাবে ভাবছে, সেখানে দেশে নিজের নাক কেটে পরের যাত্রাভঙ্গের একটির পর একটি উদ্যোগ।

বসুন্ধরা কিংস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণ খেলোয়াড় কিউবা মিচেলকে দলে অন্তর্ভুক্ত করেছে। অনূর্ধ্ব-২১ সাদারল্যান্ড দলে তিনি খেলেছেন। বসুন্ধরা কিংস কেন এই খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে, কেন তাঁর ক্যারিয়ার নষ্ট করে দিতে চাইছে, এটি নিয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক দিন ধরে কথার লড়াই চলেছে—কিউবা মিচেল তাঁর বক্তব্য দেওয়ার পরও। সমস্যা হলো কিউবা মিচেল যদি আবার রবসনের মতো এক পর্যায়ে দলের বাঘ হয়ে দাঁড়ান, তাহলে কী হবে? অন্য কেউ কিউবা মিচেলের প্রতি উৎসাহ দেখিয়েছে এমন খবর তো কোথাও দেখিনি। অযথা নেতিবাচক প্রচারণার জন্ম দিয়ে নিজস্ব দুর্বলতাগুলো থেকে ফুটবল অনুরাগীদের দৃষ্টি অন্যদিকে ধাবিত না করার চেষ্টাই বাঞ্ছনীয়। ফুটবলে ব্যক্তিস্বার্থ, ক্লাবস্বার্থের খেলা অনেক বেশি জমজমাট। জাতীয় স্বার্থের খেলাকে ম্রিয়মাণ করে রাখা হয়েছে। মাঠের বাইরে আত্মঘাতী খেলার পরিণাম নিয়ে ভাবা উচিত।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও একটি দৈনিকে চোখে পড়েছে, অভিজ্ঞ আর্জেন্টাইন কোচ মারিও গোমেজের সঙ্গে বসুন্ধরা কিংসের চুক্তি স্বাক্ষরের পর মন্তব্য হলো ‘দেখা যাক কত দিন টেকেন এই কোচ।’ লেখা হয়েছে কিংসের হেড কোচ তো আর্জেন্টাইন, কিংসের যারা ব্রাজিল সমর্থক, তাদের উচিত হবে কিংসকে সমর্থন দেওয়ার বিষয়ে ভাবা। হায় রে, ব্রাজিলের হেড কোচ তো এখন ইতালিয়ান কার্লো আনচেলত্তি। প্রফেশনাল ম্যানেজমেন্টে যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয়তার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। আবেগ আর উচ্ছ্বাস নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া  

এই বিভাগের আরও খবর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
সর্বশেষ খবর
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

২৯ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে