শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ২১:১০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

কাজী মামুনূর রশিদ
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

আমাদের সামাজিকতা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য যেমন একই স্রোতধারায় প্রবাহিত হয়ে আসছে। তেমনি রাজনৈতিক চর্চা এবং কর্মধারায়ও একটা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। সেই ধারা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করলে আমাদের হোঁচট খেতে হয় এবং অতীতেও তাই হয়েছে। আমরা গণতান্ত্রিক নীতি ও আদর্শকে ধারন করেছি।

কিন্তু সেটা পশ্চিমা গণতন্ত্রের সাথে মেলাতে পারিনি এবং পারা যাবে বলেও আশাবাদী হওয়া যাচ্ছে না। সেখানে দলের মধ্যে যেভাবে গণতন্ত্রের চর্চা হয়-আমরা এখনো তা রপ্ত করতে পারিনি। বৃটিশ বা মার্কিন গণতন্ত্রের চর্চা আমাদের এই দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াতে অনুপস্থিত।

যেমন ধরা যাক-বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ ভারত-সেখানেও বৃটিশ বা মার্কিন রাজনৈতিক সংস্কৃতির সাথে তাদের মিল নেই। বৃটেন কিংবা আমেরিকাতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি এক প্রকার অচল। সেখানে নেতৃত্বে আসতে হলে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে আসতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশে উত্তরাধিকারের রাজনীতি সচল এবং সরব।

আমরা এই উত্তরাধিকার সূত্রের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারি না এবং সেটা পারার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হতে হয়েছে। সুতরাং আমাদের ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় সে রাজনৈতিক প্রবণতা চলে এসেছে সেটাই ধারন করে আমাদের রাজনৈতিক পথ চলতে হবে এবং অনুসরণ করে যেতে হবে।

আমাদের উপমহাদেশের দেশ সমুহে রাজনীতির ক্ষেত্রে কয়েকটি পরিবারের উদ্ভব হয়েছে। যেমন— ভারতে গান্ধী পরিবার, পাকিস্তানে ভুট্টো পরিবার, বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, শহীদ জিয়া এবং পল্লীবন্ধু এরশাদ পরিবার, মায়ানমারে অং সান পরিবার। এসব পরিবারের উত্তরাধিকারের রাজনীতি যতদিন সচল ছিল কিংবা আছে, ততদিনে তাদের সৃষ্টি করা রাজনৈতিক পথ চলায় কোনো বিঘ্ন আসেনি বা কোনো বিঘ্ন নেই।

কিন্তু এই উত্তরাধিকারের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে গিয়ে সেই রাজনীতিতে কোনো ফলোদয় হয়নি। এসব পরিবারের উত্তরাধিকার কারা হয়েছে? স্ত্রী, পুত্র কিংবা কন্যা।

এর বাইরে সম্পত্তিতেও যেমন উত্তরাধিকার হয়না-রাজনীতিতেও তা হয়নি। ভাই কখনো উত্তরাধিকার হতে পারে না-হলে তাতে বিপর্যয়ও নেমে আসে। যেমন-পল্লীবন্ধু এরশাদের প্রাণের সংগঠন জাতীয় পার্টিতে যখন তাঁর ভাই জিএম কাদের সম্রাট হয়ে বসতে চাইলেন, তখনই তার রাজনীতিতে বিপর্যয় নেমে এসেছে এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রাণের জাতীয় পার্টি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিষয়ে আরো কিছু আলোচনার আগে-আমাদের উত্তরাধিকারের রাজনীতির কিছু ইতিহাস ঘেটে দেখা যেতে পারে।

পশ্চিম থেকেই শুরু করা যাক-যেমন পাকিস্তান। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের রাজনীতিতে জুলফিকার আলী ভুট্টোর পরিবারের উদ্ভব হয়। ভুট্টোর পরে তাঁর রাজনীতিতে কন্যা বেনজির ভুট্টোর আগমন ঘটে। বেনজির নিহত হবার পর তার স্বামী উত্তরাধিকার প্রাপ্ত হন। এরপরে তাঁর ছেলে তার নানার দলের উত্তরাধিকার পেয়ে এখনো পিপিপিকে টিকিয়ে রেখেছেন।

অর্থাৎ ভুট্টোর পার্টি তাঁর পরিবার থেকে বেরিয়ে যায়নি। পাকিস্তান স্বাধীন হবার পর মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর কোনো উত্তরাধিকার থাকলে তিনিই হয়তো রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে পারতেন। কিন্তু তার বোন ফাতেমা জিন্নাহ ভাই মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর উত্তরাধিকার হতে পারেননি বলে-রাজনীতি থেকে জিন্নাহ পরিবারই ছিটকে পড়েছে। ফিরে দেখা যাক ভারতের দিকে।

স্বাধীনতাত্তোর ভারতে নেহেরু পরিবার দীর্ঘদিন রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করেছে এবং সেই সাথে দেশ পরিচালনাও করেছে। নেহেরু, ইন্দিরা, রাজীব কংগ্রেসের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেছেন এবং এখনো গান্ধী পরিবারের পুত্রবধূ সোনিয়া এবং তাঁর পুত্র রাহুল গান্ধী উত্তরাধিকার সূত্রে কংগ্রেসের মতো পার্টিকে পরিচালনা করে যাচ্ছেন।

রাজীবের ভ্রাতৃবধূ মেনকা কংগ্রেসের কোনো উত্তরাধিকারের অংশ পাননি। এবং তিনি কংগ্রেস থেকে ছিটকেও পড়েছেন। পারিবারিক নেতৃত্বের বাইরে গিয়ে কংগ্রেসের বাঘা-বাঘা নেতাদের কি পরিণতি হয়েছে সেটাও ভারতের রাজনীতিতে বিদ্যমান। ইন্দিরা গান্ধীকে কংগ্রেস থেকে বাদ দিয়ে কংগ্রেসকে পারিবারিক রাজনীতি মুক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। সেই কংগ্রেসটাই আদি কংগ্রেস হিসেবে থেকে গেছে এবং কংগ্রেসের আদি প্রতীক ‘তাতের চরকা’ তাও আদি কংগ্রেসের হাতে রয়েছে।

এই প্রতীক নিয়ে জওহর লাল নেহেরুও নির্বাচনে জয়ী হয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। তার কন্যা ইন্দিরা গান্ধী যখন আদি কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে-ইন্দিরা কংগ্রেস সৃষ্টি করলেন-তখন তিনি দলীয় প্রতীক নিয়ে যেতে পারেননি। কিন্তু তাঁর সাথে ছিল তাঁর পারিবারিক ঐতিহ্য।

সেই পরিবারের ঝান্ডা হাতে নিয়ে তিনি নতুন ভাবে কংগ্রেস সৃষ্টি করলেন। সেই ইন্দিরা কংগ্রেস ক্ষমতায় গেছে। যে কংগ্রেস এখনো টিকে আছে এবং আগামী দিনে আবারো ক্ষমতায় যাবার অপেক্ষায় রয়েছে।

এবার আসি আমাদের বাংলাদেশের কথায়। এখানেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, শহীদ জিয়া এবং পল্লীবন্ধু এরশাদ পরিবার ঘিরেই বাংলাদেশের রাজনীতি আবর্তিত হচ্ছে। তাদের উত্তরাধিকারকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির রাজনীতি অস্তিত্বহীন হয়ে পড়বে-এ কথা হলফ করেই বলা যায়। আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছিল বলে গণ-আন্দোলনে তাদের পতন হয়েছে। তবে এটাই আওয়ামী লীগের শেষ অধ্যায় নয়। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এর চেয়েও বড় বিপর্যয় নেমে এসেছিল।

১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু সহ তাঁর পরিবারের ২ জন সদস্য বাদে সবাইকে হত্যা করা হয়েছিল। তখনও আওয়ামী লীগ হয়ে গিয়েছিল নিষিদ্ধ দল। সেখান থেকেও আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। কারণ তখনও মুজিবের উত্তরাধিকারের রক্তধারা বিদ্যমান ছিল। আর এবারের বিপর্যয়ে তো এই পরিবারের সবাই বেঁচে আছেন এবং নিরাপদেই আছেন। সুতরাং আজকের আওয়ামী লীগের সাথে আগামী দিনের আওয়ামী লীগকে মিলাতে গেলে অংকে গরমিল হয়ে যাবে।

এরপর জিয়া পরিবারের সৃষ্টি করা বিএনপিতেও অনেক বার ভাঙন হয়েছে। কিন্তু সেখানেও উত্তরাধিকারের রাজনীতি জয়ী হয়েছে। বিএনপি অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে চলেও এখনো দাপটের সাথে টিকে আছে।

কারণ জিয়া পরিবারের বাইরে বিএনপির অস্তিত্বের কথা-এই দলের আপামর কর্মী, সমর্থকরা ভাবতেও পারে না। সুতরাং উত্তরাধিকারের রাজনীতি এখানেও অপ্রতিরোদ্ধ প্রভাব বিদ্যমান রয়েছে। সমস্যা হয়েছে জাতীয় পার্টিকে নিয়ে। এখানে একটা উটকো ঝামেলা সৃষ্টি হয়েছে এক অবৈধ উত্তরাধিকারের দাবি নিয়ে। জাতীয় পার্টির রাজনীতি খুব স্বাভাবিক এবং স্বচ্ছন্দ গতিতেই চলতে পারতো-যদি এখানে সঠিক উত্তরাধিকারের হাতে জাতীয় পার্টির নেতৃত্ব থাকতো।

পল্লীবন্ধু এরশাদ যখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ছিলেন-আমরা সবাই ধরে নিয়েছিলাম তাঁর আর ফেরার পথ নেই-তখনও তিনি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ছিলেন। পল্লীবন্ধু এরশাদের মৃত্যুর পর তাঁর উত্তরাধিকার ছিলেন স্ত্রী বেগম রওশন এরশাদ।

পার্টিতেও তিনি ছিলেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদের অধিকারী-অর্থাৎ সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান। পার্টির গঠনতন্ত্র অনুসারেও বেগম রওশন এরশাদের জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হবার কথা। কিন্তু বেগম এরশাদ যখন স্বামীহারা শোকে মৃত্যুমান-সেই সুযোগ নিয়ে তাঁর ভাই জিএম কাদের নিজেকে পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ঘোষণা করলেন।

তারপর যা হবার তাই হলো। পার্টিতে মহাবিপর্যয়। পল্লীবন্ধু এরশাদ যে জাতীয় পার্টি রেখে গেলেন-সেই পার্টি জিএম কাদেরের সুবাদে তিন ভাগে ভাগ হয়ে গেল। এখন পার্টির নেতা-কর্মীদের বুঝে নতে হবে- পার্টির কোন নেতৃত্ব হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের উত্তরাধিকার বহন করে। এক বাক্যেই বুঝতে হবে- সেটা বেগম রওশন এরশাদ। এবং তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন-তাঁর নেতৃত্বের জাতীয় পার্টিই হচ্ছে এরশাদের প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পার্টি।

এরশাদ থেকে যারা বিচ্যুত হবেন-তারা অন্য দল করতে পারবেন কিন্তু আসল জাতীয় পার্টি হতে পারবেন না। জিএম কাদের তো তার গ্রুপে পল্লীবন্ধু এরশাদের নাম নিশানাই মুছে দিয়েছেন প্রায়। তার গ্রুপের মহাসচিব জাতীয় পার্টির দায়িত্বতো বিএনপির হাতে তুলে দিতে চান। আর জিএম কাদের নিজে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার মিশনে আছেন। হাওয়া থেকে যে সব কথা পাওয়া যায়-তাতে শুনতে পাই, আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবার গ্রুপে জাতীয় পার্টিকে অন্তর্ভুক্ত করার দায়িত্বটা জিএম কাদের হাতে অর্পণ করেছে। এবং তিনি সেই দায়িত্বই পালন করছেন।

অর্থাৎ যদি দেখানো যায়-বিগত সরকারের সরকারি দল এবং বিরোধী দল উভয়কেই নিষিদ্ধ করে নির্বাচন করানো হয়েছে-তাহলে ওই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে থাকবে।

অতঃপর আন্দোলনের মাধ্যমে ওইসব নিষেধাজ্ঞা মুছে যাবে। তাইতো জিএম কাদেরের কথায় ও ভাবে প্রকাশ পায় জাতীয় পার্টিকে যদি ব্যান করে দেয় তাহলে করুক। তাতে কিছু যায় আসে না। তাই আমরা চাই, অপর দুই প্রধান দলে যখন উত্তরাধিকারের রাজনীতি বহাল রয়েছে-সেখানে জাতীয় পার্টির ক্ষেত্রেও তাই হতে হবে। আমাদের এই উপমহাদেশে উত্তরাধিকার সূত্রে শাসন ক্ষমতা সেই বৃটিশ পূর্ব রাজা, সুলতান এবং মোঘল যুগ থেকেই প্রচলিত ছিল। কখনোই শাসন ক্ষমতায় ভাই, চাচা উত্তরাধিকার হয়নি। বৃটিশ শাসন পূর্ব নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করে মীর জাফর নবাব হয়েছিল কিন্তু টিকতে পারেনি।

মীর জাফরকে সরিয়ে তার জামাতা মীর কাশেমকে নবাব করা হয়েছিল। সেও থাকতে পারেনি। এই ধারাবাহিকতাই তো চলে এসেছে। তাই আমাদের ইতিহাস ঐতিহ্য অনুযায়ী আমরাও এই ধারাবাহিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো না। জাতীয় পার্টিতেও সঠিক উত্তরাধিকারের রাজনীতি বজায় রাখতে হবে। বেগম রওশন এরশাদ যতদিন বেঁচে আছেন ততদিন তিনি পার্টির চেয়ারম্যান থাকবেন। তাও তিনি এই দায়িত্ব পেয়েছেন ২০২৪ সালের ৯ মার্চ অনুষ্ঠিত পার্টির দশম কাউন্সিলের মাধ্যমে।

অর্থাৎ তিনি জাতীয় পার্টির নির্বাচিত চেয়ারম্যান। নিশ্চয় নির্বাচন কমিশনও সেই স্বীকৃতি দিবেন। কিছু স্বার্থান্বেষী মহল থেকে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে। একটি গণতান্ত্রিক দেশে এটা যে কত বড় অযোক্তিক দাবি তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। কারণ কি? কোন অপরাধে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করতে হবে?

জাতীয় পার্টি নির্বাচন সমূহে অংশগ্রহণ করেছে এটাই কি অপরাধ? আওয়ামী লীগ সরকারের আগে জাতীয় পর্যায়ে ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ নির্বাচনেও এই পার্টি অংশগ্রহণ করেছে। জাতীয় পার্টির নীতিমালাতেই রয়েছে-সকল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে। ১৯৯১ এবং ১৯৯৬ সালে চরম বিরূপ অবস্থায় এবং কোন প্রকার লেবেল প্লেইং ফিল্ড ছাড়াই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। তা হলে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় দোষের কি হয়েছে? ২০২৪ সালে বেগম রওশন এরশাদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি। কারণ বিগত ২টি নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি সব দলকে ছাড়া নির্বাচনে যেতে রাজি হননি।

গোটা জাতীয় পার্টিই ২০২৪ এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায়নি। জিএম কাদেরের একক সিদ্ধান্তে তার গ্রুপ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। এই নির্বাচনের দায়-দায়িত্ব জাতীয় পার্টি বহন করে না। যার একক সিদ্ধান্তে আওয়ামী লীগ শেষ নির্বাচন করার সুযোগ পেয়েছে-দায়ী করলে সেই জিএম কাদেরকেই দায়ী করতে হবে। পল্লীবন্ধু এরশাদের জাতীয় পার্টি বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে সব সময় সুষ্ঠু গণতন্ত্র বিকাশে এবং জনগণ ও নেতা-কর্মীদের সেবায় নিয়োজিত থাকবে।

লেখক : কাজী মামুনূর রশিদ (মহাসচিব-জাতীয় পার্টি)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
সর্বশেষ খবর
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক
ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম
চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই
কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা
‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক
বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার
চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম